মঙ্গলবার, ৪ মার্চ ২০২৫ | ১৯ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

সততাই আমার শক্তি: প্রধানমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, “ড. ইউনূস একটা এমডি পদের লোভে হিলারি ক্লিনটনকে দিয়ে বিশ্ব ব্যাংক থেকে পদ্মা সেতুর টাকা বন্ধ করিয়েছিল। তারা ভেবেছিল, আমরা এখানে সারেন্ডার করব। আমি শেখ মুজিবের মেয়ে, এটা মনে রাখবেন। অন্যায়ের কাছে মাথা নত করিনি, করব না। এই দেশকে আমরা ভালোবাসি, দেশের মানুষকে ভালোবাসি। দেশের মানুষের মাথা হেট হোক, এটা কোনো দিন করব না। আমার সততাটাই হচ্ছে আমার শক্তি, আর বাংলাদেশের জনগণ।”

বুধবার (৮ জুন) রাতে জাতীয় সংসদ অধিবেশনে পদ্মা সেতু নির্মাণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানাতে আনিত প্রস্তাবের সাধারণ আলোচনায় অংশ নিয়ে সংসদ নেতা এসব কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ক্ষমতা আমার কাছে বড় কিছু না। ক্ষমতা আমার কাছে মানুষের জন্য কাজ করার সুযোগ, সেটাই করে যাচ্ছি। এই দেশের মানুষ যেন গরীব না থাকে, দরিদ্র না থাকে, প্রত্যেকটা মানুষ যেন ঘর পায়, কেউ ভূমিহীন-গৃহহীন থাকবে না। দেশবাসীর সমর্থন বড় শক্তি।

তিনি বলেন, একটা এমডি পদের জন্য একটা দেশের এতো বড় ক্ষতি কীভাবে করে? তখনকার সমস্ত ইমেইল দুদকের চেয়ারম্যান গোলাম রহমানের কাছে সেন্ড করা আছে। এই যে, দেশের বিরুদ্ধে কাজ করা। আমরা বিশ্ব ব্যাংকের দোষ দিচ্ছি, কিন্তু ওয়ার্ল্ড ব্যাংককে দিয়ে এটা করানো হয়েছে। বিশ্ব ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট তার শেষ কর্মদিবসে সেদিন স্বাক্ষর করে বন্ধ করে দিয়ে গেছে টাকা। তারপর চাপ আসে- অমুককে গ্রেপ্তার করতে হবে, অমুককে জেলে পাঠাতে হবে, তাহলে টাকা দেবে। আমি বলেছি, আমার কোনো অফিসারকে বা আমার কাউকে আমি অপমান করতে দেব না। সেসময় যোগাযোগমন্ত্রীকে অপসারণ করা, মোশাররফকে তো গ্রেপ্তার করেই দিল। আমি জানি, কোনো টাকা ছাড় হয়নি। দুর্নীতিটা কোথায় করা হলো? তারপর অমুককে গ্রেপ্তার করলে টাকা দেবে, এ ধরনের প্রস্তাব আসল। আমি বললাম, পদ্মা সেতু আমি করব না। যেদিন নিজের টাকায় করতে পারব, সেই দিন করব কিন্তু আমার দেশকে অপমান করে কিছু করতে দেবো না।

