বুধবার, ২৬ মার্চ ২০২৫ | ১১ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

রেলওয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার নারী কেলেঙ্কারি, রেল সচিবের কাছে অভিযোগে তদন্ত কমিটি গঠন

অভিযুক্ত মুহাম্মদ কুদরত-ই-খুদা এবং ভুক্তভোগী নারী টুম্পা রাণী সরকার। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ রেলওয়ের প্রধান যান্ত্রিক প্রকৌশলী (পশ্চিম) মুহাম্মদ কুদরত-ই-খুদার নারী কেলেঙ্কারির ঘটনা বর্তমানে টক অব দ্য রেলভবনে পরিণত হয়েছে। সকল কর্মকর্তা কর্মচারীর টেবিলে একটাই আলাপ কুদরত-টুম্পার প্রেমের কাহিনী।

জানা গেছে, প্রায় ৫ বছর যাবত এই কর্মকর্তা পশ্চিমাঞ্চলে প্রধান যন্ত্র প্রকৌশলী হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তার বাড়ি রাজশাহীতে এবং তার পরিবারসহ সেখানেই থাকেন। তবে টুম্পা সরকারের অভিযোগের পর কুদরতকে রাজশাহী থেকে রেলভবনে পদায়ন করা হয়। এই কর্মকালীন সময়ে বাংলাদেশ রেলওয়ের মেডিকেল ডিপার্টমেন্টের হিন্দু ধর্মের কর্মচারী টুম্পা রাণী সরকারের সাথে তার প্রেমের ও শারীরিক সম্পর্ক গড়ে ওঠে। এরপর তিনি টুম্পাকে বিয়ের প্রলোভন দেখাতে থাকেন। যদিও কুদরত মুসলিম ও টুম্পা হিন্দু সম্প্রদায়ের।

টুম্পার ভাষ্য অনুযায়ী, প্রায় ৩ বছরের অধিক সময় এই সম্পর্ক বিয়ে পর্যন্ত গড়ায়। তবে এই বিয়ের কোনো রেজিস্ট্রি করা হয়নি। নেই কোনো কাগজপত্র বা কাবিননামা। তারা নিজেরাই আকাশ, বাতাসকে সাক্ষী রেখে সিনেমার গল্পের মতো বিয়ে করেন।

তবে সম্প্রতি টুম্পা সরকারের সঙ্গে কুদরতের সম্পর্কের অবনতি হয়। এমনকি কুদরত-ই-খুদা টুম্পাকে নিজে স্ত্রীর মর্যাদা দিতেও অস্বীকৃতি জানান।

অভিযুক্ত মুহাম্মদ কুদরত-ই-খুদা। ছবি: সংগৃহীত

এদিকে স্ত্রীর মর্যাদার দাবিতে টুম্পা সরকার রেলসচিব বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ দাখিল করেন। এর প্রেক্ষিতে রেলপথ মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব মো: জালাল উদ্দিন এর নেতৃত্বে ১ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। তদন্ত কমিটি তাদের দুজনকে গত সপ্তাহে লিখিত বক্তব্য প্রদানের জন্য রেলভবনে হাজির হতে নির্দেশ দেয় এবং তারা দুজন রেলভবনে উপস্থিত হয়ে লিখিত বক্তব্য প্রদান করে।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, টুম্পা রাণী সরকার তার বক্তব্যে কুদরতের সাথে ৩ বছরের অধিক সময় সম্পর্কের কথা জানায়। এই ৩ বছর তারা স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে সংসার করেন। কিন্তু ইদানীং কুদরত তাকে দূরে দূরে রাখেন এবং তার ভরণপোষণ ও দেন না। এতে টুম্পা রাণী তাকে তার অধিকারের কথা বললে কুদরত তাদের সম্পর্ক পুরোপুরি অস্বীকার করেন। এর ফলে উপায়ান্তর না দেখে তিনি রেলসচিবের নিকট স্ত্রীর মর্যাদার দাবিতে লিখিত অভিযোগ করেন। এসময় টুম্পা রাণী তাদের দাম্পত্য জীবনের বিভিন্ন ছবি তদন্ত কমিটির কাছে দেখিয়ে তাকে স্ত্রীর মর্যাদা দেওয়ার জন্য লিখিত বক্তব্য প্রদান করেন।এসময় কুদরত-ই-খুদা তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগকে অস্বীকার করেন।

ভুক্তভোগী নারী টুম্পা রাণী সরকার। ছবি: সংগৃহীত

এদিকে, সরকারি কর্মচারী আচরণ বিধিমালায় একজন কর্মচারীর নৈতিক স্খলনজনিত অপরাধ হল গুরুদণ্ড অপরাধ। এই অপরাধের দায়ে একজন কর্মকর্তার শাস্তি হল বাধ্যতামূলক অবসর, চাকুরি হতে অব্যাহতি, চাকুরি হতে স্থায়ীভাবে বহিষ্কার এবং সর্বনিম্ন গুরুদণ্ড অপরাধ হল নিম্নপদে বা নিম্ন গ্রেডে পদাবনতি এর যে কোন একটি ।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে রেলপথ মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা জানান, যুগ্মসচিব জালাল উদ্দিন আহমেদ ইতোমধ্যেই কুদরত ই খুদাকে দায়ী করে রিপোর্ট প্রদান করেছেন। রিপোর্ট এখন রেলসচিব ড: হুমায়ুন কবির এর টেবিলে। তবে অভিযুক্ত কুদরত রেলওয়ের প্রভাবশালী কর্মকর্তা এবং বিভিন্ন ঊর্ধ্বতন মহল থেকে চাপ প্রয়োগের মাধ্যমে বিষয়টা যাতে কোন ঝামেলা ছাড়াই শেষ করা যায় এজন্য রেলসচিবকে ম্যানেজ করার চেষ্টা করছেন। রেলের বর্তমান অবস্থার প্রেক্ষিতে রেলসচিব বিষয় টা কীভাবে নিষ্পত্তি করেন সেটাই এখন দেখার বিষয়।

এ বিষয়ে জানতে অভিযুক্ত কুদরত-ই-খুদার সঙ্গে যোগাযোগের জন্য তার ব্যবহৃত অফিশিয়াল ফোন নম্বরে একাধিকবার কল করা হলেও তার সাথে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।

Header Ad
Header Ad

ডিএসসিসির রাজস্বে ভাটা, আদায় বাড়াতে ঈদের পর অভিযান

ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) রাজস্ব আদায় কমে গেছে। জুলাই গণঅভ্যুত্থানের পর মেয়র ও কাউন্সিলররা দেশত্যাগ করায় জনপ্রতিনিধিদের স্থলে আমলাদের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তবে নগর ভবনে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অনিয়মিত বদলি ও পদোন্নতি অব্যাহত রয়েছে। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীরা কর্মকর্তাদের রুমে রুমে গিয়ে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করছেন। এই পরিস্থিতির মধ্যে ডিএসসিসির রাজস্ব আদায় তলানিতে পৌঁছেছে। তাই রাজস্ব আদায় বাড়াতে আসন্ন ঈদুল ফিতরের পর নগরীতে লিফলেট বিতরণ এবং বকেয়া আদায়ে কঠোর অভিযান পরিচালনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সংস্থাটি।

বকেয়া আদায়ের জন্য এবার কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ক্রোকি পরোয়ানা জারি করে বাসা বা স্থাপনার আসবাবপত্র জব্দ করে নিলামে বিক্রি করা হবে। এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে বকেয়া পৌরকর, কর্পোরেশনের মালিকানাধীন দোকানের ভাড়া এবং ট্রেড লাইসেন্স ফি সমন্বয় করা হবে।

ডিএসসিসির রাজস্ব আয়ের খাতওয়ারী দাবি ও আদায়ের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩–২৪ অর্থবছরের রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১ হাজার ৩৭২ কোটি টাকা, কিন্তু আদায় হয়েছে মাত্র ৫৪৬ কোটি টাকা। ২০২৪–২৫ অর্থবছরের লক্ষ্যমাত্রা ১ হাজার ৫০৩ কোটি টাকা হলেও জানুয়ারি পর্যন্ত আদায় হয়েছে মাত্র ৪৯৮ কোটি টাকা। অর্থাৎ, গত বছরের তুলনায় এ বছর ৪৮ কোটি টাকা কম আদায় হয়েছে।

সিটি করপোরেশন সূত্র জানায়, রাজস্ব আদায় বাড়াতে ঈদের পর লিফলেট বিতরণ এবং অভিযান পরিচালনা করা হবে। লিফলেটে জানানো হবে যে, সিটি করপোরেশন একটি স্ব-শাসিত সেবামূলক প্রতিষ্ঠান। করদাতাদের প্রদেয় পৌরকর, দোকান ভাড়া, ট্রেড লাইসেন্স এবং অন্যান্য ফি-এর মাধ্যমে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন ও নগর উন্নয়নের কাজ পরিচালিত হয়।

লিফলেটে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, বকেয়া কর পরিশোধ না হলে নগরের উন্নয়ন ও পরিচ্ছন্ন কার্যক্রম ব্যাহত হয়। তাই, বকেয়া কর আদায়ে অভিযান জোরদার করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ক্রোকি পরোয়ানা জারি করে সম্পত্তি জব্দ ও নিলামের মাধ্যমে রাজস্ব আদায় করা হবে। তাই নগরবাসীকে দ্রুত বকেয়া পরিশোধের আহ্বান জানিয়েছে ডিএসসিসি।

এ বিষয়ে ডিএসসিসির প্রধান সম্পত্তি কর্মকর্তা মো. মনিরুজ্জামান বলেন, "গণঅভ্যুত্থানের পর রাজস্ব আদায়ে কিছুটা ভাটা পড়েছে। অনেকে দীর্ঘদিনের হোল্ডিং ট্যাক্স, পৌরকর ও ট্রেড লাইসেন্সের ভাড়া বকেয়া রেখেছেন। প্রথমে লিফলেট বিতরণের মাধ্যমে জনসচেতনতা বৃদ্ধি করা হবে, এরপর রাজস্ব আদায়ে অভিযান পরিচালিত হবে। প্রয়োজনে সম্পত্তি নিলামে বিক্রি করেও বকেয়া পৌরকর সমন্বয় করা হবে।"

Header Ad
Header Ad

সারজিসের শতাধিক গাড়ির বহর নিয়ে প্রশ্ন তুললেন তাসনিম জারা

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলম ও জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সদস্যসচিব তাসনিম জারা। ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলমের শতাধিক গাড়ির বহর নিয়ে পঞ্চগড়ে নিজ এলাকায় প্রবেশ করা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন দলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সদস্যসচিব তাসনিম জারা।

মঙ্গলবার সন্ধ্যায় নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এই বহরের “অর্থায়ন ও ব্যবস্থাপনা” নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। জারা আশা প্রকাশ করেন যে, সারজিস আলম এ বিষয়ে জনগণের সামনে একটি গ্রহণযোগ্য ও পরিষ্কার ব্যাখ্যা দেবেন, যা এনসিপির ভাবমূর্তিকে আরও শক্তিশালী করবে।

তাসনিম জারা লিখেছেন, "একজন রাজনৈতিক কর্মী হিসেবে দলের নীতিগত অবস্থান ও স্বচ্ছতার প্রশ্ন থেকে আমি জানতে চাই— সম্প্রতি তোমার নিজ জেলায় শতাধিক গাড়ির একটি বড় বহর নিয়ে প্রবেশ করায় জনগণের মনে স্বাভাবিকভাবেই কিছু প্রশ্ন তৈরি হয়েছে। তুমি কিছুদিন আগেই প্রকাশ্যে বলেছিলে, ‘আমার আসলে এই মুহূর্তে কোনো টাকা নাই। ধার করে চলতেছি। আমার পকেটে মানিব্যাগও নেই।’ তোমার এই সাদাসিধে জীবনযাত্রার কথা আমাদেরকে অভিভূত করেছিল এবং জনগণের কাছে আমাদের সংগ্রামকে আরও গ্রহণযোগ্য করেছিল। কিন্তু সেই প্রেক্ষাপটে এত বড় একটি আয়োজন কীভাবে সম্ভব হলো?"

তিনি আরও বলেন, "এর অর্থায়ন ও ব্যবস্থাপনা কীভাবে হয়েছে, তা নিয়ে মানুষের মনে প্রশ্ন আসাটা স্বাভাবিক। আমাদের দল স্বচ্ছতা, সততা ও জবাবদিহিতার ভিত্তিতে একটি নতুন রাজনৈতিক সংস্কৃতি গড়ে তোলার যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, সে জায়গা থেকে এসব প্রশ্নের স্পষ্ট ও নির্ভরযোগ্য উত্তর দেওয়া আমাদের সবারই দায়িত্ব। আমি আশা করি, বিষয়টি তুমি আন্তরিকতার সাথে বিবেচনা করবে এবং জনগণের সামনে একটি গ্রহণযোগ্য ও পরিষ্কার ব্যাখ্যা তুলে ধরবে। এতে জনগণের কাছে দলের ভাবমূর্তি আরও শক্তিশালী হবে।"

গতকাল সোমবার জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলম ঢাকা থেকে উড়োজাহাজে সৈয়দপুর যান। সেখান থেকে সড়কপথে পঞ্চগড়ের দেবীগঞ্জ পৌঁছান। দেবীগঞ্জ থেকে শতাধিক গাড়ির বহর নিয়ে তিনি জেলার বোদা, পঞ্চগড় সদর, তেঁতুলিয়া ও আটোয়ারী উপজেলা সফর করেন। উল্লেখ্য, সারজিস আলমের বাড়ি পঞ্চগড়ের আটোয়ারী উপজেলায়।

নতুন রাজনৈতিক দলে গুরুত্বপূর্ণ পদ পাওয়ার পর প্রথমবার বাড়ি ফেরার পথে সারজিস আলমের এই ‘শোডাউন’ রাজনৈতিক অঙ্গনে নানা আলোচনা-সমালোচনার জন্ম দিয়েছে। বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরও বিষয়টি নিয়ে আজ প্রশ্ন তুলেছেন।

Header Ad
Header Ad

ভারতকে কাঁপিয়েও গোল মিসের মহড়ায় ড্রয়ের আফসোস বাংলাদেশের

ছবি: সংগৃহীত

ভারতের মাটিতে তাদের বিপক্ষে দুর্দান্ত ফুটবল খেলেও জয় পায়নি বাংলাদেশ। একের পর এক সুযোগ তৈরি করেও গোলের দেখা পায়নি হাভিয়ের কাবরেরার দল। শেষ পর্যন্ত ০-০ গোলে ড্র করে সন্তুষ্ট থাকতে হলো লাল-সবুজদের।

ম্যাচের শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক ফুটবল খেলেছে বাংলাদেশ। মাত্র ৩১ সেকেন্ডের মাথায় প্রথম গোলের সুযোগ পেয়েছিল দলটি। ভারতের গোলরক্ষক বিশাল কাইথের ভুলে বল পেয়ে যান মিডফিল্ডার জনি, কিন্তু ফাঁকা পোস্ট পেয়েও গোল করতে ব্যর্থ হন। এরপর একের পর এক সুযোগ তৈরি করলেও গোলের দেখা মেলেনি। ৯ মিনিটে মোরসালিনের ক্রসে শাহরিয়ার ইমনের হেড পোস্টের বাইরে চলে যায়। ১৭ মিনিটে জনি আবারও সুযোগ পেয়েও কাজে লাগাতে পারেননি। ২২ মিনিটে বাংলাদেশের ডিফেন্ডার হৃদয়ের হেড কর্নারে চলে যায়। ৪১ মিনিটে একক প্রচেষ্টায় ভারতের গোলরক্ষকের সামনে পৌঁছেও শট নিতে ব্যর্থ হন জনি।

 

ছবি: সংগৃহীত

প্রথমার্ধের খেলার ধরণ দেখলে স্পষ্ট বোঝা যায়, বাংলাদেশই আক্রমণাত্মক ফুটবল খেলেছে। তবে ২১ মিনিটে অধিনায়ক তপু বর্মন চোট পেয়ে মাঠ ছাড়েন, যা দলের জন্য বড় ধাক্কা ছিল। তার বদলে মাঠে নামেন রহমত মিয়া। প্রথমার্ধে অন্তত তিনটি নিশ্চিত গোলের সুযোগ পেয়েছিল বাংলাদেশ, কিন্তু কেউই তা কাজে লাগাতে পারেনি।

দ্বিতীয়ার্ধে ভারত কিছুটা গুছিয়ে খেলতে শুরু করলেও বাংলাদেশই ছিল আক্রমণে সক্রিয়। ৬১ মিনিটে রাকিবের প্রেসিংয়ে ভারতের গোলরক্ষক আবারও ভুল করেন, কিন্তু জনি সুযোগ কাজে লাগাতে ব্যর্থ হন। ৭৩ মিনিটে ভারতের শুভাশীষের হেড পোস্টের বাইরে চলে যায়। শেষ দিকে রাকিবের শটও লক্ষ্যে থাকেনি।

পুরো ম্যাচে নজর কেড়েছেন বাংলাদেশের নতুন মুখ হামজা। ডিফেন্স ও মিডফিল্ডে দুর্দান্ত খেলেছেন তিনি। প্রতিপক্ষের পাস কেটেছেন, বল ক্লিয়ার করেছেন এবং আক্রমণেও ভূমিকা রেখেছেন। অভিষেক ম্যাচেই নিজের দক্ষতার পরিচয় দিয়েছেন তিনি।

ম্যাচে পাঁচটি নিশ্চিত গোলের সুযোগ পেয়েও লক্ষ্যভেদ করতে না পারায় হতাশ হতে হয়েছে বাংলাদেশকে। ভারতের মাটিতে জয় তুলে নেওয়ার মতো যথেষ্ট সুযোগ পেয়েছিল তারা। শেষ পর্যন্ত গোলের অভাবে ড্র মেনে নিতে হলো কাবরেরার দলকে। আগামী নভেম্বরে ‘সি’ গ্রুপের ম্যাচে আবারও ভারতের বিপক্ষে মাঠে নামবে বাংলাদেশ। সেই ম্যাচে ভুল শুধরে পূর্ণ ৩ পয়েন্ট পাওয়ার আশা করবে লাল-সবুজ শিবির।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ডিএসসিসির রাজস্বে ভাটা, আদায় বাড়াতে ঈদের পর অভিযান
সারজিসের শতাধিক গাড়ির বহর নিয়ে প্রশ্ন তুললেন তাসনিম জারা
ভারতকে কাঁপিয়েও গোল মিসের মহড়ায় ড্রয়ের আফসোস বাংলাদেশের
চুয়াডাঙ্গা শহরে ভোক্তা অধিকারের অভিযান, জরিমানা ২২ হাজার টাকা
এভারকেয়ারে নেওয়া হলো তামিম ইকবালকে
সাবেক আইনমন্ত্রীর ঘনিষ্ঠ চেয়ারম্যান মানিক গ্রেফতার
ডিসেম্বর থেকে আগামী বছরের জুনের মধ্যে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
যুক্তরাষ্ট্রের গোপন সামরিক পরিকল্পনা ফাঁস হলো যেভাবে
জাতির উদ্দেশে ভাষণ: রমজানে দ্রব্যমূল্য কমেছে, জনগণ স্বস্তি পেয়েছে – ড. ইউনূস
গণতন্ত্রের পথচলা নিশ্চিত করার সুযোগ এসেছে: তারেক রহমান
৫৩ বছরেও দেশের মানুষ স্বাধীনতার সুফল ভোগ করতে পারেনি: তারেক রহমান
অবৈধ স্যাটেলাইট পে-চ্যানেল বন্ধে বিটিআরসির নির্দেশ
ওয়াসিম হত্যা মামলায় নওফেল-নাসিরসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
বুধবার ভোরে সাভার-নবীনগর সড়কে যান চলাচল বন্ধ
৯০ দিনের মধ্যে দেশে স্টারলিংক চালুর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
মৃত্যুর দুয়ার থেকে ফিরে যা বললেন তামিম ইকবাল
অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর অভিযান অব্যাহত থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জিএম সুবক্তগীন এর কর্মদক্ষতায় রেলের পূর্বাঞ্চলে বইছে সুবাতাস
ছায়ানটের সভাপতি সন্‌জীদা খাতুন মারা গেছেন
যারা ১০০ গাড়ি নিয়ে ক্যাম্পেইন করতে যায়, তারা কী করবে তা ভালো বুঝি: ফখরুল