শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

বঙ্গবন্ধুর পক্ষেই জিয়া ঘোষণা দিয়েছেন: হাফিজ উদ্দিন

বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান হাফিজ উদ্দিন আহমেদ বলেছেন, ‘শেখ মুজিবুর রহমান একজন বড় মাপের নেতা ছিলেন। পুরো জাতিকে তিনি ঐক্যবদ্ধ করেছিলেন। তাকে আমরা নেতা হিসেবে গ্রহণ করি। বঙ্গবন্ধুর অনুপস্থিতিতে একজন সৈনিক মেজর জিয়াউর রহমান সেদিন স্বাধীনতার ঘোষণায় ছিলেন। সেদিন কিন্তু এ ঘোষণা দেওয়ার জন্য কোনো রাজনৈতিক নেতাকে পাওয়া যায়নি। এই সামান্য কৃতিত্বটুকু জিয়াউর রহমানকে আওয়ামী লীগ দিতে চায় না। অথচ তিনি বঙ্গবন্ধুর পক্ষ থেকেই ঘোষণা দিয়েছেন।’

তিনি বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব দেওয়া একদফা দাবির কথা আওয়ামী লীগ কখনো বলেনি। তারা পূর্ব পাকিস্তানের স্বায়ত্ত শাসন চেয়েছিল। একমাত্র মওলানা ভাসানী বলেছিলেন, তবে সে কথা সেভাবে উঠে আসেনি।’

শনিবার (১৭ সেপ্টেম্বর) জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত রণাঙ্গনের বীর মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন। ‘৭১ এর মুক্তিযোদ্ধা-প্রজন্ম থেকে প্রজন্মের অহংকার, রক্তের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীনতা কারো দয়ার দান নয়!’ শিরোনামে এ সমাবেশ হয়।

বিএনপির এ নেতা বলেন, ‘দেশে যত লুটপাট হয়েছে, মুক্তিযোদ্ধারা করেননি। এসব লুটপাট করেছেন রাজনৈতিক নেতারা। দুর্নীতিবাজ নেতাকর্মীরা রাজনীতিকে ধ্বংস করেছে। ৭১-এর মুক্তিযুদ্ধ ছিল গণতন্ত্রের জন্য, সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার জন্য, সাম্য প্রতিষ্ঠার যুদ্ধ, আমরা সবাই এটাই চেয়েছিলাম। রাজনীতিবিদরা নিজের নেতা ও দলকে দেশের ওপরে স্থানে দিলেন। মুক্তিযোদ্ধাদের সরিয়ে দেওয়া হলো।’

দেশ একটি পুলিশি রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে বলেও মন্তব্য করেন হাফিজ উদ্দিন বলেন, ‘মুক্তিযোদ্ধারা গ্রাম-গঞ্জের সাধারণ মানুষের সন্তান, সাধারণ মুক্তিযোদ্ধাদের কথা কেউ বলে না। অথচ আওয়ামী লীগ করলেই, মন্ত্রী হলেই মুক্তিযোদ্ধা হতে হবে। মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান মন্ত্রীদের ওপরে। তা না হলে কেন এ সরকারের আমলে একজন মন্ত্রী মুক্তিযোদ্ধা হতে চান, ৭১ সালে যার বয়স ছিল ৭ বছর৷ আওয়ামী লীগ করলেই মুক্তিযোদ্ধা আর মুক্তিযোদ্ধারাও মুক্তিযোদ্ধা। এটা মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য অসম্মানের। মুক্তিযুদ্ধ না হলে দেশ স্বাধীন হতো না। দেশকে স্বাধীন করেছেন মুক্তিযোদ্ধারা। কিন্তু, এ কৃতিত্ব কেউ মুক্তিযোদ্ধাদের দেবে না। সব কৃতিত্ব রাজনৈতিক নেতাদের।’

তিনি বলেন, ‘দেশ স্বাধীন হওয়ার পরে আমরা মুক্তিযোদ্ধারা রাষ্ট্র কীভাবে চলবে, মাথায় ঘামাইনি। আমাদের সিনিয়র অফিসার, আমরা সেনাবাহিনীসহ নিজ নিজ পেশায় ফিরে গেছি। কিন্তু এখন আমাদের সিদ্ধান্ত নিতে হবে—আমরা যেসব মুক্তিযোদ্ধারা এখনো বেঁচে আছি, তারা রাষ্ট্র পরিচালনায় সরকারের পলিসিতে হস্তক্ষেপ করতে চাই, দুঃশাসন থেকে মুক্ত হওয়ার জন্য রাজপথে নেমে সরকারপতনের আন্দোলন করতে চাই।’ এ সময় এসব বিষয়ে উপস্থিত অতিথিদের মতামত চান হাফিজ। জবাবে তারা সমস্বরে ‘হ্যাঁ’ বলেন।

হাফিজ উদ্দিন বলেন, ‘১৯৭১ সালে যুবকরা-তরুণরা কত সাহসী ছিল। সেদিন বীর বাঙালিরা যুদ্ধ করে এ দেশ স্বাধীন করেছিলেন। কিন্তু আজ বাংলাদেশকে দেখলে বোঝা যায় না এ দেশ যুদ্ধ করে স্বাধীন হয়েছে। কেন এ দেশে বীর মুক্তিযোদ্ধারা অবহেলিত? এর প্রধান কারণ হলো রাজনীতিবিদদের চরিত্র। এ দেশে যতগুলো রাজনৈতিক দল আছে যত রাজনীতিবিদ আছেন, তারা অন্যকে সম্মান দেবেন না। তারা নিজের দল, নিজের নেতা, নিজের পকেট ছাড়া অন্য কিছু বুঝতে চান না।’

বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বলেন, ‘জাতিকে মুক্তিযুদ্ধের ভুল ইতিহাস শেখানো হচ্ছে। ৭১-এর মুক্তিযুদ্ধ কীভাবে সংঘটিত হয়েছিল তা যেকোনো নিরপেক্ষ বয়স্ক জ্ঞানী লোক এবং ‘৭১ দেখেছেন এমন ব্যক্তিকে জিজ্ঞাস করবেন, তারা সবাই বলবেন—‘৭১ এর মুক্তিযুদ্ধ ছিল জনযুদ্ধ। সেখানে নেতৃত্ব কে দিয়েছেন? বলবে, সাধারণ সৈনিক ও ছাত্ররা এবং বিভিন্ন পেশার মানুষ। কিন্তু এখন একজন তরুণ বই পড়ে ইতিহাস জেনেছেন, ৭১ সালে তার জন্মও হয়নি। তাকে জিজ্ঞাস করেন, সে বলবে একজন নেতা ঘোষণা দিয়েছেন, তাতেই দেশ স্বাধীন হয়ে গেছে। কিন্তু যারা রণাঙ্গনে বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিয়েছেন, তাদের নাম ইতিহাসে লেখা নেই।’

অনুষ্ঠানে ইশতিয়াক আজিজ উলফাত, মজিবর রহমান সরোয়ার, অ্যাডভোকেট ফজলুর রহমান, কর্নেল (অব.) জয়নাল আবদীন, নঈম জাহাঙ্গীর, সাদেক খান, মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিমসহ শতাধিক রণাঙ্গনের মুক্তিযোদ্ধা অংশ নেন।

এমএইচ/এএস

Header Ad

আ.লীগকে নির্বাচনের সুযোগ দেওয়ার বিষয়ে যা বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ। ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগকে নির্বাচনের সুযোগ দেওয়ার বিষয়ে নিজের বক্তব্য স্পষ্ট করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ। বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) রাতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্টের মাধ্যমে এ বিষয়ে নিজেরে অবস্থান জানিয়েছেন তিনি।

ফেসবুকে পোস্টে হাসনাত আব্দুল্লাহ লেখেন, ‘বিচার নিশ্চিতের পূর্বে আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড ও নির্বাচনের সুযোগ দেওয়া মানে চব্বিশের অভ্যুত্থানের শহীদদের রক্তের সঙ্গে গাদ্দারি করা।’

