রবিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৫ | ১৪ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

শাহজালাল বিমান বন্দর

ইমিগ্রেশন ও করোনা ডেস্কে দীর্ঘ লাইন

থার্ড টার্মিনালের নির্মাণ কাজের জন্য গত ১০ ডিসেম্বর থেকে রাতে ফ্লাইট বন্ধ থাকছে। এ কারণে দিনে বেড়েছে ফ্লাইটের চাপ। ফলে ইমিগ্রেশন ও করোনা ডেস্কে যাত্রীর চাপ বাড়ায় ভোগান্তিতে পড়েছেন যাত্রীরা। লাগেজ পেতেও দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করতে হচ্ছে তাদের। বৃহস্পতিবার দুপুরে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে গিয়ে যাত্রীদের সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য জানা গেছে।

বিমাবন্দরের ক্যানোপি-১ ও ২ এ গিয়ে দেখা গেছে, একসঙ্গে বহু যাত্রী বের হচ্ছেন। একসঙ্গে পাঁচটি আন্তর্জাতিক ফ্লাইট অবতরণ করায় যাত্রীদের চাপ ছিল সকাল সাড়ে ১০টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত। ইমিগ্রেশন শেষ করে বাইরে বের হয়ে আসা বেশ কয়েকজন যাত্রীর সঙ্গে কথা হয়। সৌদিআরব থেকে আসা যাত্রী ফিরোজ আলম বলছিলেন, লাগেজ পেতে দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করতে হয়েছে।

আমার লাগেজ বেল্টের বাইরে পড়েছিল। এর আগে করোনা টেস্টের রিপোর্ট জমা দিতে গিয়ে লাইনে দীর্ঘ সময় দাঁড়িয়ে থাকতে হয়েছে। ফিরোজ আলমের অভিযোগ একসঙ্গে কয়েকটি ফ্লাইট নামায় যাত্রীর সংখ্যা ছিল বেশি। সেই তুলনায় করোনা ডেক্সে লোকবল ছিল কম। কলকাতা থেকে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে আসা খোরশেদ আলম বলেন, লাগেজ পেতে দীর্ঘ অপেক্ষা করতে হয়েছে। এটা কমানো দরকার। একই ফ্লাইটে কলকাতা থেকে আসা ফয়সল জানান, করোনা টেস্টের বুথেই সময় চলে গেছে ঘণ্টার উপরে। দেশে ফেরা যাত্রীদের যে চাপ তাতে বুথ আরও বেশি দরকার ছিল। নম্রতা এসেছেন অস্ট্রেলিয়ার অ্যডিলেডে থেকে। সিঙ্গপুর এয়ারলাইন্সের ফ্লাইটে আসা এই তরুণী বলেন, যেভাবে ভোগান্তির কথা ভেবেছিলাম সেই তুলনায় সহজেই পার পেয়েছি। তবে করোনা টেস্টের রিপোর্ট জমা দিতে লাইনে দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করতে হয়েছে।


সৌদি আরবের জেদ্দা থেকে সৌদি এয়ারলাইন্সে ফিরেছেন ওমর ফারুক। ১১টা ২০ মিনিটে ফ্লাইট অবতরণ করলেও তিনি সব কাজ সম্পন্ন করে বিমানবন্দরের ক্যানোপিতে আসতে পেরেছেন ১২টা ৫৬ মিনিটে। তিনি বলেন, এই দীর্ঘ সময় লেগেছে মূলত করোনা টেস্টের রিপোর্ট জমা দিতে গিয়ে। সেখানে কাউন্টার কম থাকায় দীর্ঘ লাইনে অপেক্ষা করতে হয়েছে। একই অভিযোগ করেন মো. ইয়াছিন নামে আরকে যাত্রীর। যিনি একই ফ্লাইটে সৌদি আরব থেকে দেশে ফিরেছেন।

