শনিবার, ৫ অক্টোবর ২০২৪ | ২০ আশ্বিন ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

এবারের মন্ত্রিসভায় প্রবীণতম আবদুস সালাম, কনিষ্ঠতম মহিবুল হাসান

আবদুস সালাম ও মহিবুল হাসান চৌধুরী। ছবি: সংগৃহীত

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মধ্য দিয়ে টানা চতুর্থবারের মতো সরকার গঠন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। গত বৃহস্পতিবার (১১ জানুয়ারি) শপথ গ্রহণের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিক আত্মপ্রকাশ করে ৩৭ সদস্যের নতুন মন্ত্রিসভা। বরাবরের মতো এবারের মন্ত্রিসভায়ও প্রধান্য দেওয়া হয়েছে প্রবীণদের।

নতুন মন্ত্রিসভার গড় বয়স প্রায় ৬৬ বছর; যেখানে অভিজ্ঞদের ভীড়ে সবচেয়ে তরুণ সদস্য শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল। আগের বার একই মন্ত্রণালয়ে উপমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন তিনি। মন্ত্রিসভায় প্রবীণতম সদস্য হিসেবে স্থান পেয়েছেন তার চেয়ে দ্বিগুণ বয়সী মেজর জেনারেল (অব.) আবদুস সালাম। ৮২ বছর বয়সে প্রথমবার মন্ত্রিসভায় ডাক পেয়েই দায়িত্ব পেয়েছেন পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের।

হলফনামায় দেওয়া তথ্য এবং সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট ঘেঁটে মন্ত্রীদের বয়সের এই হিসাব বের করা হয়েছে। বিদায়ী মন্ত্রিসভার সদস্যদের গড় বয়স ছিল ৬০ বছর। অর্থাৎ, গতবারের চেয়ে আরও অভিজ্ঞ ও প্রবীণদের নিয়ে গঠিত হয়েছে এবারের মন্ত্রিসভা।

এবারের মন্ত্রিসভায় ৮০ বছরের বেশি বয়সী সদস্য আছেন আরও একজন। তিনি আবুল হাসান মাহমুদ আলী। ৮১ বছর বয়সী এই রাজনীতিক এবার দায়িত্ব নিয়েছেন অর্থ মন্ত্রণালয়ের। এর আগে দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত মন্ত্রিসভায় পররাষ্ট্রমন্ত্রী ছিলেন। তার আগে ভার সামলেছেন ত্রাণ ও দূর্যোগ মন্ত্রণালয়ের। বিদায়ী মন্ত্রিসভায় জ্যেষ্ঠ সদস্য ছিলেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক।

প্রধানমন্ত্রীর পাশাপাশি এবার মন্ত্রিসভায় ২৬ জন পূর্ণমন্ত্রী এবং ১১ জন প্রতিমন্ত্রী আছেন, যেখানে ৭০ থেকে ৮০ বছর বয়সী সদস্য ১৫ জন। এ তালিকায় আছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা (৭৭), মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক (৭৭), সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের (৭৪), শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন (৭৩), স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল (৭৩), বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী মুহাম্মদ ফারুক খান (৭২), খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার (৭৩), ভূমিমন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দ (৭৯), বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানক (৭০), মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী মো. আবদুর রহমান (৭০), কৃষিমন্ত্রী আব্দুস শহীদ (৭৬), বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিমন্ত্রী ইয়াফেস ওসমান (৭৭), স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণমন্ত্রী সামন্ত লাল সেন (৭৫), রেলপথমন্ত্রী মো. জিল্লুল হাকিম (৭০) এবং পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক (৭৩)।

মন্ত্রিসভায় ৬০ থেকে ৬৯ বছর বয়সী সদস্য ১১ জন। তারা হলেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক (৬৮), স্থানীয় সরকারমন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম (৬৮), পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোহাম্মদ হাছান মাহমুদ (৬০), ধর্মমন্ত্রী ফরিদুল হক খান (৬৮), গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী (৬৯), যুব ও ক্রীড়ামন্ত্রী নাজমুল হাসান (৬২), পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী (৬২), মহিলা ও শিশুবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী সিমিন হোসেন রিমি (৬২), পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা (৬০), দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মো. মহিববুর রহমান (৬৭) এবং প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী শফিকুর রহমান চৌধুরী (৬৬)।

এরপর ৫০ থেকে ৫৯ বছর বয়সী সদস্য পাঁচজন। তারা হলেন সমাজকল্যাণমন্ত্রী দীপু মনি (৫৮), জনপ্রশাসনমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন (৫১), বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ (৫৯), নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী (৫৪) এবং বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম (৫৪)।

আর ৪০ থেকে ৪৯ বছর বয়সী সদস্য চারজন, যাদের মধ্যে পূর্ণমন্ত্রী কেবল শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল ( ৪১)। এছাড়া আছেন টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক (৪৩), তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত (৪৬) এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী রুমানা আলী (৪৮)।

এবারের মন্ত্রিসভায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ নারী সদস্য আছেন চারজন। প্রধানমন্ত্রী ছাড়া অন্যরা হলেন দীপু মনি, সিমিন হোসেন রিমি ও রুমানা আলী। সংখ্যা লঘু সম্প্রদায়ের মধ্যে আছেন সাধন চন্দ্র মজুমদার, নারায়ণ চন্দ্র চন্দ, সামন্ত লাল সেন ও কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা।

মন্ত্রিসভায় যুব নেতৃত্বের কম উপস্থিতির দিকটি তুলে ধরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পপুলেশন সায়েন্সেস বিভাগের অধ্যাপক মোহাম্মদ মঈনুল ইসলাম বলেন, আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহারে কর্মসংস্থানকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে এবং স্মার্ট বাংলাদেশের কথা বলা হয়েছে। সেখানে যুব নেতৃত্ব আরও আসতে পারত। প্রতিনিধিত্বশীল ও গুরুত্বপূর্ণ জায়গাগুলোতে বয়স কাঠামোর বণ্টন দেখা যায় না। এটা শুধু মন্ত্রিসভাতেই না, রাজনৈতিক দলগুলোতেও একই অবস্থা। গুরুত্বপূর্ণ পদে যুব প্রতিনিধি এখনো বেশ কম। প্রবীণ ব্যক্তিরা নানা বিষয়ে অভিজ্ঞ হলেও বর্তমান এই সময়ে যুবাদের প্রয়োজন ও চাহিদা বোঝার ক্ষেত্রে তাদের ঘাটতি থাকতে পারে।

Header Ad

রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ

ছবি: সংগৃহীত

রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের সাথে সাক্ষাৎ করেছেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান।

শনিবার (৫ অক্টোবর) সকালে বঙ্গভবনে গিয়ে তিনি সাক্ষাৎ করেছেন। রাষ্ট্রপতির প্রেস উইংয়ের পাঠানো এক বার্তায় এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

সাক্ষাৎকালে সেনাপ্রধান বাহিনীর সার্বিক কার্যক্রম সম্পর্কে রাষ্ট্রপতিকে অবহিত করেন। সেনাপ্রধান জানান, বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তার জন্য দেশব্যাপী সেনাবাহিনীর ইউনিটসমূহ কাজ করে যাচ্ছে।

রাষ্ট্রপতি বলেন, সেনাবাহিনী দেশের মানুষের কল্যাণে এবং জান-মালের নিরাপত্তা প্রদানে প্রশংসনীয় ভূমিকা পালন করছে। তিনি আশা প্রকাশ করেন যে, ভবিষ্যতেও প্রাকৃতিক দুর্যোগসহ দেশ ও জনগণের যে কোনো প্রয়োজনে সেনাবাহিনী জনগণের পাশে থাকবে।

Header Ad

ডিবি কার্যালয়ে কোনো আয়না ঘর-ভাতের হোটেল থাকবে না: মল্লিক

বক্তব্য রাখছেন রেজাউল করিম মল্লিক। ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা শাখার অতিরিক্ত কমিশনার রেজাউল করিম মল্লিক বলেছেন, ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ কার্যালয়ে থাকবে না আর কোনো আয়না ঘর। ডিবি অফিসের কলঙ্কিত অধ্যায় শেষ করে পূর্ণপবিত্র-পরিষ্কার করা হবে, যেখানে মানুষ ন্যায় বিচার পাবে। থাকবে না কোনো ভাতের হোটেল।

শনিবার (৫ অক্টোবর) দুপুরে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক মিট দ্য প্রেস অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

রেজাউল করিম মল্লিক বলেন, বাংলাদেশ পুলিশের অত্যন্ত সংকটকালে আমি ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের ডিবি প্রধান হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছি। এজন্য আমি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা, আইজিপি এবং ডিএমপি কমিশনারকে কৃতজ্ঞতা জানাই।

তিনি আরও বলেন, বিগত সময়ে উচ্চাভিলাসী কিছু পুলিশ কর্মকর্তা সমগ্র পুলিশ বাহিনীকে জনগণের মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে দেয়। এর ফলে ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থান ও বিগত সরকারের পতনকে ঘিরে সংঘর্ষ-সহিংসতায় পুলিশের মনোবল ভেঙে পড়ে। এই ধরনের ভয়াবহ বিপর্যয়ের সম্মুখে পুলিশ বাহিনী কখনো দাঁড়ায়নি। এমন পরিস্থিতিতে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার নেতৃত্বে আইজিপি ও পুলিশর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের কর্মতৎপরতায় ডিএমপির সব থানা ও ডিবির কার্যক্রম পুরোদমে সচল হয়েছে।

ডিবি প্রধান বলেন, আমি স্পষ্টভাবে বলতে চাই, ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা আফিসে আর কোনো আয়নাঘর থাকবে না। ডিবির কলঙ্কিত অধ্যায় শেষ করে সেটিকে পবিত্র করা হবে, যেখানে মানুষ ন্যায় বিচার পাবে। সেখানে কোনো নায়ক-নায়িকা বা সেলিব্রেটিদের সময় কাটানোর জায়গা হবে না। থাকবে না কোনো ভাতের হোটেল। আসামি যেই হোক না কেন, সে বিচার পাবে। গ্রেফতারকৃত আসামিদেরও নির্যাতন করা হবে না। ডিবি অফিসের নাম শুনে আর যেনো কেউ আতঙ্কিত না হয়, শুধু আসামিরাই যেনো ভয় পায়।

অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার বলেন, আমি যতদিন ডিবি প্রধানের দায়িত্ব পালন করবো, ততদিন ন্যায়-নীতি, পেশাদারিত্ব ও সত্যতার মধ্য দিয়ে দায়িত্ব পালনের চেষ্টা করবো। যারা ভুক্তভোগী ও অসহায় তাদের কথা শুনবো। তাদের কিভাবে আইনগত সহযোগিতা করা যায় সেটি দেখবো। ডিবিকে মানুষের আস্থা ও ভালোবাসার স্থান হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই। নতুন স্বাধীন বাংলাদেশে ডিবি অফিস অফিস হবে ভুক্তভোগীদের ভরসাস্থল।

আমি আপনাদের নিশ্চয়তা দিচ্ছি, ডিবির কোনো সদস্য যদি কোন ধরনের অনৈতিক ও অপেশাদার কর্মকাণ্ডের সাথে যুক্ত হয় তাদেরও বিন্দুমাত্র ছাড় দেওয়া হবে না বলেও জানান এই কর্মকর্তা।

রাজধানীবাসীর উদ্দেশে তিনি বলেন, কয়েকদিন পরে হিন্দু সম্প্রদায়ের শারদীয় দুর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হবে। ৮ অক্টোবর থেকে ১৩ অক্টোবর পর্যন্ত। পূজা উপলক্ষে সবাইকে শারদীয় অগ্রীম শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। দুর্গাপূজা উপলক্ষে সারাদেশের মতো ঢাকা মেট্রোপলিটন এলাকায়ও নিশ্চিদ্র নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। ঢাকা শহরের প্রতিটি পূজা মন্ডপে নিরাপত্তা ও পূজার উৎসবে পুলিশের পাশাপাশি ডিবির টিম সাদা পোশাকে দায়িত্ব পালন করবে। আপনাদের (নগরবাসী) প্রতি আমার বিনীত অনুরোধ, কোনো ধরনের অপরাধমূলক কাজে কেউ যেনো অংশগ্রহণ না করেন। সবাই আইন ও বিধি মেনে চলবেন। ডিবি সব সময় আপনাদের পাশে আছে। আমাদের ওপর আস্থা রাখুন।

Header Ad

বিরাজনীতিকরণ নয়, দেশে উদার গণতন্ত্র দেখতে চাই: মির্জা ফখরুল

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারকে সময় দিচ্ছি, সময় দিবো। কিন্তু কতদিন? আমরা সেই পর্যন্ত সময় দিবো, যতদিনে যৌক্তিকভাবে সুষ্ঠু নির্বাচন করা যাবে। বিরাজনীতিকরণ দেখতে চাই না। মাইনাস টু দেখতে চাই না। জঙ্গিবাদ দেখতে চাই না। উদার গণতন্ত্র দেখতে চাই।

শনিবার (৫ অক্টোবর) রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউটে আয়োজিত শিক্ষক সমাবেশে এ হুঁশিয়ারি দেন বিএনপি মহাসচিব। এমন এক সময় তিনি এই হুঁশিয়ারি দিলেন যার কয়েক ঘণ্টা পর দলটি প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে বসতে যাচ্ছে।

তিনি বলেন, আবারো ওয়ান ইলেভেনের মতো মাইনাস টু ফর্মুলা দেখতে চায় না বিএনপি। আমরা গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র বিনির্মাণ করতে চাই।

মৌলবাদ বা বিরাজনীতিকরণের রাজনীতি বিএনপি বিশ্বাস করে না দাবি করেন দলটির শীর্ষ এই নেতা।

তবে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রতি সমর্থন রয়েছে জানিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, ছাত্র জনতার রক্তের বিনিময়ে সাময়িক বিজয় এসেছে। এ বিজয় ধরে রাখতে না পারলে সবই ব্যর্থ হবে। প্রয়োজনে রাজপথে আবারো আন্দোলন করা হবে।

বিগত সরকারের সমালোচনা করতে গিয়ে ফখরুল বলেন, নানা চক্রান্তের বেড়াজালে শিক্ষা ব্যবস্থাকে আওয়ামী লীগ ধ্বংস করেছে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ
ডিবি কার্যালয়ে কোনো আয়না ঘর-ভাতের হোটেল থাকবে না: মল্লিক
বিরাজনীতিকরণ নয়, দেশে উদার গণতন্ত্র দেখতে চাই: মির্জা ফখরুল
এক সপ্তাহে তেলের দাম বেড়েছে ৯ শতাংশ
হিজবুল্লাহর ক্ষেপণাস্ত্র হামলার মুখে বাড়ি ছেড়ে পালালেন নেতানিয়াহু!
৫ বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস, পাহাড় ধসের শঙ্কা
বন্যার পানিতে মায়ের লাশের সঙ্গে ভেসে এল শিশু
এক মাঘে শীত যায় না, গুনে ‍গুনে হিসাব নেওয়া হবে- শেখ হাসিনার নতুন ফোনালাপ ফাঁস
সচিবালয়ের তিন তলা থেকে লাফ দিলেন স্পিকার ও তিন এমপি
আবারও চট্টগ্রাম বন্দরে তেলবাহী জাহাজে আগুন, নিহত ১
সাবেক রাষ্ট্রপতি বদরুদ্দোজা চৌধুরী মারা গেছেন
টাঙ্গাইলে অনলাইন জুয়া নিয়ে সালিশি বৈঠকে যুবক খুন, আহত ৬
পাকিস্তান সফরে যাচ্ছেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর
সফর শেষে ঢাকা ছাড়লেন মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী
চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে ঝরনায় ডুবে দুই পর্যটকের মৃত্যু
গোবিন্দগঞ্জের সাবেক এমপি আবুল কালাম আজাদ সহ ৪৯ জনের বিরুদ্ধে মামলা
শেখ হাসিনার পরিণতি থেকে আমাদের যেন শিক্ষা হয়: জামায়াতের আমির
আটকে থাকা ১৮ হাজার শ্রমিকের বিষয়ে সহায়তার আশ্বাস দিলেন মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী
সাবেক খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র ৭ দিনের রিমান্ডে
ভূঞাপুরে পানি নিষ্কাশনের অভাবে বিভিন্ন এলাকায় বৃষ্টির পানি, চরম ভোগান্তিতে পৌরবাসী