সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫ | ১৪ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যে জনগণকে বিভ্রান্ত করার জাল: মান্না

রাজনৈতিক মিত্রদের নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর নির্বাচনকালীন সরকারের ইঙ্গিত ‘জনগণকে বিভ্রান্ত করার জাল’ বলে মন্তব্য করেছেন মাহমুদুর রহমান মান্না।

বুধবার (১৭ মে) দুপুরে গণতন্ত্র মঞ্চের এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি এই মন্তব্য করেন।

তিনি বলেন, ‘উনি (শেখ হাসিনা) কোনো অন্তবর্তিকালীন সরকারের প্রস্তাব দেননি।উনি নিজে ক্ষমতায় থাকবেন। প্রথম দিকে বলেছিলেন, তার সেক্রেটারিসহ অন্যান্যদের নিয়ে মন্ত্রণালয়ে জায়গা দেবেন। পরে যখন বিএনপি মূল অপজিশন বললো যে, আমরা এটাতে যাব না। তখন বললো যে, ওদের কেন নেব? সরকার বলছে, বিএনপিকে নেব না। সংসদে যারা আছে তারা তো তাদের সঙ্গে আছেই। তারা কী করবে সেটা তারা জানেন।’

মান্না বলেন, ‘আমাদের বক্তব্য যে, এই সরকারকেই যেতে হবে। তারপরে নতুন করে একটা অন্তর্বতী সরকারের প্রশ্ন। বাকি যেগুলো ওরা বলেছেন ওইগুলোতে মানুষকে বিভ্রান্ত করার জন্য, জাল বিছানোর জন্য বলছেন, ওইগুলোতে আমরা খুব কেয়ার করছি না।’

প্রধানমন্ত্রীর সংবাদ সম্মেলনের বক্তব্যের প্রসঙ্গ টেনে বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী তার নেতৃত্বে সংসদে থাকা তার রাজনৈতিক মিত্রদের নিয়ে নির্বাচনকালীন সরকার গঠনের যে ইঙ্গিত দিয়েছেন তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। এই ধরনের সরকার বর্তমান কর্তৃত্ববাদী নিপীড়নমূলক সরকারের সম্প্রসারণ।’

তিনি বলেন, ২০১৪ ও ২০১৮ সালের তামাশাপূর্ণ জালিয়াতির নির্বাচন প্রমাণ করেছে যে, আওয়ামী লীগ সরকারের নেতৃত্বে অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের ন্যুনতম কোনো অবকাশ নেই। সেই কারণে আমরা গণতন্ত্র মঞ্চ নির্বাচনের পূর্বে বর্তমান সরকারের পদত্যাগ, জাতীয় সংসদ বিলুপ্তি ও অন্তর্বতীকালীন সরকার প্রতিষ্ঠা এবং সর্বোপরি সরকার ও শাসন্যবস্থা পরিবর্তনের সুনির্দিষ্ট ১৪ দফার ভিত্তিতে যুগপত ধারায় বিএনপিসহ বিরোধী দলসমূহের সঙ্গে গণসংগ্রাম জোরদার ও বিস্তৃত করার প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখছি।

ঢাকায় অবস্থানরত ছয় দেশের কুটনীতিকদের বাড়তি নিরাপত্তা প্রত্যাহারের প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘এই ঘটনা কুটনৈতিক সম্পর্ক ও বোঝাপড়ার ক্ষেত্রে অবিশ্বাস ও অস্থিরতা যে তৈরি করবে তা অনুমান করা কঠিন নয়। সরকারের এসব আচরণ থেকে বোঝা যায় যে, বিশাল বহর নিয়ে তিন দেশে প্রধানমন্ত্রীর ১৫ দিনের সফর দেশও সরকারের জন্য তেমন কিছু অর্জিত হয়নি, অর্থাত ক্ষমতায় থেকে আগামী নির্বাচনের ব্যাপারে কথিত এসব উন্নয়ন অংশীদারদেরকে তিনি ম্যানেজ করতে পারেননি।’

