বৃহস্পতিবার, ২৭ মার্চ ২০২৫ | ১৩ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

বিএনপিই দেশের গণতান্ত্রিক আদর্শ বাস্তবায়নের প্রধান প্রতিবন্ধক: কাদের

ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, বিএনপিই এ দেশে গণতান্ত্রিক আদর্শ বাস্তবায়নের প্রধান প্রতিবন্ধক। বিএনপি নেতাদের উচিত ছিল তাদের অগণতান্ত্রিক কর্মকাণ্ডের জন্য জাতির কাছে নিঃশর্ত ক্ষমা প্রার্থনা করা। অথচ তারা সেটা না করে বরাবরের ন্যায় দুরভিসন্ধিমূলক বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছে। গণতন্ত্রের হত্যাকারীরা আজ যখন গণতন্ত্র নিয়ে কথা বলে তখন বুঝতে হবে, তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে। এটা গণতন্ত্রের জন্য তাদের মায়াকান্না ছাড়া আর কিছু নয়।

বুধবার (২৭ মার্চ) বিকেলে আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়ার স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে তিনি এসব কথা বলেন। বিবৃতিতে বিএনপি নেতাদের মিথ্যাচার ও দুরভিসন্ধিমূলক বক্তব্যের নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন।

তিনি বলেন, গণতন্ত্রের প্রতি বিএনপির কোনো দায়বদ্ধতা নেই। গণতন্ত্রের জন্য তাদের এই আহাজারি মূলত একুশে আগস্টের গ্রেনেড হামলার মাস্টারমাইন্ড, হাওয়া ভবন-খোয়াব ভবনের অধিপতি, দুর্নীতি-সন্ত্রাস ও দুর্বৃত্তায়নের বরপুত্র তারেক রহমানের দুঃশাসনের যুগে দেশকে ফিরিয়ে নেওয়ার জন্য। এদেশের গণতন্ত্রকামী দেশপ্রেমিক নাগরিক সমাজ এই অন্ধকারের অপশক্তির বিরুদ্ধে আজ ঐক্যবদ্ধ।

বিবৃতিতে ওবায়দুল কাদের বলেন, বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভ করে। স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধুর হাত ধরে বাংলাদেশ স্বপ্নের পথে যাত্রা শুরু করে। কিন্তু ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট কালরাতে মানবসভ্যতার ইতিহাসের নৃশংসতম হত্যাকাণ্ডের মধ্য দিয়ে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যা করে বাংলাদেশের অগ্রযাত্রাকে ব্যাহত করা হয়েছিল। পাশাপাশি মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এবং গণতন্ত্রকে নস্যাৎ করা হয়েছিল। একইভাবে হন্তারকের দল ৩ নভেম্বর জেলখানায় জাতীয় চার নেতাকে হত্যা করেছিল। সেদিন ঘাতকচক্র অসহায় নারী, শিশুকে নির্বিচারে হত্যা করেছিল। সেদিন কোথায় ছিল গণতন্ত্র? কোথায় ছিল মানবাধিকার? ১৯৭৫-এর নৃশংসতম হত্যাকাণ্ডের পর খুনি জিয়ার হাতে জন্ম নেওয়া বিএনপি যখন গণতন্ত্রের কথা বলে, মানবাধিকারের কথা বলে, ইতিহাস তখন বিদ্রুপের হাসি হাসে।

তিনি বলেন, বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা ইতিহাসের নিষ্ঠুর সামরিক স্বৈরশাসক জিয়াউর রহমান অবৈধভাবে অসাংবিধানিক পন্থায় বন্দুকের নলের মুখে জাতিকে জিম্মি করে রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করেছিল। বিচারপতি সায়েমকে জোরপূর্বক অস্ত্রের মুখে সরিয়ে দিয়ে জিয়াউর রহমান রাষ্ট্রপতি পদ দখল করেছিল। ১৯৭৭ সালে হ্যাঁ-না ভোটের প্রহসনের নির্বাচনের নামে দেশের গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ ও নির্বাচন ব্যবস্থাকে ধ্বংস করেছিল স্বৈরাচার জিয়াউর রহমান। জিয়ার তথাকথিত গণতন্ত্র ছিল কারফিউ মার্কা গণতন্ত্র! লাগাতার সামরিক শাসন বলবৎ রেখে জনগণের ওপর দুঃশাসনের স্টিমরোলার চালানো হয়েছিল। ১৯৭৮ সালের ৩ জুন একই সঙ্গে সেনাপ্রধানের দায়িত্বে থেকে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন আয়োজন করে গণতন্ত্রকামী জনগণের সঙ্গে নির্মম তামাশা করেছিল স্বৈরাচার জিয়া; অবৈধভাবে একই সঙ্গে সেনাপ্রধান, প্রধান সামরিক আইন কর্মকর্তা ও রাষ্ট্রপতির পদ দখল করে ক্ষমতাকে কুক্ষিগত করেছিল। স্বৈরাচার জিয়া পরিকল্পিতভাবে গণতন্ত্রকে গলা টিপে হত্যা করেছিল মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও আদর্শকে নির্বাসিত করেছিল। স্বৈরাচার জিয়ার হাতে প্রতিষ্ঠিত বিএনপি এদেশের গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রাকে রুদ্ধ করার রাজনৈতিক উত্তরাধিকার ধারণ করে চলেছে।

বিবৃতিতে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, স্বৈরাচার জিয়ার পদাঙ্ক অনুসরণ করে খালেদা জিয়া ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি প্রহসনের নির্বাচন করেছিল। জাতিকে মিরপুর ও মাগুরা মার্কা উপ-নির্বাচন উপহার দিয়েছিল বিএনপি! নির্বাচনে কারচুপি করে ক্ষমতাদখলের পাঁয়তারায় আজিজ মার্কা নির্বাচন কমিশন গঠন এবং ১ কোটি ২৩ লাখ ভুয়া ভোটার সৃষ্টি করেছিল বিএনপি। অপারেশন ক্লিনহার্টের নামে তখন বিরোধীদলের নেতাকর্মীদের ওপর অত্যাচার-নির্যাতনের ভয়াবহ নজির স্থাপন করা হয়েছিল। ২০০১ পরবর্তী সময়কালে বিএনপি-জামায়াত জোট শাসনামলে ২১ হাজার আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীকে হত্যা করা হয়েছিল। স্বৈরাচারের গর্ভে জন্ম নেওয়া বিএনপি সুপরিকল্পিতভাবে মহান মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ ও মূল্যবোধ এবং গণতন্ত্রকে নস্যাৎ করতে অপতৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র প্রকল্প জরুরি পরিদর্শনের সিদ্ধান্ত

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র। ছবি: সংগৃহীত

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের অর্থনৈতিক মূল্যায়ন করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। তাই জরুরি ভিত্তিতে প্রকল্পটি পরিদর্শনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। প্রকল্পটির সর্বশেষ অগ্রগতি, কত টাকা খরচ হলো, প্রকল্পটি পুরোপুরি শেষ হতে কত দিন সময় লাগবে—এসব বিষয়ে তথ্য দিতে হবে প্রকল্প পরিদর্শকদের।

পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন, পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগ (আইএমইডি) রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্পটি পরিদর্শন করবে। ১০ মার্চ আইএমইডির সমন্বয় সভায় জরুরি ভিত্তিতে প্রকল্পটি পরিদর্শনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আগামী মাসে সমন্বয় সভায় এ নিয়ে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।

দায়িত্বশীল সূত্রে জানা গেছে, প্রকল্পটির অগ্রগতি বিবেচনা করে এর অর্থনৈতিক গুরুত্ব অনুসারে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। এর মানে, যত টাকা খরচ করা হলো, তাতে বিনিয়োগ ওঠে আসতে কত দিন লাগবে, তা–ও বিবেচনা করা হবে বলে জানা গেছে। এই প্রকল্পের জন্য রাশিয়ার কাছ থেকে বিদেশি ঋণ পরিশোধ শুরু হলে তা অর্থনীতির ওপর কী ধরনের চাপ ফেলতে পারে, সেটা বিবেচনায় থাকবে।

আইএমইডির একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানান, নীতিনির্ধারকদের উচ্চ পর্যায় থেকে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র পরিদর্শনের কথা বলা হয়েছে। তিনি জানান, অনেক টাকা খরচ হয়ে গেছে, তাই হয়তো প্রকল্পটি বন্ধ করা সম্ভব নয়। কিন্তু অর্থনৈতিক সুবিধার মূল্যায়ন হওয়া প্রয়োজন।

রূপপুর প্রকল্পে খরচ হচ্ছে প্রায় ১ লাখ ১৪ হাজার কোটি টাকা। এর মধ্যে সরকার দিচ্ছে ২২ হাজার ৫২ কোটি ৯১ লাখ ২৭ হাজার টাকা। আর রাশিয়া থেকে ঋণসহায়তা হিসেবে আসছে ৯১ হাজার ৪০ কোটি টাকা।

