বৃহস্পতিবার, ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ৭ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

সৌদি আরব-আমিরাতে প্রবাসীদের জন্য ইলিশ পাঠাবে সরকার

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফরিদা আখতার। ছবি: সংগৃহীত

বিদেশে বসে ইলিশ খেতে পাবেন সৌদি আরব ও সংযুক্ত আরব আমিরাতে (ইউএই) অবস্থানরত বাংলাদেশি প্রবাসীরা। তাদের জন্য সরকার দেশ দুটিতে ১১ হাজার টন ইলিশ রপ্তানি করবে। মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফরিদা আখতার জানান, চলতি বছরের আগস্ট, সেপ্টেম্বর ও অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত সময়ের মধ্যে ইলিশ পাঠানোর পরিকল্পনা রয়েছে।

সোমবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে সচিবালয়ে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব তথ্য জানান।

উপদেষ্টা বলেন, নিষেধাজ্ঞার কারণে ২০১২ সাল থেকে ইলিশ রপ্তানি বন্ধ রয়েছে। ২০২৩-২৪ অর্থ বছরে ইলিশের উৎপাদন ছিল ৫ দশমিক ৩০ লাখ টন। বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দেশের মানুষের জন্যে ইলিশ সরবরাহ বাড়ানো এবং দাম নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্যে সচেষ্ট।

উপদেষ্টা আরো বলেন, বাংলাদেশের মানুষ যারা বিভিন্ন দেশে কাজ করে রেমিট্যান্স পাঠাচ্ছেন; এমনকি বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় বিদেশের মাটিতে বাংলাদেশের ছাত্র-জনতার পাশে সোচ্চার ছিলেন, তাদের অনুরোধে সীমিত আকারে ইলিশ মাছ রপ্তানির পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে।

তিনি বলেন, সারা বছর পাঠানো না গেলেও অধিক ইলিশ প্রাপ্তির সময় আগস্ট ও সেপ্টেম্বর মাসে প্রবাসীদের জন্য ইলিশ পাঠানোর ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে।

জনশক্তি, কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর তথ্য অনুযায়ী সর্বাধিক প্রবাসী কর্মজীবী আছেন সৌদি আরবে প্রায় ৪৪ লাখ এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতে প্রায় ২২ লাখ।

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় থেকে প্রাথমিক অবস্থায় দুটি দেশে মোট ১১ হাজার টন ইলিশ রপ্তানির জন্য বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে সুপারিশ করা হবে। এ বছর আগস্ট, সেপ্টেম্বর ও অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত সময়ের মধ্যে যা কার্যকর করার পরিকল্পনা রয়েছে। এরপর অন্যান্য দেশে পাঠানোর বিষয়ে বিবেচনা করা যেতে পারে।

Header Ad
Header Ad

গাজায় ১১০৯ মসজিদ ধ্বংস করেছে ইসরায়েল, ক্ষতি ৫০০ মিলিয়ন ডলার

গাজায় ১১০৯ মসজিদ ধ্বংস করেছে ইসরায়েল। ছবি: সংগৃহীত

গাজার উপত্যকায় ইসরায়েলের আক্রমণে ১১০৯টি মসজিদ ধ্বংস হয়েছে। গাজা সরকারের ধর্মীয় ও দানশীল বিষয়ক মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ইসরায়েলের হামলার ফলে গাজার ১,২৪৪টি মসজিদের মধ্যে ১,১০৯টি মসজিদ সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়েছে।

মঙ্গলবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) মিডলইস্ট মনিটরের প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা গাজার ধ্বংসপ্রাপ্ত ওমরি মসজিদের সামনে সংবাদ সম্মেলনে এই তথ্য প্রকাশ করেছেন।

রিপোর্ট অনুযায়ী, গাজার প্রায় ৮৯% মসজিদ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, যার মধ্যে ৮৩৪টি মসজিদ পুরোপুরি ধ্বংস হয়েছে এবং ২৭৫টি মসজিদ ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে।

ধ্বংসপ্রাপ্ত ধর্মীয় ও প্রশাসনিক স্থাপনা, কবরস্থান, ওয়াকফ সম্পত্তি এবং মসজিদের কারণে গাজার প্রায় ৫০০ মিলিয়ন ডলারের ক্ষতি হয়েছে। গাজার তিনটি গির্জাও ইসরায়েলের হামলার শিকার হয়েছে।

এছাড়াও, ইসরায়েল বাহিনী গাজার কবরস্থানগুলোতেও আক্রমণ করেছে, যার ফলে ৬০টি কবরস্থানের মধ্যে ৪০টি আক্রান্ত হয়েছে এবং ২১টি কবরস্থান পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে গেছে। ৬৪৩টি ওয়াকফ অস্থাবর সম্পত্তি নষ্ট হয়েছে এবং ধর্মীয় শিক্ষার কার্যক্রম বন্ধ হয়ে গেছে।

ধ্বংসপ্রাপ্ত মসজিদ এবং ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলো পুনর্নির্মাণের জন্য “মিনারেটস কোলিশন” নামে একটি আন্তর্জাতিক উদ্যোগ শুরু হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে গাজার মসজিদ এবং ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান পুনর্নির্মাণের কাজ শুরু হবে এবং সাময়িক মসজিদ স্থাপন, ইমামদের সহায়তা, কুরআন পাঠ এবং ধর্মীয় শিক্ষা কেন্দ্র পরিচালনার পরিকল্পনা রয়েছে।

গাজার অ্যান্ডওমেন্টস মন্ত্রণালয় আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় এবং ইসলামিক দেশগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়ে ধ্বংসপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানগুলোর পুনর্নির্মাণে সাহায্যের আবেদন করেছে। তাদের দাবি, মসজিদগুলো শুধু উপাসনাস্থল নয়, বরং সমাজের আধ্যাত্মিক এবং সামাজিক কাঠামো শক্তিশালী করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

Header Ad
Header Ad

সব মামলা থেকে পরিত্রাণ পেলেন খালেদা জিয়া

বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। ছবি: সংগৃহীত

অবশেষে সব মামলা থেকে পরিত্রাণ পেলেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। বুধবার নাইকো দুর্নীতি মামলা থেকে খালাস পাওয়ার মধ্য দিয়ে ৩৭টি মামলার সব ক’টি থেকে রেহাই পেলেন তিনি।

গত ১৮ বছর ধরে প্রতিহিংসামূলক মিথ্যা মামলার জালে বন্দি করে রাখা হয়েছিল বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে। সেনা নিয়ন্ত্রিত ওয়ান-ইলেভেন সরকার তাকে রাজনীতি থেকে দূরে সরিয়ে দিতে ১৩টি প্রশ্নবিদ্ধ মামলা করে। খালেদা জিয়ার অন্যতম আইনজীবী অ্যাডভোকেট জাকির হোসেন ভূঁইয়া বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

অতঃপর শেখ হাসিনা ক্ষমতায় বসার পরে গত দেড় দশকে আরো ২৪টি মামলা করে। মোট ৩৭ মামলা চলমান ছিল। এই মামলাগুলোর কোনোটিরই বিশ্বাসযোগ্যতা সত্যতা নিশ্চিত করতে পারেনি শেখ হাসিনার আইনজীবীরা।

অবশেষে সর্বশেষ গতকাল বুধবার নাইকো দুর্নীতি মামলা থেকে খালাস পাওয়ার মধ্য দিয়ে বেগম জিয়ার বিরুদ্ধে ৩৭টি মামলার সবকটি থেকে তিনি মুক্তি পেলেন। তার বিরুদ্ধে আর কোনো মামলা অবশিষ্ট নেই। তিনি এখন মামলা মুক্ত একজন মানুষ।

তিনি জানান, খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে এক-এগারোর তত্ত্বাবধায়ক সরকার ও ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ আমলে দায়ের হওয়া ৩৭টি মামলা চলমান ছিল। গত বছর ৫ আগস্ট হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পর একে একে এসব মামলা নিষ্পত্তি হতে থাকে। নাইকো দুর্নীতি মামলা থেকে খালাসের মাধ্যমে সবগুলো মামলা থেকে রেহাই পেলেন খালেদা জিয়া। তার বিরুদ্ধে আর কোনো মামলা চলমান নেই।

গত ১৫ জানুয়ারি জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় খালেদা জিয়া, তার ছেলে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ চার জনকে বেকসুর খালাস দেয় সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ।

জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় নিম্ন আদালত খালেদা জিয়াকে সাত বছরের কারাদণ্ড দিলেও গত বছরের ২৭ নভেম্বর হাইকোর্ট তাকে খালাস দেয়।

এর আগে তিনি বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি ও গ্যাটকো দুর্নীতি মামলার অভিযোগ থেকে অব্যাহতি পেয়েছিলেন। ২০০৭ সালে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) দায়ের করা নাইকো দুর্নীতি মামলা থেকে বুধবার খালেদা জিয়াসহ আট জনকে খালাস দেয় ঢাকার আদালত।

গত বছর ৩০ অক্টোবর রাজধানীর দারুস সালাম থানার ৬টি ও যাত্রাবাড়ী থানার ৩ মামলায় খালেদা জিয়াকে অব্যাহতি দেন হাইকোর্ট। এর আগে কুমিল্লার নাশকতার এক মামলায় গত ২২ জানুয়ারি আদালত তাকে অব্যাহতি দেয়। গত বছর ৩ সেপ্টেম্বর দেশের বিভিন্ন আদালতে থাকা পাঁচটি মামলায় খালেদা জিয়াকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।

এছাড়া রাষ্ট্রদ্রোহের এক মামলার কার্যক্রম গত ৩০ অক্টোবর হাইকোর্ট বাতিল করে দেয়। ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে থাকা কয়েকটি মামলা থেকেও খালেদা জিয়াকে অব্যাহতি দেওয়া হয় বিভিন্ন তারিখে।

নাইকো দুর্নীতি মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াসহ আট আসামির সবাইকে বেকসুর খালাস দিয়েছে আদালত। গতকাল ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪-এর বিচারক রবিউল আলমের আদালত এ রায় ঘোষণা করেন।

রায় ঘোষণার সময় বিচারক রবিউল আলম তার পর্যবেক্ষণে বলেন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে রাজনৈতিক কারণে হয়রানি করার জন্য নাইকো মামলায় জড়ানো হয়েছে।

খালেদা জিয়া বর্তমানে চিকিৎসার জন্য লন্ডনে রয়েছেন। খালেদা জিয়া ২০০১-২০০৬ মেয়াদে যখন প্রধানমন্ত্রী ছিলেন, সে সময় দুর্নীতির অভিযোগ এনে ২০০৭ সালে জরুরি অবস্থার সময় এ মামলা দায়ের করা হয়েছিল।

খালাস পাওয়া বাকি সাত জন হলেন-সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মুখ্য সচিব কামাল উদ্দিন সিদ্দিকী, জ্বালানি ও খণিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সচিব খন্দকার শহীদুল ইসলাম, সাবেক সিনিয়র সহকারী সচিব সি এম ইউছুফ হোসাইন, বাপেক্সের সাবেক মহাব্যবস্থাপক মীর ময়নুল হক, ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দি আল মামুন, ইন্টারন্যাশনাল ট্র্যাভেল করপোরেশনের চেয়ারম্যান সেলিম ভূঁইয়া ও নাইকোর দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক ভাইস প্রেসিডেন্ট কাশেম শরীফ।

Header Ad
Header Ad

১৮ ব্যক্তি ও সাফজয়ী নারী ফুটবল দলকে একুশে পদক তুলে দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

ছবি: সংগৃহীত

বিভিন্ন ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য ১৮ বিশিষ্ট ব্যক্তি ও নারী ফুটবল দলকে ‘একুশে পদক-২০২৫’ প্রদান করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।

বৃহস্পতিবার (২০ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে বেলা ১১টায় আয়োজিত অনুষ্ঠানে পুরস্কারপ্রাপ্তদের হাতে পদক তুলে দেন তিনি।

এ বছর একুশে পদকপ্রাপ্তদের মধ্যে চলচ্চিত্রে আজিজুর রহমান (মরণোত্তর), সংগীতে ওস্তাদ নীরদ বরণ বড়ুয়া (মরণোত্তর) ও ফেরদৌস আরা, আলোকচিত্রে নাসির আলী মামুন এবং চিত্রকলায় রোকেয়া সুলতানা রয়েছেন।

সাংবাদিকতায় মাহফুজ উল্লাহ (মরণোত্তর), গবেষণায় মঈদুল হাসান, শিক্ষায় ড. নিয়াজ জামান, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে মেহদী হাসান খান (দলনেতা), রিফাত নবী (দলগত), মো. তানবিন ইসলাম সিয়াম (দলগত) ও শাবাব মুস্তাফা (দলগত) সম্মানজনক পদক লাভ করেন।  

এ ছাড়া সমাজসেবায় মোহাম্মদ ইউসুফ চৌধুরী (মরণোত্তর), ভাষা ও সাহিত্যে হেলাল হাফিজ (মরণোত্তর) ও শহীদুল জহির (মরণোত্তর), সাংবাদিকতা ও মানবাধিকারে মাহমুদুর রহমান, সংস্কৃতি ও শিক্ষায় ড. শহিদুল আলম এবং ক্রীড়ায় বাংলাদেশ জাতীয় নারী ফুটবল দল একুশে পদকের জন্য নির্বাচিত হয়েছেন।

ভাষা আন্দোলনের শহীদদের স্মরণে প্রতি বছর একুশে পদক প্রদান করে বাংলাদেশ সরকার। ১৯৭৬ সাল থেকে শুরু হওয়া এই সম্মাননা দেশের বিশিষ্ট সাহিত্যিক, শিল্পী, শিক্ষাবিদ, গবেষক, সাংবাদিক, ভাষাসৈনিক, অর্থনীতিবিদ ও সমাজসেবীদের অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ প্রদান করা হয়ে আসছে।

প্রতিবারের মতো এবারও একুশে পদকপ্রাপ্তদের সম্মানে আয়োজিত অনুষ্ঠানে দেশের বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ, সরকার ও প্রশাসনের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

গাজায় ১১০৯ মসজিদ ধ্বংস করেছে ইসরায়েল, ক্ষতি ৫০০ মিলিয়ন ডলার
সব মামলা থেকে পরিত্রাণ পেলেন খালেদা জিয়া
১৮ ব্যক্তি ও সাফজয়ী নারী ফুটবল দলকে একুশে পদক তুলে দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী কমিটির ১৬০ জনের পদত্যাগ  
পাঁচ বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস  
একুশে ফেব্রুয়ারি যান চলাচলে ডিএমপির বিশেষ নির্দেশনা  
গাজা পুনর্গঠনে প্রয়োজন ৫ হাজার ৩২০ কোটি মার্কিন ডলার  
২৭তম বিসিএসে বঞ্চিত ১১৩৭ জনের চাকরি ফেরত দিতে নির্দেশ: আপিল বিভাগ    
আজ একুশে পদক প্রদান করবেন প্রধান উপদেষ্টা  
এমবাপের মহাকাব্যিক হ্যাটট্রিকে সিটিকে বিদায় করে শেষ ষোলোয় রিয়াল  
১৭ বছর পর আজ আহসান মঞ্জিলে হতে যাচ্ছে ‘সুফি ফেস্ট’
এস আলমের অ্যাকাউন্টে ২ লাখ ৪২ হাজার কোটি টাকার লেনদেন
মোহাম্মদপুরে মধ্যরাতে গোলাগুলি, নিহত ২  
গণঅভ্যুত্থানে আহত রাতুলের একমাত্র সম্বল ফুডকার্ট ভেঙে দেয়ার অভিযোগ  
আজ চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির নিজেদের প্রথম ম্যাচে মাঠে নামছে বাংলাদেশ
অবশেষে সরিয়ে দেওয়া হলো মাউশির বিতর্কিত ডিজিকে
২০১৮ সালের নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করা ৩৩ ডিসি ওএসডি
ট্রাম্পের বিস্ফোরক দাবি: চলমান যুদ্ধের সূচনা ইউক্রেনই করেছিল
ডিবির সাবেক প্রধান হারুনের ১০০ বিঘা জমি, ৫ ভবন ও ২ ফ্ল্যাট ক্রোকের নির্দেশ
দিল্লির নতুন মুখ্যমন্ত্রী হচ্ছেন রেখা গুপ্তা, বিজেপির সিদ্ধান্তে চমক