শুক্রবার, ৩১ জানুয়ারি ২০২৫ | ১৭ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

পরিচয় জানা গেল ৪০০ কোটি টাকার মালিক সেই পিয়নের

জাহাঙ্গীর আলম। ছবি: সংগৃহীত

চীন সফর নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে নিজের বাসার পিয়ন ৪০০ কোটি টাকার মালিক হয়েছেন বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আর তারপর থেকেই এ নিয়ে শুরু হয়েছে নানা জল্পনা-কল্পনা। কে সেই পিয়ন, কি তার পরিচয়। সকল মহলে এখন এই পিয়ন চর্চার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে। অবশেষে তার পরিচয় মিলেছে।

প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে তার পরিচয় নিয়ে কোনো ইঙ্গিত দেওয়া না হলেও প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের একাধিক সূত্র দাবি করছে, সেই পিয়নের নাম জাহাঙ্গীর আলম। তাকে নিয়ে দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনের আগে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে বিশেষ বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়েছিল। তার বিষয়ে সবাইকে সতর্ক থেকে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সহায়তা নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছিল।

জাহাঙ্গীর আলম প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত কর্মচারী হিসেবে একসময় কর্মরত ছিলেন। ২০০৯ সাল থেকে ২০১৮ সালের দুই মেয়াদের পুরোটা সময় এবং প্রধানমন্ত্রীর টানা তৃতীয় মেয়াদেরও কিছু সময় ছিলেন।

প্রধানমন্ত্রীর ব্যাগ বহন করতেন, প্রধানমন্ত্রীর খাবার সামনে এগিয়ে দিতেন এবং অন্যান্য ফাই-ফরমাশ খাটতেন। আওয়ামী লীগ সভাপতি যখন বিরোধী দলে তখন থেকেই জাহাঙ্গীর প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ছিলেন। প্রধানমন্ত্রী ঢাকার বাইরে যখন বিভিন্ন রাজনৈতিক সভায় যেতেন সেখানেও জাহাঙ্গীরকে দেখা যেত। আস্তে আস্তে জাহাঙ্গীরের একটি রাজনৈতিক বলয় তৈরি হয়ে যায়।

জাহাঙ্গীরের বাড়ি নোয়াখালীর চাটখিলে। সেই সময় তার আমন্ত্রণে সরকারের অনেক প্রভাবশালী মন্ত্রী হেলিকপ্টারে করে নোয়াখালীর চাটখিলে বিভিন্ন কর্মসূচিতে গিয়েছিলেন। যার কিছু ছিল জাহাঙ্গীরের ব্যক্তিগত আয়োজনের অনুষ্ঠানে। একই সময়ে প্রধানমন্ত্রীর আরেক পিয়ন আবদুল মান্নানকেও চাকরিচ্যুত করা হয়েছিল। তবে তার বিরুদ্ধে হেলিকপ্টার ব্যবহারের কোনো সংবাদ পাওয়া যায়নি।

গণভবনে থাকার সময় তিনি আওয়ামী লীগ নেতাদের চেয়েও ক্ষমতাবান হয়ে উঠেছিলেন। আওয়ামী লীগের কিছু কিছু ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রীর ঘনিষ্ঠ, গণভবনে থাকেন, তাকে বলে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করা যায় ইত্যাদি ভ্রান্ত ধারণার বশবর্তী হয়ে জাহাঙ্গীরের প্রতি আলাদা ‘সমীহ’ দেখাতে শুরু করেন। তাদের কেউ কেউ জাহাঙ্গীরকে ‘স্যার’ ডেকেছেন বলেও শোনা যায়। এমনকি, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতাও জাহাঙ্গীরের কাছে তদবির করতেন। এই জাহাঙ্গীর গণভবনে থেকে বিভিন্ন ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তাকে প্রধানমন্ত্রীর নাম ভাঙিয়ে বিভিন্ন তদবির করতেন। এভাবে আস্তে আস্তে বিত্তশালী হয়ে ওঠেন এই কাজের লোক। পরবর্তীতে অবশ্য গণভবন থেকে রেবিয়ে যাওয়ার পর এখন তাকে রাজনীতিতে দেখা যায় না।

তবে জাহাঙ্গীর আলম প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত কর্মচারী হলেও তিনি নিজের পরিচয় দিতেন প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত বিশেষ সহকারী। এই পরিচয় ব্যবহার করে নিয়মিত সচিবালয়ে তদবির বাণিজ্য করতেন। একই সঙ্গে আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাদের কাছে নানান তদবির করে অর্থ হাতিয়ে নিয়েছেন। একই পরিচয় ব্যবহার করে তিনি নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি পদও বাগিয়ে নিয়েছিলেন। নোয়াখালী-১ সংসদীয় আসনে নিজের একটি রাজনৈতিক ব্লকও তৈরি করেছেন।

প্রধানমন্ত্রীর সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্যের পর দুর্নীতি দমন কমিশনের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে দুদকের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেছেন যে, বিষয়টি সম্পর্কে তারা অবহিত এবং জাহাঙ্গীরের ব্যাপারে ইতোমধ্যে তদন্ত শুরু হয়েছে। খুব শিগগিরই তার সম্পদ জব্দের প্রক্রিয়া শুরু হবে। তবে জাহাঙ্গীর এখন দেশের বাইরে অবস্থান করছেন বলে জানা গেছে।

এ বিষয়ে জাহাঙ্গীর আলমের কাছে জানতে চাইলে তিনি গণমাধ্যমকে বলেন, প্রধানমন্ত্রী কি কারও নাম বলেছেন? তিনি ড্রাইভারের (সৈয়দ আবেদ আলী) কথা বলতে গিয়ে এ কথা বলেছেন।

প্রধানমন্ত্রী তো পিয়ন বলেছেন। সে সময় দুজন পিয়ন চাকরিচ্যুত হয়েছিলেন। এর মধ্যে একজন আপনি, আরেকজন আবদুল মান্নান। কিন্তু সংশ্লিষ্ট সূত্র বলছে, সেই পিয়ন আপনি। এ বিষয়ে জাহাঙ্গীর আলম বলেন, আমি এটা জানি না। আমি কইতে পারব না।

প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য শুনেছেন কি না— জানতে চাইলে তিনি গণমাধ্যমকে বলেন, না না, আমি তো শুনি নাই। এইমাত্র আপনার কাছে শুনলাম।

Header Ad
Header Ad

বিয়ে করলেন জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম

ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক ও জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম বিয়ে করেছেন।

শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্টের মাধ্যমে এ তথ্য জানান।

পোস্টে সারজিসকে অভিনন্দন জানিয়ে আসিফ মাহমুদ লেখেন, "নবজীবনে পদার্পণে অভিনন্দন সারজিস ভাই। বিবাহিত জীবন সুখের হোক।"

পোস্টের সঙ্গে সংযুক্ত ছবিতে দেখা যায়, বিয়ের পোশাকে দাঁড়িয়ে আছেন সারজিস আলম। তার পাশে রয়েছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ, তথ্য উপদেষ্টা নাহিদ ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ।

সারজিস আলমের এই নতুন যাত্রায় শুভ কামনা জানিয়েছেন তার ঘনিষ্ঠ সহকর্মী ও শুভাকাঙ্ক্ষীরা।

Header Ad
Header Ad

টাঙ্গাইলে আওয়ামী লীগ নেতা সজিবুল হুদা সিজু গ্রেফতার

আওয়ামী লীগ নেতা সজিবুল হুদা সিজু। ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

টাঙ্গাইলে নাগরপুরে আওয়ামী লীগ নেতা সজিবুল হুদা সিজুকে (৪১) গ্রেফতার করা হয়েছে।

শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) সকালে উপজেলার সলিমাবাদ ইউনিয়নের তেবারিয়া গ্রামের নিজ বাড়ী থেকে তাকে গ্রেফতার করে নাগরপুর থানা পুলিশ।

সজিবুল হুদা ওরফে সিজু উপজেলা আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক। তিনি তেবারিয়া গ্রামের মৃত গোলাম মোস্তফা (গোলাম মাস্টারের) ছেলে।

অভিযোগ ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, ২০২৪ সালের ১৮ জুলাই সকালে নাগরপুর বাজারে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি পালনকালে একদল সন্ত্রাসী ছাত্রদের উপর হামলা চালায়। ওই হামলার ঘটনায় দপ্তিয়র ইউনিয়নের ছাত্র তাইজুল ইসলাম নাগরপুর থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। ওই মামলায় তাকে গ্রেফতার করা হয়। তার বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি, দখলবাজি, ইয়াবা ব্যাবসা, নারী ও শিশু অপহরণ এবং হত্যার চেষ্টাসহ কমপক্ষে ৮টি মামলা রয়েছে।

এ ব্যাপারে নাগরপুর থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) রফিকুল ইসলাম জানান, বৈষম্য বিরোধী ছাত্রদের দায়েরকৃত মামলায় সাজিবুল হুদা সিজুকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তিনি একইসঙ্গে উপজেলা আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক ও সলিমাবাদ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহ-সাধারণ সম্পাদক। সিজুকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

বেনাপোল চেকপোস্টে যাত্রীশূন্যতা, রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

ভারতীয় ভিসা নীতিতে কঠোর বিধিনিষেধের কারণে বেনাপোল আন্তর্জাতিক চেকপোস্ট এখন প্রায় যাত্রীশূন্য। যেখানে আগে প্রতিদিন ৭ থেকে ৯ হাজার যাত্রী পারাপার হতো, সেখানে এখন এই সংখ্যা নেমে এসেছে মাত্র এক হাজারে। ফলে কর্মরত কর্মকর্তা-কর্মচারীরা দিন কাটাচ্ছেন ফাঁকা বসে, আর সরকার হারাচ্ছে বিপুল পরিমাণ রাজস্ব।

ইমিগ্রেশন সূত্র জানায়, ২২ থেকে ২৯ জানুয়ারির মধ্যে মাত্র ১৫,০১৮ জন যাত্রী এই চেকপোস্ট দিয়ে পারাপার করেছেন। এর মধ্যে ৭,৫৭৯ জন গেছেন ভারতে, আর ফিরে এসেছেন ৭,৪৩৯ জন।

প্রতিদিনের যাত্রী চলাচলের চিত্র—
২২ জানুয়ারি: ১,৮২৪ জন (ভারতে গেছেন ৯৭৩, ফিরেছেন ৮৫১)
২৩ জানুয়ারি: ১,৮২৮ জন (ভারতে গেছেন ৯৩৭, ফিরেছেন ৮৯১)
২৪ জানুয়ারি: ১,৮৪৭ জন (ভারতে গেছেন ৯৫৪, ফিরেছেন ৮৯৩)
২৫ জানুয়ারি: ১,৫১৩ জন (ভারতে গেছেন ৬৬৮, ফিরেছেন ৮৪৫)
২৬ জানুয়ারি: ১,৮১১ জন (ভারতে গেছেন ৮৭০, ফিরেছেন ৯৪১)
২৭ জানুয়ারি: ১,৯৭১ জন (ভারতে গেছেন ১,০৭৪, ফিরেছেন ৮৯৭)
২৮ জানুয়ারি: ১,৯৪৩ জন (ভারতে গেছেন ৯৮২, ফিরেছেন ৮৯৭)
২৯ জানুয়ারি: ২,২৮১ জন (ভারতে গেছেন ১,১২১, ফিরেছেন ১,০৬০)

বেনাপোল চেকপোস্ট দিয়ে বাংলাদেশ থেকে যারা ভারতে যান, তাদের প্রত্যেককে ১,০০০ টাকা 'ভ্রমণ কর' ও ৫৫ টাকা 'প্যাসেঞ্জার টার্মিনাল ফি' দিতে হয়। তবে ফেরত আসা যাত্রীদের জন্য কোনো কর নেই।

সরকারের রাজস্ব আয়ে ব্যাপক পতন হয়েছে। কাস্টমস কর্তৃপক্ষ জানায়, বেনাপোল বন্দর থেকে বছরে ভ্রমণকর থেকে গড়ে ১৮২ কোটি টাকা আয় হতো। কিন্তু ৫ আগস্টের পর থেকে এটি ধীরে ধীরে কমতে থাকে। আগে যেখানে মাসে গড়ে ১৫ কোটি টাকা রাজস্ব আসত, এখন তা নেমে এসেছে মাত্র ৩ কোটি টাকায়।

ট্যুর অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (টোয়াব) সভাপতি মো. রফিউজ্জামান জানান, "বাংলাদেশিদের বিদেশ ভ্রমণ কমে যাওয়ার মূল কারণ হচ্ছে ভিসা পাওয়া কঠিন হয়ে যাওয়া। বর্তমানে ভারত ভিসা দিচ্ছে না বললেই চলে। যাঁরা সম্প্রতি ভারত ভ্রমণ করেছেন, তাদের বেশির ভাগেরই আগেই ইস্যু করা ভিসা ছিল। ভিসা সীমিত থাকায় সামনের দিনগুলোতে যাত্রী সংখ্যা আরও কমতে পারে।"

বাংলাদেশ-ভারত চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির পরিচালক মতিয়ার রহমান জানান, এখন ভিসাকেন্দ্রগুলো কেবল জরুরি মেডিকেল ও স্টুডেন্ট ভিসার জন্য সীমিত স্লট দিচ্ছে। ব্যবসা ও পর্যটন ভিসা কার্যত বন্ধ হয়ে গেছে।

ফরিদপুরের রনধীর সাহা ও ঢাকার রমেশ শীল তাদের ভিসার মেয়াদ শেষ হওয়ার আগে তড়িঘড়ি করে ভারত সফর করেছেন।

রনধীর সাহা বলেন, "ভিসার মেয়াদ শেষ হয়ে যাচ্ছিল, তাই দ্রুত ভারতে আত্মীয়স্বজনের সঙ্গে দেখা করে এলাম।"

রমেশ শীল জানান, "ভিসার মেয়াদ এই মাসেই শেষ, তাই চিকিৎসার জন্য ভারত যেতে বাধ্য হলাম।"

অন্যদিকে, বিশ্ব ইজতেমায় যোগ দিতে বাংলাদেশে আসা ভারতীয় নাগরিক আবুল কাশেম বলেন, "আগে বেনাপোল চেকপোস্টে প্রচণ্ড ভিড় থাকত, এবার কোনো ভিড় নেই। আল্লাহর রাস্তায় যাচ্ছি, ভালো লাগছে।"

বেনাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশের ওসি ইমতিয়াজ মো. আহসানুল কাদের ভূঁইয়া জানান, "স্বাভাবিক সময়ে বেনাপোল দিয়ে প্রতিদিন সাড়ে চার হাজার থেকে পাঁচ হাজার যাত্রী ভারতে যেত। এখন সেটি নেমে মাত্র ৮০০ থেকে ১,০০০-এ দাঁড়িয়েছে। ভিসা জটিলতা না কাটলে ফেব্রুয়ারির মধ্যেই যাত্রী পারাপার শূন্যের কোটায় চলে যেতে পারে।"

বর্তমানে যারা যাতায়াত করছেন, তাদের বেশিরভাগেরই ভিসার মেয়াদ শেষের পথে। ভিসা ইস্যুর বিষয়টি শিগগিরই স্বাভাবিক না হলে বাংলাদেশের সরকারি রাজস্ব কিছুটা ক্ষতির মুখে পড়বে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বিয়ে করলেন জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম
টাঙ্গাইলে আওয়ামী লীগ নেতা সজিবুল হুদা সিজু গ্রেফতার
বেনাপোল চেকপোস্টে যাত্রীশূন্যতা, রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার
বিশ্ব ইজতেমায় এক মুসল্লির মৃত্যু
ক্রিকেট বিশ্লেষক দেব চৌধুরীর ইসলাম গ্রহণ
নোবেল শান্তি পুরস্কারের দৌড়ে ইলন মাস্ক, পরপর দুই বছর মনোনীত
সারজিস আলমের নির্বাচনী আগ্রহ, কয়েক মিনিট পরেই সরিয়ে নিলেন পোস্ট
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ কোনো প্রোগ্রাম করলেই ব্যবস্থা: ডিএমপি কমিশনার
আল হিলাল ছেড়ে কোন ক্লাবে যাচ্ছেন? জানালেন নেইমার নিজেই
টিকটকে আপত্তিকর ভিডিও পোস্ট, মেয়েকে গুলি করে হত্যা করলেন বাবা
রংপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় ঝরে গেল ৫ প্রাণ
ইজতেমা ময়দানে দেশের সর্ববৃহৎ জুমার নামাজ আদায়
কুবি শিক্ষার্থীকে অপহরণের চার ঘণ্টা পর উদ্ধার, আটক ১
সবজির দামে ক্রেতাদের স্বস্তি, বাজার চড়া তেল-চালের
বিশ্ব ইজতেমায় ৭২ দেশের ২১৫০ জন বিদেশি মেহমান এসেছেন
ওমরাহ করতে যাওয়ার পথে হঠাৎ অসুস্থ বাবর, দুবাই হাসপাতালে ভর্তি
সাবেক সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান ৫ দিনের রিমান্ডে
বিশ্ববিদ্যালয়ের দাবিতে আজও অনশনে তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীরা
টাঙ্গাইলে নিজ বাড়ির পাশে পড়ে ছিল যুবকের গলাকাটা মরদেহ
গাজায় ধ্বংসস্তূপ থেকে আরও ৪২ ফিলিস্তিনির লাশ উদ্ধার