তিনি বলেন, তখন আমাকে ভয় দেখায়, যদি এটা না হয় আপনার নির্বাচনের কী হবে? আমি বলেছিলাম, জনগণ ভোট দেবে না, ক্ষমতায় আসব না। ২০০১ সালে আমেরিকা চাপ দিয়েছিল, গ্যাস বিক্রি না করলে ক্ষমতায় আসতে দেবে না। তখন আমি ক্ষমতায় আসতে পারিনি। খালেদা জিয়া মুচলেকা দিয়েছিল, সে ক্ষমতায় এসেছিল। এটা তো চোখের সামনে। সে মুচলেকা দিয়ে ক্ষমতায় আসে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, পদ্মা সেতু নিয়ে একটা মানসিক যন্ত্রণা আমার পরিবারের উপর দিয়ে গেছে। আমার মেয়ে, আমার ছেলে, আমার বোন, তাদের উপর মানসিক চাপ। জয়কে নিয়ে যখন স্টেট ডিপার্টমেন্ট বলছে, তোমার মাকে বল এটা বন্ধ করতে, না হলে তোমার বিরুদ্ধে অডিট হবে। তখন জয় বলেছে, কর, তবে আমি আমার মাকে এটা বলতে পারব না। আমার বিরুদ্ধে যত তদন্ত আছে করতে পার, আমি এখানে কোনো অন্যায় করিনি। এ রকম অবস্থায় আমি কিন্তু হেরে যাইনি। আমার সততাটাই হচ্ছে আমার শক্তি, আর বাংলাদেশের জনগণ। এই জনগণকে অপমান করে আমি কোনো কিছু করব না। আমি জানি, যখনই সেতু নির্মাণ শুরু করে দিলাম, তখনই সকলের টনক নড়ল। তখন বাংলাদেশকে সবাই সমীহ করতে শুরু করল। হ্যাঁ, বাংলাদেশ পারে। জাতির পিতা বলেছিল, কেউ আমাদের দাবায়া রাখতে পারবে না। তো কেউ আমাদের দাবায়া রাখতে পারে নাই, পারবেও না ইনশাল্লাহ। এই দেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এগিয়ে যাবে।

তিনি বলেন, এখন সারা বিশ্বে অর্থনৈতিক মন্দা। প্রত্যেকটা জিনিসের দাম বেড়েছে। ভোজ্য তেলের দাম বেড়েছে। আগামীকাল বাজেট দিচ্ছি। বাজেটও ঠিকমতো দেব, তবে সবাইকে কৃচ্ছতা সাধন করতে বলব। এক ইঞ্চি জমি যেন পড়ে না থাকে। খাবারের ব্যবস্থা নিজেদেরই করতে হবে। আমেরিকা ইউরোপে প্রত্যেক দেশে মন্দা। সবাইকে মিতব্যায়ী হতে হবে, সাশ্রয়ী হতে হবে।

সংসদ নেতা বলেন, পদ্মা সেতু আমাদের আত্মবিশ্বাস সৃষ্টি করেছে। টেকনোলজি সম্পর্কে আমাদের দেশের মানুষের জ্ঞান হয়েছে। ভবিষতে আরও উন্নত কাজ করতে পারব। বাংলাদেশ যে নিজেরা পারে এই ধারণাটা, এটাই বাংলাদেশের মর্যাদা সারা বিশ্বে উজ্জ্বল করেছে। জাতির পিতা স্বাধীনতা দিয়ে গেছেন, লাখো শহীদের রক্তের বিনিময়ে এই স্বাধীনতা। ধারাবাহিকভাবে ক্ষমতায় আছি বলে উন্নয়ন করতে পেরেছি, পদ্মা সেতুও করতে পারলাম। বাংলাদেশের জনগণের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই। আমি যখন বলেছি, নিজের টাকায় করব, এদেশের মানুষ এগিয়ে এসেছে। এখনও আমার কাছে চেক আছে, যে যা পেরেছে দিয়ে গেছে, আমি চেকগুলো ভাঙাইনি। রেখে দিয়েছি। কারণ, আমরা তো টাকা জোগার করে শুরু করে দিয়েছি, আমি তো পারব করতে। আমরা নিজেদের অর্থায়নে করেছি।

তিনি বলেন, কেন দাম বেড়েছে, এটা-সেটা নানা কথা। মেগা প্রজেক্ট কেন করা হচ্ছে? অর্থনীতিবিদ, প্রফেসর তাদের মুখ থেকে এসব কথা শুনলে কেমন লাগে? কী মানসিকতা এদের। কত হীনমন্যতায় ভোগে এরা! জানি তারা কনসালটেন্সি পাবে, এই তো? আরতো কিছু না। অথবা ইউনূস যদি কিছুটা উচ্ছিষ্ট বিলায় এটার জন্যই তারা এটা করছে।

এসএম/এমএসপি

Header Ad
Header Ad

অ্যাটলির ৬০০ কোটি বাজেটের সিনেমায় সালমানের পরিবর্তে আল্লু অর্জুন!

