সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৮ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

এমপি হওয়ার মিশনে নেমেছেন অপু-মাহী

ছবি: সংগৃহীত

সাধারণ রাজনীতিবিদদের মতো সংস্কৃতি অঙ্গনে বিচরণকারী সফল ব্যক্তিত্বদের মনেও এক সময় নেতা হওয়া বা জাতীয় সংসদে নিজের এলাকার প্রতিনিধিত্ব করার একটা সুপ্ত বাসনা কাজ করে। এই বাসনা অনেকেরই পূর্ণ হয়, কারও আবার হয় না। তবে অনেকেই বাসনা চরিতার্থ করতে নিরবচ্ছিন্নভাবে প্রচেষ্টা চালিয়ে যান।

বিভিন্ন নেতা-নেত্রীর নির্বাচনী প্রচারনায় অংশ নিয়ে নিজেকে জানান দেওয়ার চেষ্টা করেন। সেই ধারাবাহিকতায় একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মতো এবারও আওয়ামী লীগ থেকে প্রার্থী হওয়া নিয়ে একঝাঁক তারকার নাম শোনা যাচ্ছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ বিভিন্ন মহলে এসব নাম উঠে আসছে। তাদের মধ্যে চিত্রনায়ক আলমগীর, চিত্রনায়ক ফেরদৌস আহমেদ, চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহী, ছোট পর্দার অভিনেতা সিদ্দিকুর রহমানের নাম রয়েছে।

এ তালিকায় সর্বশেষ যুক্ত হয়েছেন ঢালিউড কুইনখ্যাত চলচ্চিত্র অভিনেত্রী ও প্রযোজক অপু বিশ্বাসও। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হতে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন ফরম কিনেছিলেন অপু। তখন প্রার্থী হতে না পারলেও নতুন প্রত্যাশায় এবার ফের তিনি মনোনয়ন ফরম কিনেছেন। অন্যদিকে চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহী সরকারও মনোনয়ন ফরম তুলেছেন। আজ ফরম জমা দেওয়ার কথা রয়েছে। চলতি বছরের ১ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ আসনের উপনির্বাচনে অংশ নিতে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন ফরম তুলেছিলেন চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহী। এর আগে অক্টোবরে আনুষ্ঠানিকভাবে যোগ দেন দলটির রাজনীতিতে। দুই মাস না যেতেই চেয়ে বসেন মনোনয়ন। কিন্তু দল থেকে সাড়া পাননি।

মনোনয়ন পাবেন কি না প্রশ্নের জবাবে মাহী বলেন, ‘আমি চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ আসনে নৌকা প্রতীকে নির্বাচনের জন্য মনোনয়ন তুলেছি। বাকিটা আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সিদ্ধান্ত। তিনি যেটা ভালো মনে করবেন সেটাই করবেন।

আমি নির্বাচনে লড়ার জন্য প্রস্তুত। মাহিয়া মাহী সরকার বলেন, আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পাওয়ার ব্যাপারে আমি শতভাগ আশাবাদী। তৃণমূলের মতামতের নেওয়া হলে দল আমাকে মনোনয়ন দেবে, ইনশাআল্লাহ। এলাকার সাধারণ মানুষ উৎসাহ দিয়েছেন, তারা আমাকে তাদের প্রতিনিধি হিসেবে দেখতে চান বলেই আমি মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছি। তবে মনোনয়ন না পেলেও দলের পক্ষ থেকে যাকে মনোনয়ন দেওয়া হবে, তার পক্ষেও একইভাবে কাজ করবেন বলে জানিয়েছেন মাহী। তিনি বলেন, আমাদের মূল লক্ষ্য হলো নৌকাকে জয়যুক্ত করা।

