বুধবার, ৮ জানুয়ারি ২০২৫ | ২৩ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

রাষ্ট্র সংস্কারে কাজ করছে ১১ ছায়া কমিশন  

ছবিঃ সংগৃহীত

টেকসই রাষ্ট্র সংস্কারের উদ্যোগ হিসেবে চার মাস ধরে কাজ করে যাচ্ছে ১১টি ছায়া সংস্কার কমিশন। দেশ-বিদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞানের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে এসব কমিশন কাজ করছে।

রবিবার (৫ জানুয়ারি) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগে পলিটিক্যাল অ্যান্ড পলিসি সায়েন্স রিসার্চ ফাউন্ডেশন (পিএসআরএফ) এবং রাষ্ট্রবিজ্ঞানের সচেতন শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের আয়োজনে এসব ছায়া সংস্কার কমিশনগুলোর চতুর্থ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।

কর্মশালা সঞ্চালনা করেন ছায়া সংস্কার কমিশনের আহ্বায়ক এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক কাজী মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান। স্বাগত বক্তব্য রাখেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. নাসিমা খাতুন।

রাজনৈতিক দল ব্যবস্থা সংস্কার কমিশন গঠন হয়েছে উল্লেখ করে কর্মশালায় এর উদ্যোক্তারা বলেন, রাজনৈতিক দলের মধ্যে জবাবদিহিতার বিষয়টা একটি দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য সবচেয়ে প্রয়োজনীয় বিষয়। এতে করে জবাবদিহিতামূলক সরকার ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত হবে। এটি মূলত করা হয়েছে নাগরিকবান্ধব রাজনৈতিক দল ব্যবস্থা প্রণয়ন করার জন্য। এ ছাড়াও, দায়িত্বশীল শাসন বিভাগের জন্য কমিশন গঠন করা হয়েছে। দায়িত্বশীল শাসন বিভাগ রাষ্ট্রে সুশাসন নিশ্চিত করবে।সবগুলো কমিশনের শুরুতেই ‘টেকসই’ উল্লেখ করা হয়েছে, যা বাস্তবায়িত হলে টেকসই উন্নয়নের স্বপ্ন নিশ্চিত হবে।

কমিশনের স্থায়িত্বকাল সম্পর্কে বলা হয়েছে, যেহেতু যতদিন রাষ্ট্র থাকবে ততদিন সংস্কার থাকবে, সেহেতু কমিশনগুলোর অভিজ্ঞতা দীর্ঘ মেয়াদে কাজে লাগবে। তবে ছায়া সংস্কার কমিশনের স্বল্প মেয়াদি পরিকল্পনা হলো, কমিশনগুলো সমন্বিতভাবে সুপারিশ তৈরি করে জাতীয় সেমিনার ও প্রেস কনফারেন্সর মাধ্যমে জাতিকে অবহিত করবে। এখন পর্যন্ত চারটা কর্মশালা হয়েছে।

পঞ্চম কর্মশালার পরে সংক্ষিপ্ত আকারে একটি জরিপ হবে। জরিপের উপর ভিত্তি করে একটি সেমিনার অনুষ্ঠিত হবে। জাতীয় পর্যায়ে সেমিনার মাধ্যমে চুড়ান্ত রিপোর্ট তৈরি হবে। সেই রিপোর্টটি সরকারের ঐক্যবদ্ধ কমিশনের নিকট হস্তান্তর করা হবে। অতঃপর মধ্যমেয়াদী পরিকল্পনা হিসেবে সরকারের সংস্কার কমিশনগুলো এবং ছায়া সংস্কার কমিশনগুলোর সুপারিশ সরকার কতটা বাস্তবায়ন করেছে তা পর্যবেক্ষণ করা হবে।

কর্মশালায় আরো বলা হয়, রাষ্ট্র সংস্কার যেহেতু দীর্ঘ মেয়াদী প্রক্রিয়া, তাই ছায়া কমিশনগুলোর দীর্ঘ মেয়াদী পরিকল্পনাও রয়েছে। দীর্ঘ সময়ে সংস্কার কমিশনগুলোর নিজস্ব এরিয়াতে জাতীয় প্রয়োজনে এবং সংকটে এক্সপার্ট অপিনিয়ন দিবে। উদাহরণ স্বরূপ- নির্বাচন নিয়ে জটিলতা দেখা দিলে ছায়া নির্বাচন সংস্কার কমিশন কাজ করবে। প্রাথমিকভাবে ২০ বছরের কর্ম পরিকল্পনা নিয়ে ছায়া সংস্কার কমিশন কাজ করছে।

ছায়া সংস্কার কমিশনের আহ্বায়ক কাজী মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান বলেন, টেকসই রাষ্ট্র সংস্কার উদ্যোগ হিসেবে ১১টি ছায়া কমিশন গঠন করা হয়েছে। এগুলো সরকারের সংস্কার কমিশনগুলোর বিকল্প হিসেবে কাজ করছে। ভবিষ্যতে বাংলাদেশে যেন কতৃত্ববাদী এবং ফ্যাসীবাদী ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত হতে না পারে, সে জন্য এ ১১টি কমিশন স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘ মেয়াদে বিভিন্ন প্রস্তাবনা তুলে ধরবে। এভাবে বাংলাদেশকে নাগরিকবান্ধব একটি রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য সচেষ্ট থাকবে।

ছায়া সংস্কার কমিশনের প্রয়োজনীয়তা উল্লেখ করে তিনি বলেন, সরকার যে ধরনের সংস্কার কমিশন গঠন করেছে সেগুলোতে রাষ্ট্রবিজ্ঞানীদের সংশ্লিষ্টতা কম থাকায় রাষ্ট্রবিজ্ঞানের এপ্রোচের প্রতিফলনের সীমাবদ্ধতা থাকতে পারে। তাই এ ছায়া সংস্কার কমিশনগুলো বাংলাদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞানের শিক্ষক ও শিক্ষার্থী এবং বিদেশে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে অধ্যয়নরত বাংলাদেশি বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়য়ে গঠন করা হয়েছে, যাতে রাজনৈতিক সমস্যা সমাধানে তাত্ত্বিক ও বাস্তব বিষয়ের আশা আকাঙ্ক্ষার সম্মিলন ঘটে।

তিনি আরো বলেন, সরকারের গঠিত কমিশনের সঙ্গে ছায়া কমিশনের মৌলিক পার্থক্যের জায়গা হলো, সরকারের গঠিত কমিশনগুলো পৃথকভাবে কাজ করছে এবং কমিশনগুলোর মধ্যে সমন্বয়হীনতা থাকতে পারে। অপরদিকে ছায়া সংস্কার কমিশনের ১১টি কমিশন একটি অপরটির সঙ্গে সমন্বয় করে গত চার মাস যাবত কাজ করছে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. নাসিমা খাতুন বলেন, রাষ্ট্র সংস্কার রাষ্ট্রবিজ্ঞানীদের অগ্রণী ভুমিকা পালন করা উচিত। বর্তমান সময়ে রাষ্ট্র সংস্কারের জন্য এ ছায়া সংস্কার কমিশনগুলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

কর্মশালায় এক্সপার্ট হিসেবে বক্তব্য উপস্থাপন করেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. ফরিদ উদ্দিন আহমেদ, ড. এস এম আলী রেজা, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান মেজবা-উল-আযম সওদাগর, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে পলিটিক্যাল স্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. নজরুল ইসলাম, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. শফিকুল ইসলাম।

আরো বক্তব্য উপস্থাপন করেন, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সহযোগী অধ্যাপক মেহেদী হাসান সোহাগ, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক কাজী মোহাম্মদ রেজওয়ান হোসাইন, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের সহকারী অধ্যাপক সানভিন ইসলাম, নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের সহকারী অধ্যাপক শাহনেওয়াজ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের সহকারী অধ্যাপক সাদিয়া আফরিন প্রমুখ।

Header Ad
Header Ad

ঢাবি থেকে সাত কলেজকে আলাদা করতে কমিশন ও শিক্ষার্থীদের বৈঠক বুধবার

ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) অধিভুক্ত সাত কলেজকে আলাদা করে তাদের জন্য স্বতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামোর রূপরেখা তৈরি করতে উচ্চপর্যায়ের বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠন করেছে সরকার। এ প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে আগামীকাল (৮ জানুয়ারি) শিক্ষার্থীদের সঙ্গে একটি পরামর্শ সভা অনুষ্ঠিত হবে।

