শুক্রবার, ৩১ জানুয়ারি ২০২৫ | ১৬ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসার আবেদন

প্রধানমন্ত্রীর সিদ্ধান্তের অপেক্ষা

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশ যেতে পারবেন কি না- সেটা দু’এক দিনের মধ্যে জানা যাবে। তার পরিবারের পক্ষ থেকে আবারও সরকারের কাছে আবেদন জানানো হয়েছে খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য দেশের বাইরে নিয়ে যাওয়ার। কিন্তু সবই নির্ভর করছে প্রধানমন্ত্রীর সিদ্ধান্তের উপর।

আইনমন্ত্রী আনিসুল হক সোমবার (২৭ ডিসেম্বর) জানিয়েছেন, তিনি তার মতামত আবারও দিয়েছেন। ইতোমধ্যে সেটি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। সেখান থেকে প্রধানমন্ত্রীর কাছে যাবে। তারপর প্রধানমন্ত্রী সিদ্ধান্ত দেবেন।

এর আগেও এ ব্যাপারে যতোবারই সিদ্ধন্ত নেওয়া হয়েছে ততোবারই এ ফাইলটি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী পর্যন্ত গিয়েছে, যোগ করেন তিনি।

সোমবার দুপুরে সচিবালয়ে আইন মন্ত্রণালয়ে নিজের দপ্তরে বসে আনিসুল হক সাংবাদিকদের জানান, পূর্বের আবেদনের ধারাবাহিকতায় খালেদা জিয়ার ভাই শামীম ইস্কান্দার একটি আবেদন করেছেন খালেদা জিয়ার উন্নত চিকিৎসার জন্য দেশের বাইরে পাঠানোর বিষয়ে।

তিনি জানান, আমি আমাদের আইনী মতামত দিয়েছি। ফাইলটি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে পাঠানো হয়েছে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে এ বিষয়ে কথাও হয়েছে।

আইনমন্ত্রী আরও বলেন, আমি কিন্তু বারবার একটা কথা বলেছি ৪০১ ধারায় যে ৬ টা উপধারা আছে সেখানে পাস্ট এন্ড ক্লোজড ট্রানজেকশনে আবার বিবেচনা করার কোনো সুযোগ নেই।

তিনি বলেন, আমি আইনের যে ব্যাখ্যা দিয়েছি সেই ব্যাখ্যার সঙ্গে কোনো জাজমেন্টে আমি দেখি নাই যে এটার বিষয়ে কোন দ্বিমত আছে। তাই আমার ব্যাখ্যাটাই সঠিক বলে আমি মনে করি।

সোমবার বিকেলে এ বিষয়ে জানতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানের সঙ্গে যোগাযোগ করলে, তিনি ঢাকাপ্রকাশকে জানান, ‘‘আইন মন্ত্রণালয় থেকে একটা নথি এসেছে। তবে আমি সেটি এখনও দেখিনি।’’ মঙ্গলবার (২৮ ডিসেম্বর) সেটি দেখবেন জানিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘‘আমরা প্রধানমন্ত্রীর কাছে পাঠাবো। তারপর জানা যাবে কি সিদ্ধান্ত আসে।’’

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসা নিতে যাওয়া সংক্রান্ত নথিটি কখন প্রধানমন্ত্রীর কাছে যায়। আর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও এ বিষয়ে কি মতামত দেন সেই পর্যন্ত অপেক্ষা করা ছাড়া আর কোন উপায় নেই খালেদা জিয়া ও তার পরিবারের সদস্যদের।

অবশ্য তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ সোমবার দুপুরে সচিবালয়ে সাংবাদিকদের বলেছেন, প্রথমত বেগম খালেদা জিয়াকে দেশের অভ্যন্তরে সর্বোচ্চ চিকিৎসা সেবা দেওয়া হচ্ছে। তিনি যেভাবে চেয়েছিলেন সেভাবে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। তিনি যে হাসপাতালে চেয়েছিলেন সেই হাসপাতালে তাকে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। তিনি কিন্তু সাজাপ্রাপ্ত আসামি। তার চিকিৎসা হওয়া উচিত ছিল সরকারের তত্ত্বাবধানে। কোন একটি সরকারি হাসপাতালে, সেটি বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতাল হোক বা অন্য হাসপাতাল হোক।

তিনি বলেন, বেগম খালেদা জিয়া একজন দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি হওয়া সত্ত্বেও তিনি আজ স্বাধীনভাবে মুক্ত জীবন যাপন করছেন। তিনি পরিবার পরিজনের সাথে থাকছেন। বিএনপি'র বরং খালেদা জিয়ার প্রতি প্রধানমন্ত্রী যে সহানুভূতি দেখিয়েছেন সেটির জন্য সরকারকে ধন্যবাদ জানানো দরকার।

এসময় তথ্যমন্ত্রী বলেন, তাকে বিদেশ পাঠানো নিয়ে আইনমন্ত্রী আগেও ব্যাখ্যা দিয়েছেন। আইনগতভাবে তাকে যে বিদেশ পাঠানো যায় না সেটি নতুনভাবে আর বলার নেই।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী এবং বিএনপির চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত হয়ে গত প্রায় দেড় মাস ধরে চিকিৎসা নিচ্ছেন ঢাকার এভারকেয়ার হাসপাতালে। যদিও প্রথম দিকে খালেদা জিয়ার লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত হওয়ার বিষয়টি প্রচার হয়নি। ২৮ নভেম্বর প্রথমবারের মত তার চিকিৎসায় গঠিত মেডিকেল বোর্ডের সদস্যরা এক সংবাদ সম্মেলনে খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের সর্বশেষ তথ্য তুলে ধরেন। একই সঙ্গে মেডিকেল বোর্ডের চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, পরবর্তী চিকিৎসা যুক্তরাজ্য, জার্মানি অথবা যুক্তরাষ্ট্রে করার ব্যবস্থা করার জন্য তারা খালেদা জিয়ার পরিবারকে বলেছেন।

গত ১৩ নভেম্বর থেকে খালেদা জিয়া ঢাকার এভারকয়োর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। সেই সময় থেকে তার শরীরে তিন দফায় রক্তক্ষরণ হয়েছে। আবার রক্তক্ষরণ হলে তার মৃত্যুর ঝুঁকি অনেক বেড়ে যাবে বলে খালেদা জিয়ার মেডিকেল বোর্ডের সদস্য চিকিৎসক অধ্যাপক ডা. ফখরুদ্দিন মোহাম্মদ সিদ্দিকী ওই সময় বলেছেন, ''আমরা আশঙ্কা করছি যে, তার শরীরে আবার যদি ব্লিডিং হয়, সেটা কন্ট্রোল করা, সেটাকে বন্ধ করার মতো সাপোর্টিভ প্রযুক্তি আমাদের এখানে নেই। সেক্ষেত্রে ওনার ব্লিডিং হয়ে মৃত্যুর ঝুঁকি অনেক বেড়ে যাবে।''

এনএইচবি/এএস

Header Ad
Header Ad

প্রথম আরব নেতা হিসেবে সিরিয়া সফরে কাতারের আমির

ছবি: সংগৃহীত

প্রথমবারের মতো কোনো আরব নেতা সিরিয়া সফরে গেলেন কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি। বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) স্থানীয় সময় তিনি সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কে পৌঁছান। চীনের রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা সিনহুয়া এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, সিরিয়ায় প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের সরকারের পতনের পর এই প্রথমবার কোনো সরকারপ্রধান বা রাষ্ট্রপ্রধান দেশটি সফর করলেন। বর্তমানে সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন আহমেদ আল-শারা। সফরের সময় দামেস্ক আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে উপস্থিত থেকে কাতারের আমিরকে স্বাগত জানান তিনি।

কাতারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র এক বিবৃতিতে জানান, নতুন সিরীয় প্রশাসনের সঙ্গে কাতার মাঠপর্যায়ে কাজ করতে আগ্রহী। বিশেষ করে সিরিয়ার জনগণের জন্য চলমান চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা করা, ইসরায়েলি দখলদারিত্ব প্রতিহত করা এবং সিরিয়ার ওপর থেকে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারে সহায়তা করার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে দেশটি।

বিশ্লেষকদের মতে, কাতারের আমিরের এই সফর মধ্যপ্রাচ্যের ভূ-রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন আনতে পারে। দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক অস্থিরতার পর এই সফর দুই দেশের সম্পর্ক পুনর্গঠনে ভূমিকা রাখবে বলে আশা করা হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

শহীদ ইয়ামিনকে হত্যা করল কে? পুলিশের তদন্তে নতুন বিতর্ক

ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শহীদ শাইখ আশহাবুল ইয়ামিন হত্যাকাণ্ডে পুলিশের সংশ্লিষ্টতা নেই বলে প্রতিবেদন দিয়েছে তদন্ত কমিটি। তবে এই প্রতিবেদন নিয়ে ব্যাপক বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে। অভিযোগ উঠেছে, তদন্ত কর্মকর্তারা পুলিশের দায় এড়াতে পক্ষপাতমূলক প্রতিবেদন দিয়েছেন এবং ইয়ামিনকে সন্ত্রাসী হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন।

সমালোচকরা বলছেন, শেখ হাসিনার শাসনামলে পুলিশের নৈতিক অবক্ষয় এতটাই চরমে পৌঁছেছে যে গণঅভ্যুত্থানের পরও তারা নিজেদের পরিবর্তন করতে পারেনি। বরং, কঠিন চাপে থেকেও পুলিশের বিতর্কিত কর্মকাণ্ড মাঝে মাঝেই প্রকাশ পাচ্ছে।

তদন্ত প্রতিবেদনে পুলিশের দাবি, ইয়ামিন এপিসি (সাঁজোয়া যান) কারে উঠলে বাইরে থেকে সন্ত্রাসীরা গুলি ছোঁড়ে, যা তাকে আহত করে। এরপর এএসআই মোহাম্মদ আলী তাকে নামানোর চেষ্টা করেন, কিন্তু তার হাতে ব্যথা থাকায় ফসকে পড়ে যান ইয়ামিন। পুলিশ আরও জানায়, জনগণের কাছে হস্তান্তরের জন্য তাকে রোড ডিভাইডারে রাখা হয়, যাতে কেউ তাকে হাসপাতালে নিয়ে যেতে পারে।

তবে এই বক্তব্যের সঙ্গে ঘটনাস্থলের ভিডিও ফুটেজের কোনো মিল পাওয়া যায়নি। ভিডিও বিশ্লেষণে দেখা যায়, পুলিশের সদস্যরা নীল রঙের এপিসি কারের ওপর ইয়ামিনকে ফেলে রেখে টহল চালায় এবং ছাত্র-জনতার ওপর গুলি চালায়। কিছুক্ষণ পর এপিসি কারটি সাভারের রানা প্লাজা ও ভ্যাট অফিসের মাঝামাঝি এলাকায় আসে। এরপর এপিসির ভেতর থেকে এক পুলিশ সদস্য দরজা খুলে দেয় এবং আরেকজন ইয়ামিনকে টেনে-হিঁচড়ে রাস্তায় ফেলে দেয়।

ভিডিওতে আরও দেখা যায়, গুলিবিদ্ধ ইয়ামিন তখনও জীবিত ছিলেন। প্রচণ্ড কষ্টে নিশ্বাস নিতে দেখা যায় তাকে। তার পরনে ছিল নেভি ব্লু ট্রাউজার ও খয়েরি রঙের জামা। এপিসি থেকে ফেলে দেওয়ার পর তার দুই হাত দুই দিকে ছড়িয়ে যায় এবং একটি পা এপিসির বাঁ দিকের চাকার সঙ্গে আটকে থাকে। মৃত ভেবে পুলিশের সদস্যরা তার পায়ে আর গুলি না করে রাস্তার এক প্রান্ত থেকে অপর প্রান্তে টেনে রোড ডিভাইডারের পাশে ফেলে দেয়। এরপর আরও দুই পুলিশ সদস্য নেমে এসে তাকে সার্ভিস লেনে ফেলে রেখে চলে যায়।

পুলিশের এই প্রতিবেদনকে ‘চরম পক্ষপাতদুষ্ট’ উল্লেখ করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় একে অগ্রহণযোগ্য বলে ঘোষণা দিয়েছে। মন্ত্রণালয়ের এক সভায় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় যে, তদন্ত কর্মকর্তারা শুধু পুলিশ সদস্যদের বক্তব্য নিয়েছেন, অথচ কোনো প্রত্যক্ষদর্শী, সংবাদকর্মী বা সাধারণ মানুষের সাক্ষ্য নেননি। এ কারণে তদন্ত প্রক্রিয়াকে পক্ষপাতদুষ্ট ও অবিশ্বাস্য বলে মনে করা হচ্ছে।

এছাড়া, সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ এক প্রতিবেদনে পুলিশের আচরণকে ‘ভয়ংকর বর্বরতা’ হিসেবে উল্লেখ করেছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, তদন্ত কমিটির তিন পুলিশ সদস্য দায়িত্বে চরম অবহেলা করেছেন এবং অপেশাদারসুলভ আচরণ করেছেন। তাদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য জননিরাপত্তা বিভাগের রাজনৈতিক শাখাকে সুপারিশ করা হয়েছে।

স্থানীয়দের অভিযোগ, পুলিশ নীল এপিসি কার থেকে ইয়ামিনের গুলিবিদ্ধ দেহ রাস্তায় ফেলে আতঙ্ক সৃষ্টি করতে চেয়েছিল। ঘটনাটি ঘটে সাভারের আশুলিয়া এলাকায়। কোনো ময়নাতদন্ত বা আনুষ্ঠানিক মৃত্যুসনদ না দিয়েই হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ইয়ামিনের লাশ হস্তান্তর করে।

ঢাকা ও সাভার রেঞ্জের ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তারা ইয়ামিনের মৃত্যুর ঘটনায় মামলা না করার জন্য পরিবারকে ভয়ভীতি দেখায়। পরে, পরিবার তাকে সাভারের তালবাগে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করতে চাইলে স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা মিজানুর রহমান মিজান বাধা দেন। শেষ পর্যন্ত ব্যাংক টাউন কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়।

তদন্ত প্রতিবেদন অনুযায়ী, পুলিশ দায় মুক্তি পেয়েছে। কিন্তু ভিডিও ফুটেজের ভয়ংকর দৃশ্যগুলো ও প্রত্যক্ষদর্শীদের বর্ণনার সঙ্গে পুলিশের বক্তব্যের কোনো মিল নেই। তাহলে, শহীদ ইয়ামিনকে হত্যা করল কে? পুলিশের তদন্তে যদি সত্য প্রকাশ না পায়, তবে স্বাধীন তদন্ত কমিটির মাধ্যমে পুনরায় এই হত্যাকাণ্ডের বিচার দাবি উঠেছে। নিহত ইয়ামিনের পরিবার এবং আন্দোলনকারীরা ন্যায়বিচারের জন্য লড়াই চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছে।

Header Ad
Header Ad

রংপুর থেকে গ্রেফতার সাবেক সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান

ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলা ও একাধিক হত্যা মামলায় সাবেক সমাজকল্যাণ মন্ত্রী মোহাম্মদ নুরুজ্জামানকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) রাত ৯টায় রংপুর মহানগরীর সেন্ট্রাল রোডের পোস্ট অফিসের গলির এক বাসা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের উপ-পুলিশ কমিশনার (অপরাধ) মোহাম্মদ শিবলী কায়সার।

উল্লেখ্য, ৫ আগস্টের পর থেকে মোহাম্মদ নুরুজ্জামান আত্মগোপনে ছিলেন। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর দীর্ঘদিনের নজরদারির পর অবশেষে তাকে গ্রেফতার করা হলো।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

প্রথম আরব নেতা হিসেবে সিরিয়া সফরে কাতারের আমির
শহীদ ইয়ামিনকে হত্যা করল কে? পুলিশের তদন্তে নতুন বিতর্ক
রংপুর থেকে গ্রেফতার সাবেক সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান
কোটা পদ্ধতি পুনরায় পর্যালোচনার নতুন ৩ সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের
আমরা কারও কাছে চাঁদা চাইনি, চাইবোও না: জামায়াত আমির
নওগাঁ বারের নির্বাচনে সব পদে বিএনপি প্যানেলের জয়
আরব আমিরাতে চাঁদ দেখা গেছে, পবিত্র শবে বরাত ১৪ ফেব্রুয়ারি
ডিপসিকের চেয়েও কার্যকর নতুন এআই আনার দাবি আলিবাবার
প্রাথমিক শিক্ষার মান উন্নয়ন ও গুণগত পরিবর্তনই আমাদের মূল লক্ষ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
বাণিজ্য মেলায় সংঘর্ষ, আহত ১৬
শেখ হাসিনাসহ জড়িতদের বিচার দাবিতে আমরণ অনশনে বৈষম্যবিরোধী ছাত্ররা
পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নিলে নিজেই জানিয়ে দিবো: তথ্য উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম
সাত কলেজের জন্য হচ্ছে ‘জুলাই ৩৬ বিশ্ববিদ্যালয়’
ভোটারদের আস্থা পুনরুদ্ধারে উদ্যোগ নিতে বলেছে ইইউ: ইসি সচিব
রংপুরের টানা চতুর্থ হার, প্লে-অফের দৌড়ে টিকে রইলো খুলনা
চিরতরে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে ঢাকার মধুমিতা সিনেমা হল
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে 'জয় বাংলা' স্লোগান, আটক ৫
প্রধান উপদেষ্টার উদ্বোধনে শুরু হচ্ছে একুশে বইমেলা
সুইডেনে পবিত্র কোরআন পোড়ানো সেই যুবককে গুলি করে হত্যা
বাংলাদেশ পুলিশে ১৬টি শূন্য পদে নিয়োগ, আবেদন শুরু ২ ফেব্রুয়ারি