চট্টগ্রামের জসিম উদ্দিনও আসছিলেন আবুধাবী থেকে। তিনি বলেন, ফ্লাইট আসতেই বিলম্ব করেছে। তবে বিমাবন্দরে ভোগান্তি খুব একটা হয়নি। ইতালির রোম থেকে আসা ফয়েজ আহমদ ও শিল্পী দম্পতি নিজেদের অভিজ্ঞতার কথা তুলে ধরে বলেন, দুটি জায়গায় খুবই ভোগান্তি হয়েছে। একটি হচ্ছে করোনা বুথ এবং অন্যটি লাগেজ পেতে। করোনা বুথে অনেকক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকতে হয়েছে। শুধুমাত্র কাউন্টার কম থাকায়। যাত্রীর চাপ অথচ কাউন্টার কম।

যাত্রীর বিভিন্ন মন্তব্যের বিষয়ে জানতে চাইলে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালক এ এইচ এম তৌহিদুল আহসান ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, যখন একসঙ্গে ফ্লাইট নামে তখন কিছুটা সমস্যা হয়। আমাদের রিসোর্সের বিষয়টাও তো দেখতে হবে। আমরা চেষ্টা করছি সর্বোচ্চ সেবাটুকু করার। তিনি বলেন, থার্ড টার্মিনালের নির্মাণ কাজের কারণে গত ১০ ডিসেম্বর থেকে রাতে ফ্লাইট বন্ধ থাকায় দিনের বেলা ফ্লাইটের চাপ বেড়েছে। ফলে একসঙ্গে চার-পাঁচটা ফ্লাইট যখন নামে তখন সমস্যাটা তৈরি হয়। কিন্তু একটি বা দু’টি ফ্লাইট নামলে দ্রুতই যাত্রীরা বের হতে পারছেন। তিনি বলেন, করোনা টেস্ট রিপোর্ট জমার জন্য আটটি বুথ আছে। চাপ বাড়লে সেখানেও কিছুটা সময় লাগে।

গত কিছুদিন ধরেই শাহজালাল বিমানবন্দরে নানারকম বিশৃংখলা বিরাজ করছে। এ নিয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে রিপোর্ট প্রকাশিত হয়। এমনকি এসব বিশৃংখলা বন্ধে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় থেকে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষকে বিমাবন্দরে সৃষ্ট বিশৃংখলা, যাত্রীদের ভোগান্তি এবং হয়রানি বন্ধে পদক্ষেপ নিতে চিঠিও দেওয়া হয়েছিল।

মন্ত্রণালয়ের ওই চিঠিতে বলা হয়েছিল, যেহেতু রাত্রিকালীন সময়ে বিমানবন্দরে ফ্লাইট উঠানামা বন্ধ থাকবে, সেকারণে দিনের বেলা চাপ থাকবে। এ বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে বিমাবন্দর কর্তৃপক্ষকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছিল।
এমনকি বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মো. মাহবুব আলী নিজে বিমানবন্দর সরেজমিন ঘুরে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দিয়েছিলেন যাত্রী হয়রানি বন্ধসহ সব ধরণের ভোগান্তি দূর করতে। কিন্তু কিছুতেই পরিস্থিতির উন্নতি হচ্ছিল না। বরং ভোগান্তি মাত্রা দিনে দিনে বেড়েই যাচ্ছিল।

এই পরিস্থিতিতে গত ১৮ ডিসেম্বর শাহজালাল আর্ন্তজাতিক বিমানবন্দরে চরম অব্যবস্থাপনা ও বিশৃংখলা দেখা দেয়। যাত্রী ভোগান্তি ছিল সাম্প্রতিক সময়ে সবচেয়ে ভয়াবহ। এ নিয়ে দেশের প্রায় সকল সংবাদমাধ্যম ওই দিন রিপোর্ট করে।
চতুর্থ দিনে ২২ ডিসেম্বর বুধবার বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মো. মাহবুব আলী পরিস্থিতি সরজমিন দেখতে আবারও বিমানবন্দর যান। যাত্রী হয়রানি, অব্যবস্থাপনা ও বিশৃংখলা বন্ধে কঠোর নির্দেশ দেন। দায়িত্বে অবহেলাকারীদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়ারও নির্দেশনা দেন প্রতিমন্ত্রী।

তার একদিন পর আজ শাহজালাল বিমানবন্দরে গিয়ে বিভিন্ন দেশ থেকে আসা যাত্রীদের সঙ্গে কথা বলে করোনা বুথ, ইমিগ্রেশন এবং বেল্টে লাগেজ আসতে বিলম্বের কথা জানা গেল। তবে সামগ্রিকভাবে পরিস্থিতি কিছুটা উন্নতি হয়েছে।

এনএইচবি/এসএম

Header Ad
Header Ad

চার ম্যাচের নিষেধাজ্ঞায় তাওহিদ হৃদয়, বাড়ছে নাটকের রঙ

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের ক্রিকেটে সাম্প্রতিক সময়ের সবচেয়ে বিতর্কিত চরিত্র হয়ে উঠেছেন তাওহিদ হৃদয়। তাঁকে ঘিরে যেন একের পর এক নাটকীয় ঘটনা ঘটছে, আর প্রতিদিনই সেই নাটকে যোগ হচ্ছে নতুন নতুন পর্ব। এবার ঢাকা প্রিমিয়ার লিগের আয়োজক ক্রিকেট কমিটি অব মেট্টোপলিস (সিসিডিএম) মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবকে আনুষ্ঠানিকভাবে চিঠি দিয়ে জানিয়েছে, হৃদয় চার ম্যাচের জন্য নিষিদ্ধ হয়েছেন।

সবশেষ গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্সের বিপক্ষে ম্যাচে আউট হওয়ার পর প্রতিক্রিয়া দেখানোর অভিযোগ ওঠে মোহামেডানের এই অধিনায়কের বিরুদ্ধে। এ নিয়ে তাঁকে শুনানিতে ডাকা হলেও তিনি হাজির হননি। পরে ম্যাচ রেফারি আখতার আহমেদ তাঁকে লেভেল-১ অপরাধে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেন এবং একটি ডিমেরিট পয়েন্ট দেন।

এর আগে হৃদয়ের ডিমেরিট পয়েন্ট ছিল ৭। নতুন করে ১ পয়েন্ট যোগ হওয়ায় তা দাঁড়িয়েছে ৮-এ। বিসিবির আচরণবিধির ৭.৫ ধারা অনুযায়ী, কোনো খেলোয়াড়ের ডিমেরিট পয়েন্ট ৮ ছুঁলে তাকে চার ম্যাচের জন্য নিষিদ্ধ করা হয়। সেই অনুযায়ীই হৃদয়ের ওপর চার ম্যাচের নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে, যা তাৎক্ষণিকভাবে কার্যকর হবে।

ফলে আগামীকাল আবাহনীর বিপক্ষে ঢাকা প্রিমিয়ার লিগের ‘অলিখিত ফাইনালে’ মোহামেডানের পক্ষে মাঠে নামতে পারবেন না হৃদয়। এটি মোহামেডানের জন্য বড় ধাক্কা হিসেবেই দেখা হচ্ছে।

 

তাওহিদ হৃদয়। ছবি: সংগৃহীত

এর আগে, ১২ এপ্রিল আবাহনীর বিপক্ষে ম্যাচে আম্পায়ারদের সঙ্গে তর্কে জড়িয়ে এক ম্যাচের নিষেধাজ্ঞা পেয়েছিলেন হৃদয়। পরে সংবাদমাধ্যমে এসে আম্পায়ারদের বিরুদ্ধে ‘মুখ খোলার হুমকি’ দেওয়ায় সেই নিষেধাজ্ঞা বাড়িয়ে দুই ম্যাচ করা হয় এবং সঙ্গে যোগ হয় ৭ ডিমেরিট পয়েন্ট।

তবে ওই নিষেধাজ্ঞা নিয়েও কম নাটক হয়নি। দুই দফায় নিষেধাজ্ঞা কমানো ও বাড়ানো নিয়ে বিসিবির ভেতরে জল ঘোলা হয়। শেষ পর্যন্ত জানানো হয়, হৃদয়ের দুই ম্যাচের নিষেধাজ্ঞা বহাল থাকবে, তবে সেটির কার্যকারিতা এক বছরের জন্য স্থগিত থাকবে। এ সিদ্ধান্তের পরেই দেশের অভিজ্ঞ আম্পায়ার শরফৌদ্দোলা ঘোষণা দেন, তিনি আর ঘরোয়া ক্রিকেটে আম্পায়ারিং করবেন না।

