শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ৯ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

মুক্তিযোদ্ধা দিবস রাষ্ট্রীয়ভাবে পালনের দাবি

বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি সম্মান ও শ্রদ্ধা জানিয়ে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উদযাপিত হলো মুক্তিযোদ্ধা দিবস। জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান মুক্তিযোদ্ধাদের বীরত্বগাথা প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য ২০০৪ সাল থেকে বিজয়ের মাস ডিসেম্বরের প্রথম দিন বেসরকারিভাবে মুক্তিযোদ্ধা দিবস হিসেবে উদযাপিত হচ্ছে। জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান মুক্তিযোদ্ধারা এই দিবসটিকে রাষ্ট্রীয়ভাবে উদযাপনের দাবি জানিয়েছেন।

জাসদ কেন্দ্রীয় কমিটির পক্ষ থেকে সকাল সাড়ে ১১টায় রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের শিখা চিরন্তনে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে মুক্তিযুদ্ধে বিজয়ী বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো হয়।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন জাসদ কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি ফজলুর রহমান বাবুল, নুরুল আখতার, বীর মুক্তিযোদ্ধা শফি মোল্লা, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহিল কাইয়ূম, রোকনুজ্জামান রোকন, ওবায়দুর রহমান চুন্নু, দপ্তর সম্পাদক সাজ্জাদ হোসেন, আইন সম্পাদক অ্যাডভোকেট সেলিম মোহাম্মদ, সহ-দপ্তর সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার হারুনুর রশীদ সুমন, ঢাকা মহনগর দক্ষিনের সভাপতি হাজি ইদ্রিস ব্যাপারি, শ্রমিক জোটের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সর্দার খোরশেদ, ছাত্রলীগ (হা-ন) এর কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক রাশিদুল হক ননী প্রমুখ। ওয়ার্কার্স পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটি ও আমরা মুক্তিযোদ্ধার সন্তান সংগঠনের পক্ষ থেকেও পুস্পার্ঘ অর্পণ করা হয়।

সকাল ৯টায় মীরপুরে বীর মুক্তিযোদ্ধা কবরস্থানে জাসদের পক্ষ থেকে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়। জাসদ ঢাকা মহনগর পশ্চিম কমিটির উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হয় আলোচনা সভা। মহানগর পশ্চিম কমিটির সভাপতি মাইনুর রহমানের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি নুরুল আখতার, সহ-সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা শফিউদ্দিন মোল্লাহ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ মোহসীন, ওবায়দুর রহমান চুন্নু, মহানগর পশ্চিম কমিটির সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ নুরুন্নবী।

বক্তারা ১ ডিসেম্বর রাষ্ট্রীয়ভাবে মুক্তিযোদ্ধা উদযাপন এবং জীবিত মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানজনক মানবিক জীবন নিশ্চিত করার জন্য দাবি জানান। এ সময় অন্যান্যের মধ্যে আরও উপস্থিত ছিলেন মফিজুর রহমান বাবুল, হাসান আলী বাবু, সর্দার খোরশেদ, শহীদ চিশতী, এড. আবু হানিফ, রফিকুল ইসলাম রাজা, শিরীন শিকদার প্রমুখ।

মুক্তিযোদ্ধা দিবস উপলক্ষে মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান ও শ্রদ্ধা জানিয়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশ ও স্মৃতিচারণসহ নানা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। একই সঙ্গে মুক্তিযোদ্ধাদের কবর ও মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি-স্মারকগুলোতে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়।

 

২০০৪ সালের ১২ জানুয়ারি পল্টন ময়দানে অনুষ্ঠিত ‘মুক্তিযোদ্ধা মহাসমাবেশ’ থেকে ১ ডিসেম্বর দেশে প্রথমবারের মতো জাতীয়ভাবে ‘মুক্তিযোদ্ধা দিবস’ উদযাপনের ঘোষণা দেওয়া হয়। জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদ এ মহাসমাবেশের আয়োজক হলেও এ আয়োজনে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের রাজনৈতিক দলগুলোর অংশগ্রহণ ছিল।

