বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারি ২০২৫ | ২ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

সবার মতামতের ভিত্তিতে জুলাই ঘোষণাপত্র করতে চাই: প্রধান উপদেষ্টা

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, ৫ আগস্ট ছিল আমাদের ঐক্যবদ্ধ হওয়ার প্রতীক। ওইদিন পুরো অনুভূতিটাই ছিল একতার অনুভূতি। তাই এখন কিছু করতে হলে সবার মতামতের ভিত্তিতে করতে হবে। যাতে কেউ বলতে না পারে, তুমি অমুক, তুমি তমুক। কাজেই জুলাই ঘোষণাপত্র সবার মতামতের ভিত্তিতে করতে চাই।

বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) বিকেলে রাজধানীর বেইলি রোডে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র নিয়ে সর্বদলীয় বৈঠকে তিনি এসব কথা বলেন। ড. ইউনূস বলেন, যে লক্ষ্য নিয়ে বা উদ্দেশ্য নিয়ে এ সরকার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, সে সরকার নতুন উদ্যম পায়। সবার সঙ্গে দেখলে প্রাণ সঞ্চার হয়।

ড. ইউনূস বলেন, ৫ জুলাইয়ের পুরো অনুভূতিটাই ছিল একতার অনুভূতি। একতাতেই আমাদের জন্ম, একতাই আমাদের শক্তি। ঐক্যের মাঝে এ সরকারের জন্ম হয়েছে।

তিনি বলেন, যখন নিজেরা নিজেরা কাজ করি, তখন একটু দুর্বল মনে করি। আবার যখন সবাই একসঙ্গে কাজ করি তখন মনের মধ্যে সাহস বাড়ে, একতাবদ্ধভাবে আছি। আপনাদের সঙ্গে দেখা হলে, বসতে পারলে খুব ভালো লাগে, মনে সাহস পাই।

ঘোষণপত্রের বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ছাত্ররা একদিন এসে বলল তারা একটা ঘোষণপত্র দেবে। আমাকেও সেখানে থাকতে হবে। আমি বললাম এটা হবে না। আমার ও তোমাদের চাওয়াটা হবে না। সবাইকে নিয়েই করতে হবে। না করলে এটা ঠিক হবে না। যে একতা দিয়ে তোমরা ৫ আগস্ট সৃষ্টি করেছিলে সেটার অবমাননা হবে। সেই কথা থেকে এ আলাপ শুরু। আজকে আলোচনা একে কেন্দ্র করেই হবে।

ড. ইউনূস বলেন, ঐক্যবদ্ধভাবে করতে না পারলে উদ্দেশ্যে ব্যাহত হবে। ঐক্যের মাধ্যমে করলে সবার মনে সাহস আসবে। সবাই ভাববে আমরা এখনও জেগে আছি। আমরা ভোতা হয়ে যায়নি। আমরা জাতি হিসেবে ঐক্যবদ্ধ আছি। আমি যতদিন আছি, একতা নিয়েই থাকব। কাজেই সেই পথেই আমাদের চলতে হবে।

এর আগে, এদিন বিকেল ৪টার পর ড. ইউনূসের সভাপতিত্বে সর্বদলীয় বৈঠক শুরু হয়। বৈঠকে বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী, গণতন্ত্র মঞ্চ, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন, গণঅধিকার পরিষদ, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা অংশ নিয়েছেন।

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সর্বদলীয় বৈঠকে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি-(এলডিপি) এবং বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি)।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটি গত ৩১ ডিসেম্বর ঢাকার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র প্রকাশ করতে চেয়েছিল। তখন এনিয়ে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে নানা আলোচনা তৈরি হয়। পরে ৩০ ডিসেম্বর রাতে জরুরি প্রেস ব্রিফিংয়ে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব জানান, অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের একটি ঘোষণাপত্র তৈরির উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।

এরপর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটির পক্ষ থেকে জুলাই ঘোষণাপত্র প্রকাশের জন্য অন্তর্বর্তী সরকারকে ১৫ জানুয়ারি পর্যন্ত সময় বেঁধে দেওয়া হয়।

গত বুধবার (১৫ জানুয়ারি) রাতে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে জানানো হয়, প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার বৃহস্পতিবার বিকেল ৪টা থেকে সন্ধ্যা ৭টার মধ্যে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জুলাইয়ের ঘোষণাপত্রের ওপর একটি সর্বদলীয় বৈঠক আয়োজন করবে।

Header Ad
Header Ad

টাঙ্গাইল হাসপাতালে চোর সন্দেহে যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

টাঙ্গাইল হাসপাতালে চোর সন্দেহে যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে ছানোয়ার হোসেন (৩৭) নামে এক যুবককে চোর সন্দেহে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়া‌রি) বিকাল ৫ টায় হাসপাতাল প্রাঙ্গণে উৎসুক জনতা তাকে হত্যা ক‌রে‌ছে ব‌লে অ‌ভি‌যোগ উঠেছে।

ছানোয়ার হোসেন মধুপুর উপজেলার গোলাবাড়ী ইউনিয়নের ভট্টবাড়ী গ্রামের হাসমত আলীর ছেলে।

পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, বিকালে ওই যুবক হাসপাতালের নিচতলার গাইনী ওয়ার্ড থেকে একজনের মোবাইল ফোন চুরি করার সময় ধরা পরে। এ সময় উৎসুক জনতা তাকে পিটাতে পিটাতে হাসপাতালে বাইরে নিয়ে আসে। এতে সে মাটিতে অজ্ঞান হয়ে হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করে।

টাঙ্গাইল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) তানভীর আহমেদ বলেন, হাসপাতালে এক যুবককে চোর সন্দেহে কয়েকজন দুর্বৃত্ত পিটিয়ে হত্যা করে লাশ ফেলে পালিয়ে যায়। এ খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করে।

টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের পুলিশ বক্সের ইনচার্জ এএসআই আলমগীর হোসেন বলেন, আইনি প্রক্রিয়া শেষে লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে। এ ঘটনার তদন্ত করা হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

ফিলিস্তিনি ভাই-বোনের পাশে আছি, থাকব: এরদোগান

তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যেপ এরদোগান। ছবি: সংগৃহীত

গাজায় ইসরাইল-হামাসের মধ্যে যুদ্ধবিরতি চুক্তিকে স্বাগত জানিয়েছেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যেপ এরদোগান। বুধবার (১৫ জানুয়ারি) এক্স (সাবেক টুইটার) প্ল্যাটফর্মে দেওয়া এক বিবৃতিতে তিনি এ চুক্তিকে ‘ফিলিস্তিনি ভাইবোন’ এবং পুরো অঞ্চলের জন্য শান্তি ও স্থিতিশীলতার নতুন দ্বার হিসেবে অভিহিত করেছেন।

এরদোগান বলেন, “তুরস্ক সবসময় ফিলিস্তিনিদের পাশে ছিল, এখনো আছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে। গাজার পুনর্গঠনে আমরা সর্বাত্মক সহযোগিতা করব।”

তিনি গাজার জনগণের সাহসিকতার প্রশংসা করে আরও বলেন, “ইসরাইলের অবৈধ ও অমানবিক আক্রমণের বিরুদ্ধে নিজেদের ভূমি ও স্বাধীনতা রক্ষায় গাজার জনগণ যে বীরত্ব দেখিয়েছে, আমরা তাদের স্যালুট জানাই।”

তুরস্কের প্রেসিডেন্ট ইসরাইলি হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত গাজার পুনর্গঠনে সক্রিয় ভূমিকা পালনেরও আশ্বাস দিয়েছেন।

এরদোগান জোর দিয়ে বলেন, “তুরস্ক কখনো ফিলিস্তিনিদের সংগ্রামে একা রাখেনি এবং ভবিষ্যতেও রাখবে না। এই চুক্তি স্থায়ী শান্তি ও মানবিক সংকট লাঘবে ভূমিকা রাখবে বলে আমরা আশা করি।”

কাতারের প্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোহাম্মদ বিন আব্দুলরহমান যুদ্ধবিরতি চুক্তি সফল করতে মধ্যস্থতাকারী হিসেবে কাজ করেন। এই চুক্তি কার্যকর হবে আগামী রোববার থেকে।

গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, ইসরাইলি হামলায় এখন পর্যন্ত ৪৬ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন, যাদের মধ্যে বেশিরভাগ নারী ও শিশু। তবে, হামাস যোদ্ধা ও বেসামরিক নাগরিকদের পৃথক করে কোনো পরিসংখ্যান প্রকাশ করা হয়নি।

২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর, হামাস যোদ্ধারা দক্ষিণ ইসরাইলে হামলা চালিয়ে প্রায় ১,২০০ ইসরাইলি নাগরিককে হত্যা এবং ২৫০ জনকে অপহরণ করেছিল। এর প্রতিশোধ হিসেবে ইসরাইল গাজায় অব্যাহত হামলা চালায়, যার ফলে লাখ লাখ মানুষ আশ্রয়ের জন্য সংগ্রাম করছে।

যুদ্ধবিরতি ঘোষণার পরও ইসরাইলি হামলায় অন্তত ৩২ জন নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে গাজার চিকিৎসকরা।

Header Ad
Header Ad

ওষুধ-পোশাকসহ নিত্যপণ্যের ভ্যাট রিভিউ হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা

অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ। ছবি: সংগৃহীত

ওষুধ, পোশাকসহ বিভিন্ন নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের ওপর যে বাড়তি ভ্যাট আরোপ করা হয়েছে- তা রিভিউ করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ।

বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) সচিবালয়ে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক শেষে তিনি সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।

বাড়তি ভ্যাটের কারণে বাজারে পণ্যের দামে এরই মধ্যে প্রভাব পড়েছে- সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের উত্তরে অর্থ উপদেষ্টা বলেন, ভ্যাটের কারণে সম্পূর্ণ না। দামের প্রভাব কিছু কিছু জায়গায় হয়তো ভ্যাটের কারণে হয়েছে। সম্পূর্ণভাবে এটা হলো ম্যানুপুলেশন, সাপ্লাই চেনের ওপর।

তিনি আরও বলেন, ভ্যাটের মাধ্যমে আমি দাম বাড়িয়েছি কয়েকটি জিনিসের। ফোন, বিদেশি ফলের জুস কয়টা মানুষ কেনে। অতএব ওটার ওপর পড়েছে (ভ্যাটের কারণে দাম বেড়েছে) তা না। তবু আজ আমরা রিভিউ করছি, কিছু কিছু ম্যাটার। আপনারা পরে জানতে পারবেন।

অর্থ উপদেষ্টা বলেন, অত্যাবশ্যকীয় কিছু কিছু জিনিসের বিষয়ে আমরা বলেছি। তারপর ওষুধ, পোশাকসহ অত্যাবশ্যকীয় যেসব পণ্য সাধারণ লোকজনের ওপর প্রভাব ফেলে সেগুলো রিভিউ করা হচ্ছে। আমদানি করা ফলের জুস- এগুলো আমি কেনো কমাবো?

সৌদি আরবে ইসলামি উন্নয়ন ব্যাংকে (আইডিবি) অংশগ্রহণ সম্পর্কে প্রশ্ন করা হলে অর্থ উপদেষ্টা বলেন, আইডিবি সাধারণত আমাদের বিরাট একটা অঙ্ক দেয় গ্যাস এবং পেট্রোলিয়ামের জন্য। আমি এবার অনুরোধ করেছি সারের জন্য অর্থ দিতে। তারা রাজি হয়েছে।

সম্প্রতি পটেটো ফ্ল্যাকস, কর্ন, মেশিনে প্রস্তুত বিস্কুট, হাতে তৈরি বিস্কুট, আচার, চাটনি, টমেটো পেস্ট বা টমেটো কেচআপ বা সস, আম, আনারস, পেয়ারা ও কলার পাল্প, তেঁতুলের পেস্ট, ট্রান্সফরমারের তেল, লুব্রিকেন্ট তেল, এলপি গ্যাস, আমদানি করা বাল্ক পেট্রোলিয়াম বিটুমিন, বিআরটিএ থেকে নেওয়া লেমিনেটেড ড্রাইভিং লাইসেন্স, কঠিন শিলা, ফেরো-ম্যাঙ্গানিজ ও ফেরো-সিলিকো ম্যাঙ্গানিজ, ফেরো সিলিকন অ্যালয়, এইচআর কয়েল থেকে সিআর কয়েল, সিআর কয়েল থেকে জিপি শিট, জিআই তার, ৫ কেভিএ থেকে ২ হাজার কেভিএ বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমার, চশমার প্লাস্টিক ফ্রেম, চশমার মেটাল ফ্রেম, রিডিং গ্লাস, নারিকেলের ছোবড়া থেকে তৈরি ম্যাট্রেসের ওপর ভ্যাট বাড়ানো হয়েছে। এসব পণ্যের ভ্যাট ৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১৫ শতাংশ করা হয়েছে।

এছাড়া রেস্তোরাঁর ভ্যাট ৫ শতাংশ থেকে ১৫ শতাংশ, ইনভেন্টিং সংস্থার ভ্যাট ৫ শতাংশ থেকে ১৫ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে। কিচেন টাওয়াল, টয়লেট টিস্যু, ন্যাপকিন টিস্যু, ফেসিয়াল টিস্যু, হ্যান্ড টাওয়াল, সানগ্লাস, নন-এসি হোটেল, মিষ্টান্ন ভান্ডার, প্রতিষ্ঠানের কেনাকাটা, নিজস্ব ব্র্যান্ড-সংবলিত তৈরি পোশাকের শোরুম বা বিপণিবিতান– এসব পণ্য ও সেবার ওপর প্রযোজ্য ভ্যাট সাড়ে ৭ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে করা হয়েছে ১৫ শতাংশ।

বিদ্যুতের খুঁটি, মোটর গাড়ির গ্যারেজ ও ওয়ার্কশপ, ডকইয়ার্ড, ছাপাখানা, চলচ্চিত্র স্টুডিও, চলচ্চিত্র প্রদর্শনী (সিনেমা হল), চলচ্চিত্র পরিবেশক, মেরামত ও সার্ভিসিং, স্বয়ংক্রিয় বা যন্ত্রচালিত করাতকল, খেলাধুলা আয়োজক, পরিবহন ঠিকাদার, বোর্ড সভায় জোগানকারী, টেইলারিং শপ ও টেইলার্স, ভবন রক্ষণাবেক্ষণকারী সংস্থা, সামাজিক ও খেলাধুলা বিষয়ক ক্লাব ইত্যাদি সেবার ক্ষেত্রে ভ্যাট ১০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১৫ শতাংশ করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

টাঙ্গাইল হাসপাতালে চোর সন্দেহে যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
ফিলিস্তিনি ভাই-বোনের পাশে আছি, থাকব: এরদোগান
ওষুধ-পোশাকসহ নিত্যপণ্যের ভ্যাট রিভিউ হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা
অভিনেতা সাইফ আলী খানকে ছুরিকাঘাত, আইসিইউতে ভর্তি
অল্প খরচে দেখা যাবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি, টিকিটের মূল্য প্রকাশ
জিয়াউর রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বিএনপির কর্মসূচি ঘোষণা
বাম চোখের বদলে ডান চোখে অপারেশন করা সেই চিকিৎসক গ্রেফতার
সবার মতামতের ভিত্তিতে জুলাই ঘোষণাপত্র করতে চাই: প্রধান উপদেষ্টা
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে নিজস্ব পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা, সময়সূচি প্রকাশ
বঙ্গবন্ধু সেতুতে চলবে না ট্রেন, বছরে আয় কমবে কোটি টাকা
কুড়িগ্রামে ‘মার্চ ফর ফেলানী’: সীমান্ত হত্যার বিচার ও মানবাধিকার রক্ষার দাবি
শেখ হাসিনার এপিএস লিকুর শতকোটি টাকার সম্পদের পাহাড়
চট্টগ্রামের ঘরের ছেলে তামিমের ব্যাটে জয় ফরচুন বরিশালের
আলোচনায় পিনাকী ভট্টাচার্যের নতুন বই ‘ফুলকুমারী’
বৈঠকে যোগ দিচ্ছে বিএনপির এক সদস্যের প্রতিনিধি, জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে দেবে না মতামত
এবার টিউলিপ সিদ্দিককে ‘দুর্নীতিবাজ’ আখ্যা দিলেন ইলন মাস্ক
১৭ বছর পর কারামুক্ত হলেন লুৎফুজ্জামান বাবর
দেশে এইচএমপিভিতে আক্রান্ত নারীর মৃত্যু
জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সর্বদলীয় বৈঠকে অংশ নেবে না বিএনপি
কুবি ছাত্র সংসদ নির্বাচনের জন্য শিক্ষার্থীদের স্মারকলিপি