শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪ | ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

আমাদের ঘরের মধ্যে ঘর কাটা ইদুর: ইনু

আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন ১৪ দলীয় জোটের মধ্যে সমন্বয়হীনতা দেখা দিয়েছে বলে মন্তব্য করে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক (জাসদ) সভাপতি ও সংসদ সদস্য হাসানুল হক ইনু বলেছেন, ‘আমাদের ঐক্য কার্যকর না। দু:খের সঙ্গে দেখছি আমাদের সমন্বয়হীনতা আছে। আমাদের ঘরের মধ্যে ঘর কাটা ইদুর। উইপোকা গুণ্ডতন্ত্রের দাপট চলছে। আমরা দেখছি শেখ হাসিনার উন্নয়নের সুফল অনেকটাই তারা খেয়ে ফেলছে। ঘর কাটা ইদুর উইপোকা গুণ্ডাবাজীদের ঝেঁটিয়ে বিদায় করা জন্য ঐক্য দরকার।

বুধবার (২৬ জানুয়ারি) একাদশ জাতীয় সংসদের ১৬তম অধিবেশনে রাষ্ট্রপতির ভাষণের উপর আনিত ধন্যবাদ প্রস্তাবের আলোচনায় অংশ নিয়ে সাবেক এই মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

হাসানুল হক ইনু বলেন, আমরা মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষ শক্তি, আমাদের যুদ্ধ শেখ হাসিনার যুদ্ধ এক। আমাদের দুই ফ্রন্টের যুদ্ধ এই দুই ফ্রন্ট এক হয়ে এক ফ্রন্ট পাকিস্তান পন্থা সাম্প্রদায়িকতাকে মোকাবিলা করতে হবে, আর এক ফ্রন্ট আমাদের দুর্নীতিবাজদের মোকবিলা করতে হবে। এই যুদ্ধের হারার কোন সুযোগ নেই। আমাদের সামনেই এগোতে হবে ভবিষত প্রজন্মের জন্য। জঙ্গি হামলার মোকাবিলা ঠেকাতে ঐক্যের ঢালকে মুজবুত করার দাবি করেন তিনি।

তিনি বলেন, মৌসুমে মৌসুমে জঙ্গির তাণ্ডব। জঙ্গি হামলার ঘটনা ঘটেই চলেছে। এটা প্রমাণ হয় যে হেফাজত জামায়াত জঙ্গি এর বদলায়নি। এর বাংলাদেশের রেজিস্ট্রাট বেঈমান। এরা পাকিস্তান পন্থার ধারক এবং বাহক। এদের আত্মা পাকিস্তানে। এই সাম্প্রদায়িক চক্র বাংলাদেশে ধর্ম নিরপেক্ষতাকে হারাম বলে আর ভারত আমেরিকা ইংল্যান্ডে গেলে তারা ধর্ম নিরপেক্ষতায় হালাল বলে এবং আরাম মনে করে। এই দ্বিমুখি চালবাজী রাজনীতি বন্ধ করা দরকার। এটা প্রমাণ হয় যে বিএনপি জামায়াত জঙ্গিরা হচ্ছে মাঠের একজোট। জামায়াত হচ্ছে ডাইরেক্টর আর বিএনপি হচ্ছে প্রডিউসর। এরা পাক রুহানি শক্তি দ্বারা পরস্পর পরস্পরের সঙ্গে সর্ম্পকযুক্ত জ্বীনগতভাবে এরা সম্পর্কযুক্ত। এদের তিন পক্ষকে দমন এবং বিদায় জানানো উচিত। তাই হেফাজতের সাম্প্রতিক তাণ্ডব, সশস্ত্র আক্রমণের ক্ষয়ক্ষতি গ্রেফতার মামলা সাজার উপর একটা শেতপত্র প্রকাশ করুন। সম্প্রতিক দুর্গপূজাকে কেন্দ্র যে সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে তার উপর একটা পূর্ণাঙ্গ রিপোর্ট প্রকাশ করুন।

