রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪ | ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ছোটখাটো ভুল বুঝাবুঝি ভুলে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান ফখরুলের

বর্তমান সরকারকে হটাতে বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোকে ‘ছোটখাটো ভুল বুঝাবুঝি’ ভুলে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহবান জানিয়েছেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

শনিবার ১৬ এপ্রিল গুলশানের ইমামুয়েল কনভেনশন সেন্টারে ২০ দলীয় জোটের শরিক জাতীয় পার্টি (কাজী জাফর) এক ইফতার অনুষ্ঠানে বিএনপি মহাসচিব এ আহ্বান জানান।

তিনি বলেন, ‘আজকে একদিকে বাংলাদেশের ভয়াবহ অর্থনৈতিক অবস্থা, আইনশৃঙ্খলা অবস্থা, দুর্নীতি সর্বব্যাপী অবস্থা, দ্রব্যমূল্যের অসহনীয় অবস্থা আর অন্যদিকে রাজনৈতিক অবস্থা। এই ভয়াবহ অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসার জন্য আমাদের রাজনৈতিক দলগুলোর দায়িত্ব অনেক বেশি, এই দায়িত্ব পালন করতে হবে।'

তিনি বলেন, আমাদের ছোট-খাটো ভুল বুঝাবুঝি, ছোট-খাটো বিভেদ সব ভুলে গিয়ে শুধু গণতন্ত্রকে এখানে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়ার জন্য মানুষের অধিকারকে ফিরিয়ে আনার জন্য, মানুষের ভোটের অধিকারকে ফিরিয়ে আনার জন্যে আমাদের সকলকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। সেজন্য আমরা সবসময় জাতীয় ঐক্যের কথা বলছি, জাতীয় ঐক্যের ওপরে আমরা অত্যন্ত গুরত্বরোপ করছি।

মির্জা ফখরুল বলেন, 'আসুন আমাদের মধ্যকার ছোট-খাটো বিরোধ ভুলে গিয়ে দেশে গণতন্ত্রকে ফিরিয়ে আনার জন্য, দেশকে রক্ষা করার জন্য, দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বকে রক্ষা করার জন্য আমরা ঐক্যবদ্ধ হয়ে এই যে জালেম গণতন্ত্রবিরোধী সরকার যারা আমাদের ওপরে চেপে বসে আছে তার বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ সংগ্রামের মধ্য দিয়ে আমরা এদেরকে সরে যেতে বাধ্য করি, পদত্যাগে বাধ্য করি এবং নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য নিরপেক্ষ সরকার গঠন করে তার অধিনে নির্বাচনের মধ্য দিয়ে আমাদের জনগনের পার্লামেন্ট, জনগনের সরকার প্রতিষ্ঠা করি। এটাই আমাদের সামনে লক্ষ্য।'

মির্জা ফখরুল বলেন, 'আপনারা লক্ষ্য করেছেন আমাদের দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান সাহেব পরিষ্কার করে বলেছেন যে, একটি নিরপেক্ষ সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করে তারপর তাদের অধীনে নির্বাচনের মধ্য দিয়ে আন্দোলন যারা করেছে তাদের সকলকে নিয়ে সকলের মতামতের ভিত্তিতেই ভবিষ্যতে দেশ পরিচালনা করা হবে।'

জাতীয় পার্টি (কাজী জাফর) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দারের সভাপতিত্বে ও যুগ্ম মহাসচিব এএসএম শামীমের সঞ্চালনায় ইফতারপূর্ব অনুষ্ঠানে অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক মাহবুব উল্লাহ, বিএনপির শাহজাহান ওমর, বাংলাদেশ গণ-অধিকার পরিষদের রেজা কিবরিয়া, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, ইসলামী ঐক্যজোটের অ্যাডভোকেট এমএ রকীব ও জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) মহাসচিব আহসান হাবিব লিংক বক্তব্য রাখেন।

ইফতারে এলডিপির রেদোয়ান আহমেদ, শাহাদাত হোসেন সেলিম, জামায়াতে ইসলামী মোবারক হোসেন, লেবার পার্টির মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, ন্যাশনাল পিপলস পার্টির ফরিদুজ্জামান ফরহাদ, ভাসানী অনুসারী পরিষদের শেথ রফিকুল ইসলাম বাবুল, জাগপার খন্দকার লুতফর রহমান, জাতীয় দলের সৈয়দ এহসানুল হুদা, ন্যাপ ভাসানী আজহারুল ইসলাম, বিকল্পধারা বাংলাদেশের অধ্যাপক নুরুল আমিন ব্যাপারী, এনডিপির আবু তাহের, মুসলিম লীগের শেখ জুলফিকার বুলবুল চৌধুরী, ডিএলের সাইফুদ্দিন আহমেদ মনি, জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের মওলানা মহিউদ্দিন ইকরাম, সাম্যবাদী দলের নুরুল ইসলাম, কল্যাণ পার্টির আমিনুল ইসলাম প্রমূখ নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

জাতীয় পার্টি (কাজী জাফর) আহসান হাবিব লিংকন, নওয়াব আলী আব্বাস খান, মাওলানা রুহুল আমীন, মুজিবুর রহমান, সেলিম মাস্টারসহ কেন্দ্রীয় ও অঙ্গসংগঠনের নেতারা ইফতারে অংশ নেন।

এমএইচ/এএস

Header Ad

আমাদের নিয়ত সহি, জাতিকে সুষ্ঠু নির্বাচন উপহার দিতে চাই: সিইসি

গণমাধ্যমের সামনে বক্তব্য রাখছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এস এম মো. নাসির উদ্দীন। ছবি: সংগৃহীত

নবনিযুক্ত প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এস এম মো. নাসির উদ্দীন ও চার নির্বাচন কমিশনার (ইসি) আনুষ্ঠানিকভাবে শপথ নিয়েছেন। শপথ শেষে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন নবনিযুক্ত নির্বাচন কমিশনার। এসময় এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমাদের নিয়ত সহি। জাতিকে আমরা একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও স্বচ্ছ নির্বাচন উপহার দিতে চাই। আর এ সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য যা যা করা দরকার তাই করব।

রোববার (২৪ নভেম্বর) দুপুর দেড়টার পর সুপ্রিম কোর্টের জাজেস লাউঞ্জে তাদের শপথ পাঠ করান প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদ।

প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দীন বলেন, যেকোনো ধরনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করার সক্ষমতা আমাদের আছে। এর আগে তথ্য ও জ্বালানি মন্ত্রণালয়ের সচিব থাকাকালে বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে এসেছি।

যে শপথ নিয়েছি এর সম্মানটা রাখতে চাই। আমার শপথ ভঙ্গ হবে না, আমি এই দায়িত্বকে জীবনের একটি অপরচুনিটি (সুযোগ) হিসেবে দেখছি। দেশের মানুষ ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত, তারা ফ্রি ফেয়ার একটা ইলেকশনের জন্য সংগ্রাম করেছে, অনেক আন্দোলন করেছে। বিগত বছরগুলোতে অনেকে রক্ত দিয়েছে। আমি তাদেরকে একটা ফ্রি, ফেয়ার এবং ক্রেডিবল (স্বচ্ছ ও গ্রহণযোগ্য) ইলেকশন দেওয়ার জন্য প্রতিশ্রুত বদ্ধ। আমি আমার সর্বোচ্চটা দেওয়ার চেষ্টা করব। আমি ইনশাল্লাহ কনফিডেন্ট। আমরা সবাই মিলে আপনাদের সবার সহযোগিতা নিয়ে, দেশবাসীর সহযোগিতা নিয়ে, রাজনৈতিক দলগুলোর সহযোগিতাসহ এ জাতিকে একটা স্বচ্ছ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন উপহার দিতে পারব।

আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সংস্কার একটি চলমান প্রক্রিয়া, নির্বাচন করতে গেলে কিছু এসেনশিয়াল সংস্কার লাগবে। যেমন- এখন নানা রকম কথা হচ্ছে- আনুপাতিক ভোটের হারে এবং আগের নিয়মে হবে। সংবিধানে যদি এটার ফয়সালা না হয় তাহলে আমরা নির্বাচনটা করব কীভাবে। ইলেকশন করতে ইয়ং জেনারেশন যারা ভোট দেওয়ার জন্য বছরের পর বছর মুখিয়ে আছে, তাদেরকে তো ভোটার লিস্টে আনতে হবে। আমাকে ভোটার লিস্ট করতে হবে, কোথায় কোথায় রিফর্মশেনের দরকার হবে, সেটা আমরা পাব। এ বিষয়ে নির্বাচন সংস্কার কমিশন কাজ করছে। আগে তাদের পরামর্শ আসুক। এর যেগুলো গ্রহণযোগ্য সেগুলো আমাদের বাস্তবায়ন করতে হবে। সংবিধান যদি ঠিক না হয়, তাহলে আমাদের যাত্রা এলোপাথাড়ি হয়ে যাবে। সংস্কার কমিশন কাজ করছে, এটা শেষ হোক। আর বেশিদিনতো নেই। সরকার বলছে ডিসেম্বরের মধ্যে কমিশনগুলোর রিপোর্ট দেবে। আপনারা আশস্ত থাকুন, আমাদের নিয়ত সহি। ইনশাল্লাহ একটা ফ্রি, ফেয়ার অ্যান্ড ক্রেডিবল নির্বাচন হবে। এবার আরেকটা সুযোগ এসেছে, রাজনৈতিক দলগুলো, যারা নির্বাচন করবে তারা ১৫-১৬ বছর ধরে বলে আসছে আমরা ভোটের অধিকার চাই। আমরা আমাদের ভোট দিতে চাই। সুতরাং আমরা তাদের সঙ্গে পাব। তাদের দাবিকে বাস্তবায়ন করব, তারাও জাতির কাছে ওয়াদাবদ্ধ।

আওয়ামী লীগকে নির্বাচনে আনার ইচ্ছে আছে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, রিফর্ম কমিটির সুপারিশ আসুক, অনেক বির্তক চলছে, বিতর্কের ফয়সালা হোক। ফয়সালা হলে আপনারা দেখতে পারবেন।

প্রসঙ্গত, প্রধান নির্বাচন কমিশনার হিসেবে বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) নিয়োগ পান সাবেক সচিব এ এম এম মো. নাসির উদ্দীন। তার সঙ্গে চার নির্বাচন কমিশনারের নামও ঘোষণা করা হয়।

তারা হলেন- সাবেক অতিরিক্ত সচিব আনোয়ারুল ইসলাম সরকার, সাবেক জেলা ও দায়রা জজ আবদুর রহমান মাসুদ, সাবেক যুগ্ম সচিব বেগম তাহমিদা আহমেদ ও ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ।

সংবিধানের ১১৮(১) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী তাদের নিয়োগ দেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।

নিয়োগ পাওয়ার পর সেদিন তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় নবনিযুক্ত প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) নাসির উদ্দীন বলেন, অবাধ, সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য যা যা করা দরকার, তা তা করব, ইনশাআল্লাহ। যে দায়িত্ব এসেছে, তা আমাদের সুষ্ঠুভাবে পালন করতে হবে সবার সহযোগিতা নিয়ে।

Header Ad

৫ বিসিএস থেকে নিয়োগ পাবেন ১৮ হাজার ১৪৯ জন

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মোখলেস উর রহমান। ছবি : সংগৃহীত

বিসিএস ক্যাডার ও নন–ক্যাডার মিলে মোট ১৮ হাজার ১৪৯ জনকে নিয়োগ দেয়া হবে। এর মধ্যে ক্যাডার পদে ১২ হাজার ৭১০ জন এবং নন-ক্যাডারে ৫ হাজার ৪৩৯ জনকে নিয়োগ দেয়া হবে জানিয়েছেন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মোখলেস উর রহমান।

রোববার (২৪ নভেম্বর) সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান তিনি।

এছাড়াও দ্রুত সময়ের মধ্যে ৪৭তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি দেয়া হবে বলে জানান জনপ্রশাসন সচিব। তিনি বলেন, ক্যাডার পদে ৪৩তম বিসিএসে ২০৬৪ জন, ৪৪তম বিসিএসে ১৭১০ জন, ৪৫তম বিসিএসে ২৩০৯ জন, ৪৬তম বিসিএসে ৩১৪০ জন এবং ৪৭তম বিসিএসে ৩৪৮৭ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে।

জনপ্রশাসন সিনিয়র সচিব বলেন, নন-ক্যাডার পদে ৪৩তম বিসিএস থেকে ৬৪২ জন, ৪৪তম বিসিএসের ১৭৯১ জন, ৪৫তম বিসিএসে ১৫৭০ জন, ৪৬তম বিসিএসে ১১১১ জন, ৪৭তম বিসিএসে ৩২৫ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে।

ক্যাডার ও নন ক্যাডার মিলিয়ে ১৮১৪৯ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে বলে জানান তিনি।

Header Ad

শপথ নিলেন নতুন সিইসি ও ৪ নির্বাচন কমিশনার

শপথ নিলেন নতুন সিইসি ও ৪ নির্বাচন কমিশনার। ছবি: সংগৃহীত

নবনিযুক্ত প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এস এম মো. নাসির উদ্দীন ও চার নির্বাচন কমিশনার (ইসি) আনুষ্ঠানিকভাবে শপথ নিয়েছেন। রোববার (২৪ নভেম্বর) দুপুর দেড়টার পর সুপ্রিম কোর্টের জাজেস লাউঞ্জে তাদের শপথ পাঠ করান প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদ।

এর আগে শপথ নিতে দুপুরের দিকে সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে আসেন সিইসিসহ চার নির্বাচন কমিশনার। শপথ অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল ড. আজিজ আহমদ ভুঞা।

শপথ নেওয়া চার কমিশনার হলেন- সাবেক অতিরিক্ত সচিব আনোয়ারুল ইসলাম সরকার, সাবেক জেলা ও দায়রা জজ আবদুর রহমান মাসুদ, সাবেক যুগ্ম সচিব বেগম তাহমিদা আহমেদ ও ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ।

শপথ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, আপিল বিভাগের সকল বিচারপতি, সার্চ কমিটির সদস্য, মন্ত্রিপরিষদ সচিব, নির্বাচন কমিশন সচিবসহ সিইসি ও চার কমিশনারের পরিবারের সদস্যরা।

গত ২৯ অক্টোবর সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের বিচারক বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরীকে প্রধান করে ইসি গঠনে ছয় সদস্যের সার্চ (অনুসন্ধান) কমিটি গঠন করে অন্তর্বর্তী সরকার।

কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন- হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান, মহা-হিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক মো. নূরুল ইসলাম, সরকারি কর্ম কমিশনের চেয়ারম্যান (পিএসসি) মোবাশ্বের মোনেম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের সাবেক অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার এবং বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক জিন্নাতুন নেছা তাহমিদা বেগম।

পরে ২০ নভেম্বর সন্ধ্যায় বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির কাছে ইসি গঠনে সার্চ কমিটির প্রস্তাবিত ১০ নামের তালিকা দেওয়া হয়। পরদিন বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) ওই তালিকা থেকে ৫ জনকে নিয়ে পরবর্তী নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠন করা হয়।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আমাদের নিয়ত সহি, জাতিকে সুষ্ঠু নির্বাচন উপহার দিতে চাই: সিইসি
৫ বিসিএস থেকে নিয়োগ পাবেন ১৮ হাজার ১৪৯ জন
শপথ নিলেন নতুন সিইসি ও ৪ নির্বাচন কমিশনার
দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চেয়ে থানায় জিডি করলেন নওশাবা
আইইউটির ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যুর ঘটনায় পল্লী বিদ্যুতের ৭ কর্মকর্তা-কর্মচারী বরখাস্ত
বাংলাদেশ-বেল‌জিয়ামের রাজনৈতিক সংলাপ আজ
রাজধানীতে সিলিন্ডার গ্যাস বিস্ফোরণে শিশুসহ দগ্ধ ৭
জোড়া উইকেট হারিয়ে দিন শেষ করলো বাংলাদেশ
সাবেক প্রধান বিচারপতি রুহুল আমিন আর নেই
এশিয়া কাপ খেলতে দেশ ছাড়লো বাংলাদেশ
আমাকে স্যার বলার দরকার নেই, আমি আপনাদের ভাই : উপদেষ্টা নাহিদ
দুই দিনের ব্যবধানে আবারও বাড়ল সোনার দাম
বাংলাদেশ সফরে আসতে পারেন ব্রিটিশ রাজা চার্লস
নির্বাচনের ফাঁকা মাঠ ভেবে খুশি হচ্ছেন, সাবধান হন : তারেক রহমান
গোপনে দুইজনকে বিয়ে, কাউকেই অধিকার বঞ্চিত করেননি জান্নাতুল
শহীদ আব্দুল্লাহর বাড়িতে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য মোবারক হোসেন
বিরামপুরে আদিবাসী নারীর লাশ উদ্ধার
বিএনপির কাঁধে অনেক দ্বায়িত্ব: তারেক রহমান
'জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচন হওয়া উচিত'- তোফায়েল আহমেদ
৩ মাসে জ্বালানি খাতে সাশ্রয় হয়েছে ৩৭০ কোটি টাকা : জ্বালানি উপদেষ্টা