শনিবার, ৫ অক্টোবর ২০২৪ | ২০ আশ্বিন ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

শপথ নিলেন নতুন প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান

সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি ওবায়দুল হাসান বাংলাদেশের ২৪তম প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিয়েছেন।

মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বঙ্গভবনের দরবার হলে এক অনাড়ম্বর অনুষ্ঠানে শপথবাক্য পাঠ করান।

এর আগে শপথ নিতে সকাল ১১টার আগে বঙ্গভবনে প্রবেশ করেন নতুন প্রধান বিচারপতি।

শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সরকারের কয়েকজন মন্ত্রী, বিমান ও নৌ-বাহিনীর প্রধান ও বেশ কয়েকজন বিচারপতি।

মঙ্গলবার (২৬ সেপ্টেম্বর) ১১টার পর বঙ্গভবনের দরবার হলে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন তাকে শপথবাক্য পাঠ করাবেন।

গত ২১ সেপ্টেম্বর সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল কার্যালয় ও রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের প্রটোকল অফিসার মুহাম্মদ মামুনুল হক স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়।

গত ১২ সেপ্টেম্বর আপিল বিভাগের বিচারপতি ওবায়দুল হাসানকে বাংলাদেশের ২৪তম প্রধান বিচারপতি নিয়োগ দেন রাষ্ট্রপতি।

আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আইন ও বিচার বিভাগের সচিব মো. গোলাম সারওয়ারের সই করা এক প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের ৯৫(১) অনুচ্ছেদে প্রদত্ত ক্ষমতাবলে রাষ্ট্রপতি বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের বিচারক বিচারপতি ওবায়দুল হাসানকে বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি নিয়োগ দিয়েছেন।

এই নিয়োগ শপথ গ্রহণের তারিখ থেকে কার্যকর হবে বলে প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়।

বিচারপতি ওবায়দুল হাসান ১৯৫৯ সালের ১১ জানুয়ারি নেত্রকোনার মোহনগঞ্জে জন্মগ্রহণ করেন।

তার বাবা মরহুম ডা. আলাকুল হোসাইন আহমেদ মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক ছিলেন। তিনি গণপরিষদ সদস্য হিসেবে স্বাধীনতার পর বাংলাদেশের সংবিধান রচনায় সক্রিয় অংশ নেন এবং সংবিধান রচনার পর তাতে স্বাক্ষর করেন।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিএসএস, এমএসএস ও এলএলবি ডিগ্রি অর্জনের পর বিচারপতি ওবায়দুল হাসান ১৯৮৬ সালে জেলা আদালত, ১৯৮৮ সালে হাইকোর্ট বিভাগ এবং ২০০৫ সালে আপিল বিভাগের আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন।

২০০৯ সালের ৩০ জুন তিনি হাইকোর্ট বিভাগের অতিরিক্ত বিচারপতি এবং ২০১১ সালের ৬ জুন স্থায়ী বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান।

১৯৯১ সালে বিচারপতি হাসান নিয়মিত আইনজীবী হিসেবে হংকংয়ে অনুষ্ঠিত ‘ইন্টারন্যাশনাল ল’ইয়ারস কনফারেন্সে’ অংশ নেন। তিনি অনেক সাংবিধানিক মোকদ্দমা পরিচালনা করেন।

বিচারপতি হিসেবে যোগদানের আগে তিনি দেওয়ানি, ফৌজদারি এবং সাংবিধানিক বিষয়াদি সম্পর্কিত মোকদ্দমার একজন দক্ষ আইনজীবী হিসেবে ব্যাপক পরিচিত লাভ করেন। তিনি দীর্ঘদিন ধানমন্ডি ল’ কলেজের একজন খণ্ডকালীন শিক্ষক হিসেবে সুনামের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেন।

তিনি ২০১২ সালের ২৫ মার্চ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ এর একজন সদস্য হিসেবে যোগদান করেন এবং পরে একই সালের ১৩ ডিসেম্বর থেকে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ওই ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

 

Header Ad

৩ দিনে পালিয়েছে আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতারা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। ছবি: সংগৃহীত