যেই মনোনয়ন পাক, যাকেই মনোনয়ন দেওয়া হোক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আরেকবার ক্ষমতায় আনতে নৌকার জন্য সর্বোচ্চ কাজ করব। আমার জন্মস্থান চাঁপাই, বেড়ে উঠেছি রাজশাহীতে। দুই এলাকার জনগণই আমাকে সংসদ সদস্য হিসেবে দেখতে চান। প্রধানমন্ত্রী আমাকে যে আসনের জন্য যোগ্য মনে করবেন, সেখান থেকেই নির্বাচন করতে চাই।

এদিকে এর আগে ২০১৮ সালে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করার পরিকল্পনা করেছিলেন অপু বিশ্বাস। পরে সে সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসেন। এরপর ক্ষমতাসীন দলটির নির্বাচনী প্রচারে অংশ নেন। এরপর ২০১৯ সালে জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত নারী আসনের জন্য আওয়ামী লীগের মনোনয়ন ফরম কেনেন অপু বিশ্বাস।

বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে অপু বিশ্বাস জানিয়েছেন, এবার প্রার্থী হওয়ার সুযোগ পেলে অবশ্যই নির্বাচনের মাঠে নামবেন তিনি এবং তা অবশ্যই নৌকা প্রতীকে। এই ঢালিউড কুইন বলেন, এবার নির্বাচনে প্রার্থী হওয়া নিয়ে পরিকল্পনা রয়েছে। তো প্রার্থী হওয়ার সেই সুযোগ যদি আমাকে করে দেয়, তাহলে অবশ্যই আমি নির্বাচন করব। জন্মস্থান বগুড়া থেকে মনোনয়ন চাইব।’

শাকিব খানের প্রাক্তন স্ত্রী অপু বিশ্বাস বলেন, ‘অপু বিশ্বাসের জায়গা নারীদের কাছে ভিন্ন রকম। বিশেষ করে ব্যক্তিত্ব, সন্তানের মা এবং একজন নারী হিসেবে। আমার কাছে মনে হয় নারীদের তুলে ধরতে একজন নারীই প্রয়োজন। যেমনটা আমাদের প্রধানমন্ত্রী। তিনি সবসময় নারী নেতৃত্বকে সাপোর্ট দেন। এবারও আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় দেখতে চান বলে জানান এ নায়িকা। এ অভিনেত্রী বলেন, আওয়ামী লীগ আবারও ক্ষমতায় আসুক, এই কামনাই আমার থাকবে। কিছুদিন পরই জাতীয় নির্বাচন। এজন্য অপেক্ষা করছি। আমরা চলচ্চিত্রের মানুষ। আমাদের চলচ্চিত্র হচ্ছে কর্মজীবী মানুষকে ঘিরে। কিন্তু যখন অস্থিরতা বিরাজ করে তখন কাজের জায়গা সংকুচিত হয়ে যায়। তবে আমি মনে-প্রাণে চাইব আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসুক। আওয়ামী লীগ আমাদের যে উন্নয়ন করেছে, এটার বিকল্প আর কিছু নেই। আমাদের প্রধানমন্ত্রী, তিনি আসলেই মা।

প্রসঙ্গত, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা হয়েছে গত ১৫ নভেম্বর। ইতোমধ্যে আগ্রহী প্রার্থীদের মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের জন্য আহ্বান জানিয়েছে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ। শনিবার থেকে দলীয় মননোয়ম ফরম বিতরণ শুরু হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

স্বর্ণের দাম ভরিতে ১ হাজার ২৪৮ টাকা কমলো

ছবি: সংগৃহীত

স্বর্ণের বাজারে হাওয়া যেনো হাওয়া বদল হচ্ছে, আজ এই বাড়ছে তো কাল কমছে? এবার দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম। ভরিতে ১ হাজার ২৪৮ টাকা কমিয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৩৩৮ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স এসোসিয়েশন (বাজুস)। আগামীকাল মঙ্গলবার (২৪ ডিসেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য কমেছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৩৩৮ টাকা। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৫ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৪ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬০৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গহনার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

