শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪ | ১৩ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

রাজনৈতিক দলের সভা-সমাবেশ করা নিয়ে যে সমাধান দিলেন ইসি

সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাব দিচ্ছেন নির্বাচন কমিশনার (ইসি) মো. আলমগীর। ছবি: সংগৃহীত

আমাদের আইনে আছে নির্বাচন বিরোধী কোনো কাজ করা যাবে না। এমনটাই জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার (ইসি) মো. আলমগীর। তিনি বলেন, আইনে আছে কেউ যদি ভোটে বাধা দেয়, হুমকি দেয়, ভয় দেখায় তাহলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ব্যবস্থা নেবে। আমি আবারও বলছি একই কথা কেউ যদি শান্তি সমাবেশ করে তবে রাষ্ট্রের প্রচলিত নিয়মে করতে পারবে। শান্তিপূর্ণ সমাবেশ কর্মসূচি রাজনৈতিক দল অবশই করতে পারবে, বাধা নেই।

বুধবার (১৩ ডিসেম্বর) আগারগাঁও নির্বাচন কমিশন (ইসি) ভবনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।

মো. আলমগীর বলেন, বিএনপির মতো রাজনৈতিক দলের অধিকার ক্ষুণ্ণ হলো কি না, জানতে চাইলে ইসি বলেন, শুধু বিএনপি না, যে কোনো রাজনৈতিক দল যদি বলে তারা ভোটে অংশ নেবে না, অথবা ভোটারদের বলতে পারে আপনারা ভোট দিতে আসবেন না। সেই ব্যাপারে আমাদের কোনো কথা নেই। তবে যদি কেউ কোনো সন্ত্রাসীমূলক কাজ করে, জ্বালাও পোড়াও করে, রেললাইন কেটে দেয় এ ধরনের কাজ করে তবে এটা করতে দেওয়া যাবে না।

তিনি বলেন, নির্বাচনী একটা আচরণবিধি আছে বা আইন আছে। সেটা হলো নির্বাচনী কাজে কেউ যদি বাধা দেয় তাহলে আমাদের আইন অনুযায়ী এটা অপরাধ। সেই পরিপ্রেক্ষিতেই স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে চিঠি দিয়েছি যাতে নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশ থাকে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ থাকে। কেউ যদি ভোট বিরোধী কোনো শোডাউন বা কর্মসূচি দিয়ে থাকে তবে এটা করা যাবে না।

সমাধানের বিষয়ে ইসি মো. আলমগীর বলেন, সমাবেশ করার পারমিশন দেবে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, এটা আমাদের বিষয় না। আমাদের বিষয় হলো নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করে এ রকম কোনো কাজ করা যাবে না। আপনি যদি বলেন ভোট দিতে যাবেন না আপনার খবর আছে, এ রকম কাজ করা যাবে না।

Header Ad
Header Ad

১৭ বছর নয়, ১৮ বছরই সবার কাছে গ্রহণযোগ্য: মির্জা ফখরুল  

জাতীয় প্রেস ক্লাবে এক আলোচনা সভায় মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ছবি: সংগৃহীত

ভোটার হওয়ার বয়স ১৭ বছর হওয়া উচিত প্রধান উপদেষ্টার এমন বক্তব্যের প্রসঙ্গ টেনে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, এখন তাহলে আবার নতুন করে ভোটার তালিকা করতে হবে। আপনি প্রধান উপদেষ্টা, প্রথমেই বলে দিচ্ছেন, ভোটারের বয়স ১৭ হলে ভালো হয়। আপনি যখন বলছেন, তখন নির্বাচন কমিশনের ওপর চাপ সৃষ্টি হয়। এটা ইলেকশন কমিশনের কাজ, তাদের উপর ছেড়ে দিন। ১৮ বছর তো আছে, সবার কাছে গ্রহণযোগ্য।

শনিবার (২৮ ডিসেম্বর) জাতীয় প্রেস ক্লাবে এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

দলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা, স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষা ও ২৪-এর ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের চেতনায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ করে সব ষড়যন্ত্র প্রতিহত করার শীর্ষক এ আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। আলোচনায় সভাপতিত্ব করেন জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টির (জাগপা) সভাপতি খন্দকার লুৎফর রহমান।

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সমালোচনা করে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘মানুষের ধারণা সরকার ইচ্ছাকৃতভাবে নির্বাচনকে বিলম্বিত করছে।’ তাদের মনে ধারণা সৃষ্টি হচ্ছে, কেন যেন এই সরকার ইচ্ছাকৃতভাবে নির্বাচন প্রক্রিয়াকে বিলম্বিত করছে।

ভোটার হওয়ার বয়স ১৭ বছর হওয়া উচিত প্রধান উপদেষ্টার এমন বক্তব্যের প্রসঙ্গ টেনে মির্জা ফখরুল বলেন, এখন তাহলে আবার নতুন করে ভোটার তালিকা করতে হবে। আপনি প্রধান উপদেষ্টা, প্রথমেই বলে দিচ্ছেন, ভোটারের বয়স ১৭ হলে ভালো হয়। আপনি যখন বলছেন, তখন নির্বাচন কমিশনের ওপর চাপ সৃষ্টি হয়। এটা ইলেকশন কমিশনের কাজ, তাদের উপর ছেড়ে দিন। ১৮ বছর তো আছে, সবার কাছে গ্রহণযোগ্য। যদি কমাতে চান, সেটা ইলেকশন কমিশন প্রস্তাব করুক। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কথা বলেন। এভাবে না বলে স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে কথা বলে এ বিষয়টা আনা উচিত ছিল, এটা ভালো হতো। তাহলে কোনো বিতর্কের সৃষ্টি হতো না। মানুষের মনে এখন বেশি করে আশঙ্কা তৈরি হবে, এটা করতে গিয়ে আরও সময় যাবে, কালক্ষেপণ হবে। মানুষের মনে ধারণা তৈরি হচ্ছে, আমার না।

ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগ অত্যন্ত সুপরিকল্পিতভাবে ও সচেতনভাবে দ্বিতীয়বারের মতো গণতন্ত্রকে হত্যা করে একদলীয় শাসনব্যবস্থা প্রবর্তন করতে চেয়েছিল জানিয়ে তিনি বলেন, এই আওয়ামী লীগ তো, সেই আওয়ামী লীগ। যার নেতা ছিল শেখ মুজিবুর রহমান। যিনি স্বাধীনতার পর বাংলাদেশকে গঠন করবার নাম করে দেশটাকে দুর্নীতির আখড়ায় পরিণত করেছিল। এ সময় আওয়ামী লীগের শাসনের ও দুর্ভিক্ষের কথা তুলে ধরেন বিএনপির মহাসচিব। তিনি বলেন, দুর্ভিক্ষ ও দুঃশাসন সময়টা তৈরি করেছিল আওয়ামী লীগ আর নেতৃত্বে ছিলেন শেখ মুজিব। আওয়ামী লীগ গণতন্ত্রকে কখনোই বিশ্বাস করত না, মুখে গণতন্ত্রের কথা বলত। গুম করে হত্যা ও বিনা বিচারে হত্যা করার প্রথা প্রথম শেখ মুজিবের আমলে শুরু হয়েছে।

আমরা সংস্কার চাই, বেশি চাই। তবে দীর্ঘকাল অনির্বাচিত সরকারের হাতে ক্ষমতা থাকা উচিত নয় বলে মন্তব্য করেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। দেশের সংকট বাড়ছে জানিয়ে তিনি বলেন, সাধারণ মানুষের দুর্ভোগ আরও বেড়েছে। দ্রব্যমূল্য এত পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়েছে, সাধারণ মানুষ চালসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কিনতে পারছে না।

বিএনপির এই নেতা বলেন, সংস্কার কোনো নতুন ধারণা নয়, কেউ যদি দাবি করে আমরা (এখন যারা সংস্কার নিয়ে কথা বলছেন) সংস্কার দফা নিয়ে আসছি, এটা ভুল। সংস্কার একটি চলমান প্রক্রিয়া। সেজন্য তো নির্বাচন বন্ধ হয়ে থাকতে পারে না। দিনের পর দিন একটি অনির্বাচিত সরকারের হাতে দেশ চালাতে দিতে পারি না।

সংস্কার প্রসঙ্গ টেনে মির্জা ফখরুল আরও বলেন, সংস্কার চলছে, আমরা বলছি সংস্কার চলুক, সংস্কারের জন্য ছয়টি কমিশন করেছে সরকার, কাজ করছেন, কিন্তু তারা (সরকার) কাদের সঙ্গে কাজ করছে।

যারা সংস্কার নিয়ে কাজ করছেন তাদের উদ্দেশ করে তিনি বলেন, একইসঙ্গে জনগণের কাছে যান, তারা কি চায় জানুন। এ সময় তিনি রাজনীতির দার্শনিক লেলিনের একটি প্রবাদ তুলে ধরেন, ‘দেশে যখন সংকট সৃষ্টি হবে, জনগণের কাছে যাও, জনগণ কি চায় না চায়, সে কথা বোঝো, বোঝার চেষ্টা করো। ফিরে এসে সেটি নিয়ে কাজ কর।’ আমরা এই অভিজ্ঞতাগুলোকে সরকারের কাজে লাগাতে বলেছি। সংস্কার করেন আমাদের কোনো আপত্তি নেই। দেশে যে অস্থিতিশীলতা অনেকটাই কমে যাবে যদি একটি নির্বাচিত সরকার থাকে। কারণ নির্বাচিত সরকারের পিছনে জনগণ থাকে।

সরকারকে উদ্দেশ করে তিনি বলেন, অনেক উপদেষ্টা রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়ছেন, তারা রাজনীতিবিদদের মতো বক্তৃতা দিচ্ছেন কটাক্ষ করে। রাজনৈতিক দল আপনাদের প্রতিপক্ষ নয়, তারা আপনাদের সহযোগিতা করছে, করে যাচ্ছে। আপনারাই রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কোনো ধরনের কথাবার্তা বলছেন না। সহযোগিতা সেভাবে করছেন না।

ড. মুহাম্মদ ইউনূসের প্রতি আশাবাদ ব্যক্ত করে তিনি বলেন, ‘আমরা বিশ্বাস করি সরকার প্রয়োজনীয় সংস্কার করে দ্রুত একটা নির্বাচনের ব্যবস্থা করবে।’

সরকারের সমালোচনা করে তিনি বলেন, শুধু কথা বলেই কাজ হবে না, কাজ করে দেখাতে হবে। সংস্কার তো সবাই চায়, সেই সাথে শান্তি চায়, মানুষ বাঁচতে চায়।

আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য দেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার, বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আমান উল্লাহ আমান, এনপিপির চেয়ারম্যান ড. ফরিদুজ্জামান ফরহাদ, জাগপার প্রেসিডিয়াম সদস্য খন্দকার আবিদুর রহমান, আ স ম মেজবাহ উদ্দিন, বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক পার্টির সাংগঠনিক সম্পাদক মীর আমির হোসেন আমু প্রমুখ।

Header Ad
Header Ad

৭০ বছর পর বদলে যাচ্ছে রিয়ালের ঘরের মাঠ সান্তিয়াগো বার্নাব্যুর নাম

ছবি: সংগৃহীত

সান্তিয়াগো বার্নাব্যু। ঘরের মাঠ সান্তিয়াগো বার্নাব্যুর সঙ্গে শত শত স্মৃতি জড়িয়ে রয়েছে রিয়াল মাদ্রিদের। কত গল্প, কত কামব্যাক জড়িয়ে এই মাঠের সঙ্গে। কত তারকার জন্ম দিয়েছে আইকনিক এই সান্তিয়াগো বার্নাব্যু। অসংখ্য শিরোপার সাক্ষী এই স্টেডিয়াম। ৭০ বছর পর লস ব্লাঙ্কোসদের ওই ঐতিহাসিক মাঠের নাম বদলে যাচ্ছে।

জনপ্রিয় স্প্যানিশ গণমাধ্যম মার্কার এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য উঠে এসেছে।

১৯৫৫ সালের ৪ জানুয়ারি রিয়াল মাদ্রিদের কিংবদন্তি সভাপতি, সাবেক খেলোয়াড় ও কোচ সান্তিয়াগো বার্নাব্যুর নামে এই স্টেডিয়ামের নামকরণ করা হয়েছিল। ৭০ বছর পর সেই এস্তাদিও সান্তিয়াগো বার্নাব্যুর নামে এবার পরিবর্তন আনতে যাচ্ছে রিয়াল।

তবে সান্তিয়াগো না থাকলেও বার্নাব্যু থেকে যাবে। নতুন করে ‘স্তাদিও বার্নাব্যু’ রাখা হবে এই স্টেডিয়ামের নাম।

মার্কার প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, এই নামকরণ করার কারণ হিসেবে রয়েছে স্পন্সর ও মার্কেটিং স্ট্র্যাটেজি। নাম ছোট হলে তারা প্রচারে সুবিধে করতে পারবে। এই পরিকল্পনার কারণেই নাম স্তাদিও বার্নাব্যু করা হবে বলে জানা গেছে। যদিও এখনও কোনো নিশ্চিত তথ্য পাওয়া যায়নি।

এর আগে রিয়াল নতুন করে নির্মাণ করেছে নিজেদের স্টেডিয়াম। ৭৮ হাজার ধারণক্ষমতার এই স্টেডিয়ামে নানাভাবে ব্যবহার করার অপশন রেখেছে স্প্যানিশ ক্লাবটি। যেখানে করা যাবে কনসার্ট, বিবাহের ইভেন্ট, করপোরেট ইভেন্টও। মাল্টিপারপাস এই স্টেডিয়াম থেকে তাই আরও আয়ের জন্য মার্কেটিং শুরু করবে রিয়াল।

Header Ad
Header Ad

সব ইসলামী দল ঐক্যবদ্ধ থাকলে কোন ষড়যন্ত্র কাজে আসবে না: জামায়াত আমির

জামায়াতে ইসলামীর আমির ড. শফিকুল রাহমান। ছবি: সংগৃহীত

আলেম ওলামা ও ইসলামী দলগুলোর মাথার উপর কেউ যেন কাঠাল ভাঙ্গতে না পারে এ জন্য ঐক্যের বিকল্প নাই। সব ইসলামী দল ঐক্যবদ্ধ থাকলে কোন ষড়যন্ত্র কাজে আসবে না বলেও মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ড. শফিকুল রাহমান।

শনিবার (২৮ ডিসেম্বর) রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খেলাফত মজলিসের দ্বাদশ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে অংশ নিয়ে তিনি এ কথা বলেন।

জামায়াতে আমির আরও বলেন, ‘সামনের বাংলাদেশ চলবে চব্বিশের মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেয়া তরুণদের আকাঙ্ক্ষা অনুযায়ী। নতুন বাংলাদেশে ফ্যাসিবাদ বিরোধী সকল রাজনৈতিক দল থাকবে ঐক্যবদ্ধ।’

জামায়াতে ইসলাম ছাড়াও খেলাফত মজলিসের সাধারণ পরিষদের দ্বাদশ অধিবেশনে অংশ নেন বিএনপি, জামায়াত, এবিপার্টি, ইসলামি আন্দোলনসহ অন্যান্য দলের নেতাকর্মীরা।

শনিবার সকাল ৯টার মধ্যেই অধিবেশন স্থলে সারাদেশ থেকে আগত কয়েক হাজার খেলাফত মজলিস ও অন্যান্য দলের প্রতিনিধিরা সমবেত হন। অধিবেশন উদ্বোধন করেন খেলাফত মজলিসের উপদেষ্টা ও সাবেক আমির অধ্যক্ষ মাওলানা মোহাম্মদ ইসহাক। সভাপতিত্ব করেন খেলাফত মজলিসের মুহতারাম আমির, মাওলানা আব্দুল বাছিত আজাদ।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

১৭ বছর নয়, ১৮ বছরই সবার কাছে গ্রহণযোগ্য: মির্জা ফখরুল  
৭০ বছর পর বদলে যাচ্ছে রিয়ালের ঘরের মাঠ সান্তিয়াগো বার্নাব্যুর নাম
সব ইসলামী দল ঐক্যবদ্ধ থাকলে কোন ষড়যন্ত্র কাজে আসবে না: জামায়াত আমির
টোল প্লাজায় দাঁড়িয়ে থাকা যানবাহনে ধাক্কা, সেই বাসচালক গ্রেপ্তার  
বিপিএলে রাজশাহীর সহকারী কোচ হলেন পাকিস্তানের ইফতিখার
ওয়াজ মাহফিলের আয়োজনে আওয়ামী লীগের গা জ্বলতো: রাশেদ খান  
প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে অভিনেত্রী স্বাগতাকে আইনি নোটিশ
সেনাবাহিনী নিয়ে আনন্দবাজারের প্রতিবেদন, প্রতিবাদ আইএসপিআরের
অনির্বাচিত সরকার দীর্ঘদিন দেশ পরিচালনায় থাকতে পারে না: মির্জা ফখরুল ইসলাম  
ভিনিসিয়ুস কাণ্ডে ব্যালন কর্তৃপক্ষের উপর ক্ষোভ ঝাড়লেন রোনালদো
সাদপন্থি শীর্ষ নেতা জিয়া বিন কাসিমকে গ্রেপ্তার
আমাদের প্রধান কাজ গণহত্যার বিচার, সংস্কার ও নির্বাচন: আইন উপদেষ্টা
ভারত শেখ হাসিনাকে ফেরত দিবে না: ইকোনমিক টাইমস
গানের ভিডিওতে এবার একসাথে দেখা যাবে শাকিব-সিয়াম ও মিমসহ একঝাঁক তারকাকে
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দামের পেজ থেকে সমন্বয়কদের হুমকি!  
জামায়াতে ইসলামীকে নাম পরিবর্তনের পরামর্শ ফরহাদ মজহারের  
দুদকের জালে খোদ দুদকের সদ্য সাবেক কমিশনার
পুড়িয়ে দেওয়ার আগেই দুই ট্রাক নথিপত্র আটক করলো জনতা  
নওগাঁ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাসরুমে ফিরে যেতে চাই: উপাচার্য হাছানাত আলী
সচিবালয় ছিল দালালদের হাটবাজার: ডেপুটি প্রেস সেক্রেটারি