শনিবার, ১ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১৮ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

বিশ্ব মানবাধিকার দিবস

রোহিঙ্গা ইস্যুতে মানবিক বাংলাদেশ, কিছু ক্ষেত্রে লঙ্ঘন

ছবি : সংগৃহীত

 

১০ লাখের বেশি রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দিয়ে বিশ্ব পরিমণ্ডলে এক মানবিক বাংলাদেশের ভাবমূর্তি তৈরি হলেও অভ্যন্তরীণ কিছু বিষয় নিয়ে বিতর্ক রয়েছে। এর মধ্যে সংখ্যালঘু নির্যাতন অন্যতম। এছাড়া বাক-স্বাধীনতা, বিরোধী রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীদের ওপর দমন-পীড়নের মতো মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ রয়েছে।

এ অবস্থায় আজ ১০ ডিসেম্বর সারা বিশ্বের মতো বাংলাদেশেও পালিত হচ্ছে বিশ্ব মানবাধিকার দিবস।

১৯৪৮ সালের এই দিনে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে মানবাধিকারের সর্বজনীন ঘোষণাপত্র গৃহীত হয়। ১৯৫০ সালে এই দিনটিকে জাতিসংঘ বিশ্ব মানবাধিকার দিবস হিসেবে ঘোষণা দেয়। সেই থেকে বিশ্বজুড়ে এ দিনটি পালিত হচ্ছে।

হিউম্যান রাইটস ওয়াচের বিশ্ব মানবাধিকার প্রতিবেদন-২০২১ এর বাংলাদেশ চ্যাপ্টারে বলা হয়েছে, আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন সরকার কর্তৃত্ববাদী দমন-পীড়ন, সমালোচকদের গ্রেপ্তার ও মিডিয়া সেন্সরশিপ দ্বিগুণ করেছে। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে গ্রেপ্তার নাটকীয়ভাবে বেড়েছে। গুম ও বিচার বহির্ভূত হত্যাকাণ্ডসহ নিরাপত্তার ক্ষেত্রে নিরাপত্তা বাহিনীর দায়মুক্তি ছিল লক্ষণীয়।

পাশাপাশি ১০ লাখের বেশি রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দেওয়া এবং তাদের বলপূর্বক ফেরত যেতে বাধ্য না করা আসলে আন্তর্জাতিক আাইনের প্রতি বাংলাদেশের অঙ্গীকারেরই বহিঃপ্রকাশ বলে উল্লেখ করা হয়েছে হিউম্যান রাইটস ওয়াচের প্রতিবেদনে। রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ইন্টারনেট সংযোগ দেওয়ার মাধ্যমে শিক্ষার পরিবেশ তৈরি করার বিষয়টিও প্রশংসা করা হয়েছে প্রতিবেদনে।

তবে কুমিল্লায় মন্দিরে কোরআন শরীফ রাখাকে কেন্দ্র করে পুজামণ্ডপে হামলা এবং রংপুরে হিন্দু পল্লীতে হামলার ঘটনা মানবাধিকার ইস্যুতে সরকারকে বেকায়দায় ফেলেছে বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা। কুমিল্লার মন্দিরে কোরআন অবমাননা করা হয়েছে এমন গুজব ছড়িয়ে পড়লে কয়েকটি মন্দিরে হামলার ঘটনা ঘটে। যদিও সরকার দ্রুত ব্যবস্থা নিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে এবং সম্ভাব্য দায়ীদের বিচার চলমান রয়েছে। কুমিল্লার ঘটনার সূত্র ধরে রংপুরে হিন্দুপল্লীতেও সাম্প্রদায়িক হামলার ঘটনা ঘটে।

জানতে চাইলে বাংলাদেশ হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রানা দাশগুপ্ত ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, মানবাধিকার রক্ষার বিষয়টি ধর্মীয় ক্ষেত্রে সামাজিকভাবে বৈষম্যের শিকার। ধর্ম-বর্ণ-লিঙ্গ নির্বিশেষে যদি ধনী-গরীবের বৈষম্য দূর করা যায় তাহলেই কেবল মানবাধিকার পরিস্থিতির উন্নতি করা যাবে।

সার্বিক মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে জানতে চাইলে আইন ও সালিস কেন্দ্রের (আসক) সাধারণ সম্পাদক নূর খান ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, এক কথায় বলতে গেলে মানবাধিকার পরিস্থিতির কোনো উন্নতি হয়নি। বিষয়টি খুব হতাশাজনক।

মানবাধিকার পরিস্থিতি এ যাবৎকালে কোনো সুখবর আনতে পারেনি দাবি করে নূর খান বলেন, ‘যদি বলেন গুমের ঘটনা, আমরা দেখছি এটি চলমান। ক্রসফায়ার বা বিচারবহির্ভুত হত্যাকাণ্ডের যে বিষয়টি কিছুটা স্তিমিত হয়েছিল মেজর সাহেবের হত্যাকাণ্ডের পর। কিন্তু সেটি এখন বরং আরও বেগবান হয়েছে।’

সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতন, নিপীড়ন, ভূমি থেকে উচ্ছেদ এগুলো বহমান, চলমান অভিযোগ করে নূর খান বলেন, ‘বরং আগে যে প্রতিবাদের একটি বিষয় ছিল, সেটিও এখন দুর্বল হয়েছে।’

বিরোধীমত এবং বিরোধীদলকে দমন করার জন্য ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্টকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে অভিযোগ করে আসকের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘বিবেকের যে স্বাধীনতা, চিন্তার যে স্বাধীনতা সেটিকেও ধংস করা হচ্ছে। বাক-স্বাধীনতার ক্ষেত্রেও এমনভাবে ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্টকে প্রয়োগ করা হচ্ছে যে সেটি আর এখন সমন্নুত বলা যাবে না। বরং ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট দিয়ে সাংবাদিক, মানবাধিকার কর্মী, লেখক, শিক্ষক, কিশোর যে কেউ কথা বলতে চাইলে তাদের ক্ষেত্রে প্রয়োগ করা হচ্ছে। এমনকি নারীও এর থেকে রেহাই পাচ্ছে না।’

রোহিঙ্গা ইস্যুতে বাংলাদেশ মানবিক ভাবমূর্তি গড়লেও ক্যাম্পগুলোতে ঝুঁকি বাড়ছে উল্লেখ করে নূর খান বলেন, ‘ক্যাম্পগুলোতে নিরাপত্তা ব্যবস্থার অপ্রতুলতা রয়েছে। আমাদের নীতিনির্ধারকরা এ বিষয়ে পরিস্কার করে কোনো নীতি জানাচ্ছেন না।’

এ অবস্থা থেকে পরিত্রাণের উপায় হিসেবে নূর খান বলছেন, ‘মানবাধিকার পরিস্থিতির উন্নতির সবচেয়ে বড় মাপকাঠি হচ্ছে গণতান্ত্রিক পরিস্থিতির উন্নতি করা। কিন্তু আমাদের এখানে এখনও জনগণের ভোটাধিকার নিশ্চিত করা যায়নি। জনগণের মত প্রকাশের অধিকার নিশ্চিত করা গেলেই কেবল মানবাধিকার পরিস্থিতির উন্নতি হতে পারে।’

আরইউ/এনএইচ/এএন

Header Ad
Header Ad

কোরআনের হাফেজাকে বিয়ে করলেন সারজিস

কোরআনের হাফেজাকে বিয়ে করলেন সারজিস। ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক ও জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম বিয়ে করেছেন। শুক্রবার (৩১ ডিসেম্বর) গাজিপুরের রাজিন্দ্র রিসোর্টে শুক্রবার আসরের নামাজের পর পারিবারিকভাবে তাদের বিবাহ কার্য সম্পন্ন হয়েছে।

জানা গেছে, সারজিসের শশুরের নাম ব্যারিস্টার লুৎফর রহমান। তার বাড়ি বরগুনা সদর উপজেলার ২ নম্বর গৌরীচন্না ইউনিয়নে লাকুরতলা গ্রামে। পেশার তাগিদে ব্যারিস্টার লুৎফর রহমান স্ত্রী, মেয়ে ও দুই ছেলেকে নিয়ে রাজধানীর বাসাবো এলাকার শাহজাহানপুর এলাকায় বসবাস করেন। একবোন ও দুই ভাইয়ের মধ্যে সার্জিস আলমের স্ত্রী সবার বড়। তিনি একজন কোরআনের হাফেজা। সবসময়ই পর্দা করে চলেন। তাই তার নাম প্রকাশ করতে কালবেলার কাছে অনিচ্ছা প্রকাশ করেছেন তারা।

 বিয়েতে তথ্য উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম, ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ, উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ। ছবি: সংগৃহীত

শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক ফেসবুক পোস্টে সারজিসকে বিয়ের জন্য শুভেচ্ছা ও শুভকামনা জানিয়েছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। ফেসবুকে বিয়ের ছবি পোস্ট করে আসিফ মাহমুদ লিখেছেন, নবজীবনে পদার্পণে অভিনন্দন সার্জিস ভাই। বিবাহিত জীবন সুখের হোক।

কিছুক্ষণ পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে বিয়ের ছবি পোস্ট করে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন হাসনাত আব্দুল্লাহ। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের এই সমন্বয়ক লিখেছেন, অভিনন্দন, বন্ধু সার্জিস! তোমাদের একসঙ্গে ভালোবাসা এবং সুন্দর মুহূর্তে ভরা একটি জীবন কামনা করছি।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আসিফ মাহমুদ ও হাসনাত আব্দুল্লাহ একই ছবি পোস্ট করে সারজিস আলমকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। ছবিতে সারজিসকে শেরওয়ানি ও পাগড়ি পরা বরবেশে দেখা গেছে। তার পাশে দাঁড়িয়ে আছেন তথ্য উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম, ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ, উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ প্রমুখ।

 

Header Ad
Header Ad

জ্বালানি তেলের দাম লিটারে এক টাকা বৃদ্ধি

ছবি: সংগৃহীত

দেশে সব ধরনের জ্বালানি তেলের দাম লিটারে এক টাকা বাড়িয়েছে সরকার। জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে এ সিদ্ধান্ত জানিয়েছে। নতুন দাম শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) থেকে কার্যকর হবে।

নতুন দর অনুযায়ী:

ডিজেল: ১০৫ টাকা (আগে ১০৪ টাকা)
কেরোসিন: ১০৫ টাকা (আগে ১০৪ টাকা)
অকটেন: ১২৬ টাকা (আগে ১২৫ টাকা)
পেট্রোল: ১২২ টাকা (আগে ১২১ টাকা)

প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়, বিশ্ববাজারে তেলের দাম ওঠানামার সঙ্গে সামঞ্জস্য রাখতে স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে প্রতি মাসে দাম নির্ধারণ করা হচ্ছে। এ হিসেবেই ২০২৫ সালের জানুয়ারির মূল্য সমন্বয় করে ফেব্রুয়ারির জন্য নতুন দর নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন মূল্য কার্যকরের ফলে গণপরিবহন ও পণ্য পরিবহনে কিছুটা প্রভাব পড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

চুয়াডাঙ্গার জীবননগরে সড়কে ডাকাতি, চালককে কুপিয়ে জখম

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

চুয়াডাঙ্গার জীবননগরে গভীর রাতে সড়ক ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। ডাকাতরা একটি পোলট্রি ফার্মের গাড়ি চালককে কুপিয়ে গুরুতর জখম করে তার সঙ্গে থাকা নগদ ৩০ হাজার টাকা ছিনিয়ে নেয়। বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) দিবাগত রাত ৩টার দিকে জীবননগর উপজেলার সন্তোষপুর-আন্দুলবাড়িয়া সড়কে এই ঘটনা ঘটে।

আহত চালকের নাম মনির হোসেন (৪০), তিনি আন্দুলবাড়িয়া ইউনিয়নের বাজদিয়া গ্রামের বাসিন্দা এবং জামাত আলীর ছেলে। তিনি মীম পোলট্রি ফার্ম এন্ড হ্যাচারির মালামাল সরবরাহ শেষে বাড়ি ফেরার পথে ৫-৬ জন মুখোশধারী দুষ্কৃতিকারী তাকে আটকে মারাত্মকভাবে কুপিয়ে আহত করে। এরপর তার সঙ্গে থাকা ৩০ হাজার টাকা লুট করে পালিয়ে যায়।

আহত অবস্থায় প্রাণে বাঁচতে মনির হোসেন কোনোভাবে পালিয়ে গ্রামের দিকে আসেন। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে প্রথমে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে কুষ্টিয়া সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়। তবে সেখানে অবস্থার আরও অবনতি হলে উন্নত চিকিৎসার জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

এ প্রসঙ্গে মীম পোলট্রি ফার্ম এন্ড হ্যাচারির মালিক মাহমুদুর রহমান মিঠুন বলেন, “আমার ড্রাইভার ব্যবসায়িক কাজ শেষ করে বাড়ি ফিরছিলেন। পথে একদল দুর্বৃত্ত তাকে আক্রমণ করে টাকা লুট করে নেয় এবং গুরুতর জখম করে। আমরা দ্রুত চিকিৎসার ব্যবস্থা করেছি।”

ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জীবননগর থানার ওসি মো. মামুন হোসেন বিশ্বাস বলেন, “বিষয়টি আমরা তদন্ত করছি। এখন পর্যন্ত কেউ লিখিত অভিযোগ দেয়নি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”

স্থানীয়দের দাবি, সড়কে ডাকাতির ঘটনা দিন দিন বেড়ে চলেছে। প্রশাসনের দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া উচিত, যাতে এ ধরনের অপরাধ ঠেকানো যায়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

কোরআনের হাফেজাকে বিয়ে করলেন সারজিস
জ্বালানি তেলের দাম লিটারে এক টাকা বৃদ্ধি
চুয়াডাঙ্গার জীবননগরে সড়কে ডাকাতি, চালককে কুপিয়ে জখম
কুবি শিক্ষার্থীকে অপহরণের ঘটনায় ৫ জনের নামে মামলা
মিয়ানমারে ছয় মাসের জন্য বাড়ানো হলো জরুরি অবস্থার মেয়াদ
চট্টগ্রামে খাল খননের নামে দুর্নীতি, বিপুল অর্থ লুটপাটের অভিযোগ
নির্বাচনের আগেই পতিত স্বৈরাচারের বিচার নিশ্চিত করতে হবে : ছাত্রশিবির সেক্রেটারি
বিয়ে করলেন জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম
টাঙ্গাইলে আওয়ামী লীগ নেতা সজিবুল হুদা সিজু গ্রেফতার
বেনাপোল চেকপোস্টে যাত্রীশূন্যতা, রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার
বিশ্ব ইজতেমায় এক মুসল্লির মৃত্যু
ক্রিকেট বিশ্লেষক দেব চৌধুরীর ইসলাম গ্রহণ
নোবেল শান্তি পুরস্কারের দৌড়ে ইলন মাস্ক, পরপর দুই বছর মনোনীত
সারজিস আলমের নির্বাচনী আগ্রহ, কয়েক মিনিট পরেই সরিয়ে নিলেন পোস্ট
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ কোনো প্রোগ্রাম করলেই ব্যবস্থা: ডিএমপি কমিশনার
আল হিলাল ছেড়ে কোন ক্লাবে যাচ্ছেন? জানালেন নেইমার নিজেই
টিকটকে আপত্তিকর ভিডিও পোস্ট, মেয়েকে গুলি করে হত্যা করলেন বাবা
রংপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় ঝরে গেল ৫ প্রাণ
ইজতেমা ময়দানে দেশের সর্ববৃহৎ জুমার নামাজ আদায়
কুবি শিক্ষার্থীকে অপহরণের চার ঘণ্টা পর উদ্ধার, আটক ১