রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১০ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

মানে মানে বিদায় হন, শেখ হাসিনাকে মির্জা ফখরুল

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন ‘আমরা আন্দোলন শুরু করেছি, আন্দোলনের মূল লক্ষ্য এই সরকার; হাসিনাকে এখনই পদত্যাগ করতে হবে। সংসদ বিলুপ্ত করতে হবে। নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন হবে।’

তিনি বলেন, ‘যারা আন্দোলনে অংশ নেবে তাদেরকে নিয়ে সরকার গঠন করা হবে। শেখ হাসিনার ক্ষমতায় থাকার কোনো অধিকার নাই। এখন শেখ হাসিনা বলছেন, দুর্ভিক্ষ আসতে পারে; কম খান, বাতি কম জ্বালান। প্রশ্ন হচ্ছে তাহলে আছেন কেন? মানে মানে বিদায় হন। নিরাপদে চলে যান। তা না হলে পালানোর পথটাও খুঁজে পাবেন না।’

বুধবার (১২ অক্টোবর) চট্টগ্রামে বিভাগীয় সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন বিএনপি মহাসচিব।

বৃহত্তর আন্দোলনের মাধ্যমে এই সরকারকে পরাজিত করা হবে মন্তব্য করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘এই সরকার অনির্বাচিত সরকার; তাদের কোনো ম্যান্ডেট নাই। ২০১৪ সালে বিনাভোটে এবং ২০১৮ সালে ভয় পেয়ে আগের রাতে ভোট নিয়ে নিজেদের ক্ষমতায় থাকার ঘোষণা করেছে। আমি শেখ মুজিবের ভাষায় বলতে চাই; গত ১৪/১৫ বছরে এই বাংলাদেশকে শ্মশান করে দিয়েছে। ভয়াবহ এই দানবীয় সরকার সবকিছু লুট করে বিদেশে পাচার করে দিয়েছে বলেই বাংলাদেশ আজ শ্মাশানে পরিণত। সারা বাংলাদেশের মানুষ আজকে জেগে উঠেছে। এবং অচিরেই বাংলাদেশের মানুষ এই দানবীয় স্বৈরাচারী সরকার শেখ হাসিনাকে গদি থেকে নামিয়ে আনবে।’

মির্জা ফখরুল বলেন, ‘চট্টগ্রাম থেকেই আন্দোলন শুরু করেছি। আমরা গণতন্ত্র ফিরে চাই, অধিকারগুলো ফিরে চাই। স্বাধীনতার ৫০ বছর অতিবাহিত হচ্ছে। ৫০ বছর আগে এই গণতন্ত্রের জন্য যুদ্ধ হয়েছে। আজকে আবার সেই গণতন্ত্রের জন্য যুদ্ধ করতে হচ্ছে। এই লড়াই খুব বড় লড়াই। এই লড়াই শক্ত লড়াই। এই লড়াইয়ে আমাদেরকে জিততেই হবে। আমাদের কোনো বিকল্প নাই। আজকে যদি আমরা জয়লাভ করতে না পারি তাহলে এই দেশের স্বাধীনতা, গণতন্ত্র থাকবে না। তখন আমাদেরকে উপনিবেশের মতো বসবাস করতে হবে। আমরা মাথা উচু করে বাঁচতে চাই। তাই আজকে এই সমস্যা বিএনপি আওয়ামী লীগ কিংবা জাতীয় পার্টির সমস্যা নয়; গোটা জাতির সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে।’

তিনি বলেন, ‘ক্ষমতাসীনরা আবার নির্বাচন করতে চায়; একটা নির্বাচন কমিশন গঠন করেছেন। এটা সেই নির্বাচন কমিশন যাকে ডিসি-এসপিরাই মানে না। ডিসি এসপিরা বলেছেন, আমরা এত কিছু মানি না আমরা শেখ হাসিনাকেই মানি। তাদেরকে নিয়ে নির্বাচন করবেন? দেশের মানুষ নির্বাচন হতে দেবে না; অসম্ভব। নিরপেক্ষ সরকার ছাড়া, তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া কোনো নির্বাচন হবে না।’

কোনো স্বৈরাচারী সরকার আপোসে যায় নাই তাই এই সরকারকে সরাতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দাকার মোশাররফ হোসেন।

ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগকে উদ্দেশে করে তিনি বলেন, ‘আজকে প্রথম সতর্ক করে দিতে চাই; শত চেষ্টা করেও যখন বিএনপিকে দুর্বল করতে পারেননি। তাই শেষ সময়ে আর চেষ্টা করবেন না। শেখ হাসিনা হয়তো তার কিছু আত্মীয় স্বজন নিয়ে দেশ থেকে পালাবে। কিন্তু আপনারা কেউ পালাতে পারবেন না।’

দলের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে করে বর্ষীয়াণ এই নেতা বলেন, ‘এই সরকারের পতন ঘটাতে প্রস্তুতি নিন। জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে। যারা আজকে শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে বাঁধা দিচ্ছে সেই সকল আওয়ামী লীগ নেতাদের লিস্ট তৈরি করুন। জনগণ তাদের বিচার করবে।’

প্রশাসনকে উদ্দেশে করে খন্দকার মোশাররফ বলেন, ‘এখনো যারা অতি উৎসাহী কর্মকর্তা রয়েছেন যারা আমাদের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে বাঁধা দেন; আর এই অবৈধ ভোটচোর স্বৈরাচার এবং যারা আন্তর্জাতিকভাবে হাইব্রিড সরকার নামে পরিচিত তাদের পক্ষে অন্যায় কাজ করবেন না।’

বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, ‘ওষুধ একটাই এই সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচন হবে না। নির্বাচন হবে নির্দলীয় সরকারের অধীনে। শেখ হাসিনাকে ক্ষমতায় রেখে জনগণের ভোট জনগণ দিতে পারবে না। শেখ হাসিনাকে ক্ষমতায় রেখে নির্বাচন হতে দেওয়া হবে না। জনগণের দাবি এক, শেখ হাসিনার পদত্যাগ। আমাদের স্লোগানও একটাই সেটি হচ্ছে ‘হঠাও মাফিয়া বাঁচাও দেশ; জনগণের বাংলাদেশ।’

সভা সমাবেশ করা যাবে না সংবিধানের কোথায় লেখা আছে দাবি করে তিনি বলেন, ‘দেশে গণতন্ত্র নির্বাসিত; গণতন্ত্র বলতে শব্দ নাই। আছে শুধু শেখ হাসিনার ইচ্ছাতন্ত্র।এই ইচ্ছাতন্ত্রের বিরুদ্ধে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে হলে আমাদের কে আরেকটা যুদ্ধ করতে হবে, সেই যুদ্ধ আমরা উর্ত্তীণ হয়েছি।’

এমএইচ/এমএমএ/

Header Ad
Header Ad

নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ অভিনেতা আজাদ, আহত মা ও স্ত্রী

নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ অভিনেতা আজাদ। ছবি: সংগৃহীত

আশুলিয়ার জিরাবোয় নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ হয়েছেন ছোট পর্দার অভিনেতা আজিজুর রহমান আজাদ। আজ রোববার ভোরে একদল ডাকাত তার বাড়িতে ঢোকে এবং তাদের গুলিতে বিদ্ধ হন অভিনেতা। এ ঘটনায় তার স্ত্রী ও মা গুরুতর আহত বলে জানা গেছে।

তপু খান জানান, ঘটনাটি ঘটেছে ভোরবেলা। কয়েকজন ডাকাত আজাদের বাসার রান্নাঘরের গ্রিল কেটে ঘরে ঢুকে। যার শব্দে বাসার সবাই টের পেয়ে রান্নাঘরে যায়। এ সময় অভিনেতার স্ত্রীর মাথায় এবং তার মায়ের পায়ে গুরুতরভাবে আঘাত লাগে। এরপর ডাকাতরা চলে যাওয়ার সময়ে আজাদের পায়ে তিনটি গুলি করে।

মা-স্ত্রীসহ অভিনেতা এখন রাজধানীর উত্তরার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন আজাদের জ্ঞান ফিরেছে। তবে তার স্ত্রী এবং মায়ের চিকিৎসা চলছে। তবে এ ঘটনায় এখনো কেউ গ্রেপ্তার হয়নি।

শিপ ইন্টারন্যাশনাল হসপিটালের চিকিৎসক ডা. কামরুজ্জামান বলেন, অভিনেতার শরীরে তিনটি গুলি বিদ্ধ হয়েছে। বর্তমানে তিনি শংকামুক্ত। 

Header Ad
Header Ad

আহতদের চিকিৎসা বন্ধে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ শেখ হাসিনার নির্দেশ ছিলো

ছবি: সংগৃহীত

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহতদের দেখতে গিয়ে তাদের চিকিৎসা বন্ধ রাখতে ও ছাড়পত্র না দিতে নির্দেশ দিয়েছিলেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এমনই এক প্রমাণ প্রসিকিউশনের হাতে এসেছে বলে জানিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মো. তাজুল ইসলাম।

রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) আদালতে পূর্বনির্ধারিত শুনানি শেষে ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউশন অফিসে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানান তিনি।

চিফ প্রসিকিউটর বলেন, "আমরা রাজধানীর জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠান (নিটোর) পরিদর্শনে গিয়ে জানতে পারি, শেখ হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার আগে একবার হাসপাতালে গিয়েছিলেন। তখন তিনি চিকিৎসক ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’—অর্থাৎ আহতদের চিকিৎসা না দিতে এবং কাউকে ছাড়পত্র না দিতে নির্দেশ দেন।"

তিনি আরও বলেন, "এই নির্দেশের কথা আহত রোগী, তাদের স্বজন এবং হাসপাতালের চিকিৎসকরাও আমাদের জানিয়েছেন। আমরা এর তথ্য-প্রমাণ পেয়েছি এবং আদালতে তা উপস্থাপন করেছি।"

এ সময় সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে চিফ প্রসিকিউটর জানান, "জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের মৃতদেহ সুরতহাল করতে দেওয়া হয়নি, ডেথ সার্টিফিকেটেও গুলিবিদ্ধ হওয়ার তথ্য লুকানো হয়েছে। অনেকের ক্ষেত্রে শ্বাসকষ্ট বা জ্বরের কারণে মৃত্যু হয়েছে বলে উল্লেখ করতে বাধ্য করা হয়েছে। এমনকি আন্দোলনে শহীদদের লাশ দাফন করতে গেলে পুলিশের হামলার মুখে পড়তে হয়েছে তাদের পরিবারকে।"

তিনি বলেন, "আদালত জানতে চেয়েছেন, শহীদদের সুরতহাল প্রতিবেদন বা পোস্টমর্টেম রিপোর্ট কেন নেই। আমরা আদালতকে জানিয়েছি, সে সময় মানবতাবিরোধী অপরাধের মাত্রা এতটাই ভয়াবহ ছিল যে, দ্রুত লাশ দাফনে বাধ্য করা হয়েছিল। ফলে কোনো আনুষ্ঠানিক প্রতিবেদন তৈরি করা সম্ভব হয়নি।"

চিফ প্রসিকিউটর আরও বলেন, "শেখ হাসিনার নির্মমতার এসব প্রমাণ যাচাই-বাছাই ও ফরেনসিক বিশ্লেষণের পর মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলার প্রমাণ হিসেবে আদালতে উপস্থাপন করা হবে।"

এই মামলার তদন্ত ও বিচারকাজ চলমান রয়েছে এবং এর মাধ্যমে বিচার নিশ্চিত করা হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন প্রসিকিউটর।

Header Ad
Header Ad

এস আলম পরিবারের ৮,১৩৩ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধের নির্দেশ

এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. সাইফুল আলম। ছবি: সংগৃহীত

এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. সাইফুল আলম ও তার পরিবারের সদস্যদের নামে থাকা ৮ হাজার ১৩৩ কোটি ৫৬ লাখ ৭২ হাজার টাকা মূল্যের শেয়ার ফ্রিজ (অবরুদ্ধ) করার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।

রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ জাকির হোসেন গালিব এ আদেশ দেন। দুদকের পক্ষে সংস্থাটির উপপরিচালক তাহাসিন মুনাবীল হক আদালতে শেয়ার অবরুদ্ধের আবেদন করেন, যা শুনানি শেষে মঞ্জুর করা হয়।

আবেদনে উল্লেখ করা হয়, এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. সাইফুল আলমের বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের অভিযোগের অনুসন্ধান চলছে। অনুসন্ধানে দেখা গেছে, তিনি ও তার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বিভিন্ন ব্যাংক থেকে বিধিবহির্ভূতভাবে ঋণ নিয়ে তা আত্মসাৎ করেছেন এবং দেশ-বিদেশে বিপুল পরিমাণ সম্পদ গড়েছেন।

এছাড়া, বিভিন্ন সূত্র থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, তিনি ও তার পরিবারের সদস্যরা এসব অস্থাবর সম্পদ অন্যত্র হস্তান্তর বা বেহাত করার চেষ্টা করছেন। অনুসন্ধান শেষ হওয়ার আগে এসব সম্পদ স্থানান্তর হয়ে গেলে তা উদ্ধার করা কঠিন হয়ে পড়বে।

ফলে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা, সম্পত্তি বাজেয়াপ্তকরণ এবং সরকারের অনুকূলে রাখার স্বার্থে শেয়ারগুলোর পাশাপাশি সেগুলো থেকে উদ্ভূত মুনাফা, আয় ইত্যাদি জরুরি ভিত্তিতে ফ্রিজ (অবরুদ্ধ) করার প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছে বলে দুদকের আবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ অভিনেতা আজাদ, আহত মা ও স্ত্রী
আহতদের চিকিৎসা বন্ধে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ শেখ হাসিনার নির্দেশ ছিলো
এস আলম পরিবারের ৮,১৩৩ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধের নির্দেশ
২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ পালনের ঘোষণা
প্রথমবার বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি বাণিজ্য চালু
৪ ডিআইজিকে বাধ্যতামূলক অবসর, জানা গেল নাম
পুলিশ প্রজাতন্ত্রের স্বাধীন কর্মচারী, কোনো দলের নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ধর্ষণের প্রতিবাদে আসাদ গেটে ছাত্র-জনতার সড়ক অবরোধ
স্ত্রীর সামনে বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২
দুই ফুসফুসেই নিউমোনিয়া, পোপ ফ্রান্সিসের অবস্থা ‘আশঙ্কাজনক’
সংস্কার কমিশনের সুপারিশ: জুনেই স্থানীয় সরকার নির্বাচন
নওগাঁয় রাতে সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতি
প্রযোজনায় নাম লেখালেন বুবলি  
চোখে লাল কাপড় বেধে ঢাকার উদ্দেশ্যে কুয়েটের ৮০ শিক্ষার্থী  
বিয়ে বাড়িতে গান বাজানোর জেরে বাসর ঘরে হামলা  
আজ দুবাইয়ে ভারত-পাকিস্তান মহারণ  
মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার  
দুপুরের মধ্যে ১৪ জেলায় বজ্রবৃষ্টির আভাস  
সারা দেশে নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে যা জানালো র‍্যাব  
এ বছরই মধ্যে তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হবেন : দুদু