শনিবার, ৫ অক্টোবর ২০২৪ | ২০ আশ্বিন ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

আজ ঐতিহাসিক ৬ দফা দিবস

ছবি: সংগৃহীত

আজ ৭ জুন, ঐতিহাসিক ছয় দফা দিবস। ১৯৬৬ সালের এই দিনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঘোষিত বাঙালি জাতির মুক্তির সনদ ৬ দফা দাবির পক্ষে দেশব্যাপী তীব্র গণআন্দোলনের সূচনা হয়।

এই দিনে আওয়ামী লীগের ডাকা হরতালে টঙ্গি, ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জে তৎকালীন পুলিশ ও ইপিআরের গুলিতে মনু মিয়া, শফিক ও শামসুল হকসহ ১১ জন বাঙালি শহীদ হন। এরপর থেকেই বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে আপোসহীন সংগ্রামের ধারায় ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থানের দিকে এগিয়ে যায় পরাধীন বাঙালি জাতি।

প্রতিবছরের মত এবারও যথাযোগ্য মর্যাদায় বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে দিবসটি পালিত হবে। ঐতিহাসিক এই দিনটি উপলক্ষে বিস্তারিত কর্মসূচি গ্রহণ করেছে আওয়ামী লীগসহ বিভিন্ন সংগঠন।

আওয়ামী লীগের কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে সকাল ৬টা ৩০ মিনিটে বঙ্গবন্ধু ভবন, কেন্দ্রীয় কার্যালয় ও দেশব্যাপী আওয়ামী লীগ দলীয় কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন।

সকাল ৮ টায় বঙ্গবন্ধু ভবন প্রাঙ্গণে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করা হবে। এছাড়াও বিকাল সাড়ে তিনটায় তেজগাঁওস্থ ঢাকাজেলা আওয়ামী লীগের কার্যলয়ে এক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়েছে। এতে সভাপতিত্ব করবেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৬৬ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি তাসখন্দ চুক্তিকে কেন্দ্র করে লাহোরে অনুষ্ঠিত সম্মেলনের সাবজেক্ট কমিটিতে ৬-দফা উত্থাপন করেন এবং পরের দিন সম্মেলনের আলোচ্য সূচিতে যাতে এটি স্থান পায় সে ব্যাপারে সংশ্লিষ্টদের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে অনুরোধ করেন।

কিন্তু, এই সম্মেলনে বঙ্গবন্ধুর দাবির প্রতি আয়োজক পক্ষ গুরুত্ব দেয়নি। তারা এই দাবি প্রত্যাখ্যান করে। প্রতিবাদে বঙ্গবন্ধু সম্মেলনে যোগ না দিয়ে লাহোরে অবস্থানকালেই ৬-দফা উত্থাপন করেন।

এই নিয়ে তৎকালীন পশ্চিম পাকিস্তানের বিভিন্ন খবরের কাগজে বঙ্গবন্ধুকে বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতা বলে চিহ্নিত করা হয়। পরে ঢাকায় ফিরে বঙ্গবন্ধু ১৩ মার্চ ৬-দফা এবং এই ব্যাপারে দলের অন্যান্য বিস্তারিত কর্মসূচি আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সংসদে অনুমোদন করিয়ে নেন।

৬-দফার মূল বক্তব্য ছিল প্রতিরক্ষা ও পররাষ্ট্র বিষয় ছাড়া সকল ক্ষমতা প্রাদেশিক সরকারের হাতে থাকবে। পূর্ববাংলা ও পশ্চিম পাকিস্তানে দু’টি পৃথক ও সহজ বিনিময়যোগ্য মুদ্রা থাকবে। সরকারের কর, শুল্ক ধার্য ও আদায় করার দায়িত্ব প্রাদেশিক সরকারের হাতে থাকাসহ দুই অঞ্চলের অর্জিত বৈদেশিক মুদ্রার আলাদা হিসাব থাকবে এবং পূর্ববাংলার প্রতিরক্ষা ঝুঁকি কমানোর জন্য এখানে আধা-সামরিক বাহিনী গঠন ও নৌবাহিনীর সদর দফতর স্থাপন করতে হবে।

বঙ্গবন্ধু ঘোষিত ৬-দফা দাবির মুখে পাকিস্তানের তৎকালীন সামরিক শাসক আইয়ুব খান বিচলিত হয়ে পড়েন। তিনি হুমকি দিয়ে বলেন, ৬-দফা নিয়ে বাড়াবাড়ি করলে অস্ত্রের ভাষায় উত্তর দেয়া হবে।

এদিকে, ৬-দফা কর্মসূচি জনগণের মাঝে পৌঁছে দেয়ার জন্য বঙ্গবন্ধ শেখ মুজিবুর রহমানসহ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ সমগ্র পূর্ববাংলা সফর করেন এবং ৬ দফাকে বাঙালির বাঁচার দাবি হিসেবে অভিহিত করেন। ফলে,শাসকগোষ্ঠী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ অন্যান্য নেতাকে বিভিন্নভাবে হয়রানি করে। যশোর, ময়মনসিংহ ও সিলেটসহ অন্যান্য কয়েকটি স্থানে ৬ দফার পক্ষে প্রচারকালে বঙ্গবন্ধু গ্রেফতার হন।

ছয় দফা দাবি আদায় প্রসঙ্গে ‘কারাগারের রোজনামচা’ গ্রন্থে বঙ্গবন্ধু লিখেছেন, আওয়ামী লীগ কর্মীরা যথেষ্ট নির্যাতন ভোগ করেছে। ছয় দফা দাবি যখন তারা দেশের কাছে পেশ করেছে তখনই প্রস্তুত হয়ে গিয়েছে যে তাদের দুঃখ কষ্ট ভোগ করতে হবে। এটা ক্ষমতা দখলের সংগ্রাম নয়, জনগণকে শোষণের হাত থেকে বাঁচাবার জন্য সংগ্রাম।

তিনি আরও লিখেছেন, আমার বিশ্বাস আছে আওয়ামী লীগের ও ছাত্রলীগের নিঃস্বার্থ কর্মীরা তাদের সাথে আছে। কিছু সংখ্যক শ্রমিক নেতা, যারা সত্যই শ্রমিকদের জন্য আন্দোলন করে-তারাও নিশ্চয়ই সক্রিয় সমর্থন দেবে। এত গ্রেপ্তার করেও এদের দমাইয়া দিতে পারে নাই।

পরবর্তী সময়ে ঐতিহাসিক ৬ দফাভিত্তিক নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলনই ধাপে ধাপে বাঙালির স্বাধীনতা সংগ্রামে পরিণত হয়। এই দাবির সপক্ষে বাঙালি জাতির সর্বাত্মক রায় ঘোষিত হয় ১৯৭০ সালের ঐতিহাসিক সাধারণ নির্বাচনের মধ্যদিয়ে। ওই নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে সংখ্যাগরিষ্ঠ আসনে বাঙালিরা বিজয়ী হয়।

অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধুর দলকে জনগণ বিজয়ী করলেও স্বৈরাচারী পাকিস্তানের শাসকরা বিজয়ী দলকে সরকার গঠন করতে না দিলে আবারো বঙ্গবন্ধু জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করে স্বাধীনতার পক্ষে আন্দোলন শুরু করেন। এরই ধারাবাহিকতায় বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে ১৯৭১ সালে সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অভ্যুদয় ঘটে স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের। সূত্র: বাসস।

Header Ad

কেরানীগঞ্জে রেস্টুরেন্টে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে তিনজনের মৃত্যু, আহত ৪

ছবি: সংগৃহীত

ঢাকার কেরানীগঞ্জে একটি রেস্টুরেন্টে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণের ঘটনায় তিনজনের মৃত্যু হয়েছে এবং চারজন গুরুতর আহত হয়েছেন।

শনিবার (৫ অক্টোবর) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে রামেরকান্দা বোর্ডিং এলাকায় এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটে।

ফায়ার সার্ভিসের কেরানীগঞ্জ স্টেশন মাস্টার কাজল জানান, গ্যাস সিলিন্ডারের বিস্ফোরণে রেস্টুরেন্টটিতে ভয়াবহ আগুন ধরে যায়, যা পাশের দুটি দোকানেও ছড়িয়ে পড়ে। প্রায় এক ঘণ্টা চেষ্টার পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়। ঘটনাস্থল থেকে তিনজনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে, তবে তাৎক্ষণিকভাবে নিহতদের পরিচয় জানা যায়নি।

