শুক্রবার, ১০ জানুয়ারি ২০২৫ | ২৬ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

জুলাই ঘোষণাপত্রে খুনিদের বিচার ও শাস্তির কথা থাকতে হবে: সারজিস

বক্তব্য রাখছেন সারজিস আলম। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের জনগণ স্বৈরাচারী খুনি শেখ হাসিনার বিচার দেখতে চায় বলে মন্তব্য করেছেন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক এবং জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। তিনি বলেন, "জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্রে স্পষ্টভাবে খুনি হাসিনা এবং তার নির্দেশে যারা হাজার হাজার মানুষকে হত্যা করেছেন, তাদের বিচার এবং শাস্তির কথা থাকতে হবে।"

শুক্রবার (১০ জানুয়ারি) ভোলায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের গণসংযোগ কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে সারজিস আলম এই মন্তব্য করেন। তিনি তার বক্তব্যে আরও বলেন, "গত ১৫ বছর ধরে বাংলাদেশের জনগণ একটি নজিরবিহীন ফ্যাসিবাদী ও মাফিয়া শাসনের অধীনে চরম জুলুম ও নির্যাতনের শিকার হয়েছে। বাংলার মানুষ একত্রিত হয়ে হাসিনা সরকারকে বিদায় করতে লড়াই করছে।"

তিনি বলেন, "আমরা সব শ্রেণি-পেশার মানুষের সঙ্গে কথা বলেছি এবং তারা আমাদের ৭ দফা দাবিকে যৌক্তিক বলে মনে করেছেন। আমাদের লক্ষ্য, গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি, আহতদের সরকারি খরচে চিকিৎসা, আওয়ামী খুনি ও তাদের দোসরদের বিচার, এবং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃত্ব পরিষ্কারভাবে জুলাই ঘোষণাপত্রে উল্লেখ করা।"

এ সময় তিনি আরো বলেন, "এতদিন মানুষ দেখেছে কেবল ভোটের সময় রাজনৈতিক দলগুলো তাদের কাছে আসে। কিন্তু শেখ হাসিনার আমলে ভোটের সময়ও কেউ জনগণের কাছে আসেনি। আমরা এই অবস্থা পরিবর্তন চাই। ১৫ বছরের ফ্যাসিবাদী শাসন ও নির্যাতনের অবসান ঘটাতে আমরা লড়াই করছি।"

ভোলার গ্যাসের মজুত প্রসঙ্গে সারজিস বলেন, "ভোলায় গ্যাসের মজুত রয়েছে, অথচ এখানকার মানুষ গ্যাস ব্যবহার করতে পারছে না। পাশাপাশি, অসুস্থ মানুষদের চিকিৎসার জন্য ঢাকা বা বরিশাল নিতে পথে মারা যান, অথচ ভোলায় মেডিকেল কলেজ কেন নেই? এই বৈষম্য দূর করতে আমাদের আন্দোলন চলছে।"

সারজিস আরও বলেন, "জুলাই বিপ্লবে ভোলার ৪৭ জন মানুষ প্রাণ দিয়েছেন। এই ঘোষণাপত্রে প্রত্যেকটি জেলার ও উপজেলার শ্রমিক-মেহনতি মানুষের আত্মত্যাগের কথা উঠে আসতে হবে।" তিনি শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গোপালগঞ্জে সিন্ডিকেট বসানোর অভিযোগ তোলেন এবং বলেন, "তার পরিবার জনগণের অধিকার কেড়ে সিন্ডিকেট চালিয়েছে, যা আমরা শেষ করতে চাই।"

এ সময় তিনি শহীদ জসিম উদ্দিনের পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে দেখা করে সহানুভূতি জানান এবং জসিম উদ্দিনের কবর জিয়ারত করেন।

কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখপাত্র সামান্তা শারমিন, সমন্বয়ক এমএ সাঈদ, সহসমন্বয়ক রাসেল মাহমুদ, কেন্দ্রীয় সদস্য আরিফুর রহমান তুহিন, আব্দুল্লাহ আল-মামুন ফয়সাল, জাতীয় নাগরিক কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষারসহ ভোলার সমন্বয়ক ও ছাত্র-জনতা।

Header Ad
Header Ad

সিঙ্গারা খেয়ে টাকা না দেয়ায় রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ, বিএনপি নেতাসহ আহত ১৩

সিঙ্গারা খেয়ে টাকা না দেয়ায় রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ। ছবি: সংগৃহীত

ফরিদপুরের বোয়ালমারীতে সিঙ্গারা খেয়ে টাকা না দেওয়ার ঘটনাকে কেন্দ্র করে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় সাবেক কাউন্সিলর ও সাংবাদিকসহ উভয়পক্ষের কমপক্ষে ১৩ জন আহত হয়েছেন।

শুক্রবার (১০ জানুয়ারি) দুপুরের দিকে বোয়ালমারী পৌরসভার গুনবহা তালতলা বাজারে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।


এ ঘটনায় আহতরা হলেন- সাবেক কাউন্সিলর ফরিদ হোসেন, তার সমর্থক টুলু শেখ, ভাই মোহাম্মাদ জাহিদ, আকিম বিশ্বাস, নাসির মল্লিক, তার সমর্থক মোহাম্মদ আলী, ওমর মল্লিক, জাকারিয়া মাহমুদ, সিরাজুল হক, মারুফ মল্লিক, মিলন মল্লিক ও আহাদ মল্লিক।

আহতদের মধ্যে দুইজনকে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। বাকিরা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। 


প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় পৌরসভার তালতলা বাজারের হোটেল ব্যবসায়ী বিল্লাল মল্লিকের সাথে বোয়ালমারী পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর বিএনপি নেতা ফরিদ হোসেনের ছেলে মো. রাহুল মোল্যার (২৩) সিঙ্গারা খাওয়া নিয়ে কাটাকাটি হয়। এ ঘটনার জেরে বিল্লাল মল্লিকের হোটেলে ভাঙচুর চালায় রাহুল ও তার সহযোগীরা। শনিবার সালিশ বৈঠকে বিষয়টির মীমাংসা হওয়ার কথা ছিল।

সালিশ বৈঠকে বসার আগেই এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে শুক্রবার সকালে দুই পক্ষই বাগবিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়ে। পরবর্তীতে দুপুরের দিকে দুইপক্ষই দেশীয় অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। সংঘর্ষে সংবাদ সংগ্রহকালে গণমাধ্যমকর্মী সিরাজুল ইসলামসহ উভয়পক্ষের প্রায় ১৩ জন আহতের খবর পাওয়া গেছে।

নাসির মল্লিক বলেন, আমার ভাই বিল্লালের সাথে লেনদেন ছিল ফরিদ কাউন্সিলের ছেলে রাহুলের। বিল্লাল রাহুলের পাওনা টাকা পরিশোধ করলেও রাহুল সিঙ্গারা খেয়ে বিল না দিলে কথা কাটাকাটি হয়। এ নিয়ে শুক্রবার সকালে আমার দলের লোকজনের উপর হামলা চালায় তারা।

সাবেক কাউন্সিলর বিএনপি নেতা ফরিদ হোসেন বলেন, আমার ছেলে বিল্লালের নিকট ৫ হাজার টাকা পায়। সে বিল্লালের দোকান থেকে ২৫ টাকার সিঙ্গারা খেয়েছিল, সেই টাকা না দেওয়ায় দুইজনের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে নাসির মল্লিক তার লোকজন নিয়ে দেশীয় অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে আমাদের ওপর হামলা চালায়।

হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, সংঘর্ষের ঘটনায় ওমর মল্লিক ও রাজা শেখ নামে দুইজনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। বাকিরা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে চিকিৎসা নিচ্ছেন।

বোয়ালমারী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. গোলাম রসুল বলেন, সংঘর্ষের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা হয়। এলাকায় বর্তমানে পরিস্থিতি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। এ ঘটনায় থানায় এখন পর্যন্ত কেউ অভিযোগ করেনি। অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

 

Header Ad
Header Ad

নওগাঁ সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণ বন্ধ রাখতে সম্মত বিএসএফ

ফাইল ছবি

নওগাঁর ধামইরহাট সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণকে কেন্দ্র করে উত্তেজনাকর পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশ সীমান্ত রক্ষী বাহিনী (বিজিবি) এবং ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) এক যৌথ পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত করেছে।

শুক্রবার (১০ জানুয়ারি) বিকেল সাড়ে ৪টায় উপজেলার বস্তাবর সীমান্ত চৌকি (বিওপি) সংলগ্ন শূন্য রেখায় এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।

বৈঠকে ভারতের বিএসএফ ১২৩ ব্যাটালিয়নের শিবরামপুর কোম্পানির কমান্ডার এবং বাংলাদেশের বিজিবি বস্তাবর কোম্পানির কমান্ডার অংশ নেন। বিজিবির পত্নীতলা ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক কর্নেল মোহাম্মদ ইকবাল হোসেন জানান, বিজিবি ও বিএসএফের মধ্যে সৌহার্দ্যপূর্ণ আলোচনা হয়েছে এবং বিএসএফ কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণকাজ বন্ধ রাখতে সম্মত হয়েছে। ভবিষ্যতে সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া কিংবা রাস্তা নির্মাণ বিষয়ে বিজিবি ও বিএসএফের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের বৈঠকের মাধ্যমে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

কর্নেল ইকবাল হোসেন আরো জানান, বিএসএফ তাদের প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী শূন্য রেখা থেকে ১৫০ গজের মধ্যে কোনো বেড়া বা স্থাপনা নির্মাণ করবে না। যদি কোনো স্থাপনা নির্মাণের চেষ্টা করা হয়, তবে বিজিবি তা প্রতিহত করবে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বস্তাবর সীমান্তে প্রায় ৬০০ গজের মধ্যে কোন ধরনের বেড়া নেই। বুধবার (৮ জানুয়ারি) সকালে, বিএসএফের সদস্য এবং নির্মাণশ্রমিকরা সীমান্তের শূন্য রেখা থেকে মাটি কাটার কাজ শুরু করে এবং গাছপালা কেটে ফেলে। তবে আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী, শূন্যরেখা থেকে ১৫০ গজের মধ্যে কোনো দেশ সীমান্তবর্তী স্থানে বেড়া বা অন্য কোনো স্থাপনা নির্মাণ করতে পারে না। বিজিবি সদস্যরা তাদের কার্যক্রমে বাধা দিলে বিএসএফের সদস্যরা ফিরে যান।

Header Ad
Header Ad

ইসলাম ‘অবমাননার’ দায়ে শ্রীলঙ্কায় বৌদ্ধ সন্ন্যাসীর জেল

বৌদ্ধ সন্ন্যাসী গালাগোদাত্তে জ্ঞানসারা। ছবি: সংগৃহীত

ইসলাম ধর্ম অবমাননা এবং ধর্মীয় বিদ্বেষ উসকে দেওয়ার অভিযোগে কট্টরপন্থি এক বৌদ্ধ সন্ন্যাসীকে ৯ মাসের কারাদণ্ড দিয়েছেন শ্রীলংকার আদালত।

বৃহস্পতিবার (৯ জানুয়ারি) কলম্বোর ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে গালাগোদাত্তে জ্ঞানসারাকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়। যিনি দেশটির ক্ষমতাচ্যুত প্রেসিডেন্ট গোতাবায়া রাজাপাকসের ঘনিষ্ঠ মিত্র হিসেবে পরিচিত।

রায়ে ৯ মাসের কারাদণ্ডের পাশাপাশি তাকে ১৫০০ শ্রীলংকান রুপি জরিমানাও করা হয়েছে। জরিমানার অর্থ না দিলে তাকে আরও এক মাস কারাভোগ করতে হবে।

শ্রীলংকায় বৌদ্ধ সন্ন্যাসীদের সাজা দেওয়ার নজির নেই বললেই চলে। তবে কট্টরপন্থি সন্ন্যাসী জ্ঞানসারা এ নিয়ে দ্বিতীয়বারের মত দণ্ডিত হলেন। ২০১৯ সালেও তাকে ছয় বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছিল, পরে তিনি রাষ্ট্রপতির ক্ষমা পান।

তার বিরুদ্ধে রায়ের সময় আদালত বলেছে, শ্রীলংকার সংবিধান অনুযায়ী ধর্ম নির্বিশেষে সকল নাগরিক তার বিশ্বাস অনুযায়ী ধর্মচর্চার অধিকার রাখেন।

গালাগোদাত্তে জ্ঞানসারা দেশটির ক্ষমতাচ্যুত প্রেসিডেন্ট গোতাবায়া রাজাপক্ষের ঘনিষ্ঠ মিত্র হিসেবে পরিচিত। তার শাসনামলে জ্ঞানসারা শ্রীলঙ্কার একটি সিংহলি জাতীয়তাবাদী বৌদ্ধ দলের নেতৃত্বে ছিলেন, ধর্মীয় সম্প্রীতি রক্ষার জন্য প্রেসিডেন্টের গঠিত বিশেষ ট্রাস্কফোর্সের প্রধান হিসেবেও দায়িত্ব পেয়েছিলেন।

তবে ধর্মীয় সম্প্রীতির চেয়ে বরং বিদ্বেষ উসকে দেওয়ার ক্ষেত্রেই বেশি ভূমিকা রাখতে দেখা যায় জ্ঞানসারাকে। গত বছর দেশটির মুসলিম সংখ্যালঘুদের নিয়ে বিদ্বেষমূলক বক্তব্য দেওয়ার দায়ে জ্ঞানসারাকে চার বছরের সাজা দেন আদালত। তবে আপিলে তাকে জামিন দেওয়া হয়েছিল।

এর আগে ২০১৮ সালে জ্ঞানসারাকে আদালত অবমাননা এবং দেশটির একজন নিখোঁজ রাজনৈতিক কার্টুনিস্টের স্ত্রীকে ভয় দেখানোর অভিযোগে ছয় বছরের সাজা দিয়েছিলেন আদালত। তবে শ্রীলংকার তৎকালীন রাষ্ট্রপতি মাইথ্রিপালা সিরিসেনার কাছ থেকে ক্ষমা পাওয়ায় তাকে ৯ মাসের বেশি কারাভোগ করতে হয়নি।

এদিকে নতুন করে পাওয়া সাজার বিরুদ্ধে ইতোমধ্যে আপিল করেছেন জ্ঞানসারা। তবে আপিলের চূড়ান্ত রায় হওয়ার আগে তার জামিন আবেদন নাকচ করে দিয়েছেন বিচারক।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সিঙ্গারা খেয়ে টাকা না দেয়ায় রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ, বিএনপি নেতাসহ আহত ১৩
নওগাঁ সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণ বন্ধ রাখতে সম্মত বিএসএফ
ইসলাম ‘অবমাননার’ দায়ে শ্রীলঙ্কায় বৌদ্ধ সন্ন্যাসীর জেল
৩০০ আসনেই প্রার্থী দেবে গণঅধিকার পরিষদ: শাকিল উজ্জামান
ডাক বিভাগে ৫২৪ পদে বিশাল নিয়োগ, আবেদন ফি ৫৬ টাকা
‘সাহস নিয়ে কাস্তে হাতে বসে ছিলাম, জীবন দিতেও দ্বিধা করতাম না‌’
এক ওসি পালানোর ঘটনায় আরেক ওসি প্রত্যাহার
কাল থেকে কলরেট, ইন্টারনেটসহ খরচ বাড়ছে ১০০ পণ্যের
জুলাই ঘোষণাপত্রে খুনিদের বিচার ও শাস্তির কথা থাকতে হবে: সারজিস
সংস্কারের পরিকল্পনাগুলো এগিয়ে নিয়ে বিদায় নেবো: শিল্প উপদেষ্টা
১০ জেলায় তীব্র শীতের পূর্বাভাস, থাকবে শৈত্যপ্রবাহ
জুলাই বিপ্লবে নিহত ৬ অজ্ঞাত মরদেহের সন্ধান
খুলনাকে প্রথম হারের স্বাদ দিয়ে রাজশাহীর দুর্দান্ত জয়
মাইনাস টু'র আশা জীবনেও পূরণ হবে না: আমীর খসরু
রাফির বিরুদ্ধে ৩২ কোটি টাকা লেনদেনের সত্যতা মেলেনি
বগুড়ার আদমদীঘিতে ট্রান্সফরমার চুরি করতে গিয়ে প্রাণ গেল চোরের (ভিডিও)
বেড়েছে সিগারেটের দাম, অভ্যাস ছাড়বেন যেভাবে
ট্রাম্পের অভিষেকে যাচ্ছেন না চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিন পিং
মাজার, কাওয়ালি গানের ওপর হামলা সহ্য করা হবে না: ফারুকী
বেঙ্গলে দুই দিনের সংগীতানুষ্ঠান: শীতের সন্ধ্যায় রবীন্দ্রসংগীতের সুরধারা