শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

আদানির সঙ্গে বিদ্যুৎ চুক্তি : শুল্কে ‘অনিয়ম’ খুঁজতে কমিটি

ছবি: সংগৃহীত

ভারতের আদানি গ্রুপের কাছ থেকে বিদ্যুৎ আমদানি চুক্তিতে শুল্ক সংক্রান্ত বিষয়গুলো কীভাবে সম্পাদন করা হয়েছে, তাতে কোনো ত্রুটি ছিল কি না, শুল্ক পরিহার বা প্রত্যাহারের বিষয় রয়েছে কি না; এমন আরও প্রশ্ন সামনে রেখে তদন্তে নামছে কাস্টমস গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর।

এই কাজে আট কর্মকর্তার সমন্বয়ে একটি কমিটি গঠনের আদেশ জারি হয়েছে গতকাল বৃহস্পতিবার।

কাস্টমস গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোহাম্মদ ফখরুল আলম এই কমিটি অনুমোদন করেছেন। আগামী রবিবার থেকে শুরু হচ্ছে কমিটির তদন্তকাজ।

ভারতের বিতর্কিত শিল্পপতি গৌতম আদানির মালিনাধীন বহুজাতিক কোম্পানি আদানি গ্রুপের কাছ থেকে বাজার দরের চেয়ে বেশি দামে বিদ্যুৎ কেনার অভিযোগ রয়েছে।

বিপুল অঙ্কের শেয়ার কেলেঙ্কারির অভিযোগ থাকা ধনকুবের গৌতম আদানি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আশীর্বাদপুষ্ট হিসেবে পরিচিত।

বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহের লক্ষ্যে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ লাগোয়া ঝাড়খণ্ড রাজ্যের গড্ডায় বিদ্যুৎকেন্দ্রে স্থাপন করে আদানি। সেই কেন্দ্রের জন্য কয়লা কিনতে ঢাকার কাছ থেকে অতিরিক্ত দাম নেওয়া হচ্ছে বলেও অভিযোগ ওঠে, যা নিয়ে গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে দুই পক্ষের মধ্যে বৈঠক হয়।

এরই মধ্যে ভারতীয় সংবাদমাধ্যমে খবর হয়েছে, বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বিক্রি করে আদানি দ্বিগুণ মুনাফা করছেন। নানা কারণে শেখ হাসিনার আমলে হওয়া এই ব্যয়বহুল চুক্তি বাতিলের দাবিও উঠেছে।

এমন অবস্থায় আদনির সঙ্গে হওয়া বিদ্যুৎ চুক্তিতে শুল্ক-কর বিষয়ে অনিয়ম রয়েছে কি না, তা খতিয়ে দেখতে মাঠে নামছে কাস্টমস গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর।

কমিটির আহ্বায়ক করা হয়েছে অধিপ্তরের যুগ্ম পরিচালক এদিপ বিল্লাহকে। এতে একজন সদস্য সচিব ও ছয়জনকে সদস্য রাখা হয়েছে।

অনুসন্ধানের ক্ষেত্রে কোন কোন বিষয় আমলে নেওয়া হবে জানতে চাইলে এদিপ বিল্লাহ বলেন, ‌আমরা প্রথমেই আদানির সাথে হওয়া চুক্তিটি দেখব, কী ছিল এখানে।

এরপর দেখব বিদ্যুৎ আমদানি হত কোন কোন শুল্ক স্টেশন দিয়ে এবং সে ক্ষেত্রে তাদের ডিক্লারেশন (ঘোষণা) কী ছিল।

যে এইচএস কোডের মাধ্যমে আদানির কাছ থেকে বিদ্যুৎ আমদানি হচ্ছে, সেটি কাস্টমস আইনের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ কি না, সেটিও দেখা হবে বলে তথ্য দিয়েছেন কমিটির এই আহ্বায়ক।

এদিপ বিল্লাহ বলেন, চুক্তি দিয়ে শুরু করব। কারণ এ ক্ষেত্রে কাস্টমস আইন পরিপালন সঠিকভাবে হয়েছে কি না, দেখার আছে। রবিবার থেকে কমিটির কাজ শুরু হবে।

কমিটির সদস্য সচিব করা হয়েছে এই অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মো. মিজানুর রহমানকে।

কমিটি কার্যপরিধির বিবরণ অনুযায়ী, আদানির বিদ্যুৎ আমদানির ক্ষেত্রে প্রতি ইউনিটের নির্ধারিত মূল্য এবং তাতে শুল্ক-কর প্রযোজ্য কি না, সেটি যাচাই করা; এ পর্যন্ত আমদানি করা বিদ্যুতের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য শুল্ক-করের পরিমাণ কত এবং তা পরিশোধ করা হয়েছে কি না এসব খতিয়ে দেখতে কমিটি।

আমদানি করা বিদ্যুতের শুষ্ক-কর মওকুফ-সংক্রান্ত কোনো চুক্তি ছিল কি না; থাকলে এ বিষয়ে কোনো প্রজ্ঞাপন বা আদেশ জারি হয়েছে কি না- এটিও তদন্ত করবে কমিটি।

কোন কাস্টমস হাউস বা স্টেশন দিয়ে এবং কী প্রক্রিয়ায় বিদ্যুৎ আমদানি করা হচ্ছে এবং আলোচ্য পণ্যের শুল্কায়ন সংক্রান্ত কার্যক্রম সম্পন্ন করার জন্য জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) থেকে কোনো দপ্তরকে দায়িত্ব দেওয়া আছে কি না; এসব বিষয় খতিয়ে দেখা হবে বলে জানান এদিপ বিল্লাহ।

যদি অন্য কোনো বিষয় থাকে, যেটি শুল্ক-করের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত; তাও খতিয়ে দেখার এখতিয়ার দেওয়ার হয়েছে কমিটিকে।

এসব বিষয়ে অনুসন্ধান শেষে ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে কমিটিকে সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছে। এই সময়ের মধ্যে কাজের সুবিধার জন্য প্রয়োজন হলে নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্ত করার ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে কমিটিকে।

কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন: উপ-পরিচালক মুনমুন আকতার দিনা, রাজস্ব কর্মকর্তা মোজাম্মেল হক ভূঁইয়া, রাজস্ব কর্মকর্তা পলাশ কুমার মল্লিক, সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা আসাদুজ্জামান, সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা মো. আবুল কাশেম, সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা মো. সাহেদ হাসান লিমন।

২০১৭ সালের ৫ নভেম্বর বিদ্যুৎ বিভাগ ও ‘আদানি পাওয়ার’ এর মধ্যে বিদ্যুৎ কেনার চুক্তি হয়। আদানি পাওয়ার হল বিদ্যুৎ-জ্বালানি খাতের আদানি গ্রুপের একটি প্রতিষ্ঠান।

চুক্তির আওতায় বাংলাদেশকে বিদ্যুৎ দিতে ভারতের ঝাড়খণ্ডের গড্ডায় বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করে আদানি পাওয়ার।

আদানির বিদ্যুৎ দেশে এনে জাতীয় গ্রিডে যোগ করতে বিশেষ সঞ্চালন লাইন স্থাপন করা হয়েছে। বাংলাদেশ অংশে চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও বগুড়ায় দুটি সাবস্টেশন ও অন্যান্য সঞ্চালন স্থাপনা নির্মাণ করেছে বিদ্যুৎ সঞ্চালন কোম্পানি পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশ-পিজিসিবি।

গত বছরের ৯ মার্চ সন্ধ্যা ৭টা ৩৮ মিনিটে ঝাড়খণ্ডের গড্ডা থেকে আদানির বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিটের বিদ্যুৎ বাংলাদেশের জাতীয় গ্রিডে সঞ্চালন শুরু হয়। সূত্র : বিডি নিউজ

Header Ad

বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের স্কলারশিপ দেবে পাকিস্তান

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য স্কলারশিপের অনুমোদন দিয়েছে পাকিস্তান। দেশটির প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরীফ স্কলারশিপে ১০০ বাংলাদেশিকে পাকিস্তানে পড়ার সুযোগ দেওয়ার বিষয়টির অনুমোদন দিয়েছেন।

সম্প্রতি সংবাদমাধ্যম সামা টিভির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ সরকার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পাকিস্তানি শিক্ষার্থীদের পড়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার পর- সৌহার্দ্যের অংশ হিসেবে ১০০ বাংলাদেশিকে শিক্ষার্থীকে স্কলারশিপ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে পাকিস্তান। এতে করে বাংলাদেশিদের পাকিস্তানে উচ্চশিক্ষা নেওয়ার পথ সুগম হওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে।

এতে আরও বলা হয়েছে, শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর বাংলাদেশ ও পাাকিস্তানের মধ্যে সম্পর্ক বৃদ্ধি পাচ্ছে।

একটি সূত্র সামা নিউজকে জানিয়েছেন, বাংলাদেশে নিযুক্ত পাকিস্তানি হাইকমিশনার এই বিষয়টি নিয়ে সবচেয়ে বেশি কাজ করছেন। স্কলারশিপ দেওয়ার জন্য পাকিস্তানি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো বাংলাদেশি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে নিজস্ব পোর্টালে যুক্ত করবে।

এর আগে গত ১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সঙ্গে পাকিস্তানের কোনো বিশ্ববিদ্যালয় বা প্রতিষ্ঠানের একাডেমিক এক্সচেঞ্জ বা সমঝোতা স্মারক নতুন করে সই হবে না। যেগুলো আছে, সেগুলোও স্থগিত থাকবে।’ ২০১৫ সালে নেওয়া ঢাবির তৎকালীন উপাচার্য আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক প্রশাসনের এমন নিষেধাজ্ঞা সম্প্রতি তুলে নেওয়া হয়েছে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরামে এসব সিদ্ধান্তগুলো গৃহীত হয়েছিল।

এর ফলে পাকিস্তানের শিক্ষার্থীরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে পারবে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও পাকিস্তানে উচ্চশিক্ষা গ্রহণে যেতে পারবে। পাকিস্তানের সঙ্গে শিক্ষা ও সংস্কৃতিসহ নানা বিষয়ে মতবিনিময় করতে পারবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। অর্থাৎ ২০১৫ সালের আগের সেই স্বাভাবিক সম্পর্কে ফিরেছে ঢাবি ও পাকিস্তান।

২০১৫ সালের ১৪ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত এক সিন্ডিকেট সভায় পাকিস্তানের সঙ্গে একাডেমিক সম্পর্ক ছিন্নের পাশাপাশি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ১৯৫ পাকিস্তানির বিচার করার জন্য পাকিস্তান সরকারের প্রতি আহ্বান জানায়। আর পাকিস্তানের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করতে সিন্ডিকেট সভা থেকে বাংলাদেশ সরকারের প্রতি অনুরোধ জানানো হয়। বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় নিয়ে মন্তব্য করায় এবং যুদ্ধাপরাধী রাষ্ট্র হিসেবে পাকিস্তানের সদস্যপদ বাতিল করতে সিন্ডিকেট সার্ক ও জাতিসংঘের প্রতি অনুরোধ করে।

Header Ad

বেনাপোলে সীমান্ত থেকে বিপুল পরিমাণ ফেনসিডিল উদ্ধার

ছবি: সংগৃহীত

যশোরের শার্শা উপজেলার বেনাপোলের পুটখালী সীমান্ত থেকে ৮৯৫ বোতল ভারতের তৈরি ফেনসিডিল উদ্ধার করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) সদস্যরা। এসময় কোনো মাদক ব্যবসায়ীকে আটক করতে পারেনি বিজিবি।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) রাতে অভিযান চালিয়ে সীমান্তের পুটখালী গ্রামের পশ্চিমপাড়া থেকে ফেনসিডিলের চালানটি উদ্ধার করা হয়।

খুলনা ২১ বিজিবি ব্যাটালিয়ানের অধিনায়ক লে. কর্নেল মোহাম্মদ খুরশীদ আনোয়ার জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানা যায়, বাংলাদেশের অভ্যন্তরে পুটখালী সীমান্তের পশ্চিমপাড়া নামক স্থান দিয়ে মাদক ব্যবসায়ীরা ভারত হতে বিপুল পরিমাণ ফেনসিডিলের চালান বাংলাদেশ সীমান্তে এনে মজুদ করছে। এ সময় বিজিবি সদস্যরা সেখানে অভিযান চালালে ফেনসিডিল ব্যবসায়ীরা তাদের সাথে থাকা কয়েকটি বস্তা ফেলে ইছামতি নদী পার হয়ে ভারতের দিকে পালিয়ে যায়। পরে টহল দলের বিজিবি সদস্যরা বস্তাগুলি ক্যাম্পে নিয়ে তল্লাশি করে ৮৯৫ বোতল ভারতীয় ফেন্সিডিল উদ্ধার করে।

তিনি আরও জানান, দেশের সীমান্ত এলাকায় মাদক পাচারকারীসহ যে কোনো প্রকার চোরাচালান বন্ধে বিজিবি’র অভিযান অব্যাহত থাকবে।মাদকের বিরুদ্ধে সরকারের জিরো টলারেন্স নীতি বাস্তবায়ন করা হবে।

Header Ad

পুলিশ-অটোরিকশা চালক সংঘর্ষ, ঢাকা-পদ্মা সেতু ট্রেন চলাচল বন্ধ

পুলিশ-অটোরিকশা চালক সংঘর্ষ, ঢাকা-পদ্মা সেতু ট্রেন চলাচল বন্ধ। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর জুরাইন রেলগেট এলাকায় পুলিশের সঙ্গে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চালকদের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে শুক্রবার (২২ নভেম্বর) বেলা ১১টা থেকে ঢাকা-পদ্মা সেতু রুটে ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়ে পড়ে।

কমলাপুর স্টেশন মাস্টার আনোয়ার হোসেন জানান, জুরান এলাকায় ব্যাটারি চালিত রিকশা চালকরা বেলা ১১টা থেকে রেললাইন দখল করে অবরোধ শুরু করেছেন। ফলে ১১টা থেকে আমরা ওই লাইনে কোনো ট্রেন চলাচল করতে পারছে না। ঢাকা থেকে পদ্মা সেতু হয়ে ও ঢাকা থেকে নারায়ণগঞ্জের রেল চলাচল বন্ধ রয়েছে।

আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সবুজ সংকেত না দেওয়া পর্যন্ত পদ্মা সেতু রুটে ট্রেন চলাচল করবে না বলেও জানান আনোয়ার হোসেন।

ঢাকা থেকে ফরিদপুর, ঝিনাইদহ, কুষ্টিয়া, যশোর ও খুলনাগামী অনেক যাত্রী এখন কমলাপুর শহরতলি স্টেশনে অপেক্ষা করছেন বলে জানা গেছে৷

শ্যামপুর থানার ডিউটি অফিসার উপ-পরিদর্শক (এসআই) নাজমুন নাহার বলেন, ব্যাটারিচালিত রিকশা চালকরা জুরাইন এলাকায় রেললাইন দখল করে অবরোধ কর্মসূচি পালন করছেন। ঘটনাস্থলে পুলিশ সদস্যরা উপস্থিত হয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করছেন। এখন পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক রয়েছে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের স্কলারশিপ দেবে পাকিস্তান
বেনাপোলে সীমান্ত থেকে বিপুল পরিমাণ ফেনসিডিল উদ্ধার
পুলিশ-অটোরিকশা চালক সংঘর্ষ, ঢাকা-পদ্মা সেতু ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভারতীয় সাবমেরিনের সঙ্গে মাছ ধরা নৌকার সংঘর্ষ, নিখোঁজ ২
সংসার ভাঙার দুদিন পরই সুখবর দিলেন এ আর রহমান
ঢাকায় পৌঁছেছেন বাইডেনের বিশেষ প্রতিনিধি
আ.লীগকে নির্বাচনের সুযোগ দেওয়ার বিষয়ে যা বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
যুদ্ধবিধ্বস্ত লেবানন থেকে ফিরলেন আরও ৮২ বাংলাদেশি
পাকিস্তানে যাত্রীবাহী গাড়িতে সন্ত্রাসী হামলা, নিহত ৪৫
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১৮ সদস্যের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন
তামিমকে অধিনায়ক করে বাংলাদেশের দল ঘোষণা
নতুন নির্বাচন কমিশন শপথ নেবে রোববার
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ৪৪ হাজার
খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়