সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫ | ৮ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

প্রতিক্রিয়া / বাজেটে আলাদা কিছু হয়নি: নাগরিক ঐক্য

এই সরকার বিশেষ পরিস্থিতি বিবেচনায় বিশেষ কোনো পদক্ষেপ নেবে, এটা আমরা প্রত্যাশা করি না। করোনার মত বিশেষ একটা সময় যখন একেবারে ভিন্ন চিন্তার ভিন্ন কাঠামোর বাজেট দেওয়ার কথা ছিল, তখনও আমরা আগের সব বাজেটের গতানুগতিক ধারাবাহিকতাই দেখেছি। বর্তমানে দেশ যখন সামষ্টিক অর্থনীতির একটা বড় ঝুঁকিপূর্ণ পরিস্থিতিতে আছে তখনও গতানুগতিকতার বাইরে আলাদা কিছু হয়নি। বৃহস্পতিবার ৯ জুন সাকিব আনোয়ার স্বাক্ষরিত গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে ২০২২-২৩ অর্থবছরের বাজেট নিয়ে নাগরিক ঐক্যে দলের পক্ষ থেকে প্রতিক্রিয়ায় এসব কথা বলা।

বিবৃতিতে বলা হয়- সরকারের চরম অপ্রতুল পদক্ষেপের কারণে করোনার অভিঘাত সামলে উঠতে পারেনি দেশ। দেশের মূল্যস্ফীতি এখন সরকারের হিসাবের তুলনায় দ্বিগুণেরও বেশি। করোনার সময় দারিদ্র্য সীমার নিচে চলে গিয়েছিল দেশের প্রায় অর্ধেক মানুষ। অত্যন্ত উচ্চ মূল্যস্ফীতি দারিদ্র্যের পরিস্থিতি আরও অনেক বেশি ভয়ঙ্কর করে তুলেছে, এটা নিশ্চিতভাবেই বলা যায়।

ওদিকে ডলারের বিপরীতে টাকা তার মূল্য হারাচ্ছে অতি দ্রুত যাতে এই মূল্যস্ফীতি অদূর ভবিষ্যতে আরও ভয়ঙ্কর পর্যায়ে যাবে। দেশে বৈদেশিক বাণিজ্যে ভারসাম্যের চরম ঘাটতি ক্রমাগত বাড়ছে। প্রবাসী কর্মীদের রেমিট্যান্সে ভাটার টান দেখা যাচ্ছে। এছাড়া প্রতি বছর গড়ে প্রায় ৯০ হাজার থেকে ১ লাখ কোটি টাকা বিদেশে টাকা পাচারের কারণে দেশের রিজার্ভ দ্রুত কমে যাচ্ছে।

ওদিকে বিদেশি ঋণ নির্ভর কিছু প্রকল্পের গ্রেস পিরিয়ড শেষ হয়ে ঋণ পরিশোধ করা শুরু হয়েছে এবং সামনের দিনগুলোতে এটা আরও বাড়বে। অথচ সরকার ন্যায্য খরচের তুলনায় কয়েক গুন বেশি ব্যয় করে একের পর এক বিদেশি ঋণ নির্ভর অপ্রয়োজনীয় প্রকল্প নিচ্ছে তাদের নিজেদের লুটপাটের সুবিধার জন্য।

এই অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপটে কয়েকটি বিলাসী পণ্যের ওপরে শুল্ক বাড়িয়ে সেগুলোর আমদানি নিরুৎসাহিত করার চাইতে বড় কোনো পদক্ষেপ দেখা যায়নি। আবার ল্যাপটপ স্মার্টফোনের মত অত্যাবশ্যকীয় পণ্যের ওপরে শুল্ক বাড়ানো দেশের শিক্ষার্থী এবং তরুণদের শিক্ষা এবং ডিজিটাল দক্ষতা অর্জনের পথে বাধা হয়ে দাঁড়াবে। ছাড়াও রেফ্রিজারেটর/ফ্রিজ এবং এলপিজি সিলিন্ডারের মত অত্যাবশ্যক পণ্য এমনকি ট্রেন ভ্রমণের ওপর ভ্যাট আরোপ করে সাধারণ মানুষের জীবনে সংকট আরও বাড়ানো হচ্ছে।

টাকা পাচার নিয়ন্ত্রণ এর ক্ষেত্রে কোনো সুনির্দিষ্ট পদক্ষেপ বাজেটে নেই। এটা করা না গেলে কিছু পণ্যে শুল্ক বাড়িয়ে আমদানি কিছুটা কমিয়ে রিজার্ভ ঠিক রাখা যাবে না কোনোভাবেই। এই মুহূর্তে অর্থনীতির জন্য সবচেয়ে বড় সমস্যা মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের জন্য কোনো সুনির্দিষ্ট পদক্ষেপ নেই। সমস্যা হচ্ছে সরকার তো স্বীকারই করছে না যে মূল্যস্ফীতি এখন ১৫ শতাংশের কাছাকাছি।

চরম মূল্যস্ফীতির এই সময়ে জরুরি পদক্ষেপ হবার কথা ছিল সামাজিক নিরাপত্তা খাতে বরাদ্দ অনেক বাড়ানো। কিন্তু সেটা হয়নি। এমনকি এই উচ্চ মূল্যস্ফীতির মধ্যে ৫০০ কিংবা ৭৫০ টাকা ভাতার অংকও বাড়ানো হয়নি। দরিদ্র মানুষের টিকে থাকা একেবারেই অসম্ভব হয়ে পড়বে সামনের দিনগুলোতে।

বরাবরের মত পরোক্ষ করের ওপর নির্ভরশীল সরকার আয়করের ক্ষেত্রে কম উপার্জনের মানুষের চাপ তৈরি করছে। বাৎসরিক আয়ের করমুক্ত সীমা ৩ লক্ষ টাকা (অর্থাৎ মাসিক মাত্র ২৫ হাজার টাকা) বৃদ্ধি করা জরুরি ছিল অনেক আগেই। এটা এমনকি এবারও বাড়ানো হয়নি। শুধু মূল্যস্ফীতি বিবেচনায় নিলেও তো এই সীমা বাড়ার কথা।

সামান্য কর দিয়ে বিদেশে পাচার হওয়া টাকা দেশে ফেরত আনার জন্য প্রশ্নহীন সুযোগের প্রস্তাব করা হয়েছে। যে মানুষ বিদেশে টাকা পাচার করেছে সেটা ফিরিয়ে আনবেন, এমন আশা করা ভুল। কিন্তু সরকারের এই সুযোগ দেয়া প্রমাণ করে সরকার এই সব লুটেরা পাচারকারীদের সাথেই আছে।

বাজেটে ভর্তুকি খাতে রাখা হয়েছে ৮২ হাজার কোটি টাকা যার বিরাট একটা অংশ যাবে বিদ্যুৎ খাতে। রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন বিদ্যুৎকেন্দ্র বসিয়ে রেখে কিংবা কম সক্ষমতায় চালিয়ে ব্যক্তিমালিকানাধীন কুইক রেন্টাল বিদ্যুৎকেন্দ্রের মালিকদের হাতে ভর্তুকির নামে হাজার হাজার কোটি টাকা জনগণের অর্থ তুলে দেয়া হবে আগের বছরগুলোর মত।

প্রাসঙ্গিক একটি সংবাদের প্রতিও আমরা দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চাই। ভারতে আদানি গ্রুপের তৈরি গোড্ডা কোল পাওয়ার প্ল্যান্ট থেকে ২৫ বছর মেয়াদে বিদ্যুৎ কিনে বাংলাদেশ এক লক্ষ কোটি টাকার বেশি শুধু ক্যাপাসিটি চার্জ দেবে। এতে ন্যায্য ব্যয় এর প্রায় তিনগুণ বাজেটে তৈরি পদ্মা সেতুর মত তিনটি সেতু তৈরি করা যাবে এই টাকা দিয়ে। এমনকি আগস্টে বিদ্যুৎকেন্দ্র সম্পন্ন হবার পর সঞ্চালন লাইনের অভাবে দেশে বিদ্যুৎ না আসলেও ডিসেম্বর পর্যন্ত চার মাসে এক ইউনিট বিদ্যুৎ না নিয়েও ক্যাপাসিটি চার্জ দিতে হবে ১২১৯ কোটি টাকা।

সরকারের লুটপাটের টাকার সংস্থান করতে সরকার এবার হাত বাড়িয়েছে সাধারণ মানুষের সঞ্চয়ের দিকে। সার্বজনীন পেনশন এর নামে মানুষের কাছ থেকে অতি দীর্ঘ মেয়াদে টাকা নিয়ে সেটার নয় ছয় শুরু হবে এই বছর থেকে। এক কথায় বলা যায়, দেশের সমষ্টিক অর্থনীতির সংকট এবং ভারসাম্যহীনতার মধ্যে প্রণীত এই বাজেট কোনো ভূমিকা রাখতে পারবে না। সম্প্রতি শ্রীলংকার চরম অর্থনৈতিক সংকটের উদাহরণ সামনে রেখেও সরকার সেখান থেকে মোটেও কিছু শেখেনি।
এএজেড

Header Ad
Header Ad

ঢাকাসহ ১৪ অঞ্চলে ঝড়-বৃষ্টির সম্ভাবনা: আবহাওয়া অফিস

ছবি: সংগৃহীত

রাজধানী ঢাকাসহ দেশের ১৪টি অঞ্চলে আজ ঝড়ো হাওয়া ও বজ্রসহ বৃষ্টির সম্ভাবনার কথা জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। সোমবার (২১ এপ্রিল) সকাল ৬টা ৪৫ মিনিটে আবহাওয়া অফিসের ফেসবুক পেজে দেওয়া এক বিজ্ঞপ্তিতে এই পূর্বাভাস জানানো হয়।

ঢাকা, কিশোরগঞ্জ, ময়মনসিংহ, সিরাজগঞ্জ, টাঙ্গাইল, বগুড়া, পাবনা, গাইবান্ধা, দিনাজপুর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, কুমিল্লা, নোয়াখালী, চট্টগ্রাম এবং সিলেট।

এসব অঞ্চলের উপর দিয়ে পরবর্তী দুই থেকে চার ঘণ্টার মধ্যে ৪৫-৬০ কিলোমিটার বা তারও বেশি গতিতে ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। সেইসঙ্গে বজ্রপাতসহ বৃষ্টি বা বজ্রবৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

সকাল থেকেই রাজধানীতে গুমোট আবহাওয়া বিরাজ করছে। সকাল ৮টা ৫৫ মিনিট পর্যন্ত আকাশ কালো মেঘে ঢাকা ছিল। ঢাকায় আজ সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ছয় ঘণ্টার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আকাশ আংশিক মেঘলা থেকে সাময়িক মেঘলা থাকতে পারে। দক্ষিণ বা দক্ষিণ-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৮-১২ কিমি বেগে বাতাস প্রবাহিত হতে পারে, যা সময়ের সঙ্গে ৩০-৪০ কিমি পর্যন্ত বাড়তে পারে। দিনের তাপমাত্রাও সামান্য বাড়তে পারে।

সকাল ৬টায় ঢাকায় রেকর্ড করা তাপমাত্রা:

- সর্বোচ্চ: ২৮.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস
- সর্বনিম্ন: ২৮.০ ডিগ্রি সেলসিয়াস
- বাতাসে আর্দ্রতা: ৮৭ শতাংশ

চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, ময়মনসিংহ, ঢাকা, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের দু’এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বিদ্যুৎ চমকানো বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেইসঙ্গে সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে।

সূত্র: আবহাওয়া অধিদপ্তর

Header Ad
Header Ad

গ্রীষ্মে স্বাভাবিক থাকবে বিদ্যুৎ সরবরাহ: বিপিডিবি চেয়ারম্যান

ছবি: সংগৃহীত

চলতি গ্রীষ্মে বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক থাকবে বলে আশাবাদ প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (বিপিডিবি) চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মো. রেজাউল করিম। তিনি জানান, বিদ্যমান সব বিদ্যুৎকেন্দ্র সচল রাখতে কাজ করে যাচ্ছে কর্তৃপক্ষ, যাতে গ্রীষ্মকালে চাহিদা অনুযায়ী বিদ্যুৎ উৎপাদন নিশ্চিত করা যায়।

বার্তা সংস্থা বাসসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, বর্তমানে গড়ে দৈনিক ১৪,০০০ থেকে ১৪,৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে, যেখানে গড় চাহিদা প্রায় ১৫,০০০ মেগাওয়াট। গ্রীষ্মে এই চাহিদা সর্বোচ্চ ১৭,৮০০ মেগাওয়াট পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে, যেখানে উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ১৭,২৬০ মেগাওয়াট।

গত শনিবার দেশে উৎপাদিত বিদ্যুৎ ছিল ১১,৯৭১ মেগাওয়াট, যার বিপরীতে চাহিদা ছিল ১৪,৪৫১ মেগাওয়াট। রবিবার কর্মদিবস হওয়ায় চাহিদা আরও বেড়ে যায়। যদিও গ্রীষ্মে প্রায় ৭৫০ মেগাওয়াট ঘাটতির আশঙ্কা রয়েছে, বিপিডিবি মনে করে এই ঘাটতি কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হবে।

চেয়ারম্যান জানান, বিদ্যুৎ বিভ্রাটের পেছনে কারিগরি ত্রুটি বা প্রাকৃতিক দুর্যোগ (যেমন ঝড় বা বৃষ্টিপাত) একটি বড় কারণ। এছাড়া গ্যাসের চাহিদা পূরণে সরকার তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) আমদানি করছে, যা বিদ্যুৎ উৎপাদনের অন্যতম প্রধান জ্বালানি। ইতোমধ্যে স্পট মার্কেট থেকে দুটি কার্গো এলএনজি আমদানির প্রস্তাব অনুমোদন করেছে সরকার। এর আগে মার্চে যুক্তরাষ্ট্রের একটি কোম্পানি থেকেও এলএনজি আনা হয়েছে।

বিদ্যুৎ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান জানিয়েছেন, লোডশেডিং কমাতে সরকার নানা পদক্ষেপ নিয়েছে। সাশ্রয়ের লক্ষ্যে সরকারি অফিস, ব্যাংক, বাসাবাড়ি ও মসজিদে এসির তাপমাত্রা ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে না নামানোর পরামর্শ দিয়েছেন তিনি। এভাবে প্রতিদিন ২,০০০ থেকে ৩,০০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সাশ্রয় করা সম্ভব হবে।

সরবরাহ ও চাহিদার ভারসাম্য রক্ষায় সরকারের নানা উদ্যোগের কারণে চলতি গ্রীষ্মে বিদ্যুৎ পরিস্থিতি তুলনামূলক স্বস্তিদায়ক থাকবে বলে আশা করা হচ্ছে।

সূত্র: বাসস

Header Ad
Header Ad

পরমাণু কর্মসূচি থেকে না সরার ঘোষণা ইরানের

ছবি: সংগৃহীত

ইরান তার পরমাণু কর্মসূচি থেকে একচুলও সরছে না বলে জানিয়েছে দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। ইরানের আইন ও আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী কাজেম ঘারিবাবাদি সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধ করার অধিকার ইরানের জন্য একটি ‘লাল রেখা’। যুক্তরাষ্ট্রের সাথে পরোক্ষ আলোচনাতেও এই অবস্থান থেকে কোনোভাবেই সরে আসা হবে না।

রবিবার ইরানের সংসদের জাতীয় নিরাপত্তা ও পররাষ্ট্র নীতি কমিশনের এক বৈঠকে এই মন্তব্য করেন ঘারিবাবাদি। বৈঠকে তিনি ইতালির রোমে তেহরান-ওয়াশিংটনের মধ্যে অনুষ্ঠিত দ্বিতীয় দফার পরোক্ষ আলোচনা সম্পর্কে আইনপ্রণেতাদের বিস্তারিত অবহিত করেন।

কমিটির মুখপাত্র ইব্রাহিম রেজাই জানিয়েছেন, ঘারিবাবাদি আলোচনার মূল বিষয়গুলো তুলে ধরেছেন। বৈঠকে তিনি পুনরায় জোর দিয়ে বলেছেন, ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরান পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে চায় না এবং দেশটির পরমাণু কার্যক্রম সম্পূর্ণরূপে শান্তিপূর্ণ উদ্দেশ্যে পরিচালিত হচ্ছে।

ঘারিবাবাদি আরও বলেন, আলোচনার অন্যতম প্রধান বিষয় ছিল ইরানের ওপর আরোপিত বিভিন্ন নিষেধাজ্ঞা—বিশেষ করে মার্কিন কংগ্রেসের আইন এবং সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশ। ইরান চায়, এসব নিষেধাজ্ঞা যেন সম্পূর্ণরূপে এবং কার্যকরভাবে প্রত্যাহার করা হয়। শুধুমাত্র প্রতীকীভাবে নয়, বরং ইরানি জনগণের জন্য বাস্তব অর্থনৈতিক সুফল নিশ্চিত করতে হবে।

সূত্র: প্রেস টিভি

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ঢাকাসহ ১৪ অঞ্চলে ঝড়-বৃষ্টির সম্ভাবনা: আবহাওয়া অফিস
গ্রীষ্মে স্বাভাবিক থাকবে বিদ্যুৎ সরবরাহ: বিপিডিবি চেয়ারম্যান
পরমাণু কর্মসূচি থেকে না সরার ঘোষণা ইরানের
পর্যটকদের ভ্যাটের অর্থ ফেরত দেবে সৌদি সরকার
আজ কাতার যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস
ভুল বোঝাবুঝিতে গাজায় ১৪ জরুরি সেবাদাতা কর্মীকে হত্যা!
জেলা প্রশাসকের দফতরে স্মারকলিপি দিল আওয়ামী লীগ
বিয়ের আশ্বাসে স্বামীর ১১ লাখ টাকা নিয়ে ঘর ছাড়লেন নারী, প্রেমিকের ফাঁদে পড়ে দলবেঁধে ধর্ষণের শিকার
বিয়ে না করেই পঞ্চাশে অন্তঃসত্ত্বা অভিনেত্রী, তোলপাড় নেটদুনিয়া
পারভেজের মৃত্যুতে গ্রামের বাড়িতে মাতম, পাগলপ্রায় মা-বাবা ও একমাত্র বোন
বাংলাদেশের হয়ে খেলতে রাজি কিউবা মিচেল
আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের পদত্যাগ দাবি করলেন নুর
২০২৫ শেষ হওয়ার আগেই ৫০ সেঞ্চুরিতে দেশের প্রথম এনামুল হক
ভিসা বাতিল করায় ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ভারতীয় ও চীনা শিক্ষার্থীদের মামলা
একনেকে ২৪ হাজার কোটি টাকার ১৬ প্রকল্প অনুমোদন
বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি
এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল
দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হওয়া নিয়ে বিএনপির অভিমত
ফাইয়াজের মামলায় আইন মন্ত্রণালয়ের এখতিয়ার নেই: আসিফ নজরুল
ভারতের উত্তরপ্রদেশে এক ছাত্রীকে ৭ দিন ধরে আটকে ২৩ জন মিলে ধর্ষণ!