শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৫ | ১১ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

মির্জা ফখরুলের বক্তব্যের কড়া জবাব দিলেন নাহিদ ইসলাম

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এবং তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলামের বক্তব্যের কড়া জবাব দিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম। বৃহস্পতিবার (২৩ জানুয়ারি) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক প্রোফাইলে এক পোস্টে এ জবাব দেন তিনি।

পোস্টে তিনি লিখেছেন, বিএনপি মহাসচিবের নিরপেক্ষ সরকারের দাবি মূলত আরেকটা ১/১১ সরকার গঠনের ইঙ্গিত বহন করে। ১/১১ এর বন্দোবস্ত থেকেই আওয়ামী ফ্যাসিজমের উত্থান ঘটেছিল। বিএনপি মহাসচিবের বক্তব্যে সামনে আরেকটা ১/১১ সরকার, সংসদীয় সংখ্যাগরিষ্ঠতা ও নতজানু পররাষ্ট্রনীতির ধারাবাহিকতা এবং গুম-খুন ও জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার না হওয়ার আলামত রয়েছে।

তিনি লেখেন, ছাত্র এবং অভ্যুত্থানের নেতৃত্বকে মাইনাস করার পরিকল্পনা ৫ আগস্ট থেকেই শুরু হয়েছে। ৫ আগস্ট যখন ছাত্র-জনতা রাজপথে লড়াই করছে, পুলিশের গুলি অব্যাহত রয়েছ, তখন আমাদের আপোষকামী অনেক জাতীয় নেতৃবৃন্দ ক্যান্টনমেন্টে জনগণকে বাদ দিয়ে নতুন সরকার করার পরিকল্পনায় ব্যস্ত ছিলেন (অনেকে ছাত্রদের কথাও বলেছেন সেখানে)।

নাহিদ লিখেছেন, আমরা ৩ অগাস্ট থেকে বলে আসছি আমরা কোনো প্রকারের সেনা শাসন বা জরুরি অবস্থা মেনে নেবো না। আমাদেরকে বারবার ক্যান্টেন্টমেন্টে যেতে বলা হলেও আমরা যেতে অস্বীকার করি। শেষ পর্যন্ত বঙ্গভবনে আলোচনা ও বার্গেনিং এর মাধ্যমে ড. ইউনূসকে প্রধান করে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের সিদ্ধান্ত হয়। আমরা চেয়েছিলাম ফ্যাসিবাদবিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো ও নাগরিক সমাজের সমন্বয়ে একটা জাতীয় সরকার। জাতীয় সরকার হলে ছাত্রদের হয়তো সরকারে আসার প্রয়োজন হতো না। জাতীয় সরকার অনেকদিন স্থায়ী হবে এই বিবেচনায় বিএনপি জাতীয় সরকারে রাজি হয় নাই। কিন্তু অভ্যুত্থানের পরেই দেশে জাতীয় সরকারের প্রয়োজনীয়তা সবচেয়ে বেশি ছিল। অথচ বিএনপি জাতীয় সরকারের কথা বলতেছে সামনের নির্বাচনের পরে।

তিনি লেখেন, ছাত্ররাই এই সরকারের এবং বিদ্যমান বাস্তবতার একমাত্র ফ্যাক্টর যেটা ১/১১ এর সরকার থেকে বর্তমান সরকারকে সম্পূর্ণভাবে আলাদা করে। বিএনপি কয়েকদিন আগে মাইনাস টু এর আলোচনা করলেও এখন ক্ষমতায় যাওয়ার পথ সুগম করার জন্য নিরপেক্ষ সরকারের নামে আরেকটি ১/১১ সরকারের প্রস্তাবনা করছে। এ ধরনের পরিকল্পনা গণতন্ত্র ও জাতীয় স্বার্থের বিরুদ্ধে যাবে এবং ছাত্র-জনতা কোনোভাবেই এটা মেনে নেবে না। আমি মনে করি এটা বিএনপির বিরুদ্ধেও ষড়যন্ত্র।

উপদেষ্টা লেখেন, আর এই সরকার জাতীয় সরকার না হলেও সরকারে আন্দোলনের সব পক্ষেরই অংশীদারত্ব রয়েছে এবং সব পক্ষই নানান সুবিধা ভোগ করছে। সরকার গঠনের আগেই ৬ অগাস্ট অ্যাটর্নি জেনারেল এবং পুলিশের আগের আইজির নিয়োগ হয়েছিল যারা মূলত বিএনপির লোক। এরকমভাবে সরকারের ওপর থেকে নিচ পর্যন্ত নানান স্তরে বিএনপিপন্থি লোকজন রয়েছে। নির্বাচনের নিরপেক্ষতার কথা বললে এই বাস্তবতায়ও মাথায় রাখতে হবে।

তিনি লেখেন, রাষ্ট্রপতির পরিবর্তন, সংস্কার, নতুন সংবিধান, জুলাই ঘোষণা সব ইস্যুতেই বিএনপি বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে। অথচ এগুলা কোনোটাই ছাত্রদের দলীয় কোনো দাবি ছিল না। কিন্তু দেশের স্থিতিশীলতা, বৃহত্তর স্বার্থ এবং জাতীয় ঐক্য ধরে রাখার জন্য ছাত্ররা বারবার তাদের অবস্থান থেকে সরে এসেছে। কিন্তু এর মানে এই না যে গণতন্ত্রবিরোধী ও অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বিরোধী কোনো পরিকল্পনা হলে সেখানে আমরা বিন্দু পরিমাণ ছাড় দেবো। আওয়ামী লীগ বিষয়ে ভারতের প্রধান দলগুলোর মধ্যে ঐক্য সম্ভব হয়েছে অথচ বাংলাদেশে আওয়ামী লীগ বিষয়ে আমরা ঐক্য করতে পারি নাই এত হত্যা ও অপরাধের পরেও। হায় এই ‘জাতীয় ঐক্য’ লইয়া আমরা কী রাষ্ট্র বানাব!

তিনি আরও লিখেছেন, বাংলাদেশকে দুর্বল করা সহজ কারণ বাংলাদেশকে সহজেই বিভাজিত করা যায়। এ দেশের বড় বড় লোকেরা অল্পমূল্যে বিক্রি হওয়ার জন্য প্রস্তুত থাকে। আমি মনে করি না সমগ্র বিএনপি এই অবস্থান গ্রহণ করে। বরং বিএনপির কর্মী সমর্থকদের বড় অংশই অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষার বাস্তবায়ন চায়। বিএনপির দেশপ্রেমিক ও ত্যাগী নেতৃত্বকে আহ্বান করব, ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের বিরুদ্ধে না গিয়ে ছাত্র-জনতার সঙ্গে বৃহত্তর ঐক্য ও সংহতির পথ বেছে নিন।

প্রসঙ্গত, সম্প্রতি এক স্বাক্ষাৎকারে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম জুলাই গণঅভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া শিক্ষার্থীরা নতুন রাজনৈতিক গঠন নিয়ে মন্তব্য করতে গিয়ে বলেন, সরকারে নিজেদের প্রতিনিধি রেখে তারা নির্বাচনে অংশ নিতে চাইলে অন্য রাজনৈতিক দলগুলো বিষয়টি মেনে নেবে না।

Header Ad
Header Ad

পারভেজ হত্যার ঘটনায় সেই দুই নারী শিক্ষার্থী গ্রেপ্তার

ছবি: সংগৃহীত

প্রাইম এশিয়া ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থী জাহিদুল ইসলাম পারভেজ হত্যাকাণ্ডে জড়িত সন্দেহভাজন দুই নারী শিক্ষার্থীকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)। বৃহস্পতিবার (২৪ এপ্রিল) বিকেলে পূর্ব জুরাইনের একটি বাসা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তার ওই ২ শিক্ষার্থী হলেন- ইউনিভার্সিটি অব স্কলার্সের ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের ফাতেমা তাহসিন ঐশী ও ইংরেজি বিভাগের ফারিয়া হক টিনা।

ডিবি জানায়, ওই দুই নারী শিক্ষার্থী জুরাইন আশরাফ মাস্টার আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের পাশের হোল্ডিং একটি ভবনের ২য় তলায় ২ দিন আগে বাসা ভাড়া নেয়। এই তথ্যের ভিত্তিতে ডিবির টিম অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করে।

এর আগে পারভেজ হত্যার ঘটনায় দুই ছাত্রীকে সাময়িক বহিষ্কার করে ইউনিভার্সিটি অব স্কলার্স। গত মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) ইউনিভার্সিটি অব স্কলার্সের রেজিস্ট্রার ক্যাপ্টেন মোবাশ্বের আলী খন্দকার স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এদিকে পারভেজ হত্যা মামলায় এজাহারনামীয় ৩ নম্বর আসামি মো. মাহাথির হাসান আদালতে সেচ্ছায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। এ নিয়ে হত্যার দায় স্বীকার করে আলোচিত এই মামলায় মোট দুই আসামি জবানবন্দি দিল। এর আগে দায় স্বিকার করে স্বীকারোক্তি দিয়েছিলেন আরেক আসামি আল কামাল শেখ।

Header Ad
Header Ad

আমাদের মধ্যে হিংসা নেই, আমরা আওয়ামী লীগ নই: রুমিন ফারহানা

বিএনপির সহ-আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা। ছবি: সংগৃহীত

নতুন রাজনৈতিক শক্তি মাঠে এলেও বিএনপির কোনো আপত্তি নেই উল্লেখ করে দলটির সহ-আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা বলেছেন, আমাদের মধ্যে হিংসা নেই, আমরা আওয়ামী লীগ নই। বৃহস্পতিবার (২৪ এপ্রিল) দুপুরে দিনাজপুর শহরের একটি কমিউনিটি সেন্টারে বিএনপির 'রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা ও জনসম্পৃক্তি' বিষয়ক কর্মশালায় এ মন্তব্য করেন তিনি।

রুমিন বলেন, “আমরা যখন দেখি কেউ রাজনীতি করতে চায়, স্বচ্ছ পথে সামনে আসতে চায়, তখন তাদের স্বাগত জানাই। বাংলাদেশে একসময় সব দল নিষিদ্ধ ছিল, কেউ ভিন্নমত প্রকাশ করতে পারত না। সেই অন্ধকার থেকে দেশকে বের করে এনেছিলেন শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান।”

তিনি আরও বলেন, “দেশে যখন দুর্ভিক্ষ, দারিদ্র্য আর লজ্জা নিবারণের জন্য নারীকে জাল পরতে হতো, তখন বাংলাদেশকে বলা হতো তলাবিহীন ঝুড়ি। সেখান থেকে রেমিট্যান্স, কৃষি ও গার্মেন্টসে বিপ্লব ঘটিয়েছেন জিয়া। আর সংসদীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেছেন দেশনেত্রী খালেদা জিয়া।”

বর্তমান সরকার ও অন্তর্বর্তী সরকারের সমালোচনায় সরব হয়ে রুমিন বলেন, “যে সরকার সুপ্রিম কোর্টের একটি অর্ডারে ‘দৈনন্দিন কাজ চালিয়ে নেওয়ার’ দায়িত্ব পেয়েছে, তারা কীভাবে রাষ্ট্রীয় সব সিদ্ধান্ত নেয়? এই সরকার অনির্বাচিত, জনভিত্তিহীন। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীও জানে, তাদের স্থায়িত্ব নেই।”

তিনি বলেন, “যদি দলীয় সরকার হতো, তাহলে তার কেন্দ্র থেকে তৃণমূল পর্যন্ত একটা জবাবদিহিতা থাকত। এই সরকারের ক্ষেত্রে সেটা নেই বলেই পুলিশও নিরুৎসাহিত।”

নির্বাচনের সময় ও অবস্থান নিয়ে সরকারের টালবাহানার সমালোচনা করে বলেন, “ডিসেম্বর, ফেব্রুয়ারি, জুন—কখন হবে নির্বাচন, কেউ জানে না। এটা প্রমাণ করে সরকার নিজের অবস্থান নিয়ে নিশ্চিত নয়।”

কর্মশালায় ভার্চ্যুয়ালি বক্তব্য রাখেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেন, “আমাদের ৩১ দফা বাস্তবায়ন করবই। আমরা জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করবো, সেটা যেকোনো মূল্যে।”

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন দিনাজপুর জেলা বিএনপির সভাপতি মোফাজ্জল হোসেন দুলাল। আরও বক্তব্য দেন কেন্দ্রীয় বিএনপির নেতা সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, অধ্যাপক মোরশেদ হাসান, ডা. মওদুদ হোসেন পাভেল, সাত্তার পাটোয়ারী ও অ্যাডভোকেট শারমিন ফারহানা পুতুল প্রমুখ।

Header Ad
Header Ad

পাকিস্তানে ঢুকে আটক বিএসএফ জওয়ান, দু’দেশের সীমান্তে ফের উত্তেজনা

পাকিস্তানে ঢুকে আটক বিএসএফ জওয়ান। ছবি: সংগৃহীত

কাশ্মীরের পেহেলগামে ভয়াবহ হামলার রেশ কাটতে না কাটতেই ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে নতুন করে চাপে পড়েছে সম্পর্ক। এমন পরিস্থিতির মধ্যেই ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)-এর এক জওয়ান পাকিস্তানি সেনাদের হাতে আটক হয়েছেন।

ঘটনাটি ঘটে বুধবার (২৩ এপ্রিল), ভারতের পাঞ্জাবের ফিরোজপুর সেক্টরের আন্তর্জাতিক সীমান্তে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডে জানিয়েছে, বিএসএফ-এর ১৮২ নম্বর ব্যাটালিয়নের কনস্টেবল পিকে সিং ভুলবশত সীমান্ত পার হয়ে পাকিস্তানে প্রবেশ করেন এবং সঙ্গে সঙ্গেই তাকে আটক করে পাকিস্তান রেঞ্জার্স।

জানা গেছে, সামরিক পোশাকে এবং রাইফেলসহ সীমান্তে টহল দেওয়ার সময় তিনি স্থানীয় কৃষকদের সহায়তা করছিলেন। সে সময় অসাবধানতাবশত তিনি সীমান্তের ওপারে চলে যান।

তাকে ফিরিয়ে আনতে দুই দেশের সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর মধ্যে পতাকা বৈঠক শুরু হয়েছে বলে জানিয়েছে ভারতীয় কর্মকর্তারা। আলোচনার মাধ্যমে জওয়ানকে নিরাপদে দেশে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা চলছে।

এদিকে, জম্মু-কাশ্মীরের পেহেলগামে সশস্ত্র গোষ্ঠীর হামলায় ২৬ জন নিহত হওয়ার পর ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা চরমে পৌঁছেছে। এই হামলার জেরে ভারত কঠোর অবস্থান গ্রহণ করলে, পাল্টা জবাব দেয় পাকিস্তান।

পাকিস্তানের জাতীয় নিরাপত্তা কমিটির বৈঠকে ভারতের সঙ্গে কূটনৈতিক ও বাণিজ্যিক সম্পর্ক সীমিত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এর আওতায় ভারতীয় বিমানের জন্য পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, ওয়াগাহ সীমান্তে চলাচল বন্ধ, দ্বিপাক্ষিক সব চুক্তি স্থগিত, এবং বিনা ভিসার সব সুবিধা বাতিলের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।

পাশাপাশি, ইসলামাবাদ থেকে পাঠানো এক কড়া ভাষার বিবৃতিতে জানানো হয়, ভারত যদি সিন্ধু নদের পানির প্রবাহ ব্যাহত করে, তাহলে তা ‘যুদ্ধের উসকানি’ হিসেবে দেখা হবে এবং উপযুক্ত জবাব দেওয়া হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

পারভেজ হত্যার ঘটনায় সেই দুই নারী শিক্ষার্থী গ্রেপ্তার
আমাদের মধ্যে হিংসা নেই, আমরা আওয়ামী লীগ নই: রুমিন ফারহানা
পাকিস্তানে ঢুকে আটক বিএসএফ জওয়ান, দু’দেশের সীমান্তে ফের উত্তেজনা
টাঙ্গাইলে ফাঁকা গুলি ছু‌ড়ে ৭৮ লাখ টাকা ডাকাতি, গ্রেফতার ২
পাবনায় ইজিবাইক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে ২ এসএসসি পরীক্ষার্থী নিহত
পাকিস্তানের আকাশে ঢুকতে পারবে না ভারতীয় বিমান, নতুন চাপে মোদি
টানা ৫ দিন চুয়াডাঙ্গায় বইছে তাপপ্রবাহ, বিপর্যস্ত জনজীবন
বাংলাদেশ সফর স্থগিত করলেন পাকিস্তান পররাষ্ট্রমন্ত্রী
আমাদের নিয়ত পরিষ্কার, যা কমিটমেন্ট করেছি তা বাস্তবায়ন করবো: তারেক রহমান
টাইমস হায়ার এডুকেশন র‍্যাঙ্কিং: দেশের শীর্ষে বুয়েট ও ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়
অশ্লীলতা ছড়ানোর অভিযোগে ডা. জাহাঙ্গীর কবির-তাসনিম জারার বিরুদ্ধে আইনি নোটিশ (ভিডিও)
তন্ময়সহ শেখ পরিবারের ৪ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
চলতি বছরে দেশে আরো ৩০ লাখ মানুষ দরিদ্র হতে পারে: বিশ্বব্যাংক
৮ দিন পর মুক্তি পেলেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অপহৃত ৫ শিক্ষার্থী
পাকিস্তানের সঙ্গে কখনও দ্বিপাক্ষিক সিরিজ খেলবে না ভারত
৮ দিনের নোটিশে সরকারি কর্মচারীদের চাকরিচ্যুত করা যাবে তদন্ত ছাড়াই
ভেঙে গেল সামিরা খান মাহির ৪ বছরের প্রেম
বাংলাদেশে অবাধ-সুষ্ঠু নির্বাচন চায় অস্ট্রেলিয়া
বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারদের বৈষম্য নিরসনের দাবি জানিয়ে রাবিতে বিক্ষোভ
কাশ্মিরে উগ্রপন্থীদের সঙ্গে সংঘর্ষে ভারতীয় সেনা নিহত