এর আগে, সবশেষ গত ১৮ ডিসেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় ভরিতে ২ হাজার ৮৮ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৪০ হাজার ৫৮৬ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৪ হাজার ১৯৪ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৫ হাজার ৩০ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৪ হাজার ৪৭৮ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছিল গত ১৯ ডিসেম্বর থেকে।

Header Ad
Header Ad

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্ক প্রকল্প বাতিল

ছবি: সংগৃহীত

মৌলভীবাজারের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্ক প্রকল্পটি জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় বাতিল হয়েছে।

সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) পরিকল্পনা কমিশন চত্বরে এনইসি সম্মেলন কক্ষে প্রধান উপদেষ্টা ও একনেকের চেয়ারপারসন ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত একনেকের সভায় এ প্রকল্পটি বাতিল করা হয়েছে।

সভাশেষে পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ জানিয়েছেন, সভায় ৬টি প্রকল্প সম্পর্কে একনেকের সদস্যদের অবহিত করা হয়। এর মধ্যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্ক, মৌলভীবাজার (১ম পর্যায়) প্রকল্পটি বাতিলের জন্য একনেক সভায় উপস্থাপন করা হয়েছিল এবং প্রকল্পটি বাতিল করার প্রস্তাব অনুমোদন করা হয়েছে। জীববৈচিত্র্যের ক্ষতির কথা চিন্তা করে প্রকল্পটি বাতিল করা হয়েছে।

এমন একটি প্রকল্প কীভাবে নেয়া হলো তা আশ্চর্যের ব্যাপার উল্লেখ করে উপদেষ্টা বলেন, এই প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে বন্যপ্রাণীদের চলাচল এবং জীবনযাপনে বিরূপ প্রভাব পড়ত। এই প্রকল্পের জন্য নির্ধারিত জায়গাটি পশু-পাখির জন্য সংরক্ষিত।

উল্লেখ্য, একনেক সভায় প্রাকৃতিক গ্যাসের অনুসন্ধান, উত্তোলন ও প্রক্রিয়াজাতকরণের তিন প্রকল্পসহ ১ হাজার ৯৭৪ কোটি ৩০ লাখ টাকা ব্যয়ে ১০ টি প্রকল্পের অনুমোদন দেয়া হয়েছে। এর মধ্যে সরকারি অর্থায়ন ১ হাজার ৬৪২ কোটি ৯৮ লাখ টাকা এবং সংস্থার নিজস্ব অর্থায়নে ৩৩১ কোটি ৩২ লাখ টাকা ব্যয় করা হবে।

Header Ad
Header Ad

ভোটাধিকার আদায়ে ৫ আগস্টের মতো রাস্তায় নামতে হবে: মির্জা ফখরুল

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের ক্ষমতা প্রতিষ্ঠা করতে চাই। দেশের জন্য প্রয়োজনে আরেকটা লড়াই হবে। ভোটের অধিকার আদায়ে ৫ আগস্টের মতো আবারও ঐক্যবদ্ধ হয়ে রাস্তায় নামতে হবে।

সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) ঠাকুরগাঁওয়ের শিবগঞ্জ ডিগ্রী কলেজ মাঠে এক জনসভায় এ কথা বলেন তিনি।

মির্জা ফখরুল বলেন, ১৫ বছর ধরে বিএনপির ওপর মামলা-হামলা ও নির্যাতন চালানো হয়েছে। বিএনপির ত্যাগ-নির্যাতন এড়িয়ে যাওয়ার সুযোগ নেই। বিএনপি লড়াই করছে বলেই ছাত্ররা ফ্যাসিবাদী সরকারের পতন ঘটাতে পেরেছে।

তিনি আরও বলেন, শেখ হাসিনা এখন ভারতে বসে ষড়যন্ত্র করছে। ছাত্র-জনতার আন্দোলনকে উগ্রবাদীদের বিদ্রোহ বলে অপপ্রচার করছে। কিন্তু তা ছিল জনগণের বিদ্রোহ। এ সময় দায়িত্বশীল ব্যাক্তিদের উত্তেজনাপূর্ণ ও বিভ্রান্তিকর বক্তব্য দেয়া থেকে বিরত থাকারও আহ্বান জানান তিনি।

সিন্ডিকেট প্রসঙ্গে তিনি বলেন, কৃষক ও ভোক্তার মাঝখানে একটি মধ্যস্বত্বভোগী গোষ্ঠী রয়েছে। যারা কারসাজি করে মুনাফা লুফে নেয়। কৃষকদের যাতে তাদের উৎপাদিত পণ্যের সঠিক দাম পায় তা নিশ্চিত করতে চাই। এ সময় গার্মেন্টস খাতের শ্রমিকদের ন্যুনতম মজুরি বাড়াতে চান বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ উল্লেখ করে তিনি বলেন, বিশ্বের কোথাও বাংলাদেশের মতো সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নেই। পূজার সময় মুসলমান ছেলেরা তা দেখতে যায়। আবার ঈদের সময় সেমাই খেতে হিন্দু প্রতিবেশীরা আসে। এ সময় ভারতে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি দেখা যায় না বলেও মন্তব্য করেন বিএনপির এই নেতা।

বিএনপির মহাসচিব আরও বলেন, ২০১৬ সালে খালেদা জিয়া ভিশন-২০৩০ নামে সংস্কারের রূপরেখা দিয়েছিল। সেখানে তিনি রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতার ভারসাম্য রক্ষা, দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট সংসদ, জুডিশিয়াল কমিশন গঠনের কথা বলেছিলেন। পরবর্তীতে ২০২২ সালে তারেক রহমান ৩১ দফা দিয়েছেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

স্বর্ণের দাম ভরিতে ১ হাজার ২৪৮ টাকা কমলো
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্ক প্রকল্প বাতিল
ভোটাধিকার আদায়ে ৫ আগস্টের মতো রাস্তায় নামতে হবে: মির্জা ফখরুল
শিল্পকলার সাবেক ডিজি লাকীসহ ২৪ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মিউজিক ফেস্ট মঞ্চে বিপিএল উদ্বোধন করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা  
দর্শনা সীমান্তে ভারতে পাচারকালে দুই নারী উদ্ধার; পাচারকারী আটক
১৫ বছরে বিএনপি আন্দোলনে ছিল বলেই শেখ হাসিনা পালিয়েছে: ফখরুল
দেশে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল
শিক্ষার্থীদের গ্রাফিতিতে লেখা জয় বাংলা মুছে দিলো ছাত্রদল, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবকদল
বাংলাদেশের কাছে ত্রিপুরা ২০০ কোটি রুপি পাওনা রয়েছে: মুখ্যমন্ত্রী
হাসিনা বাংলাদেশে আসবে কেবল ফাঁসিতে ঝোলার জন্য: নাহিদ
চাঁদপুরে জাহাজ থেকে ৫ মরদেহ উদ্ধার: চিকিৎসাধীন আরও ২ জনের মৃত্যু  
সরকারের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক আইনে ব্যবস্থা নেওয়ার হুমকি এস আলমের
রাজধানীতে ২৪ ঘণ্টায় ৯৩ ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার
বাংলাদেশে রফতানি বন্ধ: ময়ূখ রঞ্জনের বাড়ি ঘেরাও করলেন পশ্চিমবঙ্গের কৃষকরা
সাদা পোশাকে সেঞ্চুরিতে জ্যোতির ইতিহাস
টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেল ও সিএনজি দুর্ঘটনায় ব্যবসায়ীসহ ৩ জন নিহত
শেখ হাসিনাকে ফিরিয়ে আনতে দিল্লিকে কূটনৈতিক চিঠি
বছরখানেক সময় পেলে সংস্কার কাজগুলো করে যাব: আসিফ নজরুল
পপ তারকা ম্যাডোনার সঙ্গে পোপ ফ্রান্সিসের ডিপফেক ছবি ভাইরাল