আগস্টের ৫, ৬, ও ৭ তারিখে আওয়ামী লীগ সরকারের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কর্মকর্তারা দেশ থেকে পালিয়ে গেছেন বলে মন্তব্য করেছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।

শনিবার (৫ অক্টোবর) বিকেলে রাজধানীর উত্তরা এপিবিএন সদর দপ্তরে শহীদ মীর মুগ্ধের স্মরণসভা, মিলাদ মাহফিল, মীর মুগ্ধ ভবন ও এপিবিএন স্কুল অ্যান্ড কলেজের প্রবেশ তোরণ উদ্বোধন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, “বিগত সরকারের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রধান কর্মকর্তারা ইতোমধ্যেই আগস্টের ৫, ৬, ও ৭ তারিখে পালিয়ে গেছেন। বর্তমানে সীমান্ত এলাকায় নিরাপত্তা ব্যবস্থা কঠোরভাবে জোরদার করা হয়েছে, ফলে এখন পালানো অনেক কঠিন হয়ে পড়েছে।”

সাম্প্রতিক সময়ে রাজধানীসহ সারা দেশে দায়ের হওয়া মামলাগুলোর প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, "এখন পুলিশের পক্ষ থেকে কোনো মামলা দায়ের করা হচ্ছে না। এসব মামলা করছে সাধারণ জনগণ। সাধারণ জনগণ ১০ জনের নাম দিচ্ছেন, আর মামলাগুলোতে যুক্ত হচ্ছে ১০০ জনের নাম।"

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরসহ দলের প্রভাবশালী নেতাদের বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া মামলার বিষয়ে জানতে চাইলে উপদেষ্টা বলেন, “আমাদের কাজ হচ্ছে তাদের গ্রেফতার করা, আর আপনাদের (সাংবাদিকদের) কাজ হলো তথ্য সরবরাহ করা। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তাদের দায়িত্ব পালন করছে, আপনারাও অনুসন্ধানী সাংবাদিকতার মাধ্যমে আমাদের সহায়তা করুন। পালাতক নেতাদের বিষয়ে তথ্য পেলে কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না।”

গণঅভ্যুত্থানে আহতদের চিকিৎসা সেবা প্রসঙ্গে জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, “আহতদের প্রত্যেকের চিকিৎসার ব্যবস্থা সরকার করবে। প্রয়োজনে তাদের বিদেশে পাঠানো হবে, কোনো ধরনের কার্পণ্য করা হবে না।”

Header Ad

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে বিদ্যুৎ খাতে ১ হাজার নয়, ক্ষতি সাড়ে ১২ কোটি !

ছবি: ঢাকাপ্রকাশ গ্রাফিক্স

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে বিভিন্ন স্থানে হামলা এবং অগ্নিসংযোগে বিদ্যুৎ খাতের ক্ষতির পরিমাণ এক হাজার কোটি টাকা বলে জানিয়েছিলেন সাবেক বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ। তবে এ তথ্যটি তথ্যটি অতিরঞ্জিত ছিল। জানা গেছে মূলত আন্দোলনকে অপ্রিয় করা এবং ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করতেই এ ধরনের তথ্য দিয়েছিলেন তিনি।

বিভিন্ন স্থানে হামলা এবং অগ্নিসংযোগে বিদ্যুৎ খাতে প্রায় এক হাজার কোটি টাকার সম্পদের ক্ষতির যে তথ্য দেওয়া হয়েছিল বাস্তব হিসেবে এই ক্ষতির পরিমাণ সর্বোচ্চ সাড়ে ১২ কোটি টাকা। সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর কর্মকর্তাদের সাথে যোগাযোগের ভিত্তিতে সম্প্রতি এ তথ্য জানিয়েছে জাতীয় দৈনিক দেশ রূপান্তর।

আন্দোলনের সময় সরকার ইন্টারনেট সেবা বন্ধ করে দেওয়ায় বিদ্যুৎ ও গ্যাসের বিল দিতে গিয়ে বিপাকে পড়েন গ্রাহকরা। ব্যাপক গ্রাহক ভোগান্তি আর অসন্তোষের মধ্যে গত ২২ জুলাই রাজধানীর বিদ্যুৎ ভবনে সংবাদ সম্মেলন করেন নসরুল হামিদ। সেখানে তিনি বলেন, কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে দেশে বিভিন্ন সরকারি স্থাপনার পাশাপাশি বিদ্যুৎ খাতের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে।

প্রতিমন্ত্রী আরও বলেছিলেন, বিএনপি-জামায়াত-শিবিরের সন্ত্রাসীরা গাজীপুরের টঙ্গীর চেরাগ আলী বিদ্যুৎ অফিস, সেখানকার উপকেন্দ্র, জাপান গার্ডেন সিটি উপকেন্দ্র, কাজলা, আজিমপুর ও চর সৈয়দপুরের বিদ্যুতের উপকেন্দ্র, নরসিংদী পল্লীবিদ্যুৎ সমিতি-১, সেখানকার বিদ্যুৎ বিতরণের আঞ্চলিক অফিস, মাদারীপুর পল্লীবিদ্যুৎ সমিতি, নারায়ণগঞ্জ পল্লীবিদ্যুৎ সমিতি-২ ও বিদ্যুতের বিভিন্ন যানবাহনে অগ্নিসংযোগ করেছে। এতে বিদ্যুৎ খাতে প্রায় এক হাজার কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।

ওই আন্দোলনের সময় তুলনামূলক বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে ডেসকোর। তবে প্রতিষ্ঠানটির টঙ্গী কার্যালয় এবং সেখানকার বিদ্যুৎ উপকেন্দ্র ছাড়া আর কোথাও হামলার ঘটনা ঘটেনি। এ বিষয়ে ডেসকোর একজন নির্বাহী পরিচালক জানান, হামলায় তাদের কিছু যানবাহন ভাঙচুর, মোটরসাইকেলে অগ্নিসংযোগের পাশাপাশি বিভিন্ন আসবাবপত্র এবং মূল্যবান বৈদ্যুতিক তার ও অন্য জিনিসপত্র লুটপাটের ঘটনা ঘটে। হিসাব করে দেখা গেছে, ওই ঘটনায় আর্থিক ক্ষতির পরিমাণ ১১ কোটি টাকার কিছু বেশি।

যদিও প্রতিষ্ঠানটির একাধিক কর্মকর্তার দাবি, ক্ষয়ক্ষতির হিসাব সঠিক ও নিরপেক্ষভাবে করা গেলে আর্থিক ক্ষতির পরিমাণ আরও কম হবে। ঢাকার বাইরে নরসিংদী, মাদারীপুর এবং নারায়ণগঞ্জে আরইবির আওতাধীন তিনটি পল্লীবিদ্যুৎ সমিতির স্থাপনায় এবং যানবাহনে হামলার ঘটনা ঘটেছিল।

নারায়ণগঞ্জ পল্লীবিদ্যুৎ সমিতি-২-এর জ্যেষ্ঠ মহাব্যবস্থাপক প্রকৌশলী নূর মোহাম্মদ জানান, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী নামানোর পর গত ২১ জুলাই সেনাসদস্যদের টহলের জন্য সমিতির একটি গাড়ি ‘রিকুইজিশনের’ নির্দেশ দেন জেলা প্রশাসক। ওই পিকআপটি পাঠানোর সময় পথিমধ্যে কাঁচপুর ব্রিজের নিচে হামলাকারীরা এতে হামলা চালালে গ্লাস ভাঙচুর এবং বডির সামান্য কিছু ক্ষতি হয়। এতে সব মিলিয়ে আনুমানিক আর্থিক ক্ষতি সাড়ে ৩ লাখ টাকার মতো।

Header Ad

এখন থেকে প্রবাসীরা বিমানবন্দরে ভিআইপি মর্যাদা পাবেন: প্রবাসী কল্যাণ উপদেষ্টা

ছবি: সংগৃহীত

প্রবাসী কল্যাণ উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেন, বিদেশে কর্মরত প্রবাসীরা দেশের প্রতিনিধিত্ব করেন এবং বাংলাদেশের পতাকা হিসেবে কাজ করেন। দেশের অর্থনীতিতে তাদের গুরুত্বপূর্ণ অবদান রয়েছে। প্রবাসীদের যথাযথ মূল্যায়ন এবং তাদের ও তাদের পরিবারের কল্যাণের সুরক্ষা নিশ্চিত করা জরুরি। এ ক্ষেত্রে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ড নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।

শনিবার (৫ অক্টোবর) প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের বিজয় একাত্তর মিলনায়তনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে ড. নজরুল এই মন্তব্য করেন। মালয়েশিয়ার শ্রম মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন সোশ্যাল সিকিউরিটি অর্গানাইজেশন (পারকস) এবং প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ডের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওসি) স্বাক্ষর উপলক্ষে এ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।

অনুষ্ঠানে জানানো হয়, ২০২০ সালের ১ জানুয়ারি থেকে মালয়েশিয়া গমনের পর বৈধভাবে কর্মরত সব বাংলাদেশি শ্রমিকদের এফডব্লিউসিএসের আওতায় আনার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এতে বাংলাদেশি কর্মীরা মালয়েশিয়ার নিয়োগকর্তাদের মাধ্যমে পারকসের সঙ্গে নিবন্ধিত হয়ে স্বাস্থ্য সুরক্ষা ও পেশাগত নিরাপত্তাসহ বিভিন্ন সুবিধা পাবেন। এসব সুবিধার মধ্যে রয়েছে মেডিকেল বেনিফিট, অস্থায়ী ও স্থায়ী অক্ষমতা বেনিফিট, নির্ভরশীলদের জন্য বেনিফিট, ফার্নাল বেনিফিট, রেবেলিটেশন সুবিধা, এবং অন্যান্য সুরক্ষা ব্যবস্থা।

অনুষ্ঠানে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. রুহুল আমিনের সভাপতিত্বে ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ডের মহাপরিচালক অতিরিক্ত সচিব মো. হামিদুর রহমান এবং পারকসের পক্ষ থেকে গ্রুপ চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার দাতো শ্রী ড. মোহাম্মদ আজমান বিন মোহাম্মদ সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেন।

এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মহাপরিচালক (কনস্যুলার ও ওয়েলফেয়ার) শাহ মোহাম্মদ তানভীর মনসুর, প্রবাসী কল্যাণ উপদেষ্টার একান্ত সচিব সারোয়ার আলমসহ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

৩ দিনে পালিয়েছে আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতারা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে বিদ্যুৎ খাতে ১ হাজার নয়, ক্ষতি সাড়ে ১২ কোটি !
এখন থেকে প্রবাসীরা বিমানবন্দরে ভিআইপি মর্যাদা পাবেন: প্রবাসী কল্যাণ উপদেষ্টা
টাকায় থাকছে না শেখ মুজিবের ছবি, নতুন নকশার প্রস্তাব
মাঠ কাঁপিয়ে বেড়ানো ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেত্রীরা এখন কোথায়?
নির্বাচনের চেয়ে সংস্কারই বেশি গুরুত্বপূর্ণ: জামায়াত আমির
কারাগারে অসুস্থ সাবেক মন্ত্রী এম এ মান্নান, ভর্তি সিলেট ওসমানী হাসপাতালে
ইসরায়েলি হামলায় হিজবুল্লাহ প্রধান হাশেম সাফিউদ্দিন নিহত
আজ বিশ্ব শিক্ষক দিবস
বিএনপির প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সংলাপ: নির্বাচনী রোডম্যাপসহ একাধিক দাবি
সোহেল রানার নতুন রাজনৈতিক দল ঘোষণা, নাম ‘বাংলাদেশ ইনসাফ পার্টি’
কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের জন্য ফেসবুক নিয়ে এলো নতুন মনিটাইজেশন প্রোগ্রাম
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় ইসরায়েলের হামলা চালানো উচিত: ডোনাল্ড ট্রাম্প
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সংলাপে কোন দল থেকে কারা রয়েছেন
শেখ হাসিনা দেশের বাইরে থেকে উসকানি দিচ্ছেন: রিজভী
এবার লেবাননের মসজিদে হামলা চালাল ইসরায়েল
বিপ্লব ও হারুন কোথায়, জানে না ডিবি
ইয়েমেনে হুতিদের ১৫ স্থাপনায় যুক্তরাষ্টের নৌ ও বিমান হামলা
আট মাসে বজ্রপাতে ১৫২ জন কৃষকের মৃত্যু
রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