শুক্রবার, ৩১ জানুয়ারি ২০২৫ | ১৬ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

আমরা স্বাধীনতা পেলেও মুক্তি পাইনি : জি এম কাদের

আমরা স্বাধীনতা, ভূখন্ড আর পতাকা পেলেও মুক্তি পাইনি উল্লেখ করে জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান ও বিরোধী দলীয় উপনেতা গোলাম মোহাম্মদ কাদের বলেছেন, যে মুক্তির জন্য দীর্ঘ নয় মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ হয়েছে, ৩০ লাখ শহীদ জীবন দিয়েছে, লাখ লাখ মা-বোন সম্ভ্রম দিয়েছে সেই মুক্তি আমরা আজো পাইনি। তাই মুক্তির সংগ্রাম এখনো শেষ হয়নি। আবারো মুক্তির সংগ্রাম শুরু করতে হবে, এবারের মুক্তির সংগ্রাম হয়তো আরো কঠিন হবে। মুক্তি সংগ্রামে হয়তো আরো বেশি ত্যাগ স্বীকার করতে হবে, আরো বেশি রক্ত দিতে হবে। মুক্তির আন্দোলনের জন্য নেতা-কর্মীদের প্রস্তুত হতে নির্দেশ দিয়েছেন তিনি।

রবিবার (১৯ ডিসেম্বর) বিকেলে জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যানের বনানী কার্যালয় মিলনায়তনে বিজয় দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তৃতায় এ কথা বলেন দলটির চেয়ারম্যান।

জি এম কাদের বলেন, আগামীকাল বিকেল ৪টায় রাষ্ট্রপতির আমন্ত্রণে জাতীয় পার্টির ৮ সদস্যের প্রতিনিধি দল বঙ্গভবনে যাবেন। রাষ্ট্রপতির সাথে সংলাপের পরে আলোচনার বিষয়বস্তু নিয়ে গণমাধ্যমের সামনে কথা বলবেন তিনি।

এ সময় তিনি আরও বলেন, ব্রিটিশ আমল থেকেই আমরা শোষণ, বৈষম্য, বঞ্চনা ও নির্যাতনের শিকার হয়েছি। পাকিস্তান সৃষ্টির পর থেকে পশ্চিম পাকিস্তানিরা আমাদের সাথে বৈষম্য শুরু করে। আমাদের সম্পদ লুট করতে শুরু করে তারা। বাঙালিদের তারা দ্বিতীয় ও তৃতীয় শ্রেণির নাগরিকে পরিণত করে। এর প্রতিবাদেই আমাদের মুক্তির সংগ্রাম। আমরা স্বাধীনতা পেলেও এখনো মুক্তি পাইনি। ১৯৯১ সালের পর আওয়ামী লীগ ও বিএনপি বারবার রাষ্ট্র ক্ষমতায় গিয়ে দেশের মানুষের সাথে বৈষম্য শুরু করেছে। আওয়ামী লীগ ও বিএনপি না করলে যোগ্যতা থাকলেও চাকরি মেলে না, ব্যবসা করতে পারে না। একটি আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের রিপোর্ট অনুযায়ী গেলো ৬ বছরে ৪ লাখ কোটি টাকা পাচার হয়েছে বাংলাদেশ থেকে। এর বাইরে আরো কত শত কোটি টাকা পাচার হয়েছে তার কোনো হিসেব নেই।

জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান বলেন, ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে ক্ষমতাসীনরা ভয়াবহ পরিবেশ সৃষ্টি করেছে। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের ওপর হামলা, বাড়ি-ঘরে অগ্নিসংযোগ নিত্য দিনের ঘটনা হয়ে দাঁড়িয়েছে। জাতীয় পার্টি প্রার্থীদের মাঠে দাঁড়াতে দিতে চাচ্ছে না, পাশাপাশি নির্বাচনে প্রার্থীতা প্রত্যাহারে চাপ দিচ্ছে। ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে জয়ী হতে সরকার সমর্থকরা সব ধরনের অনিয়ম করছে।

তিনি বলেন, মানুষের জীবনের নিরাপত্তা নেই। খাবার ও কর্মসংস্থানের নিরাপত্তা নেই। রাস্তায় প্রতিদিন মানুষ মারা যাচ্ছে, যেন দেখার কেউ নেই।

জি এম কাদের বলেন, গণপরিবহন কারা পরিচালনা করে তা কেউ জানে না। গণপরিবহন পরিচালনায় সরকারের কোনো হাত নেই তা বোঝাই যায়। কিন্তু মাঝে মাঝে মনে হয়, যারা গণপরিবহন পরিচালনা করেন তারাই সরকার পরিচালনা করেন।

তিনি বলেন, সরকারি দল আনন্দ-ফুর্তি করতে মাঝে মাঝে রাস্তা দখল করে। এ সময় লাখো মানুষ সীমাহীন ভোগান্তির শিকার হয়, অসুস্থ্য রোগীরা হাসপাতালে যেতে পারে না। পরে সরকারি দলের পক্ষ থেকে একটি দুঃখ প্রকাশ করা হয় যেন তাদের ফুর্তি করাটাই সবচেয়ে জরুরি।

এ সময় জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, আওয়ামী লীগের দুর্নীতি ও দুঃশাসনের সাথে আমাদের সমর্থন নেই। কিন্তু জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বিষয়ে আমাদের কোন দ্বিমত নেই।

তিনি আরো বলেন, আওয়ামী লীগের সাথে আমরা এক তরফা প্রেম করে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছি। তাই আগামীতে নিজস্ব কর্মসূচি নিয়ে গণমানুষের প্রত্যাশা পূরণের রাজনীতি নিয়ে এগিয়ে যাবে জাতীয় পার্টি।

জাতীয় পার্টির কো-চেয়ারম্যান এবি এম রুহুল আমিন হাওলাদার বলেন, পল্লীবন্ধু হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের সাথে কোন দল কি আচরণ করেছিল আমরা তা ভুলিনি।

তিনি আরও বলেন, যারা পল্লীবন্ধুকে স্বৈরাচার বলেন তারা নিজেদের চেহারা একটু আয়নায় দেখে নিন। দেশ ও মানুষের সুখ এবং সম্বৃদ্ধির জন্যই জাতীয় পার্টির রাজনীতি।

এ সময় আরও বক্তব্য রাখেন কো-চেয়ারম্যান সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা, প্রেসিডিয়াম সদস্য এমএম আব্দুল মান্নান, মীর আব্দুস সবুর আসুদ, অ্যাডভোকেট মো. রেজাউল ইসলাম ভূঁইয়া, বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সাত্তার মিয়া, উপদেষ্টামন্ডলীর সদস্য শেরীফা কাদের, ইঞ্জিনিয়ার মো. সিরাজুল হক, ভাইস চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলম পাঠান, যুগ্ম মহাসচিব গোলাম মোহাম্মদ রাজু, মহিলা পার্টির সদস্য সচিব হেনা খান পন্নি, জাতীয় স্বেসেবক পার্টির সাধারণ সম্পাদক মো. বেলাল হোসেন, জাতীয় যুব সংহতির সদস্য সচিব আহাদ ইউ চৌধুরী শাহীন, জাতীয় ছাত্র সমাজ-এর সহ সভাপতি শাহ ইমরান রিপন।

পরে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা ও জাতীয় সাংস্কৃতিক পার্টির আহ্বায়ক শেরীফা কাদের এমপির নির্দেশনায় মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশ করে জাতীয় সাংস্কৃতিক পার্টি।

এসএম/এসআইএইচ

 

Header Ad
Header Ad

প্রথম আরব নেতা হিসেবে সিরিয়া সফরে কাতারের আমির

ছবি: সংগৃহীত

প্রথমবারের মতো কোনো আরব নেতা সিরিয়া সফরে গেলেন কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি। বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) স্থানীয় সময় তিনি সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কে পৌঁছান। চীনের রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা সিনহুয়া এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, সিরিয়ায় প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের সরকারের পতনের পর এই প্রথমবার কোনো সরকারপ্রধান বা রাষ্ট্রপ্রধান দেশটি সফর করলেন। বর্তমানে সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন আহমেদ আল-শারা। সফরের সময় দামেস্ক আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে উপস্থিত থেকে কাতারের আমিরকে স্বাগত জানান তিনি।

কাতারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র এক বিবৃতিতে জানান, নতুন সিরীয় প্রশাসনের সঙ্গে কাতার মাঠপর্যায়ে কাজ করতে আগ্রহী। বিশেষ করে সিরিয়ার জনগণের জন্য চলমান চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা করা, ইসরায়েলি দখলদারিত্ব প্রতিহত করা এবং সিরিয়ার ওপর থেকে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারে সহায়তা করার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে দেশটি।

বিশ্লেষকদের মতে, কাতারের আমিরের এই সফর মধ্যপ্রাচ্যের ভূ-রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন আনতে পারে। দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক অস্থিরতার পর এই সফর দুই দেশের সম্পর্ক পুনর্গঠনে ভূমিকা রাখবে বলে আশা করা হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

শহীদ ইয়ামিনকে হত্যা করল কে? পুলিশের তদন্তে নতুন বিতর্ক

ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শহীদ শাইখ আশহাবুল ইয়ামিন হত্যাকাণ্ডে পুলিশের সংশ্লিষ্টতা নেই বলে প্রতিবেদন দিয়েছে তদন্ত কমিটি। তবে এই প্রতিবেদন নিয়ে ব্যাপক বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে। অভিযোগ উঠেছে, তদন্ত কর্মকর্তারা পুলিশের দায় এড়াতে পক্ষপাতমূলক প্রতিবেদন দিয়েছেন এবং ইয়ামিনকে সন্ত্রাসী হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন।

সমালোচকরা বলছেন, শেখ হাসিনার শাসনামলে পুলিশের নৈতিক অবক্ষয় এতটাই চরমে পৌঁছেছে যে গণঅভ্যুত্থানের পরও তারা নিজেদের পরিবর্তন করতে পারেনি। বরং, কঠিন চাপে থেকেও পুলিশের বিতর্কিত কর্মকাণ্ড মাঝে মাঝেই প্রকাশ পাচ্ছে।

তদন্ত প্রতিবেদনে পুলিশের দাবি, ইয়ামিন এপিসি (সাঁজোয়া যান) কারে উঠলে বাইরে থেকে সন্ত্রাসীরা গুলি ছোঁড়ে, যা তাকে আহত করে। এরপর এএসআই মোহাম্মদ আলী তাকে নামানোর চেষ্টা করেন, কিন্তু তার হাতে ব্যথা থাকায় ফসকে পড়ে যান ইয়ামিন। পুলিশ আরও জানায়, জনগণের কাছে হস্তান্তরের জন্য তাকে রোড ডিভাইডারে রাখা হয়, যাতে কেউ তাকে হাসপাতালে নিয়ে যেতে পারে।

তবে এই বক্তব্যের সঙ্গে ঘটনাস্থলের ভিডিও ফুটেজের কোনো মিল পাওয়া যায়নি। ভিডিও বিশ্লেষণে দেখা যায়, পুলিশের সদস্যরা নীল রঙের এপিসি কারের ওপর ইয়ামিনকে ফেলে রেখে টহল চালায় এবং ছাত্র-জনতার ওপর গুলি চালায়। কিছুক্ষণ পর এপিসি কারটি সাভারের রানা প্লাজা ও ভ্যাট অফিসের মাঝামাঝি এলাকায় আসে। এরপর এপিসির ভেতর থেকে এক পুলিশ সদস্য দরজা খুলে দেয় এবং আরেকজন ইয়ামিনকে টেনে-হিঁচড়ে রাস্তায় ফেলে দেয়।

ভিডিওতে আরও দেখা যায়, গুলিবিদ্ধ ইয়ামিন তখনও জীবিত ছিলেন। প্রচণ্ড কষ্টে নিশ্বাস নিতে দেখা যায় তাকে। তার পরনে ছিল নেভি ব্লু ট্রাউজার ও খয়েরি রঙের জামা। এপিসি থেকে ফেলে দেওয়ার পর তার দুই হাত দুই দিকে ছড়িয়ে যায় এবং একটি পা এপিসির বাঁ দিকের চাকার সঙ্গে আটকে থাকে। মৃত ভেবে পুলিশের সদস্যরা তার পায়ে আর গুলি না করে রাস্তার এক প্রান্ত থেকে অপর প্রান্তে টেনে রোড ডিভাইডারের পাশে ফেলে দেয়। এরপর আরও দুই পুলিশ সদস্য নেমে এসে তাকে সার্ভিস লেনে ফেলে রেখে চলে যায়।

পুলিশের এই প্রতিবেদনকে ‘চরম পক্ষপাতদুষ্ট’ উল্লেখ করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় একে অগ্রহণযোগ্য বলে ঘোষণা দিয়েছে। মন্ত্রণালয়ের এক সভায় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় যে, তদন্ত কর্মকর্তারা শুধু পুলিশ সদস্যদের বক্তব্য নিয়েছেন, অথচ কোনো প্রত্যক্ষদর্শী, সংবাদকর্মী বা সাধারণ মানুষের সাক্ষ্য নেননি। এ কারণে তদন্ত প্রক্রিয়াকে পক্ষপাতদুষ্ট ও অবিশ্বাস্য বলে মনে করা হচ্ছে।

এছাড়া, সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ এক প্রতিবেদনে পুলিশের আচরণকে ‘ভয়ংকর বর্বরতা’ হিসেবে উল্লেখ করেছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, তদন্ত কমিটির তিন পুলিশ সদস্য দায়িত্বে চরম অবহেলা করেছেন এবং অপেশাদারসুলভ আচরণ করেছেন। তাদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য জননিরাপত্তা বিভাগের রাজনৈতিক শাখাকে সুপারিশ করা হয়েছে।

স্থানীয়দের অভিযোগ, পুলিশ নীল এপিসি কার থেকে ইয়ামিনের গুলিবিদ্ধ দেহ রাস্তায় ফেলে আতঙ্ক সৃষ্টি করতে চেয়েছিল। ঘটনাটি ঘটে সাভারের আশুলিয়া এলাকায়। কোনো ময়নাতদন্ত বা আনুষ্ঠানিক মৃত্যুসনদ না দিয়েই হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ইয়ামিনের লাশ হস্তান্তর করে।

ঢাকা ও সাভার রেঞ্জের ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তারা ইয়ামিনের মৃত্যুর ঘটনায় মামলা না করার জন্য পরিবারকে ভয়ভীতি দেখায়। পরে, পরিবার তাকে সাভারের তালবাগে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করতে চাইলে স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা মিজানুর রহমান মিজান বাধা দেন। শেষ পর্যন্ত ব্যাংক টাউন কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়।

তদন্ত প্রতিবেদন অনুযায়ী, পুলিশ দায় মুক্তি পেয়েছে। কিন্তু ভিডিও ফুটেজের ভয়ংকর দৃশ্যগুলো ও প্রত্যক্ষদর্শীদের বর্ণনার সঙ্গে পুলিশের বক্তব্যের কোনো মিল নেই। তাহলে, শহীদ ইয়ামিনকে হত্যা করল কে? পুলিশের তদন্তে যদি সত্য প্রকাশ না পায়, তবে স্বাধীন তদন্ত কমিটির মাধ্যমে পুনরায় এই হত্যাকাণ্ডের বিচার দাবি উঠেছে। নিহত ইয়ামিনের পরিবার এবং আন্দোলনকারীরা ন্যায়বিচারের জন্য লড়াই চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছে।

Header Ad
Header Ad

রংপুর থেকে গ্রেফতার সাবেক সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান

ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলা ও একাধিক হত্যা মামলায় সাবেক সমাজকল্যাণ মন্ত্রী মোহাম্মদ নুরুজ্জামানকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) রাত ৯টায় রংপুর মহানগরীর সেন্ট্রাল রোডের পোস্ট অফিসের গলির এক বাসা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের উপ-পুলিশ কমিশনার (অপরাধ) মোহাম্মদ শিবলী কায়সার।

উল্লেখ্য, ৫ আগস্টের পর থেকে মোহাম্মদ নুরুজ্জামান আত্মগোপনে ছিলেন। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর দীর্ঘদিনের নজরদারির পর অবশেষে তাকে গ্রেফতার করা হলো।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

প্রথম আরব নেতা হিসেবে সিরিয়া সফরে কাতারের আমির
শহীদ ইয়ামিনকে হত্যা করল কে? পুলিশের তদন্তে নতুন বিতর্ক
রংপুর থেকে গ্রেফতার সাবেক সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান
কোটা পদ্ধতি পুনরায় পর্যালোচনার নতুন ৩ সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের
আমরা কারও কাছে চাঁদা চাইনি, চাইবোও না: জামায়াত আমির
নওগাঁ বারের নির্বাচনে সব পদে বিএনপি প্যানেলের জয়
আরব আমিরাতে চাঁদ দেখা গেছে, পবিত্র শবে বরাত ১৪ ফেব্রুয়ারি
ডিপসিকের চেয়েও কার্যকর নতুন এআই আনার দাবি আলিবাবার
প্রাথমিক শিক্ষার মান উন্নয়ন ও গুণগত পরিবর্তনই আমাদের মূল লক্ষ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
বাণিজ্য মেলায় সংঘর্ষ, আহত ১৬
শেখ হাসিনাসহ জড়িতদের বিচার দাবিতে আমরণ অনশনে বৈষম্যবিরোধী ছাত্ররা
পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নিলে নিজেই জানিয়ে দিবো: তথ্য উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম
সাত কলেজের জন্য হচ্ছে ‘জুলাই ৩৬ বিশ্ববিদ্যালয়’
ভোটারদের আস্থা পুনরুদ্ধারে উদ্যোগ নিতে বলেছে ইইউ: ইসি সচিব
রংপুরের টানা চতুর্থ হার, প্লে-অফের দৌড়ে টিকে রইলো খুলনা
চিরতরে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে ঢাকার মধুমিতা সিনেমা হল
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে 'জয় বাংলা' স্লোগান, আটক ৫
প্রধান উপদেষ্টার উদ্বোধনে শুরু হচ্ছে একুশে বইমেলা
সুইডেনে পবিত্র কোরআন পোড়ানো সেই যুবককে গুলি করে হত্যা
বাংলাদেশ পুলিশে ১৬টি শূন্য পদে নিয়োগ, আবেদন শুরু ২ ফেব্রুয়ারি