‘গত ১৫ মে প্রধানমন্ত্রীর সংবাদ সম্মেলন ও বিবিসিতে দেওয়া তার সাক্ষাৎকার এবং সরকারের পদক্ষেপে তার প্রমাণ পাওয়া যাচ্ছে। এসব তৎপরতায় সরকারের রাগ ও ক্ষোভেরও বহির্প্রকাশ ঘটেছে। হতাশা ও ক্ষোভ থেকে নেওয়া এসব বক্তব্য ও পদক্ষেপ আন্তর্জাতিক কুটনৈতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে নিসন্দেহে বড় ঝুঁকি সৃষ্টি করঠে যার সম্ভাব্য মাশুল দিতে হবে দেশ ও দেশের জনগনকে।’

দুপুর ১২টায় তোপখানা রোডে বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির কার্যালয়ে সংহতি মিলনায়তনে এই সংবাদ সম্মেলন থেকে ঢাকা থেকে দিনাজপুর অভিমুখে রোডমার্চ ও পদযাত্রার পাঁচদিন কর্মসূচিও ঘোষণা করা হয়।

মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘আমরা যে কর্মসূচি দিয়েছি এটা সরকার পতনের চূড়ান্ত কর্মসূচি নয়। এটা হচ্ছে সরকার পতনের লক্ষ্যে ধারাবাহিক কর্মসূচির অংশ। চূড়ান্ত যে কর্মসূচি সেটা চূড়ান্ত সময় আসবে।’

গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘আমরা জনগণকে আন্দোলনে সম্পৃক্ত করার নানা কর্মসূচি নিয়ে এগোচ্ছি। এই সরকার পতনের লক্ষ্যে জনগনের যে একটা অভ্যুত্থান সেটা আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় ঘটবে। দিন-ক্ষণ ঠিক করে আন্দোলনের বিষয়টি আমরা এ্ভাবে বিশ্বাস করি না।’

তিনি বলেন, ‘আমরা মনে করি, আন্দোলনটা জনগনের ভেতর থেকে তৈরি হচ্ছে এবং সেই আন্দোলন তার সময় মতো তার ভূমিকা পালন করবে। সরকার কিন্তু আন্দোলনের প্রস্তুতিতেই ইতিমধ্যে ভয় পেয়ে গেছে। তার মধ্যে প্রস্তুাব দিয়েছে যে নির্বাচনকালীন সরকারে বিএনপিকে তারা নিতে চায়। তার মানে হচ্ছে যে, তারা আগে-ভাগে একটা আপসের দিকে এগোচ্ছে। আন্দোলনের গতি যত বাড়বে আমরা দেখব যে, সুর বিভিন্নভাবে বদলাচ্ছে। এসব করে কোনো লাভ হবে না। তাদেরকে ক্ষমতা ছাড়তে হবে, জনগণ আর তাদেরকে ওই ২০১৪ ও ২০১৮ এর মতো ভোট করতে দেবে না।’

তিনি বলেন, ‘সরকার সম্ভাব্য গণঅভ্যুত্থানে তার পতন দেখছে এখন আগে-ভাগেই এই পতন জনগণ করে নাই, এই পতন আমেরিকা করেছে, ওমুক করেছে, তমুক করেছে- এটাই এখন সরকারের প্রধান যাকে বলে রাজনৈতিক প্রচারণা হয়ে দাঁড়িয়েছে।’

বিদেশি দেশগুলোর ওপর দায় দিয়ে একাত্তর সালের সেন্টিমেন্টকে আবারও মানুষের মধ্যে জাগিয়ে তুলে নিজেদের অপশাসনটাকে জায়েজ করতে চাচ্ছেন। ভোটের অধিকারকে কেড়ে নেওয়া জায়েজ করতে চাচ্ছে সেটা আর জনগন ভুলবে না।

সংবাদ সম্মেলনে সংস্কার আন্দোলনের হাসনাত কাইয়ুম, ইমরান ইমন, সাকী আনোয়ার রাষ্ট্র জেএসডির শহিদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন, মোশাররফ হোসেন মন্টু, নাগরিক ঐক্যের শহীদুল্লাহ কায়সার, ভাসানী অনুসারী পরিষদের হাবিরুর রহমান রিজু, বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির বহ্নি শিখা জামালী, আকবর খান প্রমূখ উপস্থিত ছিলেন।

