সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১১ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

‘নিরপেক্ষ নির্বাচনে একমাত্র বাধা আওয়ামী লীগ ও সরকারপ্রধান’

সরকার বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তার, হয়রানি করে চলমান আন্দোলন কর্মসূচি বানচালের ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছে বলে অভিযোগ বিএনপির। দলটির সাংগঠনিক সম্পাদক ও ভারপ্রাপ্ত দপ্তর সম্পাদক সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স বলেছেন, দুর্নীতি, লুটপাট, জনদুর্ভোগের বিরুদ্ধে গড়ে উঠা গণআন্দোলন নসাৎ করতে ব্যর্থ হয়ে অযোগ্য সরকার দমন-নিপীড়ন অব্যাহত রেখেছে। নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তার, হয়রানি করে কর্মসূচি বানচালের ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছে। আমরা আওয়ামী লীগের প্রতি দেশ, গণতন্ত্র ও জনগণের বৃহত্তর স্বার্থে বিএনপির কর্মসূচির দিনে উসকানিমূলক পাল্টা কর্মসূচি প্রত্যাহার করার আহ্বান জানাচ্ছি।

বৃহস্পতিবার (৯ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি।

তিনি বলেন, দেশের মানুষ আজ আওয়ামী সরকারকে বয়কট করেছে। সরকারের অন্যায়, অনিয়ম ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়ে বিএনপির কর্মসূচিতে একাত্মতা প্রকাশ করে অবৈধ ফ্যাসিবাদী সরকারের পদত্যাগে রাজপথে নেমে এসেছে। তাই সরকার নিজেদের অপশক্তি প্রয়োগ করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী দ্বারা নেতা-কর্মীদের উপর জুলুম-নির্যাতন চালাচ্ছে, গ্রেপ্তার করছে নেতা-কর্মীদের।

এমরান সালেহ বলেন, জনবিচ্ছিন্ন সরকার এতটাই নির্লজ্জ যে, চুরি-জালিয়াতি, সাজানো, পাতানো উপনির্বাচনের নামে প্রহসন ও নাটক মঞ্চস্থ করে সংসদে দাঁড়িয়ে সেই প্রহসনের উপনির্বাচনকে সার্টিফিকেট দিয়ে বলছে, এই উপনির্বাচনের মাধ্যমে নাকি প্রমাণ হয়েছে, আওয়ামী লীগের আমলে সুষ্ঠু নির্বাচন হয়। এবার নাকি আর কেউ নির্বাচন নিয়ে কোনো কথা উত্থাপন করার সুযোগ পাবে না। অথচ উপনির্বাচনের নামে কী হয়েছে তা জনগণ জানে। শত চেষ্টা করেও ভোটচুরির কালিমা আওয়ামী লীগ সরকার মুছতে পারবে না। কারণ অবাধ সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচনের পথে আওয়ামী লীগ ও সরকারপ্রধান একমাত্র বাধা। সে কারণেই সরকারের পদত্যাগ ও নির্দলীয়, নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবি গণদাবিতে পরিণত হয়েছে।

বিএনপির চলমান কর্মসূচি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, গণআন্দোলনের যুগপৎ কর্মসূচির অংশ হিসেবে আগামী ১১ ফেব্রুয়ারি (শনিবার) দেশব্যাপী ইউনিয়ন পর্যায়ে গ্যাস-বিদুৎ, চাল-ডালসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য, সার, ডিজেলসহ কৃষিপণ্যের মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার, খালেদা জিয়াসহ নেতা-কর্মীদের মুক্তি এবং ফ্যাসিস্ট সরকারের পদত্যাগসহ ১০ দফা দাবিতে বিএনপির পদযাত্রা কর্মসূচি পালিত হবে। এই কর্মসূচিকে সামনে রেখে সরকার সারা-দেশে নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তার ও ভয়ভীতি প্রদর্শন করছে। ক্ষমতাসীন দল নির্লজ্জের মতো পাল্টা কর্মসূচি দিয়ে সংঘাত সৃষ্টিতে উসকানি দিচ্ছে।

চলমান আন্দোলনের অংশ হিসেবে আজ ৯ ফেব্রুয়ারি ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির উদ্যোগে পদযাত্রার কর্মসূচি পূর্ব নির্ধারিত ছিল। কিন্তু তুরস্ক ও সিরিয়ায় ভয়াবহ ভূমিকম্পে ১৫ হাজারেরও অধিক মানুষের মৃত্যু এবং লাখ লাখ মানুষের হতাহতের ঘটনায় শোক, সহানূভূতি ও সহমর্মিতা প্রকাশ করে আজকের পদযাত্রা কর্মসূচি আপাতত স্থগিত করা হয়েছে। তুরস্ক ও সিরিয়ায় ভূমিকম্পে নিহতের ঘটনায় শোক প্রকাশ করে আজ বিএনপির দলীয় কার্যালয়ে জাতীয় পতাকা ও দলীয় পতাকা অর্ধনমিত করা হয়। এ ছাড়া ১১ ফেব্রুয়ারি ইউনিয়নে পদযাত্রা এবং ১২ ফেব্রুয়ারি ঢাকা মহানগর উত্তরের পদযাত্রা অপরিবর্তিত থাকবে। একইসঙ্গে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতি জনগণের নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলনে অন্যায়ভাবে বাধাগ্রস্ত না করার আহ্বান জানিয়ে এবং ১১ ফেব্রুয়ারি পদযাত্রাসহ সব কর্মসূচিতে সার্বিক নিরাপত্তা ও সহযোগিতা করার আহ্বান জানান বিএনপির এই নেতা।

তিনি বলেন, বিএনপি সরকারের হীন এই কর্মকাণ্ডের তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানাচ্ছে এবং সরকারকে এসব হীন ষড়যন্ত্র পরিত্যাগ করে সুস্থ ও সুষ্ঠু রাজনীতির ধারায় ফিরে আসার আহ্বান জানাচ্ছে। কারণ মামলা, হামলা, গুম, খুন, গণগ্রেপ্তার ও নেতা-কর্মীদের হয়রানি করে গণতন্ত্র, মানবাধিকার, ভোটাধিকার ও আইনের শাসন পুনঃপ্রতিষ্ঠা এবং সরকারের সৃষ্ট জনদুর্ভোগ, দুর্নীতি ও লুটপাটের বিরুদ্ধে চলমান আন্দোলন বিভ্রান্ত বা নস্যাৎ করতে পারবে না। আমরা দ্ব্যর্থহীন ভাষায় বলতে চাই, দমন-নিপীড়ন চালিয়ে উসকানি দিয়ে সংঘাত সৃষ্টি করে জনগণের আন্দোলন নস্যাৎ করা যাবে না।

তিনি আরও বলেন, সরকার ও আওয়ামী লীগ এতটাই জনবিচ্ছিন্ন, দুর্বল এবং ভীত যে তৃণমূলে আন্দোলনের কর্মসূচি দেওয়া মাত্রই তাদের হৃদকম্পন বেড়ে গেছে, তারা নার্ভাসনেসে ভুগছে। জনসম্পৃক্ত এই আন্দোলন সব বাধা-বিঘ্ন উপেক্ষা করে যৌক্তিক পরিণতির দিকে এগিয়ে যাবে।

এসময় সরকারের দমন-নিপীড়নের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে অবিলম্বে বিএনপির স্বেচ্ছাসেবক বিষয়ক সম্পাদক মীর সরাফত আলী সপুসহ গ্রেপ্তারকৃত নেতা-কর্মীদের নিঃশর্ত মুক্তি দাবি করে সারা দেশে গ্রেপ্তার, হয়রানি বন্ধের আহ্বান জানান বিএনপির এই নেতা।

এমএইচ/এসজি

Header Ad
Header Ad

নিউজিল্যান্ডের কাছে হেরে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি থেকে বাংলাদেশের বিদায়

ছবি: সংগৃহীত

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির সেমিফাইনালে যাওয়ার আশা শেষ হয়ে গেল বাংলাদেশের। গ্রুপ পর্বের দ্বিতীয় ম্যাচে নিউজিল্যান্ডের কাছে ৫ উইকেটে হেরে টুর্নামেন্ট থেকে বিদায় নিশ্চিত হয়েছে টাইগারদের। এই জয়ের ফলে ভারত ও নিউজিল্যান্ড সেমিফাইনালে জায়গা করে নিয়েছে।

রাওয়ালপিন্ডি ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস জিতে বাংলাদেশকে ব্যাটিংয়ে পাঠায় নিউজিল্যান্ড। ইনিংস উদ্বোধন করেন নাজমুল হোসেন শান্ত ও তানজিদ হাসান তামিম। ঝোড়ো শুরুর পরও ইনিংস বড় করতে পারেননি তানজিদ। ২৪ বলে ২৪ রান করে তিনি বিদায় নেন।

তৃতীয় ব্যাটার হিসেবে নামা মেহেদী হাসান মিরাজও দ্রুত ফিরে যান (১৪ বলে ১৩ রান)। তবে অধিনায়ক শান্ত একপ্রান্ত ধরে রাখেন এবং ধীরে ধীরে আক্রমণাত্মক ব্যাটিং শুরু করেন। কিন্তু অন্যপ্রান্তে নিয়মিত উইকেট হারাতে থাকে বাংলাদেশ। একের পর এক আউট হন তাওহিদ হৃদয় (২৪ বলে ৭), মুশফিকুর রহিম (৫ বলে ২) এবং মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ (১৪ বলে ৪)। এদের সবাইকে ফিরিয়েছেন কিউই স্পিনার মাইকেল ব্রেসওয়েল। ১১৮ রানের মধ্যেই ৫ উইকেট হারিয়ে বিপদে পড়ে বাংলাদেশ।

এরপর শান্তর সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ জুটি গড়েন জাকের আলী অনিক। শান্ত দুর্দান্ত ব্যাটিং করে ১১০ বলে ৭৭ রান করেন, তবে তাকে থামান উইল ও’রউরকে। শেষদিকে জাকের (৫৫ বলে ৪৫) ও রিশাদ হোসেন (২৫ বলে ২৬) দলের স্কোর টেনে তোলার চেষ্টা করেন। নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশ সংগ্রহ করে ২৩৬ রান।

নিউজিল্যান্ডের হয়ে ৪ উইকেট নেন মাইকেল ব্রেসওয়েল, ২টি উইকেট পান ও’রউরকে।

লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরুতেই ধাক্কা খায় নিউজিল্যান্ড। তাসকিন আহমেদ ও নাহিদ রানা মিলে কিউইদের ১৫ রানের মধ্যেই দুই উইকেট ফেলে দেন। তবে ডেভন কনওয়ে (৩০) ও রাচিন রবীন্দ্র দলের হাল ধরেন।

রাচিন রবীন্দ্র দুর্দান্ত ব্যাটিং করেন এবং ১০৫ বলে ১১২ রানের দারুণ ইনিংস খেলেন। তার সঙ্গী টম ল্যাথাম ৭৬ বলে ৫৫ রান করেন। দুজনের দুর্দান্ত পারফরম্যান্সে সহজ জয় পায় নিউজিল্যান্ড। ২৩ বল হাতে রেখেই তারা ৫ উইকেটে জয় নিশ্চিত করে।

বাংলাদেশের হয়ে ১টি করে উইকেট নেন তাসকিন, মুস্তাফিজ, নাহিদ রানা ও রিশাদ হোসেন।

এই জয়ের ফলে ভারত ও নিউজিল্যান্ড সেমিফাইনালে উঠে গেল। অন্যদিকে, বাংলাদেশের পাশাপাশি টুর্নামেন্ট থেকে বিদায় নিয়েছে পাকিস্তানও।

Header Ad
Header Ad

নির্বাচনের সুস্পষ্ট ঘোষণা না হলে ঈদের পরে আন্দোলন: বিএনপি নেতা হারুন

বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা হারুন অর রশিদ। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা হারুন অর রশিদ বলেছেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান দায়িত্ব হচ্ছে বাংলাদেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করা। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, নির্বাচন নিয়ে কোনো ধরনের গড়িমসি চলবে না। যদি দ্রুত সুস্পষ্ট ঘোষণা না আসে, তবে ঈদের পর বিএনপি বৃহত্তর আন্দোলনে নামবে।

রোববার (২৪ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে গাইবান্ধা শহরের পৌর পার্কে জেলা বিএনপির উদ্যোগে আয়োজিত গণজমায়েতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

হারুন অর রশিদ আরও বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার ইতোমধ্যে নানা বিতর্ক তৈরি করেছে। উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যরা ক্ষমতায় থেকে রাজনৈতিক দল গঠনের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন, যা জনগণ কোনোভাবেই মেনে নেবে না।

তিনি আরও অভিযোগ করেন, শেখ হাসিনা ক্ষমতা ছাড়ার মাধ্যমে আওয়ামী লীগের রাজনীতির ভবিষ্যৎ অন্ধকার করে দিয়ে গেছেন। তিনি দাবি করেন, গত ১৫ বছরে হাসিনা সরকার জনগণের ওপর দমন-পীড়ন চালিয়েছে, যার জন্য আওয়ামী লীগ আর কখনো ঘুরে দাঁড়াতে পারবে না।

গণজমায়েতে বিএনপির স্থানীয় ও কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন। বক্তারা সরকারের সমালোচনা করে নিরপেক্ষ নির্বাচনের দাবি জানান।

Header Ad
Header Ad

জেল থেকে পালালেন আবরার ফাহাদ হত্যা মামলার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি, ফাইয়াজের দাবি

ছবি: সংগৃহীত

বুয়েট শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদ হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি মুনতাসির আল জেমি কারাগার থেকে পালিয়েছেন বলে দাবি করেছেন আবরারের ছোট ভাই ও বুয়েট ছাত্র আবরার ফাইয়াজ।

আজ সোমবার সন্ধ্যায় নিজের ফেসবুক পোস্টে তিনি এই তথ্য প্রকাশ করেন। ফাইয়াজের দাবি, আসামি জেমি গত ৫ আগস্টের পর জেল থেকে পালিয়েছেন, তবে পরিবারের সদস্যদের বিষয়টি জানানো হয়েছে ছয় মাস পর।

ফেসবুক পোস্টে ক্ষোভ প্রকাশ করে ফাইয়াজ লেখেন, “আবরার ফাহাদ হত্যার দায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি জেমি জেলখানা থেকে পালিয়ে গেছে ৫ আগস্টের পরে। অথচ আমাদের জানানো হচ্ছে আজকে, যখন ওর আইনজীবী কোনো যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করতে আসেনি তখন।”

তিনি আরও লিখেছেন, “ফাঁসির আসামির তো কনডেম সেলে থাকার কথা ছিল, সে পালাল কিভাবে! পালানোর পরেও এতদিন এ তথ্য গোপন রাখা হয়েছে, যা স্পষ্টতই প্রমাণ করে যে তাকে ধরার জন্য কোনো ধরনের উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। এর আগে থেকেই আরও তিনজন আসামি পলাতক রয়েছে।”

ফাইয়াজ তার পোস্টে মুনতাসির আল জেমির নাম ও ঠিকানাও উল্লেখ করেন।

নাম: মুনতাসির আল জেমি
পিতা: আব্দুল মজিদ
মাতা: জোসনা বেগম
ঠিকানা: ৫/১ বাউন্ডারি রোড, নতুন বাজার, কোতোয়ালি, ময়মনসিংহ।

এ ঘটনায় প্রশাসনের পক্ষ থেকে এখনো আনুষ্ঠানিক কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে, একজন মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামির কারাগার থেকে পালিয়ে যাওয়ার ঘটনা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে গুরুতর প্রশ্ন তুলেছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

নিউজিল্যান্ডের কাছে হেরে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি থেকে বাংলাদেশের বিদায়
নির্বাচনের সুস্পষ্ট ঘোষণা না হলে ঈদের পরে আন্দোলন: বিএনপি নেতা হারুন
জেল থেকে পালালেন আবরার ফাহাদ হত্যা মামলার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি, ফাইয়াজের দাবি
তরুণদের নতুন রাজনৈতিক দল আত্মপ্রকাশ করবে শুক্রবার
বিভেদের সুযোগ নিয়ে স্বৈরাচারের পুনরাবৃত্তি হতে দেওয়া যাবে না: তারেক রহমান
সাজেক ইকো ভ্যালিতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের পর পর্যটন নিষেধাজ্ঞা
রোজা সামনে রেখে খেজুরের দাম কমেছে ৪০ শতাংশ!
সন্ধ্যার পর থেকেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তৎপরতা টের পাবেন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমান ঘাঁটিতে হামলা ও যুবক নিহতের ঘটনার ব্যাখ্যা দিল আইএসপিআর
পদত্যাগ করতে রাজি জেলেনস্কি
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার গায়েবানা জানাজা
জেনে নিন খেজুরের পুষ্টিগুণ ও স্বাস্থ্য উপকারিতা
মিঠাপুকুর সাব রেজিস্ট্রি অফিসে দলিল রেজিস্ট্রি বন্ধ, ভোগান্তিতে গ্রাহকরা
সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সাজেকে আগুন নিয়ন্ত্রণে
মুসলিম গণহত্যা: ক্ষমা চাইলেন সাবেক থাই প্রধানমন্ত্রী
কক্সবাজার বিমান বাহিনীর ঘাঁটিতে হামলা, নিহত যুবকের পরিচয় মিলেছে
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে পানিতে পড়ে প্রাণ গেল শিশুর
ছাত্রদল ও ছাত্রশিবিরের রাজনৈতিক রেষারেষি নিয়ে যা বললেন রিজভী
রমজানে সরকারি অফিস চলবে ৯টা থেকে সাড়ে ৩টা
দেশের স্বার্থে জাতীয় নির্বাচন বিলম্বিত না করার আহ্বান মির্জা ফখরুলের