শনিবার, ৫ অক্টোবর ২০২৪ | ২০ আশ্বিন ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্রবন্দর প্রধানমন্ত্রীর সঠিক সিদ্ধান্ত: স্পিকার

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেছেন, মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্রবন্দর এমন একটি গেটওয়ে যা বাংলাদেশের মাধ্যমে নেপাল, ভুটানের মতো ল্যান্ডলক রাষ্ট্রগুলোর সঙ্গে সংযোগ রক্ষাকে সহজ করবে। মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্রবন্দর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঠিক নীতিগত সিদ্ধান্ত।

মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) জাতীয় সংসদ ভবনের পার্লামেন্ট এলডি হলে জাপানের সাসাকাওয়া পিস ফাউন্ডেশনের ওশান পলিসি রিসার্চ ইউনিট আয়োজিত ‘বাংলাদেশের প্রথম গভীর সমুদ্রবন্দর: মাতাবাড়ি দ্বারা বঙ্গোপসাগরে নতুন দৃশ্যের সূচনা’ শীর্ষক কর্মশালায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত হয়ে এসব কথা বলেন।

বাংলাদেশ ইন্টারপ্রাইজ ইনস্টিটিউটের প্রেসিডেন্ট হুমায়ুন কবিরের সঞ্চালনায় কর্মশালার মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ওশান পলিসি পিস ফাউন্ডেশনের রিসার্চ ফেলো ইমাদুল ইসলাম এবং গবেষক কামরান রেজা চৌধুরী।

বিশেষ অতিথি হিসেবে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মাসুদ বিন মোমেন, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মেরিটাইম অ্যাফেয়ার্স ইউনিটের সচিব রিয়ার অ্যাডমিরাল (অব.) মো. খুরশেদ আলম, জাপানের সাসাকাওয়া পিস ফাউন্ডেশনের ওশান পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের প্রেসিডেন্ট ড. হাইডে সাকাগুচি, বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত কিমিনোরি ইওয়ামা এবং জাইকা বাংলাদেশের চীফ রিপ্রেজেনটেটিভ তমোহিডে ইচিগুছি কর্মশালায় বক্তব্য রাখেন।

স্পিকার বলেন, মাতাবাড়ি গভীর সমুদ্র বন্দরের মাধ্যমে বাংলাদেশসহ পার্শ্ববর্তী বিভিন্ন রাষ্ট্রের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন ঘটবে। এই সমুদ্রবন্দর জলপথের মাধ্যমে বিভিন্ন রাষ্ট্রের সাথে যোগাযোগ সহজতর করার পাশাপাশি ব্যবসায়িক প্রতিযোগিতা বৃদ্ধিতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে। এই সমুদ্রবন্দর দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশের কাছে বঙ্গোপসাগরের গুরুত্ব তুলে ধরবে। এজন্য মহাসাগরকে ব্যবহারের পাশাপাশি এর টেকসই উন্নয়নের দিকেও মনোযোগী হতে হবে।

Header Ad

এখন থেকে প্রবাসীরা বিমানবন্দরে ভিআইপি মর্যাদা পাবেন: প্রবাসী কল্যাণ উপদেষ্টা

ছবি: সংগৃহীত

প্রবাসী কল্যাণ উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেন, বিদেশে কর্মরত প্রবাসীরা দেশের প্রতিনিধিত্ব করেন এবং বাংলাদেশের পতাকা হিসেবে কাজ করেন। দেশের অর্থনীতিতে তাদের গুরুত্বপূর্ণ অবদান রয়েছে। প্রবাসীদের যথাযথ মূল্যায়ন এবং তাদের ও তাদের পরিবারের কল্যাণের সুরক্ষা নিশ্চিত করা জরুরি। এ ক্ষেত্রে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ড নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।

শনিবার (৫ অক্টোবর) প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের বিজয় একাত্তর মিলনায়তনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে ড. নজরুল এই মন্তব্য করেন। মালয়েশিয়ার শ্রম মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন সোশ্যাল সিকিউরিটি অর্গানাইজেশন (পারকস) এবং প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ডের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওসি) স্বাক্ষর উপলক্ষে এ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।

অনুষ্ঠানে জানানো হয়, ২০২০ সালের ১ জানুয়ারি থেকে মালয়েশিয়া গমনের পর বৈধভাবে কর্মরত সব বাংলাদেশি শ্রমিকদের এফডব্লিউসিএসের আওতায় আনার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এতে বাংলাদেশি কর্মীরা মালয়েশিয়ার নিয়োগকর্তাদের মাধ্যমে পারকসের সঙ্গে নিবন্ধিত হয়ে স্বাস্থ্য সুরক্ষা ও পেশাগত নিরাপত্তাসহ বিভিন্ন সুবিধা পাবেন। এসব সুবিধার মধ্যে রয়েছে মেডিকেল বেনিফিট, অস্থায়ী ও স্থায়ী অক্ষমতা বেনিফিট, নির্ভরশীলদের জন্য বেনিফিট, ফার্নাল বেনিফিট, রেবেলিটেশন সুবিধা, এবং অন্যান্য সুরক্ষা ব্যবস্থা।

অনুষ্ঠানে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. রুহুল আমিনের সভাপতিত্বে ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ডের মহাপরিচালক অতিরিক্ত সচিব মো. হামিদুর রহমান এবং পারকসের পক্ষ থেকে গ্রুপ চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার দাতো শ্রী ড. মোহাম্মদ আজমান বিন মোহাম্মদ সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেন।

এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মহাপরিচালক (কনস্যুলার ও ওয়েলফেয়ার) শাহ মোহাম্মদ তানভীর মনসুর, প্রবাসী কল্যাণ উপদেষ্টার একান্ত সচিব সারোয়ার আলমসহ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।

Header Ad

টাকায় থাকছে না শেখ মুজিবের ছবি, নতুন নকশার প্রস্তাব

ছবি: সংগৃহীত

টাকার নোটে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি পরিবর্তন করে নতুন নকশা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। জানা গেছে, বাংলাদেশ ব্যাংককে ২০, ১০০, ৫০০ ও ১০০০ টাকার নোটের নতুন করে নকশা করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, প্রাথমিকভাবে চারটি নোটের ডিজাইন পরিবর্তন করা হবে। পরে ধাপে ধাপে সব ধরনের ব্যাংক নোটের ডিজাইন পরিবর্তন করা হবে।

এরই অংশ হিসেবে নতুন নোটের জন্য নির্দিষ্ট নকশার প্রস্তাব পাঠাতে বাংলাদেশ ব্যাংককে চিঠি দিয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়। গত ২৯ সেপ্টেম্বর অর্থ বিভাগের ট্রেজারি ও ঋণ ব্যবস্থাপনা অনুবিভাগের উপ-সচিব এলিশ শরমিন স্বাক্ষরিত চিঠি পাঠানো হয়।

চিঠিতে নতুন মুদ্রার নকশা প্রবর্তনের তত্ত্বাবধানকারী বাংলাদেশ ব্যাংকের ‘মুদ্রা ও ডিজাইন অ্যাডভাইজরি কমিটি’র সুপারিশ চাওয়া হয়েছে।

চিঠিতে বলা হয়, ‌‘নতুন ডিজাইন ও বৈশিষ্ট্যের নোট প্রচলনে কী ধরনের ডিজাইন করা সমীচীন হবে তা নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুদ্রা ও ডিজাইন অ্যাডভাইজরি কমিটির সুপারিশ গ্রহণপূর্বক সুনির্দিষ্ট প্রস্তাব দ্রুততম সময়ের মধ্যে অর্থ বিভাগে পাঠানোর জন্য অনুরোধ করা হলো।’

Header Ad

মাঠ কাঁপিয়ে বেড়ানো ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেত্রীরা এখন কোথায়?

ছবি কোলাজ: ঢাকাপ্রকাশ

গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগের জন্য ছিল একটি দু:স্বপ্নের ন্যায়। ছাত্র-জনতার আন্দোলনের চাপে পড়ে প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতা থেকে পদত্যাগ করতে বাধ্য হন শেখ হাসিনা। জনরোষ থেকে বাঁচতে পালিয়ে গিয়ে আশ্রয় নেন ভারতে। এরপর থেকেই আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গ সংগঠনগুলোর নেতা-কর্মীরা গা ঢাকা দিতে শুরু করেন। বিগত দিনে রাজপথ কাঁপানো ছাত্রলীগ নেতাদের অনেকের খোঁজ মিললেও এখনও সন্ধান পাওয়া যাচ্ছে না দাপুটে সব ছাত্রলীগ নেত্রীদের। শুধু তাই নয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতেও নেই আগের মত সক্রিয়।

এছাড়াও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে তাদের নিয়ে ট্রলিং এবং অশ্লীল ছবি ও ভিডিও ছড়িয়ে পড়ার বিষয় নিয়েও এখন পর্যন্ত মুখতে দেখা যায়নি এসব নেত্রীদের কাউকেই। অথচ আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় থাকাকালীন সময় তাদের হুংকার ও দাপটে কেঁপে উঠতো দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজ ক্যাম্পাসগুলো।

সিট বাণিজ্য, সাধারণ শিক্ষার্থীদের হয়রানি এবং চাঁদাবাজির অভিযোগও রয়েছে একসময়ের এসব দাপুটে ছাত্রলীগ নেত্রীদের বিরুদ্ধে। শুধু ক্যাম্পাসের অভ্যন্তরেই সীমাবদ্ধ ছিল না তাদের এসব কার্যক্রম। ক্যাম্পাসের বাহিরেও নিয়ন্ত্রণ ছিল তিলোত্তমা শিকদার, আতিকা বিনতে হোসেইন, কোহিনূর আক্তার রাখি, তামান্না তানজিম তমা, তামান্না জেসমিন রিভা, শারমিন সুলতানা সনিসহ সম্মিলিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন বর্তমান ও সাবেক নেত্রী। সাধারণ ছাত্রীদের অনৈতিক কাজে বাধ্য করারও অভিযোগ রয়েছে এই সব নেত্রীদের বিরুদ্ধে।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে যখন গোটা দেশ উত্তাল সেসময় ছাত্রলীগের তাণ্ডব ছিল চোখে পড়ার মতো। আর সেই আগুনে ঘি ঢালার কাজ করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) রোকেয়া হল শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি আতিকা বিনতে হোসাইন। তিনি বলেছিলেন মাত্র সাত মিনিটেই ঢাকা ক্লিয়ার করবেন। তার এমন হুমকি সামাজিক মাধ্যমগুলোতে রাতারাতি ভাইরাল হয়ে পড়ে। ঘটনার এতোদিন পরেও নেটিজেনদের মনে একটাই প্রশ্ন উঁকি দেয় কোথায় সেই ছাত্রলীগ এইসব নেত্রীরা।

এদিকে গত ১৭ জুলাই ঢাবির ৬ হল রাজনীতি মুক্ত ঘোষণা করা হয়। এর মধ্যে রয়েছে মেয়েদের পাঁচটি ও ছেলেদের একটি হল। রোকেয়া হল ছাত্রলীগের প্রীথা অন্তরা দাস, আতিকা ইসলাম আবিরকে হল থেকে বের করে দেয় সাধারণ শিক্ষার্থীরা। তাদেরকে টেনে হিঁচড়ে হল থেকে বের করে দেওয়ার একটি ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে তুমুল ভাইরাল হয়। এ ঘটনার পর থেকেই সামনে আসতে শুরু করে তাদের একের পর এক অশ্লীল কর্মকাণ্ডের ছবি ও ভিডিও।

নানান সময়ই বিতর্কিত সব মন্তব্য করে আলোচনায় এসেছেন ছাত্রলীগ নেত্রী তিলোত্তমা শিকদার। জানা গেছে, তিনি ১০ বছরেও পার হতে পারেননি অনার্সের গণ্ডি।

গত ১৬ জুলাইয়ের পর থেকেই সাধারণ শিক্ষার্থীদের তোপের মুখে গভীর রাতে বোরখা পরে আবাসিক হল থেকে পালিয়ে যায় বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগের কেন্দীয় নেত্রীরা। প্রায় আড়াই মাস পরেও খোঁজ মিলছে না পালিয়ে যাওয়া এসব নেত্রীদের।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

এখন থেকে প্রবাসীরা বিমানবন্দরে ভিআইপি মর্যাদা পাবেন: প্রবাসী কল্যাণ উপদেষ্টা
টাকায় থাকছে না শেখ মুজিবের ছবি, নতুন নকশার প্রস্তাব
মাঠ কাঁপিয়ে বেড়ানো ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেত্রীরা এখন কোথায়?
নির্বাচনের চেয়ে সংস্কারই বেশি গুরুত্বপূর্ণ: জামায়াত আমির
কারাগারে অসুস্থ সাবেক মন্ত্রী এম এ মান্নান, ভর্তি সিলেট ওসমানী হাসপাতালে
ইসরায়েলি হামলায় হিজবুল্লাহ প্রধান হাশেম সাফিউদ্দিন নিহত
আজ বিশ্ব শিক্ষক দিবস
বিএনপির প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সংলাপ: নির্বাচনী রোডম্যাপসহ একাধিক দাবি
সোহেল রানার নতুন রাজনৈতিক দল ঘোষণা, নাম ‘বাংলাদেশ ইনসাফ পার্টি’
কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের জন্য ফেসবুক নিয়ে এলো নতুন মনিটাইজেশন প্রোগ্রাম
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় ইসরায়েলের হামলা চালানো উচিত: ডোনাল্ড ট্রাম্প
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সংলাপে কোন দল থেকে কারা রয়েছেন
শেখ হাসিনা দেশের বাইরে থেকে উসকানি দিচ্ছেন: রিজভী
এবার লেবাননের মসজিদে হামলা চালাল ইসরায়েল
বিপ্লব ও হারুন কোথায়, জানে না ডিবি
ইয়েমেনে হুতিদের ১৫ স্থাপনায় যুক্তরাষ্টের নৌ ও বিমান হামলা
আট মাসে বজ্রপাতে ১৫২ জন কৃষকের মৃত্যু
রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ
ডিবি কার্যালয়ে কোনো আয়না ঘর-ভাতের হোটেল থাকবে না: মল্লিক
বিরাজনীতিকরণ নয়, দেশে উদার গণতন্ত্র দেখতে চাই: মির্জা ফখরুল