সোমবার, ৩ মার্চ ২০২৫ | ১৮ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

দেশের আইনশৃঙ্খলা উন্নয়নে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একগুচ্ছ পদক্ষেপ

ছবি: সংগৃহীত

রাজধানী ঢাকাসহ সারাদেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়নে একগুচ্ছ গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এসব সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে নিয়মিত মনিটরিং করা হচ্ছে, যাতে করে দেশের নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও জোরদার হয়।

দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়নে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কর্তৃক গৃহীত গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তসমূহ নিম্নরূপ:

১. চিহ্নিত অপরাধী, সন্ত্রাসী এবং মাদক ও চোরা কারবারিদের ধরতে গত ৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ তারিখ থেকে সারাদেশে বিশেষ অপারেশন শুরু হয়েছে।

২. পুলিশসহ বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর মনোবল বাড়ানো ও দক্ষতার সঙ্গে নিজেদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালনের জন্য পুলিশ, প্রশাসন, বিচার বিভাগ ও পাবলিক প্রসিকিউটরদের অংশগ্রহণে সারাদেশে "দেশের পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে মানবাধিকার ও পরিবেশের উপর গুরুত্বসহ আইন প্রয়োগ" বিষয়ে ওয়ার্কশপ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

৩. পুলিশের বিভিন্ন ইউনিট প্রধান, উপপুলিশ কমিশনার, সেনাবাহিনীর মাঠে নিয়োজিত ব্রিগেড প্রধান ও অন্যান্য দায়িত্বশীল কর্মকর্তাবৃন্দ প্রতিটি ঘটনার বিষয়ে গৃহীত সিদ্ধান্তের বিষয়ে গণমাধ্যমে ব্রিফ করা।

৪. রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে তল্লাশিচৌকি/চেকপোস্ট ও অপরাধপ্রবণ এলাকায় টহল সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে। সেনাবাহিনী, পুলিশের বিভিন্ন ইউনিট ও বিজিবি'র সমন্বয়ে যৌথবাহিনী টার্গেট এলাকাসমূহে জোরদার অপারেশন পরিচালনা করছে।

৫. রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ সড়কে নিয়মিত প্যাট্রোলের পাশাপাশি নৌবাহিনী এবং কোস্টগার্ডের অতিরিক্ত প্যাট্রোল নিয়োজিত করা হয়েছে।

৬. ছিনতাইকারী, ডাকাত, কিশোর গ্যাং ও অন্যান্য অপরাধপ্রবণ স্থানগুলোতে কম্বাইন্ড অভিযান পরিচালনা করে অপরাধীদের গ্রেপ্তার করা হচ্ছে।

৭. থানাভিত্তিক সন্ত্রাসীদের তালিকা হালনাগাদ করে ত্বরিৎ পদক্ষেপ নিতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

৮. ঢাকা শহরের আশপাশে বিশেষ করে টঙ্গী, বসিলা, কেরানীগঞ্জ, মুন্সীগঞ্জ এলাকায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর টহল বাড়ানো হয়েছে।

৯. ডিএমপি'র পুলিশ সদস্য, বিজিবি, আনসার ও বাংলাদেশ কোস্টগার্ডের সদস্যদের জন্য মোটরসাইকেল ক্রয়ের পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে যাতে করে তাৎক্ষণিকভাবে অলিগলিতে টহল দিয়ে অপরাধীদের ধরা সম্ভব হয়।

১০. মিথ্যা, গুজব ও প্রোপাগাণ্ডার বিপরীতে সত্য তথ্য প্রচারে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করা।

১১. স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা, প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী, স্বরাষ্ট্র সচিব, পুলিশের আইজিপি, ডিএমপি কমিশনারসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ ভোর ও গভীর রাতে ঝটিকা সফরে থানা, চেকপোস্ট ও টহল কার্যক্রম পরিদর্শন ও মনিটরিং করছেন।

১২. স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ইতোমধ্যে দেশের সকল প্রশাসনিক বিভাগে আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত বিভাগীয় কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা প্রদান করেছেন।

১৩. ঢাকা মেট্রোপলিটন এলাকায় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির কার্যকর উন্নয়নের লক্ষ্যে বিভিন্ন বাহিনীর সমন্বয়ে গঠিত বিভিন্ন চেকপোস্ট এবং টহল দলের রাত্রিকালীন কার্যক্রম মনিটরিং করার জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাদেরকে নিয়মিত দায়িত্ব প্রদান করা হয়েছে।

১৪. মামলা যাচাই-বাছাই করে প্রকৃত অপরাধীদের শনাক্তকরণে জেলা ও মেট্রোপলিটন পর্যায়ে মামলা মনিটরিং কমিটি গঠন করা হয়েছে। এতে করে নিরপরাধ ব্যক্তিরা মামলার হয়রানি থেকে রেহাই পাচ্ছেন।

১৫. জুলাই বিপ্লবের শহিদ পরিবারের মামলাসমূহ নিয়মিতভাবে গুরুত্বের সঙ্গে মনিটরিং করা হচ্ছে যাতে প্রকৃত অপরাধীদের শনাক্তপূর্বক আইনের আওতায় নিয়ে আসা ও ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা যায়।

১৬. আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত প্রতিটি ঘটনা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে গুরুত্বের সঙ্গে পর্যালোচনা করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় খালাস পেলেন খালেদা জিয়া  

বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। ছবিঃ সংগৃহীত

জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে ৭ বছরের দণ্ড থেকে হাইকোর্টের দেওয়া খালাসের রায় বহাল রেখেছেন আপিল বিভাগ।

সোমবার (৩ মার্চ) সকালে বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলামের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগ এ আদেশ দেন।

এর আগে ২৭ নভেম্বর জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় বেগম খালেদা জিয়াকে ৭ বছরের দণ্ড থেকে খালাস দেন হাইকোর্ট। এ রায়ের বিরুদ্ধে আবেদন করে রাষ্ট্রপক্ষ ও দুর্নীতি দমন কমিশন।

২০১৮ সালের অক্টোবরে জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে সাত বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছিলেন বিশেষ জজ আদালত।

২০২৪ সালে ৫ আগস্টে রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর একে একে আইনি প্রক্রিয়ায় সব মামলা থেকে খালাস পান বিএনপি চেয়ারপারসন।

Header Ad
Header Ad

লন্ডন সম্মেলনে ইউক্রেনকে সমর্থনে চার পদক্ষেপ  

ছবিঃ সংগৃহীত

ইউক্রেন সংকট মোকাবিলায় যুক্তরাজ্যের রাজধানী লন্ডনে একটি গুরুত্বপূর্ণ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে ইউক্রেনকে সহায়তার জন্য চারটি প্রধান পদক্ষেপ নেওয়ার বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছেছেন ইউরোপের নেতারা। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার জানিয়েছেন, ইউক্রেনের পক্ষে নেওয়া এই পদক্ষেপগুলো দেশটির নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্ব নিশ্চিত করতে সহায়ক হবে।

রোববার (২ মার্চ) লন্ডনের ল্যাংকেস্টার হাউসে এই সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এতে ইউরোপের বিভিন্ন দেশের নেতারা এবং ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি অংশ নেন। সম্মেলনের উদ্দেশ্য ছিল ইউক্রেনকে চলমান যুদ্ধে আরও কার্যকর সহায়তা দেওয়া এবং ভবিষ্যতে দেশটির সার্বভৌমত্ব ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। কিয়ার স্টারমার বলেন, ‘আমাদের দায়িত্ব নিতে হবে এবং ইউক্রেনকে সহায়তায় নিজেদের ভূমিকা আরও জোরালো করতে হবে।’

সম্মেলনে ইউক্রেনের জন্য চারটি প্রধান পদক্ষেপ নেওয়া হয়। প্রথমত, যুদ্ধ চলাকালে দেশটিতে সামরিক সহায়তা অব্যাহত রাখা হবে এবং রাশিয়ার ওপর আরও কঠোর অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হবে। দ্বিতীয়ত, ইউক্রেনের সার্বভৌমত্ব ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কাজ করবে ইউরোপের দেশগুলো। তৃতীয়ত, ভবিষ্যতে ইউক্রেনের ওপর রাশিয়ার সম্ভাব্য হামলা প্রতিহত করতে শান্তিচুক্তির ক্ষেত্রে কার্যকর উদ্যোগ নেওয়া হবে। চতুর্থত, ইউক্রেনের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে একটি আন্তর্জাতিক জোট গঠন করা হবে, যা দেশটিতে স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠায় ভূমিকা রাখবে।

এছাড়া, যুক্তরাজ্য ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা সক্ষমতা বৃদ্ধিতে ১৬০ কোটি পাউন্ড সহায়তা দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে। এই অর্থ ব্যয়ে ইউক্রেনের জন্য পাঁচ হাজারের বেশি ক্ষেপণাস্ত্র কেনা হবে, যা মূলত দেশটির আকাশ প্রতিরক্ষার জন্য ব্যবহার করা হবে।

তিন বছরেরও বেশি সময় ধরে ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ চললেও সাম্প্রতিক সময়ে আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে পরিবর্তন এসেছে। যুক্তরাষ্ট্র এতদিন ইউক্রেনের প্রধান সহায়তাকারী থাকলেও ডোনাল্ড ট্রাম্প ক্ষমতায় আসার পর সেই অবস্থান দুর্বল হয়েছে। সম্প্রতি হোয়াইট হাউসে ট্রাম্প ও জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠকে উত্তপ্ত পরিস্থিতি সৃষ্টি হয় এবং দুই দেশের নির্ধারিত চুক্তি বাতিল করা হয়। এই পরিস্থিতিতে ইউক্রেনের পশ্চিমা মিত্ররা নতুন পরিকল্পনা নিতে বাধ্য হয়েছে।

লন্ডনের এই সম্মেলনে ইউরোপের নেতাদের পাশাপাশি কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোও উপস্থিত ছিলেন। ইউক্রেনের জন্য নেওয়া পদক্ষেপগুলো বাস্তবায়ন হলে দেশটি আরও শক্তিশালী প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা গড়ে তুলতে পারবে বলে আশা করা হচ্ছে। পশ্চিমা বিশ্ব ইউক্রেনের পাশে থাকার বার্তা দিলেও যুদ্ধের সমাপ্তি এখনও অনিশ্চিত রয়ে গেছে।

Header Ad
Header Ad

সেকেন্ড রিপাবলিক ‘তত্ত্ব’ থেকে সবাই একটু সাবধান থাকবেন : মির্জা আব্বাস  

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। ছবিঃ সংগৃহীত

নতুন আত্মপ্রকাশ করা জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সেকেন্ড রিপাবলিক ‘তত্ত্ব’ সম্পর্কে সবাইকে ‘একটু’ সাবধান থাকতে বলেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস।

রোববার ইস্কাটনে দলের এক ইফতার মাহফিলে তিনি বলেন, “ইদানিং নতুন স্লোগান বেরিয়েছে দেখলাম। আমি তা নিয়ে সমালোচনা করব না; আপনারা সেই স্লোগান সম্বন্ধে একটু সাবধান থাকবেন।”

মির্জা আব্বাস বলেন, “আজ পত্রিকায় এসেছে; সকালে দেখলাম। আমিও বুঝি না এটার অর্থ কী? আমি কিন্তু এখনো বুঝি নাই কাকে ‘দ্বিতীয় স্বাধীনতা’ বলে। এখনো বুঝতে পারি নাই ‘সেকেন্ডে রিপাবলিক’ কী। আপনারা বুঝেছেন কিনা জানি না।

“অর্থাৎ একটা উছিলা ধরে, একটা বিশেষ উছিলা ধরে জাতির মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি করার চেষ্টা চলছে; দয়া করে খেয়াল রাখবেন।”

বিএনপির এই নেতা মনে করেন, “এই বিভেদ সৃষ্টির মাধ্যমে যে ফাটল সৃষ্টি হবে, সেই ফাটল দিয়েই কিন্তু বিদেশি শক্তি প্রবেশ করবে; দেশটাকে ধ্বংসের চেষ্টা করবে।”

রাজধানীর ‘এতিম, ওলামা ও মাশায়েখদের’ নিয়ে এই ইফতার মাহফিল করে বিএনপি। যেখানে লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত ছিলেন দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।

ইফতারে ফার্মগেট ইসলামিয়া মিশন মাদ্রাসা ও শান্তিনগর বাজার জাতীয় মুসলিম মাদ্রাসার কয়েকশ শিশু অংশ নেয়।

মির্জা আব্বাস বলেন, “আপনাদের (এতিম-ওলামা-মাশায়েখ) মত, একই রকম পোশাক পরা এক শ্রেণী, ওরা এটাকে বাতাস দিয়ে যাচ্ছে।

“দয়া করে আপনারা ওই দিকটা একটু সামাল দেবেন। ইনশাল্লাহ তারেক রহমানের নেতৃত্ব এই বাংলাদেশকে আমরা এগিয়ে নিয়ে যাব সবাই মিলে।”

ইফতারে ওলামা-মাশায়েখদের মধ্যে ছিলেন সুবহানবাগ জামে মসজিদের খতিব মাওলানা ওয়ালী উল্লাহ, ঢাকা রেসিডেন্সিয়াল মডেল কলেজ মসজিদের খতিব মুফতি মহিউদ্দিন, জাতীয় ইমাম সমিতির সভাপতি মাওলানা কাজী আবু হোরায়রা ও মিরেশ্বরাই দরবার শরীফের পীর মাওলানা আব্দুল মোমেন নাছেরী।

বিএনপি নেতাদের মধ্যে ছিলেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, জমির উদ্দিন সরকার, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও সালাহউদ্দিন আহমেদ।

ছিলেন প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, ধর্মবিষয়ক সম্পাদক রফিকুল ইসলাম জামাল, ধর্মবিষয়ক সহসম্পাদক আব্দুল বারী ড্যানি, জাতীয়তাবাদী উলামা দলের আহ্বায়ক কাজী মো. সেলিম রেজা ও সদস্য সচিব কাজী মোহাম্মদ আবুল হোসেনও।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় খালাস পেলেন খালেদা জিয়া  
লন্ডন সম্মেলনে ইউক্রেনকে সমর্থনে চার পদক্ষেপ  
সেকেন্ড রিপাবলিক ‘তত্ত্ব’ থেকে সবাই একটু সাবধান থাকবেন : মির্জা আব্বাস  
নারায়ণগঞ্জে গ্যাসের লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে নারী-শিশুসহ দগ্ধ ৮  
খালেদা জিয়ার খালাসের বিরুদ্ধে শুনানি আজ  
ব্ল্যাক ক্যাপসদের হারিয়ে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে সেমিফাইনালে ভারত, প্রতিপক্ষ অস্ট্রেলিয়া
চুয়াডাঙ্গায় জাতীয় ভোটার দিবস উপলক্ষ্যে শোভাযাত্রা আলোচনা সভা 
মানুষকে জিম্মি করে অতিরিক্ত মুনাফা করা পাপ: ধর্ম উপদেষ্টা
বিশ্বের সাথে একই দিনে রোজা-ঈদ পালনের পথ খোঁজার অনুরোধ তারেক রহমানের
ঢাকায় ছিনতাইবাজদের খপ্পরে জনপ্রিয় অভিনেতা, চিনতে পেরে বলল ‘মোবাইল নেওয়ার দরকার নাই’
প্রকাশ্যে ধূমপান অপরাধ, মনে করিয়ে দিলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিদ্যুতের চাহিদা মেটাতে রমজানেই আসছে ৪ কার্গো এলএনজি: বিদ্যুৎ উপদেষ্টা
১৫ বছর পর শোলাকিয়া ঈদগাহ মাঠের ইমামতি ফেরত পেলেন মুফতি ছাইফুল্লাহ
নির্বাচন দেরিতে হলে ষড়যন্ত্র বাড়বে: সালাহ উদ্দিন আহমেদ
গাজায় সব ধরনের মানবিক সহায়তা প্রবেশ বন্ধের ঘোষণা ইসরায়েলের
যুক্তরাষ্ট্রের দাপ্তরিক ভাষা হিসেবে ইংরেজিকে মনোনীত করে ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশ
সাবেক মন্ত্রী আমীর হোসেন আমুর ৪৪টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা নিয়ে চার রিভিউয়ের শুনানি ৮ মে
লেবুর ডাবল সেঞ্চুরী
দেশের আইনশৃঙ্খলা উন্নয়নে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একগুচ্ছ পদক্ষেপ