সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪ | ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

প্রতিক্রিয়া / বাজেটে আলাদা কিছু হয়নি: নাগরিক ঐক্য

এই সরকার বিশেষ পরিস্থিতি বিবেচনায় বিশেষ কোনো পদক্ষেপ নেবে, এটা আমরা প্রত্যাশা করি না। করোনার মত বিশেষ একটা সময় যখন একেবারে ভিন্ন চিন্তার ভিন্ন কাঠামোর বাজেট দেওয়ার কথা ছিল, তখনও আমরা আগের সব বাজেটের গতানুগতিক ধারাবাহিকতাই দেখেছি। বর্তমানে দেশ যখন সামষ্টিক অর্থনীতির একটা বড় ঝুঁকিপূর্ণ পরিস্থিতিতে আছে তখনও গতানুগতিকতার বাইরে আলাদা কিছু হয়নি। বৃহস্পতিবার ৯ জুন সাকিব আনোয়ার স্বাক্ষরিত গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে ২০২২-২৩ অর্থবছরের বাজেট নিয়ে নাগরিক ঐক্যে দলের পক্ষ থেকে প্রতিক্রিয়ায় এসব কথা বলা।

বিবৃতিতে বলা হয়- সরকারের চরম অপ্রতুল পদক্ষেপের কারণে করোনার অভিঘাত সামলে উঠতে পারেনি দেশ। দেশের মূল্যস্ফীতি এখন সরকারের হিসাবের তুলনায় দ্বিগুণেরও বেশি। করোনার সময় দারিদ্র্য সীমার নিচে চলে গিয়েছিল দেশের প্রায় অর্ধেক মানুষ। অত্যন্ত উচ্চ মূল্যস্ফীতি দারিদ্র্যের পরিস্থিতি আরও অনেক বেশি ভয়ঙ্কর করে তুলেছে, এটা নিশ্চিতভাবেই বলা যায়।

ওদিকে ডলারের বিপরীতে টাকা তার মূল্য হারাচ্ছে অতি দ্রুত যাতে এই মূল্যস্ফীতি অদূর ভবিষ্যতে আরও ভয়ঙ্কর পর্যায়ে যাবে। দেশে বৈদেশিক বাণিজ্যে ভারসাম্যের চরম ঘাটতি ক্রমাগত বাড়ছে। প্রবাসী কর্মীদের রেমিট্যান্সে ভাটার টান দেখা যাচ্ছে। এছাড়া প্রতি বছর গড়ে প্রায় ৯০ হাজার থেকে ১ লাখ কোটি টাকা বিদেশে টাকা পাচারের কারণে দেশের রিজার্ভ দ্রুত কমে যাচ্ছে।

ওদিকে বিদেশি ঋণ নির্ভর কিছু প্রকল্পের গ্রেস পিরিয়ড শেষ হয়ে ঋণ পরিশোধ করা শুরু হয়েছে এবং সামনের দিনগুলোতে এটা আরও বাড়বে। অথচ সরকার ন্যায্য খরচের তুলনায় কয়েক গুন বেশি ব্যয় করে একের পর এক বিদেশি ঋণ নির্ভর অপ্রয়োজনীয় প্রকল্প নিচ্ছে তাদের নিজেদের লুটপাটের সুবিধার জন্য।

এই অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপটে কয়েকটি বিলাসী পণ্যের ওপরে শুল্ক বাড়িয়ে সেগুলোর আমদানি নিরুৎসাহিত করার চাইতে বড় কোনো পদক্ষেপ দেখা যায়নি। আবার ল্যাপটপ স্মার্টফোনের মত অত্যাবশ্যকীয় পণ্যের ওপরে শুল্ক বাড়ানো দেশের শিক্ষার্থী এবং তরুণদের শিক্ষা এবং ডিজিটাল দক্ষতা অর্জনের পথে বাধা হয়ে দাঁড়াবে। ছাড়াও রেফ্রিজারেটর/ফ্রিজ এবং এলপিজি সিলিন্ডারের মত অত্যাবশ্যক পণ্য এমনকি ট্রেন ভ্রমণের ওপর ভ্যাট আরোপ করে সাধারণ মানুষের জীবনে সংকট আরও বাড়ানো হচ্ছে।

টাকা পাচার নিয়ন্ত্রণ এর ক্ষেত্রে কোনো সুনির্দিষ্ট পদক্ষেপ বাজেটে নেই। এটা করা না গেলে কিছু পণ্যে শুল্ক বাড়িয়ে আমদানি কিছুটা কমিয়ে রিজার্ভ ঠিক রাখা যাবে না কোনোভাবেই। এই মুহূর্তে অর্থনীতির জন্য সবচেয়ে বড় সমস্যা মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের জন্য কোনো সুনির্দিষ্ট পদক্ষেপ নেই। সমস্যা হচ্ছে সরকার তো স্বীকারই করছে না যে মূল্যস্ফীতি এখন ১৫ শতাংশের কাছাকাছি।

চরম মূল্যস্ফীতির এই সময়ে জরুরি পদক্ষেপ হবার কথা ছিল সামাজিক নিরাপত্তা খাতে বরাদ্দ অনেক বাড়ানো। কিন্তু সেটা হয়নি। এমনকি এই উচ্চ মূল্যস্ফীতির মধ্যে ৫০০ কিংবা ৭৫০ টাকা ভাতার অংকও বাড়ানো হয়নি। দরিদ্র মানুষের টিকে থাকা একেবারেই অসম্ভব হয়ে পড়বে সামনের দিনগুলোতে।

বরাবরের মত পরোক্ষ করের ওপর নির্ভরশীল সরকার আয়করের ক্ষেত্রে কম উপার্জনের মানুষের চাপ তৈরি করছে। বাৎসরিক আয়ের করমুক্ত সীমা ৩ লক্ষ টাকা (অর্থাৎ মাসিক মাত্র ২৫ হাজার টাকা) বৃদ্ধি করা জরুরি ছিল অনেক আগেই। এটা এমনকি এবারও বাড়ানো হয়নি। শুধু মূল্যস্ফীতি বিবেচনায় নিলেও তো এই সীমা বাড়ার কথা।

সামান্য কর দিয়ে বিদেশে পাচার হওয়া টাকা দেশে ফেরত আনার জন্য প্রশ্নহীন সুযোগের প্রস্তাব করা হয়েছে। যে মানুষ বিদেশে টাকা পাচার করেছে সেটা ফিরিয়ে আনবেন, এমন আশা করা ভুল। কিন্তু সরকারের এই সুযোগ দেয়া প্রমাণ করে সরকার এই সব লুটেরা পাচারকারীদের সাথেই আছে।

বাজেটে ভর্তুকি খাতে রাখা হয়েছে ৮২ হাজার কোটি টাকা যার বিরাট একটা অংশ যাবে বিদ্যুৎ খাতে। রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন বিদ্যুৎকেন্দ্র বসিয়ে রেখে কিংবা কম সক্ষমতায় চালিয়ে ব্যক্তিমালিকানাধীন কুইক রেন্টাল বিদ্যুৎকেন্দ্রের মালিকদের হাতে ভর্তুকির নামে হাজার হাজার কোটি টাকা জনগণের অর্থ তুলে দেয়া হবে আগের বছরগুলোর মত।

প্রাসঙ্গিক একটি সংবাদের প্রতিও আমরা দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চাই। ভারতে আদানি গ্রুপের তৈরি গোড্ডা কোল পাওয়ার প্ল্যান্ট থেকে ২৫ বছর মেয়াদে বিদ্যুৎ কিনে বাংলাদেশ এক লক্ষ কোটি টাকার বেশি শুধু ক্যাপাসিটি চার্জ দেবে। এতে ন্যায্য ব্যয় এর প্রায় তিনগুণ বাজেটে তৈরি পদ্মা সেতুর মত তিনটি সেতু তৈরি করা যাবে এই টাকা দিয়ে। এমনকি আগস্টে বিদ্যুৎকেন্দ্র সম্পন্ন হবার পর সঞ্চালন লাইনের অভাবে দেশে বিদ্যুৎ না আসলেও ডিসেম্বর পর্যন্ত চার মাসে এক ইউনিট বিদ্যুৎ না নিয়েও ক্যাপাসিটি চার্জ দিতে হবে ১২১৯ কোটি টাকা।

সরকারের লুটপাটের টাকার সংস্থান করতে সরকার এবার হাত বাড়িয়েছে সাধারণ মানুষের সঞ্চয়ের দিকে। সার্বজনীন পেনশন এর নামে মানুষের কাছ থেকে অতি দীর্ঘ মেয়াদে টাকা নিয়ে সেটার নয় ছয় শুরু হবে এই বছর থেকে। এক কথায় বলা যায়, দেশের সমষ্টিক অর্থনীতির সংকট এবং ভারসাম্যহীনতার মধ্যে প্রণীত এই বাজেট কোনো ভূমিকা রাখতে পারবে না। সম্প্রতি শ্রীলংকার চরম অর্থনৈতিক সংকটের উদাহরণ সামনে রেখেও সরকার সেখান থেকে মোটেও কিছু শেখেনি।
এএজেড

Header Ad

ফলোঅন এড়িয়ে ১৮১ রানে পিছিয়ে বাংলাদেশ

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ তৃতীয় দিনটা শুরু করেছিল ২ উইকেটে ৪০ রান নিয়ে। ২৩ রানের মাথায় মেহেদী হাসান মিরাজ যখন বিদায় নেন তখনো ফলোঅন এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ছিল ৮৫ রান। তবে জাকের আলীর ৫৩ রানে ভর করে শেষ পর্যন্ত ফলোঅন এড়াতে পেরেছে বাংলাদেশ।

এর আগে অ্যান্টিগা টেস্টে ৪৫০ রানে ইনিংস ঘোষণা করে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। জবাবে ব্যাট করতে নেমে ২ উইকেট হারিয়ে ৪০ রান সংগ্রহ করে দ্বিতীয় দিন শেষ করে টাইগাররা। তৃতীয় দিনের শুরুতেই শাহদাত হোসেন দিপুর উইকেট হারায় বাংলাদেশ। তবে লিটন দাসকে সঙ্গে নিয়ে মুমিনুল হক প্রতিরোধ গড়লেও ইনিংস বড় করতে পারেননি এই দুই ব্যাটার।

তাদের বিদায়ে ফলোঅনের শঙ্কায় পড়ে টাইগাররা। তবে জাকের আলি ও তাইজুল ইসলামের ব্যাটে ফলোঅন এড়ায় লাল-সবুজের বাংলাদেশ। তৃতীয় দিনের খেলা শেষ করেছে ৯ উইকেট হারিয়ে ২৬৯ রান সংগ্রহ করে।

মুমিনুল ২৩ বলে ৭ ও দিপু ৩১ বলে ১০ রানে নিয়ে তৃতীয় দিনে খেলতে নামেন। তবে এ দিন সুবিধা করতে পারেননি দিপু। দলীয় ৬৬ রানে ৭১ বলে ১৮ রান করে আউট হন তিনি।

দিপুর বিদায়ের পর ক্রিজে আসা লিটনকে সঙ্গে নিয়ে শুরুর ধাক্কা সামাল দেন। দেখেশুনে খেলে রানের চাকা সচল রাখেন এই দুই ব্যাটার। সাবলীল ব্যাটিংয়ে ফিফটি তুলে নেন মুমিনুল।

৬২ রানের জুটি গড়েন লিটন ও মুমিনুল। তবে দলীয় ১২৮ রানে ১১৬ বলে ৫০ রান করে আউট হন মুমিনুল। তার বিদায়ের পর পরই সাজঘরের পথ ধরেন লিটন। ৭৬ বলে করেন ৪০ রান।

এরপর জাকের আলিকে সঙ্গে নিয়ে চাপ সামাল দেওয়ার চেষ্টা করেন মেহেদী হাসান মিরাজ। তবে দলীয় ১৬৬ রানে ৬৭ বলে ২৩ রান করে আউট হন মিরাজ। তার বিদায়ে বেশ চাপে পড়ে বাংলাদেশ। এরপর তাইজুলকে সঙ্গে নিয়ে চাপ সামাল দেন জাকের আলি। ৬৮ রানের জুটি গড়েন এই দুই ব্যাটার।

ফিফটি তুলে নেন জাকের। তবে দলীয় ২৩৪ রানে ৬৩ বলে ২৫ রান করে আউট হন তাইজুল। ফিফটির পর ইনিংস বড় করতে পারেননি জাকের। ফিরেছেন ৫৩ রান করে। তার বিদায়ের পর ক্রিজে এসে সুবিধা করতে পারেননি হাসান মাহমুদ। ১৬ বলে ৮ রান করে আউট হন তিনি।

এরপর তাসকিন আহমেদ ও শরীফুল ইসলাম মিলে দিনের বাকি খেলা শেষ করেন। তাসকিন ১১ ও শরিফুল ৫ রানে অপরাজিত আছেন।

Header Ad

অটোরিকশা চলাচলে আপিল করবে সরকার

ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা মহানগর এলাকার সড়কে ব্যাটারি-চালিত অটোরিকশা চলাচল সীমিত করার বিষয়ে হাইকোর্টের দেওয়া আদেশের বিরুদ্ধে আপিল করবে সরকার।

রোববার (২৪ নভেম্বর) সন্ধ্যায় ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে একথা বলেন প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার । এ সময় উপস্থিত ছিলেন, প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম এবং উপ-প্রেস সচিব অপূর্ব জাহাঙ্গীর।

উপ-প্রেস সচিব বলেন, সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে হাইকোর্টের আদেশের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে আপিল করার। আমরা আশা করি, এ বিষয়ে সুপ্রিম কোর্ট থেকে একটি ইতিবাচক সিদ্ধান্ত পাওয়া যাবে। ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা শহরের রাস্তায় চলতে পারবে কি না, তা নিয়ে আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে একটি সমাধান খুঁজে পেতে চায় সরকার।

এর আগে, ঢাকা মহানগর এলাকার সড়কে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চলাচল বন্ধ করার আদেশ দেয় হাইকোর্ট; যা তিন দিনের মধ্যে বাস্তবায়নের নির্দেশ দেন সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে।

এরপর থেকেই বিভিন্ন স্থানে আন্দোলন করে আসছে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চালকরা। এ সময় হাইকোর্টের আদেশ প্রত্যাহারসহ ১১ দফা দাবি জানায় তারা।

Header Ad

পুতুলের সূচনা ফাউন্ডেশনের ব্যাংক হিসাব জব্দের নির্দেশ

ছবি: সংগৃহীত

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের প্রতিষ্ঠিত সূচনা ফাউন্ডেশনের ব্যাংক হিসাব জব্দ করতে ব্যাংকগুলোকে নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)।

রোববার (২৪ নভেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২-এর ২৩(১) (গ) ধারায় প্রদত্ত ক্ষমতাবলে সূচনা ফাউন্ডেশনের পরিচালিত সব হিসাবের লেনদেন ৩০ দিনের জন্য স্থগিত করার নির্দেশনা দেওয়া হলো।

এতে আরও বলা হয়, সূচনা ফাউন্ডেশনের নামে পরিচালিত সব হিসাবের হিসাব সংক্রান্ত তথ্যাদি (হিসাব খোলার ফরম, কেওয়াইসি ফরম, শুরু হতে হালনাগাদ লেনদেন বিবরণী) সংযোজিত এক্সেল শিট আগামী পাঁচ কর্মদিবসের মধ্যে এ ইউনিটে পাঠানোর অনুরোধ করা যাচ্ছে।

নির্দেশনার আওতায় লেনদেন স্থগিত করা হিসাবগুলোর ক্ষেত্রে মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ বিধিমালা, ২০১৯ -এর বিধি ২৬(২) প্রযোজ্য হবে বলে জানানো হয়েছে।

সায়মা ওয়াজেদ পুতুলছাড়াও সূচনা ফাউন্ডেশনের ট্রাস্টি বোর্ডে রয়েছেন ডা. মাজহারুল মান্নান, মো. শামসুজ্জামান, জাইন বারি রিজভী ও নাজমুল হাসান।

উল্লেখ্য, সূচনা ফাউন্ডেশন মূলত মানসিক ও স্নায়ুবিক প্রতিবন্ধিতা, অটিজম এবং মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যায় আক্রান্ত ব্যক্তিদের সাহায্য করার উদ্দেশে কাজ করে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ফলোঅন এড়িয়ে ১৮১ রানে পিছিয়ে বাংলাদেশ
অটোরিকশা চলাচলে আপিল করবে সরকার
পুতুলের সূচনা ফাউন্ডেশনের ব্যাংক হিসাব জব্দের নির্দেশ
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ৩৫ ফিলিস্তিনি
ভারতে যৌন ব্যবসায় বাধ্য করা হচ্ছে বাংলাদেশি তরুণীদের
ব্রাজিলকে ২-০ গোলে হারিয়ে ফাইনালের টিকিট পেল আর্জেন্টিনা
আওয়ামী লীগের ২ সাবেক সংসদ সদস্যের অন্তর্বর্তীকালীন জামিন
পলাশবাড়ীতে যৌথবাহিনীর অভিযানে অস্ত্র-গুলিসহ যুবক গ্রেফতার
আইপিএল মেগা নিলাম সর্বশেষ: কোন দলে কোন ক্রিকেটার?
রেকর্ড এডিট দাবি, দশ লাখ টাকার চেক নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে বিএনপি নেতা
পাকিস্তানে শিয়া-সুন্নি সহিংসতায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৮২
হত্যা মামলায় গ্রেফতার ডিসি মশিউর ও এডিসি জুয়েল বরখাস্ত
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে রেকর্ড মৃত্যু, শনাক্ত আরও ১০৭৯
আইপিএল ইতিহাসের সবচেয়ে দামি ক্রিকেটার পান্ত
আরও এক মামলায় খালাস পেলেন তারেক রহমান
সৌদি আরবে এক সপ্তাহে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেপ্তার
আমাদের নিয়ত সহি, জাতিকে সুষ্ঠু নির্বাচন উপহার দিতে চাই: সিইসি
৫ বিসিএস থেকে নিয়োগ পাবেন ১৮ হাজার ১৪৯ জন
শপথ নিলেন নতুন সিইসি ও ৪ নির্বাচন কমিশনার
দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চেয়ে থানায় জিডি করলেন নওশাবা