রবিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৫ | ১৪ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

অন্তত গণহত্যার স্বীকৃতি নিশ্চিত করতে চায় বাংলাদেশ

পঁচিশ মার্চ আন্তর্জাতিক গণহত্যা দিবসের স্বীকৃতি নয়, বাংলাদেশ এখন চেষ্টা করছে অন্তত গণহত্যা দিবসের স্বীকৃতির বিষয়টি নিশ্চিত করতে। এ লক্ষ্যেই এখন যাবতীয় কূটনৈতিক তৎপরতা চলছে।

প্রথমে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে আন্তর্জাতিক গণহত্যা দিবসের স্বীকৃতি আদায়ের জন্য কূটনৈতিক তৎপরতা চালানো হয়েছিল। জাতিসংঘের কাছে সরকাররে আর্জি ছিল ২৫ মার্চ আন্তর্জাতিক গণহত্যা দিবসের স্বীকৃতির। কিন্তু ২০১৫ সালে জাতিসংঘ ৯ ডিসেম্বরকে আন্তর্জাতিক গণহত্যা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। এটি আর্মেনিয়ার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এমন স্বীকৃতি দেয় জাতিসংঘ।

১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে ৫০ হাজার মানুষকে হত্যা করে পাকিস্তানি বাহিনী। কিন্তু এই গণহত্যার কোনো আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি মেলেনি এখনো। অনেকে দাবি করছেন, ৯ ডিসেম্বর নয়, ২৫ মার্চকে আন্তর্জাতিক গণহত্যা দিবস হিসেবে পালনের।

তবে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম জানান, আর্মেনিয়ার গণহত্যার পর জাতিসংঘ আর কোনও গণহত্যাকে স্বীকৃতি দেয়নি। জাতিসংঘে একটি গণহত্যা দিবস আছে এবং সে কারণে ২৫ মার্চ বিশ্বব্যাপী গণহত্যা দিবস করা যাবে না। তাই যেসব রাষ্ট্র রোহিঙ্গাদের ওপর গণহত্যা হয়েছে বলছে; তাদের আমরা বলছি-বাংলাদেশে আরও ব্যপক গণহত্যা হয়েছে এবং সেটিকেও স্বীকৃতি দিন।

২০১৫ সালে জাতিসংঘ ৯ ডিসেম্বরকে আন্তর্জাতিক গণহত্যা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। জাতিসংঘে প্রস্তাবটি তোলে আর্মেনিয়া। এ প্রস্তাবে সমর্থন দেয় ১৯৩টি সদস্য দেশ। বাংলাদেশও সমর্থন দেয়। এ কারণে ২৫ মার্চকে আন্তর্জাতিক গণহত্যা দিবস করার কোনো সুযোগ বাংলাদেশের নাই। এমন দাবিও করতে পারবে না।

এ প্রসঙ্গে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার ফর জেনোসাইড স্টাডিজের পরিচালক অধ্যাপক ইমতিয়াজ আহমেদ ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, গণহত্যা দিবসের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি নয়, গণহত্যার স্বীকৃতি আদায়েই বাংলাদেশের মনোযোগ দেওয়া উচিত।

জানা যায়, ইতিমধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের জেনোসাইড ওয়াচ এবং লেমকিন ইন্সটিটিউট ফর জেনোসাইড প্রিভেনশন ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানি সামরিক জান্তার সংঘটিত অপরাধযজ্ঞকে গণহত্যা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। এটি গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি আদায়ে সহায়ক হবে বলে মনে করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন।

পররাষ্ট্রমন্ত্রীর অভিযোগ, জাতির জনকের হত্যাকাণ্ডের পরে দশকের পর দশক জেনোসাইডের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির বিষয়টি চাপা পড়ে গিয়েছিল। শেষ পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এসে এ ব্যপারে কাজ শুরু করেন এবং সরকার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি আদায়ের চেষ্টা করছে।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি আদায়ে নানা উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বুকলেট প্রকাশসহ নানামুখী উদ্যোগ চলমান রয়েছে।

২০১৭ সাল থেকে মূলত স্বীকৃতি আদায়ে কাজ শুরু করেছে সরকার। বিদেশের বাংলাদেশ মিশনগুলোতে গণহত্যা বিষয়ক তথ্য-উপাত্ত পাঠানো হয়েছে। জাতিসংঘের স্থায়ী মিশনও সক্রিয় ভূমিকা পালন করছে। বাংলাদেশের প্রতিটি দূতাবাসকে গণহত্যার স্বীকৃতি আদায়ে কাজে লাগাচ্ছে সরকার।

একাত্তরের ঘাতক-দালাল নির্মূল কমিটির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি শাহরিয়ার কবির বলেন, আমরা ২০০৭ সালে ইউনেস্কোকে চিঠি দিয়েছি আন্তর্জাতিক গণহত্যার দিবসের স্বীকৃতি দেওয়ার জন্য। কিন্তু এমন প্রস্তাব আসলে সরকারের পক্ষ থেকে যেতে হয়। ২০১৫ সালে আর্মেনিয়ার প্রস্তাবকে বাংলাদেশও সমর্থন দিয়েছে। কাজেই আন্তর্জাতিক গণহত্যা দিবসের স্বীকৃতি আদায়ের বিষয়টি আমরাই হেলায় হারিয়েছি।

যেসব গণহত্যাকে স্বীকৃতি দিয়েছে জাতিসংঘ

মুক্তিযোদ্ধা, কথাসাহিত্যিক ও মুক্তিযুদ্ধ গবেষক হারুন হাবীব ২৫ মার্চ এক নিবন্ধে লিখেছেন, জাতিসংঘ এরই মধ্যে বেশ কয়েকটি প্রাচীন ও সাম্প্রতিক গণহত্যার স্বীকৃতি দিয়েছে। অটোমান টার্কদের হাতে ১৯১৫ সালে ১৫ লাখ আর্মেনীয় হত্যা; ১৯৯৪ সালে রুয়ান্ডায় ৮ লাখ তুতসি জাতিগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে গণহত্যা; দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় নাজিদের হাতে ইউরোপে ৬০ লাখ ইহুদি হত্যা প্রভৃতি। এছাড়া ১৯৯২ সালের বসনিয়া ও ১৯৭৫ সালের কম্বোডিয়ার গণহত্যাকেও স্বীকৃতি দিয়েছে জাতিসংঘ।

কিন্তু অত্যন্ত পরিতাপের বিষয়, পাকিস্তানি সৈন্যদের হাতে যে ৩০ লাখ বাঙালির পরিকল্পিত হত্যাযজ্ঞ ঘটে ১৯৭১ সালে; তার কোনো স্বীকৃতি আজও দিতে পারেনি বিশ্ব সংস্থা! এমন একটি ব্যর্থতা কেবল দুঃখজনক নয়; বিশ্ব সংস্থার চরম ব্যর্থতা ও দৈন্যেরই বহিঃপ্রকাশও বটে।

এনএইচবি/এমএমএ/

 

Header Ad
Header Ad

চার ম্যাচের নিষেধাজ্ঞায় তাওহিদ হৃদয়, বাড়ছে নাটকের রঙ

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের ক্রিকেটে সাম্প্রতিক সময়ের সবচেয়ে বিতর্কিত চরিত্র হয়ে উঠেছেন তাওহিদ হৃদয়। তাঁকে ঘিরে যেন একের পর এক নাটকীয় ঘটনা ঘটছে, আর প্রতিদিনই সেই নাটকে যোগ হচ্ছে নতুন নতুন পর্ব। এবার ঢাকা প্রিমিয়ার লিগের আয়োজক ক্রিকেট কমিটি অব মেট্টোপলিস (সিসিডিএম) মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবকে আনুষ্ঠানিকভাবে চিঠি দিয়ে জানিয়েছে, হৃদয় চার ম্যাচের জন্য নিষিদ্ধ হয়েছেন।

সবশেষ গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্সের বিপক্ষে ম্যাচে আউট হওয়ার পর প্রতিক্রিয়া দেখানোর অভিযোগ ওঠে মোহামেডানের এই অধিনায়কের বিরুদ্ধে। এ নিয়ে তাঁকে শুনানিতে ডাকা হলেও তিনি হাজির হননি। পরে ম্যাচ রেফারি আখতার আহমেদ তাঁকে লেভেল-১ অপরাধে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেন এবং একটি ডিমেরিট পয়েন্ট দেন।

এর আগে হৃদয়ের ডিমেরিট পয়েন্ট ছিল ৭। নতুন করে ১ পয়েন্ট যোগ হওয়ায় তা দাঁড়িয়েছে ৮-এ। বিসিবির আচরণবিধির ৭.৫ ধারা অনুযায়ী, কোনো খেলোয়াড়ের ডিমেরিট পয়েন্ট ৮ ছুঁলে তাকে চার ম্যাচের জন্য নিষিদ্ধ করা হয়। সেই অনুযায়ীই হৃদয়ের ওপর চার ম্যাচের নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে, যা তাৎক্ষণিকভাবে কার্যকর হবে।

ফলে আগামীকাল আবাহনীর বিপক্ষে ঢাকা প্রিমিয়ার লিগের ‘অলিখিত ফাইনালে’ মোহামেডানের পক্ষে মাঠে নামতে পারবেন না হৃদয়। এটি মোহামেডানের জন্য বড় ধাক্কা হিসেবেই দেখা হচ্ছে।

 

তাওহিদ হৃদয়। ছবি: সংগৃহীত

এর আগে, ১২ এপ্রিল আবাহনীর বিপক্ষে ম্যাচে আম্পায়ারদের সঙ্গে তর্কে জড়িয়ে এক ম্যাচের নিষেধাজ্ঞা পেয়েছিলেন হৃদয়। পরে সংবাদমাধ্যমে এসে আম্পায়ারদের বিরুদ্ধে ‘মুখ খোলার হুমকি’ দেওয়ায় সেই নিষেধাজ্ঞা বাড়িয়ে দুই ম্যাচ করা হয় এবং সঙ্গে যোগ হয় ৭ ডিমেরিট পয়েন্ট।

তবে ওই নিষেধাজ্ঞা নিয়েও কম নাটক হয়নি। দুই দফায় নিষেধাজ্ঞা কমানো ও বাড়ানো নিয়ে বিসিবির ভেতরে জল ঘোলা হয়। শেষ পর্যন্ত জানানো হয়, হৃদয়ের দুই ম্যাচের নিষেধাজ্ঞা বহাল থাকবে, তবে সেটির কার্যকারিতা এক বছরের জন্য স্থগিত থাকবে। এ সিদ্ধান্তের পরেই দেশের অভিজ্ঞ আম্পায়ার শরফৌদ্দোলা ঘোষণা দেন, তিনি আর ঘরোয়া ক্রিকেটে আম্পায়ারিং করবেন না।

এসব বিতর্কের মধ্যে গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্সের বিপক্ষে ম্যাচে নিজের আউটের প্রতিক্রিয়া দেখিয়ে আবারও নতুন করে নিষেধাজ্ঞায় পড়লেন হৃদয়। ফলে ঘরোয়া ক্রিকেটের এই নাটকে নতুন মাত্রা যোগ হলো।

 

Header Ad
Header Ad

উত্তেজনার মধ্যেই যুদ্ধজাহাজ থেকে ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালাল ভারত

ছবি: সংগৃহীত

পাকিস্তানের সঙ্গে চলমান কূটনৈতিক উত্তেজনার মধ্যে আরব সাগরে একাধিক অ্যান্টি-শিপ (জাহাজ বিধ্বংসী) ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালিয়েছে ভারতীয় নৌবাহিনী। ভারতীয় নৌবাহিনী বলছে, এ সফলতা দেশের সমুদ্র নিরাপত্তা ও যুদ্ধ প্রস্তুতির ক্ষেত্রে এক গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক।

রোববার (২৬ এপ্রিল) এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, আরব সাগরে মোতায়েন ভারতীয় যুদ্ধজাহাজ থেকে ব্রহ্মোস ক্ষেপণাস্ত্রসহ ভূমি বিধ্বংসী ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্রের নিক্ষেপের একাধিক দৃশ্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শেয়ার করেছে নৌবাহিনী।

ভারতীয় নৌবাহিনী এক্স (সাবেক টুইটার) পোস্টে জানায়, 'দীর্ঘ পাল্লার নির্ভুল হামলার সক্ষমতা যাচাই ও প্রদর্শনের অংশ হিসেবে প্ল্যাটফর্ম ও সিস্টেম প্রস্তুতি নিশ্চিত করতে একাধিক সফল অ্যান্টি-শিপ মিসাইল পরীক্ষা চালানো হয়েছে। ভারতীয় নৌবাহিনী দেশের সামুদ্রিক স্বার্থ রক্ষায় যেকোনো সময়, যেকোনো স্থানে এবং যেকোনো পরিস্থিতিতে যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত, বিশ্বাসযোগ্য ও ভবিষ্যতমুখী।'

এই পরীক্ষাগুলো এমন একসময় পরিচালিত হয়েছে, যখন জম্মু ও কাশ্মীরের পহেলগামে ২২ এপ্রিল এক হামলায় অন্তত ২৬ জন নিহত হয়। ওই ঘটনার পর ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা আরও বেড়ে গেছে। পাকিস্তান নৌবাহিনীর নির্ধারিত সারফেস-টু-সারফেস মিসাইল পরীক্ষার আগে ভারতের এই ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে।

কাশ্মীরে হামলার পর ভারতের পক্ষ থেকে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে একাধিক কঠোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে দুই দেশের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিতের পদক্ষেপ। অন্যদিকে, পাকিস্তান হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছে, সিন্ধু নদের পানি বন্ধ করা হলে তা যুদ্ধ ঘোষণার শামিল হবে।

উত্তেজনাকর পরিস্থিতির মধ্যেই পরপর তিন রাত নিয়ন্ত্রণ রেখায় (এলওসি) ভারত ও পাকিস্তান সেনাদের মধ্যে গুলি বিনিময়ের ঘটনা ঘটেছে।

Header Ad
Header Ad

ছেলে খুঁজে পাচ্ছি না, একজন জীবনসঙ্গী দরকার: মিলা

পপ সংগীতশিল্পী মিলা ইসলাম। ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় পপ সংগীতশিল্পী মিলা ইসলাম আবারও জীবনসঙ্গীর খোঁজে রয়েছেন। সম্প্রতি গণমাধ্যমে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে মিলা জানান, “আমি আমার জন্য ছেলে খুঁজে পাচ্ছি না!”

২০১৭ সালে পাইলট এস এম পারভেজ সানজারিকে বিয়ে করেন তিনি। তবে বিয়ের এক বছরের মধ্যেই যৌতুক ও নির্যাতনের অভিযোগ এনে বিচ্ছেদ ঘটান মিলা। এরপর থেকে দীর্ঘ সাত বছর একাই কাটিয়েছেন এই গায়িকা।

মিলা বলেন, “দুইটা কারণে এখনো খুঁজে পাইনি— এক, আমি আবার কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়েছি। দুই, নিজে নিজে খুঁজে প্রেম করা আমার পক্ষে কঠিন, কারণ আমি সময় দিতে পারি না।” তিনি আরও বলেন, “বিয়ে খুব বেশি জরুরি বিষয় নয়। তবে একজন জীবনসঙ্গী দরকার, যে আমাকে বুঝবে।”

পপ সংগীতশিল্পী মিলা ইসলাম। ছবি: সংগৃহীত

একজন জীবনসঙ্গীর ক্ষেত্রে মিলা কিছু শর্তও দিয়েছেন। তার ভাষায়, “ছেলেটা সুদর্শন হোক, সেটা ভালো, তবে সবচেয়ে জরুরি হলো— দায়িত্বশীল হতে হবে, বন্ধুর মতো আচরণ করতে হবে, আমার প্রতি মায়া থাকতে হবে। পাশাপাশি পশুপাখির প্রতিও মায়া থাকতে হবে।”

আর্থিক বিষয়েও বাস্তবতা তুলে ধরেন এই সংগীতশিল্পী। বলেন, “বর্তমানে পরিবার চালানোর মতো ইনকাম থাকলেই চলে। টাকাওয়ালা জামাই চাই না, কিন্তু ইনকাম জরুরি।”

স্টেজ শো করা একজন শিল্পী হিসেবে নিজের জীবনধারাও তুলে ধরেন মিলা। বলেন, “আমি কোথাও শো করতে গেলে রাত ১০টার মধ্যে বাসায় ফেরা নাও হতে পারে। যে আমার লাইফ পার্টনার হবে, তাকে অন্তত এটুকু বুঝতে হবে।”

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

চার ম্যাচের নিষেধাজ্ঞায় তাওহিদ হৃদয়, বাড়ছে নাটকের রঙ
উত্তেজনার মধ্যেই যুদ্ধজাহাজ থেকে ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালাল ভারত
ছেলে খুঁজে পাচ্ছি না, একজন জীবনসঙ্গী দরকার: মিলা
টাঙ্গাইলে শ্রমিকদলের নেতাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
পাকিস্তানের সঙ্গে বাণিজ্য বন্ধে ভারতের ১.১৪ বিলিয়ন ডলার ক্ষতির শঙ্কা
দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রাজনীতির চেয়ারে ঘুণপোকা ধরেছে, এটি সংস্কার করা প্রয়োজন: ব্যারিস্টার ফুয়াদ
উত্তাল ইউআইইউ ক্যাম্পাস, ভিসি-ডিনসহ ১১ কর্মকর্তার পদত্যাগ
এপ্রিলেই দেশে ফিরছেন খালেদা জিয়া, সঙ্গে থাকবেন দুই পুত্রবধূ
বাংলাদেশ ব্যাংকের অধীনে বিশাল নিয়োগ, পদ ৬০৮
ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টায় ফ্যাসিবাদী শাসক পালাতে বাধ্য হয়েছে: আলী রীয়াজ
মহেশপুর সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত
যেকোনো মূল্যে নিজের পানির অধিকার রক্ষা করবে পাকিস্তান: ‍শেহবাজ শরীফ
স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম নির্বাসিত কবি দাউদ হায়দার মারা গেছেন
পাকিস্তানে সেনাবাহিনী-সন্ত্রাসী গোলাগুলি, দুই সেনাসদস্যসহ নিহত ১৭
টাঙ্গাইলে ট্রাক-সিএনজি মুখোমুখি সংঘর্ষে চালকসহ নিহত ২
হজের ফ্লাইট শুরু মঙ্গলবার, উদ্বোধন করবেন ধর্ম উপদেষ্টা
ইরানের বন্দরে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত বেড়ে ১৪, আহত সাড়ে ৭ শতাধিক
ধর্ষণের শিকার জুলাই আন্দোলনে শহীদের মেয়ের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
সিন্ধুর পানি ছাড়ল ভারত, হঠাৎ বন্যায় ডুবলো পাকিস্তানের কাশ্মীর