রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১০ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

জাতীয় পার্টি দেশের একনায়কতন্ত্রের পতন চায়: জিএম কাদের

দেশে এখন একনায়কতন্ত্র চলছে। জাতীয় পার্টি এই একনায়কতন্ত্রের পতন ও গণতন্ত্রের মুক্তি চায়, বলে মন্তব্য করেছেন পার্টির চেয়ারম্যান ও সংসদের বিরোধী দলের উপনেতা গোলাম মোহাম্মদ কাদের।

তিনি বলেন, ‘স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছরে বা সুবর্ণজয়ন্তীতে এসে বলতে হয় সার্বিকভাবে বিবেচনায় স্বাধীনতার পর থেকে অদ্যাবধি বাংলাদেশে কোনো সময় গণতন্ত্রের চর্চা গ্রহণযোগ্য পর্যায়ে ছিল না। এর প্রধান কারন আমাদের সংবিধান। সংবিধানের মূলনীতি হিসেবে এবং বিভিন্নভাবে গণতন্ত্রের চর্চার বিষয়ে জোড় দিয়ে বলা হয়েছে। কিন্তু সার্বিকভাবে সংবিধানের বিভিন্ন বিধানাবলীতে গণতন্ত্রের চর্চার চেয়ে একনায়কতন্ত্রবাদকে প্রাধান্য দেয়া হয়েছে। দেশে এখন একনায়কতন্ত্র চলছে। আমরা একনায়কতন্ত্রের পতন চাই,গণতন্ত্রের মুক্তি চাই।’

শনিবার (১ জানুয়ারি) ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে জাতীয় পার্টির ৩৬তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে প্রধান অতিথির বক্তব্যে জাপা চেয়ারম্যান এ কথা বলেন।

দেশের প্রধান দুটি দল আওয়ামী লীগ, বিএনপিকে অচল মুদ্রার সঙ্গে তুলনা করে বলেন, ‘অচল পয়সার এপিঠ আর ওপিঠ দেখা হয়ে গেছে। মানুষ এটাকে ‍ছুঁড়ে ফেলতে চায়। মানুষ নতুন পয়সা চায়, যেটা চলবে, চালু পয়সা। অচল পয়সা আর নয়। সচল পয়সা যেটা সেটা হলো আমাদের জাতীয় পার্টি।’

 

‘আমাদের রাজনীতি জবাবদিহিতামূলক সরকার প্রতিষ্ঠা করে মানুষের প্রত্যাশা পূরণ করা। এটা হলো আমাদের আগামীর রাজনীতি,’ তিনি বলেন।

জাতীয় পার্টির প্রতিষ্ঠাতা এইচএম এরশাদের ছোট ভাই জিএম কাদের নিজের ভাইয়ের বিরুদ্ধে নানা অপপ্রচারের জবাব দিতে গিয়ে বলেন, জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানকে স্বৈরাচার বলা হয়। স্বৈরাচারের যদি নম্বর দেওয়া হয় জেনারেল এরশাদ সব চাইতে কম নম্বর পাবেন।

সামরিক শাসক এরশাদের শাসনামলে গণতন্ত্রের জন্য আন্দোলনে করতে প্রাণ দেওয়া নূর হোসেনের কথা তুলে ধরে জিএম কাদের বলেন, 'স্বৈরতন্ত্র নিপাত যাক, গণতন্ত্র মুক্তি পাক।'

দেশবাসীর উদ্দেশে তিনি বলেন, দেশের প্রধান রাজনৈতিক দুটি দল আওয়ামী লীগ, বিএনপি অপকর্ম দুর্নীতি, সন্ত্রাস ও লুণ্ঠনের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রেখেছে। এই ভুলটি করবেন না, বর্তমান সরকার চলে গিয়ে যদি বিএনপি আসে, যেটা চলছে সেটা চলবে।'

তিনি আরও বলেন, 'চাঁদাবাজি যেটা হচ্ছে, হতেই থাকবে। দলীয়করণ যেটা হচ্ছে, বৈষম্য হতেই থাকবে। এটা বন্ধ করতে হলে তাদের দুইজনকে ক্ষমতা থেকে সরিয়ে দিতে হবে। জনগণ আর চায় না। এখন জাতীয় পার্টিকে বিকল্প শক্তি হিসেবে দেখতে চায়। তারা প্রত্যাশা করছে জাতীয় পার্টি রাষ্ট্র ক্ষমতায় গেলে দেশে সুশাসন ফিরে আসবে। দেশের মানুষ বিশ্বাস করে প্রত্যাশা করে ভবিষতেও জাতীয় পার্টি ক্ষমতায় আসলে সুশাসন ফিরে আসবে।'

জিএম কাদের বলেন, দেশের সর্বত্র চাঁদাবাজি ছড়িয়ে পড়েছে। বাড়ি করতে গেলে চাঁদা দিতে হয়। ঠিকাদারি কাজ পেলেও চাঁদা দিতে হয়। হাটে, মাঠে,ঘাটে, ফুটপাতেও চাঁদা দিতে হয়। হকারদের কাছেও চাঁদাবাজি। উবার চালকদের কাছেও চাঁদাবাজি। মানুষ যাবে কোথায়?

সরকারের উদ্দেশে বিরোধী দলের উপনেতা বলেন, সরকারকে কিছু বললেই বলবে ‘জিডিপি দেখেন। আমাদের জিডিপি কত বেশি। আমরা জিডিপিতে এগিয়ে আছি।’ আরে জিডিপি ধুয়ে কি আমি পানি খাব?

তিনি বলেন, 'দেশে নির্বাচন ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে। কারচুপি তো দূরের কথা, কারচুপি এখন দরকারও নেই। আপনাকে দাঁড়াতেই দেবে না। আমাদের প্রার্থী দাঁড়ালেই তাকে মারা হচ্ছে, কাপড় ছিঁড়ে দেওয়া হচ্ছে, ধমক দেওয়া হচ্ছে, বাড়ি ঘরে আগুণ দেওয়া হচ্ছে, তাদের আটক করে রাখা হচ্ছে। ইউএনও এসপি তারা এসব কাজে সহযোগিতা করছে। আমাদের প্রশাসন, আমাদের পয়সায় চলে যে প্রশাসন সেই প্রশাসন আমাদের বিরুদ্ধে, দেশের সাধারণ মানুষের বিরুদ্ধে কাজ করছে, এর চেয়ে বড় কলঙ্কজনক কী হতে পারে? আমরা এর প্রতিবাদ করি তীব্র প্রতিবাদ করি। নির্বাচন যদি করতে হয় সবাইকে কাজ করতে দেন।'

স্বাস্থ্য খাতের দুর্নীতি কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, গ্রামেগঞ্জে কোথাও স্বাস্থ্যসেবা নেই। জেলা পর্যায়ও স্বাস্থ্যসেবা নেই। স্বাস্থ্যখাত দুর্নীতির আখড়ায় পরিণত হয়েছে।

প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীর অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, কো-চেয়ারম্যান কাজী ফিরোজ রশীদ, এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার, সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা, অ্যাডভোকেট সালমা ইসলাম ও জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু।

 

 এসএম/এএমএমএ/

 

 

Header Ad
Header Ad

চট্টগ্রাম কলেজে ছাত্রদলের ওপর ছাত্রশিবিরের হামলা

ছবি: সংগৃহীত

চট্টগ্রাম কলেজ প্রাঙ্গণে ছাত্রদল নেতাকর্মীদের ওপর হামলার অভিযোগ উঠেছে ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে। রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে শেরেবাংলা হলের সামনে এ হামলার ঘটনা ঘটে। এতে ছাত্রদলের অন্তত চারজন নেতাকর্মী আহত হয়েছেন। তবে ছাত্রশিবির এ হামলার অভিযোগ অস্বীকার করেছে।

আহতদের মধ্যে রয়েছেন ওমর ফারুক সাগর, রেদোয়ান ইসলাম, জাহিদুল ইসলাম, মোহাম্মদ কাইফ ও মোরশেদুল ইসলাম। তারা বর্তমানে চট্টগ্রামের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

এ ঘটনায় চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্রদলের সদস্য সচিব ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক ওমর ফারুক সাগর বলেন, “চট্টগ্রাম কলেজে আজ ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ছিল। আমন্ত্রণ পেয়ে আমরা সেখানে যাই। কিন্তু শেরেবাংলা হলের সামনে পৌঁছানোর পর ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মীরা আচমকা আমাদের ওপর হামলা চালায়। তারা আমাকে উদ্দেশ্য করে বলে, ‘ছাত্রদল নেতা ফারুক চট্টগ্রাম কলেজে থাকতে পারবে না।’ এরপর আমাদের নেতাকর্মীদের ওপর অতর্কিত হামলা চালানো হয়।”

তিনি আরও বলেন, "হামলাকারীরা শিবির নেতা শামীম আব্দুল্লাহর নেতৃত্বে ৩০-৩৫ জন কর্মী নিয়ে হামলায় অংশ নেয়। তারা আমাদের মারধর করে এবং কলেজে ছাত্রদলের উপস্থিতি নিষিদ্ধ করার হুমকি দেয়। বিষয়টি আমরা চকবাজার থানার ওসি ও বিএনপির সিনিয়র নেতাদের জানিয়েছি। তারা যে নির্দেশনা দেবেন, আমরা সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেব।”

তবে হামলার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রশিবিরের সভাপতি তানভীর হোসেন জুয়েল। তিনি বলেন, “আপনারা জানেন, চট্টগ্রাম কলেজে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ। তাই আমরা কোনো গ্যাদারিং করিনি এবং কলেজের বাইরে সংগঠনের কার্যক্রম চালাচ্ছি।

তিনি আরও বলেন, “সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আমরা দেখেছি, ছাত্রদল বহিরাগতদের নিয়ে কলেজে ফরম বিতরণ করছিল। তাদের কোনো কলেজ ড্রেস বা আইডি কার্ড ছিল না। তখন কিছু সাধারণ শিক্ষার্থী তাদের বাধা দেয় এবং জানায় যে এখানে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ। তখনই উভয়পক্ষের মধ্যে ধাক্কাধাক্কি ও হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। কিন্তু এটি রাজনৈতিক হামলা নয়। যদি ছাত্রশিবির হামলা করত, তাহলে তাদের নাম ও পদ-পদবি প্রকাশ করা হোক।”

এ বিষয়ে চট্টগ্রাম কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক মোজাহেদুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, "ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা আমার কাছে বিচার দিয়েছে যে, তারা লিফলেট বিতরণ করার সময় কিছু ছেলে এসে তাদের টানাহেঁচড়া করেছে। যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে, আমি তাদের ডেকে জিজ্ঞাসা করেছি। তারা জানিয়েছে, বার্ষিক ক্রীড়ার সময় ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা এসে জটলা করছিল এবং তারা বহিরাগত। এরপর আমি উভয়পক্ষকে কিছুক্ষণ কাউন্সেলিং করেছি।”

এই ঘটনায় কলেজ ক্যাম্পাসে উত্তেজনা বিরাজ করছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সতর্ক অবস্থানে রয়েছে, যাতে পরবর্তী কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি সৃষ্টি না হয়।

Header Ad
Header Ad

সেমিফাইনালের পথে ভারত, কোহলির সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানের হার

বিরাট কোহলি। ছবি: সংগৃহীত

দুবাই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির হাই-ভোল্টেজ ম্যাচে পাকিস্তানের বিপক্ষে আধিপত্য বিস্তার করে জয় পেয়েছে ভারত। বিরাট কোহলির দুর্দান্ত সেঞ্চুরিতে ২৪২ রানের লক্ষ্য সহজেই পার করেছে রোহিত শর্মার দল।

টসে হেরে প্রথমে ব্যাট করতে নামে পাকিস্তান। ভারতীয় বোলারদের দাপটে ব্যাটিংয়ে সুবিধা করতে পারেনি বাবর আজমের দল। সৌদ শাকিলের ৬২, মোহাম্মদ রিজওয়ানের ৪২ এবং খুশদিল শাহের ৩৮ রানের ইনিংসে ভর করে পাকিস্তান ২৪১ রান সংগ্রহ করে। ভারতের পক্ষে কুলদীপ যাদব, হার্দিক পান্ডিয়া ও মোহাম্মদ শামির বোলিং ছিল প্রশংসনীয়।

২৪২ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে ভারতীয় ওপেনার রোহিত শর্মা ও শুবমান গিল ভালো শুরু করেন। উদ্বোধনী জুটিতে স্কোরবোর্ডে ৩১ রান যোগ করেন তারা। তবে পঞ্চম ওভারে শাহিন আফ্রিদির দুর্দান্ত এক ডেলিভারিতে বোল্ড হয়ে ফিরে যান রোহিত শর্মা। এরপর ক্রিজে আসেন বিরাট কোহলি এবং শুবমান গিলের সঙ্গে ৬৯ রানের জুটি গড়েন। ৫২ বলে ৪৬ রান করে গিল আউট হলে কোহলির সঙ্গী হন শ্রেয়াস আইয়ার।

কোহলি ও আইয়ারের ১১৪ রানের জুটি ভারতের জয়ের ভিত গড়ে দেয়। দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে ফিফটি তুলে নেন আইয়ার। তবে ৫৬ রানে খুশদিল শাহের বলে ক্যাচ দিয়ে আউট হয়ে যান তিনি। অন্যদিকে কোহলি ছিলেন অবিচল। ৪২.৩ ওভারে চার মেরে দলের জয় নিশ্চিত করার পাশাপাশি নিজের সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন ভারতীয় এই ব্যাটসম্যান। তিনি ১১১ বলে ১০০ রানে অপরাজিত থাকেন।

এর আগে পাকিস্তানের ব্যাটিং ইনিংসে বাবর আজম ও ইমাম-উল-হক ধীরে শুরু করলেও বড় ইনিংস গড়তে পারেননি। বাবর ২৬ বলে ২৩ রান করে হার্দিক পান্ডিয়ার বলে ক্যাচ দিয়ে আউট হন। অন্যদিকে রান আউট হয়ে ২৬ বলে মাত্র ১০ রান করে ফেরেন ইমাম। এরপর রিজওয়ান ও শাকিল ১০৪ রানের পার্টনারশিপ গড়ে দলকে শক্ত অবস্থানে নেওয়ার চেষ্টা করেন। কিন্তু অক্ষর প্যাটেলের বলে বোল্ড হয়ে ৭৭ বলে ৪৬ রান করে সাজঘরে ফেরেন রিজওয়ান।

রিজওয়ান ফিরে গেলে পাকিস্তানের ব্যাটিং লাইনআপ ভেঙে পড়ে। ৬২ রান করে শাকিলও বিদায় নেন। এরপর শেষ দিকে খুশদিল শাহ ৩৯ বলে ৩৮ রানের ইনিংস খেলে দলের সংগ্রহ ২৪১ রানে নিয়ে যান। ভারতের বোলারদের মধ্যে কুলদীপ, শামি ও হার্দিক পান্ডিয়া গুরুত্বপূর্ণ উইকেট তুলে নেন।

বিরাট কোহলির অসাধারণ ব্যাটিং ও দলের দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের সুবাদে ৬ উইকেটের জয় তুলে নিয়ে সেমিফাইনালের পথে অনেকটাই এগিয়ে গেল ভারত।

Header Ad
Header Ad

নাহিদের পদত্যাগ নিয়ে যা জানা গেল

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম জানিয়েছেন, তিনি এখনও পদত্যাগ করেননি। রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) রাতে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

এর আগে, সন্ধ্যায় তার পদত্যাগের গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়লে গণমাধ্যমকে তিনি বলেন, "আমি পদত্যাগ করিনি। যে খবর ছড়িয়েছে, সেটা গুজব।"

এর আগে, গত মঙ্গলবার নাহিদ ইসলাম জানিয়েছিলেন, উপদেষ্টার পদ থেকে পদত্যাগ এবং নতুন রাজনৈতিক দলে যোগদানের বিষয়ে তিনি সপ্তাহের শেষ দিকে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন।

অন্তর্বর্তী সরকারের একটি সূত্র জানিয়েছে, উপদেষ্টা পরিষদের সাপ্তাহিক সভায় নাহিদ ইসলাম পদত্যাগ করতে পারেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

চট্টগ্রাম কলেজে ছাত্রদলের ওপর ছাত্রশিবিরের হামলা
সেমিফাইনালের পথে ভারত, কোহলির সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানের হার
নাহিদের পদত্যাগ নিয়ে যা জানা গেল
দুর্ঘটনায় আহত ছেলেকে হাসপাতালে দেখতে যাওয়ার পথে সড়কে প্রাণ গেল মায়ের
অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা দ্রুত মৃত্যু ডেকে আনে!
জীবন থাকতে কোনো স্থানীয় নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না: ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক
২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা, সরকারি ছুটি নিয়ে যা জানা গেল!
ঢাবির মধুর ক্যান্টিনে ছাত্রশিবিরের সংবাদ সম্মেলন, ছাত্রদলের নিন্দা
ভারতে ৫ বছর ধরে নিকটজনদের কাছে ধর্ষণের শিকার কিশোরী
ইলন মাস্ককে বাংলাদেশ সফর ও স্টারলিংক চালুর আমন্ত্রণ প্রধান উপদেষ্টার
পাঁচ দফা দাবিতে মেডিকেল শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ, একাডেমিক শাটডাউন ও লংমার্চের ঘোষণা
নির্বাচন নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের দুটি সময়সীমা নির্ধারণ: সিইসি
নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ অভিনেতা আজাদ, আহত মা ও স্ত্রী
আহতদের চিকিৎসা বন্ধে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ শেখ হাসিনার নির্দেশ ছিলো
এস আলম পরিবারের ৮,১৩৩ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধের নির্দেশ
প্রথমবার বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি বাণিজ্য চালু
৪ ডিআইজিকে বাধ্যতামূলক অবসর, জানা গেল নাম
পুলিশ প্রজাতন্ত্রের স্বাধীন কর্মচারী, কোনো দলের নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ধর্ষণের প্রতিবাদে আসাদ গেটে ছাত্র-জনতার সড়ক অবরোধ
স্ত্রীর সামনে বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২