রবিবার, ৫ জানুয়ারি ২০২৫ | ২১ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

নির্বাচন নিয়ে যে তিন প্রস্তাব দিলেন চরমোনাই পীর

বক্তব্য রাখছেন ইসলামী আন্দোলনের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম। ছবি : সংগৃহীত

দেশে বিদ্যমান রাজনৈতিক সংকট নিরসনে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ কর্তৃক আয়োজিত জাতীয় সংলাপে তিন দফা প্রস্তাব তুলে ধরেছেন দলটির আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম। মঙ্গলবার (২৮ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টায় রাজধানীর সেগুনবাগিচায় রিপোর্টার্স ইউনিটির নসরুল হামিদ মিলনায়তনে শুরু হওয়া সংলাপে এই প্রস্তাব পেশ করেন তিনি।

সংলাপে রাজনৈতিক দল, শিক্ষাবিদ, সাংবাদিক ও বিভিন্ন পেশাজীবী প্রতিনিধিরা অংশ নিয়েছেন। ইসলামী আন্দোলনের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম বলেন, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের লক্ষ্যে আমরা তিনটি প্রস্তাব বিবেচনার জন্য পেশ করছি।

প্রস্তাব তিনটি হলো-

১. বিতর্কিত নির্বাচন কমিশন কর্তৃক ঘোষিত একতরফা তফসিল বাতিল করে গ্রেপ্তারকৃত বিরোধী দলীয় রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের মুক্তি দিয়ে নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশ তৈরি করতে হবে।

২. বর্তমান বিতর্কিত পার্লামেন্ট ভেঙে দিয়ে জাতীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন দিতে হবে। (জাতীয় সরকারের গুরুত্ব, বাস্তবতা ও রূপরেখা জাতীয়ভাবে প্রকাশ করা হয়েছে)।

৩. কার্যকরী সংসদ, রাজনৈতিক সংহতি এবং শতভাগ জনমতের প্রতিফলনের জন্য পিআর বা সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতির নির্বাচনই অধিকতর উত্তম পদ্ধতি; যা বিশ্বে স্বীকৃতি লাভ করেছে তা প্রবর্তন করতে হবে।

এ সময় লিখিত বক্তব্যে সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম বলেন, আধুনিক রাষ্ট্রে সেপারেশন অব পাওয়ার খুবই গুরুত্বপূর্ণ ও সর্বজনবিদিত একটি মৌলিক নীতি। সেপারেশন অব পাওয়ার নিশ্চিত করা হয় সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলোর মাধ্যমে। বর্তমান সরকার পরিকল্পনা করে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে হত্যা করেছে। নির্বাচন কমিশনের মতো মৌলিক প্রতিষ্ঠানে বারবার দলান্ধ ব্যক্তি বসানো হয়েছে। বিচার বিভাগকে সরকারের আজ্ঞাবহ বানানো হয়েছে। নির্বাচনে বিরোধী নেতাদের অংশগ্রহণ বাধাগ্রস্ত করতে আদালতকে ব্যবহার করে গণহারে বিরোধী নেতাদের অপরাধী সাব্যস্ত করে রায় দেওয়া হচ্ছে।

তিনি বলেন, দুদককে বিরোধী নেতাদের দমন কমিশন বানানো হয়েছে। অডিটর জেনারেলের অফিসকে দলীয় দুর্নীতি আড়াল করতে ব্যবহার করা হচ্ছে। সংসদ বহু আগে থেকেই প্রধানমন্ত্রীর আজ্ঞাদাসে পরিণত হয়ে আছে। রাষ্ট্রপতির চেয়ারেও এখন প্রধানমন্ত্রীর ভক্তিতে আপ্লুত ব্যক্তি বসানো হয়েছে। জনপ্রশাসনকে দলীয় কর্মী বাহিনীতে পরিণত করা হয়েছে। সাবেক মুখ্য সচিবরা যেভাবে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী রাজনীতিতে ভূমিকা রাখছেন, তাতেই বিষয়টা পরিষ্কার।

তিনি আরও বলেন, ‘গণতান্ত্রিক দলীয় রাজনীতিতে প্রতিদ্বন্দ্বিতা থাকাই স্বাভাবিক। কিন্তু দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতি প্রতিদ্বন্দ্বিতা থেকে পরস্পর বিনাশী হয়ে উঠেছে। বিশেষ করে সরকারি দল বিরোধী শক্তিকে ধ্বংস করতে চায়। সেটা যেমন অপরাজনীতির মাধ্যমে তেমনি শারীরিকভাবেও। প্রতিবাদী সমাবেশে গুলি করা, মানুষ গুম করা তো বহুল চর্চিত সংস্কৃতি।’

রেজাউল করীম বলেন, ‘দ্রব্যমূল্যের লাগামহীন ঊর্ধ্বগতি যা মানুষের জীবনকে দুর্বিষহ করে তুলেছে। দুস্থ মানুষের মাঝে হাহাকার বিরাজ করছে। অধিকাংশ মানুষ পুষ্টিহীনতায় ভুগছে। মধ্যস্বত্বভোগীরা সম্পদের পাহাড় গড়ছে। সাধারণ মানুষ দিন দিন গরিব হচ্ছে, আর দুর্নীতিবাজরা দিন দিন সম্পদের পাহাড় গড়েছে।’

দেশের সব রাজনৈতিক দল ও জনসাধারণকে আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আসুন আমরা জাতীয় ঐক্য গড়ে তুলে সকল দুর্নীতিবাজ, টাকা পাচারকারী, ব্যাংক লুণ্ঠনকারী ও অসাধু ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটকে প্রতিহত করে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি রোধ করি। দুর্নীতিকে মূল উৎপাটন করতে পারলে, অসাধু ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটকে প্রতিহত করতে পারলে চালের দাম কেজি প্রতি সর্বোচ্চ ৪০ টাকা করা যায়। একই ধারাবাহিকতায় ডাল, তেল ও অন্যান্য দ্রব্যসামগ্রীর মূল্য ৩০ শতাংশ কমিয়ে আনা যায়। উৎপাদনমুখী শ্রমিকদের সর্বনিম্ন মজুরি বিশ হাজার টাকা নির্ধারণ করা যায়। সব পরিবহনের যাত্রীভাড়া ৩০ শতাং কমানো যায়। বিদ্যুৎ, গ্যাস ও পানির বিলও ৩০ শতাংশ কমানো যায়।

Header Ad
Header Ad

প্রতিষ্ঠবার্ষিকীতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল, টাঙ্গাইলে গ্রেফতার ২

ছবিঃ সংগৃহীত

নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের ৭৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে টাঙ্গাইলে মিছিল করায় ২ নেতাকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

শনিবার (৪ জানুয়ারি) রাতে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়েছে। রবিবার (৫ জানুয়ারি) সকালে তাদের আদালতে প্রেরণ করা হয়।

গ্রেফতারকৃতরা হলেন- টাঙ্গাইল সদর পৌরসভার ৯ নং ওয়ার্ডের ছাত্রলীগের সভাপতি আশিক হাসান মুন্না ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রাহাত।

জানা গেছে, গত শনিবার ভোরে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে টাঙ্গাইল শহর ছাত্রলীগের সভাপতি মীর ওয়াছেদুল হক ওরফে তানজিলের নেতৃত্বে ১৫-২০ নেতাকর্মী ঝটিকা মিছিল করেন।

পরে টাঙ্গাইল পৌর শহরের মেইন রোডে অবস্থিত আওয়ামী লীগের কার্যালয়ের সামনে শেখ মুজিবুর রহমানে ম্যুরালে শ্রদ্ধা নিবেদন করে তারা পালিয়ে যান। পরে রাতে অভিযান চালিয়ে দুজনকে গ্রেফতার করে পুলিশ।

স্থানীয়রা জানান, শনিবার সকাল ৭ টার দিকে নিরালা মোড় এলাকা থেকে ঝটিকা মিছিলটি বের করা হয়। পরে তারা মিছিল নিয়ে আওয়ামী লীগের অফিসের দিকে যায়। পরে সেখানে শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরালে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করে চলে যায়। মীর ওয়াছেদুল হকসহ মিছিলে অংশ নেওয়া অনেকে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের টাঙ্গাইল শহর শাখার নেতাকর্মী। তাদের বিরুদ্ধে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে মিছিলে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় মামলা রয়েছে। ৫ আগস্ট সরকার পতনের পর তারা আত্মগোপনে আছেন।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের টাঙ্গাইলের সমন্বয়ক আল আমিন বলেন, ছাত্রলীগ সন্ত্রাসী দল হিসেবে আখ্যায়িত। সেই দলকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। সন্ত্রাসী ছাত্রলীগ কখনও কোনো কর্মকাণ্ড করতে পারবে না। এ বিষয় সরকারের কঠোর নজরদারি রাখা উচিত। সরকারের উচিত এ নিষিদ্ধ দলের সন্ত্রাসীরা যে যেখানেই লুকিয়ে থাকুক তাদের প্রত্যেককে দ্রুত গ্রেপ্তার করা উচিত। তা না হলে এর দায়ভার সরকারকে নিতে হবে।

টাঙ্গাইল সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) তানবীর আহমেদ বলেন, পুলিশের বিশেষ অভিযানে গভীর রাতে পৌর এলাকা থেকে ছাত্রলীগের ২ জনকে গ্রেফতার করা হয় এবং দুজনের নামে মামলা রয়েছে। রবিবার তাদের আদালতে প্রেরণ করা হয়।

Header Ad
Header Ad

বিচ্ছেদের গুঞ্জন উড়িয়ে একসঙ্গে অভিষেক-ঐশ্বরিয়া  

ছবিঃ সংগৃহীত

 

ঐশ্বরিয়া ও অভিষেকের ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে প্রায়ই নানা চর্চা চলে। এমনকি আলোচনা বিচ্ছেদ পর্যন্তও গড়ায়। বিচ্ছেদের সব গুঞ্জন উড়িয়ে একসঙ্গে দেখা গেল এবার বলিউডের জনপ্রিয় দম্পতি ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন ও অভিষেক বচ্চনকে। তাদের সঙ্গেই ছিলেন মেয়ে আরাধ্যা। এমন পরিস্থিতিতে বিচ্ছেদের জল্পনায় পানি ঢেলে দিলেন জুনিয়র বচ্চন ও ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন।

বৃহস্পতিবার (২ ডিসেম্বর) রাতে মুম্বাইয়ের সান-অ্যান্ড-স্যান্ড হোটেলে একটি বিয়ের রিসেপশনে একসঙ্গে ধরা দিলেন দুজনে। এবার সেই গুঞ্জনে ইতি টানলেন এ দম্পতি।

কলকাতা২৪/৭ সূত্রে জানা গেছে, অভিষেক বচ্চন ও ঐশ্বরিয়া রাইয়ের বিচ্ছেদের খবর এখন টক অব দ্য টাউন৷ দীর্ঘদিন ধরেই তাদের বিচ্ছেদ নিয়ে গুঞ্জন চলছে৷ সেই গুঞ্জনে এবার ইতি টানলেন বলিউডের এই পাওয়ার কাপল৷ বৃহস্পতিবার রাতে মুম্বাইয়ের সান-অ্যান্ড-স্যান্ড হোটেলে একটি বিয়ের রিসেপশনে একসঙ্গে ধরা দিলেন দু’জনে। আয়েশা ঝুলকা, অনু রঞ্জন এবং অন্যান্য সেলিব্রিটির সঙ্গে পোজও দিলেন হাসিমুখে। পার্টিতে উপস্থিত ছিলেন ঐশ্বরিয়ার মা বৃন্দা রাইও৷

দীর্ঘদিন কোনো অনুষ্ঠানে একসঙ্গে দেখা যায়নি অভিষেক ও ঐশ্বরিয়াকে৷ বচ্চন পরিবারের সঙ্গেও দূরত্ব বেড়েছিল রাই সুন্দরীর৷ সম্প্রতি দুবাইয়ের একটি অনুষ্ঠানে ঐশ্বরিয়ার নামের পাশ থেকে উধাও হয়েছিল বচ্চন পদবি৷ এদিকে নিমরত কৌরের সঙ্গে অভিষেকের সম্পর্ক নিয়ে শুরু হয় কানাঘুষা৷ কিন্তু এতদিনের জল্পনায় রীতিমতো পানি ঢাললেন জুনিয়র বচ্চন ও সাবেক বিশ্বসুন্দরী৷ তারা একফ্রেমে ধরা দিতেই ভাইরাল হলো অ্যাশ-অভির ছবি৷

ফিল্ম প্রযোজক অনু রঞ্জন অভিষেক-ঐশ্বরিয়ার ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে করে লিখেলেন—অনেক ভালোবাসা ও উষ্ণতা। ফিল্ম প্রযোজক মনীশ গোস্বামীর শেয়ার করা একটি ছবিতে দেখা গেছে, একে অপরের কাছাকাছি দাঁড়িয়ে অতিথির সঙ্গে ছবি তুলছেন বচ্চন দম্পতি। অভিনেত্রী আয়েশা ঝুলকাও পার্টির নানা মুহূর্তের ছবি শেয়ার করেছেন৷ অনলাইন ফিল্ম স্ট্রিমিং পরিষেবা।

এর আগে আরাধ্যার জন্মদিনেও কাছাকাছি এসেছিলেন অভিষেক ও ঐশ্বরিয়া। মেয়ে ১৩তম জন্মদিনও একসঙ্গে সেলিব্রেট করেছিলেন তারা। নেটিজেনরা অবশ্য প্রাথমিকভাবে মনে করেছিলেন, মেয়ের জন্মদিনের পার্টিতে যাননি অভিষেক৷ কিন্তু পরে একটি ভিডিও প্রকাশ্যে আসে, যেখানে একসঙ্গে দেখা যায় ঐশ্বরিয়া ও অভিষেককে৷

তাদের সাম্প্রতিক ছবি দেখে বোঝা দায়, তাদের মধ্যে দূরত্ব বেড়েছিল৷ হতে পারে জুনিয়র বচ্চনের সঙ্গে মান-অভিমানের পালা মিটিয়ে ফেলেছেন রাই সুন্দরী ৷ আবার এটিও হতে পারে আদৌ হয়তো কোনো দূরত্বই তৈরি হয়নি৷ সবটাই ছিল জল্পনা৷

উল্লেখ্য, ২০০৭ সালে গাঁটছড়া বাঁধেন অভিষেক ও ঐশ্বরিয়া৷ ২০১১ সালে তাদের জীবনে আসে মেয়ে আরাধ্যা৷

Header Ad
Header Ad

অব্যাহতিপ্রাপ্ত এসআইদের সচিবালয়ে অবস্থান, চাকরি পুনর্বহালের দাবি

ছবিঃ সংগৃহীত

চাকরি পুনর্বহালের দাবিতে সচিবালয়ে অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাব-ইন্সপেক্টররা( এসআই) অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন। রোববার (৫ জানুয়ারি) সকাল ১০টা থেকে সচিবালয়ের ৪ নম্বর গেটে অবস্থান করতে দেখা যায় তাদের।

অবস্থান কর্মসূচি অংশ নেয়া অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাব-ইন্সপেক্টররা বলেন, ‘অন্যায়ভাবে আমাদের সেদিন কোনোরকম শোকজ লেটার ছাড়াই অব্যাহতি দিয়ে বের করে দেন। কারণ হিসেবে তুচ্ছ বিষয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ দেখানো হয়েছে, তা কোনোভাবেই যুক্তিসঙ্গত না। আমরা আমাদের চাকরি পুনর্বহাল চাই।’ সারদায় তাদের ব্যাচের যে কয়েকজন প্রশিক্ষণরত রয়েছেন, চাকরিতে পুনর্বহাল করে তাদের সঙ্গে পোস্টিং দেয়ারও দাবি জানান তারা।

তারা আরো বলেন, কোনো বেতন ছাড়া এতোদিন ট্রেনিং করার পর আমাদের অন্যায়ভাবে বাদ দেয়া হয়েছে। ক্লাস ও খাবারের বিশৃঙ্খলার যে অজুহাতে বাদ দেয়া হয়েছে, তার কোনো প্রমাণ দেখাতে পারেনি তারা। যারা দায়িত্বে ছিলেন তারাও বলেছেন সেদিন এমন কিছু ঘটেনি। তাহলে কেন আমাদের বাদ দেয়া হলো? আমরা আমাদের ন্যায্য চাকরি ফেরত চাই। আমরা রাস্তায় অবস্থান করতে চাই না। আমাদের সঙ্গে এভাবে কেন বৈষম্য করা হচ্ছে, আমরা এর সুষ্ঠু বিচার চাই।

এরআগে, কয়েকধাপে সাব-ইন্সপেক্টরদের ট্রেনিং শেষ হওয়ার পূর্বেই ৩২১জন ক্যাডেটকে বাদ দেয়া হয়। অব্যাহতি দেওয়ার কারণ হিসেবে জানানো হয়েছে, তারা শৃঙ্খলা ভঙ্গ করেছেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

প্রতিষ্ঠবার্ষিকীতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল, টাঙ্গাইলে গ্রেফতার ২
বিচ্ছেদের গুঞ্জন উড়িয়ে একসঙ্গে অভিষেক-ঐশ্বরিয়া  
অব্যাহতিপ্রাপ্ত এসআইদের সচিবালয়ে অবস্থান, চাকরি পুনর্বহালের দাবি
এ বছরেই বড় পর্দায় হাজির হতে চান সাফা কবির
থানা থেকে আ.লীগ নেতাকে ছাড়িয়ে নিতে জামায়াতের বিক্ষোভ-মিছিল
শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু
নওগাঁর বিএনপির দুই নেতাকে সাময়িক বহিষ্কার
লন্ডনে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া, ৭ বছর পর দেখা হচ্ছে মা-ছেলের
সপ্তাহের প্রথম দিন ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল মেট্রোরেল চলাচল
হাসিনার ঘনিষ্টদের কাছ থেকে ফ্ল্যাট পাওয়ার অভিযোগে যা বললেন টিউলিপ  
তারেক রহমানের ৪ মামলা বাতিলের রায় বহাল, আপিল খারিজ
তাহসানের বিয়ের খবরে, মিথিলার ভাঙ্গনের সুর  
নতুন ইউনিকর্ন বাইক আনছে হোন্ডা  
রূপপুরে রুশ নারীর অস্বাভাবিক মৃত্যু
টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ থেকে ভারতের বিদায়, ফাইনালে প্রোটিয়াদের প্রতিপক্ষ অস্ট্রেলিয়া  
বাইডেনের স্ত্রীকে হীরা উপহার দিয়েছেন মোদি  
দক্ষিণ এশিয়ায় সর্বোচ্চ মূল্যস্ফীতির চাপে বাংলাদেশ
সহজ জয়ে বছর শুরু বার্সেলোনার  
১০ বছর পর অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে সিরিজ হারল ভারত
সেই পানামা ফারুকের মেয়ে রোজাকেই বিয়ে করলেন তাহসান