এই দিবস সম্পর্কে জাসদ সভাপতি ও বাংলাদেশ লিবারেশন ফ্রন্ট বা বিএলএফ বা মুজিব বাহিনীর প্রশিক্ষণ ক্যাম্পের প্রধান হাসানুল হক ইনু ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ‘সরকার মুক্তিযোদ্ধারের সম্মান ও মর্যাদা প্রতিষ্ঠায় অনেক ভালো পদক্ষেপ নিয়েছেন। এজন্য সরকারকে ধন্যাবাদ। মুক্তিযোদ্ধাদের রাষ্ট্রীয়ভাবে সম্মান জানাতে এবং মুক্তিযোদ্ধাদের বীরত্ব প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে সঞ্চারিত করতে বিজয়ের মাসে প্রথম দিন রাষ্ট্রীয়ভাবে মুক্তিযোদ্ধা দিবস উদযাপনের বাঙালির মধ্যে বীরত্বের চেতনা ও গৌরব চির জাগরূক রাখবে।’ তিনি মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির প্রস্তাব অনুযায়ী ১ ডিসেম্বরকে রাষ্ট্রীয়ভাবে মুক্তিযোদ্ধা দিবস হিসাবে ঘোষণা করার জন্য সরকারের কাছে দাবি জানান।

কয়েক বছর থেকে বেসরকারিভাবে দিবসটি পালনের পর গত বছরের (২০২০) ১৮ অক্টোবর মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির বৈঠকে ১ ডিসেম্বরকে রাষ্ট্রীয়ভাবে মুক্তিযোদ্ধা দিবস উদযাপনের প্রস্তাব করা হয়। মুক্তিযোদ্ধারা যখন থাকবেন না, তখনও যাতে তাদের স্মরণ করা হয়-সে কারণে মুক্তিযোদ্ধা দিবস উদযাপনের এ প্রস্তাব।

এপি/এএন

Header Ad
Header Ad

নির্বাচনের আগেই জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচারের দাবি নিহতদের পরিবারের

নিহতদের বিচারের দাবি স্বজনদের। ছবি: সংগৃহীত

আগামী সংসদ নির্বাচনের আগেই জুলাই হত্যাকাণ্ডে জড়িত সবাইকে বিচারের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছেন নিহতদের পরিবার। শনিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আয়োজিত ‘জুলাই ২৪ শহীদ পরিবার সোসাইটি’ নামের নতুন সংগঠনের আত্মপ্রকাশ উপলক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এই দাবি উঠে আসে।

সংবাদ সম্মেলনে নিহতদের স্বজনরা বলেন, একদল রাজনৈতিক দল গঠন করে ক্ষমতায় যাওয়ার চেষ্টা করছে। আরেক দল ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য নির্বাচন চাচ্ছে। কিন্তু এসব হত্যাকাণ্ডের বিচার না হওয়া পর্যন্ত নির্বাচন দেওয়া যাবে না।

তারা বলেন, এই দুই হাজার হত্যাকাণ্ডের বিপরীতে একজন হত্যাকারী পুলিশ কিংবা হেলমেট বাহিনীর সদস্যদের গ্রেপ্তার করা হলেও দুই হাজার জন গ্রেপ্তার হতো। কিন্তু নগণ্য কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িতদের সবাইকে দ্রুত গ্রেপ্তার করে বিচারের আওতায় আনতে হবে।

যাত্রাবাড়ী এলাকায় পুলিশের গুলিতে নিহত মো. সিয়ামের ভাই মো. রাশেদ বলেন, এই সরকারের কাছে বেশি কিছু চাই না, ভাই হত্যার বিচার চাই। দেশে কোনো নির্বাচন দেওয়ার আগে ভাই হত্যার বিচার করুন।

নিহত সিফাতের বাবা কামাল হাওলাদার বলেন, আমাদের সন্তানরা জীবন দিয়েছে। কিন্তু বিভিন্ন দল নির্বাচন নিয়ে রাজনীতি করছে। অথচ আমাদের সন্তান হত্যার বিচারের কথা কেউ বলছে না।

নিহত সাজ্জাত হোসেন সজলের মা শাহিনা বেগম বলেন, পুলিশ আমার ছেলেকে আশুলিয়ায় আগুনে পুড়িয়ে হত্যা করেছে। সাত মাস হয়ে গেল আমি আমার ছেলের হত্যার বিচার পেলাম না। কান্না করতে করতে এখন চোখের জল শুকিয়ে গেছে। তবুও ছেলে হত্যার বিচার পাচ্ছি না।

