সোমবার, ১০ মার্চ ২০২৫ | ২৫ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

২ বছর পাসপোর্টের জন্য ঘুরছেন ইতালি প্রবাসী সিরাজ!

দুই বছর ধরে পাসপোর্টের জন্য ঘুরছেন ইতালি প্রবাসী সিরাজ উল্লাহ। তিনি রিনিউ করার জন্য আবেদন করেছেন। এই দীর্ঘ সময়ে তিনি পাসপোর্ট পাননি। পুরোনো পাসপোর্টের মেয়াদও শেষ হয়ে গেছে। ফলে ইতালিতে ফিরতে না পারায় ভিসার মেয়াদও শেষ হয়ে গেছে।

হতাশ সিরাজ উল্লাহ কী করবেন বুঝতে পারছেন না। পাসপোর্ট অফিসে একগাদা কাগজপত্র নিয়ে ঘুরছেন তিনি। কর্মকর্তারা তাকে এক রুম থেকে আরেক রুমে পাঠাচ্ছেন। দুই বছর ধরে সিরাজ উল্লাহ শুধু আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে ‘এই রুম-সেই রুম’ করে ঘুরে বেড়াচ্ছেন।

বরাবরের মতো মঙ্গলবারও (২৩ আগস্ট) সিরাজ উল্লাহ আগারগাঁও পাসপোর্টের সামনে ঘুরে বেড়াচ্ছিলেন। সেই সময়ই ঢাকাপ্রকাশ-এর সঙ্গে কথা হয় তার। হাতে যথারীতি একগাদা কাগজপত্র।

কথা বলতে শুরু করেন সিরাজ উল্লাহ। ক্ষোভ ও হতাশায় কাঁপতে কাঁপতে সিরাজ উল্লাহ বলেন, ২০২০ সালের ডিসেম্বরে আমি পাসপোর্ট রিনিউয়ের আবেদন করেছি। এমআরপি পাসপোর্ট। প্রত্যেকটা রুমে রুমে ঘুরছি। কিন্তু পাসপোর্ট পাইনি।

সিরাজ উল্লাহ বলেন, ‘আমি থাকি ইতালিতে আজ ১৯ বছর ধরে। শুধু পাসপোর্টটা রিনিউয়ের জন্য দিয়েছি। পাসপোর্টটা এখনো পাইনি। আমাকে শুধু লেফট-রাইট করাচ্ছেন উনারা। তারা শুধু বলেন এখানে যান ওখানে যান। আমি শুধু ঘুরি। কবে পাব সেটা তারা বলেন না।

ইতালি প্রবাসী এই বাংলাদেশি আরও বলেন, ‘কিছুক্ষণ আগে আমি পাসপোর্টের সহকারী পরিচালক মো. ইউসুফ সাহেবের কাছে গিয়েছিলাম। তিনি বলছেন, উত্তরার কাজ উত্তরায় হয়। অথচ উত্তরা থেকে আমাকে এখানে পাঠানো হয়েছে।’

হতাশ ও দিশেহারা সিরাজ বলেন, ‘আমরা বিদেশি মানুষ। এখানকার কিছুই বুঝি না। যে যেটা বলে সেটাই শুনি আমরা। কী করব বুঝতে পারছি না।’

আপনার কাছে কি নির্দিষ্ট কোনো কাগজ চেয়েছে পাসপোর্ট অফিস থেকে এমন প্রশ্নের জবাবে সিরাজ উল্লাহ বলেন, ‘এমন কোনো কাগজ চাওয়া হয়নি যেটা দিতে পারিনি বলে তারা পাসপোর্ট দিচ্ছেন না।’

সিরাজ উল্লাহ আরও বলেন, উত্তরার অফিসে গিয়েছি। উত্তরার অফিস থেকে আমাকে প্রথমে বলেছে প্রথম শ্রেণির ম্যাজিস্ট্রেট দিয়ে একটা এফিডেভিট করান। তাদের কথা অনুযায়ী সব কাগজের এফিডেভিটও করিয়েছি।

সিরাজ আরও বলেন, এখন আমার পাসপোর্টের মেয়াদ শেষ। ইতালির ভিসার মেয়াদও শেষ। দেখেন আমার কাছ থেকে সম্পূর্ণ ডকুমেন্ট নিয়েছেন। সব কাগজ নিয়ে তারা জমা রেখেছেন। বলেছেন, হানড্রেড পার্সেন্ট ওকে। ১৫-২০ দিন পরে এসে নিয়ে যাবেন। প্রতিবার এমন কথা বলেন।

একবার ফোন দিয়েও ডাকা হয়েছিল দাবি করে সিরাজ বলেন, ফোন দিয়ে ডেকে বলা হলো আমাকে একটা আন্ডারটেকিং দিতে হবে পাসপোর্টের জন্য। এই দেখেন আমি আন্ডারটেকিংও দিয়ে এসেছি।

৩০২ নং রুমে একজন মহিলা অফিসার আছেন যিনি এক বছর শুধু ওখানেই ফাইলটা ফেলে রেখেছিলেন দাবি করে সিরাজ উল্লাহ বলেন, সব ধরনের কাগজের সত্যায়িত কপি উনারা চেয়েছিলেন। সেগুলোও দিয়েছি। এটার নিয়ম নাই তারপরও চেয়েছেন তারা। আমিও দিয়েছি।

এ সময় পাসপোর্ট এবং রিনিউয়ের ২০২০ সালের রিসিট দেখান সিরাজ উল্লাহ। ইতালি ও ইউরোপের অন্যান্য দেশের ভিসাও দেখান তিনি।

ক্ষুব্ধ সিরাজ উল্লাহ বলেন, ‘আমি একজন প্রবাসী। আমরা কঠোর পরিশ্রম করে দুটা পয়সা বাংলাদেশে পাঠাই। সরকার পায়। আমার মা-বাবা-ভাই-বোন সবাই বিদেশে থাকেন। আমি থাকি ইতালি। কিন্তু আমাদের জন্য পাসপোর্ট অফিসের লোকদের কোনো প্রাণ কাঁদে না।’

সিরাজ বলেন, ‘আমি বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর কাছে এই অনুরোধ করছি যেন আমার না শুধু, এমন ভুক্তোভোগী যারা আছেন সবাই যেন তাদের পাসপোর্টগুলো পান। আমার মতো এমন অনেকেই আছেন।’

এ বিষয়ে জানতে চাইলে ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আইয়ূব চৌধূরী ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ‘একজন মানুষ দুই বছর ধরে পাসপোর্ট পাবে না এটা হতেই পারে না। উনার কোনো সমস্যা আছে নিশ্চয়ই। আপনি পাসপোর্ট নাম্বার দেন। যদি আমার অফিসাররা দায়ী হন, তাহলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেব।’

আরইউ/এমএমএ/

 

Header Ad
Header Ad

এনআইডিতে ডাকনাম-একাধিক স্ত্রীর নাম যুক্তের নীতিগত সিদ্ধান্ত

ফাইল ছবি

জাতীয় পরিচয়পত্রে (এনআইডি) ডাকনাম ও একাধিক স্ত্রীর নাম সংযুক্ত করার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে জাতীয় পরিচয়পত্র নিবন্ধন অনুবিভাগ (এনআইডি)। সোমবার (১০ মার্চ) অনুবিভাগের মহাপরিচালক এ এম এম হুমায়ূন কবীর এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

এনআইডিতে প্রচুর সংশোধনের আবেদন আসছে জানিয়ে হুমায়ূন কবীর বলেন, ‘এগুলোতে দেখা যাচ্ছে অনেক ব্যক্তি, তাদের ডাকনাম সেখানে পাচ্ছি না। এ জন্য এগুলোর সমাধানও করতে পারছি না।’

তিনি বলেন, ‘এ জন্য কাল আমরা এটা নিয়ে বসেছিলাম। তখন আমাদের আলোচনায় প্রাথমিক একটি চিন্তা এমন হয়েছে যে আমরা যদি, বাংলাদেশে যেহেতু প্রচুর মানুষ ডাকনাম আলাদাভাবে ব্যবহার করে, অফিশিয়াল নাম বা আসল নাম বলে। এ ক্ষেত্রে ২ নম্বর ফরমে যদি আমরা ডাকনামটা নিয়ে নিতে পারে তাহলে সম্ভবত আমাদের অনেক লোককে চিহ্নিত করতে সহযোগিতা করবে।’

এনআইডির মহাপরিচালক বলেন, ‘আর দ্বিতীয় বিষয় হচ্ছে, অনেক সময় দ্বিতীয় স্ত্রীরা এসে বলেন যে তাদের নাম ডেটাবেইসে অন্তর্ভুক্ত করতে। আমরা এই তো সুয়োমটো করতে পারি না। আমরা যদি দুই নম্বর ফরমে একাধিক স্ত্রী যদি কারো থাকে তার নামটা যদি আগেই সংরক্ষণ করে নিই তাহলে দেখা যাবে ভবিষ্যতে ওই সমস্যা আর থাকবে না। এ জন্য দুই নম্বর ফরমে এটা রাখা যায় কি না এটা নিয়ে আলোচনা করেছি।’

হুমায়ূন কবীর জানান, নির্বাচন কমিশন বা সরকারের ঊর্ধ্বতন মহল বিষয়টি অনুমোদন করার পর এটি বাস্তবায়ন করা হবে।

Header Ad
Header Ad

হাতের ইশারায় পলকের সালাম, বললেন মুখ খুললেই বাড়ে মামলা

জুনায়েদ আহমেদ পলক। ছবি: সংগৃহীত

কথা বললে মামলার সংখ্যা ও রিমান্ড বাড়তে থাকে। কথা বলে কী লাভ? আদালত প্রাঙ্গণে দাঁড়িয়ে এসব অভিযোগ করেছেন সাবেক আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক।সোমবার ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ আদালত প্রাঙ্গণে তিনি এ মন্তব্য করেন।

এদিন দুর্নীতি দমন কমিশনের করা মামলায় পলককে দুপুর ১২টার পর কাশিমপুর কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। এরপর তাকে সিএমএম আদালতের হাজতখানায় রাখা হয়। সেখান থেকে দুপুর পৌনে ২টার দিকে প্রিজনভ্যানে তাকে ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ আদালতে হাজির করা হয়।

প্রিজনভ্যানে থাকা অবস্থায় লোহার জানালার কাছে গিয়ে হাতের ইশারায় হাসিমুখে সালাম দেন পলক। এরপর উপস্থিত সাংবাদিকদের বলেন, কথা বললে মামলা ও রিমান্ডের সংখ্যা বাড়তে থাকে। কথা বলে কি লাভ? আমার জন্য দোয়া করবেন।

কিছুক্ষণ পরে প্রিজনভ্যানের মধ্যে এক পুলিশ সদস্য ওঠে পলককে বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট ও মাথায় হেলমেট পরিয়ে দেন। এরপর তাকে পুলিশের নিরাপত্তা বেষ্টনী দিয়ে মহানগর দায়রা জজ আদালতের হাজতখানায় নেওয়া হয়।

হাজতখানায় নেওয়ার পথে পলক আবারও বলেন, কথা বললে মামলা ও রিমান্ডের সংখ্যা বাড়তে থাকে। পেছনে হ্যান্ডকাপও দেওয়া হয়। কথা বলার অধিকার কি আমাদের আছে? এখন পর্যন্ত আমাকে ৭৮ মামলার আসামি করা হয়েছে।

