সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫ | ১৫ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসার আবেদন

প্রধানমন্ত্রীর সিদ্ধান্তের অপেক্ষা

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশ যেতে পারবেন কি না- সেটা দু’এক দিনের মধ্যে জানা যাবে। তার পরিবারের পক্ষ থেকে আবারও সরকারের কাছে আবেদন জানানো হয়েছে খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য দেশের বাইরে নিয়ে যাওয়ার। কিন্তু সবই নির্ভর করছে প্রধানমন্ত্রীর সিদ্ধান্তের উপর।

আইনমন্ত্রী আনিসুল হক সোমবার (২৭ ডিসেম্বর) জানিয়েছেন, তিনি তার মতামত আবারও দিয়েছেন। ইতোমধ্যে সেটি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। সেখান থেকে প্রধানমন্ত্রীর কাছে যাবে। তারপর প্রধানমন্ত্রী সিদ্ধান্ত দেবেন।

এর আগেও এ ব্যাপারে যতোবারই সিদ্ধন্ত নেওয়া হয়েছে ততোবারই এ ফাইলটি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী পর্যন্ত গিয়েছে, যোগ করেন তিনি।

সোমবার দুপুরে সচিবালয়ে আইন মন্ত্রণালয়ে নিজের দপ্তরে বসে আনিসুল হক সাংবাদিকদের জানান, পূর্বের আবেদনের ধারাবাহিকতায় খালেদা জিয়ার ভাই শামীম ইস্কান্দার একটি আবেদন করেছেন খালেদা জিয়ার উন্নত চিকিৎসার জন্য দেশের বাইরে পাঠানোর বিষয়ে।

তিনি জানান, আমি আমাদের আইনী মতামত দিয়েছি। ফাইলটি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে পাঠানো হয়েছে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে এ বিষয়ে কথাও হয়েছে।

আইনমন্ত্রী আরও বলেন, আমি কিন্তু বারবার একটা কথা বলেছি ৪০১ ধারায় যে ৬ টা উপধারা আছে সেখানে পাস্ট এন্ড ক্লোজড ট্রানজেকশনে আবার বিবেচনা করার কোনো সুযোগ নেই।

তিনি বলেন, আমি আইনের যে ব্যাখ্যা দিয়েছি সেই ব্যাখ্যার সঙ্গে কোনো জাজমেন্টে আমি দেখি নাই যে এটার বিষয়ে কোন দ্বিমত আছে। তাই আমার ব্যাখ্যাটাই সঠিক বলে আমি মনে করি।

সোমবার বিকেলে এ বিষয়ে জানতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানের সঙ্গে যোগাযোগ করলে, তিনি ঢাকাপ্রকাশকে জানান, ‘‘আইন মন্ত্রণালয় থেকে একটা নথি এসেছে। তবে আমি সেটি এখনও দেখিনি।’’ মঙ্গলবার (২৮ ডিসেম্বর) সেটি দেখবেন জানিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘‘আমরা প্রধানমন্ত্রীর কাছে পাঠাবো। তারপর জানা যাবে কি সিদ্ধান্ত আসে।’’

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসা নিতে যাওয়া সংক্রান্ত নথিটি কখন প্রধানমন্ত্রীর কাছে যায়। আর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও এ বিষয়ে কি মতামত দেন সেই পর্যন্ত অপেক্ষা করা ছাড়া আর কোন উপায় নেই খালেদা জিয়া ও তার পরিবারের সদস্যদের।

অবশ্য তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ সোমবার দুপুরে সচিবালয়ে সাংবাদিকদের বলেছেন, প্রথমত বেগম খালেদা জিয়াকে দেশের অভ্যন্তরে সর্বোচ্চ চিকিৎসা সেবা দেওয়া হচ্ছে। তিনি যেভাবে চেয়েছিলেন সেভাবে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। তিনি যে হাসপাতালে চেয়েছিলেন সেই হাসপাতালে তাকে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। তিনি কিন্তু সাজাপ্রাপ্ত আসামি। তার চিকিৎসা হওয়া উচিত ছিল সরকারের তত্ত্বাবধানে। কোন একটি সরকারি হাসপাতালে, সেটি বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতাল হোক বা অন্য হাসপাতাল হোক।

তিনি বলেন, বেগম খালেদা জিয়া একজন দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি হওয়া সত্ত্বেও তিনি আজ স্বাধীনভাবে মুক্ত জীবন যাপন করছেন। তিনি পরিবার পরিজনের সাথে থাকছেন। বিএনপি'র বরং খালেদা জিয়ার প্রতি প্রধানমন্ত্রী যে সহানুভূতি দেখিয়েছেন সেটির জন্য সরকারকে ধন্যবাদ জানানো দরকার।