সালমান খান ও আল্লু অর্জুন। ছবি: সংগৃহীত

তামিল পরিচালক অ্যাটলি কুমারের নতুন সিনেমা নিয়ে উত্তেজনা কমছে না। ‘জাওয়ান’-এর সফলতার পর এবার অ্যাটলি তাঁর পরবর্তী মেগাবাজেট সিনেমা নিয়ে আসছেন। প্রথমে শোনা গিয়েছিল, সালমান খানকে নিয়ে সিনেমাটি নির্মাণ করবেন তিনি।

তবে এখন জানা গেছে, এই সিনেমায় থাকছেন না সালমান খান। বরং, পরিচালক এবার তার জায়গায় দক্ষিণী সুপারস্টার আল্লু অর্জুনকে নেয়া সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।

সূত্রের বরাতে ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের খবর, ‘পুষ্পা ২’ তারকা মৌখিকভাবে সবুজ সংকেত দিলেও আনুষ্ঠানিক চুক্তি এখনও বাকি। শুটিং শিডিউল নিয়ে ইতোমধ্যেই আলোচনা হয়েছে পরিচালক-অভিনেতার। আগামী এপ্রিল কিংবা মে মাসের মধ্যেই প্রি প্রোডাকশনের কাজ শুরু হবে পুরোদমে।

কিন্তু হঠ কেন সালমান খানকে বাদ দিতে হল? এ বিষয়ে জানা গেছে, পুনর্জন্মের প্রেক্ষাপটে অ্যাটলি পরিচালিত এই সিনেমার প্রযোজনা করবে ডাকসাইটে তামিল প্রযোজনা সংস্থা সান পিকচার্স। যারা এই পিরিয়ড ড্রামার জন্য ৬০০ কোটির বাজেট নির্ধারণ করেছেন। আর সেই প্রযোজনা সংস্থার পক্ষ থেকেই নাকি আপত্তি উঠেছে।

সালমান খান-অ্যাটলি কুমার ও আল্লু অর্জুন। ছবি: সংগৃহীত

প্রযোজক নাকি সালমানের ওপর মেগাবাজেট সিনেমার ভার ছাড়তে নারাজ। সম্ভবত ভাইজানের বিগত কয়েক বছরের বক্স অফিসের গ্রাফ দেখেই এমন সিদ্ধান্ত তাদের! আর সেই জন্যই আল্লু অর্জুনকে বেছে নিয়েছেন তারা। যে ‘পুষ্পা’ ফ্র্যাঞ্চাইজির দৌলতে একাই দক্ষিণী সিনেইন্ডাস্ট্রিকে ৩০০০ কোটির ব্যবসা দিয়েছিল।

চব্বিশ সালের শেষের দিকেই শোনা গিয়েছিল, অ্যাটলির সঙ্গে জুটি বাঁধতে যাচ্ছেন সালমান খান। বিগ বাজেট সিনেমার স্টারকাস্টে যে দক্ষিণী পরিচালক বড় চমক দেবেন, সেই ইঙ্গিতও মিলেছিল তখন। ভারতীয় বিনোদুনিয়ার দুই মেগাস্টার রজনীকান্ত এবং কমল হাসানের নামও শোনা গিয়েছে। তবে সালমান না থাকলেও দক্ষিণের এই দুই তারকাকে দেখা যাবে সিনেমায়।

‘জাওয়ান’ সিনেমা বক্স অফিসে সাড়া ফেলতেই গত দুই বছর ধরে অ্যাটলি মগ্ন নতুন সিনেমাটির চিত্রনাট্য নিয়ে। বলিউড মাধ্যম সূত্রে খবর, অ্যাকশন প্যাকড সিনেমার চিত্রনাট্যের কাজ চলছে। গত বছর দিনরাত এক করে পুনর্জন্মের প্রেক্ষাপটে এই মেগা বাজেট সিনেমার কাজ করছেন অ্যাটলি কুমার। চিত্রনাট্যে অতীত এবং বর্তমান দুই সময়কাল ধরা হবে।

জানা গেছে, অ্যাটলি চিত্রনাট্য এমনভাবে তৈরি করছেন, যেরকম পিরিয়ডিক গল্প আগে কোনওদিন সিনেমার পর্দায় দেখা যায়নি। কাল্পনিক জগতের আঁধারে সিনেমাতে থাকবে রুদ্ধশ্বাস সব দৃশ্য। অ্যাটলির ফ্রেমে যোদ্ধার অবতারে চমক দেবেন আল্লু। যেহেতু অতীত-বর্তমান মিলিয়ে গল্প সাজানো হচ্ছে, তাই আপাতত চিত্রনাট্যে ঘষামাঝা করতে ব্যস্ত পরিচালক।

Header Ad
Header Ad

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আন্তর্জাতিক শান্তি পদক নীতিমালা বাতিল

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক। ছবি: পিআইডি

‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আন্তর্জাতিক শান্তি পদক নীতিমালা, ২০২৪’ বাতিল করেছে উপদেষ্টা পরিষদ। মঙ্গলবার (৪ মার্চ) প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়।

আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে ওই পদকের নীতিমালা চুড়ান্ত হলেও, সেটা কাউকে দেওয়া হয়নি।

গত বছর ২০ মে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে শান্তি প্রতিষ্ঠায় অবদান রাখাসহ বিভিন্ন অবদানের জন্য 'বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান শান্তি পদক' সংক্রান্ত নীতিমালার চুড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছিল তৎকালীন সরকার।

তবে এ সংক্রান্ত কোনো পুরস্কার এখনো পর্যন্ত দেওয়া হয়নি। অনুমোদনের ১০ মাসের মাথায় অন্তর্বতী সরকার সেটা বাতিল করল।

নীতিমালা অনুযায়ী, প্রতি দুই বছর পরপর একজন ব্যক্তিকে এ পুরস্কার দেওয়ার পরিকল্পনা ছিল আওয়ামী লীগ সরকারের। পদকের জন্য মনোনীত ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের জন্য নির্ধারণ করা হয়েছিল ১ লাখ ডলার এবং ৫০ গ্রাম ওজনের ১৮ ক্যারেটের স্বর্ণপদক ও সনদ।

পৃথিবীর যেকোনো স্থানে শান্তি প্রতিষ্ঠা, ক্ষুধা ও দারিদ্র্য থেকে মুক্তি, যুদ্ধ বন্ধ ও বিরতিতে অবদান রেখেছেন এমন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে মনোনয়ন দেওয়ার কথা বলা হয়েছিল বাতিল হওয়া নীতিমালায়।

Header Ad
Header Ad

‘জয় বাংলা’ শ্লোগান দিয়ে ভাইরাল হওয়া যুবদল নেতা বহিষ্কার

ছবি: সংগৃহীত

‘জয় বাংলা’ শ্লোগান দেওয়ার পর ভাইরাল হওয়া সুনামগঞ্জের যুবদল নেতা হাসমত আলীকে বহিষ্কার করেছে বিএনপি। সোমবার (৪ মার্চ) রাতে সুনামগঞ্জ জেলা বিএনপির ফেসবুক পেজে প্রকাশিত এক চিঠিতে এ তথ্য জানানো হয়।

