মঙ্গলবার, ২১ জানুয়ারি ২০২৫ | ৭ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

আজ ঐতিহাসিক ৬ দফা দিবস

ছবি: সংগৃহীত

আজ ৭ জুন, ঐতিহাসিক ছয় দফা দিবস। ১৯৬৬ সালের এই দিনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঘোষিত বাঙালি জাতির মুক্তির সনদ ৬ দফা দাবির পক্ষে দেশব্যাপী তীব্র গণআন্দোলনের সূচনা হয়।

এই দিনে আওয়ামী লীগের ডাকা হরতালে টঙ্গি, ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জে তৎকালীন পুলিশ ও ইপিআরের গুলিতে মনু মিয়া, শফিক ও শামসুল হকসহ ১১ জন বাঙালি শহীদ হন। এরপর থেকেই বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে আপোসহীন সংগ্রামের ধারায় ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থানের দিকে এগিয়ে যায় পরাধীন বাঙালি জাতি।

প্রতিবছরের মত এবারও যথাযোগ্য মর্যাদায় বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে দিবসটি পালিত হবে। ঐতিহাসিক এই দিনটি উপলক্ষে বিস্তারিত কর্মসূচি গ্রহণ করেছে আওয়ামী লীগসহ বিভিন্ন সংগঠন।

আওয়ামী লীগের কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে সকাল ৬টা ৩০ মিনিটে বঙ্গবন্ধু ভবন, কেন্দ্রীয় কার্যালয় ও দেশব্যাপী আওয়ামী লীগ দলীয় কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন।

সকাল ৮ টায় বঙ্গবন্ধু ভবন প্রাঙ্গণে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করা হবে। এছাড়াও বিকাল সাড়ে তিনটায় তেজগাঁওস্থ ঢাকাজেলা আওয়ামী লীগের কার্যলয়ে এক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়েছে। এতে সভাপতিত্ব করবেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৬৬ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি তাসখন্দ চুক্তিকে কেন্দ্র করে লাহোরে অনুষ্ঠিত সম্মেলনের সাবজেক্ট কমিটিতে ৬-দফা উত্থাপন করেন এবং পরের দিন সম্মেলনের আলোচ্য সূচিতে যাতে এটি স্থান পায় সে ব্যাপারে সংশ্লিষ্টদের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে অনুরোধ করেন।

কিন্তু, এই সম্মেলনে বঙ্গবন্ধুর দাবির প্রতি আয়োজক পক্ষ গুরুত্ব দেয়নি। তারা এই দাবি প্রত্যাখ্যান করে। প্রতিবাদে বঙ্গবন্ধু সম্মেলনে যোগ না দিয়ে লাহোরে অবস্থানকালেই ৬-দফা উত্থাপন করেন।

এই নিয়ে তৎকালীন পশ্চিম পাকিস্তানের বিভিন্ন খবরের কাগজে বঙ্গবন্ধুকে বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতা বলে চিহ্নিত করা হয়। পরে ঢাকায় ফিরে বঙ্গবন্ধু ১৩ মার্চ ৬-দফা এবং এই ব্যাপারে দলের অন্যান্য বিস্তারিত কর্মসূচি আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সংসদে অনুমোদন করিয়ে নেন।

৬-দফার মূল বক্তব্য ছিল প্রতিরক্ষা ও পররাষ্ট্র বিষয় ছাড়া সকল ক্ষমতা প্রাদেশিক সরকারের হাতে থাকবে। পূর্ববাংলা ও পশ্চিম পাকিস্তানে দু’টি পৃথক ও সহজ বিনিময়যোগ্য মুদ্রা থাকবে। সরকারের কর, শুল্ক ধার্য ও আদায় করার দায়িত্ব প্রাদেশিক সরকারের হাতে থাকাসহ দুই অঞ্চলের অর্জিত বৈদেশিক মুদ্রার আলাদা হিসাব থাকবে এবং পূর্ববাংলার প্রতিরক্ষা ঝুঁকি কমানোর জন্য এখানে আধা-সামরিক বাহিনী গঠন ও নৌবাহিনীর সদর দফতর স্থাপন করতে হবে।

বঙ্গবন্ধু ঘোষিত ৬-দফা দাবির মুখে পাকিস্তানের তৎকালীন সামরিক শাসক আইয়ুব খান বিচলিত হয়ে পড়েন। তিনি হুমকি দিয়ে বলেন, ৬-দফা নিয়ে বাড়াবাড়ি করলে অস্ত্রের ভাষায় উত্তর দেয়া হবে।

এদিকে, ৬-দফা কর্মসূচি জনগণের মাঝে পৌঁছে দেয়ার জন্য বঙ্গবন্ধ শেখ মুজিবুর রহমানসহ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ সমগ্র পূর্ববাংলা সফর করেন এবং ৬ দফাকে বাঙালির বাঁচার দাবি হিসেবে অভিহিত করেন। ফলে,শাসকগোষ্ঠী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ অন্যান্য নেতাকে বিভিন্নভাবে হয়রানি করে। যশোর, ময়মনসিংহ ও সিলেটসহ অন্যান্য কয়েকটি স্থানে ৬ দফার পক্ষে প্রচারকালে বঙ্গবন্ধু গ্রেফতার হন।

ছয় দফা দাবি আদায় প্রসঙ্গে ‘কারাগারের রোজনামচা’ গ্রন্থে বঙ্গবন্ধু লিখেছেন, আওয়ামী লীগ কর্মীরা যথেষ্ট নির্যাতন ভোগ করেছে। ছয় দফা দাবি যখন তারা দেশের কাছে পেশ করেছে তখনই প্রস্তুত হয়ে গিয়েছে যে তাদের দুঃখ কষ্ট ভোগ করতে হবে। এটা ক্ষমতা দখলের সংগ্রাম নয়, জনগণকে শোষণের হাত থেকে বাঁচাবার জন্য সংগ্রাম।

তিনি আরও লিখেছেন, আমার বিশ্বাস আছে আওয়ামী লীগের ও ছাত্রলীগের নিঃস্বার্থ কর্মীরা তাদের সাথে আছে। কিছু সংখ্যক শ্রমিক নেতা, যারা সত্যই শ্রমিকদের জন্য আন্দোলন করে-তারাও নিশ্চয়ই সক্রিয় সমর্থন দেবে। এত গ্রেপ্তার করেও এদের দমাইয়া দিতে পারে নাই।

পরবর্তী সময়ে ঐতিহাসিক ৬ দফাভিত্তিক নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলনই ধাপে ধাপে বাঙালির স্বাধীনতা সংগ্রামে পরিণত হয়। এই দাবির সপক্ষে বাঙালি জাতির সর্বাত্মক রায় ঘোষিত হয় ১৯৭০ সালের ঐতিহাসিক সাধারণ নির্বাচনের মধ্যদিয়ে। ওই নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে সংখ্যাগরিষ্ঠ আসনে বাঙালিরা বিজয়ী হয়।

অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধুর দলকে জনগণ বিজয়ী করলেও স্বৈরাচারী পাকিস্তানের শাসকরা বিজয়ী দলকে সরকার গঠন করতে না দিলে আবারো বঙ্গবন্ধু জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করে স্বাধীনতার পক্ষে আন্দোলন শুরু করেন। এরই ধারাবাহিকতায় বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে ১৯৭১ সালে সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অভ্যুদয় ঘটে স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের। সূত্র: বাসস।

Header Ad
Header Ad

এবার জার্সিতে ‘পাকিস্তান’ লেখা নিয়ে ভারতের আপত্তি, খেপেছে পিসিবি

এবার জার্সিতে ‘পাকিস্তান’ লেখা নিয়ে ভারতের আপত্তি। ছবি: সংগৃহীত

পাকিস্তানে চ্যাম্পিয়নস ট্রফি খেলতে যাবে না ভারত, এ নিয়ে জল কম ঘোলা হয়নি। শেষ পর্যন্ত ভারতেরই জয় হয়েছে। হাইব্রিড মডেলের চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে পাকিস্তান স্বাগতিক হলেও ভারত সব ম্যাচ খেলবে সংযুক্ত আরব আমিরাতে।

এবার আবার নতুন ঝামেলা তৈরি হয়েছে। আর সেই ঝামেলাও তৈরি করেছে ভারত। ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের খবর সত্যি হলে, নিজেদের চ্যাম্পিয়নস ট্রফির জার্সিতে স্বাগতিক পাকিস্তানের নাম লিখতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে বিসিসিআই। আর এই খবর শোনার পর ক্ষেপে গেছে পাকিস্তান।

বৈশ্বিক টুর্নামেন্টগুলোতে সব দলের জার্সিতে টুর্নামেন্টের লোগোর নিচে স্বাগতিক দেশের নাম ও সাল লেখা থাকে। কোনো কারণে টুর্নামেন্ট অন্য কোনো দেশে সরে গেলেও আয়োজক দেশের নামটাই লেখা থাকে। ২০২১ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ভারত থেকে আরব আমিরাতে সরে গেলেও, সব দল ভারত ২০২১ লেখা জার্সি পরেই খেলেছে। এবার ভারত আরব আমিরাতে ম্যাচ খেললেও আয়োজক তো পাকিস্তানই।

ভারতের জার্সিতে ‘পাকিস্তান’ নামে আপত্তির কথা প্রকাশিত হওয়ার পর ক্রিকেটে রাজনীতি মেশানোর অভিযোগ করেছে পিসিবি। ভারতীয় বার্তা সংস্থা আইএএনএসকে নাম প্রকাশ না করার শর্তে পিসিবির এক কর্মকর্তা ভারতের আচরণ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেন।

ওই কর্মকর্তাকে উদ্ধৃত করে আইএনএস লিখেছে, ‘বিসিসিআই ক্রিকেটে রাজনীতি নিয়ে এসেছে। খেলাটির জন্য এটি ভালো কিছু নয়। ওরা পাকিস্তান সফর করতে অস্বীকৃতি জানাল। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অধিনায়ককেও তারা পাঠাতে চায় না। আর এখন আয়োজক দেশের নাম জার্সিতে ছাপাতে চাচ্ছে না। আমাদের বিশ্বাস, আইসিসি এটা হতে দেবে না ও পাকিস্তানের পাশে থাকবে।’

Header Ad
Header Ad

ভারত থেকে শেখ হাসিনাকে ফেরত এবং গায়েবি ও রাজনৈতিক মামলা নিয়ে যা বললেন আইন উপদেষ্টা

আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টা আসিফ নজরুল। ছবি: সংগৃহীত

ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের প্রত্যর্পণ চুক্তি লঙ্ঘিত হলে বিশ্ব সমাজে উপযুক্ত পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টা আসিফ নজরুল। মঙ্গলবার (২১ জানুয়ারি) সচিবালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

তিনি জানান, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিচার শুরু হয়েছে। এ বিষয়ে ভারতের কাছে শেখ হাসিনাকে ফেরত পাঠানোর জন্য আনুষ্ঠানিক চিঠি পাঠানো হয়েছে। চুক্তি থাকা সত্ত্বেও ভারত যদি তাকে ফেরত না দেয়, তবে তা স্পষ্টতই চুক্তি লঙ্ঘন হবে। এ বিষয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।

আন্তর্জাতিক পুলিশ সংস্থা ইন্টারপোল ইতোমধ্যে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে রেড অ্যালার্ট জারি করেছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, “আমরা যা যা করণীয়, তা করছি। প্রয়োজন হলে নতুন উদ্যোগ নেওয়া হবে।”

আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে হওয়া গায়েবি ও রাজনৈতিক মামলাগুলো আগামী ফেব্রুয়ারির মধ্যে প্রত্যাহার করা হবে বলে জানিয়েছেন আসিফ নজরুল। তিনি বলেন, “দেশের ২৫টি জেলায় চিহ্নিত আড়াই হাজার গায়েবি ও হয়রানিমূলক মামলা প্রত্যাহারের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এসব মামলায় লাখ লাখ মানুষ আসামি। সাইবার সিকিউরিটি আইনের অধীনে থাকা মামলাগুলোও প্রত্যাহার করা হবে। আগামী সাত দিনের মধ্যে এই প্রক্রিয়া শুরু হবে।”

তিনি আরও জানান, সাইবার সিকিউরিটি আইন সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে কাজ করছে।

উচ্চ আদালতের বিচারক নিয়োগের জন্য একটি অধ্যাদেশ জারি করা হয়েছে। এতে প্রধান বিচারপতিকে প্রধান করে ছয় সদস্যের ‘সুপ্রিম জুডিশিয়াল অ্যাপয়েন্টমেন্ট কাউন্সিল’ গঠনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

জুলাই-আগস্ট মাসে আন্দোলনের সময় সংঘটিত গণহত্যার বিচারের জন্য প্রয়োজনে দ্বিতীয় ট্রাইব্যুনাল গঠন করা হবে বলে জানিয়েছেন আসিফ নজরুল। তিনি বলেন, “বিচার ও নির্বাচন আয়োজন সাংঘর্ষিক হবে না। সাংবিধানিক কোনো বিষয় অন্তর্বর্তী সরকার লঙ্ঘন করবে না।”

এই সংবাদ সম্মেলনে বিভিন্ন আইন ও সংস্কারের বিষয়ে সরকারের পরিকল্পনা তুলে ধরেন তিনি।

Header Ad
Header Ad

কেন ভ্যাট বাড়িয়েছি, কিছুদিন পর জানবেন: অর্থ উপদেষ্টা

অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ। ছবি: সংগৃহীত

কী কারণে ভ্যাট বাড়ানো হয়েছে, তা কিছুদিন পর জানানো হবে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ। মঙ্গলবার (২১ জানুয়ারি) সচিবালয়ে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ মন্তব্য করেন।

ভ্যাট বাড়ানোর কারণে জিনিসপত্রের দাম তেমন একটা বাড়েনি বলে দাবি করে উপদেষ্টা বলেন, যারা এর সমালোচনা করছে, করুক। তাদের আটকানোর কিছু নেই।

বাজেটের সময় অনেক কিছু সমন্বয় করা হবে উল্লেখ করে সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, বাজেটের সময় কর ও ভ্যাটের বিষয়গুলো নির্ধারিত হয়। তখন অনেক কিছুই সমন্বয় করা হবে। ভ্যাট বৃদ্ধির পাশাপাশি কিছু ক্ষেত্রে শুল্ক ছাড় দেওয়া হয়েছে।

গত দুই মাসে খাদ্যের অত্যাধিক মূল্যস্ফীতির সময়ে সুলভ মূল্যে কচু, বেগুন, লাউসহ বিভিন্ন সবজি বিপণন শুরু করেছিল কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর। এখন সবজির দাম কমে আসায় বিশেষ ওই ওএমএস বন্ধ করা হয়েছে। এ প্রসঙ্গে উপদেষ্টা বলেন, জরুরি ভিত্তিতে আমরা বিশেষ ওএমএসটা করেছিলাম। বেশ সাকসেসফুলি কাজটা হয়েছে। অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে বাজেট দিয়ে কৃষি মন্ত্রণালয় বিশেষ এই ওএমএসের আয়োজন করেছিল।

তিনি আরও বলেন, ডিসেম্বরে এটা আমরা স্থগিত করলাম। কারণ, বাজারে মোটামুটি একটা স্থিতিশীলতা এসেছে। ভবিষ্যতে যদি আবার প্রয়োজন দেখা দেয় তখন আবারো ওএমএসের বিষয়টি বিবেচনা করা যাবে।

চালের দাম নিয়ে উপদেষ্টা বলেন, সাপ্লাই চেইনটা এখনও ব্রোকেন। মোকামে থাকে, রিটেইলাররা ঠিক মতো আনে না। এটা সরবরাহের সংকট নয়। তবুও চালের দামটা কিছুটা কমেছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

এবার জার্সিতে ‘পাকিস্তান’ লেখা নিয়ে ভারতের আপত্তি, খেপেছে পিসিবি
ভারত থেকে শেখ হাসিনাকে ফেরত এবং গায়েবি ও রাজনৈতিক মামলা নিয়ে যা বললেন আইন উপদেষ্টা
কেন ভ্যাট বাড়িয়েছি, কিছুদিন পর জানবেন: অর্থ উপদেষ্টা
পুতিন রাশিয়াকে ধ্বংস করছেন : ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাবা হারালেন সংগীতশিল্পী মনির খান
শেখ হাসিনাকে গ্রেপ্তারে ইন্টারপোলে রেড অ্যালার্ট জারি
বিয়ে করতে আর ট্যাক্স দিতে হবে না: আইন উপদেষ্টা
বৈষম্যবিরোধীদের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দুই গ্রুপের মারামারি,নারীসহ আহত ৭
দেশের এক টুকরো অংশও ভারতকে দখল করতে দেবো না: সীমান্তের বাসিন্দারা
নওগাঁয় বিএনপির দুই নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বেনজীরের মালিকানাধীন সাভানা রিসোর্টে এনবিআরের অভিযান
বিরামপুর সীমান্তে ১২ টি স্বর্ণের বার সহ আটক ১
সমন্বয়ক রাফির ওপর হামলা, থানায় অভিযোগ
ন্যূনতম সংস্কার শেষে নির্বাচন চাই: মির্জা ফখরুল
মার্কিন নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন ১৬ লাখ ভারতীয়!
কোন ভিটামিনের অভাবে মহিলারা খিটখিটে হয়ে যান? পুরুষরা জেনে রাখুন
গুম-খুনে জড়িতরা নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারবে না: বদিউল আলম
রিসোর্টে ঢুকে ৮ যুগলের বিয়ে দিলো গ্রামবাসী; সমালোচনার ঝড়
অশ্লীল ভিডিও বানিয়ে ব্লাকমেইল করে টাকা দাবি, স্কুলছাত্রী গ্রেফতার
ভারত থেকে ৫ হাজার ৭৫ টন চাল কিনল সরকার, কেজি ৫৬ টাকা