বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ৩০ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash

বিএনপির জাতীয় নির্বাহীর কমিটির ৩৯ পদ পরিবর্তন

ছবি: সংগৃহীত

সরকারবিরোধী আন্দোলনে ব্যর্থতার কারণে বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটিতে ৩৯ পদে রদবদল করা হয়েছে। দলটির ঢাকাসহ চারটি মহানগর কমিটি ভেঙে দেয়ার পর এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির মেয়াদ অনেক আগেই শেষ হয়েছে। কিন্তু কাউন্সিল করতে না পারায় কমিটিতে রদবদলের কথা সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানানো হয়।

শনিবার (১৫ জুন) বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে দলের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটিতে ৩৯ পদে নেতাদের মধ্যে কাউকে নতুন যুক্ত করা হয়েছে, আবার কারো পদ পরিবর্তন করা হয়েছে।

২০১৭ সালে বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সর্বশেষ কাউন্সিল হয়েছিল। সাত বছরেরও বেশি সময় ধরে কাউন্সিল না হওয়ায় কমিটির মেয়াদ অনেক আগেই শেষ হয়েছে। তিন বছর পরপর কাউন্সিলের বিধান দলটির গঠনতন্ত্রে রয়েছে। এখন কাউন্সিল না করে সংবাদ বিজ্ঞপ্তি দিয়ে কমিটিতে রদবদল আনা হলো।

 

এ রদবদলে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলে ১০ জনকে যুক্ত করা হয়েছে। তারা এত দিন এই কমিটিতেই বিভিন্ন পদে ছিলেন। তাদের মধ্যে জহির উদ্দিন স্বপন, মাহবুব উদ্দিন খোকন, সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল রয়েছেন।

সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স, শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানিসহ তিনজনকে যুগ্ম মহাসচিব করা হয়েছে। তারা সাংগঠনিক সম্পাদক ছিলেন। ড. আসাদুজ্জামান রিপনকে (সম্পাদক, বিশেষ দায়িত্ব) করা হয়েছে ভাইস চেয়ারম্যান।

উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য: জহির উদ্দিন স্বপন (সাবেক এমপি), এ এইচ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন, মজিবুর রহমান সরোয়ার, সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, হারুন অর রশিদ, আসলাম চৌধুরী, রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু, সাখাওয়াত হাসান জীবন, বেবী নাজনীন ও খালেদ হোসেন চৌধুরী পাহিন।

সাংগঠনিক সম্পাদক থেকে যুগ্ম মহাসচিব: আব্দুস সালাম আজাদ, সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স ও শহীদ উদ্দীন চৌধুরী।

অন্যান্য পদে রদবদল: কাজী সাইয়েদুল আলম বাবুল সাংগঠনিক সম্পাদক (ঢাকা বিভাগ), সৈয়দ শাহীন শওকত খালেক সাংগঠনিক সম্পাদক (রাজশাহী বিভাগ), জি কে গউছ সাংগঠনিক সম্পাদক (সিলেট বিভাগ), শরিফুল আলম সাংগঠনিক সম্পাদক (ময়মনসিংহ বিভাগ), সুলতান সালাউদ্দিন টুকু প্রচার সম্পাদক, মোর্শেদ হাসান খান গণশিক্ষা সম্পাদক, শামীমুর রহমান শামীম গবেষণাবিষয়ক সম্পাদক, আমিরুল ইসলাম খান আলীম সহ সাংগঠনিক সম্পাদক (রাজশাহী বিভাগ), নজরুল ইসলাম আজাদ সহ সাংগঠনিক সম্পাদক (ঢাকা বিভাগ), অধ্যাপক আমিনুল ইসলাম সহ সাংগঠনিক সম্পাদক (রংপুর বিভাগ), মীর হেলাল উদ্দিন সহ সাংগঠনিক সম্পাদক (চট্টগ্রাম বিভাগ), আবু ওয়াহাব আকন্দ সহ সাংগঠনিক সম্পাদক (ময়মনসিংহ বিভাগ)।

মিফতাহ সিদ্দিকী সহ সাংগঠনিক সম্পাদক (সিলেট বিভাগ), নাহিদ খান সহ আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক, ডা. শাহ মুহাম্মদ আমান উল্লাহ সহ স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক, এস এম সাইফ আলী সহ তথ্য ও প্রযুক্তিবিষয়ক সম্পাদক।

দায়িত্ব হ্রাস করা হয়েছে যাদের: জালাল উদ্দিন মজুমদার, সৈয়দ জাহাঙ্গীর আলম, সায়েদুল হক সাঈদ, চৌধুরী আবদুল্লাহ আল ফারুক, এস এম গালিব- এ পাঁচজনকে সহসাংগঠনিক সম্পাদকের পদ থেকে সরিয়ে সদস্য করা হয়েছে।

এছাড়া নির্বাহী কমিটির সদস্য হয়েছেন কয়সর এম আহমেদ, মহিউদ্দিন আহমেদ ঝিন্টু (সুইডেন) সদস্য, গাজী মনির (ডেনমার্ক) সদস্য, রাশেদ ইকবাল খান (সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি, ছাত্রদল)।

Header Ad
Header Ad

মনোবাসনা পূরণে ‘ডুবের মেলায়’ পুণ্যস্নান!

বংশাই নদীতে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল ডুবের মেলা। ছবি: সংগৃহীত

টাঙ্গাইলের বাসাইল উপজেলার কাঞ্চনপুর ইউনিয়নের সৈয়দামপুর গ্রাম। গ্রামের বুক চিরে বয়ে যাওয়া বংশাই নদীতে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল “ডুবের মেলা”। এ মেলার রয়েছে সুদীর্ঘ ইতিহাস।

গ্রাম-বাংলার ঐতিহ্যবাহী ডুবের মেলা যুগ যুগ ধরে পালিত হচ্ছে। প্রতি বছর মাঘী পূর্ণিমায় অনুষ্ঠিত এ মেলার সময় বংশাইয়ে পূণ্যস্নান করলে পাপমোচন হয় বলে বিশ্বাস করেন স্থানীয় সনাতন ধর্মাবলম্বীরা।

মেলায় জেলার দূর দূরান্ত থেকে আগত জনগণ পূজা ও স্নান পর্বে অংশগ্রহণ করে। সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত চলে স্নান উৎসব। নারী-পুরুষ ও কিশোর-কিশোরী ম্নান উৎসবে অংশ নেন। তারা জমির আইল ধরে ডুবের মেলায় আসেন।

স্নান উৎসবে অংশ নেওয়া পূণ্যার্থীরা বলেন, গঙ্গাস্নান করলে সারা বছরের পাপ মোচন হয়। মনের আশা ও বাসনা পূরণ হয়। এই স্নানে অংশ নিলে পুণ্য মিলে। দূর-দূরান্ত থেকে লোকজন এসে গঙ্গাস্নানে অংশ নিয়ে তাদের মনের বাসনা পূরণ করে।

এই মেলা ব্রিটিশ শাসনামলে ভক্ত সাধু নামে খ্যাত এই সন্যাসীর (মাদব ঠাকুর) মূর্তি প্রতিস্থাপন করে পূজা অর্চনা শুরু করেন। এই পূজা উপলক্ষে তখন থেকে গঙ্গাস্নান ও মেলা অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে। তখন থেকে এটা ডুবের মেলা নামে পরিচিত। ডুবের মেলায় সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত ম্নান উৎসব চলে। নারী-পুরুষ ও কিশোর-কিশোরী ম্নান উৎসবে অংশ নেন।

স্নানে অংশ গ্রহণ করতে আসা আরতি রায় বলেন, সনাতন ধর্মাবলম্বীরা মনে করে যে আজকে এই মাঘীপূর্ণিমার তিথিতে উত্তর বাহিত জলে স্নান করলে সাড়া বছরের পাপ মোচন হয়। অনেকের মনে আশা থাকে যে স্নান করলে তাদের মনের আশা পূরণ হয়। যাদের ছেলে-মেয়ে হয় না তারা এখানে এসে স্নান করে। একেক জনে একক রকমের বাসনা নিয়ে এসে স্নান করে।

পুরোহিত রবিন্দ্র চক্রবর্তী বলেন, পূর্ব পুরুষ থেকে এই গঙ্গাস্নান শুরু হয়েছে। এই গঙ্গাস্নানকে বলে মাঘীপূর্ণিমার গঙ্গাস্নান। ১৫-২০ জন পুরোহিত এই গঙ্গাস্নানে এসেছে। দূর-দুরান্ত থেকে লোকজন এসেছেন গঙ্গাস্নানে অংশ গ্রহণ করে। পূণ্যার্থীরা তাদের মনের বাসনা নিয়ে এখানে আসেন। তারা ডুব দিলে তাদের মনের বাসনা পূর্ণ হয়।

কাঞ্চনপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শামীম আল মামুন বলেন, সনাতন ধর্মাবলম্বীরা মাঘী পূর্ণিমায় ডুবের মেলা পালন করে থাকেন। পূর্বপুরুষ থেকেই এই মেলা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। মেলা দেখতে দূর-দূরান্ত থেকে অনেক মানুষ আসেন।

 

 

Header Ad
Header Ad

নওগাঁ বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন, দ্রুত একাডেমিক কার্যক্রম চালুর দাবি

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁ বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপিত হয়েছে। বৃহষ্পতিবার (১৩ফেব্রুয়ারি) দুপুর ১২টায় সদর উপজেলা পরিষদ চত্বরে ফেষ্টুন উড়িয়ে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্যাপন কর্মসূচির উদ্বোধন করেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিশেষ সহকারি অধ্যাপক ড. এম আমিনুল ইসলাম। পরে উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে এ উপলক্ষে সুধী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

সুধী সমাবেশে নওগাঁ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. মোহাম্মদ হাছানাত আলীর সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের সদস্য অধ্যাপক ড. মাছুমা হাবিব, পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এস এম আব্দুল-আওয়াল, নওগাঁর জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ  আব্দুল আওয়াল, পুলিশ সুপার সাফিউল সারোয়ারসহ প্রমুখ।

শিক্ষা মন্ত্রণালয় এর বিশেষ সহকারি প্রফেসর ড. এম আমিনুল ইসলাম বলেন, 'দ্রুত বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা কর্যক্রম শুরু না হওযায় নওগাঁবাসীর কিছুটা খারাপ লাগছে। তবে চিন্তার কোনো কারন নেই কৃষি, ইতিহাস ও ঐতিহ্যের এই জেলায় দ্রুতই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা কার্যক্রম চালু হবে।'

তিনি আরও বলেন, নওগাঁর মানুষ অনেক ধৈর্য ধারন করেছেন। দক্ষ মানবসম্পদ তৈরি হবে এই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সেই আশা করছি। শিক্ষা ক্ষেত্রে এগিয়ে যাক বরেন্দ্রভূমি নওগাঁ।

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপচার্য প্রফেসর ড. এস এম আব্দুল আওয়াল আক্ষেপ করে বলেন, অষ্টম শতাব্দীতে নওগাঁর পাহাড়পুড়ে বিশ্ববিদ্যালয় ছিলো। নওগাঁর ইতিহাস ও ঐতিহ্যের কথা বিবেচনা করলে আজ থেকে এক হাজার বছর আগে নওগাঁ বিশ্ববিদ্যালয় চালু করা উচিত ছিলো। তিনি অতি সত্বর নওগাঁ বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমি কার্যক্রম চালু করার দাবি জানান এবং ভবিষ্যতে যে বিষয়গুলো বিশ্ব বাজারে চাহিদা রয়েছে সে বিষয়গুলোতে বিভাগ খোলার সুপারিশ করেন তিনি।

সভাপতির বক্তব্যে নওগাঁ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপচার্য অধ্যাপক মোহা. হাছানাত আলী বলেন, 'আজকে আমরা দ্বিতীয় প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালন করছি কিন্তু অনুষ্ঠানে কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থী নেই যা খুবই দুঃখজনক। আগামী প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী নিজ কাম্পাসে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের নিয়ে উদ্যাপন করতে চাই।'

২০২২ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি নওগাঁয় বঙ্গবন্ধুর নামে একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনের খসড়া অনুমোদন করে মন্ত্রিসভা। এরপর ওই বছরের ১৩ ফেব্রুয়ারি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিশ্ববিদ্যালয়, নওগাঁ বিল-২০২৩ সংসদে পাস হয়। ওই বছরের ৯ জুন বলেন বিশ্ববিদ্যালয়টির প্রথম উপাচার্য (ভিসি) হিসেবে নিয়োগ পান রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ফলিত রসায়ন ও প্রকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. আবুল কালাম আজাদ। এরপর ২০২৪ সালের ৭ অক্টোবর বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় ভিসি হিসেবে নিয়োগ পান রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন বিভাগের (আইবিএ) অধ্যাপক মোহা. হাছানাত আলী। চলতি বছরের ২৬ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিশ্ববিদ্যালয়-এর পরিবর্তন করে নওগাঁ বিশ্ববিদ্যালয় নামকরণ করে বর্তমান সরকার।

Header Ad
Header Ad

শেখ হাসিনাকে ফেরাতে দিল্লিকে কাগজপত্র পাঠিয়েছে ঢাকা

ছবি: সংগৃহীত

বন্দি বিনিময় চুক্তির আওতায় স্বৈরাচার শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে আনতে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দিল্লিকে পাঠিয়েছে ঢাকা। বৃহস্পতিবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) বিকালে এক ব্রিফিংয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মোহাম্মদ রফিকুল আলম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

রফিকুল আলম বলেন, বন্দি বিনিময় চুক্তির আওতায় শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে আনাতে প্রয়োজনীয় নথিপত্র ভারত সরকারকে পাঠানো হয়েছে। রাজনৈতিক এবং কূটনৈতিক উভয় সিদ্ধান্তেই এ কূটনৈতিক পত্র পাঠানো হয়।

তবে এ বিষয়ে ভারত এখনো কোনো উত্তর দেয়নি বলে জানান মুখপাত্র। এ ছাড়া, দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনার নিয়োগের বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলেও জানান তিনি।

এদিকে, জাতিসংঘের ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং রিপোর্টকে স্বাগত জানিয়ে রফিকুল আলম বলেন, প্রতিবেদনটি যে কোনো মানুষের বিবেকে নাড়া দেবে। প্রতিবেশী ভারতও সেই বিষয়টি আমলে নিয়ে বাংলাদেশকে সহযোগিতা করবে বলে আশা প্রকাশ করেন মুখপাত্র।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

মনোবাসনা পূরণে ‘ডুবের মেলায়’ পুণ্যস্নান!
নওগাঁ বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন, দ্রুত একাডেমিক কার্যক্রম চালুর দাবি
শেখ হাসিনাকে ফেরাতে দিল্লিকে কাগজপত্র পাঠিয়েছে ঢাকা
যমুনা সেতু মহাসড়কে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে নিহত ২
সাবেক ভূমিমন্ত্রী ও তার স্ত্রীর ৫ ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
মিয়ানমারে খাদ্যশস্যের চোরাচালান প্রতিরোধে কঠোর থাকার নির্দেশ খাদ্য উপদেষ্টার
পবিত্র শবে বরাতে তারেক রহমানের বাণী
জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটের পরিচালক হলেন ডা. নাসির উদ্দীন
ছাত্রফ্রন্টের শ্রোতাশূন্য সমাবেশে উচ্চ শব্দ, তোপের মুখে বন্ধ ২৬ মাইক
শবে বরাতে আতশবাজি-পটকা ফোটানো নিষিদ্ধ, জানিয়েছে ডিএমপি
স্বাধীনতার পর প্রথমবার গোপালগঞ্জে জামায়াত নেতাকর্মীদের ঢল
শাবিপ্রবিতে আবরার ফাহাদের জন্মদিনে প্রদর্শিত হলো শর্টফিল্ম ‘রুম নম্বর ২০১১’
মরা গরুর মাংস বিক্রি করতে গিয়ে ধরা খেলেন ব্যবসায়ী, ঠাঁই হলো জেলে
লিবিয়া থেকে ফিরলেন ১৪৫ বাংলাদেশি
কাফনের কাপড় পরে আন্দোলনে নিয়োগ স্থগিত হওয়া প্রাথমিকের শিক্ষকরা
১৭ বছরের সব গণহত্যার জন্য শেখ হাসিনা দায়ী: মির্জা ফখরুল
র‍্যাবের বিলুপ্তির বিষয়ে জাতিসংঘের প্রস্তাবে ‘সবাই বসে’ সিদ্ধান্ত নেব: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিজিবি-বিএসএফ সেক্টর কমান্ডার পর্যায়ে বৈঠক
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ব্রিটিশ হাইকমিশনারের বৈঠক
শেখ হাসিনাকে প্রধান আসামি করে ট্রাইব্যুনালে বিএনপির অভিযোগ