রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৭ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন দ্রুত শুরু করতে পারব : পররাষ্ট্রমন্ত্রী

ছবি: সংগৃহীত

সরকার অতি দ্রুত রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন শুরু করতে পারবে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।

রোববার (২৮ জানুয়ারি) দুপুরে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এক ব্রিফিংয়ে এ কথা বলেন তিনি। এর আগে সকালে চীন ও নেপালের রাষ্ট্রদূত এবং বাংলাদেশে জাতিসংঘের প্রেসিডেন্টের কো-অর্ডিনেটর দেখা করতে আসেন।

তিনি বলেন, মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ পরিস্থিতি কোনো সময় ভালো ছিল না। কখনো একটু ভালো হয়, আবার কখনো একটু খারাপ হয়। এ পরিস্থিতি সবসময় বিরাজমান। আমরা আশা করি, এ পরিস্থিতি সবসময় থাকবে না। আমরা অতি দ্রুত রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন শুরু করতে পারবো। 

হাছান মাহমুদ বলেন, আমরা বাংলাদেশের জনগণ কর্তৃক নির্বাচিত সরকার। আমাদের পররাষ্ট্র নীতি হচ্ছে ‘সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারো সঙ্গে বৈরিতা নয়’। আমাদের সঙ্গে চীন, ভারত, রাশিয়ার যেমন অত্যন্ত চমৎকার সম্পর্ক, আমাদের সঙ্গে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও ইউকের সঙ্গেও চমৎকার সম্পর্ক। আজ সকালে চীনের রাষ্ট্রদূত, বাংলাদেশে জাতিসংঘের প্রেসিডেন্টের কো-অর্ডিনেটর এবং নেপালের রাষ্ট্রদূত আমার সঙ্গে দেখা করেছেন।

বাংলাদেশ থেকে আম আমদানি করতে চায় চীন

চীন প্রসঙ্গে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, চীন আমাদের একটা গুরুত্বপূর্ণ উন্নয়ন সহযোগী। বিশেষ করে আমাদের দেশের বড় বড় ইনফ্রাস্ট্রাকচার ও সেতু নির্মাণে তাদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। নির্বাচনের পরপরই চীনের প্রেসিডেন্ট অভিনন্দন জানিয়েছে। চীনের সঙ্গে আমাদের গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্যিক সহযোগিতা রয়েছে। এই বাণিজ্য এখনও চীনের ফেভারে। চীন থেকে আমরা তিসি আমদানি করি এবং গম রপ্তানি করি। এ বিষয়ে চীনের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে আলাপ করেছি। তারা বাংলাদেশ থেকে পাট, চামড়া, মাংস, সিফুড ও মাছ আরও বেশি আমদানি করতে চায়। এর বাইরে তারা বাংলাদেশ থেকে আম আমদানি করতে চায়।

তিনি আশা প্রকাশ করেন, এ বছরের সেকেন্ড হাফ অর্থাৎ জুলাই মাসের পর থেকে তারা আমদানি করতে পারে। আমরা যেহেতু গম রপ্তানি করি এবং চীন আমাদের বড় একটা মার্কেট, এজন্য শুল্কমুক্ত বাণিজ্যিক সুবিধা নিয়ে আমরা আলাপ-আলোচনার মধ্যে আছি। আমরা যাতে চীনের শুল্কমুক্ত পণ্য প্রবেশের সুবিধা পাই।

হাছান মাহমুদ বলেন, রোহিঙ্গা শরণার্থীরা আমাদের দেশের জন্য একটি বোঝা। আমাদের প্রধানমন্ত্রী মানবিক কারণে ২০১৭ সালে সীমান্ত খুলে দিয়েছিলেন। সেই সময় ওই এলাকার মানুষ তাদের হৃদয়ও খুলে দিয়েছিল। কিন্তু মিয়ানমারের শরণার্থীরা কক্সবাজারে যে এলাকায় আছে, সে এলাকার বাসিন্দারা এখন মাইনরিটি হয়ে গেছে। মিয়ানমারে সব রাইটসহ তাদের প্রত্যাবর্তন একমাত্র সমস্যার সমাধান। এটা নিয়ে অত্যন্ত গুরুত্ব সহকারে আলোচনা হয়েছে। আমরা চীনের সহযোগিতা কামনা করেছি। তারা আমাদের জানিয়েছে, তারা মিয়ানমারের সঙ্গে এনগেজমেন্টের মধ্যে আছে। তারা মিয়ানমারের সঙ্গে আলোচনা করেছে। তারা মিয়ানমারকে বলছে, অন্তত বাংলাদেশ থেকে প্রত্যাবর্তনটা শুরু করার জন্য।

তিনি আশা প্রকাশ করে বলেন, মিয়ানমার হয়ত খুব দ্রুত প্রত্যাবর্তন শুরু করবে।

রোহিঙ্গা ইস্যু যেন ইন্টারন্যাশনাল স্পটলাইট থেকে হারিয়ে না যায়

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ইউএন প্রেসিডেন্ট কো-অর্ডিনেটর আমার সঙ্গে দেখা করেছেন। সেখানে তার সঙ্গে রোহিঙ্গা ইস্যু নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। রোহিঙ্গা ইস্যু যেন ইন্টারন্যাশনাল স্পটলাইট থেকে হারিয়ে না যায়, কারণ ২০১৭-২০ সাল পর্যন্ত রোহিঙ্গা ইস্যু যেভাবে ইন্টারন্যাশনাল স্পটলাইটে ছিল পরে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হলো, গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন শুরু হলো, তখন রোহিঙ্গা ইস্যু ইন্টারন্যাশনাল স্পটলাইট থেকে কিছুটা হলেও দূরে সরে গেছে। এটি যেন না হয়, সেজন্য তার সঙ্গে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। এর বাইরে যেভাবে ইউএন সেক্রেটারি জেনারেল আমাদের প্রধানমন্ত্রীকে অভিনন্দন ব্যক্ত করেছেন, আমার কাছে করেছেন, বিশ্বমণ্ডলে বিভিন্ন জায়গায় করে চলেছেন, সেগুলো সঙ্গে ইউএন হিউম্যান রাইটস অফিসের মাঝে মধ্যে যে বিবৃতিগুলো এসবের সঙ্গে অসামঞ্জস্যপূর্ণ হচ্ছে, সেই বিষয়েও আমি আলোচনা করেছি। কারণ তারা বায়াসড ও রং সোর্স থেকে ইনফরমেশন পায়। তিনি বলেছেন, এ বিষয়টি তিনি দেখবেন।

নেপাল থেকে আরও বেশি জলবিদ্যুৎ আমদানি

হাছান মাহমুদ বলেছেন, নেপাল আমাদের ইমিডিয়েট প্রতিবেশী। তাদের সঙ্গে আমাদের উত্তরে দূরত্ব হচ্ছে মাত্র ৩৫ কিলোমিটার। আমাদের দুই দেশের মধ্যে আরও অর্থনৈতিক সম্পর্ক যেন বিস্তৃত হয়, পিপল টু পিপল কন্ট্রাক্ট যেন আরও বিস্তৃত হয়, সেই বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা হয়েছে। আমরা সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়ে যে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করেছি সেটি হচ্ছে ক্লাইমেট চেঞ্জ এবং এনভারনমেন্ট ইস্যু। ইতোমধ্যে নেপালের সঙ্গে ৪০ মেগাওয়াট ইলেক্ট্রিসিটি আমদানির চুক্তি করেছি। ট্যারিফ নিয়ে আমাদের মধ্যে নেগোশিয়েশন হচ্ছে। আমরা যেন সেখান থেকে আরও বেশি জলবিদ্যুৎ আমদানি করতে পারি, আমাদের ইনভেস্টররা যেন সেখানে ইনভেস্ট করতে পারে– এ বিষয়গুলো নিয়ে আমরা বিস্তারিত আলোচনা করেছি। তিনি আমার কাছে তাদের পররাষ্ট্রমন্ত্রী যে অভিনন্দন জানিয়েছেন, সেটি হস্তান্তর করেছেন। একই সঙ্গে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী যে অভিনন্দন জানিয়েছিলেন, সেটিও আমার কাছে হস্তান্তর করেছেন চীনের রাষ্ট্রদূত।

Header Ad
Header Ad

এক দশক পর ফিরলো ‘আমার দেশ’ পত্রিকা

পুণঃযাত্রায় রবিবার পত্রিকাটির প্রথম সংখ্যা বের হয়। ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় দৈনিক ‘আমার দেশ’ প্রায় এক দশক পর আবার প্রকাশিত হয়েছে। ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের সময় বন্ধ করে দেওয়া হয় এ পত্রিকাটি।

রবিবার (২২ ডিসেম্বর) পত্রিকাটির প্রথম সংখ্যা হাতে পেয়েছেন পাঠকরা। সাপ্লিমেন্টসহ ৪৮ পৃষ্ঠার এই কাগজ ভোর থেকে পাঠকের হাতে পৌঁছাতে শুরু করে।

বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলে ২০০৪ সালে বাজারে আসে ‘আমার দেশ’। পরে আওয়ামী লীগ সরকারের রোষানলে পড়ে পত্রিকাটি ২০১৩ সালে বন্ধ হয়ে যায়। এর আগে, ২০১০ সালের জুনেও ১০ দিনের জন্য পত্রিকাটি বন্ধ করে দিয়েছিল শেখ হাসিনার সরকার।

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে গত আগস্টে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হলে প্রায় দেড় মাস পর সাড়ে পাঁচ বছরের নির্বাসিত জীবন কাটিয়ে পত্রিকাটির সম্পাদক ও প্রকাশক মাহমুদুর রহমান দেশে ফেরেন। তার নেতৃত্বে কারওয়ান বাজারের নতুন কার্যালয় থেকে এখন আবার ‘আমার দেশ’ পত্রিকা বেরুচ্ছে।

মাহমুদুর রহমান সংবাদমাধ্যমকে বলেন, “শূন্য থেকে শুরু করে দুই মাসের মধ্যে জাতীয় পত্রিকা বের করা প্রায় অসম্ভব ছিল। পুনঃপ্রকাশের এই নতুন যাত্রায় পত্রিকাটি জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী কাজ করবে। পত্রিকাটি সঠিক খবর তুলে ধরার চেষ্টা করবে। মতপ্রকাশের জন্য আওয়াজ তুলবে ‘আমার দেশ’। ”

উল্লেখ্য, ২০১৩ সালের এপ্রিলে পত্রিকাটির সম্পাদক মাহমুদুর রহমানকে তার কার্যালয় থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এরপর থেকে ‘আমার দেশ’র প্রকাশনা বন্ধ করে দেওয়া হয়।

Header Ad
Header Ad

৩০০ মিলিয়ন ডলার পাচার: হাসিনা ও জয়ের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু দুদকের

হাসিনা ও জয়। ছবি: সংগৃহীত

নিউইয়র্ক ও লন্ডনে ৩০০ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং তার ছেলে সজিব ওয়াজেদ জয়ের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করেছে দুদক।

রোববার (২২ ডিসেম্বর) সকালে দুদক সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

তাদের বিরুদ্ধে গত ১৫ বছরে বিভিন্ন মেগা প্রকল্পে দুর্নীতির অভিযোগ আনা হয়েছে। অনুসন্ধানে পাঁচ সদস্যের টিম গঠন করেছে দুদক। শেখ হাসিনা, শেখ রেহানা ও জয়সহ তাদের পরিবারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান চলাকালে ব্যাংক হিসাব-সম্পদ জব্দ বা ক্রোক করতে পারবে এই কমিটি।

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুকেন্দ্র থেকে ৫৯ হাজার কোটি টাকা’সহ বিভিন্ন প্রকল্পে ওঠা ৮০ হাজার কোটি টাকা পাচারের অভিযোগ উঠেছে তাদের বিরুদ্ধে। এছাড়া, আশ্রয়ণসহ ৮টি প্রকল্পে দুর্নীতির তথ্য আমলে নিয়েছে দুদক।

গত ৩ সেপ্টেম্বর, শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের এসব দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধানের নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট দায়ের করেন এনডিএম চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজ। শুনানি নিয়ে এসব অভিযোগ অনুসন্ধানে দুদকের নিষ্ক্রিয়তা কেনো অবৈধ ঘোষণা করা হবে না?– তা জানতে চেয়ে গত ১৫ ডিসেম্বর রুল জারি করেন হাইকোর্ট।

Header Ad
Header Ad

ইয়েমেনে হুথিদের লক্ষ্যবস্তুতে মার্কিন বিমান হামলা

ছবি: সংগৃহীত

যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনী জানিয়েছে যে তারা ইয়েমেনের রাজধানী সানায় একটি ক্ষেপণাস্ত্র সংরক্ষণাগার এবং ইরান-সমর্থিত হুথি বিদ্রোহীদের সামরিক স্থাপনাগুলোতে একাধিক বিমান হামলা চালিয়েছে।

শনিবার (২১ ডিসেম্বর) যুক্তরাষ্ট্রের সেন্ট্রাল কমান্ড (সেন্টকম) সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের পোস্টে জানায়, তারা একাধিক হুথি ড্রোন এবং লোহিত সাগরের ওপর একটি অ্যান্টি-শিপ ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্রকেও লক্ষ্যবস্তু করেছে।

সেন্টকম আরও জানায়, তাদের একটি যুদ্ধবিমান লোহিত সাগরের ওপর ভূপাতিত হয়েছে। এতে থাকা দুই ক্রু সদস্য নিরাপদে বের হতে সক্ষম হলেও একজন সামান্য আঘাত পেয়েছেন।

এক বিবৃতিতে সেন্টকম জানায়, এই হামলার লক্ষ্য ছিল হুথিদের অপারেশনগুলোকে দুর্বল করা।

যুক্তরাষ্ট্রের দাবি, তারা এফ/এ-১৮ এবং অন্যান্য নৌ ও বিমান বাহিনীর সম্পদ ব্যবহার করে হুথিদের একাধিক ড্রোন এবং একটি অ্যান্টি-শিপ ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্রকে ধ্বংস করেছে।

এর কয়েক ঘণ্টা পরে সেন্ট্রাল কমান্ড দ্বিতীয় বিবৃতি প্রকাশ করে জানায়, লোহিত সাগরের ওপর ভুলবশত ইউএসএস হ্যারি এস ট্রুম্যান থেকে উড্ডয়নরত একটি এফ/এ-১৮ বিমান লক্ষ্যবস্তু করলে সেটি ভূপাতিত হয়। তবে ভূপাতিত হওয়া বিমানটি ইয়েমেন অপারেশনে জড়িত ছিল কি না, তা স্পষ্ট নয়।

এই আক্রমণটি এমন সময় ঘটলো যখন হুথিরা ইসরায়েলের দিকে একটি ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে। ওই ক্ষেপণাস্ত্র তেল আবিবের একটি পার্কে আঘাত হেনেছে। এতে অন্তত ১৬ জন আহত হয়েছে।

হুথিদের এক মুখপাত্র জানায়, দলটি একটি হাইপারসনিক ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করে ইসরায়েলি সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হেনেছে।

এই সপ্তাহের শুরুতে হুথিদের সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে ইসরায়েল সিরিজ হামলা চালায়। হামলাগুলো ইয়েমেনের রাজধানী সানায় অবস্থিত বন্দর এবং জ্বালানি অবকাঠামোগুলোতে আঘাত হানে।

হুথি-পরিচালিত আল-মাসিরাহ টিভি জানিয়েছে, এই হামলায় সালিফ বন্দর ও রাস ইসা টার্মিনালে নয়জন নিহত হয়েছে। গাজা যুদ্ধ শেষ না হওয়া পর্যন্ত আক্রমণ চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছে হুথিরা।

গত বছরের নভেম্বর থেকে হুথিদের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় লোহিত সাগরে দুটি জাহাজ ডুবে গেছে এবং আরও কয়েকটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

হুথিদের দাবি, তারা কেবল ইসরায়েল, যুক্তরাষ্ট্র বা যুক্তরাজ্যের সঙ্গে সম্পর্কিত জাহাজগুলোকে লক্ষ্যবস্তু করছে।

যুক্তরাষ্ট্র জানিয়েছে, তাদের সর্বশেষ হামলা নিজেদের এবং তাদের মিত্রদের রক্ষা করার প্রতিশ্রুতির অংশ।

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

এক দশক পর ফিরলো ‘আমার দেশ’ পত্রিকা
৩০০ মিলিয়ন ডলার পাচার: হাসিনা ও জয়ের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু দুদকের
ইয়েমেনে হুথিদের লক্ষ্যবস্তুতে মার্কিন বিমান হামলা
লোকসানের মিথ্যা গল্প শোনাচ্ছে ব্রিডার ফার্মগুলো
একজন ঢাকা অন্যজন কলকাতায় সংসার ভাঙছে মিথিলার
আইনজীবী আলিফ হত্যা: তদন্ত কমিটির সব সদস্যের পদত্যাগ
যে কোন সময় বাংলাদেশের পাশে নতুন দেশ
গাজীপুরে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ হয়ে আওয়ামী লীগ নেতার স্ত্রীর মৃত্যু
বাংলাদেশে ইসলামি চরমপন্থা আসবে না: ড. ইউনূস
  সংকট কাটছে, মেট্রোর যাত্রীদের সুখবর দিল ডিএমটিসিএল
ভারতের বিপক্ষে ১১৮ রান করলেই এশিয়া কাপ ঘরে উঠবে বাংলাদেশ
বিরামপুরে শীতার্তদের মাঝে কম্বল বিতরণ
টাঙ্গাইলে আ.লীগ নেতা ও ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল আলীম আটক
শেখ হাসিনা নিজ হাতে তার বাবাকে দ্বিতীয়বার হত্যা করেছে: গয়েশ্বর
চুয়াডাঙ্গায় অবৈধ যানবাহন বন্ধ না হলে গণপরিবহন বন্ধের ঘোষণা
জুমার দিনে ফিলিস্তিনের মসজিদে আগুন দিল ইসরায়েলিরা
গাইবান্ধায় বিএনপি-জামায়াত সংঘর্ষ, আহত অন্তত ১০
আশ্বস্ত করছি বাংলাদেশে জঙ্গিবাদ মাথাচাড়া দেবে না: প্রধান উপদেষ্টা
সত্যি কি থাপ্পড় মেরেছিলেন শাহরুখ, ৯ বছর পর মুখ খুললেন হানি সিং
মেয়ে থেকে ছেলেতে রূপান্তর, বগুড়ার শ্রাবণী এখন শ্রাবণ