এসব বিতর্কের মধ্যে গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্সের বিপক্ষে ম্যাচে নিজের আউটের প্রতিক্রিয়া দেখিয়ে আবারও নতুন করে নিষেধাজ্ঞায় পড়লেন হৃদয়। ফলে ঘরোয়া ক্রিকেটের এই নাটকে নতুন মাত্রা যোগ হলো।

 

Header Ad
Header Ad

উত্তেজনার মধ্যেই যুদ্ধজাহাজ থেকে ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালাল ভারত

ছবি: সংগৃহীত

পাকিস্তানের সঙ্গে চলমান কূটনৈতিক উত্তেজনার মধ্যে আরব সাগরে একাধিক অ্যান্টি-শিপ (জাহাজ বিধ্বংসী) ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালিয়েছে ভারতীয় নৌবাহিনী। ভারতীয় নৌবাহিনী বলছে, এ সফলতা দেশের সমুদ্র নিরাপত্তা ও যুদ্ধ প্রস্তুতির ক্ষেত্রে এক গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক।

রোববার (২৬ এপ্রিল) এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, আরব সাগরে মোতায়েন ভারতীয় যুদ্ধজাহাজ থেকে ব্রহ্মোস ক্ষেপণাস্ত্রসহ ভূমি বিধ্বংসী ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্রের নিক্ষেপের একাধিক দৃশ্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শেয়ার করেছে নৌবাহিনী।

ভারতীয় নৌবাহিনী এক্স (সাবেক টুইটার) পোস্টে জানায়, 'দীর্ঘ পাল্লার নির্ভুল হামলার সক্ষমতা যাচাই ও প্রদর্শনের অংশ হিসেবে প্ল্যাটফর্ম ও সিস্টেম প্রস্তুতি নিশ্চিত করতে একাধিক সফল অ্যান্টি-শিপ মিসাইল পরীক্ষা চালানো হয়েছে। ভারতীয় নৌবাহিনী দেশের সামুদ্রিক স্বার্থ রক্ষায় যেকোনো সময়, যেকোনো স্থানে এবং যেকোনো পরিস্থিতিতে যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত, বিশ্বাসযোগ্য ও ভবিষ্যতমুখী।'

এই পরীক্ষাগুলো এমন একসময় পরিচালিত হয়েছে, যখন জম্মু ও কাশ্মীরের পহেলগামে ২২ এপ্রিল এক হামলায় অন্তত ২৬ জন নিহত হয়। ওই ঘটনার পর ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা আরও বেড়ে গেছে। পাকিস্তান নৌবাহিনীর নির্ধারিত সারফেস-টু-সারফেস মিসাইল পরীক্ষার আগে ভারতের এই ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে।

কাশ্মীরে হামলার পর ভারতের পক্ষ থেকে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে একাধিক কঠোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে দুই দেশের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিতের পদক্ষেপ। অন্যদিকে, পাকিস্তান হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছে, সিন্ধু নদের পানি বন্ধ করা হলে তা যুদ্ধ ঘোষণার শামিল হবে।

উত্তেজনাকর পরিস্থিতির মধ্যেই পরপর তিন রাত নিয়ন্ত্রণ রেখায় (এলওসি) ভারত ও পাকিস্তান সেনাদের মধ্যে গুলি বিনিময়ের ঘটনা ঘটেছে।

Header Ad
Header Ad

ছেলে খুঁজে পাচ্ছি না, একজন জীবনসঙ্গী দরকার: মিলা

পপ সংগীতশিল্পী মিলা ইসলাম। ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় পপ সংগীতশিল্পী মিলা ইসলাম আবারও জীবনসঙ্গীর খোঁজে রয়েছেন। সম্প্রতি গণমাধ্যমে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে মিলা জানান, “আমি আমার জন্য ছেলে খুঁজে পাচ্ছি না!”

২০১৭ সালে পাইলট এস এম পারভেজ সানজারিকে বিয়ে করেন তিনি। তবে বিয়ের এক বছরের মধ্যেই যৌতুক ও নির্যাতনের অভিযোগ এনে বিচ্ছেদ ঘটান মিলা। এরপর থেকে দীর্ঘ সাত বছর একাই কাটিয়েছেন এই গায়িকা।

মিলা বলেন, “দুইটা কারণে এখনো খুঁজে পাইনি— এক, আমি আবার কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়েছি। দুই, নিজে নিজে খুঁজে প্রেম করা আমার পক্ষে কঠিন, কারণ আমি সময় দিতে পারি না।” তিনি আরও বলেন, “বিয়ে খুব বেশি জরুরি বিষয় নয়। তবে একজন জীবনসঙ্গী দরকার, যে আমাকে বুঝবে।”

পপ সংগীতশিল্পী মিলা ইসলাম। ছবি: সংগৃহীত

একজন জীবনসঙ্গীর ক্ষেত্রে মিলা কিছু শর্তও দিয়েছেন। তার ভাষায়, “ছেলেটা সুদর্শন হোক, সেটা ভালো, তবে সবচেয়ে জরুরি হলো— দায়িত্বশীল হতে হবে, বন্ধুর মতো আচরণ করতে হবে, আমার প্রতি মায়া থাকতে হবে। পাশাপাশি পশুপাখির প্রতিও মায়া থাকতে হবে।”

আর্থিক বিষয়েও বাস্তবতা তুলে ধরেন এই সংগীতশিল্পী। বলেন, “বর্তমানে পরিবার চালানোর মতো ইনকাম থাকলেই চলে। টাকাওয়ালা জামাই চাই না, কিন্তু ইনকাম জরুরি।”

স্টেজ শো করা একজন শিল্পী হিসেবে নিজের জীবনধারাও তুলে ধরেন মিলা। বলেন, “আমি কোথাও শো করতে গেলে রাত ১০টার মধ্যে বাসায় ফেরা নাও হতে পারে। যে আমার লাইফ পার্টনার হবে, তাকে অন্তত এটুকু বুঝতে হবে।”

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

চার ম্যাচের নিষেধাজ্ঞায় তাওহিদ হৃদয়, বাড়ছে নাটকের রঙ
উত্তেজনার মধ্যেই যুদ্ধজাহাজ থেকে ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালাল ভারত
ছেলে খুঁজে পাচ্ছি না, একজন জীবনসঙ্গী দরকার: মিলা
টাঙ্গাইলে শ্রমিকদলের নেতাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
পাকিস্তানের সঙ্গে বাণিজ্য বন্ধে ভারতের ১.১৪ বিলিয়ন ডলার ক্ষতির শঙ্কা
দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রাজনীতির চেয়ারে ঘুণপোকা ধরেছে, এটি সংস্কার করা প্রয়োজন: ব্যারিস্টার ফুয়াদ
উত্তাল ইউআইইউ ক্যাম্পাস, ভিসি-ডিনসহ ১১ কর্মকর্তার পদত্যাগ
এপ্রিলেই দেশে ফিরছেন খালেদা জিয়া, সঙ্গে থাকবেন দুই পুত্রবধূ
বাংলাদেশ ব্যাংকের অধীনে বিশাল নিয়োগ, পদ ৬০৮
ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টায় ফ্যাসিবাদী শাসক পালাতে বাধ্য হয়েছে: আলী রীয়াজ
মহেশপুর সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত
যেকোনো মূল্যে নিজের পানির অধিকার রক্ষা করবে পাকিস্তান: ‍শেহবাজ শরীফ
স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম নির্বাসিত কবি দাউদ হায়দার মারা গেছেন
পাকিস্তানে সেনাবাহিনী-সন্ত্রাসী গোলাগুলি, দুই সেনাসদস্যসহ নিহত ১৭
টাঙ্গাইলে ট্রাক-সিএনজি মুখোমুখি সংঘর্ষে চালকসহ নিহত ২
হজের ফ্লাইট শুরু মঙ্গলবার, উদ্বোধন করবেন ধর্ম উপদেষ্টা
ইরানের বন্দরে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত বেড়ে ১৪, আহত সাড়ে ৭ শতাধিক
ধর্ষণের শিকার জুলাই আন্দোলনে শহীদের মেয়ের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
সিন্ধুর পানি ছাড়ল ভারত, হঠাৎ বন্যায় ডুবলো পাকিস্তানের কাশ্মীর