এসময় তথ্যমন্ত্রী বলেন, তাকে বিদেশ পাঠানো নিয়ে আইনমন্ত্রী আগেও ব্যাখ্যা দিয়েছেন। আইনগতভাবে তাকে যে বিদেশ পাঠানো যায় না সেটি নতুনভাবে আর বলার নেই।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী এবং বিএনপির চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত হয়ে গত প্রায় দেড় মাস ধরে চিকিৎসা নিচ্ছেন ঢাকার এভারকেয়ার হাসপাতালে। যদিও প্রথম দিকে খালেদা জিয়ার লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত হওয়ার বিষয়টি প্রচার হয়নি। ২৮ নভেম্বর প্রথমবারের মত তার চিকিৎসায় গঠিত মেডিকেল বোর্ডের সদস্যরা এক সংবাদ সম্মেলনে খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের সর্বশেষ তথ্য তুলে ধরেন। একই সঙ্গে মেডিকেল বোর্ডের চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, পরবর্তী চিকিৎসা যুক্তরাজ্য, জার্মানি অথবা যুক্তরাষ্ট্রে করার ব্যবস্থা করার জন্য তারা খালেদা জিয়ার পরিবারকে বলেছেন।

গত ১৩ নভেম্বর থেকে খালেদা জিয়া ঢাকার এভারকয়োর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। সেই সময় থেকে তার শরীরে তিন দফায় রক্তক্ষরণ হয়েছে। আবার রক্তক্ষরণ হলে তার মৃত্যুর ঝুঁকি অনেক বেড়ে যাবে বলে খালেদা জিয়ার মেডিকেল বোর্ডের সদস্য চিকিৎসক অধ্যাপক ডা. ফখরুদ্দিন মোহাম্মদ সিদ্দিকী ওই সময় বলেছেন, ''আমরা আশঙ্কা করছি যে, তার শরীরে আবার যদি ব্লিডিং হয়, সেটা কন্ট্রোল করা, সেটাকে বন্ধ করার মতো সাপোর্টিভ প্রযুক্তি আমাদের এখানে নেই। সেক্ষেত্রে ওনার ব্লিডিং হয়ে মৃত্যুর ঝুঁকি অনেক বেড়ে যাবে।''

এনএইচবি/এএস

Header Ad
Header Ad

ইশরাক হোসেনকে মেয়র হিসেবে শপথ না পড়াতে লিগ্যাল নোটিশ

বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে আদালতের রায় ও গেজেট প্রকাশের বিরুদ্ধে লিগ্যাল নোটিশ পাঠানো হয়েছে। ঢাকার দুই বাসিন্দা এই নোটিশ পাঠান, যাতে ইশরাকের নামে গেজেট প্রকাশ ও শপথ অনুষ্ঠান বন্ধ রাখার দাবি জানানো হয়েছে।

নোটিশের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ওই দুই বাসিন্দার পক্ষে আইনজীবী মো. মনিরুজ্জামান। তিনি জানান, গত ২৭ এপ্রিল (রোববার) এ নোটিশ পাঠানো হয়। তবে একই রাতে নির্বাচন কমিশন (ইসি) ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে সংশোধিত গেজেট প্রকাশ করে। ফলে এখন পরবর্তী আইনি পদক্ষেপ কী হবে, তা নোটিশদাতাদের সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।

এর আগে, গত ২৭ মার্চ ঢাকার প্রথম যুগ্ম জেলা জজ ও নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. নুরুল ইসলাম ২০২০ সালের ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন (ডিএসসিসি) নির্বাচনের ফলাফল বাতিল করে তৎকালীন বিএনপি প্রার্থী ইশরাক হোসেনকে বৈধ মেয়র ঘোষণা করেন। ওই নির্বাচনে ফজলে নূর তাপসকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছিল।

নোটিশের পক্ষের দাবি:

- ট্রাইব্যুনাল যথাযথ আইনি প্রক্রিয়া না মেনে দ্রুত রায় দিয়েছে।

- নির্বাচন কমিশন এ রায় চ্যালেঞ্জ করেনি, বরং গেজেট প্রকাশ করেছে।

- আইন উপদেষ্টার মতামতের জন্য অপেক্ষা না করে গেজেট প্রকাশ করা হয়েছে।

ট্রাইব্যুনালের আদেশে কার্যকারিতা নেই, কারণ মেয়রের মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে এবং পদটি অধ্যাদেশের মাধ্যমে ইতোমধ্যে শূন্য ঘোষণা করা হয়েছিল।

এই নোটিশ পাঠানো হয়েছে স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব, আইন সচিব, প্রধান নির্বাচন কমিশনার, নির্বাচন কমিশন সচিব, বিচারক মো. নুরুল ইসলাম এবং ইশরাক হোসেন বরাবর।

Header Ad
Header Ad

পাকিস্তানের পাশে দাঁড়িয়ে ৭টি অস্ত্রবাহী বিমান পাঠালো তুরস্ক

ছবি: সংগৃহীত

ভারতের সঙ্গে সম্ভাব্য যুদ্ধের আশঙ্কায় পাকিস্তানকে সরাসরি সামরিক সহায়তা দিচ্ছে তুরস্ক। ভারতীয় গণমাধ্যম টাইমস অফ ইন্ডিয়া জানিয়েছে, ইতোমধ্যে তুরস্ক থেকে সাতটি অস্ত্রবাহী সামরিক বিমান পাকিস্তানে পৌঁছেছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, গত ২৭ এপ্রিল তুরস্কের বিমান বাহিনীর একটি হারকিউলিস সি-১৩০ কার্গো বিমান করাচিতে অবতরণ করে, যাতে নানা ধরনের সামরিক সরঞ্জাম ছিল। এ ঘটনাকে তুরস্কের পক্ষ থেকে পাকিস্তানের জন্য বৃহত্তর প্রতিরক্ষা সহায়তার অংশ হিসেবে উল্লেখ করা হচ্ছে।

শুধু একটি বিমানই নয়, ইসলামাবাদের সামরিক ঘাঁটিতেও তুরস্কের আরও ছয়টি কার্গো বিমান অবতরণ করেছে, যেগুলোতেও সামরিক সরঞ্জাম ছিল বলে নিশ্চিত করেছে তুর্কি ও পাকিস্তানি সূত্র।

টাইমস অফ ইন্ডিয়া বিশ্লেষণ করে বলছে, ভারত-অধিকৃত কাশ্মীরের পেহেলগামে সাম্প্রতিক হামলার ঘটনার পর দিল্লি ও ইসলামাবাদের মধ্যে বেড়ে চলা উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে তুরস্কের এই পদক্ষেপ এসেছে।

তুরস্কের পাশাপাশি পাকিস্তান চীনের সঙ্গেও সামরিক সম্পর্ক জোরদার করছে। পরিসংখ্যান বলছে, ২০১৯ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে চীন প্রায় ৪০টি দেশে অস্ত্র রপ্তানি করেছে, যার মধ্যে ৮২ শতাংশেরও বেশি অস্ত্র গেছে পাকিস্তানে।

এদিকে, ভারতের সাথে যুদ্ধ শুরু হলে পাকিস্তানের পক্ষে লড়াই করার ঘোষণা দিয়েছে খালিস্তানপন্থী শিখরা। খালিস্তানি নেতা গুরপাতওয়ান্ত সিং পান্নু হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, যুদ্ধ বাধলে দুই কোটি শিখ পাকিস্তানের পক্ষে অপ্রতিরোধ্য দেয়াল হয়ে দাঁড়াবে এবং ভারতীয় সেনাদের পাঞ্জাব পার হতে দেওয়া হবে না। পান্নু আরও দাবি করেন, ভারতের বিজেপি সরকার রাজনৈতিক স্বার্থে কাশ্মীরে হামলার নাটক সাজিয়েছে এবং হিন্দুদের হত্যা করে নির্বাচনী ফায়দা তুলতে চাইছে।

তিনি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে সতর্ক করে বলেন, ইন্দিরা গান্ধীর পরিণতি তাদেরও হতে পারে।

Header Ad
Header Ad

বিএনপির ৩ সংগঠনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির তিন সহযোগী সংগঠন—জাতীয়তাবাদী যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদল—আগামী ৯ মে থেকে ২৮ মে পর্যন্ত দেশজুড়ে বিভাগীয় পর্যায়ে সেমিনার ও সমাবেশের কর্মসূচি ঘোষণা করেছে। রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সোমবার (২৮ এপ্রিল) এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কর্মসূচি ঘোষণা করেন যুবদলের সভাপতি আব্দুল মোনায়েম মুন্না।

তিনি জানান, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশনায় তিন সংগঠন সম্মিলিতভাবে ১০টি সাংগঠনিক বিভাগকে ৪টি বৃহত্তর অঞ্চলে ভাগ করে এ কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। উদ্দেশ্য হলো—তরুণদের ক্ষমতায়ন, রাষ্ট্রীয় নীতিনির্ধারণে অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা এবং একটি আধুনিক, মানবিক বাংলাদেশ নির্মাণে তরুণ প্রজন্মের মতামত ও চিন্তা সংগ্রহ করা।

প্রথম দিন: "তারুণ্যের ভবিষ্যৎ ভাবনা, ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ" শীর্ষক সেমিনার।
দ্বিতীয় দিন: "তারুণ্যের রাজনৈতিক অধিকার প্রতিষ্ঠার সমাবেশ"।

সেমিনারে তরুণ প্রতিনিধি, শিক্ষার্থী, চিন্তাবিদ ও উদ্যোক্তারা কর্মসংস্থান, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষি, প্রযুক্তি, পরিবেশ ও রাজনৈতিক অধিকারসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করবেন। এ কর্মসূচি বিএনপি ঘোষিত ৩১ দফা রূপরেখা ও তারেক রহমানের রাজনৈতিক দর্শনের আলোকে পরিচালিত হবে।

চট্টগ্রাম ও কুমিল্লা বিভাগ:
▪ ৯ মে — কর্মসংস্থান ও শিল্পায়ন নিয়ে সেমিনার
▪ ১০ মে — তারুণ্যের রাজনৈতিক অধিকার প্রতিষ্ঠার সমাবেশ

খুলনা ও বরিশাল বিভাগ:
▪ ১৬ মে — শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও মৌলিক অধিকার নিয়ে সেমিনার
▪ ১৭ মে — তারুণ্যের রাজনৈতিক অধিকার প্রতিষ্ঠার সমাবেশ

রাজশাহী ও রংপুর বিভাগ:
▪ ২৩ মে — কৃষি উন্নয়ন, পরিবেশ রক্ষা ও নাগরিক সমস্যা নিয়ে সেমিনার
▪ ২৪ মে — তারুণ্যের রাজনৈতিক অধিকার প্রতিষ্ঠার সমাবেশ

ঢাকা, ফরিদপুর, সিলেট ও ময়মনসিংহ বিভাগ:
▪ ২৭ মে — তরুণদের অর্থনৈতিক মুক্তি ও রাজনৈতিক ভাবনা নিয়ে সেমিনার
▪ ২৮ মে — তারুণ্যের রাজনৈতিক অধিকার প্রতিষ্ঠার সমাবেশ

মোনায়েম মুন্না বলেন, এই কর্মসূচিগুলোর মাধ্যমে তরুণদের প্রত্যাশা, মতামত ও ভাবনাকে রাজনৈতিক নীতিতে যুক্ত করে একটি জনমুখী, অন্তর্ভুক্তিমূলক রাষ্ট্র গঠনের পথ তৈরি করবে বিএনপি।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ইশরাক হোসেনকে মেয়র হিসেবে শপথ না পড়াতে লিগ্যাল নোটিশ
পাকিস্তানের পাশে দাঁড়িয়ে ৭টি অস্ত্রবাহী বিমান পাঠালো তুরস্ক
বিএনপির ৩ সংগঠনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
পাঁচ জেলায় বজ্রপাতে ১১ জনের মৃত্যু
জামিন পেলেন মডেল মেঘনা আলম
জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠন করলো সরকার
নিরীহ কাউকে মামলা দিয়ে হয়রানি করা যাবে না: আইজিপি
পাকিস্তানে সামরিক হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে ভারত: নিউইয়র্ক টাইমস
ঢাকায় অটোরিকশা ও চার্জিং স্টেশন বন্ধে ডিএনসিসির অভিযান শুরু হতে যাচ্ছে
চাঁদা না দিলে রেলের কমান্ড্যান্টকে বদলির হুমকির অভিযোগ দুই ছাত্র প্রতিনিধির বিরুদ্ধে (ভিডিও)
বলিউডে সেনারা হিরো, বাস্তবে কেন জিরো ভারতীয় বাহিনী!
কুমিল্লায় বজ্রপাতে স্কুলছাত্রসহ নিহত ৪
মে মাসে শেখ হাসিনার বিচার শুরু হচ্ছে: প্রধান উপদেষ্টা
ঢাকাসহ সারাদেশে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে
সবাই মিলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করাই লক্ষ্য: আলী রীয়াজ
ইশরাককে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ
কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তানের ফের গোলাগুলি
টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে ৩ পরিবর্তন
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
টটেনহামকে উড়িয়ে প্রিমিয়ার লিগের চ্যাম্পিয়ন লিভারপুল