সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫ | ৮ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

জাতিসংঘের মহাসচিবকে বিএনপির চিঠি

ফাইল ছবি

আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে জাতিসংঘের মহাসচিবকে চিঠি দিয়েছে বিএনপি। সেখানে এই নির্বাচনকে একতরফা ও একটি ‘ডামি’ নির্বাচন উল্লেখ করে দেশে রাষ্ট্রযন্ত্রের পৃষ্ঠপোষকতায় বাস–ট্রেনে হামলা, অগ্নিসংযোগ করা হচ্ছে বলে দাবি করা হয় চিঠিতে। একই সঙ্গে বিএনপির নেতাকর্মীদের গ্রেপ্তারের চিত্র তুলে ধরা হয়।

বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান গণমাধ্যমকে বলেন, গত ২৮ ডিসেম্বর জাতিসংঘের সদর দপ্তরে চিঠি পৌঁছে দিয়েছে বিএনপি। আর রোববার ঢাকায় জাতিসংঘসহ বিদেশি সব মিশনে ওই চিঠি দেওয়া হয়েছে।

রোববার (৩১ ডিসেম্বর) বিকেলে এক ভার্চ্যুয়াল সংবাদ সম্মেলনে এই চিঠি পড়েন দলটির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।

চিঠিতে অভিযোগ করা হয়, গত দুই মাস রাষ্ট্রযন্ত্রের পৃষ্ঠপোষকতায় বাস–ট্রেনে হামলা, অগ্নিসংযোগসহ নানা ধরনের নাশকতা করা হচ্ছে। আওয়ামী লীগ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর একাংশকে ব্যবহার করে এ ধরনের ঘটনা ঘটাচ্ছে। এসব ঘটনায় বানোয়াট অভিযোগ এনে বিএনপিসহ বিরোধী দলগুলোর নেতা–কর্মীদের গ্রেপ্তার করা হচ্ছে। বিরোধী দলের আন্দোলন দমন করে সরকার প্রহসনের নির্বাচন করতে চাইছে।

চিঠিতে আরও বলা হয়, গত ১৯ ডিসেম্বর এক মর্মান্তিক ঘটনায়, ঢাকায় চলন্ত ট্রেনের তিনটি বগিতে অগ্নিসংযোগ করা হয় এবং চারজন যাত্রী মারা যান। ঘটনার বিশ্লেষণে প্রতীয়মান— রাষ্ট্রযন্ত্রের একটি চিহ্নিত অংশের যোগসাজশে এই নাশকতা সংঘটিত হয়েছে। অগ্নিকাণ্ডের দুই দিন আগেই, ১৯ ডিসেম্বরের জন্য স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে বিশেষভাবে সরকারি হাসপাতালগুলোতে পর্যাপ্ত শয্যা, জরুরি পরিষেবা, ডাক্তার এবং এ্যাম্বুলেন্স প্রস্তুত রাখার জন্য ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছিল। আমাদের বিশ্বাস করার যথেষ্ট কারণ রয়েছে যে, এই নির্দেশনাটি কোনও কাকতালীয় বিষয় নয়। ডিএমপির এই প্রস্তুতিমূলক উদ্যোগ কেন নেওয়া হয়েছিল, নাশকতার সুস্পষ্ট তথ্য ও পরিকল্পনা তাদের কাছে কীভাবে এল এবং তারপরেও এটি রোধে কেন তারা কোনো ব্যবস্থা নিলেন না, জনমনে এসব প্রশ্ন রয়েছে।

চলমান অগ্নিসংযোগের ঘটনায় একটি সুনির্দিষ্ট প্যাটার্ন লক্ষ করা যাচ্ছে উল্লেখ করে চিঠিতে বলা হয়, যার একমাত্র উপকারভোগী আওয়ামী লীগ ও তার অধীন রাষ্ট্রযন্ত্র। আর প্রধান ভুক্তভোগী বিএনপি।

দলটি অভিযোগ করেছে, বিতর্কিত ২০১৪ ও ২০১৮ সালের দুটি নির্বাচনের মতো সরকার আবারও সহিংসতা ও কারচুপির প্রহসনের নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। সরকারের পদত্যাগ ও নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের এক দফা দাবিতে আন্দোলনে থাকা বিএনপিসহ বিভিন্ন দল ও জোট ৭ জানুয়ারির নির্বাচন বর্জন করছে। এসব দল তাদের আন্দোলনের কর্মসূচি অব্যাহত রেখেছে।

বিএনপির পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে, ২৮ অক্টোবরের পর থেকে এ পর্যন্ত তাদের দলের ২৫ হাজার নেতাকর্মীকে আটক করা হয়েছে। ২৭ জনকে হত্যা করা হয়েছে। এর মধ্যে একজন সাংবাদিক রয়েছে।

Header Ad
Header Ad

দেশে তিন স্তরে কমলো ইন্টারনেটের দাম, গ্রাহকদের স্বস্তি দেওয়ার উদ্যোগ সরকারের

ছবি: সংগৃহীত

ইন্টারনেট ব্যবহারে ভোক্তাদের ওপর আর্থিক চাপ কমাতে তিনটি স্তরে ইন্টারনেটের দাম কমানোর উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব সোমবার (২১ এপ্রিল) সকালে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে এ তথ্য জানান।

তিনি জানান, জনপ্রিয় টেলিকম প্রতিষ্ঠান ফাইবার অ্যাট হোম তাদের আন্তর্জাতিক টেলিযোগাযোগ সার্কিট (আইটিসি), ইন্টারন্যাশনাল ইন্টারনেট গেটওয়ে (আইআইজি) এবং ন্যাশনাল ট্রান্সমিশন নেটওয়ার্ক (এনটিটিএন) পর্যায়ে ইন্টারনেটের দাম যথাক্রমে ১০, ১০ এবং ১৫ শতাংশ হারে কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এই সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের মাধ্যমে পাইকারি পর্যায়ে ইন্টারনেট সেবার ব্যয় হ্রাস পাবে, যা পর্যায়ক্রমে গ্রাহক পর্যায়েও প্রভাব ফেলবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।

এছাড়া ইন্টারনেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানগুলোর সংগঠন আইএসপিএবি (ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ) ইতোমধ্যে ঘোষণা দিয়েছে যে, এখন থেকে ১০ এমবিপিএস গতির ইন্টারনেট সেবা মাত্র ৫০০ টাকায় গ্রাহকদের দেওয়া হবে। এই উদ্যোগ সাধারণ গ্রাহকদের জন্য স্বস্তিদায়ক হবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবল কোম্পানি লিমিটেড (বিএসসিসিএল) আন্তর্জাতিক গেটওয়ে পর্যায়ে তাদের সব সেবায় ১০ শতাংশ মূল্যছাড় দিয়েছে। পাশাপাশি রাষ্ট্রীয় মোবাইল অপারেটর টেলিটকও ঈদুল ফিতরের দিন থেকে ১০ শতাংশ ছাড়ে মোবাইল ইন্টারনেট সরবরাহ করছে।

ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, সরকার ইতোমধ্যে মোবাইল অপারেটরদের জন্য ডিডব্লিউডিএম ও ডার্ক ফাইবারের মতো সুবিধা চালু করেছে। পাশাপাশি আন্তর্জাতিক ও জাতীয় পর্যায়ে যৌথ উদ্যোগে পাইকারি ইন্টারনেটের দাম কমানো হয়েছে। তাই বেসরকারি মোবাইল অপারেটরদের পক্ষে এখন দাম না কমানোর কোনো যৌক্তিকতা নেই।

তিনি আরও বলেন, চলমান মূল্যস্ফীতির প্রেক্ষাপটে মোবাইল ইন্টারনেটের দাম কমালে দেশের সাধারণ মানুষের ওপর আর্থিক চাপ কিছুটা লাঘব পাবে। সরকার চাইছে মোবাইল কোম্পানিগুলো দুইটি দিক থেকে মূল্যছাড় দিক—প্রথমত, পূর্বে শুল্ক বৃদ্ধির কারণে আরোপ করা বাড়তি মূল্য তুলে নেওয়া; দ্বিতীয়ত, আইটিসি, আইআইজি ও এনটিটিএন স্তরে যেভাবে পাইকারি দাম কমানো হয়েছে, সেভাবে গ্রাহক পর্যায়েও মূল্য হ্রাস করা।

তিনি আরও উল্লেখ করেন, দেশের মোবাইল ইন্টারনেটের গুণগত মান নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে নানা অভিযোগ রয়েছে। সেবার মানের তুলনায় দাম বেশি হওয়ায় গ্রাহকরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। সরকারের লক্ষ্য হলো—একটি যৌক্তিক ও সমন্বিত মূল্যনীতি বাস্তবায়নের মাধ্যমে সেবা মানোন্নয়ন ও গ্রাহকের স্বার্থ সংরক্ষণ নিশ্চিত করা।

এই উদ্যোগগুলো বাস্তবায়িত হলে দেশে ডিজিটাল সংযোগ আরও বিস্তৃত হবে এবং সাধারণ মানুষ আরও সহজে সাশ্রয়ী দামে ইন্টারনেট সেবা নিতে পারবেন—এমনটাই প্রত্যাশা সংশ্লিষ্টদের।

Header Ad
Header Ad

আমেরিকার সঙ্গে চুক্তি নিয়ে বিশ্বজুড়ে দেশগুলোর প্রতি কঠোর হুঁশিয়ারি চীনের

ছবি: সংগৃহীত

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দ্বিতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় এসেই চীনের সঙ্গে শুরু করেছেন বাণিজ্যযুদ্ধ। দুই দেশের পাল্টাপাল্টি শুল্ক আরোপে বিশ্ববাজারে অস্থিরতা দেখা দিয়েছে। এর মধ্যেই চীন বিশ্বজুড়ে দেশগুলোকে সতর্ক করে দিয়েছে, যেন তারা যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে এমন কোনও বাণিজ্যচুক্তিতে না যায়, যা চীনের স্বার্থকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে।

চীনের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র জানান, চীন বিশ্বাস করে—সব দেশই যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সমতার ভিত্তিতে আলোচনার মাধ্যমে নিজেদের বাণিজ্য বিরোধ মেটাতে পারে। তবে কেউ যদি যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে এমন কোনও চুক্তি করে যা চীনের ক্ষতি করে, তাহলে বেইজিং তাতে কঠোরভাবে আপত্তি জানাবে। তিনি আরও বলেন, কেউ চীনের স্বার্থ ক্ষুণ্ণ করলে চীন 'সঠিক এবং সমুচিত প্রতিক্রিয়া' জানাবে।

এই হুঁশিয়ারি এমন সময়ে এসেছে, যখন ট্রাম্প প্রশাসন অন্যান্য দেশগুলোর ওপর চাপ দিচ্ছে—তারা যেন যুক্তরাষ্ট্র থেকে শুল্ক ছাড় পেতে চাইলে চীনের সঙ্গে বাণিজ্য সীমিত করে। চীনের অভিযোগ, যুক্তরাষ্ট্র সমতার কথা বলে একতরফাভাবে সব দেশের ওপর শুল্ক চাপিয়ে দিচ্ছে এবং দেশগুলোকে তথাকথিত ‘পারস্পরিক শুল্ক’ আলোচনায় বাধ্য করছে।

চীন জানিয়েছে, তারা নিজের অধিকার ও স্বার্থ রক্ষায় দৃঢ় ও সক্ষম এবং বিশ্বব্যাপী দেশগুলোর সঙ্গে একতাবদ্ধ হয়ে কাজ করতে চায়। ইতোমধ্যে প্রায় ৫০টি দেশ যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাড়তি শুল্ক নিয়ে আলোচনায় নেমেছে। জাপান সয়াবিন ও চালের আমদানি বাড়ানোর কথা ভাবছে, আর ইন্দোনেশিয়া যুক্তরাষ্ট্র থেকে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য কিনে অন্য উৎস নির্ভরতা কমাতে চাইছে।

উল্লেখ্য, ট্রাম্প গত ২ এপ্রিল বহু দেশের ওপর শুল্ক আরোপ স্থগিত করলেও, চীনের ওপর তা বহাল রেখেছেন। চীনই এই শুল্ক নীতির মূল লক্ষ্য। এর জবাবে চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার তিনটি দেশ সফর করেছেন, যেখানে মূল উদ্দেশ্য ছিল—আঞ্চলিক সম্পর্ক জোরদার করা এবং যুক্তরাষ্ট্রের একতরফা বাণিজ্যনীতির বিরুদ্ধে ঐক্য গড়ে তোলা।

(সূত্র: রয়টার্স, সিএনএন, দ্য গার্ডিয়ান)

Header Ad
Header Ad

৪৬তম বিসিএস লিখিত পরীক্ষা, মানতে হবে ৪ নির্দেশনা

ছবি: সংগৃহীত

আগামী ৮ মে শুরু হচ্ছে ৪৬তম বিসিএসের আবশ্যিক বিষয়ের লিখিত পরীক্ষা, যা চলবে ১৯ মে পর্যন্ত। এই পরীক্ষাগুলো ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী, খুলনা, বরিশাল, সিলেট, রংপুর ও ময়মনসিংহ কেন্দ্রসহ দেশব্যাপী একযোগে অনুষ্ঠিত হবে। পরীক্ষার্থীদের জন্য চারটি গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)।

রবিবার (২০ এপ্রিল) পিএসির প্রকাশিত এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, পরীক্ষার হলে নিষিদ্ধ সামগ্রী পাওয়া গেলে সংশ্লিষ্ট পরীক্ষার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করা হবে এবং তাকে ভবিষ্যতের সব নিয়োগ পরীক্ষার জন্য অযোগ্য ঘোষণা করা হবে।

লিখিত পরীক্ষায় মানতে হবে যেসব নির্দেশনা:

১. পরীক্ষার হলে বই, ঘড়ি, মুঠোফোন, ক্যালকুলেটর, ইলেকট্রনিক ডিভাইস, ব্যাংক/ক্রেডিট কার্ডসদৃশ ডিভাইস, গয়না, ব্রেসলেট ও ব্যাগ আনা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। এসব সামগ্রীসহ কাউকে পরীক্ষার হলে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না।

২. পরীক্ষাকেন্দ্রে প্রবেশের সময় নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও পুলিশের উপস্থিতিতে, মেটাল ডিটেক্টরের সাহায্যে মুঠোফোন ও অন্যান্য নিষিদ্ধ সামগ্রী তল্লাশি করা হবে। প্রবেশপত্র অবশ্যই সঙ্গে থাকতে হবে।

৩. পরীক্ষার দিন নিষিদ্ধ সামগ্রী সঙ্গে না আনার জন্য এসএমএসের মাধ্যমে সতর্কবার্তা পাঠানো হবে। পরীক্ষার্থীদের এই নির্দেশনা অবশ্যই অনুসরণ করতে হবে।

৪. পরীক্ষার সময় কানের ওপর কোনো আবরণ রাখা যাবে না এবং কানে হিয়ারিং এইড ব্যবহারের প্রয়োজন হলে, বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শপত্রসহ কমিশনের পূর্বানুমোদন নিতে হবে।

৪৬তম বিসিএসে মোট ৩,১৪০টি পদের বিপরীতে সবচেয়ে বেশি নিয়োগ দেওয়া হবে স্বাস্থ্য ক্যাডারে। এর মধ্যে সহকারী সার্জন ১,৬৮২ জন এবং সহকারী ডেন্টাল সার্জন ১৬ জন নেওয়া হবে। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ নিয়োগ থাকবে শিক্ষা ক্যাডারে, যেখানে ৫২০ জন প্রার্থীকে বিভিন্ন বিষয়ে নিয়োগ দেওয়া হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

দেশে তিন স্তরে কমলো ইন্টারনেটের দাম, গ্রাহকদের স্বস্তি দেওয়ার উদ্যোগ সরকারের
আমেরিকার সঙ্গে চুক্তি নিয়ে বিশ্বজুড়ে দেশগুলোর প্রতি কঠোর হুঁশিয়ারি চীনের
৪৬তম বিসিএস লিখিত পরীক্ষা, মানতে হবে ৪ নির্দেশনা
প্রাইমএশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী পারভেজ হত্যায় আটক ৩ জন
ঢাকাসহ ১৪ অঞ্চলে ঝড়-বৃষ্টির সম্ভাবনা: আবহাওয়া অফিস
গ্রীষ্মে স্বাভাবিক থাকবে বিদ্যুৎ সরবরাহ: বিপিডিবি চেয়ারম্যান
পরমাণু কর্মসূচি থেকে না সরার ঘোষণা ইরানের
পর্যটকদের ভ্যাটের অর্থ ফেরত দেবে সৌদি সরকার
আজ কাতার যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস
ভুল বোঝাবুঝিতে গাজায় ১৪ জরুরি সেবাদাতা কর্মীকে হত্যা!
জেলা প্রশাসকের দফতরে স্মারকলিপি দিল আওয়ামী লীগ
বিয়ের আশ্বাসে স্বামীর ১১ লাখ টাকা নিয়ে ঘর ছাড়লেন নারী, প্রেমিকের ফাঁদে পড়ে দলবেঁধে ধর্ষণের শিকার
বিয়ে না করেই পঞ্চাশে অন্তঃসত্ত্বা অভিনেত্রী, তোলপাড় নেটদুনিয়া
পারভেজের মৃত্যুতে গ্রামের বাড়িতে মাতম, পাগলপ্রায় মা-বাবা ও একমাত্র বোন
বাংলাদেশের হয়ে খেলতে রাজি কিউবা মিচেল
আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের পদত্যাগ দাবি করলেন নুর
২০২৫ শেষ হওয়ার আগেই ৫০ সেঞ্চুরিতে দেশের প্রথম এনামুল হক
ভিসা বাতিল করায় ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ভারতীয় ও চীনা শিক্ষার্থীদের মামলা
একনেকে ২৪ হাজার কোটি টাকার ১৬ প্রকল্প অনুমোদন
বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি