সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫ | ৮ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

৪ ফেব্রুয়ারি বিভাগীয় শহরে সমাবেশ

এক দফা আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছে বিএনপি

সরকারবিরোধী আন্দোলনে জনসম্পৃক্ততা বাড়িয়ে পর্যায়ক্রমে বৃহত্তর আন্দোলনের কথা ভাবছে বিএনপি। সে লক্ষ্যে সাংগঠনিকভাবে প্রস্তুতি নিচ্ছেন দলটির নেতারা। ধীরে চলো নীতি নিয়ে নিজেদের কর্মসূচি বাস্তবায়নে নানা কৌশলে সামনে এগুতে চায় বিএনপি।

সাংগঠনিক দুর্বলতার কারণে ইতোপূর্বে একাধিকবার দাবি আদায়ের আন্দোলনে ব্যর্থ হয় দলটি। তাই এবার নিজেদের সাংগঠনিক দুর্বলতার বিষয়টি ভেবে এখনই সরকারবিরোধী ‘অলআউট’ কর্মসূচিতে যেতে চাচ্ছে যাচ্ছে না  বিএনপির হাইকমান্ড। দ্রুত সময়ের মধ্যে সাংগঠনিক শক্তি আরও বৃদ্ধি করে সরকার পতনের এক দফার আন্দোলনে যেতে প্রস্তুতি জোরদার করতে মাঠে নেমেছে দলটির নেতারা। শুরুতে তৃণমূল পর্যায়ে দলের সাংগঠনিক অবস্থা মজবুত করে পর্যায়ক্রমে আন্দোলনে নামার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএনপি। দলটির একাধিক দায়িত্বশীল নেতাদের সঙ্গে কথা বলে এ সব তথ্য জানা গেছে।

বিএনপি নেতারা বলছেন, বিএনপি এখন ধাপে ধাপে আন্দোলনকে গতিশীল করে চূড়ান্ত রূপদানে ছক কষছে। তবে চূড়ান্ত এই আন্দোলন কীভাবে, কবে থেকে শুরু হবে সে সম্পর্কে এখন পর্যন্ত কোনো সুনির্দিষ্ট রূপরেখা তৈরি করতে পারেনি বিএনপি হাইকমান্ড। বিএনপি নেতারা মনে করছে, গণঅভ্যুত্থান ছাড়া আওয়ামী লীগ সরকারের পতন সম্ভব হবে না। তাই অপেক্ষাকৃত ছোট রাজনৈতিক দলগুলোকে কিছুটা প্রাধান্য দিয়েই মূলত বিএনপি সরকার বিরোধী আন্দোলনের একটা পটভূমি তৈরি করতে চাচ্ছে।

সেক্ষেত্রে ঢাকাসহ সারাদেশের বিভাগীয় সদরে একই দিনে সমাবেশ করার কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। আগামী ৪ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিতব্য এই সমাবেশ সফল করতে ব্যাপক প্রস্ততি গ্রহণ করা হয়েছে। দলের অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের সঙ্গেও একাধিকবার বৈঠক করেছেন দলের নেতারা।

বিএনপি নেতারা বলছেন, সরকার পতনের তারা এক দফা সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠক করে যাচ্ছেন। গত কয়েকদিনে গণতন্ত্র মঞ্চ, ১২ দলীয় জোট, জাতীয়তাবাদী সমমনা জোটের লিয়াজোঁ কমিটির সঙ্গে বৈঠক করেছে। আগামীকাল গণফোরাম (মন্টু) ও পিপলস পার্টির সঙ্গে বৈঠক করবে। 

এদিকে গত চার দিনে ঢাকায় পদযাত্রা কর্মসূচি পালন করছে বিএনপি। এই কর্মসূচি থেকে ঢাকা মহানগর(উত্তর-দক্ষিণ) বিএনপি ঢাকাবাসীকে সরকারবিরোধী আন্দোলনের অংশ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে। শান্তিপূর্ণ পদযাত্রায় নেতা-কর্মীদের উপস্থিতি দেখে অনেকটাই উজ্জীবিত দলের কেন্দ্রীয় নেতারা।

৪ ফেব্রুয়ারির সমাবেশ সফল করতে লিফলেট বিতরণ কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। লক্ষ্য সমাবেশকে কেন্দ্র করে সারাদেশে সরকারবিরোধী আন্দোলনে সাধারণ মানুষের আস্থা ও সমর্থন আদায় করা।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ‘কোনো আন্দোলন একদিনে সফল হয় না। আন্দোলনের চূড়ান্ত ক্ষেত্র তৈরিতে কিছুটা সময় নিয়েই কৌশল প্রণয়নের প্রয়োজন। আওয়ামী লীগ সরকারকে বিদায় করতে ঐক্যেবদ্ধ আন্দোলনে নামতে হবে। চূড়ান্ত বিজয় নিশ্চিত করার পরিকল্পনা নিয়ে এবার আন্দোলনের নতুন ছক সাজাতে হবে। রাজপথের আন্দোলনের পাশাপাশি আন্তর্জাতিকভাবে কূটনৈতিক সম্পর্কও আরও জোরদার করতে প্রচেষ্টা চালানো হচ্ছে। কারণ চলমান আন্দোলন ব্যর্থ হলে শুধু বিএনপি নয়, সমগ্র দেশবাসীকেই মাশুল দিতে হবে।

তিনি বলেন, সরকার পতনের ১০ দফা দাবি আদায়ে শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতেই থাকবে বিএনপি। আপাতত কঠোর কর্মসূচিতে যাবে না বিএনপি। ধারাবাহিক কর্মসূচিতেই আন্দোলনের গতি বাড়ানো হবে। তাছাড়া আন্দোলন তো আর বলে কয়ে হয় না। আন্দোলনেই আন্দোলনের গতিপথ নির্ধারণ করে দেয় যে, সে কোনো পথে অগ্রসর হতে চায়, হবে। সরকারের বিরুদ্ধে সাধারণ মানুষের চরম ক্ষোভকে কাজে লাগাতে সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা নিয়ে এগোতে হবে। হঠকারী কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া যাবে না।

এদিকে ৪ ফেব্রুয়ারি বিএনপির ডাকা বিভাগীয় সমাবেশকে সমর্থন জানিয়েছে সরকারবিরোধী সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোও। যুগপৎ আন্দোলনে শরীক হওয়া রাজনৈতিক দলগুলো একইদিন সমাবেশ করবে বলেও ঘোষণা দিয়েছে। যদিও বিএনপির দায়িত্বশীল নেতারা বলছেন, ঢাকা পদযাত্রার মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে সরকারবিরোধী চূড়ান্ত আন্দোলনে যেতে নেতা-কর্মীদের সক্রিয় অংশগ্রহণের রিহার্সেল। ৪ ফেব্রুয়ারি সমাবেশ থেকে যুগপৎ আন্দোলনে পরবর্তী কর্মসূচি ঘোষণা দেবে বিএনপি।

বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ‘আমরা একটি অগণতান্ত্রিক ও অনির্বাচিত সরকারের পদত্যাগ, নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন এবং মিথ্যা মামলায় কারাবন্দি সকল রাজবন্দির মুক্তি, নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম কমানোর দাবিতে জনমুখী কর্মসূচি দিচ্ছি। আমাদের এবারের আন্দোলন অসহিংস। অথচ সরকার আমাদের বিভাগীয় কর্মসূচিগুলোতে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেছে। পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি দিচ্ছে।

এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমরা শান্তিপূর্ণ কর্মসূচির মাধ্যমে গণতন্ত্র-ভোটাধিকার পুনরুদ্ধার আন্দোলন করছি। অতীতের কোনো আন্দোলন বিফলে যায়নি। আন্দোলনের ইতিহাস তাই বলে এই দেশের জনগণ ‘ছাড় দেয় তবে ছেড়ে দেয় না’। আন্দোলনের মাধ্যমেই এই অনির্বাচিত সরকারকে বিদায় করা হবে। ধারাবাহিকভাবে নতুন কর্মসূচিতে মাঠে নেমে ধীরে ধীরে আন্দোলন বেগমান করা হবে। সরকার কোনো ধরনের সহিংসতার পথ বেছে নিলে তার দায় এই সরকারকেই নিতে হবে।

এনএইচবি/আরএ/

Header Ad
Header Ad

মারা গেছেন পোপ ফ্রান্সিস

ছবি: সংগৃহীত

পরলোক গমন করেছেন পোপ ফ্রান্সিস । ইস্টারের পরেরদিন মারা গেলেন তিনি।তার বয়স হয়েছিল ৮৮ বছর। বেশ কিছুদিন ধরেই অসুস্থ ছিলেন তিনি। রবিবার ইস্টার ছিল, পালনও করেছিলেন তিনি, তার পরে সোমবারই প্রয়াত হলেন পোপ ফ্রান্সিস। এ তথ্য জানিয়েছে ভ্যাটিকান।

বিস্তারিত আসছে...

Header Ad
Header Ad

দেশে তিন স্তরে কমলো ইন্টারনেটের দাম, গ্রাহকদের স্বস্তি দেওয়ার উদ্যোগ সরকারের

ছবি: সংগৃহীত

ইন্টারনেট ব্যবহারে ভোক্তাদের ওপর আর্থিক চাপ কমাতে তিনটি স্তরে ইন্টারনেটের দাম কমানোর উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব সোমবার (২১ এপ্রিল) সকালে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে এ তথ্য জানান।

তিনি জানান, জনপ্রিয় টেলিকম প্রতিষ্ঠান ফাইবার অ্যাট হোম তাদের আন্তর্জাতিক টেলিযোগাযোগ সার্কিট (আইটিসি), ইন্টারন্যাশনাল ইন্টারনেট গেটওয়ে (আইআইজি) এবং ন্যাশনাল ট্রান্সমিশন নেটওয়ার্ক (এনটিটিএন) পর্যায়ে ইন্টারনেটের দাম যথাক্রমে ১০, ১০ এবং ১৫ শতাংশ হারে কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এই সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের মাধ্যমে পাইকারি পর্যায়ে ইন্টারনেট সেবার ব্যয় হ্রাস পাবে, যা পর্যায়ক্রমে গ্রাহক পর্যায়েও প্রভাব ফেলবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।

এছাড়া ইন্টারনেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানগুলোর সংগঠন আইএসপিএবি (ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ) ইতোমধ্যে ঘোষণা দিয়েছে যে, এখন থেকে ১০ এমবিপিএস গতির ইন্টারনেট সেবা মাত্র ৫০০ টাকায় গ্রাহকদের দেওয়া হবে। এই উদ্যোগ সাধারণ গ্রাহকদের জন্য স্বস্তিদায়ক হবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবল কোম্পানি লিমিটেড (বিএসসিসিএল) আন্তর্জাতিক গেটওয়ে পর্যায়ে তাদের সব সেবায় ১০ শতাংশ মূল্যছাড় দিয়েছে। পাশাপাশি রাষ্ট্রীয় মোবাইল অপারেটর টেলিটকও ঈদুল ফিতরের দিন থেকে ১০ শতাংশ ছাড়ে মোবাইল ইন্টারনেট সরবরাহ করছে।

ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, সরকার ইতোমধ্যে মোবাইল অপারেটরদের জন্য ডিডব্লিউডিএম ও ডার্ক ফাইবারের মতো সুবিধা চালু করেছে। পাশাপাশি আন্তর্জাতিক ও জাতীয় পর্যায়ে যৌথ উদ্যোগে পাইকারি ইন্টারনেটের দাম কমানো হয়েছে। তাই বেসরকারি মোবাইল অপারেটরদের পক্ষে এখন দাম না কমানোর কোনো যৌক্তিকতা নেই।

তিনি আরও বলেন, চলমান মূল্যস্ফীতির প্রেক্ষাপটে মোবাইল ইন্টারনেটের দাম কমালে দেশের সাধারণ মানুষের ওপর আর্থিক চাপ কিছুটা লাঘব পাবে। সরকার চাইছে মোবাইল কোম্পানিগুলো দুইটি দিক থেকে মূল্যছাড় দিক—প্রথমত, পূর্বে শুল্ক বৃদ্ধির কারণে আরোপ করা বাড়তি মূল্য তুলে নেওয়া; দ্বিতীয়ত, আইটিসি, আইআইজি ও এনটিটিএন স্তরে যেভাবে পাইকারি দাম কমানো হয়েছে, সেভাবে গ্রাহক পর্যায়েও মূল্য হ্রাস করা।

তিনি আরও উল্লেখ করেন, দেশের মোবাইল ইন্টারনেটের গুণগত মান নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে নানা অভিযোগ রয়েছে। সেবার মানের তুলনায় দাম বেশি হওয়ায় গ্রাহকরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। সরকারের লক্ষ্য হলো—একটি যৌক্তিক ও সমন্বিত মূল্যনীতি বাস্তবায়নের মাধ্যমে সেবা মানোন্নয়ন ও গ্রাহকের স্বার্থ সংরক্ষণ নিশ্চিত করা।

এই উদ্যোগগুলো বাস্তবায়িত হলে দেশে ডিজিটাল সংযোগ আরও বিস্তৃত হবে এবং সাধারণ মানুষ আরও সহজে সাশ্রয়ী দামে ইন্টারনেট সেবা নিতে পারবেন—এমনটাই প্রত্যাশা সংশ্লিষ্টদের।

Header Ad
Header Ad

আমেরিকার সঙ্গে চুক্তি নিয়ে বিশ্বজুড়ে দেশগুলোর প্রতি কঠোর হুঁশিয়ারি চীনের

ছবি: সংগৃহীত

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দ্বিতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় এসেই চীনের সঙ্গে শুরু করেছেন বাণিজ্যযুদ্ধ। দুই দেশের পাল্টাপাল্টি শুল্ক আরোপে বিশ্ববাজারে অস্থিরতা দেখা দিয়েছে। এর মধ্যেই চীন বিশ্বজুড়ে দেশগুলোকে সতর্ক করে দিয়েছে, যেন তারা যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে এমন কোনও বাণিজ্যচুক্তিতে না যায়, যা চীনের স্বার্থকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে।

চীনের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র জানান, চীন বিশ্বাস করে—সব দেশই যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সমতার ভিত্তিতে আলোচনার মাধ্যমে নিজেদের বাণিজ্য বিরোধ মেটাতে পারে। তবে কেউ যদি যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে এমন কোনও চুক্তি করে যা চীনের ক্ষতি করে, তাহলে বেইজিং তাতে কঠোরভাবে আপত্তি জানাবে। তিনি আরও বলেন, কেউ চীনের স্বার্থ ক্ষুণ্ণ করলে চীন 'সঠিক এবং সমুচিত প্রতিক্রিয়া' জানাবে।

এই হুঁশিয়ারি এমন সময়ে এসেছে, যখন ট্রাম্প প্রশাসন অন্যান্য দেশগুলোর ওপর চাপ দিচ্ছে—তারা যেন যুক্তরাষ্ট্র থেকে শুল্ক ছাড় পেতে চাইলে চীনের সঙ্গে বাণিজ্য সীমিত করে। চীনের অভিযোগ, যুক্তরাষ্ট্র সমতার কথা বলে একতরফাভাবে সব দেশের ওপর শুল্ক চাপিয়ে দিচ্ছে এবং দেশগুলোকে তথাকথিত ‘পারস্পরিক শুল্ক’ আলোচনায় বাধ্য করছে।

চীন জানিয়েছে, তারা নিজের অধিকার ও স্বার্থ রক্ষায় দৃঢ় ও সক্ষম এবং বিশ্বব্যাপী দেশগুলোর সঙ্গে একতাবদ্ধ হয়ে কাজ করতে চায়। ইতোমধ্যে প্রায় ৫০টি দেশ যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাড়তি শুল্ক নিয়ে আলোচনায় নেমেছে। জাপান সয়াবিন ও চালের আমদানি বাড়ানোর কথা ভাবছে, আর ইন্দোনেশিয়া যুক্তরাষ্ট্র থেকে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য কিনে অন্য উৎস নির্ভরতা কমাতে চাইছে।

উল্লেখ্য, ট্রাম্প গত ২ এপ্রিল বহু দেশের ওপর শুল্ক আরোপ স্থগিত করলেও, চীনের ওপর তা বহাল রেখেছেন। চীনই এই শুল্ক নীতির মূল লক্ষ্য। এর জবাবে চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার তিনটি দেশ সফর করেছেন, যেখানে মূল উদ্দেশ্য ছিল—আঞ্চলিক সম্পর্ক জোরদার করা এবং যুক্তরাষ্ট্রের একতরফা বাণিজ্যনীতির বিরুদ্ধে ঐক্য গড়ে তোলা।

(সূত্র: রয়টার্স, সিএনএন, দ্য গার্ডিয়ান)

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

মারা গেছেন পোপ ফ্রান্সিস
দেশে তিন স্তরে কমলো ইন্টারনেটের দাম, গ্রাহকদের স্বস্তি দেওয়ার উদ্যোগ সরকারের
আমেরিকার সঙ্গে চুক্তি নিয়ে বিশ্বজুড়ে দেশগুলোর প্রতি কঠোর হুঁশিয়ারি চীনের
৪৬তম বিসিএস লিখিত পরীক্ষা, মানতে হবে ৪ নির্দেশনা
প্রাইমএশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী পারভেজ হত্যায় আটক ৩ জন
ঢাকাসহ ১৪ অঞ্চলে ঝড়-বৃষ্টির সম্ভাবনা: আবহাওয়া অফিস
গ্রীষ্মে স্বাভাবিক থাকবে বিদ্যুৎ সরবরাহ: বিপিডিবি চেয়ারম্যান
পরমাণু কর্মসূচি থেকে না সরার ঘোষণা ইরানের
পর্যটকদের ভ্যাটের অর্থ ফেরত দেবে সৌদি সরকার
আজ কাতার যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস
ভুল বোঝাবুঝিতে গাজায় ১৪ জরুরি সেবাদাতা কর্মীকে হত্যা!
জেলা প্রশাসকের দফতরে স্মারকলিপি দিল আওয়ামী লীগ
বিয়ের আশ্বাসে স্বামীর ১১ লাখ টাকা নিয়ে ঘর ছাড়লেন নারী, প্রেমিকের ফাঁদে পড়ে দলবেঁধে ধর্ষণের শিকার
বিয়ে না করেই পঞ্চাশে অন্তঃসত্ত্বা অভিনেত্রী, তোলপাড় নেটদুনিয়া
পারভেজের মৃত্যুতে গ্রামের বাড়িতে মাতম, পাগলপ্রায় মা-বাবা ও একমাত্র বোন
বাংলাদেশের হয়ে খেলতে রাজি কিউবা মিচেল
আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের পদত্যাগ দাবি করলেন নুর
২০২৫ শেষ হওয়ার আগেই ৫০ সেঞ্চুরিতে দেশের প্রথম এনামুল হক
ভিসা বাতিল করায় ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ভারতীয় ও চীনা শিক্ষার্থীদের মামলা
একনেকে ২৪ হাজার কোটি টাকার ১৬ প্রকল্প অনুমোদন