শনিবার, ১ মার্চ ২০২৫ | ১৬ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

‘আওয়ামী মডেল অব ইকোনমির ফল বিদ্যুৎ বিপর্যয়’

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ‘আওয়ামী মডেল অব ইকোনমির ফল হলো জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ বিপর্যয়। তারা করেছে কী? দুর্নীতির জন্য একচেটিয়া কুইক রেন্টাল পাওয়ার প্ল্যান্ট দিয়েছে যত তাড়াতাড়ি টাকা বানানো যায়। কিন্তু এগুলোর ট্রান্সমিশন, ডিসট্রিবিউশনের যে সিনক্রোনাইজেশন তারা সেটা করে নাই। কারণ, সেদিকে তারা মনোযোগ দেয় নাই। এখান টাকা বেশি আছে বলেই।’

তিনি বলেন, ‘সবচেয়ে বড় দূঃখের বিষয় হচ্ছে এই সব পারমিশন কিন্তু আনসোলিসিটেড। এগুলোর টেন্ডার হয়নি। সরকারের নির্দিষ্ট কিছু ব্যক্তিকে দেওয়া হয়েছে। আইনও করা হয়েছে যে, তাদের বিরুদ্ধে কোনো মামলাও করা যাবে না এবং তাদেরকে সমস্ত সুযোগ-সুবিধাসহ ফিক্সড চার্জসহ নিয়মিত পয়সা দিচ্ছে। জনগণ আজকে তার মূল্য দিচ্ছে।’

বুধবার (৫ অক্টোবর) মোহাম্মদপুরে ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকুর বাসায় সাংবাদিকদের এই কাছে এসব কথা বলেন আমির খসরু।

সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী ও বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু বলেন, ‘সারাদেশে যে পাওয়ার প্ল্যান্টগুলো দিয়েছে সেগুলো ইউনিফাইড স্পেসিফিকেশনে দেয় নাই। যার ফলে কোনো পাওয়ার স্টেশন খুব নিউ জেনারেশনের আবার কোনটা পুরনো। এদের মধ্যে সিনক্রোনাইজড করা সম্ভব না।’

তিনি বলেন, ‘এই সরকার বিদ্যুৎ সেক্টরকে ‘খুধা আছে খাও, যত খাইতে পারিস খাও, তারপরে বিদ্যুৎ দিছে’। বিদ্যুৎ যে শুধু জেনারেশনে বিদ্যুৎ চলে না, ট্রান্সমিশন লাগবে, ডিসট্রিবিউশনে লাগে-এগুলোর কিন্তু খুব একটা উন্নতি হয় নাই। খালি বিদ্যুৎ প্রকল্প বানিয়েই গেছে। বানিয়ে যাওয়ার ফলে আজকে যেটা হয়েছে। এটা আরও হবে ভবিষ্যতে। কারণ সিনক্রোনাইজ করে নাই।’

ইকবাল হাসান বলেন, ‘রেন্টাল পাওয়ার যেগুলো আছে এগুলো পুরনো মেশিন। পুরোনা মেশিন আর নতুন যেগুলো আছে-সেগুলো এক না। কোনো না কোনো সময় দেখা যাবে একটা ফ্লপ করলে সবগুলো বন্ধ হয়ে যাবে। সিনক্রোনাইজড করতে পারবে না। কারণ, নতুনটার সঙ্গে পুরনোটার সিনক্রোনাইজড করা যায় না। এই যে লুটপাট করার জন্য যে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ব্যক্তিকে পাওয়ার স্টেশন দিয়েছে, সেই পাওয়ার স্টেশনের স্পেসিফিকেশনগুলো কী, প্রসিডিউরগুলো কী, এটা একটার সঙ্গে আরেকটা ম্যাচ করবে কি না এসব বিবেচনা করে নাই। না করার ফলে আমরা দেখলাম যে, ৮ ঘণ্টা বিদ্যুৎ নাই। একটা দেশে ৮ ঘণ্টা বিদ্যুত না থাকলে কত ওয়ার্ক আউট নষ্ট হয়, কত প্রডাকশন নষ্ট হয় এটা আপনারা সাংবাদিকরা বুঝতে পারছেন।’

তার দল বিএনপি ক্ষমতায় গেলে বিদ্যুৎ খাতের উন্নয়ন কীভাবে করবে জানতে চাইলে টুকু বলেন, ‘আমরা একবারে প্রাইভেটাইজেশন জেনারেন করা যাবে না। করলে সাধারণ মানুষের জন্য প্রাইজ করা কঠিন হয়ে যাবে। আমরা মিক্সড করব। আমাদের যে পলিসি ছিল ৩০ শতাংশ বেসরকারি এবং ৬০ শতাংশ সরকারের থাকবে। এভাবে আমরা বিদ্যুতের উন্নয়ন করব। এই উন্নয়নের সঙ্গে সঙ্গে ট্রান্সমিশন ও ডিসট্রিবিউশনটাও সমন্বয় করে করব। যাতে সমস্যা না হয়।’

এমএইচ/এমএমএ/

Header Ad
Header Ad

এনসিপির আত্মপ্রকাশের অনুষ্ঠানে সরাসরি ডাক পায়নি আবু সাঈদের পরিবার

ছবিঃ ঢাকাপ্রকাশ

‘তাদের কারো সময় হয়নি আমাদের ফ্যামিলিকে আমন্ত্রণ জানানোর’ ছাত্রদের নতুন দলের আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠান শেষে এমন আক্ষেপ আবু সাঈদের ভাই আবু হোসেনের। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেন তিনি, যা ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে।

শুক্রবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় আবু সাঈদের ভাই আবু হোসেন তার ফেসবুক একাউন্টে এই স্ট্যাটাস দেন।

পোস্টে তিনি বলেন, ‘মনে অনেক দুঃখ ব্যথা নিয়ে পোস্ট করতে বাধ্য হলাম। সকল শহীদদের প্রতি সম্মান রেখে বলছি বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃত্বে নতুন রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে অন্য শহীদ ফ্যামিলিদের মাধ্যমে আমন্ত্রিত হয়েছি। তাদের কারো সময় হয়নি আমাদের ফ্যামিলিকে আমন্ত্রণ জানানোর এবং অনুষ্ঠানে উপস্থিত হওয়ার পর কাউকে খোঁজখবর নেয়নি অথচ অন্যান্য শহীদ ফ্যামিলিদের কে নিয়ে টানাটানি।’

তিনি আরও বলেন, ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলেন প্রথম শহীদ আবু সাঈদ। যার আত্মত্যাগের কারণে কোটা সংস্কার আন্দোলনে গণঅভ্যুত্থানে রূপ নেয়। তৈরি হয় নতুন বাংলাদেশ। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন কয়জন সমন্বয়ক শহীদ আবু সাঈদের ফ্যামিলির খোঁজ নিয়েছে। অথচ অনেক সাধারণ মানুষ এবং অনেক রাজনৈতিক দলের ব্যক্তিবর্গ আমাদের খোঁজ নিয়েছে। এখনও এই অবস্থা ভবিষ্যৎতের কথা বাদ দিলাম‌। যাই হোক নতুন রাজনৈতিক দলের সফলতা কামনা করছি।’

উল্লেখ্য, আজ শুক্রবার আত্মপ্রকাশ করেছে জাতীয় নাগরিক কমিটি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের উদ্যোগে গঠিত নতুন রাজনৈতিক দল। দলের নাম রাখা হয়েছে ‘জাতীয় নাগরিক পার্টি’ (এনসিপি)। নতুন দলের আত্মপ্রকাশ ঘিরে রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে বড় জমায়েতের আয়োজন করা হয়েছিল।

Header Ad
Header Ad

নির্বাচনে প্রমাণ হবে নাগরিক পার্টির জনসমর্থন: বিএনপি  

ছবি কোলাজঃ ঢাকাপ্রকাশ

নতুন রাজনৈতিক দল জাতীয় নাগরিক পার্টির সামনে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ এখন জনসমর্থন। শুধু আত্মপ্রকাশই যথেষ্ট নয়। জাতীয় নির্বাচনে প্রমাণ হবে দলটির জনপ্রিয়তা। এমনটাই মনে করেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা। তবে, রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন দেশের মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্যতা তৈরি করতে না পারলে আগামী জাতীয় নির্বাচনে ভোটের মাঠে জায়গা করা কঠিন হবে নাগরিক পার্টির।

রক্ত দিয়ে যারা অবরুদ্ধ স্বাধীনতাকে ফিরিয়ে দিয়েছেন জনতার হাতে, তাদের নেতৃত্বেই নতুন এই রাজনৈতিক দল। বিপ্লবীদের শপথ, স্বৈরতন্ত্রের কবর রচনা করে গণতন্ত্রের পথে হাটবে বাংলাদেশ। শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৪টায় শুরু হয় মূল অনুষ্ঠান। বিভাজনের রাজনীতি পরিহার করে ঐক্যবদ্ধ রাজনীতির শপথ নেন নেতারা।

তবে দলটি নিয়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন মূলধারার রাজনৈতিক দলের নেতারা। বিএনপি মনে করে আগামী নির্বাচন ঘিরে জনসমর্থনই দলটির সামনে বড় চ্যালেঞ্জ।

 

Header Ad
Header Ad

জেলেনস্কিকে ট্রাম্পের কাছে ক্ষমা চাইতে বললেন রুবিও  

ছবিঃ সংগৃহীত

হোয়াইট হাউসে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্সের সঙ্গে প্রকাশ্যে বাগবিতণ্ডায় জড়িয়েছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। এবার ট্রাম্পের সঙ্গে বাগবিতণ্ডার জন্য জেলেনস্কিকে ক্ষমা চাইতে বেলেছেন শীর্ষ

মার্কিন কূটনীতিক ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও। 

ওভাল অফিসের আলোচনা তর্ক-বিতর্কের পর সিএনএনকে রুবিও বলেন, ‘জেলেনস্কির উচিত আমাদের সময় নষ্ট করার জন্য ক্ষমা চাওয়া’।

রুবিও প্রশ্ন তুলেছেন, ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়ার আক্রমণের পর তিন বছর কেটে গেছে, বেশি সময় ধরে যুদ্ধ সহ্য করে এখন কি প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি যুদ্ধের অবসান চান না?

তিনি বলেন, ‘তার এগুলোর মধ্যে এসে দ্বন্দ্বে জড়ানোর দরকার নেই। আপনি যখন আক্রমণাত্মকভাবে কথা বলতে শুরু করবেন—এবং প্রেসিডেন্ট হলেন মধ্যস্থতাকারী, তিনি সারাজীবন এটা করেছেন।’

তিনি আরো বলেন, ‘হয়তো জেলেনস্কি শান্তি চুক্তি চান না, এটাই বোঝা যাচ্ছে।’ তিনি বলেন, ‘তিনি চানও আবার সম্ভবত তিনি চান না।

শুক্রবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) হোয়াইট হাউসের ওভাল অফিসে ওই বৈঠক চলাকালে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেছেন, যখন জেলেনস্কি শান্তির জন্য প্রস্তুত হবেন, তখন হোয়াইট হাউসে আসতে পারেন।

এদিকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট দপ্তরের কর্মকর্তাদের বরাতে সিএনএনের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শুক্রবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট- ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টের যৌথ সংবাদ সম্মেলন বাতিল করা হয়েছে।

শুক্রবার বৈঠকের পর ট্রাম্প তার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে বলেছেন, হোয়াইট হাউসে শুক্রবার অর্থবহ মিটিং করেছি।

এত চাপ ও উত্তেজনার মধ্যে এমন কিছু শেখা গেছে, যা কথা না বললে কখনো বোঝা যেত না। আবেগের মধ্য দিয়ে যা বেরিয়ে আসে তা আশ্চর্যজনক, আমি স্থির হয়েছি যে জেলেনস্কি শান্তির জন্য প্রস্তুত না। এতে যদি আমেরিকা যুক্ত থাকে, কারণ তিনি মনে করেন আমাদের যুক্ত থাকার ফলে আলোচনায় তার একটা বড় সুবিধা হবে। আমি সুবিধা চাই না, শান্তি চাই।

ট্রাম্প আরো বলেন, তিনি (জেলেনস্কি) যখন শান্তির জন্য প্রস্তুত হবেন, তখন তিনি আসতে পারেন। তিনি প্রিয় ওভাল অফিসে যুক্তরাষ্ট্রকে অসম্মান করেছেন।

বৈঠকের শুরুতে ট্রাম্প ও জেলেনস্কির মধ্যে উত্তপ্ত বাক্যবিনিময়ের বিষয়ে নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছেন ইউক্রেনের সামরিক কর্মকর্তারা। যখন তাদের বাদানুবাদ চলছিল, তখন বৈঠকে ইউক্রেনের রাষ্ট্রদূতকে মাথায় হাত অবস্থায় দেখা গেছে। এই বৈঠকের আগে ট্রাম্প বলেছিলেন, ইউক্রেনের খনিজসম্পদ নিয়ে শুক্রবার তার সঙ্গে জেলেনস্কির চুক্তি সই হবে। গতকাল শুক্রবার রাত ১টায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ওই বৈঠকের বিষয়ে বিস্তারিত জানা যায়নি। ডোনাল্ড ট্রাম্প দ্বিতীয় দফায় মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর ইউক্রেন যুদ্ধের পুরো পরিস্থিতি যেন উল্টে যেতে বসেছে।

এর আগে, বৈঠকে জেলেনস্কি প্রকাশ্যেই রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের প্রতি ট্রাম্পের নরম দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে তাকে চ্যালেঞ্জ করে বসেন। তিনি বলেন, ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে কোনওভাবেই আপোস হওয়া উচিত নয়।

ওদিকে ট্রাম্প বলেন, পুতিন একটি চুক্তি করতে চান। রাশিয়ার সঙ্গে শান্তি চুক্তি করতে চাইলে ইউক্রেনকে কিছু ছাড় দিতে হবে। একপর্যায়ে গর্জে উঠে জেলেনস্কিকে ট্রাম্প বলেন, আপনি তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ নিয়ে জুয়া খেলছেন।

ক্ষুব্ধ ট্রাম্প জেলেনস্কিকে আরো বলেন, আপনি বড় সংকটে রয়েছেন। আপনি এটা (যুদ্ধ) জিততে পারবেন না। একটি চুক্তি করুন, নইলে আমরা বেরিয়ে যাই। এসময় জেলেনস্কিকে আরো কৃতজ্ঞ হতেও বলেন তিনি। ঘটনা এখানেই থেমে থাকেনি। মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্স জেলেনস্কিকে ‘অভদ্র’ও বলে বসেন।

বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের হোয়াইট হাউস সংবাদদাতারা এ বৈঠককে উত্তেজনার এক নজিরবিহীন মুহূর্ত বলে বর্ণনা করেছেন। দুই দেশের দুই শীর্ষ নেতার এমন আচরণে, বিশেষত রাষ্ট্রীয় শীর্ষ পর্যায়ের বৈঠকে যাবতীয় কূটনৈতিক শিষ্টাচারকে জলাঞ্জলি দেওয়ার এই ঘটনায় গোটা বিশ্ব স্তব্ধ হয়ে গেছে বলা যায়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

এনসিপির আত্মপ্রকাশের অনুষ্ঠানে সরাসরি ডাক পায়নি আবু সাঈদের পরিবার
নির্বাচনে প্রমাণ হবে নাগরিক পার্টির জনসমর্থন: বিএনপি  
জেলেনস্কিকে ট্রাম্পের কাছে ক্ষমা চাইতে বললেন রুবিও  
ভোলায় একদিন আগেই রোজা রাখছেন ১০ গ্রামের মানুষ  
কসবায় বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক নিহত
হাসিনাকে পাগল বলিয়েন না, তিনি উন্মাদ: শামসুজ্জামান দুদু  
বিএনপি জনগণের দল, জনগণই বিএনপির শক্তি  
অভ্যুত্থানে আহত ১৪০১ জনকে ‘জুলাই যোদ্ধা’র স্বীকৃতি  
সন্ধ্যায় জানা যাবে দেশে রমজান শুরু কবে  
এই মুহূর্তে সংসদ নির্বাচন হলে বিএনপি ছাড়া কেউ নির্বাচিত হবে না: টুকু  
জেলেনস্কিকে হোয়াইট হাউস থেকে বের করে দিলো ট্রাম্প
চাঁদ দেখা গেছে, সৌদি আরবে শনিবার থেকে রোজা শুরু
রমজানে দিনে হোটেল-রেস্টুরেন্ট বন্ধসহ ‘অশ্লীলতা’ বন্ধের আহ্বান জামায়াত আমিরের
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির ব্যর্থতায় ইংল্যান্ডের অধিনায়কত্ব ছাড়লেন বাটলার
স্বামীকে হত্যার পর বুকে ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে আত্মহত্যা
শিল্পকলার মহাপরিচালক পদ থেকে পদত্যাগের ঘোষণা জামিল আহমেদের
অবৈধ বাংলাদেশিদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থার নির্দেশ অমিত শাহর
ক্ষমতায় কে যাবে, তা ভারত নয়, নির্ধারণ করবে বাংলাদেশ: হাসনাত
নতুন দলের সঙ্গে আলোচনার দরজা খোলা থাকবে: জামায়াতের সেক্রেটারি
ভারত-পাকিস্তানপন্থীর কোনো ঠাঁই বাংলাদেশে হবে না: নাহিদ ইসলাম