সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১০ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

আওয়ামী লীগ সন্ত্রাস ছাড়া টিকতে পারে না: ফখরুল

আওয়ামী লীগ কোনো মতেই সন্ত্রাস ছাড়া টিকতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ প্রতিপক্ষকে সহ্য করতে পারে না। সন্ত্রাসের মধ্যে দিয়েই তারা প্রতিপক্ষকে দূরে সরিয়ে দিতে চায়। সন্ত্রাস না করলে তারা শাসন করতে পারে না।’

মঙ্গলবার (২২ নভেম্বর) সিরাজগঞ্জ জেলা বিএনপি সভাপতি ও বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু'র স্ত্রী রোমানা মাহমুদকে দেখতে গিয়ে এ কথা বলেন মির্জা ফখরুল।

তিনি বলেন, ‘আজকের সংকটটা যদি তারা (আওয়ামী লীগ) উপলব্ধি করত যে, বাংলাদেশ একটা গভীর সংকটের মধ্যে পড়েছে। একেবারে খাদের কিনারায় এসে গেছে। একদিকে অর্থনীতি সংকট, অন্যদিকে রাজনৈতিক সংকট। যদি তারা সমাধান না করে তাহলে তো এই দেশের অস্তিত্বই বিলীন হয়ে যাবে।’

মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমরা এখনো মনে করি সন্ত্রাস, অত্যাচার নির্যাতন বাদ দিয়ে তাদের শুভবুদ্ধির উদয় হবে। তারা সত্যিকার অর্থেই দেশে একটা অন্তর্বতীকালীন কেয়ারটেকার সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করে একটা সুষ্ঠু নির্বাচনের ব্যবস্থা করবে। অন্যথায় কোনো মতেই এই সমস্যা সমাধান সম্ভব না।’

এক প্রশ্নের জবাবে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমরা রাজনীতিবিদরা সবসময় আশাবাদী। আশাবাদী হতে হয়; জনগণের সামনে আশার সঞ্চার করতে হয়। আমরা এখনো আশা করি। আমি আওয়ামী লীগকে চিনি বহু আগে থেকে। পাকিস্তান সৃষ্টি হওয়ার পর থেকে আওয়ামী লীগকে চিনি। তারপরও আমরা মনে করি আওয়ামী লীগ একটা রাজনৈতিক দল; তাদের একটা পুরনো ঐতিহ্য আছে। আন্দোলন সংগ্রামে ঐতিহ্য আছে। তাদের কাছ থেকে এই দেশের মানুষ অবশ্যই প্রত্যাশা করেছিল গণতন্ত্রকে একটা প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেবে। কিন্তু উল্টোটা করেছে। যখনেই ক্ষমতায় এসেছে গণতন্ত্রকে শেষ করে দিয়েছে। তাদের মধ্যে রাজা রাজা ভাব আছে; আর বাকি সব মানুষ প্রজা। এই ধারণা থেকেই গণতন্ত্রের কালচার ধ্বংস করে ফেলা হয়েছে।’

তিনি বলেন, ‘আমার ভাবতে খুব কষ্ট হয়; আমরা বাংলাদেশের মানুষ ৭১ সালে গণতন্ত্রের জন্যই লড়াই করলাম। অথচ উদ্ভুত ঘটনা ৫০ বছর ধরে আওয়ামী লীগ যখনেই সুযোগ পেয়েছে গণতন্ত্রকে ধ্বংস করে দিয়েছে। এর জন্যই আমরা বলছি আশাবাদী; তাদের মধ্যে শুভ বুদ্ধির উদয় হবে। ভয়ঙ্কর ভাবে হুংকার দিয়ে কথাবার্তা যে বলে তাতে বোঝা যায় ‘সন্ত্রাসী’ ভাব। এই ভাব নিয়ে তো দেশে সুষ্ঠুভাবে গণতন্ত্র পরিচালিত করা যায় না। সুষ্ঠুভাবে দেশ পরিচালনা করা যায় না। কোনো সমাজ তৈরি হচ্ছে; চারদিকে তাকালেই চুরি-চোর, গুন্ডামি-মারামারি। এত কিছু করছেন; গুলি করে একজন সাধান দিনমজুরকে নাড়িভুরি বের করে দিচ্ছেন আর আপনাদের সামনে দিয়ে জঙ্গি উদাও হয়ে যাচ্ছে। গর্ভনেন্সকে কোথায় নিয়ে আসা হয়েছে? তাই এখনো তারা চাইলে অন্তর্বতীকালিন সরকারের হাতে ক্ষমতা দিয়ে দেশ ও দেশের মানুষকে রক্ষা করতে পারে।’

বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আওয়ামী লীগ দেশ ও জাতিকে বড় সংকটে ফেলেছে। এটা একটা ক্রিটিক্যাল টাইম মুভমেন্ট; নির্বাচন যদি টিক মত না হয়। জনপ্রতিনিধি যদি সঠিকভাবে নির্বাচিত না হয় তাহলে এই দেশ কীভাবে চলবে? আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশগুলোতে দেখুন; ভারতে কি কম সমস্যা আছে; সেখানে নির্বাচন হচ্ছে এবং সকল দল নির্বাচনে অংশগ্রহণ করছে। নেপালে বিপরীতধর্মী দলগুলোও নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে। সবাই নির্বাচনে যাচ্ছে, নির্বাচন প্রক্রিয়াতে সবার বিশ্বাস-আস্থা আছে।

তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর থেকেই সিরাজগঞ্জে একটা ত্রাসের রাজত্ব সৃষ্টি করা হয়েছে। মূল টার্গেট হচ্ছে ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু এবং তার স্ত্রী রুমানা আহমেদ। ২০০৮ সালে নির্বাচনে ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু অংশগ্রহণ করতে পারেননি।

সেই নির্বাচনে অংশ নিয়ে বিজয়ী হয়েছেন রুমানা আহমেদ। ফলে তাদের প্রতি প্রতিরোধ প্রতিহিংসা অব্যাহত রেখেছে। প্রতি মুহূর্তে তাদেরকে অত্যাচার-নির্যাতন করছে। কিন্তু সেখানে বিএনপির যারা নেতা-কর্মী তারা এত বেশি সাহসী ও উজ্জীবিত তারা কখনো ছেড়ে দেয় না, কর্মসূচি পালন করে যাচ্ছেন।

এমএইচ/এমএমএ/

Header Ad
Header Ad

চট্টগ্রাম কলেজে ছাত্রদলের ওপর ছাত্রশিবিরের হামলা

ছবি: সংগৃহীত

চট্টগ্রাম কলেজ প্রাঙ্গণে ছাত্রদল নেতাকর্মীদের ওপর হামলার অভিযোগ উঠেছে ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে। রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে শেরেবাংলা হলের সামনে এ হামলার ঘটনা ঘটে। এতে ছাত্রদলের অন্তত চারজন নেতাকর্মী আহত হয়েছেন। তবে ছাত্রশিবির এ হামলার অভিযোগ অস্বীকার করেছে।

আহতদের মধ্যে রয়েছেন ওমর ফারুক সাগর, রেদোয়ান ইসলাম, জাহিদুল ইসলাম, মোহাম্মদ কাইফ ও মোরশেদুল ইসলাম। তারা বর্তমানে চট্টগ্রামের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

এ ঘটনায় চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্রদলের সদস্য সচিব ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক ওমর ফারুক সাগর বলেন, “চট্টগ্রাম কলেজে আজ ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ছিল। আমন্ত্রণ পেয়ে আমরা সেখানে যাই। কিন্তু শেরেবাংলা হলের সামনে পৌঁছানোর পর ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মীরা আচমকা আমাদের ওপর হামলা চালায়। তারা আমাকে উদ্দেশ্য করে বলে, ‘ছাত্রদল নেতা ফারুক চট্টগ্রাম কলেজে থাকতে পারবে না।’ এরপর আমাদের নেতাকর্মীদের ওপর অতর্কিত হামলা চালানো হয়।”

তিনি আরও বলেন, "হামলাকারীরা শিবির নেতা শামীম আব্দুল্লাহর নেতৃত্বে ৩০-৩৫ জন কর্মী নিয়ে হামলায় অংশ নেয়। তারা আমাদের মারধর করে এবং কলেজে ছাত্রদলের উপস্থিতি নিষিদ্ধ করার হুমকি দেয়। বিষয়টি আমরা চকবাজার থানার ওসি ও বিএনপির সিনিয়র নেতাদের জানিয়েছি। তারা যে নির্দেশনা দেবেন, আমরা সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেব।”

তবে হামলার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রশিবিরের সভাপতি তানভীর হোসেন জুয়েল। তিনি বলেন, “আপনারা জানেন, চট্টগ্রাম কলেজে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ। তাই আমরা কোনো গ্যাদারিং করিনি এবং কলেজের বাইরে সংগঠনের কার্যক্রম চালাচ্ছি।

তিনি আরও বলেন, “সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আমরা দেখেছি, ছাত্রদল বহিরাগতদের নিয়ে কলেজে ফরম বিতরণ করছিল। তাদের কোনো কলেজ ড্রেস বা আইডি কার্ড ছিল না। তখন কিছু সাধারণ শিক্ষার্থী তাদের বাধা দেয় এবং জানায় যে এখানে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ। তখনই উভয়পক্ষের মধ্যে ধাক্কাধাক্কি ও হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। কিন্তু এটি রাজনৈতিক হামলা নয়। যদি ছাত্রশিবির হামলা করত, তাহলে তাদের নাম ও পদ-পদবি প্রকাশ করা হোক।”

এ বিষয়ে চট্টগ্রাম কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক মোজাহেদুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, "ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা আমার কাছে বিচার দিয়েছে যে, তারা লিফলেট বিতরণ করার সময় কিছু ছেলে এসে তাদের টানাহেঁচড়া করেছে। যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে, আমি তাদের ডেকে জিজ্ঞাসা করেছি। তারা জানিয়েছে, বার্ষিক ক্রীড়ার সময় ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা এসে জটলা করছিল এবং তারা বহিরাগত। এরপর আমি উভয়পক্ষকে কিছুক্ষণ কাউন্সেলিং করেছি।”

এই ঘটনায় কলেজ ক্যাম্পাসে উত্তেজনা বিরাজ করছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সতর্ক অবস্থানে রয়েছে, যাতে পরবর্তী কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি সৃষ্টি না হয়।

Header Ad
Header Ad

সেমিফাইনালের পথে ভারত, কোহলির সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানের হার

বিরাট কোহলি। ছবি: সংগৃহীত

দুবাই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির হাই-ভোল্টেজ ম্যাচে পাকিস্তানের বিপক্ষে আধিপত্য বিস্তার করে জয় পেয়েছে ভারত। বিরাট কোহলির দুর্দান্ত সেঞ্চুরিতে ২৪২ রানের লক্ষ্য সহজেই পার করেছে রোহিত শর্মার দল।

টসে হেরে প্রথমে ব্যাট করতে নামে পাকিস্তান। ভারতীয় বোলারদের দাপটে ব্যাটিংয়ে সুবিধা করতে পারেনি বাবর আজমের দল। সৌদ শাকিলের ৬২, মোহাম্মদ রিজওয়ানের ৪২ এবং খুশদিল শাহের ৩৮ রানের ইনিংসে ভর করে পাকিস্তান ২৪১ রান সংগ্রহ করে। ভারতের পক্ষে কুলদীপ যাদব, হার্দিক পান্ডিয়া ও মোহাম্মদ শামির বোলিং ছিল প্রশংসনীয়।

২৪২ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে ভারতীয় ওপেনার রোহিত শর্মা ও শুবমান গিল ভালো শুরু করেন। উদ্বোধনী জুটিতে স্কোরবোর্ডে ৩১ রান যোগ করেন তারা। তবে পঞ্চম ওভারে শাহিন আফ্রিদির দুর্দান্ত এক ডেলিভারিতে বোল্ড হয়ে ফিরে যান রোহিত শর্মা। এরপর ক্রিজে আসেন বিরাট কোহলি এবং শুবমান গিলের সঙ্গে ৬৯ রানের জুটি গড়েন। ৫২ বলে ৪৬ রান করে গিল আউট হলে কোহলির সঙ্গী হন শ্রেয়াস আইয়ার।

কোহলি ও আইয়ারের ১১৪ রানের জুটি ভারতের জয়ের ভিত গড়ে দেয়। দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে ফিফটি তুলে নেন আইয়ার। তবে ৫৬ রানে খুশদিল শাহের বলে ক্যাচ দিয়ে আউট হয়ে যান তিনি। অন্যদিকে কোহলি ছিলেন অবিচল। ৪২.৩ ওভারে চার মেরে দলের জয় নিশ্চিত করার পাশাপাশি নিজের সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন ভারতীয় এই ব্যাটসম্যান। তিনি ১১১ বলে ১০০ রানে অপরাজিত থাকেন।

এর আগে পাকিস্তানের ব্যাটিং ইনিংসে বাবর আজম ও ইমাম-উল-হক ধীরে শুরু করলেও বড় ইনিংস গড়তে পারেননি। বাবর ২৬ বলে ২৩ রান করে হার্দিক পান্ডিয়ার বলে ক্যাচ দিয়ে আউট হন। অন্যদিকে রান আউট হয়ে ২৬ বলে মাত্র ১০ রান করে ফেরেন ইমাম। এরপর রিজওয়ান ও শাকিল ১০৪ রানের পার্টনারশিপ গড়ে দলকে শক্ত অবস্থানে নেওয়ার চেষ্টা করেন। কিন্তু অক্ষর প্যাটেলের বলে বোল্ড হয়ে ৭৭ বলে ৪৬ রান করে সাজঘরে ফেরেন রিজওয়ান।

রিজওয়ান ফিরে গেলে পাকিস্তানের ব্যাটিং লাইনআপ ভেঙে পড়ে। ৬২ রান করে শাকিলও বিদায় নেন। এরপর শেষ দিকে খুশদিল শাহ ৩৯ বলে ৩৮ রানের ইনিংস খেলে দলের সংগ্রহ ২৪১ রানে নিয়ে যান। ভারতের বোলারদের মধ্যে কুলদীপ, শামি ও হার্দিক পান্ডিয়া গুরুত্বপূর্ণ উইকেট তুলে নেন।

বিরাট কোহলির অসাধারণ ব্যাটিং ও দলের দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের সুবাদে ৬ উইকেটের জয় তুলে নিয়ে সেমিফাইনালের পথে অনেকটাই এগিয়ে গেল ভারত।

Header Ad
Header Ad

নাহিদের পদত্যাগ নিয়ে যা জানা গেল

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম জানিয়েছেন, তিনি এখনও পদত্যাগ করেননি। রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) রাতে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

এর আগে, সন্ধ্যায় তার পদত্যাগের গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়লে গণমাধ্যমকে তিনি বলেন, "আমি পদত্যাগ করিনি। যে খবর ছড়িয়েছে, সেটা গুজব।"

এর আগে, গত মঙ্গলবার নাহিদ ইসলাম জানিয়েছিলেন, উপদেষ্টার পদ থেকে পদত্যাগ এবং নতুন রাজনৈতিক দলে যোগদানের বিষয়ে তিনি সপ্তাহের শেষ দিকে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন।

অন্তর্বর্তী সরকারের একটি সূত্র জানিয়েছে, উপদেষ্টা পরিষদের সাপ্তাহিক সভায় নাহিদ ইসলাম পদত্যাগ করতে পারেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

চট্টগ্রাম কলেজে ছাত্রদলের ওপর ছাত্রশিবিরের হামলা
সেমিফাইনালের পথে ভারত, কোহলির সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানের হার
নাহিদের পদত্যাগ নিয়ে যা জানা গেল
দুর্ঘটনায় আহত ছেলেকে হাসপাতালে দেখতে যাওয়ার পথে সড়কে প্রাণ গেল মায়ের
অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা দ্রুত মৃত্যু ডেকে আনে!
জীবন থাকতে কোনো স্থানীয় নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না: ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক
২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা, সরকারি ছুটি নিয়ে যা জানা গেল!
ঢাবির মধুর ক্যান্টিনে ছাত্রশিবিরের সংবাদ সম্মেলন, ছাত্রদলের নিন্দা
ভারতে ৫ বছর ধরে নিকটজনদের কাছে ধর্ষণের শিকার কিশোরী
ইলন মাস্ককে বাংলাদেশ সফর ও স্টারলিংক চালুর আমন্ত্রণ প্রধান উপদেষ্টার
পাঁচ দফা দাবিতে মেডিকেল শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ, একাডেমিক শাটডাউন ও লংমার্চের ঘোষণা
নির্বাচন নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের দুটি সময়সীমা নির্ধারণ: সিইসি
নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ অভিনেতা আজাদ, আহত মা ও স্ত্রী
আহতদের চিকিৎসা বন্ধে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ শেখ হাসিনার নির্দেশ ছিলো
এস আলম পরিবারের ৮,১৩৩ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধের নির্দেশ
প্রথমবার বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি বাণিজ্য চালু
৪ ডিআইজিকে বাধ্যতামূলক অবসর, জানা গেল নাম
পুলিশ প্রজাতন্ত্রের স্বাধীন কর্মচারী, কোনো দলের নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ধর্ষণের প্রতিবাদে আসাদ গেটে ছাত্র-জনতার সড়ক অবরোধ
স্ত্রীর সামনে বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২