দুর্ঘটনায় আহত চারজনকে দ্রুত উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। তাদের অবস্থাও আশঙ্কাজনক বলে জানা গেছে। আগুনের ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ এবং বিস্ফোরণের সঠিক কারণ এখনও জানা যায়নি।

উল্লেখ্য, গ্যাস সিলিন্ডারের নিরাপত্তা নিয়ে দীর্ঘদিন ধরেই উদ্বেগ প্রকাশ করে আসছেন বিশেষজ্ঞরা।

Header Ad

বিরামপুরে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সাথে বিএনপি'র শারদীয় শুভেচ্ছা ও মতবিনিময়

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

দিনাজপুরের বিরামপুরে আসন্ন শারদীয় দুর্গোৎসব উপলক্ষে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সাথে এক মতবিনিময় সভা ও শুভেচ্ছা বিনিময়ের আয়োজন করে। বিএনপি'র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশে শনিবার সন্ধ্যায় উপজেলা পরিষদ অডিটোরিয়ামে এই সভাটি অনুষ্ঠিত হয়। আয়োজক ছিল বিরামপুর উপজেলা ও পৌর বিএনপি এবং অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠন সমূহ।

সভায় সভাপতিত্ব করেন উপজেলা বিএনপি'র সভাপতি মিঞা শফিকুল আলম মামুন। সভার সঞ্চালনায় ছিলেন পৌর বিএনপি'র সাধারণ সম্পাদক রেজাউল করিম রেজু। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিএনপি'র জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য অধ্যাপক ডাঃ এজেডএম জাহিদ হোসেন।

উক্ত অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপি'র কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল খালেক, পৌর বিএনপি'র সভাপতি হুমায়ুন কবির, উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মঞ্জুর এলাহী চৌধুরী রুবেল, সাংগঠনিক সম্পাদক নূরে আলম নূরা, উপজেলা যুবদলের সদস্য সচিব এ‍্যাডভোকেট মিঞা শিরন আলম, পৌর স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক আব্দুর রব তোতা, উপজেলা ছাত্রদলের আহবায়ক আসাদুজ্জামান বাবু, সাধারণ সম্পাদক আবদুল্লাহ নোমান এবং স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানগণ। এছাড়াও বিভিন্ন পূজা মন্ডপের সভাপতি ও সম্পাদকসহ বিএনপি, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল, শ্রমিক দল ও ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

সভায় সনাতন ধর্মাবলম্বী সম্প্রদায়ের নেতৃবৃন্দ, বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদের উপজেলা শাখার সভাপতি শিশির কুমার সরকার, সাধারণ সম্পাদক শান্ত কুমার কুন্ডু এবং পৌর শাখার সভাপতি বিপ্লব কুমার দাস ও সাধারণ সম্পাদক উত্তম কুমার দাস বক্তব্য রাখেন। এছাড়াও বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান কল্যাণ ফ্রন্টের উপজেলা শাখার সভাপতি উজ্জ্বল কুমার এবং সাধারণ সম্পাদক পবন কুমার শীল বক্তব্য প্রদান করেন।

অনুষ্ঠান শেষে, উপজেলার ৩৫টি পূজা মন্ডপের প্রতিনিধিদের হাতে বিএনপি'র পক্ষ থেকে নগদ অর্থ সহায়তা তুলে দেন প্রধান অতিথি অধ্যাপক ডাঃ এজেডএম জাহিদ হোসেন।

Header Ad

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু; আক্রান্ত ৯২৭

ছবি: সংগৃহীত

সারাদেশে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্তের সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। গত ২৪ ঘণ্টায় ৯২৭ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন, যা চলতি বছরে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৩৫ হাজার ৩৬৫-এ পৌঁছেছে। এছাড়া, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে নতুন করে পাঁচজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। ফলে, এ বছর ডেঙ্গুতে মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৮২ জনে।

শনিবার (৫ অক্টোবর) সন্ধ্যায় স্বাস্থ্য অধিদফতরের হেলথ ইমারজেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে প্রকাশিত নিয়মিত প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে। প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, সারাদেশে ৯২৭ জন নতুন আক্রান্তের মধ্যে ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন এলাকায় ৪৩২ জন ভর্তি আছেন। এছাড়া, ঢাকা বিভাগে ১৭৩ জন, বরিশালে ১০২ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ৪৯ জন, খুলনায় ৭৬ জন, ময়মনসিংহে ৩৮ জন এবং রাজশাহীতে ১৮ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।

চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ৫ অক্টোবর পর্যন্ত সারাদেশে মোট ৩৫ হাজার ৩৬৫ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। আক্রান্তদের মধ্যে ৬৩.২% পুরুষ এবং ৩৬.৮% নারী। একই সময়ে মারা যাওয়া ১৮২ জনের মধ্যে ৫১.১% নারী এবং ৪৮.৯% পুরুষ।

প্রতি বছর বর্ষাকালে ডেঙ্গুর প্রকোপ বৃদ্ধি পায়। ২০২৩ সালের জুন মাস থেকে ডেঙ্গুর পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। গত বছর দেশে ৩ লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিয়েছেন, যার মধ্যে ঢাকায় ১ লাখ ১০ হাজার ৮ জন এবং ঢাকার বাইরে ২ লাখ ১১ হাজার ১৭১ জন ছিলেন।

অবশ্য, আক্রান্তদের মধ্যে হাসপাতাল থেকে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৩ লাখ ১৮ হাজার ৭৪৯ জন। গত বছর মশাবাহিত ডেঙ্গুতে মারা গেছেন ১ হাজার ৭০৫ জন, যা দেশের ইতিহাসে এক বছরে সর্বোচ্চ মৃত্যু।

২০১৯ সালে দেশে এক লাখ এক হাজার ৩৫৪ জন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছিলেন এবং সে সময় চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীসহ প্রায় ৩০০ জনের মৃত্যু ঘটেছিল। ২০২০ সালে করোনা মহামারির কারণে ডেঙ্গুর সংক্রমণ তেমনটা দেখা না গেলেও ২০২১ সালে ২৮ হাজার ৪২৯ জন ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হন এবং ১০৫ জন মারা যান। এছাড়া, ২০২২ সালে মোট ৬২ হাজার ৩৮২ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন, যেখানে ২৮১ জনের মৃত্যু ঘটে।

জনসচেতনতা বৃদ্ধি এবং ডেঙ্গু মোকাবেলায় কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য স্বাস্থ্য অধিদফতরের পক্ষ থেকে সবাইকে সতর্ক করা হয়েছে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

কেরানীগঞ্জে রেস্টুরেন্টে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে তিনজনের মৃত্যু, আহত ৪
বিরামপুরে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সাথে বিএনপি'র শারদীয় শুভেচ্ছা ও মতবিনিময়
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু; আক্রান্ত ৯২৭
ভারতে ১৩ বছরের কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগ নিজের ১৬ বছরের ভাইয়ের বিরুদ্ধে
সিরাত মাহফিল থেকে ঐক্যের ডাক দিয়েছেন আবু জাফর কাশেমী
টাঙ্গাইলে কলেজছাত্রের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ, ৮ মাসের অন্তঃসত্ত্বা স্কুলছাত্রী
পিটিআই-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত পাকিস্তান, সেনা মোতায়েন
গোয়ালিয়রে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচে ২৫০০ পুলিশ মোতায়েন
শেখ হাসিনার মুখ্য সচিব ও এমপি আবুল কালাম আজাদ গ্রেপ্তার
৩ দিনে পালিয়েছে আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতারা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে বিদ্যুৎ খাতে ১ হাজার নয়, ক্ষতি সাড়ে ১২ কোটি !
এখন থেকে প্রবাসীরা বিমানবন্দরে ভিআইপি মর্যাদা পাবেন: প্রবাসী কল্যাণ উপদেষ্টা
টাকায় থাকছে না শেখ মুজিবের ছবি, নতুন নকশার প্রস্তাব
মাঠ কাঁপিয়ে বেড়ানো ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেত্রীরা এখন কোথায়?
নির্বাচনের চেয়ে সংস্কারই বেশি গুরুত্বপূর্ণ: জামায়াত আমির
কারাগারে অসুস্থ সাবেক মন্ত্রী এম এ মান্নান, ভর্তি সিলেট ওসমানী হাসপাতালে
ইসরায়েলি হামলায় হিজবুল্লাহ প্রধান হাশেম সাফিউদ্দিন নিহত
আজ বিশ্ব শিক্ষক দিবস
বিএনপির প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সংলাপ: নির্বাচনী রোডম্যাপসহ একাধিক দাবি
সোহেল রানার নতুন রাজনৈতিক দল ঘোষণা, নাম ‘বাংলাদেশ ইনসাফ পার্টি’