এমএইচ/এমএমএ/

Header Ad
Header Ad

রেফারির কাছে ক্ষমা চাইলেন মাদ্রিদের ডিফেন্ডার আন্তনিও রুদিগার

ছবি: সংগৃহীত

চূড়ান্ত বাঁশি বাজার ঠিক আগে এক উত্তপ্ত ঘটনার জন্ম দেন রিয়াল মাদ্রিদের ডিফেন্ডার আন্তনিও রুদিগার। এরিক গার্সিয়ার বিরুদ্ধে কিলিয়ান এমবাপের করা একটি ফাউলের প্রতিবাদে বেঞ্চে থাকা রুদিগার ক্ষিপ্ত হয়ে রেফারির দিকে আইস ব্যাগ ছুঁড়ে মারেন, যার ফলে তিনি সরাসরি লাল কার্ড দেখেন।

ঘটনা সেখানেই শেষ হয়নি। লাল কার্ড দেখার পর রুদিগার আরও উত্তেজিত হয়ে রেফারির দিকে তেড়ে যান, তবে ক্লাবের টেকনিক্যাল কমিটির এক সদস্য তাকে আটকান। পরে মাথা ঠাণ্ডা হলে রুদিগার নিজের আচরণের জন্য অনুতপ্ত হন এবং রোববার সকালে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে রেফারি দে বুরগোস বেঙ্গোইচিয়ার কাছে ক্ষমা চান।

নিজের ভুল স্বীকার করে রুদিগার লেখেন, "গতরাতের আচরণের কোনো যুক্তি নেই। আমি সত্যিই দুঃখিত, এবং রেফারির কাছেও ক্ষমা চাইছি।" একইসঙ্গে তিনি নিজের পারফরম্যান্সের দুর্বলতার কথা স্বীকার করেন এবং দলের দুর্দান্ত দ্বিতীয়ার্ধের পারফরম্যান্সের প্রশংসা করেন।

রেফারির ম্যাচ রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে, রুদিগার টেকনিক্যাল এরিয়া থেকে একটি বস্তু ছুঁড়েছিলেন, যদিও তা রেফারির শরীরে লাগেনি। এছাড়া লাল কার্ড প্রদর্শনের পর তাকে শান্ত করতে টেকনিক্যাল স্টাফদের এগিয়ে আসতে হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়।

 

Header Ad
Header Ad

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবীন শিক্ষার্থীদের শুভেচ্ছা উপহার দিলেন ছাত্রদল নেতা

ছবি: সংগৃহীত

২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের নবীন শিক্ষার্থীদের শুভেচ্ছা উপহারের মাধ্যমে বরণ করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ছাত্রদল। ঢাবি ছাত্রদলের সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দিন শাওনের নেতৃত্বে শিক্ষার্থীদের মাঝে উপহার সামগ্রী বিতরণ করা হয়।

রোববার (২৭ এপ্রিল) সকাল ১০টা থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য সাক্ষাৎকার দিতে আসা শিক্ষার্থীদের মাঝে নোটবুক, কলম, পানি, বিস্কুট, সেলাইন এবং প্রাথমিক চিকিৎসাসেবা ও মেডিসিন সরবরাহ করা হয়। পাশাপাশি অভিভাবকদের বিশ্রামের জন্য চেয়ারের ব্যবস্থা এবং প্রয়োজনীয় তথ্য প্রদান করা হয়।

এ সময় নাছির উদ্দিন শাওনের নেতৃত্বে উপস্থিত ছিলেন ঢাবি ছাত্রদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইমাম আল নাসের মিশুক ও আকিব জাবেদ রাফি, সহ সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ সেকান্দার, গণসংযোগ বিষয়ক সম্পাদক মানিউল আলম পাঠান শান্ত, সদস্য ইমদাদুল হক ও হাসিবুর রহমান সাকিব, মহসিন হল শাখার দপ্তর সম্পাদক মোঃ আবুজার গিফারী ইফাত, সহ ছাত্রী বিষয়ক সম্পাদক রায়হানা পারভীন, সহ-আইন সম্পাদক সাফওয়ান হাসান তামিম, কর্মী কাজী আবির, আব্দুল্লাহ অনন্ত, লুৎফুর কবির রানা, ক্রীড়া সম্পাদক (জসীমউদ্দিন হল শাখা) আব্দুল ওহেদ, কর্মী মাসুম বিন বশির এবং নাঈম চৌধুরী।

ছাত্রদল নেতারা নবীন শিক্ষার্থীদের বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের সফলতা কামনা করেন এবং তাদের পাশে থাকার আশ্বাস দেন।

Header Ad
Header Ad

দুর্নীতির অভিযোগ তুলে দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি

উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ ও নূরজাহান বেগম। ছবি: সংগৃহীত

দুর্নীতির অভিযোগ তুলে উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ও নূরজাহান বেগমের পদত্যাগ দাবি করেছে বৈষম্যবিরোধী কর্মচারী ঐক্য ফোরাম। একইসঙ্গে তাদের দুই সহকারীকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়ায় সরকারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে সংগঠনটি।

রোববার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ দাবি জানানো হয়। এতে বলা হয়, দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে বদলি, পদোন্নতি, পদায়ন ও টেন্ডার সংক্রান্ত তদবির বাণিজ্যে লিপ্ত ছিলেন এই দুই উপদেষ্টার সহকারীরা। অভিযোগ রয়েছে, মোয়াজ্জেম হোসেন প্রায় ৪ শত কোটি টাকা আয় করেছেন। একই ধরনের অভিযোগ রয়েছে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার পিও তুহিন ফারাবী ও ডা. মাহমুদুল হাসানের বিরুদ্ধেও।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, অভিযুক্তদের পেছনে উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের আশ্রয়-প্রশ্রয় ছিল বলেই তারা এতদূর যেতে পেরেছে। ফলে প্রশ্ন উঠেছে—তাদের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টারা কি দায় এড়াতে পারেন?

সংগঠনটি বলেছে, নৈতিক দায়বদ্ধতা ও জনমনে স্বচ্ছতা ফিরিয়ে আনতেই উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ও নূরজাহান বেগমের পদত্যাগ করা উচিত। পাশাপাশি দুর্নীতিতে জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানানো হয়।

এদিকে, দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধানে দুদক ইতোমধ্যে মোয়াজ্জেম হোসেন ও তুহিন ফারাবীর বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করেছে। গত বৃহস্পতিবার দুদকের প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত ব্রিফিংয়ে সংস্থাটির মহাপরিচালক ও মুখপাত্র মো. আক্তার হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

এর আগে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় ও যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার এপিএস মোয়াজ্জেম হোসেন এবং স্বাস্থ্য উপদেষ্টার পিও তুহিন ফারাবীকে দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

রেফারির কাছে ক্ষমা চাইলেন মাদ্রিদের ডিফেন্ডার আন্তনিও রুদিগার
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবীন শিক্ষার্থীদের শুভেচ্ছা উপহার দিলেন ছাত্রদল নেতা
দুর্নীতির অভিযোগ তুলে দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি
নওগাঁয় গ্রাহকের আমানতের টাকা ফেরত না দেওয়ায় জাতীয় পার্টি’র নেতাকে গণধোলাই
পাকিস্তানের পাশাপাশি বাংলাদেশকেও পানি না দেওয়ার আহ্বান বিজেপি এমপির
এসআই নিয়োগের ফলাফল প্রকাশ, ৫৯৯ জনকে প্রাথমিক সুপারিশ
হাকিমপুরে গরীবের চাল ছাত্রলীগ নেতার গুদামে
চুরির অভিযোগে কুবির দুই শিক্ষার্থী বহিষ্কার
ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে আগবাড়িয়ে কিছু করার পক্ষে নয় ঢাকা
সাব-ইন্সপেক্টর পদে প্রাথমিক সুপারিশ পেল ৫৯৯ জন
দুই উপদেষ্টার এপিএস-পিও’র দুর্নীতির খোঁজে গোয়েন্দা কার্যক্রম শুরু
নির্বাচনে প্রতিটি কেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা চায় জামায়াত
কক্সবাজার-১ আসনের সাবেক এমপি জাফর আলম গ্রেপ্তার
ভারতের দিকে তাক করা পাকিস্তানের ১৩০ পারমাণবিক বোমা
চার ম্যাচের নিষেধাজ্ঞায় তাওহিদ হৃদয়, বাড়ছে নাটকের রঙ
উত্তেজনার মধ্যেই যুদ্ধজাহাজ থেকে ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালাল ভারত
ছেলে খুঁজে পাচ্ছি না, একজন জীবনসঙ্গী দরকার: মিলা
টাঙ্গাইলে শ্রমিকদলের নেতাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
পাকিস্তানের সঙ্গে বাণিজ্য বন্ধে ভারতের ১.১৪ বিলিয়ন ডলার ক্ষতির শঙ্কা
দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা