সোমবার, ৬ জানুয়ারি ২০২৫ | ২২ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

পরিমার্জন করে আগের শিক্ষাক্রমে ফিরে যাওয়া হবে: শিক্ষা উপদেষ্টা

শিক্ষা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ। ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর ‘সংস্কারের হাওয়ায়’ বহুল আলোচিত নতুন শিক্ষাক্রম গুটিয়ে নিয়ে পুরনো পদ্ধতিতে ফিরে যাওয়ার বার্তা দিলেন অন্তর্বর্তী সরকারের শিক্ষা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ।

রোববার (১৮ আগস্ট) সচিবালয় শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে তিনি বলেন, নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়ন করা কঠিন।

উপদেষ্টা ওয়াহিদ উদ্দিন বলেন, নতুন শিক্ষাক্রমকে কার্যকর করা সম্ভব বলে আমি মনে করছি না। সাময়িক সময়ে আগের শিক্ষাক্রমে ফিরে যাওয়ার চেষ্টা করব, কিন্তু সেটা ধাপে ধাপে। যাতে করে শিক্ষার্থীরা কোনোভাবে বিপাকে না পড়ে, সেদিকে নজর রাখব।

তিনি বলেন, তাদের আমরা অস্বস্তিতে পড়তে দেব না। আমি বলছি না যে শিক্ষাক্রম এখনই বাতিল করে দেব, বরং পরিমার্জন করা হবে।

শিক্ষা উপদেষ্টা বলেন, স্কুল-কলেজ বোর্ডকে দলীয়করণ করা হয়েছে। পাশাপাশি শিক্ষক ও ছাত্র সম্পর্ক রাজনীতিকরণ করা হয়েছে। ফলে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে সম্পর্কের অবনতি ঘটেছে। রাজনীতিকরণ ও দুর্নীতির কারণেই বর্তমানে শিক্ষাব্যবস্থার অবস্থা বেহাল বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

এ সময় পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে উপদেষ্টা বলেন, এখানেই এতদিন ধরে আমাদের বড় ধরনের অবমূল্যায়ন হয়েছে। অনেকগুলো বিশ্ববিদ্যালয়ে পদগুলো শূন্য। এটা পূরণ করা খুবই চ্যালেঞ্জিং। তবে আমরা চাইব বড় বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে অতিদ্রুত পূরণ করতে।

ওয়াহিদ উদ্দিন বলেন, শুধু অবকাঠামো উন্নয়ন দিয়ে নয়, অর্থনীতির সঙ্গে তাল মিলিয়ে যদি মানবসম্পদের উন্নয়ন না হয়, তাহলে কোনো দেশ উন্নত হয় না। সেক্ষেত্রে অর্থনীতি ও শিক্ষার মধ্যে যোগসূত্র আনার চেষ্টা করব।

Header Ad
Header Ad

শেখ হাসিনাসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি

শেখ হাসিনাসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি। ছবি: সংগৃহীত

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। গত ১৫ বছরে গুমের ঘটনায় এ পরোয়ানা জারি করেছে আদালত।

সোমবার (৬ জানুয়ারি) সকালে তাদের গ্রেপ্তারের আবেদন করে প্রসিকিউশন। পরে শুনানি শেষে বিচারপতি গোলাম মর্তুজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন ২ সদস্যের ট্রাইব্যুনাল তাদের গ্রেপ্তার করে ১২ ফেব্রুয়ারি হাজির করতে বলেছেন।

এই ১১ জনের মধ্যে তিনজন হলেন- সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, শেখ হাসিনার নিরাপত্তা উপদেষ্টা তারিক আহমেদ সিদ্দিকী ও পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক বেনজীর আহমেদ।

এদিন শুনানিতে চিফ প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট তাজুল ইসলাম বলেন, বিগত ১৫ বছরে গুম ও ক্রসফায়ারের মাধ্যমে বাংলাদেশে একটি ভয়ের সংস্কৃতি চালু করা হয়েছিল। হাজার হাজার মানুষকে সাদা পোশাকে কিংবা পোশাকধারী বিভিন্ন বাহিনী এসে তুলে নিয়ে যেত। এরপর তারা আর কোনোদিন ফিরে আসতো না, অধিকাংশই ফিরে আসেনি। কেউ কেউ ফিরে আসলেও তাদের সুনির্দিষ্ট কিছু মামলায় আটক দেখানো হয়েছে। আর কেউ স্বৈরশাসনের অবসানের পর ‘আয়নাঘর’ থেকে ফিরে এসেছেন।

তিনি বলেন, গুমের সংস্কৃতির মাধ্যমে বছরের পর বছর ধরে মানুষকে নির্যাতন, হত্যাসহ তাদের সব ধরনের স্বাধীনতা বঞ্চিত করার যে অপরাধ, এটি আন্তর্জাতিক আইনে স্বীকৃত অপরাধ। সেই সঙ্গে এটি বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের আইনেও মানবতাবিরোধী অপরাধ। তাই আজকে পৃথক একটি মামলায় শেখ হাসিনাসহ ১১ জনকে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন জানিয়েছিলাম। এরমধ্যে তার (শেখ হাসিনা) নিরাপত্তা বিষয়ক উপদেষ্টা তারিক আহমেদ সিদ্দিক, সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদ ছাড়াও বিভিন্ন সংস্থার ১১ জন রয়েছেন। আদালত আবেদন মঞ্জুর করে ১১ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন।

ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর বলেন, আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি এ মামলার পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য রয়েছে। তদন্ত রিপোর্ট আসলে ওইদিন আদালতে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করতে বলা হয়েছে। আর যদি এরমধ্যে তদন্ত রিপোর্ট না জমা দেয়া সম্ভব না হয়, তাহলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে আসামিদের গ্রেপ্তারের অগ্রগতি প্রতিবেদন জামা দিতে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

মন্ত্রিত্ব হারাতে বসেছেন টিউলিপ

টিউলিপ সিদ্দিক। ছবিঃ সংগৃহীত

লন্ডনে একটি ফ্ল্যাট উপহার পাওয়া নিয়ে মিথ্যাচার করায় যুক্তরাজ্যের দুর্নীতি-বিরোধী মন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিকের ওপর পদত্যাগের চাপ জোরাল হয়েছে। বহুল আলোচিত এই কেলেঙ্কারির ঘটনায় তিনি মন্ত্রিত্ব হারানোর ঝুঁকিতে পড়েছেন বলে রবিবার ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ডেইলি মেইলের এক প্রতিবেদনে জানানো হয়।

ব্রিটিশ এই সংবাদমাধ্যমের সহযোগী দৈনিক দ্য মেইল অন সানডে টিউলিপ সিদ্দিকের কাছে একাধিকবার জানতে চায়, তাকে দুই শয্যাকক্ষের ফ্ল্যাটটি উপহার হিসোবে দেওয়া হয়েছে কি না। বর্তমানে যার বাজার মূল্য ৭ লাখ পাউন্ড; ফ্ল্যাটটি তার বাংলাদেশি স্বৈরশাসক খালা শেখ হাসিনার পরিচিত একজন ডেভেলপারের মালিকানাধীন।

জবাবে উপহার হিসাবে ফ্ল্যাট পাওয়ার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন টিউলিপ সিদ্দিক। তিনি জোর দিয়ে বলেছেন, ফ্ল্যাটটি তার বাবা-মা তাকে কিনে দিয়েছেন। একই সঙ্গে দ্য মেইল অন সানডে পত্রিকার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার হুমকিও দিয়েছেন টিউলিপ।

তবে দেশটির লেবার পার্টির একাধিক সূত্র লন্ডনের কিংস ক্রস এলাকার ফ্ল্যাটটি আসলে একজন ডেভেলপার টিউলিপ সিদ্দিককে কৃতজ্ঞতাস্বরূপ দিয়েছিলেন বলে নিশ্চিত করেছে।

টিউলিপ যুক্তরাজ্যের আর্থিক খাতের দুর্নীতি বন্ধের দায়িত্বে রয়েছেন। বাংলাদেশে তিনি ও তার পরিবারের চার সদস্যের বিরুদ্ধে একটি পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে ৩ দশমিক ৯ বিলিয়ন পাউন্ড আত্মসাতের অভিযোগের তদন্ত চলছে।

শনিবার রাতে ব্রিটেনের টরি এমপিরা দাবি জানিয়ে বলেন, টিউলিপ সিদ্দিক যদি তার বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগের বিষয়ে ব্যাখ্যা দিতে না পারেন, তাহলে তার মন্ত্রীর পদ থেকে সরে দাঁড়ানো উচিত।

লন্ডনের হ্যারো ইস্টের টরি এমপি বব ব্ল্যাকম্যান বলেন, টিউলিপ সিদ্দিককে তার সম্পত্তির বিষয়ে অবস্থান স্পষ্ট এবং ব্যাখ্যা করতে হবে, আসলে তিনি কী বলেছিলেন এবং কেন।

ব্রিটেনের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের ছায়ামন্ত্রী ম্যাট ভিকার্স বলেন, সরকারের কোনো সদস্যের বিরুদ্ধে এই ধরনের অভিযোগ অগ্রহণযোগ্য। কিন্তু সেই সদস্য যখন স্টারমারের দুর্নীতি-বিরোধী মন্ত্রী তখন তা আরো বেশি প্রশ্নবিদ্ধ।

লেবার দলীয় একাধিক সূত্র শনিবার রাতে দ্য মেইল অন সানডেকে বলেছে, ২০২২ সালে আমরা যখন প্রথম তদন্ত করি সেই সময় টিউলিপ সিদ্দিককে তার পরিবার বলেছিল, একটি বাড়ি বিক্রির অর্থে ফ্ল্যাটটি কেনা হয়েছিল। কিন্তু গত সপ্তাহে এই ফ্ল্যাট কেনার বিষয়ে তার পরিবারের স্মৃতিচারণ পাল্টে গেছে।

অর্থাৎ আগের দাবির সঙ্গে তাদের বর্তমান দাবির কোনো মিল নেই।

দেশটির ক্ষমতাসীন লেবার পার্টির একজন রাজনীতিক গতকাল ফিন্যান্সিয়াল টাইমসকে বলেছেন, জীবনের চ্যালেঞ্জিং সময়ে এক ব্যক্তিকে আর্থিক সহায়তা করেছিলেন টিউলিপ সিদ্দিকের বাবা-মা। তার বা-মায়ের আর্থিক সহায়তার কৃতজ্ঞতাস্বরূপ সেই ব্যক্তি তাকে একটি সম্পত্তির মালিকানা হস্তান্তর করেছিলেন।

ফিন্যান্সিয়াল টাইমসে প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়ার পরপর লেবার দলীয় সূত্র মেইল অন সানডের সঙ্গে যোগাযোগ করে জানায়, তারা তিন বছর আগে আমাদের ইচ্ছাকৃতভাবে বিভ্রান্ত করেনি।

লন্ডনের ভূমি রেজিস্ট্রি রেকর্ডে দেখা যায়, ২০০৪ সালের নভেম্বরে তৃতীয় তলার ফ্ল্যাটটির একক মালিক হন টিউলিপ সিদ্দিক। আর তখন তিনি কেবল লন্ডনের কিংস কলেজ থেকে স্নাতকোত্তর শেষ করেছিলেন এবং তার কোনো উপার্জন ছিল না। ফ্ল্যাটটির কোনো মর্টগেজও ছিল না এবং এর কোনো দামও উল্লেখ ছিল না। এর ফলে ফ্ল্যাটটি যে কেনা হয়নি এবং তার কাছে হস্তান্তর করা হয়েছিল, সেটির প্রমাণ মিলেছে।

 

Header Ad
Header Ad

দেশে বর্তমানে বেকার ২৬ লাখ ৬০ হাজার  

ছবিঃ সংগৃহীত

চলতি বছরের জুলাই-সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে শ্রমশক্তির ২৬ লাখ ৬০ হাজার মানুষ বেকার ছিলেন। আর কর্মজীবী মানুষের সংখ্যা ছয় কোটি ৭৫ লাখ ১০ হাজার জন। এরমধ্যে চার কোটি ৭৪ লাখ ৯০ হাজার জন পুরুষ ও নারী রয়েছেন দুই কোটি ২৫ লাখ ৭০ হাজার।

পরিসংখ্যানবিদদের ১৯তম আন্তর্জাতিক সম্মেলন (আইসিএলএস) অনুযায়ী প্রস্তুত করা ২০২৪ সালের জুলাই-সেপ্টেম্বর মাসের ত্রৈমাসিক শ্রমশক্তি জরিপ থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

রোববার (৫ জানুয়ারি) নতুন এই জরিপ প্রকাশ করে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস)।

বিবিএসের হিসাবে, গত সেপ্টেম্বর শেষে দেশের শ্রমশক্তি ছিল ৭ কোটি ৬ লাখ নারী-পুরুষ। এরমধ্যে ৪ কোটি ৭৪ লাখ ৯০ হাজার পুরুষ এবং ২ কোটি ২৫ লাখ ৭০ হাজার নারী।

তবে জরিপের সময় দেশে ৬ কোটি ৭৫ লাখ ১০ হাজার নারী-পুরুষ সাত দিনে এক ঘণ্টা মজুরির বিনিময়ে কাজ করেছেন। অর্থাৎ তারা কর্মে নিয়োজিত হিসেবে বিবেচিত হয়েছেন।

এরমধ্যে ৪ কোটি ৫৭ লাখ ৭০ হাজার পুরুষ এবং ২ কোটি ১৭ লাখ ৪০ হাজার নারী। অন্যদিকে গত সেপ্টেম্বর শেষে দেশে বেকারের সংখ্যা ছিল ২৫ লাখ ৫০ হাজার। আর তার আগের প্রান্তিকে এই সংখ্যা ছিল ২৬ লাখ ৬০ হাজার।

এবারই প্রথমবারের মতো পরিসংখ্যানবিদদের আন্তর্জাতিক সম্মেলন (আইসিএলএস) অনুযায়ী শ্রমশক্তি পরিসংখ্যান প্রস্তুত করেছে বিবিএস। এই পদ্ধতিতে যারা উৎপাদনমূলক কাজে নিয়োজিত থাকেন, কিন্তু বাজারে পণ্য বা সেবা বিক্রি করেন না, তারা কর্মে নিয়োজিত নন হিসেবে বিবেচনা করা হয়।

বিবিএসের জরিপে বলা হয়েছে, জরিপের আগের সাত দিনে যারা এক ঘণ্টাও কোনো কাজ করেনি, কিন্তু কাজ করার জন্য প্রস্তুত ছিল মূলত সার্বিকভাবে তারাই বেকার জনগোষ্ঠী। একইসঙ্গে তারা জরিপের পরের দুই সপ্তাহেও কাজের জন্য প্রস্তুত ছিল।

এছাড়া জরিপের আগের ৩০ দিনে বেতন বা মজুরি অথবা মুনাফার বিনিময়ে করার জন্য কোনো না কোনো কাজ খুঁজেছেন, এমন ব্যক্তিরাও জরিপে বেকার হিসেবে বিবেচিত হন।

অন্যদিকে যারা কর্মে নিয়োজিত নয়, কিন্তু বেকার হিসেবেও বিবেচিত হননি, তারা মূলত শ্রমশক্তির বাইরের জনগোষ্ঠী। এরমধ্যে আছেন শিক্ষার্থী, অসুস্থ ব্যক্তি, বয়স্ক, কাজ করতে অক্ষম, অবসরপ্রাপ্ত এবং কর্মে নিয়োজিত নন বা নিয়োজিত হতে অনিচ্ছুক এমন গৃহিণীরা। সবমিলিয়ে গত সেপ্টেম্বর শেষে দেশে এমন নারী-পুরুষের সংখ্যা ছিল ৫ কোটি ১৪ লাখ ৪০ হাজার।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

শেখ হাসিনাসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি
মন্ত্রিত্ব হারাতে বসেছেন টিউলিপ
দেশে বর্তমানে বেকার ২৬ লাখ ৬০ হাজার  
আজহারীকে জামায়াতে যোগ দিতে বললেন দুদু  
রাষ্ট্র সংস্কারে কাজ করছে ১১ ছায়া কমিশন  
১৫ লাখ টাকা নিয়েছিলো সাবেক প্রেমিকের থেকে তাহসানের স্ত্রী!  
৫০ বছর পর প্রকাশ্যে মেজর ডালিম, মুজিবকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য  
মুম্বাইয়ে ক্রাইম পেট্রোল অভিনেতাকে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাত
প্রথমবার জুটি বাঁধছেন আয়ুষ্মান-রাশমিকা
বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে মঙ্গলবার রাতে লন্ডন যাবেন খালেদা জিয়া  
মারা গেছেন বর্ষীয়ান অভিনেতা প্রবীর মিত্র  
আজই পদত্যাগ করতে পারেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী ট্রুডো
শুধু মা ও সন্তানদের নিয়েও একটি নিখুঁত পরিবার হয় : পরীমণি
প্রশ্নফাঁস কান্ডের সেই আবেদের ব্যাংক হিসাবে ৪৫ কোটি টাকা লেনদেন
শেখ হাসিনাকে ‘কওমি মাতা’ আখ্যা দিয়ে তসলিমার সমালোচনা
গুচ্ছ পদ্ধতি এবং পোষ্য কোটা বাতিলসহ সাত দাবিতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন
বিএনপি নেতা ও সাবেক এমপি এস এ খালেক আর নেই
ভারতে সামরিক উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, নিহত ৩
বিএনপির নামে চাঁদাবাজি করলেই আইনি ব্যবস্থা: এডভোকেট আহমেদ আযম খান
৫০ বিচারকের ভারতে প্রশিক্ষণে যাওয়া বাতিল