সভাটি বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) চেয়ারম্যানের সভাপতিত্বে বাংলাদেশ রিসার্চ অ্যান্ড এডুকেশন নেটওয়ার্ক (বিডিআরইএন) কনফারেন্স রুমে দুপুর ১টায় অনুষ্ঠিত হবে।

সভায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কমিটির সদস্য ও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত থাকবেন। এছাড়া মিরপুর সরকারি বাঙলা কলেজের অধ্যক্ষ মনোনীত বিভিন্ন বর্ষের ও অনুষদের ন্যূনতম ১০ থেকে ২০ জন ছাত্র প্রতিনিধি সভায় অংশ নেবেন। সভার মূল উদ্দেশ্য হলো সাত কলেজের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্তি বাতিল করে তাদের স্বতন্ত্র সত্ত্বা বজায় রেখে একটি নতুন কাঠামো গড়ে তোলা এবং এই প্রক্রিয়ায় শিক্ষার্থীদের মতামত গ্রহণ করা।

গত ডিসেম্বর মাসে সরকার চার সদস্যের বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠন করে, যার নেতৃত্বে রয়েছেন ইউজিসির চেয়ারম্যান। কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য এবং ইউজিসির সদস্য অধ্যাপক ড. তানজিমউদ্দিন খান। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সাত কলেজের কার্যক্রম আরও কার্যকর ও স্বতন্ত্রভাবে পরিচালনার পথ সুগম হবে বলে আশা করা হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

প্রধান উপদেষ্টার ত্রাণ তহবিলে ৯৮ কোটি টাকার অনুদান সংগ্রহ

ছবি: সংগৃহীত

বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তায় প্রধান উপদেষ্টার ত্রাণ ও কল্যাণ তহবিলে এখন পর্যন্ত ৯৮ কোটি ১৪ লাখ ৪৭ হাজার ২০৩ টাকা অনুদান জমা হয়েছে। মঙ্গলবার (৭ জানুয়ারি) এক তথ্য বিবরণীতে এ তথ্য জানানো হয়।

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ উপদেষ্টা প্রধান উপদেষ্টার পক্ষে ২৩৮টি চেক, পে-অর্ডার এবং ব্যাংক ড্রাফটের মাধ্যমে এ অনুদান গ্রহণ করেছেন।

মঙ্গলবার মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ে প্রধান উপদেষ্টার পক্ষে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ উপদেষ্টা ফারুক ই আজম, বীর প্রতীক, অস্ট্রেলিয়ার অল ইউনিভার্সিটি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের কাছ থেকে ১০ লাখ টাকার একটি চেক গ্রহণ করেন।

চেক গ্রহণের সময় উপদেষ্টা ফারুক ই আজম বন্যা দুর্গতদের পাশে দাঁড়ানোর জন্য অস্ট্রেলিয়ান অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনকে ধন্যবাদ জানান।

ত্রাণ তহবিলে উল্লেখযোগ্য এ অনুদান দেশের বন্যা দুর্গত মানুষের পুনর্বাসন ও সাহায্য কার্যক্রমে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে সংশ্লিষ্টরা আশা প্রকাশ করেছেন।

Header Ad
Header Ad

এবার শাহীনকে ধরা হলো বিমানবন্দরে! আদালতে সোপর্দ

ছবি: সংগৃহীত

লক্ষ্মীপুরের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর প্রকাশ্যে গুলি চালানোর অভিযোগে আলোচিত ছাত্রলীগ নেতা মো. শাহীন আলমকে বিদেশ পালানোর চেষ্টা করার সময় ঢাকা শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

সোমবার (৬ জানুয়ারি) রাতে সৌদি আরবে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করার সময় বিমানবন্দরের ইমিগ্রেশন পুলিশ তাকে আটক করে। এর পর লক্ষ্মীপুর সদর থানার কাছে তাকে হস্তান্তর করা হয়। মঙ্গলবার (৭ জানুয়ারি) দুপুরে তাকে আদালতে সোপর্দ করা হয়।

শাহীন আলম লক্ষ্মীপুর জেলা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ছিলেন এবং সদর উপজেলার ভবানীগঞ্জ এলাকার গোলাম মোস্তফার ছেলে।

গত ৪ আগস্ট লক্ষ্মীপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর গুলি চালানোর ঘটনায় শাহীন আলম এজাহারভুক্ত আসামি। সেদিনের হামলায় চার শিক্ষার্থী নিহত এবং দুই শতাধিক আহত হন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে শাহীনকে অস্ত্র হাতে গুলি চালাতে দেখা যায়।

লক্ষ্মীপুর সদর থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) ঝলক মোহম্ত জানান, শাহীন আলমের বিরুদ্ধে ইমিগ্রেশনে আগেই সতর্কবার্তা পাঠানো ছিল। এ কারণে বিদেশে পালানোর চেষ্টার সময় তাকে আটক করা সম্ভব হয়।

৪ আগস্টের ঘটনায় লক্ষ্মীপুরের মাদাম ব্রিজ এবং তমিজ মার্কেট এলাকায় আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, এবং ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা ছাত্র-জনতার ওপর হামলা চালায়। সেদিনের ঘটনায় দায়ের করা মামলাগুলোতে আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের বহু নেতাকর্মীকে আসামি করা হয়েছে।

এই গ্রেপ্তারের মাধ্যমে বহুল আলোচিত এ মামলায় এক গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি ঘটল।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ঢাবি থেকে সাত কলেজকে আলাদা করতে কমিশন ও শিক্ষার্থীদের বৈঠক বুধবার
প্রধান উপদেষ্টার ত্রাণ তহবিলে ৯৮ কোটি টাকার অনুদান সংগ্রহ
এবার শাহীনকে ধরা হলো বিমানবন্দরে! আদালতে সোপর্দ
হৃদয়-মেয়ার্সের জুটিতে বরিশালের সহজ জয়
‘ফিরোজা’ থেকে বিমানবন্দরের পথে খালেদা জিয়া
কানাডার অনেকে যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য হিসেবে তাঁদের দেশকে দেখতে চান: ট্রাম্প
ক্ষমতাচ্যুত শেখ হাসিনাসহ ৯৭ জনের পাসপোর্ট বাতিল
পাঁচদশক আড়ালে থাকা মেজর ডালিম বাংলাদেশে ফিরছেন!
সাবেক জনপ্রশাসনমন্ত্রী ফরহাদ হোসেনের ছোট ভাই মৃদুল গ্রেপ্তার
জুলাই-আগস্ট গণহত্যার ন্যায়বিচার দেখতে চান প্রধান বিচারপতি
আবারও বাড়বে শীতের দাপট, ঘন কুয়াশার সঙ্গে থাকবে ঠাণ্ডা বাতাস
পরিবারসহ নাফিজ সারাফতের বাড়ি, জমি ও ফ্ল্যাট ক্রোকের আদেশ
শিবগঞ্জ-মালদা সীমান্তে কাঁটাতার দেয়া নিয়ে বিজিবি-বিএসএফের উত্তেজনা
দক্ষিণ কোরিয়ায় বিমান বিধ্বস্ত: দায় নিয়ে পদত্যাগের ঘোষণা পরিবহনমন্ত্রীর
ভারতের কারাগার থেকে মুক্তি পাওয়া ৯০ বাংলাদেশি চট্টগ্রামে পৌঁছেছেন
টাঙ্গাইলে রাতের আঁধারে গুড়িয়ে দেওয়া হলো বঙ্গবন্ধুর ম্যুরাল (ভিডিও)
রোজার আগে পণ্যে শুল্ক আরোপ করা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা
ভারতের দখল থেকে কোদলা নদীর ৫ কিলোমিটার উদ্ধার করল বিজিবি
রাতেই লন্ডন যাচ্ছেন খালেদা জিয়া, বিমানবন্দরে পাবেন ভিআইপি প্রটোকল
হাসিনার বিশেষ সহকারী শিখর ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা