শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

বিভক্ত গণফোরামের ১৫৭ সদস্যের কমিটি

ছবি : সংগৃহীত

প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ড. কামাল হোসনকে বাদ দিয়ে প্রতিষ্ঠাকালীণ অন্যতম নেতা মোস্তফা মহসিন মন্টুকে সভাপতি করে ভাগ হলো গণফোরাম। সুব্রত চৌধুরীকে নতুন এ কমিটির সাধারণ সম্পাদক করা হয়েছে।

শুক্রবার (০২ ডিসেম্বর) ইঞ্জিনিয়ার্স ইন্সটিটিউশন মিলনায়তনে মন্টুপন্থিদের কাউন্সিলের সাংগঠনিক সভা শেষে ১৫৭ সদস্যের কমিটির নাম ঘোষণা করা হয়।

সন্ধ্যায় নির্বাচনী অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন অ্যাডভোকেট মহসিন রশিদ। কমিটির নাম পড়ে শোনান অধ্যাপক আবু সাইয়িদ ও অ্যাডভোকেট জগলুল হায়দার আফ্রিক। সন্ধ্যায় দলীয় প্যাডে সংগঠনের যুগ্ম সম্পাদক লতিফুল বারী হামিমের স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ১৫৭ সদস্যের কমিটির নাম গণমাধ্যমে পাঠানো হয়।

দলের সর্বোচ্চ নীতি নির্ধারণী ফোরাম ৭ সদস্যের নির্বাহী পরিষদে রয়েছেন, মোস্তফা মহসিন মন্টু, অধ্যাপক আবু সাইয়িদ, অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী, জগলুল হায়দার আফ্রিক, মহসিন রশিদ, মহিউদ্দিন আব্দুল কাদের ও আইয়ুব খান ফারুক। এ ছাড়া ২০ সদস্যের সভাপতিমণ্ডলী, ২৮ সদস্যের সম্পাদকমণ্ডলী এবং ৮৮ জনকে সদস্য হিসেবে রাখা হয়েছে।

প্রেসিডিয়াম সদস্যরা হলেন

১. বীর মুক্তিযুদ্ধা মোস্তফা মোহসীন মন্টু
২. অধ্যাপক ড. আবু সাইয়িদ
৩. সিনিয়র এডভোকেট সুব্রত চৌধুরী
৪. এডভোকেট জগলুল হায়দার আফ্রিক
৫. এডভোকেট মহসিন রশিদ
৬. এডভোকেট মহিউদ্দিন আব্দুল কাদের
৭. ইঞ্জিনিয়ার সিরাজুল হক
৮. এডভোকেট আনসার খান
৯. এডভোকেট ফজলুল হক সরকার
১০. রতন ব্যানার্জি
১১. এডভোকেট এনামুল হক চাঁদ
১২. মেজর আসাদুজ্জামান (অব.) বীর প্রতীক
১৩. ডা. মিজানুর রহমান
১৪. আতাউর রহমান
১৫. আব্দুল হাসিব চৌধুরী
১৬. খান সিদ্দিকুর রহমান
১৭. আবুল হাসনাত
১৮. আনোয়ার হোসেন
১৯. এডভোকেট হোসেন আলী পিয়ারা
২০. এডভোকেট হাফিজ উদ্দিন আহমেদ
সম্পাদকমন্ডলী:
১. আইয়ুব খান ফারুক- সিনিয়র যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক
২. এডভোকেট মো: হেলাল উদ্দিন- যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক
৩. লতিফুল বারী হামিম- যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক
৪. রওশন ইয়াজদানী (ঢাকা) সাংগঠনিক সম্পাদক
৫. এডভোকেট তরিকুর রউফ (চট্টগ্রাম) সাংগঠনিক সম্পাদক
৬. বকসী ইকবাল (সিলেট) সাংগঠনিক সম্পাদক
৭. আলীনূর খান বাবুল (খুলনা) সাংগঠনিক সম্পাদক
৮. মামুনুর রশিদ মামুন (রাজশাহী)সাংগঠনিক সম্পাদক
৯. মীর্জা হাসান (রংপুর) সাংগঠনিক সম্পাদক
১০. এডভোকেট রায়হান উদ্দিন (ময়মনসিংহ) সাংগঠনিক সম্পাদক
১১. জাহাঙ্গীর হোসেন (বরিশাল) সাংগঠনিক সম্পাদক
১২. দফতর সম্পাদক - মো: আব্দুল হান্নান মাষ্টার
১৩. প্রচার ও প্রকাশনা - এডভোকেট মাহবুবুল ইসলাম
১৪. তথ্য ও গণমাধ্যম - মুহাম্মদ উল্লাহ মধু
১৫. ত্রান ও সমাজ কল্যান - নাসির হোসেন
১৬. শিক্ষা - অধ্যাপক বরুন ভট্টাচার্য্য
১৭. বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি - সাইদুর রহমান
১৮. শিল্প ও বানিজ্য - ইকবাল জামাল জুয়েল
১৯. সাহিত্য ও সংস্কৃতি - আব্দুল হামিদ মিয়া
২০. আইন ও মানবাধিকার - এডভোকেট বিশ^জীৎ গাঙ্গুলী
২১. যুব ও ক্রীড়া - তাজুল ইসলাম
২২. আন্তর্জাতিক - গোলাম হোসেন আবাব
২৩. শ্রম - এডভোকেট মোশারফ হোসেন তালুকদার
২৪. কৃষি - আবদুল আউয়াল
২৫. মহিলা - নিলুফার ইয়াসমিন শাপলা
২৬. ছাত্র - মো: সানজিদ রহমান শুভ
২৭. জলবায়ু ও পরিবেশ - রনজিৎ শিকদার
২৮. গবেষনা, পরিকল্পনা ও প্রশিক্ষন-

সদস্য

১. শ্যামল কান্তি দাস (হবিগঞ্জ)
২. অহিদুল হক (মাগুরা)
৩. ময়নুল ইসলাম রাজা (গাইবান্ধা)
৪. মোস্তাফিজুর রহমান বাবলু (গাইবান্ধা)
৫. এডভোকেট তুলিপ (নেত্রকোনা)
৬. আব্দুস্ সাত্তার পাঠান (কুমিল্লা)
৭. উজ্জল ভৌমিক (চট্টগ্রাম)
৮. মনসুর মাহমুদ খান (চট্টগ্রাম)
৯. রনজীৎ শিকদার (চট্টগ্রাম)
১০. হারুন-অর রশিদ (শেরপুর)
১১. হামিদুল হক (মাগুরা)
১২. শাহাবুদ্দিন শাবু (ঢাকা)
১৩. আতিয়ার রহমান (ঝিনাইদহ)
১৪. ফজলুল বারী ইন্টু (বগুরা)
১৫. শ্যামল কুমার সাহা (জয়পুরহাট)
১৬. ওয়াজিউল্লাহ্ মন্টু (রাজবাড়ী)
১৭. শফিকুল ইসলাম ভূইঞা (কুমিল্লা)
১৮. এডভোকেট নাজমুল হক পিন্টু (কিশোরগঞ্জ)
১৯. এডভোকেট মহসিন
২০. আমির হোসেন (বি.বাড়ীয়া)
২১. শহীদুল্লাহ ভূইঞা (ফেনী)
২২. অধ্যাপক মহব্বত খান (রংপুর)
২৩. মোশারফ হোসেন ঝিকু (ঢাকা)
২৪. হাবিবুর রহমান বুলু (ঢাকা)
২৫. মার্শাল কাদের (ঢাকা)
২৬. এরশাদ জাহান সুমন(ঢাকা)
২৭. কবিরুজ্জামান (ঝালকাঠি)
২৮. বেলায়েত হোসেন(পটুয়াখালি)
২৯. আজিজুর রহমান মজনু (কিশোরগঞ্জ)
৩০. আঃ হাকিম(কিশোরগঞ্জ)
৩১. শেখ শহীদুল ইসলাম (ঢাকা)
৩২. কুদরত উল্লাহ (পাবনা)
৩৩. কৃষিবীদ জাফর সাদেক (পাবনা)
৩৪. মশিউর রহমান বাবুল (ঢাকা)
৩৫. এডভোকেট আসাদুর রহমান
৩৬. শিবু প্রসাদ দাশ (সিলেট)
৩৭. রফিকুল ইসলাম (ঠাকুরগাঁও)
৩৮. কামাল উদ্দিন সুমন (ঢাকা)
৩৯. সায়ফুল আলম দুলাল (কুড়িগ্রাম)
৪০. এডভোকেট আব্বাস আলী (নওগাঁ)
৪১. রাশেদুল আলম লালু (ঝিনাইদহ)
৪২. আজাদ হোসেন (চাঁদপুর)
৪৩. ওমর ফারুক (কক্সবাজার)
৪৪. আজম রুপু (পটুয়াখালী)
৪৫. ইসমাইল স¤্রাট (নোয়াখালী)
৪৬. এডভোকেট দেবেন্দ্রনাথ রায় (রাজবাড়ী)
৪৭. এডভোকেট এমদাদুল হক (সিলেট)
৪৮. রিয়াদ হোসেন (পটুয়াখালী)
৪৯. আনোয়ার ইব্রাহীম (গোপালগঞ্জ)
৫০. রবিউল ইসলাম রবি (পঞ্চগড়)
৫১. রাজেস দাস জনি (এন. গঞ্জ)
৫২. হাজী আশ্রাফ বাবু (চাঁদপুর)
৫৩. আশিশ বড়–য়া
৫৪. মামুন প্রধান (এনগঞ্জ)
৫৫. গুলজার হোসেন (ঢাকা)
৫৬. গুলনাহার বেগম (ঢাকা)
৫৭. খন্দকার আনিসুর রহমান পিনু (ঢাকা)
৫৮. মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ্ (এন.গঞ্জ)
৫৯. মিসেস সালমা আক্তার
৬০. খলিলুর রহমান ঝন্টু (ঢাকা)
৬১. মামুন (রাজশাহী)
৬২. ইউসুফ সিরাজী (সিরাজগঞ্জ)
৬৩. এরফান উদ্দিন আন্টু
৬৪. মাহফুজুর রহমান মাসুম
৬৫. অখিল কর্মকার
৬৬. আমিনুল ইসলাম
৬৭. নিজাম উদ্দিন
৬৮. শেখ মোঃ ইসমাইল আলী
৬৯. মতিউর রহমান (সুনামগঞ্জ)
৭০. নূরনবী
৭১. ফারুক হোসেন
৭২. সুলতান বাহাদুর (বরিশাল)
৭৩. ডাঃ ফজলুল কাদের(চট্টগ্রাম)
৭৪. শওকত আলী (চট্টগ্রাম)
৭৫. ইমাম হোসেন (ঢাকা)
৭৬. মোঃ আশরাফ হোসেন (সিলেট)
৭৭. মোঃ তরিকুল ইসলাম (সিলেট)
৭৮. কিশোরীপদ দেব শ্যামল(মৌলভীবাজার)
৭৯. আব্দুল্লাহ (ব্রাহ্মনবাড়িয়া)
৮০. আজহার হোসেন (শেরপুর)
৮১. শওকত আলী (চট্টগ্রাম)
৮২. আশরার আলী খান রুমী
৮৩. আতিক আজমী
৮৪. আবু জাফর শিহাব (হবিগঞ্জ)
৮৫. রাশেদ মিয়া
৮৬. আব্দুর রউফ (হবিগঞ্জ)
৮৭. তৌফিকুল ইসলাম (চাপাইনবাবগঞ্জ)
৮৮. প্রভাষক জি এম জাহাঙ্গীর হোসেন

আওয়ামী লীগ থেকে বেরিয়ে কামাল হোসেন এবং সিপিবি থেকে বেরিয়ে আসা সাইফুদ্দিন আহমেদ মানিকের নেতৃত্বে ১৯৯৩ সালে ২৯ আগস্ট গণফোরাম গঠিত হয়। মানিক মারা গেলে আওয়ামী যুবলীগ থেকে আসা মন্টুকে গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক করা হয়। গত বছর পঞ্চম কাউন্সিলের পর কামাল তার দীর্ঘদিনের সাধারণ সম্পাদক মোস্তফা মহসিন মন্টুকে বাদ দিয়ে রেজা কিবরিয়া নির্বাচিত করার মাধ্যমে দলটির ভাঙনের সূচনা হয়। এরপর দুই অংশের মধ্যে বহিষ্কার ও পাল্টা বহিষ্কারের ঘটনা ঘটে। এক বছর টানাপড়েনের পর পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করলেন মন্টুপন্থিরা।

 

এপি/এমএমএ/

 

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত