রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১০ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

১০ ডিসেম্বর বড় গণজমায়েতের প্রস্তুতি বিএনপির

তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রতিষ্ঠা ও খালেদা জিয়ার মুক্তিসহ নানা দাবিতে আগামী ১০ ডিসেম্বর ঢাকায় বড় গণজমায়েত ঘটাতে চায় বিএনপি। সেই লক্ষ্যে বিভাগীয় সমাবেশের মাধ্যমে সাংগঠনিক কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে দলটি। বিএনপির নেতারা বলছেন, ১০ ডিসেম্বর মহাসমাবেশের মাধ্যমে সরকারকে চূড়ান্ত বার্তা দেওয়া হবে। একই সঙ্গে দেশ-বিদেশে সাংগঠনিক শক্তিরও জানান দিতে চায় বিএনপি।

বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ঢাকার মহাসমাবেশে ব্যাপক শোডাউনের প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। ১০ ডিসেম্বরের ওই সমাবেশকে কেন্দ্র করে ইতোমধ্যে ঢাকার পার্শ্ববর্তী ১১ সাংগঠনিক জেলার বিভিন্ন ইউনিটের কর্মীসভাও শুর হয়েছে। বিএনপি নেতারা চাচ্ছেন, ১০ ডিসেম্বর পুরো রাজধানী থাকবে বিএনপি নেতাকর্মীদের দখলে। সেভাবেই প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।

বিএনপি নেতারা বলছেন, দেশের অন্যান্য বিভাগীয় সমাবেশকে বাধাগ্রস্ত করতে এবং মানুষের ঢল ঠেকাতে সরকার কৌশলে যেভাবে গণপরিবহনে ধর্মঘট, নানা বাধাবিপত্তি দিচ্ছে ঢাকার মহাসমাবেশের ক্ষেত্রে একই পদ্ধতি অনুসরণ করবে সরকার। এই বিষয়টি মাথায় রেখে বিএনপি নেতারা আগে থেকে ঢাকার চারপাশে দলীয় নেতা-কর্মীদের উপস্থিতি নিশ্চিত করতে চান। যাতে ১০ ডিসেম্বর সকাল থেকেই ঢাকা অভিমুখে মানুষের ঢল নামে। দলীয় নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষ যাতে পায়ে হেঁটে মহাসমাবেশে যোগ দিতে পারে সেভাবেই দলীয় কার্যক্রম চলছে।

ঢাকা মহানগর উত্তরের একজন শীর্ষ নেতা বলেছেন, সরকার আগামী দিনগুলোতে বাকি সাতটি বিভাগীয় সমাবেশে কোনোরকম বাধা না দেয় তাহলে বিএনপিও হার্ডলাইন কর্মসূচিতে যাবে না। আর যদি সরকার তাদের অবস্থান থেকে সরে না আসে তাহলে বিএনপি কঠোর কর্মসূচি দেবে। ওই নেতা বলেন, বিএনপি রোডমার্চ’ কিংবা লংমার্চের কর্মসূচি দিয়ে সরকার পতনের এক দফা আন্দোলনের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে।

সংশ্লিষ্ট নেতারা বলছেন, নানা শঙ্কা মাথায় রেখেই সমাবেশ সফল করতে দলের পৃথক টিম কাজ করছে। অন্য বিভাগের চেয়ে রাজধানীর সমাবেশে বেশি বাধা-বিপত্তি মোকাবিলা করতে হতে পারে। সামনের কর্মসূচিগুলো কতটা শান্তিপূর্ণভাবে করা যাবে, তা নিয়েও নীতিনির্ধারকদের সংশয় রয়েছে। কারণ শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে যেভাবে সাধারণ মানুষের অংশগ্রহণ বাড়ছে সেটি সরকারকে বেশ চিন্তায় ফেলে দিয়েছে। রাজনৈতিকভাবেও কিছুটা চাপে পড়েছে সরকার- এমনটাই মনে করছেন বিএনপির দায়িত্বশীল নেতারা। এ অবস্থায় বক্তব্য-বিবৃতি দেওয়ার ক্ষেত্রে আরও সতর্ক থাকতে নির্দেশ দিয়েছেন শীর্ষ নেতারা।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, বিএনপি হরতাল কর্মসূচি ডাকলে ক্ষমতাসীনরা পরিবহন মালিকদের গাড়ি চালাতে বাধ্য করে, সমাবেশ ডাকলে গাড়ি চলাচল বন্ধ করে দেয়। চট্টগ্রাম, ময়মনসিংহ ও খুলনায় সমাবেশের আগে তা-ই দেখা গেছে।

তিনি বলেন, সরকারের সব অপকৌশল মানুষ বুঝে গেছে। অনেক মানুষ আছে সভা-সমাবেশের কথা শুনলেই স্বতঃস্ফূর্তভাবে চলে আসে। এই অবস্থায় কোনো বাধাই সাধারণ নেতা-কর্মীদের থামিয়ে রাখতে পারবে না। চট্টগ্রাম, ময়মনসিংহ ও খুলনার গণসমাবেশ এর বড় উদাহরণ।

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ‘বিএনপি সংঘাতের রাজনীতি বিশ্বাস করে না। বিএনপি জনগণের রাজনীতি করে। কাজেই আমরা সংঘাত চাই না। শান্তিপূর্ণভাবে কর্মসূচি করতে চাই। সংঘাত এড়িয়ে আমরা ঢাকায় শান্তিপূর্ণ মহাসমাবেশ করতে চাই। ঢাকার মহাসমাবেশ হতে পারে দলের জন্য পরবর্তী আন্দোলনের ভিত্তি।’

তিনি বলেন, চট্টগ্রাম,ময়মনসিংহ ও খুলনা বিভাগীয় সমাবেশের গণজমায়েত দেখার পর সরকার প্রধান থেকে শুরু করে তাদের মন্ত্রী-এমপি নেতাদের বক্তব্যে শুনে মনে হচ্ছে, তারা এখন ক্ষমতা হারানোর শঙ্কায়। যার ফলে ক্ষমতাসীনরা আমাদের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি পণ্ড করতে অজুহাত খুঁজতে বিএনপিকে সহিংস করে তোলার উসকানি দিচ্ছে। সেই ব্যাপারেও আমাদের (বিএনপি) সতর্ক ও সজাগ থাকতে হচ্ছে।

বিএনপির কেন্দ্রীয় দপ্তর সূত্রে জানা যায়, ১০ ডিসেম্বর ঢাকার মহাসমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে থাকবেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এ ছাড়া স্থায়ী কমিটির নেতাদের মধ্যে ২৯ অক্টোবর রংপুরে আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ৫ নভেম্বর বরিশালে মির্জা আব্বাস, ১২ নভেম্বর ফরিদপুরে ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, ১৯ নভেম্বর সিলেটে গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ২৬ নভেম্বর কুমিল্লায় ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন এবং ৩ ডিসেম্বর রাজশাহীতে নজরুল ইসলাম খান প্রধান অতিথি হিসেবে সমাবেশে যোগ দেওয়ার কথা রয়েছে।

এনএইচবি/আরএ/

Header Ad
Header Ad

আহতদের চিকিৎসা বন্ধে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ শেখ হাসিনার নির্দেশ

ছবি: সংগৃহীত

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহতদের দেখতে গিয়ে তাদের চিকিৎসা বন্ধ রাখতে ও ছাড়পত্র না দিতে নির্দেশ দিয়েছিলেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এমনই এক প্রমাণ প্রসিকিউশনের হাতে এসেছে বলে জানিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মো. তাজুল ইসলাম।

রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) আদালতে পূর্বনির্ধারিত শুনানি শেষে ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউশন অফিসে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানান তিনি।

চিফ প্রসিকিউটর বলেন, "আমরা রাজধানীর জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠান (নিটোর) পরিদর্শনে গিয়ে জানতে পারি, শেখ হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার আগে একবার হাসপাতালে গিয়েছিলেন। তখন তিনি চিকিৎসক ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’—অর্থাৎ আহতদের চিকিৎসা না দিতে এবং কাউকে ছাড়পত্র না দিতে নির্দেশ দেন।"

তিনি আরও বলেন, "এই নির্দেশের কথা আহত রোগী, তাদের স্বজন এবং হাসপাতালের চিকিৎসকরাও আমাদের জানিয়েছেন। আমরা এর তথ্য-প্রমাণ পেয়েছি এবং আদালতে তা উপস্থাপন করেছি।"

এ সময় সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে চিফ প্রসিকিউটর জানান, "জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের মৃতদেহ সুরতহাল করতে দেওয়া হয়নি, ডেথ সার্টিফিকেটেও গুলিবিদ্ধ হওয়ার তথ্য লুকানো হয়েছে। অনেকের ক্ষেত্রে শ্বাসকষ্ট বা জ্বরের কারণে মৃত্যু হয়েছে বলে উল্লেখ করতে বাধ্য করা হয়েছে। এমনকি আন্দোলনে শহীদদের লাশ দাফন করতে গেলে পুলিশের হামলার মুখে পড়তে হয়েছে তাদের পরিবারকে।"

তিনি বলেন, "আদালত জানতে চেয়েছেন, শহীদদের সুরতহাল প্রতিবেদন বা পোস্টমর্টেম রিপোর্ট কেন নেই। আমরা আদালতকে জানিয়েছি, সে সময় মানবতাবিরোধী অপরাধের মাত্রা এতটাই ভয়াবহ ছিল যে, দ্রুত লাশ দাফনে বাধ্য করা হয়েছিল। ফলে কোনো আনুষ্ঠানিক প্রতিবেদন তৈরি করা সম্ভব হয়নি।"

চিফ প্রসিকিউটর আরও বলেন, "শেখ হাসিনার নির্মমতার এসব প্রমাণ যাচাই-বাছাই ও ফরেনসিক বিশ্লেষণের পর মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলার প্রমাণ হিসেবে আদালতে উপস্থাপন করা হবে।"

এই মামলার তদন্ত ও বিচারকাজ চলমান রয়েছে এবং এর মাধ্যমে বিচার নিশ্চিত করা হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন প্রসিকিউটর।

Header Ad
Header Ad

এস আলম পরিবারের ৮,১৩৩ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধের নির্দেশ

এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. সাইফুল আলম। ছবি: সংগৃহীত

এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. সাইফুল আলম ও তার পরিবারের সদস্যদের নামে থাকা ৮ হাজার ১৩৩ কোটি ৫৬ লাখ ৭২ হাজার টাকা মূল্যের শেয়ার ফ্রিজ (অবরুদ্ধ) করার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।

রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ জাকির হোসেন গালিব এ আদেশ দেন। দুদকের পক্ষে সংস্থাটির উপপরিচালক তাহাসিন মুনাবীল হক আদালতে শেয়ার অবরুদ্ধের আবেদন করেন, যা শুনানি শেষে মঞ্জুর করা হয়।

আবেদনে উল্লেখ করা হয়, এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. সাইফুল আলমের বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের অভিযোগের অনুসন্ধান চলছে। অনুসন্ধানে দেখা গেছে, তিনি ও তার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বিভিন্ন ব্যাংক থেকে বিধিবহির্ভূতভাবে ঋণ নিয়ে তা আত্মসাৎ করেছেন এবং দেশ-বিদেশে বিপুল পরিমাণ সম্পদ গড়েছেন।

এছাড়া, বিভিন্ন সূত্র থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, তিনি ও তার পরিবারের সদস্যরা এসব অস্থাবর সম্পদ অন্যত্র হস্তান্তর বা বেহাত করার চেষ্টা করছেন। অনুসন্ধান শেষ হওয়ার আগে এসব সম্পদ স্থানান্তর হয়ে গেলে তা উদ্ধার করা কঠিন হয়ে পড়বে।

ফলে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা, সম্পত্তি বাজেয়াপ্তকরণ এবং সরকারের অনুকূলে রাখার স্বার্থে শেয়ারগুলোর পাশাপাশি সেগুলো থেকে উদ্ভূত মুনাফা, আয় ইত্যাদি জরুরি ভিত্তিতে ফ্রিজ (অবরুদ্ধ) করার প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছে বলে দুদকের আবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

থাকবে না সরকারি ছুটি

২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ পালনের ঘোষণা

পিলখানা হত্যাকাণ্ড। ছবি: সংগৃহীত

২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর পিলখানা হত্যাকাণ্ডে ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন নিহত হন। দিনটি রাষ্ট্রীয়ভাবে পালনের জন্য ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারির সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।

রবিবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) মন্ত্রিপরিষদ সচিব ড. শেখ আব্দুর রশীদ গণমাধ্যমকে এসব তথ্য জানান।

সকালে মন্ত্রিপরিষদ সচিব ড. শেখ আব্দুর রশীদ গণমাধ্যমকে বলেছিলেন, ২৫ ফেব্রুয়ারিকে ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ হিসেবে ঘোষণা করে আজই প্রজ্ঞাপন জারি হবে। এ বছর থেকে দিবসটি পালন করা হবে। তবে এ দিনে থাকবে না সরকারি ছুটি।

মন্ত্রিপরিষদ সচিবের এমন বক্তব্যের কিছু সময় পরই ২৫ ফেব্রুয়ারিকে ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা করে পরিপত্র জারি করা হয়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আহতদের চিকিৎসা বন্ধে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ শেখ হাসিনার নির্দেশ
এস আলম পরিবারের ৮,১৩৩ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধের নির্দেশ
২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ পালনের ঘোষণা
প্রথমবার বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি বাণিজ্য চালু
৪ ডিআইজিকে বাধ্যতামূলক অবসর, জানা গেল নাম
পুলিশ প্রজাতন্ত্রের স্বাধীন কর্মচারী, কোনো দলের নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ধর্ষণের প্রতিবাদে আসাদ গেটে ছাত্র-জনতার সড়ক অবরোধ
স্ত্রীর সামনে বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২
দুই ফুসফুসেই নিউমোনিয়া, পোপ ফ্রান্সিসের অবস্থা ‘আশঙ্কাজনক’
সংস্কার কমিশনের সুপারিশ: জুনেই স্থানীয় সরকার নির্বাচন
নওগাঁয় রাতে সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতি
প্রযোজনায় নাম লেখালেন বুবলি  
চোখে লাল কাপড় বেধে ঢাকার উদ্দেশ্যে কুয়েটের ৮০ শিক্ষার্থী  
বিয়ে বাড়িতে গান বাজানোর জেরে বাসর ঘরে হামলা  
আজ দুবাইয়ে ভারত-পাকিস্তান মহারণ  
মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার  
দুপুরের মধ্যে ১৪ জেলায় বজ্রবৃষ্টির আভাস  
সারা দেশে নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে যা জানালো র‍্যাব  
এ বছরই মধ্যে তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হবেন : দুদু  
জিম্মিদের ফেরত পেয়েও ফিলিস্তিনিদের মুক্তি দিল না ইসরাইল