বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪ | ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

৪ ফেব্রুয়ারি বিভাগীয় শহরে সমাবেশ

এক দফা আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছে বিএনপি

সরকারবিরোধী আন্দোলনে জনসম্পৃক্ততা বাড়িয়ে পর্যায়ক্রমে বৃহত্তর আন্দোলনের কথা ভাবছে বিএনপি। সে লক্ষ্যে সাংগঠনিকভাবে প্রস্তুতি নিচ্ছেন দলটির নেতারা। ধীরে চলো নীতি নিয়ে নিজেদের কর্মসূচি বাস্তবায়নে নানা কৌশলে সামনে এগুতে চায় বিএনপি।

সাংগঠনিক দুর্বলতার কারণে ইতোপূর্বে একাধিকবার দাবি আদায়ের আন্দোলনে ব্যর্থ হয় দলটি। তাই এবার নিজেদের সাংগঠনিক দুর্বলতার বিষয়টি ভেবে এখনই সরকারবিরোধী ‘অলআউট’ কর্মসূচিতে যেতে চাচ্ছে যাচ্ছে না  বিএনপির হাইকমান্ড। দ্রুত সময়ের মধ্যে সাংগঠনিক শক্তি আরও বৃদ্ধি করে সরকার পতনের এক দফার আন্দোলনে যেতে প্রস্তুতি জোরদার করতে মাঠে নেমেছে দলটির নেতারা। শুরুতে তৃণমূল পর্যায়ে দলের সাংগঠনিক অবস্থা মজবুত করে পর্যায়ক্রমে আন্দোলনে নামার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএনপি। দলটির একাধিক দায়িত্বশীল নেতাদের সঙ্গে কথা বলে এ সব তথ্য জানা গেছে।

বিএনপি নেতারা বলছেন, বিএনপি এখন ধাপে ধাপে আন্দোলনকে গতিশীল করে চূড়ান্ত রূপদানে ছক কষছে। তবে চূড়ান্ত এই আন্দোলন কীভাবে, কবে থেকে শুরু হবে সে সম্পর্কে এখন পর্যন্ত কোনো সুনির্দিষ্ট রূপরেখা তৈরি করতে পারেনি বিএনপি হাইকমান্ড। বিএনপি নেতারা মনে করছে, গণঅভ্যুত্থান ছাড়া আওয়ামী লীগ সরকারের পতন সম্ভব হবে না। তাই অপেক্ষাকৃত ছোট রাজনৈতিক দলগুলোকে কিছুটা প্রাধান্য দিয়েই মূলত বিএনপি সরকার বিরোধী আন্দোলনের একটা পটভূমি তৈরি করতে চাচ্ছে।

সেক্ষেত্রে ঢাকাসহ সারাদেশের বিভাগীয় সদরে একই দিনে সমাবেশ করার কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। আগামী ৪ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিতব্য এই সমাবেশ সফল করতে ব্যাপক প্রস্ততি গ্রহণ করা হয়েছে। দলের অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের সঙ্গেও একাধিকবার বৈঠক করেছেন দলের নেতারা।

বিএনপি নেতারা বলছেন, সরকার পতনের তারা এক দফা সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠক করে যাচ্ছেন। গত কয়েকদিনে গণতন্ত্র মঞ্চ, ১২ দলীয় জোট, জাতীয়তাবাদী সমমনা জোটের লিয়াজোঁ কমিটির সঙ্গে বৈঠক করেছে। আগামীকাল গণফোরাম (মন্টু) ও পিপলস পার্টির সঙ্গে বৈঠক করবে। 

এদিকে গত চার দিনে ঢাকায় পদযাত্রা কর্মসূচি পালন করছে বিএনপি। এই কর্মসূচি থেকে ঢাকা মহানগর(উত্তর-দক্ষিণ) বিএনপি ঢাকাবাসীকে সরকারবিরোধী আন্দোলনের অংশ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে। শান্তিপূর্ণ পদযাত্রায় নেতা-কর্মীদের উপস্থিতি দেখে অনেকটাই উজ্জীবিত দলের কেন্দ্রীয় নেতারা।

৪ ফেব্রুয়ারির সমাবেশ সফল করতে লিফলেট বিতরণ কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। লক্ষ্য সমাবেশকে কেন্দ্র করে সারাদেশে সরকারবিরোধী আন্দোলনে সাধারণ মানুষের আস্থা ও সমর্থন আদায় করা।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ‘কোনো আন্দোলন একদিনে সফল হয় না। আন্দোলনের চূড়ান্ত ক্ষেত্র তৈরিতে কিছুটা সময় নিয়েই কৌশল প্রণয়নের প্রয়োজন। আওয়ামী লীগ সরকারকে বিদায় করতে ঐক্যেবদ্ধ আন্দোলনে নামতে হবে। চূড়ান্ত বিজয় নিশ্চিত করার পরিকল্পনা নিয়ে এবার আন্দোলনের নতুন ছক সাজাতে হবে। রাজপথের আন্দোলনের পাশাপাশি আন্তর্জাতিকভাবে কূটনৈতিক সম্পর্কও আরও জোরদার করতে প্রচেষ্টা চালানো হচ্ছে। কারণ চলমান আন্দোলন ব্যর্থ হলে শুধু বিএনপি নয়, সমগ্র দেশবাসীকেই মাশুল দিতে হবে।

তিনি বলেন, সরকার পতনের ১০ দফা দাবি আদায়ে শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতেই থাকবে বিএনপি। আপাতত কঠোর কর্মসূচিতে যাবে না বিএনপি। ধারাবাহিক কর্মসূচিতেই আন্দোলনের গতি বাড়ানো হবে। তাছাড়া আন্দোলন তো আর বলে কয়ে হয় না। আন্দোলনেই আন্দোলনের গতিপথ নির্ধারণ করে দেয় যে, সে কোনো পথে অগ্রসর হতে চায়, হবে। সরকারের বিরুদ্ধে সাধারণ মানুষের চরম ক্ষোভকে কাজে লাগাতে সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা নিয়ে এগোতে হবে। হঠকারী কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া যাবে না।

এদিকে ৪ ফেব্রুয়ারি বিএনপির ডাকা বিভাগীয় সমাবেশকে সমর্থন জানিয়েছে সরকারবিরোধী সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোও। যুগপৎ আন্দোলনে শরীক হওয়া রাজনৈতিক দলগুলো একইদিন সমাবেশ করবে বলেও ঘোষণা দিয়েছে। যদিও বিএনপির দায়িত্বশীল নেতারা বলছেন, ঢাকা পদযাত্রার মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে সরকারবিরোধী চূড়ান্ত আন্দোলনে যেতে নেতা-কর্মীদের সক্রিয় অংশগ্রহণের রিহার্সেল। ৪ ফেব্রুয়ারি সমাবেশ থেকে যুগপৎ আন্দোলনে পরবর্তী কর্মসূচি ঘোষণা দেবে বিএনপি।

বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ‘আমরা একটি অগণতান্ত্রিক ও অনির্বাচিত সরকারের পদত্যাগ, নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন এবং মিথ্যা মামলায় কারাবন্দি সকল রাজবন্দির মুক্তি, নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম কমানোর দাবিতে জনমুখী কর্মসূচি দিচ্ছি। আমাদের এবারের আন্দোলন অসহিংস। অথচ সরকার আমাদের বিভাগীয় কর্মসূচিগুলোতে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেছে। পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি দিচ্ছে।

এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমরা শান্তিপূর্ণ কর্মসূচির মাধ্যমে গণতন্ত্র-ভোটাধিকার পুনরুদ্ধার আন্দোলন করছি। অতীতের কোনো আন্দোলন বিফলে যায়নি। আন্দোলনের ইতিহাস তাই বলে এই দেশের জনগণ ‘ছাড় দেয় তবে ছেড়ে দেয় না’। আন্দোলনের মাধ্যমেই এই অনির্বাচিত সরকারকে বিদায় করা হবে। ধারাবাহিকভাবে নতুন কর্মসূচিতে মাঠে নেমে ধীরে ধীরে আন্দোলন বেগমান করা হবে। সরকার কোনো ধরনের সহিংসতার পথ বেছে নিলে তার দায় এই সরকারকেই নিতে হবে।

এনএইচবি/আরএ/

Header Ad

দুর্ঘটনার কবলে হাসনাত-সারজিস, দুমড়ে-মুচড়ে গেল গাড়ি

দুর্ঘটনার কবলে হাসনাত-সারজিস, দুমড়ে-মুচড়ে গেল গাড়ি। ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা হাসনাত আব্দুল্লাহ ও সারজিস আলমের বহরের একটি গাড়ি দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে গাড়িটির সামনের অংশ দুমড়ে-মুচড়ে গেছে।

বুধবার (২৭ নভেম্বর) সন্ধ্যার দিকে এই দুর্ঘটনা ঘটে।

জানা গেছে, চট্টগ্রামে নিহত অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম আলিফের কবর জিয়ারত শেষে ফেরার পথে আনুমানিক সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের চুনতি ইউনিয়নের হাজী রাস্তার মোড়ে এ দুর্ঘটনা ঘটে। তবে এই ঘটনায় দুই সমন্বয়ক অক্ষত রয়েছেন।

লোহাগাড়া থানার দায়িত্বরত সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) মো. আলিম দুর্ঘটনার তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, এই ঘটনায় একটি ট্রাক জব্দ করা হয়েছে। জিডির প্রক্রিয়া চলছে। তবে কীভাবে এই দুর্ঘটনা ঘটেছে তা প্রাথমিকভাবে জানাতে পারেননি এএসআই আলিম।

এদিকে, ফেসবুকে ভাঙা গাড়ির ছবি আপলোড করে বিষয়টি জানান বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখ্য সংগঠক হান্নান মাসুদ।

পোস্টে তিনি লিখেন, শহীদ এডভোকেট সাইফুল ইসলাম আলিফ ভাইয়ের কবর জেয়ারত করে ফেরার পথে আনুমানিক সন্ধ্যা ৭.৩০ মিনিটে চট্রগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের চুনতি ইউনিয়নের হাজী রাস্তার মোড়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ ও সার্জিস আলমের গাড়ি বহরে ট্রাক চাপা দিয়ে হত্যা চেষ্টা করা হয়।

প্রাথমিক তদন্তে ড্রাইভার ময়মনসিংহ থেকে কক্সবাজারে মালামাল খালাস করে আসার কথা বললেও মাল খালাসের কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। অতীতে ভারতীয় কর্তৃক বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় অনেক ব্যক্তিকে হত্যা করার নজির রয়েছে।

Header Ad

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে আইনজীবী সাইফুলের গায়েবানা জানাজা

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে আইনজীবী সাইফুলের গায়েবানা জানাজা। ছবি: সংগৃহীত

চট্টগ্রামে সংঘর্ষে আইনজীবী সাইফুল ইসলাম ওরফে আলিফ নিহতের ঘটনায় কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুবি) গায়েবানা জানাজা পড়া হয়েছে। বুধবার (২৭ নভেম্বর) দুপুর বারোটার দিকে কুবি কেন্দ্রীয় মসজিদের সামনে এই গায়েবানা জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজায় ইমামতি করেছেন কুবি শাখা ছাত্রশিবিরের সভাপতি ইউসুফ ইসলাহী।

এর আগে সকাল ১১ টার দিকে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। মানববন্ধনের পর বিক্ষোভ মিছিল হয়। মিছিলটি কেন্দ্রীয় কাফেটেরিয়া হয়ে কেন্দ্রীয় মসজিদের সামনে গিয়ে শেষ হয়। পরবর্তীতে গায়েবানা জানাজার আয়োজন করা হয়।

এ ব্যাপারে জানাজায় অংশগ্রহণকারী হান্নান রহিম বলেন , 'সন্ত্রাসী সংগঠন ইসকন কর্তৃক অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম আলিফ হত্যার প্রতিবাদে ও ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন এর আয়োজন করা হয়। বিক্ষোভ পরবর্তী গায়েবানা জানাজার আয়োজন করা হয়। উক্ত কর্মসূচি থেকে অতি দ্রুত সময়ের মধ্যে ইসকনকে নিষিদ্ধ এবং সাইফুল ইসলাম আলিফ হত্যায় জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানানো হয়। আর বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে বিশ্ববিদ্যালয়ে ইসকনের সকল কার্যক্রম বন্ধের দাবি ও উগ্রবাদী স্বপ্নীল মুখার্জির দ্রুত শাস্তির দাবি জানানো হয়।'

জানাজার ইমাম ও কুবি শাখা ছাত্রশিবিরের সভাপতি ইউসুফ ইসলাহী বলেন, 'আমরা মানববন্ধনের পর মিছিল নিয়ে সেন্ট্রাল মসজিদের দিকে যাচ্ছিলাম, তখন কয়েকজন প্রস্তাব জানায় গায়েবানা জানাজা করার জন্য। তাই আমরা জানাজা করার সিদ্ধান্ত নিই। এছাড়া অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে গায়েবানা জানাজা হয়েছে। আমরা জানাজার মাধ্যমে সাইফুল ভাইয়ের আত্মার মাগফিরাত কামনা করি।'

উল্লেখ্য, চট্টগ্রাম আদালত এলাকায় বাংলাদেশ চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীকে মুক্তির দাবিতে ইসকন সমর্থকদের হামলায় রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফ নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার বিকেলে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তাকে মৃত ঘোষণা করেন। হামলার এ ঘটনায় আহত ৭-৮ জনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এর আগে গত সোমবার বিকেলে ঢাকা থেকে চট্টগ্রামে যাওয়ার সময় শাহজালাল বিমানবন্দর থেকে বাংলাদেশ পুলিশের বিশেষায়িত গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) সদস্যরা চিম্ময় কৃষ্ণ দাসকে গ্রেপ্তার করে।

Header Ad

দুই দফা কমার পর আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

টানা দুই দফা কমানোর পর ফের দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ১৫৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৮ হাজার ৭০৮ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বুধবার (২৭ নভেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে নতুন দরের কথা জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)। বৃহস্পতিবার থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে।

বাজুস জানিয়েছে, স্থানীয় বাজারে তেজাবী স্বর্ণের (পাকা স্বর্ণ) দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে এ দাম বাড়ানো হয়েছে।

এর আগে সোমবার ও মঙ্গলবার দুই দফায় কমানো হয় স্বর্ণের দাম। তার আগে গত ২০, ২২ ও ২৪ নভেম্বর তিন দফা স্বর্ণের দাম বাড়ানো হয়।

এদিকে স্বর্ণের দাম বাড়ানো হলেও অপরিবর্তিত আছে রুপার দাম। ক্যাটাগরি অনুযায়ী ২২ ক্যারেটে প্রতি ভরি রুপার দাম ২,৫৭৮ টাকা, ২১ ক্যারেটের দাম ২,৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের দাম ২,১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির রুপার দাম ১,৫৮৬ টাকা।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

দুর্ঘটনার কবলে হাসনাত-সারজিস, দুমড়ে-মুচড়ে গেল গাড়ি
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে আইনজীবী সাইফুলের গায়েবানা জানাজা
দুই দফা কমার পর আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
বিসিএসের প্রশ্নফাঁস: বিজি প্রেসের দুই কর্মচারী গ্রেপ্তার
সাত কলেজের অনার্স ১ম বর্ষের পরীক্ষা স্থগিত
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক শেষে যা বললেন মির্জা ফখরুল
ফ্যাসিবাদের দোসরদের ষড়যন্ত্র এখনো অব্যাহত: রিজভী
জিয়াউর রহমানকে নিয়ে ‘আপত্তিকর’ মন্তব্য, বিচারককে ডিম ছুড়লেন আইনজীবীরা
কলকাতায় বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশনের সামনে বিজেপির বিক্ষোভ
নিরবের পরকীয়ার অভিযোগ ফিরিয়ে নিলেন স্ত্রী, চাইলেন ক্ষমা
মিয়ানমারের জান্তা প্রধানের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আবেদন
স্ত্রী হত্যা মামলায় জামিন পেলেন সাবেক এসপি বাবুল
ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে উত্তাল চট্টগ্রাম, নেতৃত্বে হাসনাত-সারজিস
চাঁদাবাজি ও কর ফাঁকির মামলা থেকে তারেক রহমানের অব্যাহতি
পাবনার আটঘরিয়ায় দিনে-দুপুরে বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর ও লুটপাট
যে পেশায় মানুষের জায়গা নিতে পারবে না এআই
প্রবাসীদের জন্য মধ্যপ্রাচ্যে ইলিশ রপ্তানির উদ্যোগ
সুপ্তার সেঞ্চুরির আক্ষেপের পরেও বাংলাদেশের রেকর্ড সংগ্রহ
নায়ক নিরবের বিরুদ্ধে পরকীয়ার অভিযোগ স্ত্রীর
মুন্সি সমিতির অফিসে আগুন দিলো আইনজীবীরা