বৃহস্পতিবার, ৯ জানুয়ারি ২০২৫ | ২৫ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

সাংবাদিক মাহমুদুর রহমানের জামিন নিয়ে যা বললেন আসিফ নজরুল

ফাইল ছবি

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়কে অপহরণ এবং হত্যাচেষ্টার মামলায় দণ্ডপ্রাপ্ত আমার দেশ পত্রিকার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মাহমুদুর রহমানকে আত্মসমর্পণের পর কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। এ নিয়ে নানা মহলে আলোচনা-সমালোচনা হচ্ছে। অনেকে প্রশ্ন তুলেছেন অন্তবর্তী সরকারের আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুলের ভূমিকা নিয়েও। এর পরিপ্রেক্ষিতে এক ভিডিও বার্তায় সাংবাদিক মাহমুদুর রহমানের জামিনের বিষয়ে নিজেদের অবস্থান জানিয়ে বক্তব্য দিয়েছেন ড. আসিফ নজরুল।

বুধবার (২ অক্টোবর) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক ভিডিও বার্তায় আসিফ নজরুল বলেন, ‘সাজা স্থগিত রেখে আপিল করার আবেদন না করার কারণে কারাগারে গিয়েছেন আমার দেশ পত্রিকার সাবেক ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মাহমুদুর রহমান। এ দেশে শেখ হাসিনার যে ফ্যাসিবাদী শাসন ছিল সেটার বিরুদ্ধে বুদ্ধিভিত্তিক লড়াইয়ের সূচনা করেছিলেন মাহমুদুর রহমান ভাই। এজন্য উনাকে প্রচণ্ড নিপীড়ন-নির্যাতন ভোগ করতে হয়েছে। যেটার সঙ্গে কোনো কিছুর তুলনা হয় না। উনাকে একটি ভুয়া মামলায় ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সরকার শাস্তি দিয়েছিল। উনার অবর্তমানে শাস্তি দিয়েছিল। এই মামলার মেরিট নিয়েও প্রশ্ন তোলা যেতে পারে।’

আইন উপদেষ্টা বলেন, ‘এই মামলায় বিচারকার্য সম্পন্ন হয়ে গিয়েছিল। উনাকে অলরেডি শাস্তি দেয়া হয়ে গিয়েছিল। উনি বাংলাদেশে আসার কিছুদিন আগে উনার স্ত্রী শ্রদ্ধেয় ভাবীর বিরুদ্ধেও একটা অগ্রহণযোগ্য মামলা করা হয়েছিল। তিনি সেই মামলাতে সাজা স্থগিত চেয়ে আপিলের জন্য আবেদন করেছিলেন। এটা আমার কাছে আসে নাই। এই আবেদন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাছে যায়। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় যখন আমাদের অভিমত চেয়েছে আমরা তখন ইতিবাচক জোর সুপারিশ করেছি। আমাদের এই সুপারিশের ভিত্তিতে মাহমুদুর রহমান ভাইয়ের স্ত্রীর সাজা স্থগিত করে উনাকে আপিল করার সুযোগ দেয়া হয়।’

তিনি বলেন, ‘মাহমুদুর রহমান ভাই যে মামলায় শাস্তি পেয়ে আজকে জেলে আছেন প্রকৃতপক্ষে এ মামলায় আরেকজন বরেণ্য সাংবাদিক শফিক রেহমানেরও সাজা হয়েছিল। উনি এই মামলার সাজা স্থগিত চেয়ে আপিলের আবেদন করেছিলেন। আইন মন্ত্রণালয়ের সুপারিশের ভিত্তিতে সেটার অনুমোদন দেয়া হয়। কিন্তু মাহমুদুর রহমান ভাই এটা করেন নাই।’

তিনি আরো বলেন, ‘আপনারা সবাই জানেন উনি অত্যন্ত দৃঢ় আত্মসম্মানবোধ, প্রচণ্ড দেশপ্রেমিক মানুষ। হয়ত উনার এরকম ব্যক্তিত্বের কারণে তিনি মনে করেছেন উনি সাজা স্থগিতের আবেদন করবেন না বা অন্য কারণেই হোক আমি জানি না। যাই হোক উনি সাজা স্থগিত রেখে মুক্ত মানুষ হিসেবে আপিল করার কোনো আবেদন করেননি। ফলে এটা করার কোনো সুযোগ মন্ত্রণালয় বা সরকারের ছিল না।’

২৯ সেপ্টেম্বর সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়কে ‘অপহরণ করে হত্যার ষড়যন্ত্রের’ মামলায় বন্ধ হওয়া আমার দেশ পত্রিকার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মাহমুদুর রহমানকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। শুনানি শেষে এ আদেশ দেন ঢাকার অতিরিক্ত মুখ্য মহানগর হাকিম মাহাবুবুল হক। এদিন মাহমুদুর রহমান আদালতে আত্মসমর্পণ করেন।

খালেদা জিয়ার সাবেক এই উপদেষ্টাকে রাষ্ট্রদ্রোহের এক মামলায় ২০১৩ সালের ১১ এপ্রিল ঢাকার কারওয়ান বাজারে আমার দেশ কার্যালয় থেকে গ্রেপ্তার হন। পরে কারাবান্দি অবস্থায় ২০১৬ সালের এপ্রিলে তাকে জয়কে অপহরণ ষড়যন্ত্র মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়।

সাড়ে তিন বছর জেলে থাকার পর ২০১৬ সালের নভেম্বরে মাহমুদুর রহমান জামিনে মুক্তি পান। পরে তিনি লন্ডনে চলে যান। সাড়ে ৫ বছর নির্বাসিত জীবন কাটিয়ে গত ২৭ সেপ্টেম্বর তিনি দেশে ফেরেন।

Header Ad
Header Ad

সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া দিতে এসে বিজিবির বাধায় পিছু হটল বিএসএফ

বিএসএফ কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণের চেষ্টা করলে বিজিবির বাধায় তা পণ্ড হয়ে যায়। ছবি: সংগৃহীত

চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার চৌকা সীমান্ত এলাকায় কাঁটা তারের বেড়া নির্মাণ কাজ থেকে অবশেষে পিছু হটেছে ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। বাংলাদেশ বর্ডার গার্ড (বিজিবি) এর দৃঢ় প্রতিরোধে এবং উভয় দেশের মধ্যে অধিনায়ক পর্যায়ে অনুষ্ঠিত পতাকা বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় যে, কোনো বাহিনীই সীমান্তে স্থাপনা বা কাঁটা তারের বেড়া নির্মাণ করতে পারবে না, যদি না তারা হেড কোয়ার্টারের চিঠি বা অনুমতি পায়।

এর আগে গত ৬ জানুয়ারি থেকে বিজিবি ও বিএসএফের মধ্যে সীমান্তে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছিল এবং স্থানীয় জনগণের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছিল। সোমবার, বিএসএফ সীমান্তের নোম্যান্সল্যান্ড থেকে প্রায় ৫০ গজ বাংলাদেশের অভ্যন্তরে কাঁটা তারের বেড়া নির্মাণের চেষ্টা করলে বিজিবি বাধা দেয়। এতে দুই পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা বৃদ্ধি পায়, যার পরিপ্রেক্ষিতে সীমান্তে বিজিবি অতিরিক্ত বাহিনী মোতায়েন করে।

সীমান্তে চলতে থাকা উত্তেজনার পর ৮ জানুয়ারি এক অধিনায়ক পর্যায়ের বৈঠকে উভয় পক্ষ একমত হয় যে, বিএসএফ বা বিজিবি নিজ নিজ দেশের হেড কোয়ার্টারের অনুমতি ছাড়া কোনো ধরনের স্থাপনা নির্মাণ করতে পারবে না।

এদিকে, সীমান্ত এলাকায় বর্তমানে বিজিবি টহল জোরদার করা হয়েছে এবং উভয় বাহিনী সতর্ক অবস্থানে রয়েছে, তবে সাধারণ জনগণের জন্য আর কোনো ভয় নেই বলে জানান বিজিবি অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্ণেল মো. গোলাম কিবরিয়া।

Header Ad
Header Ad

সবাইকে বিশ্বাস করতে হবে, বিয়ে করলেই সংসার হয় না: জয়া

অভিনেত্রী জয়া আহসান। ছবি: সংগৃহীত

দুই বাংলার সমান জনপ্রিয় অভিনেত্রী জয়া আহসান। একসময় নিজেই প্রেমে ভেসেছিলেন তিনি, করেছিলেন বিয়ে। স্বামীর নাম ছিল ফয়সাল আহসান, কিন্তু সেই সম্পর্ক দীর্ঘস্থায়ী হয়নি। ২০১১ সালে সাংসারিক নানা জটিলতার কারণে তাদের বিচ্ছেদ হয়।

এরপর আর দ্বিতীয়বার বিয়ে করেননি জয়া আহসান। প্রায় এক যুগ ধরে একা জীবন কাটাচ্ছেন তিনি। যদিও এই সময়ে অনেকের সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়েছেন, কিন্তু ‘কবুল’ বলেননি। অভিনেত্রীকে নিয়ে অনেকেই প্রশ্ন তোলেন, জয়া কি তাহলে বাকি জীবনটা একাই কাটিয়ে দেবেন?

অভিনেত্রী জয়া আহসান। ছবি: সংগৃহীত

সম্প্রতি এই বিষয় নিয়ে এক সাক্ষাৎকারে কথা বলেছেন জয়া আহসান। তিনি বলেন, "আমি তো সংসারই করি। করছি। বিয়ে করলেই কি শুধু সংসার হয়? আমার দায়িত্ব আছে এত এত, তা সংসারের চেয়ে কম কী! আমি তো এসব করেই সময় পাই না। সবাইকে বিশ্বাস করতে হবে, বিয়ে করলেই সংসার হয় না। আমিও তো বিয়ে করে সংসার করেছিলাম। সেটার স্বাদও আমি নিয়েছি। এখন এই সংসারটা করছি। এটাই মন্দ কী? এটা তো ভালো লাগছে আমার। যেহেতু এটায় বেশি ভালো লাগছে, এই সংসারটাতে আমি সাকসেসফুল।"

অভিনেত্রী আরও যোগ করেন, "আমার চারটা চারপেয়ে বাচ্চা, আমার মা, পরিবারের ভাইবোন, আমার গাছাপালা—সবকিছুই আমার সংসার। এরা আমার সংসারের সব। বিয়ে করেও তো অনেকের ভেতর যোজন যোজন দূরত্ব থাকে। সেই অর্থে সেটাও কি সংসার তাহলে? যারা বিয়ে করেও যোজন ক্রোশ দূরে থাকে মানসিকভাবে, সেটাই কি সংসার? মানুষকে দেখানোর জন্য ফটোফ্রেম সংসার করে তো লাভ নেই। সংসার সত্যিকারভাবে কেউ যদি করে, সেটা তারা করুক। তার এক্সটেনশন তৈরি করুক। পৃথিবীতে দিয়ে যাওয়ার মতো কিছু করুক। আমি আমার মতো করে এভাবেই সংসার করছি। করব।"

গত বছরের শেষ সপ্তাহে মুক্তি পেয়েছে জয়ার নতুন সিনেমা ‘নকশী কাঁথার জমিন’। নির্মাণ করেছেন আকরাম খান, এবং চলচ্চিত্রটির অন্যতম কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেছেন জয়া আহসান। তার বোনের চরিত্রে অভিনয় করেছেন সেঁওতি, দুই ভাইয়ের চরিত্রে দেখা যাবে ইরেশ যাকের ও রওনক হাসানকে। এছাড়া, গুরুত্বপূর্ণ দুই চরিত্রে আছেন দুই ভাই দিব্য জ্যোতি ও সৌম্য জ্যোতি।

Header Ad
Header Ad

বিডিআর বিদ্রোহে সব কারাবন্দির মুক্তি দাবি স্বজনদের  

ছবিঃ সংগৃহীত

পিলখানায় বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনায় দায়ের করা মামলায় গ্রেপ্তার ‘নিরপরাধ জওয়ানদের’ মুক্তি ও পুনঃ তদন্তসহ তিন দফা দাবিতে টানা দ্বিতীয় দিনের মত কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন পরিবারের সদস্যরা।

বৃহস্পতিবার (০৯ ডিসেম্বর) দুপুরে তারা আবারো শাহবাগ অভিমুখে পদযাত্রা করার ঘোষণা দিয়েছেন।

অবস্থান কর্মসূচিতে তিন দফা দাবি জানানো হচ্ছে। দাবিগুলো হল, পিলখানা হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় গ্রেপ্তার সব বিডিআর সদস্যের মুক্তি, পিলখানা হত্যাকাণ্ডের মামলা বাতিল, চাকরিচ্যুতদের পুনর্বহাল ও পুনর্বাসন এবং পিলখানা হত্যা মামলায় পুনঃতদন্ত ও ন্যয়বিচার।

গ্রেপ্তার বিডিআর সদস্যদের স্বজনদের এই কর্মসূচি শুরু হয় বুধবার সকাল থেকে। সেখানে মানববন্ধন করে চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদের চাকরিতে পুনর্বহাল এবং কারাগারে থাকা সদস্যদের 'অবিলম্বে' মুক্তির দাবি জানানো হয়। পরে প্রধান উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি দিতে তার রাষ্ট্রীয় বাসভবন যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা শুরু করেন তারা।

বুধবার বেলা সাড়ে ১২টার পর তারা শাহবাগ মোড়ে এলে পুলিশ তাদের বাধা দেয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে বাড়তি পুলিশ মোতায়েন করা হয়। পরে একটি প্রতিনিধিদলকে স্মারকলিপি দিতে যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়।

জেলবন্দি এক বিডিআর সদস্যের ভাই রিয়াজুদ্দিন গণমাধ্যমকে বলেন, আমাদের ৯ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নির্বাহী কমিটির সদস্য মাহিন সরকারের নেতৃত্বে স্মারকলিপি নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনে যান। অন্যদের মধ্যে একটি অংশ শাহবাগ থানা সংশ্লিষ্ট সড়কে অবস্থান নেয়, আরেকটি অংশ শহীদ মিনারে ফিরে যায়।

আমরা রাতে শহীদ মিনারেই অবস্থান করেছি। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাব।

২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি ঢাকার পিলখানায় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সদর দপ্তরে বিদ্রোহের ঘটনায় ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন নিহত হন। দেশের গণ্ডি পেরিয়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আলোড়ন তোলে ওই ঘটনা।

বিডিআর বিদ্রোহ: 'নিরপরাধ জওয়ানদের' মুক্তির দাবিতে পদযাত্রায় পুলিশ

এই ঘটনায় হত্যা ও বিস্ফোরক আইনে দুটি মামলা হয়। হত্যা মামলায় খালাস বা সাজাভোগ শেষে বিস্ফোরক মামলার কারণে ৪৬৮ জনের মুক্তি আটকে আছে।

হত্যা মামলায় ৮৫০ জনের বিচার শেষ হয় ২০১৩ সালের ৫ নভেম্বর। তাতে ১৫২ জনের ফাঁসি, ১৬০ জনের যাবজ্জীবন ও ২৫৬ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়। খালাস পান ২৭৮ জন।

২০১৭ সালের ২৭ নভেম্বর সেই মামলার ডেথ রেফারেন্স ও আপিলের রায়ও হয়ে যায় হাই কোর্টে। তাতে ১৩৯ আসামির মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখা হয়। যাবজ্জীবন সাজা দেওয়া হয় ১৮৫ জনকে। আরো ২২৮ জনকে দেওয়া হয় বিভিন্ন মেয়াদে সাজা। খালাস পান ২৮৩ জন।

হাই কোর্টের রায়ের আগে ১৫ জনসহ সব মিলিয়ে ৫৪ জন আসামি মারা গেছেন। হত্যা মামলায় হাই কোর্টের দেওয়া রায়ের বিরুদ্ধে ২২৬ জন আসামি আপিল ও লিভ টু আপিল করেছেন। অন্যদিকে হাই কোর্টে ৮৩ জন আসামির খালাস এবং সাজা কমানোর রায়ের বিরুদ্ধে লিভ টু আপিল করেছে রাষ্ট্রপক্ষ। এসব আপিল ও লিভ টু আপিল এখন শুনানির অপেক্ষায়।

অন্যদিকে বিস্ফোরক আইনের মামলায় ৮৩৪ জন আসামির বিরুদ্ধে বিচারকাজ শুরু হয়েছিল ২০১০ সালে। কিন্তু মাঝপথে বিস্ফোরক মামলার কার্যক্রম এক প্রকার স্থগিত রেখে শুধু হত্যা মামলার সাক্ষ্য উপস্থাপন করে রাষ্ট্রপক্ষ। যে কারণে এই মামলার বিচার ঝুলে যায়।

ক্ষমতার পালাবদলের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনার তদন্ত পুনরায় শুরুর দাবি ওঠে। গত ১৯ ডিসেম্বর অভিযোগ নিয়ে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে যান শহীদ পরিবারের সদস্যরা।

পনের বছর আগে এই হত্যাকাণ্ড পুনঃতদন্তের জন্য গত ২৪ ডিসেম্বর আ ল ম ফজলুর রহমানকে প্রধান করে কমিশন গঠন করে ৯০ দিনের সময় বেঁধে দিয়েছে সরকার।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া দিতে এসে বিজিবির বাধায় পিছু হটল বিএসএফ
সবাইকে বিশ্বাস করতে হবে, বিয়ে করলেই সংসার হয় না: জয়া
বিডিআর বিদ্রোহে সব কারাবন্দির মুক্তি দাবি স্বজনদের  
ড. ইউনূস বিশ্ব বরেণ্য নোবেল বিজয়ী, তাকে বিতর্কিত করবেন না: আযম খান
নতুন পাঠ্যবই থেকে বাদ সাকিব-সালাউদ্দিনের নাম  
এইচএমপিভি নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কারণ নেই: আইইডিসিআর
২ হাজার ২৭৬ নেতাকর্মী গুম-খুনের অভিযোগ ট্রাইব্যুনালে দাখিল করল বিএনপি
মালয়েশিয়ায় ৬৪ বাংলাদেশিসহ আটক ১৫৩ অভিবাসী
বিডিআর বিদ্রোহ মামলার শুনানি: পুড়িয়ে দেয়া হয়েছে আদালতের এজলাস কক্ষ
টুইটারের পর এবার লিভারপুল কিনছেন ইলন মাস্ক!
এবার শপিং কমপ্লেক্সের স্ক্রিনে ‘বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু’
স্বামীর ফোন তল্লাশি শাস্তিযোগ্য অপরাধ, হতে পারে কারাদণ্ড
শৈত্যপ্রবাহের কবলে চুয়াডাঙ্গা: হাড় কাঁপানো শীতে বিপর্যস্ত জনজীবন
জুলাই গণঅভ্যুত্থান বিষয়ক বিশেষ সেল গঠন করল বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন
শেখ পরিবারকে প্লট বরাদ্দ: ক্ষমতার অপব্যবহারের প্রমাণ পেয়েছে দুদক
সাভারে বাস-অ্যাম্বুলেন্স সংঘর্ষে বিস্ফোরণ, একই পরিবারের ৪ জন নিহত
লন্ডন ক্লিনিকে ভর্তি খালেদা জিয়া, শুরু হয়েছে চিকিৎসা
বৈশ্বিক পাসপোর্ট সূচকে তিন ধাপ পেছালো বাংলাদেশ, শীর্ষে কোন দেশ?
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন নিউজিল্যান্ডের তারকা ব্যাটার মার্টিন গাপটিল
সুনামগঞ্জ সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক নিহত