রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৭ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

পতিত আ’লীগ সরকারের কবল থেকে ভিক্ষুকরাও রেহাই পায় নাই : জামায়াত আমির

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, গত ১৬ বছরে পতিত আওয়ামী লীগ সরকারের কবল থেকে ভিক্ষুকরাও রেহাই পায় নাই। ভিক্ষুরা সারাদিন ভিক্ষা করেছে বিকেল বেলা আওয়ামী লীগ ক্যাডারোর ভিক্ষুকদের কাছ থেকে চাঁদা নিয়েছে। এরপর ভিক্ষুকরা চড়ামূল্যে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য কিনে জীবন যাপনে তাদের ত্রাহি ত্রাহি অবস্থা ছিল।

শনিবার (২১ সেপ্টেম্বর) সিরাজগঞ্জে জেলা জামায়াতের রুকন সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

২০২৪-এর বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন ও বীর ছাত্র জনতার প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে বক্তব্য শুরু করে প্রথমেই জামায়াত আমির বলেন, পাকিস্তানিরা আমাদের সাথে বৈষম্য করেছিল তাই পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছিল। কিন্তু বাংলাদেশ স্বাধীন হয়ে সেই আগের ধাচেই চলতে থাকে। স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে আওয়ামীলীগ জাতির রক্ত চোষার মাধ্যমে বাকশাল কায়েম করেছি।

তিনি বলেন, ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকার যে দলের ওপর সবচেয়ে বেশি জুলুম করেছে তার নাম বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলাম। প্রমাণ ছাড়াই মিথ্যা অজুহাতে একে একে শীর্ষ দায়িত্বলীল নেতাদের জুডিশিয়াল কিলিংয়ের মাধ্যমে দুনিয়া থেকে বিদায় করে দিয়েছে। ফাঁসি দেয়া হয়েছে, জেলের ভেতরে তিলে তিলে তাদেরকে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেয়া হয়েছে। চেয়েছিল তারা প্রাণ ভিক্ষা চাক, কিন্তু তারা আল্লাহ ছাড়া কারো কাছে মাথানত করেননি।

জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি অধ্যাপক জাহিদুল ইসলামের সঞ্চালনায় ও জেলা জামায়াতের আমির মাওলানা শাহীনুর আলমের সভাপতিত্বে রুকন সম্মেলনে বিশেষ অতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় জামায়াত ইসলামের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান। বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন কেন্দ্রিয় মজলিসে শূরা সদস্য ও পাবনা জেলা জামায়াতের আমির অধ্যাপক আবু তালেব মণ্ডল, কেন্দ্রিীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণ নায়েবে আমির অ্যাডভোকেট ড. মো: হেলাল উদ্দিন, কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য প্রফেসর ড. মাওলানা আব্দুস সামাদকেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও বায়তুল মাল সেক্রেটারী অধ্যক্ষ মো: শাহাবুদ্দিন, সিরাজগঞ্জ জেলা জামাযোতের নায়েবে আমির অধ্যক্ষ আলী আলম ও মাওলানা আব্দুস সালাম এ সময় জেলা ও উপজেলার বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

তিনি বলেন, ফ্যাসিস্ট হাসিনা সরকারের অন্যারের প্রতিবাদ যারাই করেছেন তাদের ওপরেই অকথ্য নির্যাতন নেমে এসেছে। তবু আমরা পালাই নাই। আমরা এদেশকে ভালবাসি, আমরা এদেশকে আঁকড়ে ধরে আছি, থাকবো। কিন্তু ছাত্র-জনতার আন্দোলনে টিকতে না পেরে শেষ পর্যন্ত স্বৈরাচারী হাসিনা পালাতে বাধ্য হয়েছেন। বিদায় নিতে হয়েছে স্বৈরশাসকের। দাদের দলের পাতি নেতারা পর্যন্ত পালাতে ব্যস্ত আছেন।

আমিরে জামায়াত বলেন, শেখ হাসিনা বলতেন বাংলাদেশের বিচার বিভাগ স্বাধীনভাবে কাজ করছে, তাহলে এখন একটু আসুন আপনার স্বাধীন বিচার বিভাগ দিয়েই আপনার বিচার করা হবে। দেখি কেমন বিচার হয়। আপনার বিচারে প্রমাণ ছাড়া বিচার করা হবে না বা আপনা বিচারে কোনো অন্যায় করা হবে না। আপনি আসুন, বিচারের মুখোমুখি হন। দেখি আপনার কত সাহস।

তিনি বলেন, আমাদের ডায়নামিক নেতা মীর কাশেম আলীকে ফাঁসি দিয়েছেন। তিনি ফঁসির মঞ্চে দাঁড়িয়ে হাসিমুখে বলেছিলেন আমি কোনো অন্যায় করিনি বরং দেশের উন্নয়নে অবদান রেখেছি।

ডা. শফিকুর রহমান বলেন, শেখ হাসিনা বলতেন তার সময় নাকি গণমাধ্যম স্বাধীন ছিল। অথচ তারা সেসময সঠিক তথ্য তুলে ধরতে পারতেন না, সঠিক কথা লিখলে জুলুম নেমে আসতো।

তিনি বলেন, বর্তমানে সময় এসেছে, মিডিয়াকে বিবেক দিয়ে ভ্যানগার্ড হিসেবে কাজ করার আহ্বান জানান।

তিনি আরো বলেন, শেখ হাসিনা বলতেন দেশ নাকি বিশ্বে উন্নয়নের রোল মডেল বানিয়েছিলেন, কিন্তু কীসের বিনিময়ে, জনগণের রক্তের বিনিময়ে, জনগণের রক্ত চুষে নেয়ার বিনিময়ে। উন্নয়নের নামে তারা হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাঁচার করেছেন। কণ্ঠ স্তব্ধ করে দেয়া বিনিময়ে, সকল দলকে কোণঠাসা করে দিয়ে আবারো একদলীয় বাকশাল কায়েম কায়েম করেছিল। এর কারণে জনগণের মনে ক্ষোভ, যন্ত্রণা, কষ্ট সেই ২০০৯ সাল থেকে পঞ্জিভূত ছিল।

আমিরে জামায়াত বলেন, জামায়াতকে কেউ কিনতে পারেনি। কারণ জামায়াতের লোকেরা আল্লাহর কাছে বিক্রি হয়েছে। কারো কাছে বিক্রি প্রশ্নই ওঠে না। আমিরে জামায়াত রুকনদের উদ্দেশ্যে বলেন এখন সুযোগ এসেছে, ১৫ বছরের কাজ পাঁচ বছরে করতে হবে। সে লক্ষ্যে সাধারণ মানুষের মাঝে ঝাপিয়ে পড়তে হবে দ্বীনের দ্বায়ী হয়ে। দ্বীনকে এদেশে প্রতিষ্ঠা করে আমরা ঘরে ফিরে যাব ইনশাল্লাহ।

এরপর বিকেলে একই মাঠ ও মঞ্চে কর্মী ও সূধী সমাববেশ অনুষ্ঠিত হয়। কর্মী ও সূধী সমাবেশে জেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে হাজার হাজার নেতা-কর্মীরা সমাবেশে অংশ নেন। আমিরে জামায়াত ডা. শফিকুর রহমানসহ জামায়াত নেতৃবৃদ্ধ জাতির প্রতি দিকনির্দেশনা মূলক বক্তব্য রাখেন।

Header Ad
Header Ad

কাবাঘরে ‌‘জয় বাংলা’ স্লোগান’, পরিচয় জানা গেল সেই যুবকের

কাবাঘরে ‌‘জয় বাংলা’ স্লোগান’, পরিচয় জানা গেল সেই যুবকের। ছবি: সংগৃহীত

সম্প্রতি আওয়ামী লীগের সাবেক ধর্মবিষয়ক উপকমিটির সদস্য সুশান্ত দাস গুপ্তের ব্যক্তিগত পেজ থেকে একটি আট সেকেন্ডের ভিডিও ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ে। ভিডিওতে দেখা যায়, এক যুবক পবিত্র কাবাঘরে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিচ্ছেন। যা নিয়ে সকল মহলে তোলপাড় শুরু হয়। প্রশ্ন উঠে কে এই যুবক।

পরবর্তীতে জানা যায়, ওই যুবকের নাম হারুনুর রশিদ। তার বাড়ি চট্টগ্রামের লোহাগাড়া উপজেলার পদুয়া ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের ঠাকুরদিঘী এলাকায়। হারুনুর রশিদ টোকাই হারুন নামেও পরিচিত। স্থানীয়রা ধারণা করছেন, হাইকোর্ট কর্তৃক ‘জয় বাংলা’কে জাতীয় স্লোগান ঘোষণা সংক্রান্ত রায় স্থগিত হওয়ার পর এ ঘটনা ঘটেছে।

হারুনের বয়স প্রায় ৩৫ বছর। জানা যায়, ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর থেকেই তিনি নিজেকে ছাত্রলীগ নেতা হিসেবে পরিচয় দিতেন, যদিও তার কোনো প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার প্রমাণ নেই। ঠাকুরদিঘী বাজার এলাকায় তিনি কিশোর গ্যাং গঠন করেন এবং বাগান দখল, অবৈধ বালি ও মাটি ব্যবসার সাথে জড়িত ছিলেন। তার বাহিনী নিয়ে হামলা, সংঘর্ষ এবং এলাকায় দোকান ও প্রতিষ্ঠান থেকে চাঁদা আদায়ের অভিযোগও রয়েছে।

আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের অভ্যন্তরীণ কোন্দলে হারুনের সক্রিয় ভূমিকা ছিল। এসব কর্মকাণ্ডে অতিষ্ঠ হয়ে এলাকাবাসী তাকে নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করতেন। একপর্যায়ে তিনি সৌদি আরবে চলে যান এবং সেখানেও আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে যুক্ত হন।

হারুনের ফেসবুক প্রোফাইলে সাতকানিয়া-লোহাগাড়া আসনের সাবেক এমপি আবু রেজা মোহাম্মদ নেজাম উদ্দিন নদভীসহ আওয়ামী লীগের একাধিক নেতার সাথে তার ছবিও দেখা গেছে।

এদিকে সম্প্রতি হারুনের ‘জয় বাংলা’ স্লোগানের ভিডিও প্রকাশিত হওয়ার পর সাতকানিয়া-লোহাগাড়ায় এ নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা চলছে। স্থানীয়রা তার পাসপোর্ট বাতিল করে দেশে ফিরিয়ে এনে শাস্তির দাবি জানিয়েছেন। তারা মনে করেন, চাঁদাবাজি ও অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের জন্য হারুনের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া উচিত।

Header Ad
Header Ad

গাইবান্ধায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার

শহীদুল্যাহেল কবীর ফারুক। ছবি: সংগৃহীত

গাইবান্ধার সাদুল্লাপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক প্রভাষক শহীদুল্যাহেল কবীর ফারুককে (৫০) গ্রেফতার করেছে সদর থানা পুলিশ। রবিবার (২২ ডিসেম্বর) ভোররাতে জেলা শহরের পলাশপাড়া এলাকার ভাড়া বাসা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।

গ্রেফতার শহীদুল্যাহেল কবীর ফারুক সাদুল্লাপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও ঢোলভাঙ্গা স্কুল এন্ড কলেজের সহকারী অধ্যাপক। তিনি সাদুল্লাপুর উপজেলার খোর্দ্দকোমরপুর ইউনিয়নের তালুক হরিদাস গ্রামের মোশাররফ হোসেন নওশার ছেলে।

বিষয়টি নিশ্চিত করে সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহিনুর ইসলাম তালুকদার জানান, গত ২৬ আগস্ট জেলা বিএনপি ও যুবদলের অফিসে হামলা-ভাঙচুর ও অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় জড়িত শহীদুল্যাহেল কবীর ফারুক। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে তাকে শহরের ভাড়া বাসা থেকে গ্রেফতার করা হয়।

ওসি আরও জানান, গ্রেফতারের পর তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। সদর থানায় দায়ের হওয়া বিস্ফোরক দ্রব্য আইনের মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে ফারুককে আদালতে হাজির করা হবে।

Header Ad
Header Ad

ডিসেম্বরেই বিশ্বব্যাংক ও এডিবির ১১০০ মিলিয়ন ডলার পাবে বাংলাদেশ

ছবি: সংগৃহীত

বিশ্বব্যাংক এবং এডিবি’র কাছ থেকে বাজেট সহায়তার ১.১ বিলিয়ন (১,১০০ মিলিয়ন) মার্কিন ডলার চলতি ডিসেম্বর মাসের মধ্যেই পাওয়া যাবে বলে জানিয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়।

রোববার (২২ ডিসেম্বর) অর্থ মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কার ও উন্নয়ন কার্যক্রমকে বেগবান করতে বিশ্বব্যাংক ৫০০ মিলিয়ন ডলার এবং এডিবি ৬০০ মিলিয়ন ডলারের দুটি বাজেট সাপোর্ট সহায়তা অনুমোদন করেছে। এই বাজেট সহায়তা চলতি মাসেই পাওয়া যাবে।

এতে বলা হয়, বাজেট সহায়তার পাশাপাশি বিশ্বব্যাংক স্বাস্থ্য ও পুষ্টি খাতে ৩৭৯ মিলিয়ন এবং চট্টগ্রামে পানি সরবরাহ ব্যবস্থার উন্নয়নে ২৮০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার প্রকল্প সহায়তাও অনুমোদন করেছে।

গত ১৮ ডিসেম্বর বাংলাদেশ সরকার ও এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) মধ্যে শক্তিশালীকরণ অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনা এবং শাসন কার্যক্রম, উপপ্রোগ্রাম শীর্ষক কর্মসূচির জন্য ৬০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের একটি ঋণচুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। অর্থ বিভাগের উদ্যোগে এ কর্মসূচিটি প্রণয়ন করা হয়।

বিশ্বব্যাংক গত ১৯ ডিসেম্বর বাংলাদেশের অনুকূলে ৫০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বাজেট সহায়তা প্রদানের অনুমোদন দিয়েছে। সবুজ ও জলবায়ু-সহনশীল উন্নয়নে সংস্কার কার্যক্রমগুলো সফলভাবে অর্জন করায় দ্বিতীয় বাংলাদেশ গ্রিন অ্যান্ড ক্লাইমেট রেজিলিয়েন্ট ডেভেলপমেন্ট ক্রেডিটের আওতায় বিশ্বব্যাংক এ বাজেট সহায়তা প্রদান করে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

কাবাঘরে ‌‘জয় বাংলা’ স্লোগান’, পরিচয় জানা গেল সেই যুবকের
গাইবান্ধায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
ডিসেম্বরেই বিশ্বব্যাংক ও এডিবির ১১০০ মিলিয়ন ডলার পাবে বাংলাদেশ
বঙ্গোপসাগর বড় বড় শক্তির নজরে পড়েছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বঙ্গবন্ধু রেলওয়ে সেতুর নাম পরিবর্তন হয়ে যা হলো
ইজতেমা ময়দানে সাদপন্থীদের হামলার প্রতিবাদে নওগাঁয় মানববন্ধন
আমনের ভরা মৌসুমেও বাড়তি চালের দাম, কারসাজিতে কারা?
গোবিন্দগঞ্জে ট্রাকচাপায় নারীসহ ২ জন নিহত
বুয়েট শিক্ষার্থী নিহতের ঘটনায় তিন আসামি ২ দিনের রিমান্ডে
আবারও বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমে বাড়তে পারে শীত
উপদেষ্টা হাসান আরিফের মৃত্যুতে সোমবার রাষ্ট্রীয় শোক
সুরের জাদুতে ঢাকার মঞ্চ মাতালেন রাহাত ফতেহ আলী খান
আনিসুল হকের তিন ব্যাংকে ২১ কোটি টাকার সন্ধান পেয়েছে দুদক
নরসিংদীতে ছাত্রদল কর্মীকে গুলি করে হত্যা
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড নোটিশের বিষয়ে নিশ্চিত নয় ট্রাইব্যুনাল
ভারতের কাছে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
এক দশক পর ফিরলো ‘আমার দেশ’ পত্রিকা
৩০০ মিলিয়ন ডলার পাচার: হাসিনা ও জয়ের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু দুদকের
ইয়েমেনে হুথিদের লক্ষ্যবস্তুতে মার্কিন বিমান হামলা
লোকসানের মিথ্যা গল্প শোনাচ্ছে ব্রিডার ফার্মগুলো