২০২১ সালের অক্টোবরে রূপপুরে প্রথম ইউনিটের ভৌত কাঠামোর ভেতরে চুল্লিপাত্র স্থাপন করা হয়। চুল্লিপাত্র হচ্ছে পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের মূল যন্ত্র। এই যন্ত্রের মধ্যে পারমাণবিক বিদ্যুৎ উৎপাদনের জ্বালানি হিসেবে ইউরেনিয়াম লোড করা হয়। গত বছরের অক্টোবরে বসানো হয় দ্বিতীয় ইউনিটের চুল্লিপাত্র। ২০২৫ সালের শেষ দিকে উৎপাদনে যেতে পারে বিদ্যুৎকেন্দ্রটির প্রথম ইউনিট।

২০২৭ সাল থেকে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের ঋণ পরিশোধ শুরু হবে। অবশ্য বাংলাদেশ এই ঋণ পরিশোধ শুরু আরও দুই বছর পিছিয়ে দেওয়ার জন্য দেনদরবার করছে।

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে গত বছরের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর মেগা প্রকল্পগুলোর মূল্যায়নের বিষয়টি আলোচনায় আসে। হাজার হাজার কোটি টাকা খরচ করে প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এসব প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে প্রকৃত অর্থে খরচ কত হতো, বিদেশি ঋণের শর্ত কী, মেয়াদ—এসব নিয়ে সরকার গঠিত অর্থনীতি নিয়ে শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটি কাজ করেছে।

গত সরকারের নেওয়া মেগা প্রকল্পগুলোর মধ্যে বর্তমানে চলমান যেসব প্রকল্প, সেগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো মেট্রোরেল প্রকল্প, পায়রা সমুদ্রবন্দর, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র, মাতারবাড়ী তাপবিদ্যুৎকেন্দ্র।

পায়রা বন্দর পর্যালোচনার দায়িত্ব পরিকল্পনা উপদেষ্টার

আরেক মেগা প্রকল্প পায়রা সমুদ্রবন্দর নির্মাণের অর্থনৈতিক উপযোগিতা নিয়ে বর্তমান সরকার প্রশ্ন তুলেছে। একাধিকবার সংশোধন করে এখন এই প্রকল্পের খরচ দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ২২৮ কোটি টাকা।

২৩ মার্চ জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় পায়রা বন্দর প্রকল্প মূল্যায়ন ও সরেজমিন পরিদর্শনের জন্য পরিকল্পনা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদকে দায়িত্ব দেওয়া হয়। শিগগিরই তিনি পায়রা বন্দর প্রকল্প এলাকা পরিদর্শন করবেন।

এই বন্দরের মূল সমস্যা হলো এই বন্দর সচল রাখতে সারা বছর ড্রেজিং করতে হবে, যা বেশ ব্যয় সাপেক্ষ। দুটি ড্রেজার সব সময় লাগবে।

পায়রা বন্দর অর্থনীতির জন্য বিষফোড়া বলে মন্তব্য করেছেন পরিকল্পনা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ। গত রোববার সাংবাদিকদের কাছে তিনি এ মন্তব্য করেন।

ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ আরও বলেন, ‘পায়রা সমুদ্রবন্দর বলা হলেও মূলত একটি বিদ্যুৎকেন্দ্রের জন্য কয়লা আনতে এ বন্দর করা হচ্ছে। পায়রাবন্দর তো সমুদ্রবন্দর হওয়া দূরের কথা, আবার নদীবন্দরও হবে না। অনেকটা ঘাটের মতো হতে পারে। ছোট ছোট নৌযান চলাচলের উপযোগী বন্দর। এ পায়রা বন্দর প্রকল্পে অনেক অর্থ খরচ হয়ে গেছে। মাঝপথে এসে প্রকল্প বন্ধ করে দেওয়া হবে কি না, তা বিবেচনার বিষয়। তিনি আরও বলেন, ‘প্রকল্প খরচ শুরুর আগে বা প্রকল্প নেওয়ার আগে থাকলে এই প্রকল্প নিতাম না।’

Header Ad
Header Ad

টানা ছুটিতেও স্থবির হবে না অর্থনীতি: অর্থ উপদেষ্টা

অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। ছবি: সংগৃহীত

ঈদে ৯ দিনের ছুটিতে অর্থনীতিতে কোনো স্থবিরতা তৈরি হবে না বলে জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। বৃহস্পতিবার (২৭ মার্চ) সচিবালয়ে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক শেষে গণমাধ্যমকে তিনি এ কথা বলেন।

উপদেষ্টা বলেন, ঈদের টানা ৯ দিন ছুটি থাকলেও দেশের অর্থনীতিতে কোনো স্থবিরতা তৈরি হবে না। এ সময় উপদেষ্টামণ্ডলীর বেশির ভাগ সদস্য ঢাকায় থাকবেন।

সচিবরা দেশের বাইরে গেলেও সিদ্ধান্ত নিতে কোনো সমস্যা হবে না বলে জানান ড. সালেহউদ্দিন।
তিনি বলেন, কোনো সমস্যা হবে না। ডিজিটাল পদ্ধতিতে আজকাল সিদ্ধান্ত নেওয়া যায়।

উপদেষ্টা বলেন, সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটির বৈঠকে উন্মুক্ত দরপত্রের মাধ্যমে ৫০ হাজার মেট্রিক টন বাসমতি চাল, সৌদি আরব ও অভ্যন্তরীণ বাজার থেকে ৭০ হাজার মেট্রিক টন সার এবং স্পট মার্কেট থেকে দুই কার্গো এলএনজি কেনার অনুমতি দেওয়া হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

যমুনা সেতুতে একদিনে ২ কোটি ৭৮ লাখ টাকার টোল আদায়

যমুনা সেতু। ছবি: সংগৃহীত

টাঙ্গাইলের যমুনা সেতুতে গত ২৪ ঘণ্টায় অর্থাৎ একদিনে ২ কোটি ৭৮  লাখ ৯৯ হাজার ৯০০ টাকা টোল আদায় করেছে এবং ৩৩ হাজার ৭৬৬ টি যানবাহন পারাপার হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২৭ মার্চ ) সকালে যমুনা সেতু সাইট অফিসের নির্বাহী প্রকৌশলী আহসানুল কবীর পাভেল এ তথ্য জানিয়েছেন।

যমুনা সেতু সাইট অফিস জানায়, গত মঙ্গলবার রাত ১২টা থেকে বুধবার রাত ১২টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় ৩৩ হাজার ৭৬৬টি যানবাহন পারাপারের বিপরীতে
২ কোটি ৭৮  লাখ ৯৯ হাজার ৯০০ টাকা টোল আদায় করা হয়েছে।

এর মধ্যে উত্তরবঙ্গগামী সেতু পূর্ব প্রান্তে লেনে ১৮ হাজার ২৩৯টি যানবাহন পারাপার হয়। এতে টোল আদায় হয়েছে ১ কোটি ৩৮ লাখ ৪৮ হাজার ৪৫০টাকা।

অপরদিকে ঢাকাগামী সেতু পশ্চম প্রান্তে ১৫ হাজার ৫২৭ টি যানবাহন পারাপার হয়েছে। এর বিপরীতে টোল আদায় হয়েছে ১ কোটি ৪০ লাখ ৫১ হাজার ৪৫০ টাকা।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র প্রকল্প জরুরি পরিদর্শনের সিদ্ধান্ত
টানা ছুটিতেও স্থবির হবে না অর্থনীতি: অর্থ উপদেষ্টা
যমুনা সেতুতে একদিনে ২ কোটি ৭৮ লাখ টাকার টোল আদায়
পদত্যাগ করলেন ইসরায়েলি বাহিনীর গাজা ডিভিশন কমান্ডার
জিকে শামীমের দুর্নীতি মামলায় রায় আজ  
জনগণের আস্থা ফেরাতে সংস্কার করা হচ্ছে : প্রধান উপদেষ্টা  
আজ পবিত্র লাইলাতুল কদর  
ঈদের আগে শেষ ব্যাংকিং লেনদেন আজ  
৬৬ বছরের বৃদ্ধকে বিয়ে করলেন ২২ বছর বয়সী কলেজছাত্রী    
স্বাধীনতা দিবসে বাংলাদেশকে শুভেচ্ছা জানিয়ে ট্রাম্পের চিঠি
দক্ষিণ কোরিয়ায় ভয়াবহ দাবানলে ২৪ জনের মৃত্যু, বাস্তুচ্যুত হাজারো মানুষ
বিএনপি বিনা ভোটের সরকার গঠন করতে চায় না: সামসুজ্জোহা খান
নায়ক নিশো এবার গায়ক, ‘দাগি’ সিনেমার টাইটেল ট্র্যাকে দিলেন কণ্ঠ
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা করে নিল ইরান
ধানমন্ডিতে র‍্যাব-ম্যাজিস্ট্রেট পরিচয়ে ডাকাতি, গ্রেপ্তার ৪
শিক্ষা নিয়ে সামনের দিকে এগিয়ে চলব: সারজিস আলম
বাংলাদেশের হয়ে খেলতে চান লা লিগা খেলা জিদান মিয়া
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে রোহিঙ্গা সংকট সম্পর্কিত প্রস্তাব গৃহীত
মুসলিম উম্মাহকে শবে কদরের শুভেচ্ছা জানালেন তারেক রহমান
চার দিনের সফরে চীন পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস