শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

মানে মানে বিদায় হন, শেখ হাসিনাকে মির্জা ফখরুল

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন ‘আমরা আন্দোলন শুরু করেছি, আন্দোলনের মূল লক্ষ্য এই সরকার; হাসিনাকে এখনই পদত্যাগ করতে হবে। সংসদ বিলুপ্ত করতে হবে। নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন হবে।’

তিনি বলেন, ‘যারা আন্দোলনে অংশ নেবে তাদেরকে নিয়ে সরকার গঠন করা হবে। শেখ হাসিনার ক্ষমতায় থাকার কোনো অধিকার নাই। এখন শেখ হাসিনা বলছেন, দুর্ভিক্ষ আসতে পারে; কম খান, বাতি কম জ্বালান। প্রশ্ন হচ্ছে তাহলে আছেন কেন? মানে মানে বিদায় হন। নিরাপদে চলে যান। তা না হলে পালানোর পথটাও খুঁজে পাবেন না।’

বুধবার (১২ অক্টোবর) চট্টগ্রামে বিভাগীয় সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন বিএনপি মহাসচিব।

বৃহত্তর আন্দোলনের মাধ্যমে এই সরকারকে পরাজিত করা হবে মন্তব্য করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘এই সরকার অনির্বাচিত সরকার; তাদের কোনো ম্যান্ডেট নাই। ২০১৪ সালে বিনাভোটে এবং ২০১৮ সালে ভয় পেয়ে আগের রাতে ভোট নিয়ে নিজেদের ক্ষমতায় থাকার ঘোষণা করেছে। আমি শেখ মুজিবের ভাষায় বলতে চাই; গত ১৪/১৫ বছরে এই বাংলাদেশকে শ্মশান করে দিয়েছে। ভয়াবহ এই দানবীয় সরকার সবকিছু লুট করে বিদেশে পাচার করে দিয়েছে বলেই বাংলাদেশ আজ শ্মাশানে পরিণত। সারা বাংলাদেশের মানুষ আজকে জেগে উঠেছে। এবং অচিরেই বাংলাদেশের মানুষ এই দানবীয় স্বৈরাচারী সরকার শেখ হাসিনাকে গদি থেকে নামিয়ে আনবে।’

মির্জা ফখরুল বলেন, ‘চট্টগ্রাম থেকেই আন্দোলন শুরু করেছি। আমরা গণতন্ত্র ফিরে চাই, অধিকারগুলো ফিরে চাই। স্বাধীনতার ৫০ বছর অতিবাহিত হচ্ছে। ৫০ বছর আগে এই গণতন্ত্রের জন্য যুদ্ধ হয়েছে। আজকে আবার সেই গণতন্ত্রের জন্য যুদ্ধ করতে হচ্ছে। এই লড়াই খুব বড় লড়াই। এই লড়াই শক্ত লড়াই। এই লড়াইয়ে আমাদেরকে জিততেই হবে। আমাদের কোনো বিকল্প নাই। আজকে যদি আমরা জয়লাভ করতে না পারি তাহলে এই দেশের স্বাধীনতা, গণতন্ত্র থাকবে না। তখন আমাদেরকে উপনিবেশের মতো বসবাস করতে হবে। আমরা মাথা উচু করে বাঁচতে চাই। তাই আজকে এই সমস্যা বিএনপি আওয়ামী লীগ কিংবা জাতীয় পার্টির সমস্যা নয়; গোটা জাতির সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে।’

তিনি বলেন, ‘ক্ষমতাসীনরা আবার নির্বাচন করতে চায়; একটা নির্বাচন কমিশন গঠন করেছেন। এটা সেই নির্বাচন কমিশন যাকে ডিসি-এসপিরাই মানে না। ডিসি এসপিরা বলেছেন, আমরা এত কিছু মানি না আমরা শেখ হাসিনাকেই মানি। তাদেরকে নিয়ে নির্বাচন করবেন? দেশের মানুষ নির্বাচন হতে দেবে না; অসম্ভব। নিরপেক্ষ সরকার ছাড়া, তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া কোনো নির্বাচন হবে না।’

কোনো স্বৈরাচারী সরকার আপোসে যায় নাই তাই এই সরকারকে সরাতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দাকার মোশাররফ হোসেন।

ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগকে উদ্দেশে করে তিনি বলেন, ‘আজকে প্রথম সতর্ক করে দিতে চাই; শত চেষ্টা করেও যখন বিএনপিকে দুর্বল করতে পারেননি। তাই শেষ সময়ে আর চেষ্টা করবেন না। শেখ হাসিনা হয়তো তার কিছু আত্মীয় স্বজন নিয়ে দেশ থেকে পালাবে। কিন্তু আপনারা কেউ পালাতে পারবেন না।’

দলের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে করে বর্ষীয়াণ এই নেতা বলেন, ‘এই সরকারের পতন ঘটাতে প্রস্তুতি নিন। জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে। যারা আজকে শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে বাঁধা দিচ্ছে সেই সকল আওয়ামী লীগ নেতাদের লিস্ট তৈরি করুন। জনগণ তাদের বিচার করবে।’

প্রশাসনকে উদ্দেশে করে খন্দকার মোশাররফ বলেন, ‘এখনো যারা অতি উৎসাহী কর্মকর্তা রয়েছেন যারা আমাদের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে বাঁধা দেন; আর এই অবৈধ ভোটচোর স্বৈরাচার এবং যারা আন্তর্জাতিকভাবে হাইব্রিড সরকার নামে পরিচিত তাদের পক্ষে অন্যায় কাজ করবেন না।’

বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, ‘ওষুধ একটাই এই সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচন হবে না। নির্বাচন হবে নির্দলীয় সরকারের অধীনে। শেখ হাসিনাকে ক্ষমতায় রেখে জনগণের ভোট জনগণ দিতে পারবে না। শেখ হাসিনাকে ক্ষমতায় রেখে নির্বাচন হতে দেওয়া হবে না। জনগণের দাবি এক, শেখ হাসিনার পদত্যাগ। আমাদের স্লোগানও একটাই সেটি হচ্ছে ‘হঠাও মাফিয়া বাঁচাও দেশ; জনগণের বাংলাদেশ।’

সভা সমাবেশ করা যাবে না সংবিধানের কোথায় লেখা আছে দাবি করে তিনি বলেন, ‘দেশে গণতন্ত্র নির্বাসিত; গণতন্ত্র বলতে শব্দ নাই। আছে শুধু শেখ হাসিনার ইচ্ছাতন্ত্র।এই ইচ্ছাতন্ত্রের বিরুদ্ধে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে হলে আমাদের কে আরেকটা যুদ্ধ করতে হবে, সেই যুদ্ধ আমরা উর্ত্তীণ হয়েছি।’

এমএইচ/এমএমএ/

Header Ad

উপদেষ্টাদের যাচ্ছেতাই কর্মকাণ্ড মেনে নেওয়া হবে না: রিজভী

বক্তব্য রাখছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী। ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনগণের দুর্ভোগের মধ্যে উপদেষ্টাদের অযাচিত কার্যকলাপ কোনোভাবেই মেনে নেওয়া হবে না বলে সতর্ক করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) বিকেলে নয়াপল্টনে শ্রমিক সমাবেশে তিনি এই মন্তব্য করেন।

রিজভী বলেন, জনগণের দুর্ভোগ আগের মতোই রয়ে গেছে। অন্তর্বর্তী সরকার নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে না। উপদেষ্টারা চাকরিজীবীর মতো কাজ করছেন। তাদের কাজে বিপ্লবের গতিশীলতা নেই।

তিনি বলেন, বিদেশে বসে শেখ হাসিনা গুজব ছড়িয়ে দুর্বৃত্তদের উসকানি দিচ্ছে। ক্ষমতা নিশ্চিত করার জন্যই গত ১৫ বছর পুলিশ দিয়ে হত্যা ও নির্যাতন চালানো হয়েছে।

বিএনপির এই নেতা অভিযোগ করেন, কারাগারের সালমান এফ রহমান বহাল তবিয়তে রয়েছেন। সেখানে সে খুব তৎপরতা চালাচ্ছে।

রুহুল কবির রিজভী বলেন, ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা এখনও বঞ্চিত হচ্ছে। আন্দোলনে ছিল এমন পরিচয়ে কিছু মানুষ সব পদ দখল করে নিচ্ছে।

এ সময় আন্দোলনে হতাহতদের মাসিক ভাতা ও ভরণপোষণের দায়িত্ব সরকারকে নিতে হবে বলেও জানান বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব।

Header Ad

ভিসা কবে উন্মুক্ত করবে সেটা ভারতের নিজস্ব ব্যাপার: হাসান আরিফ

ছবি: সংগৃহীত

ভূমি এবং বেসামরিক বিমান, পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ এম হাসান আরিফ জানিয়েছেন, ভারত বাংলাদেশিদের জন্য কবে থেকে ভিসা উন্মুক্ত করে দিবে, তা ভারতের নিজস্ব ব্যাপার, এটা নিয়ে সরকারের কোনো বক্তব্য দেয়ার কিছু নেই।

শুক্রবার (২২ নভেম্বর) গাজীপুরের কালিয়াকৈরের সফিপুর নবনির্মিত ওয়ামি কমপ্লেক্সের উদ্বোধন কালে এসব কথা বলেন তিনি।

হাসান আরিফ বলেন, দেশের পর্যটন বিকাশে তার মন্ত্রণালয় বিশদ পরিকল্পনা নিয়েছে। এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য পরবর্তীতে সাংবাদিকদের জানানো হবে।

এ সময় তিনি বলেন, জিয়াউর রহমানের দানকৃত জমিতে গড়ে তোলা হবে হাসপাতালসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান। সমাজে অবস্থার কারণে বিভিন্নভাবে রোহিঙ্গাদের দেশ থেকে বিতাড়িত করেছে। ওয়ামী তাদের জন্য কাজ করে যাচ্ছে।

তিনি আরও বলেন, শিক্ষা ক্ষেত্রে আমরা পিছিয়ে আছি। তবে শিক্ষার পাশাপাশি যুব সমাজকে এগিয়ে নিতে ওয়ামি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে চলেছে। অন্যতম মুসলিম দেশ হিসেবে বাংলাদেশের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে সৌদি আরবের গুরুত্বপূর্ণ অবদানের কথা উল্লেখ করে তিনি উপস্থিত সৌদি রাষ্ট্রদূতের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান।

এ সময় আরও বক্তব্য রাখেন, সৌদি রাষ্ট্রদূত ঈসা ইউসুফ ঈসা আল দুহাইলান,ওয়ামী সচিবালয়ের অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি জেনারেল প্রফেসর ড. আব্দুল হামিদ ইউসুফ আল মাজরু, ওয়ামী কার্যালয়ের বৈদেশিক অফিস ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের ডিরেক্টর সাআ’দ আব্দুল্লাহ বিন জাবর ও ত্রাণ বিভাগের কর্মকর্তা আব্দুল মালেক আল আমের প্রমুখ। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন, গাজীপুর জেলা প্রশাসক নাফিসা আরেফিন, জেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কাউছার আহামেদ, উপজেলা সহকারী ভূমি কমিশনার দিল আফরোজ।

এর আগে পবিত্র কুরআন তেলাওয়াতের পর ভ্রাতৃপ্রতিম বাংলাদেশ ও সৌদি আরবের জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। নবনির্মিত ওয়ামি কমপ্লেক্স ভবনে রয়েছে দ্বিতল বিশিষ্ট সুপরিসর মসজিদ, ১০০ জন এতিম শিশুর জন্য উন্নত মানসম্পন্ন আবাসন ব্যবস্থা, ১টি ক্যাডেট মাদ্রাসা, ১টি নুরানী ও হিফজ মাদরাসা, ১টি লাইব্রেরি হল, ১টি হলরুম ও কনফারেন্স রুম, তরুণ শিক্ষার্থীদের ডিজিটাল লার্নিং জন্য একটি আইটি প্রশিক্ষণ সেন্টার ও ডাইনিং হল। এ ছাড়াও কমপ্লেক্স এর অবশিষ্ট পরিকল্পনার মধ্যে একটি হাসপাতাল, স্কুল, ভোকেশনাল সেন্টার, প্রশিক্ষণার্থীদের জন্য ডরমিটরি ও প্লে গ্রাউন্ড নির্মাণের বিষয় তিনি উল্লেখ করেন।

Header Ad

জুরাইন রেলক্রসিং ছাড়লেন রিকশাচালকরা, ৪ ঘণ্টা পর ট্রেন চলাচল শুরু

জুরাইন রেলক্রসিং ছাড়লেন রিকশাচালকরা। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর জুরাইন রেলক্রসিং থেকে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকেরা সরে গেছেন। এর ফলে দীর্ঘ ৪ ঘণ্টা পর ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) বিকেল ৩টার দিকে এ ট্রেন চলাচল শুরু হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করে কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন মাস্টার মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন গণমাধ্যমকে বলেন, বেলা তিনটার দিকে ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ এবং পদ্মা সেতু হয়ে রাজশাহী ও খুলনাগামী ট্রেন চলাচল শুরু হয়েছে।

এর আগে আজ শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে ব্যাটারিচালিত রিকশা সড়কে চলতে দেওয়ার দাবিতে রেললাইন অবরোধ করেন রিকশাচালকেরা।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, বেলা ১১টার দিকে রিকশাচালকরা জুরাইন রেলক্রসিং অবরোধ করে বিক্ষোভ শুরু করেন। এতে আশপাশের সড়কগুলোয় যানজটের সৃষ্টি হয়। বেলা ১টার দিকে পুলিশ বিক্ষোভকারীদের বুঝিয়ে সরে যাওয়ার অনুরোধ করে। তবে তারা বিক্ষোভ অব্যাহত রাখেন। একপর্যায়ে রিকশাচালক ও পুলিশের মধ্যে ধাওয়া পাল্টাধাওয়া শুরু হয়। পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল ছোড়া হয়। পুলিশ টিয়ার শেল ছুড়ে ও লাঠিপেটা করে তাদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। পরে রেললাইনের পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার পর রেল চলাচল শুরু হয়।

শ্যামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শফিকুল ইসলাম গণমাধ্যমকে বলেন, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে কাঁদানে গ্যাসের শেল ছুড়েছে পুলিশ। একপর্যায়ে লাঠিপেটা করতে বাধ্য হয়েছে। বেলা দেড়টার পর পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে গেছে।

এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার মহাখালী রেলগেট এলাকায় অটোরিকশাচালকদের অবরোধে সোয়া ৬ ঘণ্টা বন্ধ ছিল ট্রেন চলাচল। এতে অবর্ণনীয় দুর্ভোগে পড়ে রেলযাত্রীরা।

এর আগে গত সোমবার তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীরা মহাখালীর আরজতপাড়ায় রেলপথ অবরোধ করে। এ সময় আন্তঃনগর উপকূল এক্সপ্রেস ট্রেনে পাথর নিক্ষেপ করে দুর্বৃত্তরা।

আন্দোলন চলাকালে সম্প্রতি ঢাকাগামী উপকূল এক্সপ্রেস ট্রেনে পাথর নিক্ষেপ করেন তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীরা। এতে ওই ট্রেনের নারী-শিশুসহ অনেক যাত্রী আহত হয়। ওই ঘটনায় উপকূল এক্সপ্রেসের ইঞ্জিনসহ ছয়টি বগি ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে জানিয়েছে রেলওয়ে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

উপদেষ্টাদের যাচ্ছেতাই কর্মকাণ্ড মেনে নেওয়া হবে না: রিজভী
ভিসা কবে উন্মুক্ত করবে সেটা ভারতের নিজস্ব ব্যাপার: হাসান আরিফ
জুরাইন রেলক্রসিং ছাড়লেন রিকশাচালকরা, ৪ ঘণ্টা পর ট্রেন চলাচল শুরু
পাঁচ দেশে যাওয়ার ব্যাপারে বাংলাদেশিদের জন্য সতর্কতা
সাফজয়ী নারী ফুটবলার আইরিনকে নওগাঁয় সংবর্ধনা
বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের স্কলারশিপ দেবে পাকিস্তান
বেনাপোলে সীমান্ত থেকে বিপুল পরিমাণ ফেনসিডিল উদ্ধার
পুলিশ-অটোরিকশা চালক সংঘর্ষ, ঢাকা-পদ্মা সেতু ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভারতীয় সাবমেরিনের সঙ্গে মাছ ধরা নৌকার সংঘর্ষ, নিখোঁজ ২
সংসার ভাঙার দুদিন পরই সুখবর দিলেন এ আর রহমান
ঢাকায় পৌঁছেছেন বাইডেনের বিশেষ প্রতিনিধি
আ.লীগকে নির্বাচনের সুযোগ দেওয়ার বিষয়ে যা বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
যুদ্ধবিধ্বস্ত লেবানন থেকে ফিরলেন আরও ৮২ বাংলাদেশি
পাকিস্তানে যাত্রীবাহী গাড়িতে সন্ত্রাসী হামলা, নিহত ৪৫
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১৮ সদস্যের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন
তামিমকে অধিনায়ক করে বাংলাদেশের দল ঘোষণা
নতুন নির্বাচন কমিশন শপথ নেবে রোববার
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ৪৪ হাজার
খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম