শুক্রবার, ২১ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ৮ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

সচিবালয়ে প্রবেশে নতুন নীতিমালা, নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও কঠোর

ফাইল ছবি

সচিবালয়ে প্রবেশের জন্য নতুন নীতিমালা প্রণয়ন করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, যা পূর্বের তুলনায় আরও কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করছে। নতুন নীতিমালার আওতায়, সচিবালয়ে প্রবেশের জন্য কার্ড রিডার স্ক্যানিং ব্যবস্থার মাধ্যমে প্রবেশ পদ্ধতিকে আরও অত্যাধুনিক ও নিরাপদ করা হয়েছে।

সম্প্রতি সচিবালয়ে প্রবেশ নীতিমালা ২০২৫-এ এসব তথ্য জানানো হয়েছে। এতে সই করেছেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. নাসিমুল গনি।

নতুন নীতিমালায় যেসব বলা হয়েছে-

* কার্ডধারী কর্মকর্তা/কর্মচারী সচিবালয়ে প্রবেশের পূর্বে দেহ আর্চওয়ে, মেটাল ডিটেক্টরের মাধ্যমে এবং তাদের সঙ্গে বহনকৃত ব্যাগ/বস্তু ব্যাগেজ স্ক্যানারে মাধ্যমে স্ক্যান করবে।

* কার্ডধারীরা গেটে প্রবেশের সময় কেবলমাত্র কার্ড রিডার স্ক্যানিং ব্যবহার করে সুনির্দিষ্ট গেটের মাধ্যমে প্রবেশ করবে।

* কার্ডধারী কর্মকর্তা/কর্মচারী/ব্যক্তি গাড়ি নিয়ে প্রবেশ করার পূর্বে ডিজিটাল সিস্টেমের মাধ্যমে কার্ড স্ক্যানপূর্বক প্রবেশ করবেন।

* সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা/কর্মচারী/ব্যক্তিরা প্রাপ্ত কিউআর কোডটি সচিবালয়ে প্রবেশের ক্ষেত্রে গেটে স্থাপিত কিউআর কোড রিডারের মাধ্যমে স্ক্যান করলে মনিটরে প্রদর্শিত ছবি ও তথ্যাদি মিল সাপেক্ষে প্রবেশের অনুমতিপ্রাপ্ত হবেন।

* কিউআর কোডধারী কর্মকর্তা/কর্মচারী/ব্যক্তি গাড়ি নিয়ে প্রবেশ করার পূর্বে ডিজিটাল সিস্টেমের মাধ্যমে কিউআর কোড স্ক্যানপূর্বক প্রবেশ করবেন।

* প্রযুক্তিগত পরিবর্তন সাপেক্ষে উপযুক্ত অন্য কোনও পদ্ধতি প্রবেশ ও বহির্গমনের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে।

* দর্শনার্থী যে মন্ত্রণালয়/বিভাগে প্রবেশের অনুমতি পাবেন তিনি শুধুমাত্র সেখানেই যেতে পারবেন এবং নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে সচিবালয় ত্যাগ করবেন। প্রযুক্তির মাধ্যমে তাদের অবস্থান ও বহির্গমন নিয়ন্ত্রণ করা যাবে।

* স্ক্যানার, আর্চওয়ে, মেটাল ডিটেক্টর, সিসিটিভি, আন্ডার ভেহিক্যাল সার্ভিল্যান্স সিস্টেম, ভেপার ডিটেক্টর/ ডগ স্কোয়াড ইত্যাদির মাধ্যমে ব্যক্তি/বস্তু/যানবাহন প্রশিক্ষিত নিরাপত্তা কর্মী দ্বারা তল্লাশি নিশ্চিতকরণ।

* স্টিকার সম্বলিত/অনুমোদিত যানবাহন কারিগরি যন্ত্রপাতির সাহায্যে তল্লাশিপূর্বক প্রয়োজনীয় তথ্যাদি সংরক্ষণ করা।

* নিরাপত্তার জন্য হুমকিস্বরূপ যে কোনো প্রকারের অস্ত্র/আগ্নেয়াস্ত্র/ব্যক্তিগত লাইসেন্সপ্রাপ্ত অস্ত্র/বিস্ফোরক দ্রব্যসহ কোনো ব্যক্তি সচিবালয়ের অভ্যন্তরে প্রবেশ করতে পারবে না। আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্সপ্রাপ্ত ব্যক্তিবর্গ তাদের লাইসেন্সকৃত আগ্নেয়াস্ত্র কর্তৃপক্ষ কর্তৃক প্রবেশ গেইটে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা ব্যবস্থা স্থাপনের পর গেইটে নিরাপত্তা হেফাজতে রাখতে পারবেন। তবে নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত জনবলের জন্য ইস্যুকৃত সরকারি অস্ত্র নিষেধাজ্ঞার আওতামুক্ত থাকবে।

স্থায়ী প্রবেশ পাস:

নিম্নলিখিত ব্যক্তি/ব্যক্তিবর্গ সচিবালয়ে প্রবেশের ক্ষেত্রে স্থায়ী প্রবেশ পাসের জন্য যোগ্য বিবেচিত হবেন-

ক. সচিবালয়ের অভ্যন্তরে অবস্থিত মন্ত্রণালয়/বিভাগ/দপ্তরসমূহের নিয়মিত কর্মকর্তা-কর্মচারী;

খ. সচিবালয়ের বাইরে কর্মরত সরকারের উপসচিব ও তদূর্ধ্ব কর্মকর্তা;

গ. অবসরপ্রাপ্ত সচিব;

ঘ. মাননীয় মন্ত্রী/উপদেষ্টা/প্রতিমন্ত্রী/উপমন্ত্রী/সমমর্যাদা সম্পন্ন ব্যক্তিবর্গের সঙ্গে কর্মরত একান্ত সচিব ও সহকারী একান্ত সচিব;

ঙ. সচিবালয়ের অভ্যন্তরে পদায়নকৃত কেন্দ্রীয় পরিবহন পুলের গাড়িচালক।

Header Ad
Header Ad

পশ্চিম তীরে নতুন করে হামলার নির্দেশ দিলেন নেতানিয়াহু

ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। ছবি: সংগৃহীত

ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু অধিকৃত পশ্চিম তীরে নতুন করে সন্ত্রাসবিরোধী অভিযানের নির্দেশ দিয়েছেন। বৃহস্পতিবার (২০ ফেব্রুয়ারি) তেল আবিবের উপকণ্ঠে বাত ইয়াম শহরে তিনটি বাসে বিস্ফোরণের ঘটনায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

ইসরায়েলি পুলিশের তথ্য অনুযায়ী, বাত ইয়ামের বিভিন্ন স্থানে তিনটি বাসে বিস্ফোরণ ঘটেছে এবং আরও দুটি বিস্ফোরক ডিভাইস নিষ্ক্রিয় করা হয়েছে। প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাটজ এই হামলার জন্য ফিলিস্তিনি সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোকে দায়ী করেছেন।

এই ঘটনার পর নেতানিয়াহু উচ্চপর্যায়ের নিরাপত্তা বৈঠক করেন এবং পশ্চিম তীরে তীব্র সামরিক অভিযান চালানোর পাশাপাশি ইসরায়েলের শহরগুলোর নিরাপত্তা জোরদার করার নির্দেশ দেন।

এক্স (সাবেক টুইটার) মাধ্যমে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, "প্রধানমন্ত্রী আইডিএফ-কে (ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী) পশ্চিম তীরের জুডিয়া ও সামারিয়া অঞ্চলে সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে শক্তিশালী অভিযান চালানোর নির্দেশ দিয়েছেন।"

এছাড়া ইসরায়েলি পুলিশ ও গোয়েন্দা সংস্থাগুলোকে সন্ত্রাসবিরোধী প্রতিরোধমূলক কার্যক্রম জোরদার করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

ইসরায়েলের কেন্দ্রীয় অঞ্চলের পুলিশ কমান্ডার হাইম সারগারফ জানান, "বিস্ফোরণে ব্যবহৃত ডিভাইসগুলো পশ্চিম তীর থেকে আনা হয়েছিল বলে ধারণা করা হচ্ছে।" প্রতিরক্ষামন্ত্রী কাটজ বলেছেন, বিশেষ করে তুলকারেম শরণার্থীশিবিরে সামরিক অভিযান আরও বাড়ানো হবে।

ইসরায়েলি সেনাবাহিনী কয়েক সপ্তাহ ধরে পশ্চিম তীরের বিভিন্ন শহর ও শরণার্থীশিবিরে প্রতিদিন অভিযান চালিয়ে যাচ্ছে। এসব অভিযানে বহু ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে, ঘরবাড়ি ধ্বংস করা হয়েছে এবং অবকাঠামোগত ক্ষতি হয়েছে।

এএফপি ও ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, গাজা যুদ্ধ শুরুর পর থেকে পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি বাহিনী ও বসতকারীদের হামলায় অন্তত ৮৯৭ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। অন্যদিকে ইসরায়েলের সরকারি তথ্যমতে, ওই সময়ের মধ্যে পশ্চিম তীরে ফিলিস্তিনিদের হামলা এবং অভিযান চলাকালে অন্তত ৩২ জন ইসরায়েলি নিহত হয়েছেন, যাদের মধ্যে কয়েকজন সেনাসদস্যও রয়েছেন।

Header Ad
Header Ad

মেসির অটোগ্রাফ চেয়ে শাস্তি পেলেন রেফারি

ছবি: সংগৃহীত

কনকাক্যাফ চ্যাম্পিয়ন্স কাপে স্পোর্টিং ক্যানসাস সিটি ও ইন্টার মায়ামির ম্যাচে আচরণবিধি ভঙ্গের কারণে শাস্তির মুখে পড়েছেন ম্যাচ রেফারি মার্কো আন্তোনিও অরটিজ নাভা। তার অপরাধ— খেলা শেষে লিওনেল মেসির কাছে অটোগ্রাফ চেয়েছিলেন এই মেক্সিকান রেফারি।

বৃহস্পতিবার (২০ ফেব্রুয়ারি) কনকাক্যাফ চ্যাম্পিয়ন্স কাপের ওপেনিং রাউন্ডের প্রথম লেগে মেসির একমাত্র গোলে স্পোর্টিং ক্যানসাস সিটির বিপক্ষে ১-০ ব্যবধানে জয় পায় ইন্টার মায়ামি। ম্যাচ শেষে আর্জেন্টাইন তারকার কাছে পরিবারের বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন একজন সদস্যের জন্য জার্সি ও অটোগ্রাফের অনুরোধ করেন রেফারি অরটিজ নাভা। পরে ড্রেসিংরুমে গিয়ে রেফারির অনুরোধ রক্ষা করেন মেসি।

তবে রেফারির এমন আচরণ ভালোভাবে নেয়নি কনকাক্যাফ কর্তৃপক্ষ। ম্যাচ অফিসিয়ালদের আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে শাস্তি দিয়েছে টুর্নামেন্ট কর্তৃপক্ষ।

এক বিবৃতিতে কনকাক্যাফ জানায়, "স্পোর্টিং ক্যানসাস সিটি ও ইন্টার মায়ামির ম্যাচ শেষে রেফারি মার্কো আন্তোনিও অরটিজ নাভা ও লিওনেল মেসির মধ্যে অটোগ্রাফ সংক্রান্ত ঘটনার বিষয়ে আমরা অবগত। তদন্তে দেখা গেছে, রেফারি পরিবারের বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন একজন সদস্যের জন্য অটোগ্রাফ চেয়েছিলেন। তবে ম্যাচ অফিসিয়ালদের জন্য নির্ধারিত আচরণবিধি ও প্রটোকলের সঙ্গে এটি সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়।"

কর্তৃপক্ষ আরও জানায়, "রেফারি নিজের ভুল বুঝতে পেরেছেন, ঘটনার জন্য ক্ষমা চেয়েছেন এবং শাস্তি মেনে নিয়েছেন।"

তবে কনকাক্যাফ কর্তৃপক্ষ ঠিক কী ধরনের শাস্তি দিয়েছে, তা প্রকাশ করেনি।

Header Ad
Header Ad

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে বেনাপোলে হয়নি দুই বাংলার মিলন মেলা

ছবি: সংগৃহীত

২১ ফেব্রুয়ারিকে কেন্দ্র করে প্রতিবছর বেনাপোলের শূন্যরেখা এলাকায় বসতো দুই বাংলার মানুষের মিলন মেলা। সেখানে অস্থায়ী শহীদ মিনার নির্মাণ করে সকাল থেকে দুই দেশের হাজারো মানুষ একসঙ্গে শহীদ বেদীতে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করতেন। আবেগ ও ভালোবাসায় ভাষাপ্রেমীরা ভুলে যেতেন সীমান্ত রেখার অস্তিত্ব।

তবে এবারের ২১ ফেব্রুয়ারি মাতৃভাষা দিবসে বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে সেই চিত্র দেখা যায়নি। দুই দেশের রাজনৈতিক টানাপোড়েন এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্কের শীতলতার কারণে এবার শূন্যরেখায় যৌথভাবে একুশের কোনো অনুষ্ঠান হয়নি। অন্যান্য বছর দুই দেশের সরকারি প্রতিনিধি ও মন্ত্রীরা একে অপরের দেশে গিয়ে শহীদ বেদীতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করলেও এবার তা সম্ভব হয়নি।

বেনাপোলের সরগম সংগীত একাডেমির সভাপতি মোস্তাফিজ জোহা সেলিম জানান, প্রথম থেকেই দুই দেশের সাংস্কৃতিক কর্মীরা এই অনুষ্ঠানের আয়োজক ছিলেন। কিন্তু পরবর্তীতে এটি রাজনৈতিক দলীয়করণের শিকার হয়। তিনি বলেন, "এবছর থেকে আমরা আবারও সরগম সংগীত একাডেমির পক্ষ থেকে ভাষা শহীদদের স্মরণে অনুষ্ঠান শুরু করেছি। সীমিত পরিসরে হলেও চেকপোস্ট এলাকায় কবিতা আবৃত্তি, চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা, আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছি।"

শার্শা উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নুরুজ্জামান লিটন বলেন, "দেশে ফ্যাসিবাদী সরকারের পতনের পর থেকেই দুই দেশের মধ্যে রাজনৈতিক টানাপোড়েন চলছে। যার ফলে এবার বেনাপোল চেকপোস্ট নো-ম্যানস ল্যান্ডে একুশের মিলন মেলা হয়নি। তবে আমরা আমাদের মতো করে বেনাপোলে ভাষা শহীদদের স্মরণে অনুষ্ঠান করেছি। আগামী বছর রাজনৈতিক পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে পুনরায় মিলন মেলা আয়োজনের আশা করছি।"

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

পশ্চিম তীরে নতুন করে হামলার নির্দেশ দিলেন নেতানিয়াহু
মেসির অটোগ্রাফ চেয়ে শাস্তি পেলেন রেফারি
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে বেনাপোলে হয়নি দুই বাংলার মিলন মেলা
মাতৃভাষার গুরুত্ব ও ভবিষ্যৎ প্রসঙ্গে যা বললেন ড. ইউনূস
চলন্ত বাসে ডাকাতি ও শ্লীলতাহানি: তিন দিন পর মামলা, আতঙ্কে যাত্রীরা
বিপ্লবের আত্মত্যাগ উন্নত বাংলাদেশের পথে নতুন সম্ভাবনা সৃষ্টি করেছে : পররাষ্ট্রসচিব
জাতিসংঘের প্রতিবেদনে ২০২৪ সালে আওয়ামী সরকারের পতনের কারণ উদঘাটন
চ্যাম্পিয়নশিপের দল শেফিল্ডে মাসে ৪০ কোটি টাকা বেতন পাবেন হামজা চৌধুরী
পবিপ্রবিতে আবাসিক হলগুলোর নাম পরিবর্তন, মুছে ফেলা হলো শেখ পরিবারের নাম
ইসরায়েলের তেল আবিবে তিনটি বাসে বিস্ফোরণ
বিয়ের ছবি ভাইরাল, বললেন শুভকামনা জানানোর জন্য ধন্যবাদ
বাংলা ভাষায় মাতৃভাষা দিবসের শুভেচ্ছা জানালেন সৌদি রাষ্ট্রদূত
বিমানবন্দর থেকে ৪৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া
স্বামীর বন্ধু পরিচয়ে পদ্মার চরে নিয়ে গৃহবধূকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, গ্রেফতার ৩
১ মার্চ রোজা শুরু হলে ৩৩ বছর পর ঘটতে পারে এক বিরল ঘটনা
ফ্যাসিবাদ যতোই ফিরে আসার চেষ্টা করুক, প্রতিষ্ঠিত হতে পারবে না: জামায়াত আমির
এফবিআই প্রধান হলেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত কাশ প্যাটেল
ভেঙে গেল চাহাল-ধনশ্রীর সংসার
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন আয়োজিত উন্মুক্ত কনসার্ট স্থগিত
জনগণের পক্ষের কোনো রাজনীতিবিদ কখনও পালায় না: রিজভী