তিনি আরও বলেন, কওমী মাদরাসাসহ সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে জাতীয় সঙ্গীত বাজানো বাধ্যতামূলক করুন। পতাকা উত্তোলন বাধ্যতামূলক করুন এবং তদারকির ব্যবস্থা করুন। সংখ্যালঘু ধর্ম সম্প্রদায় ও নৃগোষ্ঠীর জন্য সংখ্যা লঘু সুরক্ষা আইন ও কমিশন করা জরুরি হয়ে পড়েছে। সকল স্কুলে হিন্দুসহ অন্য ধর্মের শিক্ষক নিয়োগ করা দরকার। স্বাধীনতার ৫০ বছরে পাকিস্তান বাংলাদেশের সঙ্গে প্রকাশ্যে অপ্রকাশ্যে শত্রুতা করেই চলেছে। তাই ৭১ এর নির্মম গণহত্যা নির্যাতন লুণ্ঠনের জন্য পাকিস্তানের নি:শর্ত ক্ষমা চাওয়ার দাবিটা বাংলাদেশ সরকার জোরে সরে আন্তর্জাতিক মহলে উত্থাপন করার আহ্বান করেন। তাছাড়া ২৫ মার্চের গণহত্যাকে রাষ্ট্রীয় দিবস হিসেবে পালন করার দাবি করেন তিনি।

জাসদ সভাপতি বলেন, সংবিধান পর্যালোচনা করা দরকার, সংস্কার করা দরকার। তাই তিনি সংবিধান পর্যালোচনার জন্য সংসদের বিশেষ কমিটি গঠন করার প্রস্তাব করেন। ইনু বলেন, আরও কয়েকটি সমস্যা কাঁটার মতো পায়ে বিধছে। সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসিদের কারো কারো কাণ্ডজ্ঞানহীন কথা বার্তা আচার আচারণ দু:খজনক। ভাব দেখে মনে হচ্ছে কতিপয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি সাহেবরা তারা ছাত্র-ছাত্রীদের সরকারের বিরুদ্ধে খেপিয়ে তোলার অ্যাম্বিশনে নেমেছে। এটা দু:খজনক। এব্যাপারে সরকারের নজর দেওয়া উচিত। ইউপি নির্বাচনে যে রক্তা রক্তি খুনো খুনি হয়েছে তার দায় প্রশাসন এবং পুলিশ এরাতে পারে না। তাদের নেয়া উচিত এবং সরকাররেও নেওয়া ‍উচিত।

তিনি বলেন, দেশের চলমান রাজনীতিতে পরিস্কার দুটো পক্ষ আছে। একটা স্বাধীনতা এবং মুক্তিযুদ্ধের পক্ষ আর চার নীতির সংবিধানের পক্ষ আর একটা পক্ষ হচ্ছে পাকিস্তান পন্থা, সম্প্রদায়িকতা, জঙ্গিবাদ ও দেশ বিরোধী পক্ষ। এই দুই পক্ষ ধারাবাহিকভাবে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়ে আছে। আমরা মনে করি ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুর নির্মম হত্যার পর জিয়া-এরশাদের সামরিক শাসকদের হাত ধরে পাকিস্তান পক্ষ রাজাকারদের পক্ষ বাংলাদেশের রাজনীতিতে নাজিল হয়। তারা নাজিল হয়ে মুক্তিযুদ্ধকে নির্বাসনে পাঠায়, বঙ্গবন্ধুকে নির্বাসনে পাঠায়। বাংলাদেশের ইতিহাস ঐতিহ্যের উপর ক্রমাগত আক্রমণ চালাতে থাকে। দেশে যখন বিশ্ময়কর উন্নয়ন অগ্রযাত্রা চলছে স্বাবলম্বীতার পথে এগিয়ে চলছে তখন দেশের প্রতিষ্ঠাতা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শতবর্ষে বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য শুধু ভেঙে ফেলার হুমকি দেওয়াই হয়নি ভাস্কর্য এবং ম্যূরাল ভেঙে ফেলা হয়েছে। এই অবস্থায় যারা মুজিব কোর্ট পরে তারা ভয়ে মুজিব মিনার বানানোর প্রস্তাব দিয়েছেন এটা অত্যান্ত দু:খজনক।

ইনু বলেন, বিএনপি সাম্প্রতিকালে একটা অস্বভাবিক সরকার প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব দিয়েছে। নির্বাচিত সরকারকে উৎখাত করার প্রস্তাব দিয়েছে। তারা প্রকাশ্যেই অস্বাভাবিক সরকার প্রতিষ্ঠার হুমকি দিচ্ছে। দেশের উন্নয়ন হচ্ছে সত্যি তেমনি বাংলাদেশ পন্থা এবং পাকিস্তান পন্থার যুদ্ধও চলছে। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার পর কর্ণেল তাহেরকে হত্যা পর মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী শক্তি যখন এক তরফা মেরেই চলছিল, আমরা আত্মরক্ষা করেছিলাম আত্মরক্ষার চেষ্টা করেছিলাম। ২০০৮ সালের নির্বাচনের পর থেকে মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তি যখন রাষ্ট্রীয় রাজনীতিতে ফেরত এলো ভারসম্য তৈরি হল। তখন যুদ্ধের তীব্রতা চোখে পড়ল। বিএনপি জামায়াত হেফাজত জঙ্গি পাকিস্তান পন্থা দেশ বিরোধী চক্র আসলে পরিবর্তনের ধারাটা বন্ধ করে দিতে চায়, পাল্টে দিতে চায়। তারা সংবিধানকে আবার নির্বাসনে পাঠাতে চায়। তারা নির্বাচনী সরকার, সাংবিধানিক সরকার উৎখাতের রাজনীতি শুরু করেছে। এই বিএনপি জামায়াত যুদ্ধের ঢাল হিসেবে ব্যবহার করেছে গণতন্ত্র মানবাধিকার। নির্বাচনের জন্য মায়া কান্না করছে। এরা নির্বাচনের আগেই ক্ষমতা নিশ্চিত করতে চায়। তারা সংলাপ নির্বাচন বানচাল করতে চায়।

তিনি বলেন, অতীতে চারটি নির্বাচন দেশীয় আন্তর্জাতিকভাবে গ্রহণযোগ্য হয়েছিল। তাতেও শান্তি আসেনি। ২১ শে আগস্টের মতো নির্মম হত্যাযজ্ঞের ঘটনা ঘটে গিয়েছিল। তাই মৌলিক রাজনীতির বিষয়ে ঐক্যমত দরকার। শুধু নির্বাচন শান্তি দেবে না। মৌলিক বিষয়ে যদি অনৈক্য থাকে তাহলে পরিবর্তন হবে না।

 

এসএম/
Header Ad

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন পরীমণির প্রথম স্বামী

ছবি: সংগৃহীত

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন চিত্রনায়িকা পরীমনির প্রথম স্বামী ইসমাইল হোসেন জমাদ্দার (৪২) ।

শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভোর রাতে ঢাকা-ভাঙ্গা মহাসড়কের শিবচরের পাচ্চর এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহত ইসমাইল জমাদ্দার মঠবাড়িয়া উপজেলার মিরুখালী ইউনিয়নের ছোট শৌলা গ্রামের ব্যাংক কর্মকর্তা জাকির হোসেন জমাদ্দারের ছেলে।

নিহত ইসমাইল হোসেনের চাচা কবির হোসেন জমাদ্দার বলেন, বৃহস্পতিবার রাতে বাড়ি থেকে মোটরসাইকেল চালিয়ে ঢাকা যাচ্ছিলেন ইসমাইল ও তার বন্ধু মনির। শুক্রবার ভোর রাতে ঢাকা-ভাঙ্গা হাইওয়ের শিবচরের পাচ্চর এলাকায় একটি ট্রাক তাদের মোটরসাইকেলটিকে পিছন থেকে ধাক্কা দেয়। আহত অবস্থায় স্থানীয়রা তাদেরকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক ইসমাইলকে মৃত ঘোষণা করেন।

ইসমাইলের বন্ধু মনিরকে ঢাকা মেডিকেল থেকে আগারগাঁও পঙ্গু হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। সেখানে মনিরের একটি পা কেটে ফেলা হয়েছে। মনির এখনো ওই হাসপাতালেই আছেন, বলে জানান তিনি।

শুক্রবার রাতে ইসমাইলের লাশ বাড়িতে নিয়ে আসা হয়। রাতেই জানাজা শেষে ছোট শৌলা গ্রামে পারিবারিক কবরস্থানে তার লাশ দাফন করা হয়েছে বলেও জানান তার চাচা।

এ বিষয়ে শিবচর হাইওয়ে থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাকিল আহমেদ বলেন, শুক্রবার ভোর রাতের কোন এক সময়ে ঢাকা-ভাঙ্গা মহাসড়কের মাদারীপুরের শিবচরের পাচ্চর এলাকায় একটি দুর্ঘটনায় ইসমাইল হোসেন জমাদার নামে একজনের মৃত্যু হয়েছে। তবে কীভাবে এ দুর্ঘটনা ঘটেছে তা এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি। মরদেহ শনাক্তের পর পরিবারের কাছে তা হস্তান্তর করা হয়েছে।

Header Ad

বিচারের আগে আ.লীগের মাঠে থাকার সুযোগ নেই: উপদেষ্টা নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

জুলাই-আগস্টের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সম্মুখ সারিতে থেকে নেতৃত্বদানকারীদের মধ্যে অন্যতম নাহিদ ইসলাম। বর্তমানে তিনি তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালন করছেন। সম্প্রতি তিনি একটি গণমাধ্যমে দেশের বর্তমান অবস্থা নিয়ে কথা বলেছেন। গণহত্যার দায়ে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হবে কিনা কথা বলেছেন সেই প্রসঙ্গেও।

আওয়ামী লীগ নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে নাহিদ ইসলাম বলেন, ছাত্র-জনতার আন্দোলনে নির্বিচারে মানুষ মেরে, আওয়ামী লীগ রাজনীতি করার নৈতিক অধিকার হারিয়েছে। তাদের কেবল বিচারের কাঠগড়াতেই উঠতে হবে না, ক্ষমা চাইতে হবে জনগণের কাছে। বিচার প্রক্রিয়ার আগে তাদের মাঠে থাকার অধিকার নেই, সুযোগও নেই।

তথ্য উপদেষ্টা আরও বলেন, সরকার কোনো দলের কাছে নয়, জনগণের আকাঙ্ক্ষার কাছে দায়বদ্ধ। তাই বিএনপি দ্রুত নির্বাচনের জন্য যতোই চাপ দিক, সংস্কার কমিশনের কাজের ওপর ভিত্তি করেই নির্বাচনের দিকে এগোবে সরকার।গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিয়ে তিনি বলেন, গণমাধ্যমের স্বাধীনতার ক্ষেত্রে অন্তরায় যে আইনগুলো রয়েছে সেগুলো পর্যালোচনা করা হবে। অর্থনৈতিক-রাজনৈতিক নিরাপত্তা আরও আনুষঙ্গিক বিষয়গুলো আলোচনা পর্যালোচনা করে একটি রূপরেখা করার চেষ্টা করবো আমরা। যাতে নির্বিঘ্নে স্বাধীনভাবে এদেশে মানুষ গণমাধ্যম চর্চা করতে পারে।

তিনি আরও বলেন, গণমাধ্যম সংস্কারে গঠিত কমিশন এমন আইন করবে যাতে ভবিষ্যতে কেউ গণমাধ্যমে খবরদারি চালাতে না পারে।

গণঅভ্যুত্থানের পর অন্তর্বর্তী সরকার একের পর এক দাবি আদায়ের আন্দোলন সামলাতে হচ্ছে। এ বিষয়ে নাহিদ বলেন, কিছু দাবি ন্যায্য হলেও সবগুলো নয়। এসব দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্রও থাকতে পারে।

Header Ad

মাকে হত্যার পর থানায় হাজির ছেলে

ছবি: সংগৃহীত

কক্সবাজারে মাকে হত্যা করে থানায় এসে আত্মসমর্পণ করেছেন হোসাইন মোহাম্মদ আবিদ নামের এক যুবক।

শুক্রবার (২২ নভেম্বর) দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে শহরের পশ্চিম বড়ুয়া পাড়ায় এ ঘটনা ঘটে।

জানা গেছে, চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রামে মেয়ের বাসায় ছিলেন আবিদের বাবা নিয়াজ আহমেদ। ফলে বাড়িতে ছিলেন আবিদ ও তার মা। মাদকের টাকা জোগাড় করতে প্রায় সময় মা আনোয়ারা বেগমকে অত্যাচার করতেন আবিদ। শুক্রবার দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে নিজ বাড়িতে মাকে নৃশংসভাবে হত্যা করে থানায় এসে নিজেই আত্মসমর্পণ করেন তিনি। নিহত আনোয়ারা বেগমের মুখ, মাথা ও হাতে কোপের চিহ্ন রয়েছে।

কক্সবাজার সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইলিয়াস জানান, হোসাইন মোহাম্মদ আবিদকে আটক করা হয়েছে। হত্যার কারণ জানতে তদন্ত করা হচ্ছে। মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন পরীমণির প্রথম স্বামী
বিচারের আগে আ.লীগের মাঠে থাকার সুযোগ নেই: উপদেষ্টা নাহিদ
মাকে হত্যার পর থানায় হাজির ছেলে
৮ ক্রিকেটারসহ ৯ জনকে নিষিদ্ধ করলো বিসিবি
উপদেষ্টাদের যাচ্ছেতাই কর্মকাণ্ড মেনে নেওয়া হবে না: রিজভী
ভিসা কবে উন্মুক্ত করবে সেটা ভারতের নিজস্ব ব্যাপার: হাসান আরিফ
জুরাইন রেলক্রসিং ছাড়লেন রিকশাচালকরা, ৪ ঘণ্টা পর ট্রেন চলাচল শুরু
পাঁচ দেশে যাওয়ার ব্যাপারে বাংলাদেশিদের জন্য সতর্কতা
সাফজয়ী নারী ফুটবলার আইরিনকে নওগাঁয় সংবর্ধনা
বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের স্কলারশিপ দেবে পাকিস্তান
বেনাপোলে সীমান্ত থেকে বিপুল পরিমাণ ফেনসিডিল উদ্ধার
পুলিশ-অটোরিকশা চালক সংঘর্ষ, ঢাকা-পদ্মা সেতু ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভারতীয় সাবমেরিনের সঙ্গে মাছ ধরা নৌকার সংঘর্ষ, নিখোঁজ ২
সংসার ভাঙার দুদিন পরই সুখবর দিলেন এ আর রহমান
ঢাকায় পৌঁছেছেন বাইডেনের বিশেষ প্রতিনিধি
আ.লীগকে নির্বাচনের সুযোগ দেওয়ার বিষয়ে যা বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
যুদ্ধবিধ্বস্ত লেবানন থেকে ফিরলেন আরও ৮২ বাংলাদেশি
পাকিস্তানে যাত্রীবাহী গাড়িতে সন্ত্রাসী হামলা, নিহত ৪৫
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১৮ সদস্যের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন
তামিমকে অধিনায়ক করে বাংলাদেশের দল ঘোষণা