বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪ | ১১ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ভারতের পতাকা মাড়ানো ‘ভাইরাল’ সেই ছবি কৃত্রিমভাবে তৈরি

ছবি: সংগৃহীত

ভারতের জাতীয় পতাকা পায়ে মাড়ানোর একটি ছবি সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপক ভাইরাল হয়েছে। তবে ছবিটি বাস্তব নয়, বরং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ব্যবহার করে তৈরি বলে জানিয়েছে তথ্য যাচাই সংস্থা রিউমর স্ক্যানার।

বুধবার রিউমর স্ক্যানার তাদের এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, ‘রিভার্স ইমেজ সার্চ’-এর মাধ্যমে ছবিটির কোনো নির্ভরযোগ্য সূত্র পাওয়া যায়নি। তাদের অনুসন্ধানে দেখা গেছে, ছবিটি শুধুমাত্র সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচারিত হয়েছে। সাধারণত এমন কোনো ঘটনাকে কেন্দ্র করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের পাশাপাশি জাতীয় গণমাধ্যমেও প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। কিন্তু এই ছবির ক্ষেত্রে তা দেখা যায়নি।

রিউমর স্ক্যানারের দাবি অনুযায়ী, ছবির বিভিন্ন উপাদান যেমন আলোর প্রতিফলন, ছায়া, ও ছবিতে থাকা ব্যক্তির শারীরিক ভঙ্গিমায় অসামঞ্জস্য ধরা পড়েছে। এসব বৈশিষ্ট্য এআই প্রযুক্তি ব্যবহার করে তৈরি ছবির ক্ষেত্রে সাধারণত দেখা যায়।

ছবিটি বিশ্লেষণে রিউমর স্ক্যানার বিভিন্ন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা শনাক্তকরণ ওয়েবসাইট ব্যবহার করেছে। এসব প্ল্যাটফর্মের পরীক্ষায় ৯৯ শতাংশ নিশ্চিত হওয়া গেছে যে ছবিটি এআই প্রযুক্তি দিয়ে তৈরি। পাশাপাশি ডিপফেক শনাক্তকরণ প্ল্যাটফর্ম ট্রুমিডিয়া জানিয়েছে, ছবিতে উল্লেখযোগ্য ম্যানিপুলেশনের প্রমাণ পাওয়া গেছে।

বিশ্লেষণে আরও জানা গেছে, ছবিতে থাকা ব্যক্তির ডান পায়ের একটি আঙুল অস্বাভাবিকভাবে অর্ধেক দেখা যাচ্ছে। তার পাজামার ভাঁজ ধুতির মতো মনে হচ্ছে, যা স্বাভাবিক নয়। বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার লাল বৃত্তের ভাঁজেও অস্বাভাবিকতা রয়েছে। এমনকি ব্যক্তির চোখের অভিব্যক্তি এবং ছবির আলো-ছায়ার অনুপাতও স্বাভাবিক নিয়মের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়।

রিউমর স্ক্যানার জানিয়েছে, ছবিটি প্রথম প্রকাশিত হয় ১ ডিসেম্বর, ‘Voice of Bangladeshi Hindus’ নামে একটি এক্স (পূর্ববর্তী টুইটার) অ্যাকাউন্ট থেকে। এই অ্যাকাউন্ট অতীতেও বিভিন্ন গুজব ছড়ানোর নজির রাখে।

ফ্যাক্ট চেক প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, বাংলাদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভারতের পতাকা পায়ে মাড়িয়ে প্রতিবাদের ঘটনা অতীতে ঘটেছে। কিন্তু সে সময় ঘটনাগুলো জাতীয় গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছিল। তবে এই ছবির ক্ষেত্রে এমন কোনো প্রমাণ মেলেনি।

সম্প্রতি শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর বাংলাদেশের সংখ্যালঘু সম্প্রদায়কে কেন্দ্র করে ভারতে বিভিন্ন অপপ্রচার এবং গুজব ছড়ানো হচ্ছে। এর মধ্যে কলকাতায় বাংলাদেশের উপহাইকমিশনের সামনে জাতীয় পতাকা পোড়ানো এবং আগরতলায় সহকারী হাইকমিশনে হামলার মতো ঘটনাও ঘটেছে। এই পরিস্থিতির মধ্যেই এ ধরনের বিভ্রান্তিকর ছবি সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে।

রিউমর স্ক্যানারের অনুসন্ধানে প্রমাণিত হয়েছে, ভাইরাল ছবিটি বাস্তব নয়, বরং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তি ব্যবহার করে তৈরি। এ ধরনের ছবি প্রচার বিভ্রান্তি সৃষ্টি করে, যা সামাজিক সম্প্রীতিকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে।

গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারকারীদের প্রতি রিউমর স্ক্যানার সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছে। বিভ্রান্তিকর তথ্য যাচাই না করে শেয়ার না করাই উত্তম।

Header Ad
Header Ad

বুধবার রাতে আগুন লেগেছিল ইস্কাটনের সচিব নিবাসেও

ছবি: সংগৃহীত

বুধবার (২৫ ডিসেম্বর) মধ্যরাতে দেশের প্রশাসনিক প্রাণকেন্দ্র সচিবালয়ে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। এটি নাশকতা হতে পারে বলে সন্দেহ করা হচ্ছে।

এদিকে ওই রাতেই আরেকটি আগুনের ঘটনা ঘটে। সেটি রাজধানীর ইস্কাটন এলাকার সচিব নিবাসে। ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।

একই রাতে আরেকটি অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে রাজধানীর ইস্কাটনের সচিব নিবাসে। ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়।

ফায়ার সার্ভিসের মিডিয়া সেলের কর্মকর্তা আনোয়ারুল ইসলাম দোলন জানান, রাত ৮টা ২০ মিনিটের দিকে ইস্কাটন গার্ডেন রোডে অবস্থিত সচিব নিবাসের ২০ তলা ভবনের ৪ তলার একটি বাসার রান্নাঘরে আগুন লাগে।

সিদ্দিক বাজার ফায়ার স্টেশনের দুটি ইউনিট দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। অগ্নিকাণ্ডে কেউ হতাহত হয়নি।প্রাথমিকভাবে আগুন লাগার কারণ জানা যায়নি।

সচিবালয়ে আগুনের ঘটনায় নাশকতার সম্ভাবনা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করা হচ্ছে। একই রাতে দুটি অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটায় এ বিষয়ে যথাযথ তদন্তের দাবি উঠেছে।
ফায়ার সার্ভিস কর্তৃপক্ষ উভয় ঘটনাস্থলে তদন্ত কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে।

এই ধরনের অগ্নিকাণ্ডের পেছনে কোনো ষড়যন্ত্র বা নাশকতা আছে কি না, তা খতিয়ে দেখতে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সক্রিয় ভূমিকার প্রয়োজনীয়তা উল্লেখ করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

পূর্বাচলে হাসিনা পরিবারের প্লট নিয়ে দুদকের অনুসন্ধান শুরু  

ছবি: সংগৃহীত

পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্পে সরকারি প্লট বেআইনিভাবে নিজেদের নামে করিয়ে নেওয়ার অভিযোগে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তাদের পরিবারের ৬ জনের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করেছে দুদক।

বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) দুদক মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন সাংবাদিকদের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

দুদক জানায়, রাজনৈতিক বিবেচনায় সরকারের ১৩/এ ধারার ক্ষমতাবলে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, ছেলে সজিব ওয়াজেদ (জয়), মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ (পুতুল), ছোট বোন শেখ রেহানা, রেহানার ছেলে রেদোয়ান মুজিব সিদ্দিকী ববি এবং রেহানার মেয়ে আজমিনা সিদ্দিকীর নামে পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্পের ২৭ সেক্টরের কূটনৈতিক জোনের ২০৩ নং রোড হতে ১০ কাঠা করে মোট ৬০ কাঠার ৬টি প্লট বরাদ্দ নিয়েছেন। এ বিষয়ে গণমাধ্যমে তথ্য প্রকাশ হয়েছে। বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে কমিশন থেকে অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

এর আগে ২২ ডিসেম্বর সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং তার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়ের বিরুদ্ধে ওঠা ৩০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার পাচারের অভিযোগ অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নেয় দুদক। তারও আগে শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা পরিবারের বিরুদ্ধে বিভিন্ন প্রকল্পে ৮০ হাজার কোটি টাকা দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধানে পাঁচ সদস্যের টিম গঠন করেছিল প্রতিষ্ঠানটি। ওই দুইটি অভিযোগই একই অনুসন্ধান টিম অনুসন্ধান করছে। তারা ইতোমধ্যে বিভিন্ন নথিপত্র সংগ্রহ করছে বলে জানা গেছে।

গত ১৭ ডিসেম্বর রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে ৫০০ কোটি ডলারের বেশি বা ৫৯ হাজার কোটি টাকাসহ বিভিন্ন প্রকল্পে ৮০ হাজার কোটি টাকা দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। যেখানে শেখ হাসিনা, তার বোন শেখ রেহানা, তার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় ও ভাগনি টিউলিপ সিদ্দিকসহ পরিবারের সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে। অভিযোগে রূপপুর ছাড়াও আশ্রয়ণসহ ৮টি প্রকল্পে দুর্নীতির তথ্য আমলে নেওয়া হয়েছে। অন্যান্য প্রকল্পগুলোতে ২১ হাজার কোটি টাকার দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে। এরপর ১৮ ডিসেম্বর দুদকের উপপরিচালক মো. সালাহউদ্দিনের নেতৃত্ব পাঁচ সদস্যের টিম গঠন করা হয়।

Header Ad
Header Ad

চোখের জলে এক বীরকে বিদায় দিল ফায়ার সার্ভিস, পরিবারে শোকের মাতম

চোখের জলে এক বীরকে বিদায় দিল ফায়ার সার্ভিস, পরিবারে শোকের মাতম। ছবি: সংগৃহীত

প্রশাসনের প্রাণ কেন্দ্র সচিবালয়ে আগুন নেভাতে গিয়ে ট্রাক চাপায় নিহত ফায়ার সার্ভিস কর্মী মো. সোহানুর জামান নয়নের গ্রামের বাড়ি রংপুরে মিঠাপুকুর উপজেলার ছড়ান আটপুনিয়া গ্রামে চলছে শোকের মাতম।

আক্তারুজ্জামান ও নার্গিস দম্পতির এক মেয়ে ও এক ছেলে সন্তানের মধ্যে নয়ন ছিল ছোট। বড় বোনের বিয়ে হয়েছে। কৃষক বাবার সব ভরসা ছিল তাকে ঘিরেই। অনেক স্বপ্ন ছিল ছেলের চাকরি দিয়ে অনাগত দিনগুলো সুখে শান্তিতে কাটাবেন। কিন্তু সেই আশা পূরণ হওয়ার আগেই ঘাতক ট্রাক কেড়ে নিলো সব।

সন্তানের মৃত্যুর সংবাদ জানার পর থেকে কাঁদতে কাঁদতে বারবার অজ্ঞান হয়ে যাচ্ছেন তার মা নার্গিস বেগম। একমাত্র ছেলে সন্তানকে হারিয়ে শোকের মাতম বইছে পরিবারে।

ফায়ার ফাইটার নয়নের বাড়িতে শোকের মাতম। ছবি: সংগৃহীত

ফায়ার ফাইটার সোয়ানুর জামান নয়ন ছিলেন একজন দক্ষ কর্মী। দক্ষ কর্মীর সুবাদে তাকে সম্প্রতি সিলেট থেকে নিয়ে এসে রাজধানীর তেজগাঁও ফায়ার স্টেশনে সংযুক্ত করা হয়। কর্ম দক্ষতার কারণে দুই বছরে স্থান করে নিয়েছেন ফায়ার সার্ভিস স্পেশাল টিমে।

সর্বশেষ বুধবার দিবাগত রাতে দেশের প্রশাসনিক প্রাণকেন্দ্র সচিবালয়ের আগুন নিয়ন্ত্রণের কাজ করতে গিয়ে ট্রাকের চাপায় নিহত হন নয়ন। নয়নের এই অকাল মৃত্যু মেনে নিতে পারছেন না তার পরিবার থেকে শুরু করে সহকর্মীরা।

বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) দুপুর ২টা ৫ মিনিটের দিকে ফায়ার ফাইটার নয়নের জানাজা অনুষ্ঠিত হয় ফায়ার সার্ভিসের সদরদপ্তর প্রাঙ্গণে।

এসময় পুরো প্রাঙ্গণে ছিল শোকের ছায়া৷ দেশের পতাকায় মোড়ানো ফায়ার ফাইটার নয়নের মরদেহ যখন সেখানে রাখা হয় তখন এক হৃদয়বিদারক দৃশ্যের অবতারণা হয়। ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা থেকে শুরু করে ফায়ার সার্ভিসের মাঠ পর্যায়ের কর্মীদের সবার চোখ তখন অশ্রুসিক্ত।

জানাজার আগে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী ফায়ার সার্ভিসে সদর দপ্তরে উপস্থিত হয়ে ফায়ার ফাইটার নয়নকে শ্রদ্ধা জানান।

এরপর ফায়ার সার্ভিসের সদরদপ্তরে জানাজায় অংশ নিতে আসা নয়নের চাচাতো ভাই মোহাম্মদ রাকিবুল ইসলাম বলেন, আমার ভাই এভাবে চলে গেল যে আর ফিরে আসবে না কখনো। তার সঙ্গে দেখা করার কথা ছিল আমার কিন্তু আর শেষ দেখা হলো না। তার এই অকাল মৃত্যু আমরা মেনে নিতে পারছি না। যুদ্ধ করতে গিয়েছিল কিন্তু যুদ্ধ শুরুর আগেই সে নির্মমভাবে দুর্ঘটনায় নিহত হলো। ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা যখন কাজ করছিল তখন যদি পুলিশ রাস্তা বন্ধ করে দিত তাহলে আমার ভাইকে এভাবে আর মরতে হতো না। আমরা আশা করব স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় পরবর্তী সময়ে এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেবে, যাতে করে নয়নের মত আর কারো মৃত্যু না হয়।

জানাজা শেষে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, গতকাল আমাদের ফায়ার ফাইটার নয়ন দুর্ঘটনায় মারা গিয়েছে। আমরা সবাই তার আত্মার মাগফিরাত কামনা করি। নয়নের বয়স খুবই কম ছিল। সে মাত্র দুই বছর ধরে ফায়ার সার্ভিসে চাকরি করছিল। কর্তব্যরত অবস্থায় সে মারা যায়, তার মা বাবার যে কী অবস্থা সেটা আমরা সবাই বুঝতে পারছি। সে তার বাবা-মার একমাত্র ছেলে। কিছুদিন আগে সিলেটে থেকে পোস্টিং হয়ে ঢাকায় এসেছে। সে খুবই দক্ষ ফায়ার ফাইটার ছিল তাই তাকে স্পেশাল টিমের জন্য ঢাকায় নিয়ে আসা হয়েছিল।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বুধবার রাতে আগুন লেগেছিল ইস্কাটনের সচিব নিবাসেও
পূর্বাচলে হাসিনা পরিবারের প্লট নিয়ে দুদকের অনুসন্ধান শুরু  
চোখের জলে এক বীরকে বিদায় দিল ফায়ার সার্ভিস, পরিবারে শোকের মাতম
বিডা’র আমন্ত্রণে ঢাকায় আসছেন ইলন মাস্ক
সচিবালয়ে আগুন: কারণ খুঁজতে ৭ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
সরকার হাসিনা আমলের নথি চাওয়ার পরই সচিবালয়ে আগুন: রিজভী
ময়মনসিংহে ট্রাক-অটোরিকশার সংঘর্ষ, একই পরিবারের ৪ জন নিহত
হাসিনার দালালেরা বিভিন্ন অপকর্মের ফাইল পুড়িয়ে দিয়েছে: সারজিস
লামায় ত্রিপুরাদের পাড়ায় অগ্নিসংযোগের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার নিন্দা
সচিবালয়ে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত ভবন পরিদর্শন করলেন উপদেষ্টারা
সচিবালয়ের আগুন পরিকল্পিত হতে পারে: নৌবাহিনী কর্মকর্তা
বগুড়া কারাগারে সাবেক এমপি রিপুর ‘হার্ট অ্যাটাক’, আনা হয়েছে ঢাকায়
নিখোঁজের ৪২ ঘণ্টা পর কর্ণফুলী নদীতে মিলল ২ পর্যটকের লাশ
ভারত থেকে অবৈধভাবে বাংলাদেশে প্রবেশের সময় নারী-শিশুসহ আটক ১৬
রাফসানের সঙ্গে প্রেম নিয়ে মুখ খুললেন জেফার
সংবাদমাধ্যমের গাড়িতে বোমা হামলায় ৫ সাংবাদিক নিহত
সচিবালয়ে আগুনের ঘটনায় যা বললেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
সচিবালয়ে আগুনের ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন করা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সচিবালয়ে আগুনের সূত্রপাত নিয়ে যা জানালেন ফায়ারের ডিজি
শেখ হাসিনাকে ভারত কি ফেরত পাঠাবে? আল–জাজিরার প্রতিবেদন