শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

‘পিলখানা ট্র্যাজেডিতে দেশের সার্বভৌমত্ব মাটিচাপা দেওয়া হয়েছে’

বাংলাদেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব দুর্বল ও দেশের সামরিক বাহিনীকে মেধাশূন্য করার সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা নিয়ে ২০০৯ সালে পিলখানায় নারকীয় হত্যাযজ্ঞ চালানো হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন ১২ দলীয় জোটের শীর্ষ নেতারা।

তারা বলেন, ওই ঘটনার পেছনে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র দায়ী। ২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি দিনটিকে শহীদ সেনা দিবস ও জাতীয় শোক দিবস ঘোষণা করা হোক।

শনিবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে এক আলোচনা সভায় বক্তারা এ সব কথা বলেন। রাজধানীর শিশু কল্যাণ পরিষদ মিলনায়তনে ২৫ ফেব্রুয়ারি ‘শহীদ সেনা দিবস‘ উপলক্ষে এই আলোচনা সভার আয়োজন করে ১২ দলীয় জোট।

সভায় যুগপৎ আন্দোলনের অংশ হিসেবে আগামী ৪ মার্চ সারাদেশে বিভাগীয় শহরের থানায় থানায় পদযাত্রা কর্মসূচি ঘোষণা করে ১২ দলীয় জোট।

জাতীয় পার্টির (জাফর) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দারের সভাপতিত্বে ও এসএম শামীমের সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন— বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল অব. সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহীম বীর প্রতীক, লেবার পার্টির চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, জাতীয় দলের চেয়ারম্যান সৈয়দ এহসানুল হুদা, এনডিপির চেয়ারম্যান ক্বারী আবু তাহের, বাংলাদেশ এলডিপির সিনিয়র সহ-সভাপতি আব্দুল গণি, বাংলাদেশ ন্যাপ ভাসানীর চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট আজহারুল ইসলাম, ইসলামী ঐক্যজোটের মহাসচিব মাওলানা আব্দুল করীম, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টির (জাগপা) রাশেদ প্রধান, ১২ দলীয় জোটের নেতা মুফতি জাকির হোসেন, রফিকুল ইসলাম, নজরুল ইসলাম, ইকবাল হোসেন, হান্নান আহমেদ বাবলু, রফিকুল ইসলাম মিন্টু, মিজান পাটোয়ারী, চাষী এনামুল হক, মাওলানা তরিকুল ইসলাম সাদী, এমএ পাশা প্রমুখ।

সভায় বক্তারা বলেন, ২৫ ফেব্রুয়ারির পিলখানা হত্যাযজ্ঞ ঘটানোর মূল উদ্দেশ্য ছিল দেশকে পঙ্গু বানানো। এই হত্যাকাণ্ড ছিল দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র। সেদিনের সেই নারকীয় ঘটনার মাধ্যমে দেশের সার্বভৌমত্ব হুমকির সম্মুখীন হয়েছে। সেদিন শুধু চৌকষ সেনা কর্মকর্তাদের হত্যা করে মাটি চাপা দেওয়া হয়নি। প্রকৃতপক্ষে সেদিন বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বকে মাটি চাপা দেওয়া হয়েছে। ওই নির্মম হত্যাকাণ্ডের কুশীলব কারা ছিল জাতি আজও জানতে পারেনি। তাদের কেনইবা বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করানো হলো না? জাতি সেটা জানতে চায়।

তারা বলেন, দেশে অবিলম্বে নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন দিতে হবে। সেইসঙ্গে বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াসহ আলেম ওলামা এবং অন্যান্য রাজবন্দীদের মুক্তি দিতে হবে। দেশের মানুষের ভোটাধিকার ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে রাজপথে গণআন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে। যাতে কোনো ভোট ডাকাতির সরকার গায়ের জোরে ক্ষমতায় আসতে না পারে।

সভাপতির বক্তব্যে মোস্তফা জামাল হায়দার বলেন, পিলখানার ঘটনা ছিল অনাকাঙ্ক্ষিত। আজকে সেই ঘটনা নিয়ে কথা বলা অত্যন্ত কষ্টকর। আজকেও দেশ নিয়ে ষড়যন্ত্র থেমে নেই। এখন খালেদা জিয়াকে নিয়ে ষড়যন্ত্র চলছে। সরকারের মন্ত্রীদের কেউ বলে খালেদা জিয়া রাজনীতি করতে পারবেন। কেউ বলে পারবেন না। আসলে তারা প্রলোভন দেখানো শুরু করেছে।

তিনি বলেন, দেশের চলমান সংকট নিরসনে নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন হলে ১২ দলীয় জোট অংশগ্রহণ করবে। এজন্য গণতান্ত্রিক আন্দোলন চলছে। সেই সক্ষ্যে আগামী ৪ মার্চ সারাদেশে বিভাগীয় শহরের থানায় থানায় পদযাত্রা কর্মসূচি পালিত হবে।

বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান সৈয়দ মুহাম্মদ ইব্রাহিম বলেন, পিলখানায় যা ঘটেছিল তা নির্মম হত্যাযজ্ঞ। সেই ঘটনা ৭১ সালের পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর নির্যাতনকেও হার মানিয়েছে। তিনি বলেন, এরআগে ২০০০ সালের দিকে কুড়িগ্রাম সীমান্তে বড়ইবাড়িতে বিএসএফ ও তৎকালীন বিডিআর এর সঙ্গে তুমুল সংঘর্ষ হয়েছিল। সেসময় ১৬/১৭ জন বিএসএফ সদস্য নিহত হয়েছেন। যা ছিল বিএসএফের পরিকল্পিত ঘটনা।

তিনি বলেন, সেসময় প্রতিবেশী রাষ্ট্র অনেক হুমকি দিয়েছে। তারা পিলখানা উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দিয়েছিল। তখন আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকলেও বিডিআরের মহাপরিচালকের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। কিন্তু পরবর্তী সরকার আ ল ম ফজলুর রহমানকে চাকুরিচ্যুত করেছে। ওই যে বিএসএফ পরাজিত হয়েছে তার কারণে বিএসএফ ক্ষুব্ধ ছিল। তারই ধারাবাহিকতায় পিলখানা হত্যকাণ্ড ঘটতে পারে। এটা আমরা ব্যক্তিগত মূল্যায়ন।

সৈয়দ ইবরাহিম বলেন, আমরা রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে পিলখানা হত্যাকাণ্ডের ন্যায্য বিচার করব। সেদিন কেউ পার পাবে না। সেই ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তার ও ১৩ জন বেসামরিক নাগরিক হত্যাকাণ্ডের বিচার আমরা করব। আমরা পরিবর্তন চাই। রাজনীতিতে গুণগত পরিবর্তন চাই। কারণ বর্তমান সরকার দেশকে বিরাজনীতিকরণ করতে চায়। তরুণ সমাজকে নাস্তিক বানানোর জন্য কাজ করছে সুপরিকল্পিতভাবে। আসুন এই সরকারের পতনের জন্য আমরা ঐক্যবদ্ধভাবে আন্দোলনে শামিল হই।

লেবার পার্টির চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান ইরান বলেন, পিলখানার নারকীয় হত্যাকাণ্ডের জন্য আওয়ামী লীগ দায়ী। সেইসাথে প্রতিবেশী দেশও দায় এড়াতে পারে না। কেনো সেখানে মির্জা আজম ও জাহাঙ্গীর কবির নানক সেদিন গিয়েছিল? সেই জবাব প্রধানমন্ত্রীকে দিতে হবে। আজকে কার কাছে আমরা বিচার চাইব? আমরা তাদের পতন চাই। বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব ভূলুণ্ঠিত হয়েছে। আমরা যেন ভারত শাসিত রাজ্যে বাস করছি? আজকে ৯৫ বার সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি হত্যার চার্জশিট দাখিল পেছানো হয়েছে। এটা কেনো?

বাংলাদেশ জাতীয় দলের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট সৈয়দ এহসানুল হুদা বলেন, পিলখানা ট্র্যাজেডিতে নির্মমভাবে শহীদ সেনাবাহিনীর কর্মকর্তাদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি। সেদিনের ঘটনা ঘটেছে দেশি বিদেশি ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে। দেশের সার্বভৌমত্ব দুর্বল করতেই সেদিনের বর্বর ঘটনা ঘটানো হয়েছে। আজকে আওয়ামী লীগ সরকার দেশের গণতন্ত্র হত্যা করেছে। মানুষের ভোটাধিকার হরণ করেছে। অধিকার আদায়ে বিএনপি সহ আমরা রাজপথে আছি। আসুন সবাই মিলে আমরা ঐক্যবদ্ধভাবে আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়ে ফ্যাসিস্ট সরকারের পতন নিশ্চিত করবো ইনশাআল্লাহ। এটা সিকিম নয় ভূটান নয়, এটা রক্তের বিনিময়ে অর্জিত আমার স্বাধীন বাংলাদেশ।

এমএইচ/আরএ/

Header Ad

বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের স্কলারশিপ দেবে পাকিস্তান

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য স্কলারশিপের অনুমোদন দিয়েছে পাকিস্তান। দেশটির প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরীফ স্কলারশিপে ১০০ বাংলাদেশিকে পাকিস্তানে পড়ার সুযোগ দেওয়ার বিষয়টির অনুমোদন দিয়েছেন।

সম্প্রতি সংবাদমাধ্যম সামা টিভির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ সরকার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পাকিস্তানি শিক্ষার্থীদের পড়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার পর- সৌহার্দ্যের অংশ হিসেবে ১০০ বাংলাদেশিকে শিক্ষার্থীকে স্কলারশিপ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে পাকিস্তান। এতে করে বাংলাদেশিদের পাকিস্তানে উচ্চশিক্ষা নেওয়ার পথ সুগম হওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে।

এতে আরও বলা হয়েছে, শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর বাংলাদেশ ও পাাকিস্তানের মধ্যে সম্পর্ক বৃদ্ধি পাচ্ছে।

একটি সূত্র সামা নিউজকে জানিয়েছেন, বাংলাদেশে নিযুক্ত পাকিস্তানি হাইকমিশনার এই বিষয়টি নিয়ে সবচেয়ে বেশি কাজ করছেন। স্কলারশিপ দেওয়ার জন্য পাকিস্তানি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো বাংলাদেশি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে নিজস্ব পোর্টালে যুক্ত করবে।

এর আগে গত ১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সঙ্গে পাকিস্তানের কোনো বিশ্ববিদ্যালয় বা প্রতিষ্ঠানের একাডেমিক এক্সচেঞ্জ বা সমঝোতা স্মারক নতুন করে সই হবে না। যেগুলো আছে, সেগুলোও স্থগিত থাকবে।’ ২০১৫ সালে নেওয়া ঢাবির তৎকালীন উপাচার্য আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক প্রশাসনের এমন নিষেধাজ্ঞা সম্প্রতি তুলে নেওয়া হয়েছে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরামে এসব সিদ্ধান্তগুলো গৃহীত হয়েছিল।

এর ফলে পাকিস্তানের শিক্ষার্থীরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে পারবে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও পাকিস্তানে উচ্চশিক্ষা গ্রহণে যেতে পারবে। পাকিস্তানের সঙ্গে শিক্ষা ও সংস্কৃতিসহ নানা বিষয়ে মতবিনিময় করতে পারবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। অর্থাৎ ২০১৫ সালের আগের সেই স্বাভাবিক সম্পর্কে ফিরেছে ঢাবি ও পাকিস্তান।

২০১৫ সালের ১৪ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত এক সিন্ডিকেট সভায় পাকিস্তানের সঙ্গে একাডেমিক সম্পর্ক ছিন্নের পাশাপাশি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ১৯৫ পাকিস্তানির বিচার করার জন্য পাকিস্তান সরকারের প্রতি আহ্বান জানায়। আর পাকিস্তানের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করতে সিন্ডিকেট সভা থেকে বাংলাদেশ সরকারের প্রতি অনুরোধ জানানো হয়। বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় নিয়ে মন্তব্য করায় এবং যুদ্ধাপরাধী রাষ্ট্র হিসেবে পাকিস্তানের সদস্যপদ বাতিল করতে সিন্ডিকেট সার্ক ও জাতিসংঘের প্রতি অনুরোধ করে।

Header Ad

বেনাপোলে সীমান্ত থেকে বিপুল পরিমাণ ফেনসিডিল উদ্ধার

ছবি: সংগৃহীত

যশোরের শার্শা উপজেলার বেনাপোলের পুটখালী সীমান্ত থেকে ৮৯৫ বোতল ভারতের তৈরি ফেনসিডিল উদ্ধার করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) সদস্যরা। এসময় কোনো মাদক ব্যবসায়ীকে আটক করতে পারেনি বিজিবি।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) রাতে অভিযান চালিয়ে সীমান্তের পুটখালী গ্রামের পশ্চিমপাড়া থেকে ফেনসিডিলের চালানটি উদ্ধার করা হয়।

খুলনা ২১ বিজিবি ব্যাটালিয়ানের অধিনায়ক লে. কর্নেল মোহাম্মদ খুরশীদ আনোয়ার জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানা যায়, বাংলাদেশের অভ্যন্তরে পুটখালী সীমান্তের পশ্চিমপাড়া নামক স্থান দিয়ে মাদক ব্যবসায়ীরা ভারত হতে বিপুল পরিমাণ ফেনসিডিলের চালান বাংলাদেশ সীমান্তে এনে মজুদ করছে। এ সময় বিজিবি সদস্যরা সেখানে অভিযান চালালে ফেনসিডিল ব্যবসায়ীরা তাদের সাথে থাকা কয়েকটি বস্তা ফেলে ইছামতি নদী পার হয়ে ভারতের দিকে পালিয়ে যায়। পরে টহল দলের বিজিবি সদস্যরা বস্তাগুলি ক্যাম্পে নিয়ে তল্লাশি করে ৮৯৫ বোতল ভারতীয় ফেন্সিডিল উদ্ধার করে।

তিনি আরও জানান, দেশের সীমান্ত এলাকায় মাদক পাচারকারীসহ যে কোনো প্রকার চোরাচালান বন্ধে বিজিবি’র অভিযান অব্যাহত থাকবে।মাদকের বিরুদ্ধে সরকারের জিরো টলারেন্স নীতি বাস্তবায়ন করা হবে।

Header Ad

পুলিশ-অটোরিকশা চালক সংঘর্ষ, ঢাকা-পদ্মা সেতু ট্রেন চলাচল বন্ধ

পুলিশ-অটোরিকশা চালক সংঘর্ষ, ঢাকা-পদ্মা সেতু ট্রেন চলাচল বন্ধ। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর জুরাইন রেলগেট এলাকায় পুলিশের সঙ্গে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চালকদের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে শুক্রবার (২২ নভেম্বর) বেলা ১১টা থেকে ঢাকা-পদ্মা সেতু রুটে ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়ে পড়ে।

কমলাপুর স্টেশন মাস্টার আনোয়ার হোসেন জানান, জুরান এলাকায় ব্যাটারি চালিত রিকশা চালকরা বেলা ১১টা থেকে রেললাইন দখল করে অবরোধ শুরু করেছেন। ফলে ১১টা থেকে আমরা ওই লাইনে কোনো ট্রেন চলাচল করতে পারছে না। ঢাকা থেকে পদ্মা সেতু হয়ে ও ঢাকা থেকে নারায়ণগঞ্জের রেল চলাচল বন্ধ রয়েছে।

আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সবুজ সংকেত না দেওয়া পর্যন্ত পদ্মা সেতু রুটে ট্রেন চলাচল করবে না বলেও জানান আনোয়ার হোসেন।

ঢাকা থেকে ফরিদপুর, ঝিনাইদহ, কুষ্টিয়া, যশোর ও খুলনাগামী অনেক যাত্রী এখন কমলাপুর শহরতলি স্টেশনে অপেক্ষা করছেন বলে জানা গেছে৷

শ্যামপুর থানার ডিউটি অফিসার উপ-পরিদর্শক (এসআই) নাজমুন নাহার বলেন, ব্যাটারিচালিত রিকশা চালকরা জুরাইন এলাকায় রেললাইন দখল করে অবরোধ কর্মসূচি পালন করছেন। ঘটনাস্থলে পুলিশ সদস্যরা উপস্থিত হয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করছেন। এখন পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক রয়েছে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের স্কলারশিপ দেবে পাকিস্তান
বেনাপোলে সীমান্ত থেকে বিপুল পরিমাণ ফেনসিডিল উদ্ধার
পুলিশ-অটোরিকশা চালক সংঘর্ষ, ঢাকা-পদ্মা সেতু ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভারতীয় সাবমেরিনের সঙ্গে মাছ ধরা নৌকার সংঘর্ষ, নিখোঁজ ২
সংসার ভাঙার দুদিন পরই সুখবর দিলেন এ আর রহমান
ঢাকায় পৌঁছেছেন বাইডেনের বিশেষ প্রতিনিধি
আ.লীগকে নির্বাচনের সুযোগ দেওয়ার বিষয়ে যা বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
যুদ্ধবিধ্বস্ত লেবানন থেকে ফিরলেন আরও ৮২ বাংলাদেশি
পাকিস্তানে যাত্রীবাহী গাড়িতে সন্ত্রাসী হামলা, নিহত ৪৫
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১৮ সদস্যের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন
তামিমকে অধিনায়ক করে বাংলাদেশের দল ঘোষণা
নতুন নির্বাচন কমিশন শপথ নেবে রোববার
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ৪৪ হাজার
খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়