সংবাদ সম্মেলনে তিনজন উপদেষ্টা নিয়ে ৩০ সদস্যবিশিষ্ট নির্বাহী পরিষদ কমিটি গঠন করা হয়। সংগঠনের উপদেষ্টা পরিষদে আছেন মো. মহিউদ্দিন, শহিদুল ইসলাম ভুইয়া এবং মো. মীর মোস্তাফিজুর রহমান। নির্বাহী পরিষদ কমিটিতে চেয়ারম্যান হয়েছেন মো. গোলাম রহমান, ভাইস চেয়ারম্যান আবুল হাসান এবং সাধারণ সম্পাদক রবিউল আউয়াল ভুইয়া। কমিটিতে যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হয়েছে আব্দুল্লাহ আল মারুফ ও জান্নাতুল ফেরদৌস সাফা। সাংগঠনিক সম্পাদক মো. সেলিম মাহমুদ, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক মো. কামাল হাওলাদার ও সহ সাধারণ সম্পাদক সাবিনা আক্তার রিমা।

এছাড়া কোষাধক্ষ্য হয়েছেন জারতাজ পারভীন ও সহকোষাধক্ষ্য আবু হোসেন, জনসংযোগ সম্পাদক শিল্পী আক্তার, দপ্তর সম্পাদক রাকিবুল ইসলাম ও সহদপ্তর সম্পাদক আব্দুল মান্নান। আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন রাহাত আহম্মেদ খান, ক্রিয়া সংস্কৃতি ও সমাজ কল্যাণ সম্পাদক কবির হোসেন, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক শাহরিয়ার খান পলাশ এবং সহ শিক্ষা ও স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক সাবরিনা আফরুজ সেবন্ধী।

নির্বাহী সদস্য হয়েছেন সামছি আরা জামান, মো. সাইদুল ইসলাম, মো. অব্দুল বাসার অনিক, স্বর্ণা আক্তার, রাজু আহমেদ, শাহিনা বেগম, ফারহানা ইসলাম পপি, খালেদ সাইফুল্লাহ, রাজু আহমেদ, মো. সুমন মিয়া, আহমেদ লামিয়া, পাপিয়া আক্তার শমী এবং এম. এ. মতিন।

Header Ad
Header Ad

চলন্ত বাসে ডাকাতি-যৌন নিপীড়ন: মির্জাপুর থানার এএসআই বরখাস্ত

মির্জাপুর থানার সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) মো. আতিকুজ্জামান। ছবি: সংগৃহীত

চলন্ত বাসে ডাকাতি ও নারীর শ্লীলতাহানীর ঘটনায় দায়িত্বে অবহেলার অভিযোগে টাঙ্গাইলের মির্জাপুর থানার সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) মো. আতিকুজ্জামানকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।

শনিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে মির্জাপুর সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার এইচএম মাহবুব রেজওয়ান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

জানা যায়, গত ১৮ ফেব্রুয়ারি মধ্যরাতে ভুক্তভোগী কয়েকজন বাসযাত্রী মির্জাপুর থানায় গিয়ে চলন্ত বাসে ডাকাতির বিষয়ে ডিউটি অফিসার মো. আতিকুজ্জামানকে অবহিত করেন। ভুক্তভোগীদের অভিযোগ আমলে না নেওয়ায় কয়েক মিনিট পর তারা থানা ত্যাগ করেন।

এছাড়া ডিউটি অফিসার তাদের নাম ঠিকানা বা মোবাইল নম্বর সহ কোন তথ্যই রাখেননি তিনি। যার কারণে মামলা গ্রহণ করতে বিলম্ব হয়। এরপর ঘটনার তিনদিন পরে এক ভুক্তভোগী বাস যাত্রীর মামলা নিতে হয়েছে।

এদিকে, টাঙ্গাইলের পুলিশ সুপার মো. মিজানুর রহমান গত শুক্রবার ২১ ফেব্রুয়ারি রাতেই এএসআই আতিকুজ্জামানকে মির্জাপুর থানা থেকে প্রত্যাহার করে পুলিশ লাইনসে সংযুক্ত করেন। শনিবার তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।

এএসআই আতিকুজ্জামানের মোবাইল নম্বরে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি সাড়া দেননি।

এ বিষয়ে মির্জাপুর সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার এইচএম মাহবুব রেজওয়ান জানান, শনিবার আতিকুজ্জামানের সাময়িক বরখাস্তের বিষয়টি তিনি জানতে পেরেছেন।

Header Ad
Header Ad

ছাত্রদের নতুন দলে যোগ দিচ্ছেন সশস্ত্র বাহিনীর সাবেক সদস্যরা

ছবি: সংগৃহীত

নানা জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে আগামী ২৬ অথবা ২৭ ফেব্রুয়ারি আত্মপ্রকাশ করতে যাচ্ছে শিক্ষার্থীদের নতুন রাজনৈতিক দল। এই দলে যোগ দিচ্ছেন সশস্ত্র বাহিনীর সাবেক সদস্যরা। জাতীয় নাগরিক কমিটি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

দল ঘোষণার আগে শনিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে তিন বাহিনীর সাবেক কয়েকজন সদস্যদের সঙ্গে মতবিনিময় করবে জাতীয় নাগরিক কমিটি।

নতুন দল ঘোষণা নিয়ে এখন শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি চলছে। নতুন দলের আহ্বায়ক হিসেবে নাহিদ ইসলামের দায়িত্ব নেয়ায় জোড়ালো সম্ভাবনা রয়েছে। তবে দলের সদস্যসচিব পদ নিয়ে নেতাদের মধ্যে মতবিরোধ দেখা দেয়। পরে আলোচনার ভিত্তিতে দলের শীর্ষ চারটি পদ মোটামুটি নিশ্চিত হয়েছে বলে জানা গেছে। তবে পদগুলোতে কারা থাকছে তা এখনও জানা যায়নি। তবে আরও দুটি পদের বিষয়েও প্রস্তাব এসেছে।

এর আগে, জাতীয় নাগরিক কমিটিতে যুক্ত হতে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে ক্যাম্পেইন চালায় সংগঠনটি। এরপর ‘আপনার চোখে নতুন বাংলাদেশ’ শীর্ষক একটি জনমত জরিপও চালালো হয়। সেখানে নতুন রাজনৈতিক দলের নাম, লোগোসহ বিভিন্ন মতামত জানতে চাওয়া হয়। এদিকে নয়া রাজনৈতিক দলের নাম ইংরেজীতে হবে বলে গুঞ্জন রয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

নির্বাচনের আগেই জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচারের দাবি নিহতদের পরিবারের
চলন্ত বাসে ডাকাতি-যৌন নিপীড়ন: মির্জাপুর থানার এএসআই বরখাস্ত
ছাত্রদের নতুন দলে যোগ দিচ্ছেন সশস্ত্র বাহিনীর সাবেক সদস্যরা
চলন্ত বাসে ডাকাতির সময় ধর্ষণের ঘটনা ঘটেনি: পুলিশ সুপার
ময়মনসিংহে দেড় শতাধিক বিড়ালের মিলনমেলা
বিচার ও পুলিশ বিভাগের সিন্ডিকেট ভেঙে দেওয়া হয়েছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
১৩ দিনের চীন সফরে যাচ্ছেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নাছির
২৯ মিলিয়ন ডলারের সহায়তা পেয়েছে ২ সদস্যের একটি অপরিচিত বাংলাদেশি ফার্ম: ট্রাম্প
ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলা: প্রাণে বাঁচলেন দিতি কন্যা লামিয়া
ফাগুনের দুপুরে রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি
‘আমাদের অনেক বয়স হয়েছে, নবীন-তরুণরা দেশকে নতুন করে চিন্তা করছেন’
ভেঙে পড়া রাষ্ট্রকে গঠন বিএনপির পক্ষেই সম্ভব: তারেক রহমান
চলন্তবাসে বাসে ডাকাতি ও শ্লীলতাহানি, টাঙ্গাইলে গ্রেফতার ৩
আমরা কারো দাবার গুটি হবো না: জামায়াত আমির
গরমে স্যুট পরে এসির তাপমাত্রা কমানো বন্ধ করুন: জ্বালানি উপদেষ্টা
সেনাবাহিনীতে চাকরির সুযোগ, আবেদন শুরু ২৮ ফেব্রুয়ারি
নতুন দলের শীর্ষ ছয়টি পদ নিয়ে ‘সমঝোতা’
মিঠাপুকুরে তোপের মুখে পালিয়ে গেলেন সাব রেজিস্ট্রার
আমার মা চাইতেন না আমি বিয়ে করে সংসারী হই : পপি  
ঝিনাইদহে ৩ জনকে হত্যা, দায় স্বীকার করলো চরমপন্থী সংগঠন