পলকের আইনজীবী ফারজানা ইসলাম রাখি জানান, আজকে দুদকের মামলায় পলকের হাজিরার জন্য দিন ধার্য ছিল। এজন্য তাকে গাজীপুরের কাশিমপুর কারাগার থেকে আদালত আনা হয়েছে।

পলক কোনও ডিভিশন পাচ্ছেন না অভিযোগ করে এই আইনজীবী বলেন, কাশিমপুর কারাগারের চার নম্বর সেলে তাকে হাই সিকিউরিটির মধ্যে রাখা হয়েছে। কোনও প্রকার ডিভিশন দেওয়া হচ্ছে না। তার ফ্যামিলির সঙ্গে যোগাযোগ পর্যন্তও করতে দেওয়া হচ্ছে না। সাধারণ কয়েদিদের মতো করে তাকে রাখা হচ্ছে। দেশের খবর জানার জন্য অখ্যাত চারটি পত্রিকা তাকে দেওয়া হয়। জাতীয় কোনও পত্রিকা দেওয়া হচ্ছে না। মূলত সেখানে ডিভিশনের ব্যবস্থা নেই বলে জানান তিনি।

এর আগে, গত ৬ ফেব্রুয়ারি তাকে এ মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়। গত ১২ ডিসেম্বর জুনাইদ আহমেদ এবং তার স্ত্রী আরিফা জেসমিনের বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক। মামলায় তাদের বিরুদ্ধে প্রায় ১৯ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়। মামলার তথ্য অনুযায়ী, জুনায়েদ আহমেদ পলকের ২৪টি ব্যাংক হিসাবে ঘুষ, দুর্নীতি ও মানি লন্ডারিংয়ের মাধ্যমে ৩২ কোটি ৪ লাখ ৯৫ হাজার ৩১৪ টাকা জমা হয়। এর মধ্যে ২৯ কোটি ৮৪ লাখ ৭২ হাজার ৯৫ টাকা তুলে নেওয়া হয়। ২০০৮ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত এ লেনদেন হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

দলীয় নেতাকে খুনের অভিযোগে চুয়াডাঙ্গায় বিএনপির তিন নেতা বহিষ্কার

নিজ দলের নেতাকে হত্যার অভিযোগে দল থেকে বহিষ্কার চুয়াডাঙ্গা তিতুদহ ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মিলন মিয়া ও সেক্রেটারি আবুল হোসের টোটন। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

চুয়াডাঙ্গার সদর উপজেলার তিতুদহ ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক রফিকুল ইসলাম (মল্লিক) খুনের ঘটনায় অভিযুক্ত দলের তিন নেতাকে বহিষ্কার করা হয়েছে।

রোববার (৯ মার্চ) রাতে দর্শনা থানা বিএনপির সভাপতি খাজা আবুল হাসনাত ও সাধারণ সম্পাদক আহাম্মদ আলীর যৌথ স্বাক্ষরিত চিঠিতে এ তথ্য জানানো হয়। বহিষ্কৃত নেতারা হলেন- তিতুদহ ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মিলন মিয়া, সাধারণ সম্পাদক আবুল হোসেন (টোটন) ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আবদুল খালেক।

বহিষ্কারাদেশে বলা হয়েছে, তদন্তে তাদের বিরুদ্ধে দলীয় গঠনতন্ত্র ও আদর্শ বিরোধী কার্যকলাপে জড়িত থাকার প্রমাণ পাওয়া গেছে। এতে দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ হয়েছে এবং দলের সুনাম ক্ষুণ্ন হয়েছে। তাই বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)-এর গঠনতন্ত্রের আলোকে এবং দলের স্বার্থ রক্ষার্থে জেলা বিএনপির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী তাদের পদ থেকে স্থায়ীভাবে অব্যাহতি ও দল থেকে বহিষ্কার করা হলো।

জেলা বিএনপির সভাপতি মাহমুদ হাসান খান বলেন, তিতুদহ ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক রফিকুল ইসলাম খুনের ঘটনায় এই তিন নেতার নাম প্রকাশ্যে চলে এসেছে। তৃণমূলের নেতাদের সম্মতিক্রমে তাদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া আরও যাদের নাম নিয়ে আলোচনা হচ্ছে, তাদের বিষয়েও তদন্ত করা হচ্ছে। অভিযোগ প্রমাণিত হলে কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না।

উল্লেখ্য, চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার তিতুদহ ইউনিয়নে টিসিবি ও ভিজিএফের চালের কার্ড নিয়ে বিরোধের জেরে রফিকুল ইসলামের সঙ্গে ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মিলন মিয়া ও সাধারণ সম্পাদক আবুল হাশেম টোটনের দ্বন্দ্ব সৃষ্টি হয়। শনিবার সকালে বিষয়টি মীমাংসার কথা বলে রফিককে ডেকে নিয়ে যাওয়া হয়। এরপর ইউনিয়ন বিএনপির নেতাসহ তাদের সহযোগীরা মিলে ধারালো অস্ত্র দিয়ে প্রকাশ্যে রফিককে হত্যা করে পালিয়ে যায় বলে অভিযোগ রয়েছে।

এই ঘটনায় নিহতের স্ত্রী নাহিদা খাতুন মুক্তি বাদী হয়ে তিতুদহ ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মিলন মিয়া ও সাধারণ সম্পাদক আবুল হাশেম টোটনসহ ৩৭ জনের নাম উল্লেখ করে এবং আরও ২০-২৫ জনকে অজ্ঞাত আসামি করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন দর্শনা থানায়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

এনআইডিতে ডাকনাম-একাধিক স্ত্রীর নাম যুক্তের নীতিগত সিদ্ধান্ত
হাতের ইশারায় পলকের সালাম, বললেন মুখ খুললেই বাড়ে মামলা
দলীয় নেতাকে খুনের অভিযোগে চুয়াডাঙ্গায় বিএনপির তিন নেতা বহিষ্কার
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরী
কাফির বাড়িতে আগুনের ঘটনায় নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ২ কর্মী গ্রেপ্তার
এবার ঈদের আগে বাজারে আসছে না নতুন নোট
ছাত্র আন্দোলনে গুলি করা আওয়ামী লীগ নেতার ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
যে প্রক্রিয়ায় কোটি টাকা কেজিতে রপ্তানি হচ্ছে মাছ! (ভিডিও)
ওমরাহ পালন করে দলের ঐক্য দৃঢ় করল জাতীয় ফুটবল দল
হাসিনা ও পরিবারের ১২৪টি ব্যাংক অ্যাকাউন্টে ৬৩৫ কোটি টাকার খোঁজ
জুলাই আন্দোলনে জড়িয়ে পড়া নিয়ে জাতিসংঘ থেকে বার্তা পায়নি সেনাবাহিনী: আইএসপিআর
আগামী জাতীয় নির্বাচনে প্রক্সি ভোট দিতে পারবেন বাংলাদেশি প্রবাসীরা
“ধর্ষণের বিচার না হওয়া পর্যন্ত ছাত্রদল রাজপথে থাকবে”
ধনশ্রীর সঙ্গে বিচ্ছেদের পর নতুন বান্ধবী নিয়ে দুবাইতে চাহাল! কে এই সুন্দরী?
পাচার করা টাকা ফেরাতে দ্রুত বিশেষ আইন করা হবে : প্রেস সচিব
বাবা হারালেন অভিনেত্রী রুনা খান
ধর্ষণের বিচার দাবিতে কুবি ছাত্রদলের মানববন্ধন
শেখ হাসিনা-রেহানা পরিবারসহ ২৩ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট
রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় বেকসুর খালাস পেলেন তারেক রহমান
পদত্যাগ করলেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ড. আমিনুল ইসলাম