সুনামগঞ্জ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কলিম উদ্দিন আহমদ মিলন ও সদস্য (সাক্ষর ক্ষমতাপ্রাপ্ত) অ্যাডভোকেট আব্দুল হক স্বাক্ষরিত ওই চিঠিতে তাকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাকে স্থায়ীভাবে বহিষ্কারের জন্য কেন্দ্রীয় কমিটিতে সুপারিশ করা হয়েছে।

বহিষ্কৃত নেতা হাসমত আলী দিরাই পৌর যুবদলের সাবেক সহসভাপতি ও সাংগঠনিক সম্পাদক ছিলেন।

গত ২৫ ফেব্রুয়ারি বিকেলে দিরাই উপজেলা ও পৌর বিএনপির আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় বক্তব্য দেন হাসমত আলী। বক্তব্যের শেষে তিনি ‘জয় বাংলা’ শ্লোগান দেন, যা পরে সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়।

এ প্রসঙ্গে হাসমত আলী গণমাধ্যমকে বলেন, "আমি দীর্ঘদিন ধরে শহীদ জিয়ার আদর্শে বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত। অসুস্থতার কারণে অসাবধানতাবশত এমনটা হয়ে গেছে।"

এ ঘটনা নিয়ে বিএনপির নেতাকর্মীদের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

অ্যাটলির ৬০০ কোটি বাজেটের সিনেমায় সালমানের পরিবর্তে আল্লু অর্জুন!
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আন্তর্জাতিক শান্তি পদক নীতিমালা বাতিল
‘জয় বাংলা’ শ্লোগান দিয়ে ভাইরাল হওয়া যুবদল নেতা বহিষ্কার
চোরাচালান ও জালিয়াতি করে ১৩৩ কোটি টাকা আয় করেছেন সাদিক অ্যাগ্রোর ইমরান: সিআইডি
সারা দেশে ৫ হাজার ৪৯৩ চিকিৎসক নিয়োগ দেবে সরকার
নারী হাজতখানায় শ্রমিক লীগ নেতা তুফান, স্ত্রী-শাশুড়িসহ গ্রেফতার ৫
চুয়াডাঙ্গায় পূর্বাশা পরিবহনের বাসে তল্লাশি, ৩ কোটি টাকার স্বর্ণসহ দুই পাচারকারী আটক
যুবলীগ নেতা সাদ্দাম অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিতে যেতে প্রস্তুত ইসরায়েল, শর্ত জিম্মি মুক্তি ও নিরস্ত্রীকরণ
'গে অ্যাক্টিভিস্ট' অভিযোগের বিষয়ে যা বললেন তাসনিম জারা  
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে সবাই মিলে দেশ পরিচালনা করা হবে: এ্যানী
টাঙ্গাইলে বাসের ধাক্কায় প্রাণ হারালেন সিএনজি চালক
স্কুল ভর্তিতে ৫ শতাংশ কোটা বাতিল করলো শিক্ষা মন্ত্রণালয়
সংসদ নির্বাচনের পর অনুষ্ঠিত হবে স্থানীয় নির্বাচন!
৬৭ কোটি টাকার লটারি জিতলেন দুবাই প্রবাসী বাংলাদেশী
মব নিয়ে কড়া বার্তা দিল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
নিজের তৈরি হেলিকপ্টারে আকাশে উড়লেন মানিকগঞ্জের তরুণ উদ্ভাবক জুলহাস মোল্লা
শিক্ষা উপদেষ্টার দায়িত্ব পাচ্ছেন ঢাবি অধ্যাপক সি আর আবরার
যাত্রীদের নিরাপত্তায় মেট্রোরেলের ভেতরে পুলিশ মোতায়েন
ভারতের কারাগারে বন্দি ১০৬৭ বাংলাদেশি এবং পুলিশ লাইনে বন্দিশালার খোঁজ পেয়েছে গুম কমিশন