শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

সালমান এফ রহমানের মালিকানাধীন সাইনোভিয়া ফার্মা পিএলসির ৩১ মাসের বেতন বকেয়া

বকেয়া বেতন-ভাতা পরিশোধের দাবিতে শ্রমিক-কর্মচারীদের সংবাদ সম্মেলন। ছবি: সংগৃহীত

সালমান এফ রহমানের মালিকানাধীন বেক্সিমকো গ্রুপের সহযোগী প্রতিষ্ঠান সাইনোভিয়া ফার্মা পিএলসি’র ৩৮০ জন ৩১ মাস ধরে বেতন-ভাতা পাচ্ছেন না বলে অভিযোগ করেছেন ওই প্রতিষ্ঠানের শ্রমিক-কর্মচারীরা। তারা দ্রুত বকেয়া বেতন-ভাতা পরিশোধের দাবি জানিয়েছেন। একইসঙ্গে তারা বর্তমান সরকারের কাছে বেক্সিমকোর নিয়ন্ত্রণাধীন সাইনোভিয়া ফার্মার ৩৮০ জন শ্রমিক-কর্মচারীর পক্ষে যেন ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করা হয় সে দাবিও করেছেন।

মঙ্গলবার (১৩ আগস্ট) জাতীয় প্রেস ক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানান। সংবাদ সম্মেলনটি ‘সাইনোভিয়া ফার্মা পিএলসির সাধারণ কর্মচারী’ ব্যানারে আয়োজন করা হয়।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে সভাপতি মো. মাহমুদ হাসান বলেন, স্বৈরাচারী শেখ হাসিনার দোসর এবং তার নানাবিধ অপকর্মের দীর্ঘ দিনের সঙ্গী ও পৃষ্ঠপোষক সালমান এফ রহমানের মালিকানাধীন বেক্সিমকো গ্রুপের সহযোগী প্রতিষ্ঠান সাইনোভিয়া ফার্মা পিএলসির নিগৃহীত এবং সর্বাপেক্ষা বঞ্চিত শ্রমিক-কর্মচারীরা আজ অত্যন্ত ভারাক্রান্ত হৃদয়ে পেটের তাড়নায় এবং পরিবারসহ সদ্য স্বাধীন দেশে প্রাপ্য অধিকারসহ বেঁচে থাকার প্রয়োজনে আপনাদের সামনে উপস্থিত হয়েছি।

সদ্য বিদায়ী স্বৈরশাসক কীভাবে আইনি কাঠামোর অপপ্রয়োগ করে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. ইউনূসকে একটি ভিত্তিহীন মামলায় শাস্তি দিয়েছিল। যেখানে তিনি তার শ্রমিক-কর্মচারীদেরকে বাংলার ইতিহাসে সর্বোচ্চ পরিমাণ সুবিধা এবং মুনাফার অংশ প্রদান করেছিলেন। অন্যদিকে, সালমান এফ রহমান ২০২১ সালে দেশের স্বনামধন্য বহুজাতিক ফার্মাসিউটিক্যালস কোম্পানি সানোফি বাংলাদেশ লিমিটেডের (বর্তমানে সাইনোভিয়া ফার্মা পিএলসি) মালিকানা ও কর্তৃত্ব ক্রয় করে স্বৈরাচারী ক্ষমতা ব্যবহারের মাধ্যমে আমাদের ৩৮০ জন শ্রমিক কর্মচারীকে গত ২০২২ সালের জানুয়ারি থেকে আজ পর্যন্ত (দীর্ঘ ৩১ মাস) সম্পূর্ণ বেআইনিভাবে প্রাপ্য বেতন, ভাতা ও অন্যান্য সুবিধাদি থেকে বঞ্চিত করে রেখেছে।

বকেয়া বেতন-ভাতা পরিশোধের দাবিতে শ্রমিক-কর্মচারীদের অবস্থান কর্মসূচি। ছবি: সংগৃহীত

এ বিষয়ে দীর্ঘ আইনি লড়াইয়ের পর বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ শ্রমিক- কর্মচারীদেরকে চাকরিচ্যুত না করার জন্য নির্দেশনা প্রদান করলেও তা কখনোই সালমান এফ রহমানকে এ বিষয়ে বাধ্য করা হয়নি। তারা উক্ত আদেশের বিরুদ্ধে রিভিউয়ের আবেদন করে ব্যর্থ হলেও উক্ত আদেশ প্রতিপালনের কোনোরূপ প্রয়োজনীয়তা তারা অনুভাব করেনি। দেশের সর্বোচ্চ আদালতের উক্ত রায় ও আদেশের প্রতি দিনের পর দিন বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে অত্র শ্রমিক কর্মচারীদের এক অনিশ্চিত ভবিষ্যতের দিকে ঠেলে দিয়েছেন ঐ তথাকথিত সালমান এফ রহমান ও তার দোসররা।

সম্প্রতি মহামান্য হাইকোর্ট বিভাগের একটি দ্বৈত বেঞ্চ এ শ্রমিক-কর্মচারীদের দ্বারা গঠিত ট্রেড ইউনিয়নের (সানোফি বাংলাদেশ লিমিটেড ওয়ার্কার্স- এমপ্লয়িজ অ্যাসোসিয়েশন, বি-২২০৭) কার্যক্রমের বৈধতা দিয়েছেন এবং উক্ত ট্রেড ইউনিয়নের দায়ের করা অপর একটি মামলায় সিবিএ নির্বাচন করার জন্য শ্রম মন্ত্রণালয়ের মহাপরিচালককে নির্দেশনা দিয়েছেন। বিগত প্রায় দেড় বছর এ মামলা দুটির দীর্ঘ শুনানি অন্তে রায় ও আদেশ ঘোষণার পর রায়ের কপি হাতে আসার আগেই সদ্য বিতাড়িত স্বৈরশাসকের তোষামোদি এক বিচারপতি মামলার বিষয়বস্তুর ওপর স্থিতি অবস্থা বজায় রাখার নির্দেশনা প্রদান করেন।

উক্ত অবস্থাধীনে ৩৮০ জন শ্রমিক-কর্মচারী দীর্ঘ ৩১ মাস ধরে সব ধরনের বেতন-ভাতাদি থেকে বঞ্চিত হয়ে আসছে এবং আজ তারা পরিবার-পরিজনসহ অত্যন্ত মানবেতর জীবনযাপন করছেন। বর্তমান সরকারের কাছে বেক্সিমকোর নিয়ন্ত্রণাধীন সাইনোভিয়া ফার্মার অত্র ৩৮০ জন শ্রমিক কর্মচারীর একটাই দাবি, তাদের পক্ষে যেন ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা করা হয় এবং সালমান এফ রহমান কর্তৃক অনৈতিক উপায়ে সানোফিকে দখল করার বিষয়টি সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে খতিয়ে দেখার জন্য সরকারের সংশ্লিষ্ট মহলকে অনুরোধ।

সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন সাধারণ সম্পাদক সঞ্জীব কুমার চক্রবর্তী, সদস্য আতাউর রহমান প্রমুখ।

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত