বৃহস্পতিবার, ৯ জানুয়ারি ২০২৫ | ২৫ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

এস আলমের দুই ছেলসহ ৫৪ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

ছবি: সংগৃহীত

এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলমের দুই ছেলে আহসানুল আলম ও আশরাফুল আলমসহ ৫৪ জনের বিরুদ্ধে এক হাজার ১১৪ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) মামলা দায়ের করেছে।

এই অর্থ চট্টগ্রামের ইসলামী ব্যাংকের জুবিলী রোড শাখা থেকে আত্মসাত করা হয়। বুধবার (৮ জানুয়ারি) দুদকের মহাপরিচালক মো. আখতার হোসেন সাংবাদিকদের এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

মামলায় আসামিদের মধ্যে রয়েছেন মেসার্স ইউনাইটেড সুপার ট্রেডার্সের মালিক মোহাম্মদ গোলাম কিবরিয়া চৌধুরী, ইসলামী ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ মনিরুল মওলা, সাবেক অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক মুহাম্মদ কায়সার আলী, বর্তমান এসভিপি ও শাখাপ্রধান সোহেল আমান এবং সাবেক শাখাপ্রধান শাহাদাত হোসেন। এছাড়াও অন্তত ৩০ জন ইসলামী ব্যাংকের কর্মকর্তা এই মামলায় অভিযুক্ত হয়েছেন।

এর আগে, গত ডিসেম্বরে ভুয়া কাগজপত্রের মাধ্যমে ১ হাজার ৯২ কোটি ৪৩ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে এস আলমের ছেলে ও ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আহসানুল আলমের বিরুদ্ধে আরেকটি মামলা করেছিল দুদক। ব্যাংকিং খাতের এই ধরনের অনিয়ম ও দুর্নীতির ঘটনা নিয়ে দেশজুড়ে নতুন করে উদ্বেগ দেখা দিয়েছে।

Header Ad
Header Ad

২ হাজার ২৭৬ নেতাকর্মী গুম-খুনের অভিযোগ ট্রাইব্যুনালে দাখিল করল বিএনপি

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) ও তার সহযোগী সংগঠনগুলোর ২ হাজার ২৭৬ জন নেতাকর্মীকে গুম ও খুনের অভিযোগ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে দাখিল করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (৯ জানুয়ারি) বিএনপির পক্ষ থেকে এই অভিযোগ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর কার্যালয়ে জমা দেওয়া হয়। বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য এবং গুম-খুন ও মামলাবিষয়ক সমন্বয়ক মোহাম্মদ সালাউদ্দিন নিজেই এই অভিযোগ দাখিল করেছেন।

এ বিষয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় সালাউদ্দিন বলেন, "২০০৮ সাল থেকে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পর্যন্ত বিএনপি এবং এর সহযোগী সংগঠনের ২,২৭৬ জন নেতাকর্মীকে গুম এবং খুন করা হয়েছে। আজ আমরা এই ঘটনার বিষয়ে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিকভাবে অভিযোগ দায়ের করলাম।"

এই অভিযোগের মধ্যে ইলিয়াস আলীসহ বিএনপির অনেক শীর্ষ নেতার গুমের ঘটনাও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে, যা দলটির পক্ষ থেকে আন্তর্জাতিক আদালতে আনুষ্ঠানিকভাবে উপস্থাপিত হলো।

Header Ad
Header Ad

মালয়েশিয়ায় ৬৪ বাংলাদেশিসহ আটক ১৫৩ অভিবাসী

ছবি: সংগৃহীত

মালয়েশিয়ার সেলাঙ্গর রাজ্যে বৈধ কাগজপত্র না থাকার অভিযোগে ১৫৩ জন অভিবাসীকে আটক করেছে দেশটির অভিবাসন বিভাগ। আটককৃতদের মধ্যে ৬৪ জন বাংলাদেশি নাগরিক।

বৃহস্পতিবার (৯ জানুয়ারি) রাতে শাহ আলমের সেকশন-১২ এলাকার একটি নির্মাণ সাইটে অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়। স্থানীয় সময় রাত ১টায় শুরু হওয়া অভিযানে ৪০০ জন অভিবাসীর কাগজপত্র যাচাই করা হয়। এর মধ্যে ১৩৪ জন পুরুষ এবং ১৯ জন নারীকে ১৯৫৯/৬৩ সালের অভিবাসন আইন অনুযায়ী আটক করা হয়।

আটক হওয়া অভিবাসীদের মধ্যে ৬৪ জন বাংলাদেশি, ৫৬ জন ইন্দোনেশিয়ান, ২৭ জন মিয়ানমারের, ৫ জন নেপালের এবং ১ জন ভারতীয় নাগরিক রয়েছেন।

সেলাঙ্গর ইমিগ্রেশনের পরিচালক খায়রুল আমিনুস কামারউদ্দিন জানান, অভিযানে তারা দেখতে পান যে, নির্মাণ সাইটের একাধিক তলায় বিদেশি শ্রমিকরা বসবাস করছিলেন। পরিবেশ ছিল অত্যন্ত অস্বাস্থ্যকর এবং দুর্গন্ধযুক্ত, যা আটককৃতদের অবস্থার ভয়াবহতা আরও বাড়িয়ে দেয়।

Header Ad
Header Ad

বিডিআর বিদ্রোহ মামলার শুনানি: পুড়িয়ে দেয়া হয়েছে আদালতের এজলাস কক্ষ

আগুনে পুড়ে গেছে বকশীবাজারে আলিয়া মাদ্রসা মাঠে স্থাপিত বিশেষ আদালতের এজলাস কক্ষ। ছবি: সংগৃহীত

ঢাকার বকশীবাজারে আলিয়া মাদ্রসা মাঠে স্থাপিত বিশেষ আদালতের এজলাস কক্ষে আগুন লেগে পুড়ে গেছে, এ ঘটনায় সৃষ্ট পরিস্থিতি নিয়ে চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। রাতভর বিক্ষোভের পর বৃহস্পতিবার (৯ জানুয়ারি) ভোরে এ ঘটনা ঘটে, তবে কীভাবে আগুনের সূত্রপাত তা এখনও পরিষ্কার নয়।

ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তারা জানান, ভোরে খবর পেয়ে তারা ঘটনাস্থলে পৌঁছান এবং দ্রুত আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন।

লালবাগ ফায়ার সার্ভিসের সিনিয়র স্টেশন অফিসার মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমান গণমাধ্যমকে বলেন, "আমরা দ্রুত এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসি। আগুনে এজলাস কক্ষের চেয়ার, টেবিল, এসি এবং অন্যান্য আসবাবপত্র পুড়ে গেছে।" তবে, আগুন লাগার কারণ সম্পর্কে তিনি কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।

এদিকে, আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা দাবি করেছেন যে, ভোরে বহিরাগতরা এসে আদালতের এজলাস কক্ষে আগুন দিয়েছে। এই আগুন লাগানোর ঘটনায় শিক্ষার্থীরা অভিযোগ তুলেছেন যে, তাদের আন্দোলনের প্রতি প্রশাসনের নাকালতা থেকেই এ ঘটনা ঘটতে পারে।

এমন পরিস্থিতিতে বুধবার (৮ জানুয়ারি) রাত থেকে শিক্ষার্থীরা আলিয়া মাদ্রসা মাঠে অবস্থান নেন এবং বৃহস্পতিবার (৯ জানুয়ারি) সকালেই তারা ঢাকার গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি এলাকা, যেমন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মোড়, পুরান ঢাকার কেন্দ্রীয় কারাগার ও বকশীবাজার অরফানেজ রোড ব্যারিকেড দিয়ে আটকে দেন। পরিস্থিতি বেগতিক হলে সেনাবাহিনী এবং পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছায়।

শিক্ষার্থীদের দাবি, বিডিআর বিদ্রোহ মামলার বিচার কাজ চলমান থাকলে তাদের শিক্ষা কার্যক্রমে বিঘ্ন সৃষ্টি হচ্ছে। তারা বলেছেন, বিভিন্নবার মন্ত্রণালয়ে অভিযোগ দেওয়ার পরও সমস্যার সমাধান হয়নি।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

২ হাজার ২৭৬ নেতাকর্মী গুম-খুনের অভিযোগ ট্রাইব্যুনালে দাখিল করল বিএনপি
মালয়েশিয়ায় ৬৪ বাংলাদেশিসহ আটক ১৫৩ অভিবাসী
বিডিআর বিদ্রোহ মামলার শুনানি: পুড়িয়ে দেয়া হয়েছে আদালতের এজলাস কক্ষ
টুইটারের পর এবার লিভারপুল কিনছেন ইলন মাস্ক!
এবার শপিং কমপ্লেক্সের স্ক্রিনে ‘বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু’
স্বামীর ফোন তল্লাশি শাস্তিযোগ্য অপরাধ, হতে পারে কারাদণ্ড
শৈত্যপ্রবাহের কবলে চুয়াডাঙ্গা: হাড় কাঁপানো শীতে বিপর্যস্ত জনজীবন
জুলাই গণঅভ্যুত্থান বিষয়ক বিশেষ সেল গঠন করল বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন
শেখ পরিবারকে প্লট বরাদ্দ: ক্ষমতার অপব্যবহারের প্রমাণ পেয়েছে দুদক
সাভারে বাস-অ্যাম্বুলেন্স সংঘর্ষে বিস্ফোরণ, একই পরিবারের ৪ জন নিহত
লন্ডন ক্লিনিকে ভর্তি খালেদা জিয়া, শুরু হয়েছে চিকিৎসা
বৈশ্বিক পাসপোর্ট সূচকে তিন ধাপ পেছালো বাংলাদেশ, শীর্ষে কোন দেশ?
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন নিউজিল্যান্ডের তারকা ব্যাটার মার্টিন গাপটিল
সুনামগঞ্জ সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক নিহত
একনেক সভায় ৪ হাজার ২৪৬ কোটি টাকার ১০টি প্রকল্প অনুমোদন
বিরামপুরে শীতার্তদের মাঝে সেনাবাহিনীর কম্বল বিতরণ
এস আলমের দুই ছেলসহ ৫৪ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
উদ্যোক্তা হিসেবে সাফল্যের অমূল্য হাতিয়ার ‘স্টোরিটেলিং’
৩২ কোটি টাকার তদবির বাণিজ্য নিয়ে যা বললেন সমন্বয়ক রাফি
ব্যারিস্টার আরমানের স্ত্রীকে হেনস্তা করিয়েছিলেন টিউলিপ!