এর আগে বৃহস্পতিবার মার্কিন সাময়িকী টাইম ম্যাগাজিনের প্রকাশিত এক সাক্ষাৎকারে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, ক্ষমতায় থাকাকালীন আওয়ামী লীগ যেসব হত্যাকাণ্ড এবং ক্ষমতার অপব্যবহার করেছে, সেগুলোর বিচার শেষে দলটিকে নির্বাচন করতে দেওয়া হবে।

তিনি আরও বলেন, আওয়ামী লীগের যারা হত্যা ও ক্ষমতার অপব্যহারের সঙ্গে জড়িত, যখন তাদের বিচার সম্পন্ন হবে, তখনই দলটিকে নির্বাচনে স্বাগত জানানো হবে। অন্যরা নির্বাচনে অংশ নিতে যতটা স্বাধীন তারাও ততটাই স্বাধীন। আমরা তাদের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক অঙ্গনে লড়াই করব।

Header Ad

যুদ্ধবিধ্বস্ত লেবানন থেকে ফিরলেন আরও ৮২ বাংলাদেশি

যুদ্ধবিধ্বস্ত লেবানন থেকে ফিরলেন আরও ৮২ বাংলাদেশি। ছবি: সংগৃহীত

যুদ্ধবিধ্বস্ত লেবানন থেকে স্বেচ্ছায় দেশে ফিরলেন আরও ৮২ জন বাংলাদেশি। বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) রাত ১১টায় এমিরেটস এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে দেশে ফিরেন তারা। তাদের মধ্যে ৭৬ জন সম্পূর্ণ সরকারি ব্যয়ে ও ছয়জন আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার অর্থায়নে দেশে ফিরেন। এ নিয়ে ১১টি ফ্লাইটে এখন পর্যন্ত ৬৯৭ জন বাংলাদেশি দেশে ফিরলেন।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ দূতাবাস, বৈরুত, লেবানন এবং আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার সহযোগিতায় তাদের দেশে ফেরত আনা হয়েছে।

শুক্রবার (২২ নভেম্বর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, দেশে আসা ৮২ বাংলাদেশির মধ্যে ৭৬ জন লেবাননের বৈরতে বাংলাদেশ দূতাবাসে রেজিষ্ট্রেশন করেন। আর বাকি ছয়জন রেজিস্ট্রেশন করেছেন আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থায়। এ পর্যন্ত ১১টি ফ্লাইটে ৬৯৭ জন বাংলাদেশিকে লেবানন থেকে দেশে প্রত্যাবাসন করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, প্রত্যাবাসন করা এসব বাংলাদেশিকে বিমানবন্দরে অভ্যর্থনা জানান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, এবং আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার কর্মকর্তারা।

এ সময় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পরিচালক মোস্তফা জামিল খান যুদ্ধের ভয়াবহতা নিয়ে কথা বলেন ও তাদের খোঁজ-খবর নেন। এ পর্যন্ত একজন বাংলাদেশি বোমা হামলায় নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।

প্রসঙ্গত, লেবাননে চলমান সাম্প্রতিক যুদ্ধাবস্থায় যতজন প্রবাসী বাংলাদেশি দেশে ফিরে আসতে ইচ্ছুক তাদের সবাইকে সরকার রাষ্ট্রীয় খরচে দেশে ফেরত আনার ঘোষণা দিয়েছে।

Header Ad

পাকিস্তানে যাত্রীবাহী গাড়িতে সন্ত্রাসী হামলা, নিহত ৪৫

ছবি: সংগৃহীত

পাকিস্তানের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশের দুর্গম পাহাড়ি এলাকায় যাত্রীবাহী গাড়িবহরে বন্দুকধারীদের হামলায় অন্তত ৪৫ জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও ২০ জন। পাকিস্তানের কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, একাধিক যাত্রীবাহী গাড়িতে এলোপাতাড়ি গুলি চালানো হয়, যার ফলে এই হতাহতের ঘটনা ঘটে।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, আফগানিস্তানের সীমান্তের কাছের কুররম অঞ্চলে এই হামলা ঘটে। পাকিস্তানের অভ্যন্তরীণ মন্ত্রী মহসিন নকভি নিশ্চিত করেছেন যে, হামলার স্থানটি আফগান সীমান্তের কাছাকাছি। জেলা পুলিশ এবং স্থানীয় হাসপাতালের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, নিহতদের মধ্যে নিরাপত্তা কর্মকর্তা, নারী ও শিশুরাও রয়েছে। তাদের আশঙ্কা, মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।

পুলিশ এখনো আততায়ীদের খুঁজে বের করার জন্য অভিযান শুরু করেছে। কুররম জেলা সম্প্রতি শিয়া এবং সুন্নি মুসলিমদের মধ্যে সম্প্রদায়গত সহিংসতার জন্য পরিচিত। তবে এই হামলার দায় কোনো সন্ত্রাসী গোষ্ঠী এখনও স্বীকার করেনি।

এই অঞ্চলে সম্প্রতি জমি নিয়ে বিতর্ক এবং সশস্ত্র সংঘর্ষের কারণে অস্থিরতা সৃষ্টি হয়েছে। আগস্ট এবং অক্টোবর মাসে জমি নিয়ে বিতর্কে সশস্ত্র সংঘর্ষ হয়, যা কয়েক সপ্তাহ ধরে চলেছিল এবং এতে ১০০ জনেরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছিল। এছাড়া, গত কয়েক সপ্তাহে খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশের সীমান্তবর্তী বিভিন্ন অঞ্চলে একাধিক সন্ত্রাসী হামলায় পাকিস্তানি সেনাদের মধ্যে ২০ জন নিহত হয়েছেন।

সরকারি তথ্য অনুযায়ী, চলতি মাসে পাকিস্তানজুড়ে একাধিক সন্ত্রাসী হামলায় ৬০ জনেরও বেশি নিরাপত্তা কর্মী নিহত হয়েছেন। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বেশিরভাগ সহিংসতার দায় তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তান (টিটিপি) সংগঠনটি স্বীকার করেছে। এই গোষ্ঠীকে বৈশ্বিক সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে জাতিসংঘ তালিকাভুক্ত করেছে এবং ইসলামাবাদ অভিযোগ করেছে যে, আফগানিস্তানের তালেবান শাসনের অধীনে থাকা ‘অভয়াঞ্চল’ থেকে টিটিপি পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসী কার্যকলাপ চালাচ্ছে।

পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মুমতাজ বালোচ বৃহস্পতিবার বলেন, তাদের সরকারের দীর্ঘদিনের অভিযোগ পুনর্ব্যক্ত করেছেন। তিনি আবারও জোর দিয়ে বলেছেন, আফগান ভূখণ্ডে সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোর কার্যকলাপের বিরুদ্ধে আফগান তালেবান কর্তৃপক্ষের কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া অত্যন্ত জরুরি। তালেবান নেতারা দাবি করেছেন, তারা টিটিপি বা অন্য কোনো সন্ত্রাসী গোষ্ঠীকে আশ্রয় দেন না এবং প্রতিবেশী দেশগুলোর বিরুদ্ধে হুমকি দেওয়ার জন্য কাউকে সুযোগও দেন না।

এই হামলার ঘটনা পাকিস্তানে সন্ত্রাসী কার্যক্রমের তীব্রতার একটি নতুন উদাহরণ হিসেবে দেখা হচ্ছে, যা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের জন্য উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আ.লীগকে নির্বাচনের সুযোগ দেওয়ার বিষয়ে যা বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
যুদ্ধবিধ্বস্ত লেবানন থেকে ফিরলেন আরও ৮২ বাংলাদেশি
পাকিস্তানে যাত্রীবাহী গাড়িতে সন্ত্রাসী হামলা, নিহত ৪৫
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১৮ সদস্যের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন
তামিমকে অধিনায়ক করে বাংলাদেশের দল ঘোষণা
নতুন নির্বাচন কমিশন শপথ নেবে রোববার
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ৪৪ হাজার
খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান