বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪ | ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন

বিশিষ্টজনদের মতামত, নির্বাচন কমিশনের অবস্থান

আগামী দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনকে অংশগ্রহণমূলক করতে নির্বাচন কমিশনকে আরও দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখার আহ্বান জানিয়েছিলেন বিশিষ্টজনেরা। তাদের সেই মতামতকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে নিজেরাও প্রস্তুতি গ্রহণ করছে বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন। বর্তমান নির্বাচন কমিশন দায়িত্ব গ্রহণের পর বিভিন্ন শ্রেণি পেশার বিশিষ্টজনদের সঙ্গে চার দফা সংলাপ হয়েছে। সেই সংলাপে অংশগ্রহণকারীদের একটি দাবি ছিল তাদের মতামতগুলো যেন প্রকাশ করা হয়। তখনই নির্বাচন কমিশন কথা দিয়েছিল সবগুলো মতামতের সারসংক্ষেপ গণমাধ্যমে তুলে ধরা হবে। তারই ধারাবাহিকতায় রবিবার (২২ মে) বিকালে চার দফা সংলাপের সারসংক্ষেপ তুলে ধরেছে নির্বাচন কমিশন।

প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়ালের নেতৃত্বাধীন নির্বাচন কমিশন গত ১৩ মার্চ, ২২ মার্চ ৬ এপ্রিল এবং ১৮ এপ্রিল দেশের বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ও বুদ্ধিজীবী, নাগরিক সমাজ, প্রিণ্ট মিডিয়ার সম্পাদক/সিনিয়র সাংবাদিক এবং ইলেকট্রনিক মিডিয়ার প্রধান নির্বাহী/প্রধান বার্তা সম্পাদক/সিনিয়র সাংবাদিকদের অতিথি হিসেবে আমন্ত্রণ জানানো হয়। উদ্দেশ্য ছিল আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ সাধারণ নির্বাচন বিষয়ে তাঁদের মতামত ও প্রস্তাবনা অবহিত হওয়া। সংলাপে অংশগ্রহণকারীদের মতামত প্রস্তাব, পররামর্শ ও নির্বাচন কমিশনের অবস্থান তুলে ধরা হলো।

স্টেকহোল্ডারদের উপস্থাপিত মতামত, পরামর্শ ও প্রস্তাবনাসমূহ সংক্ষেপে নিম্নরূপ:

(১) নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক হতে হবে অর্থাৎ নির্বাচনে সকল এবং বিশেষত প্রধান প্রধান রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে।

(২) নির্বাচন অবাধ হতে হবে। ভোটারদের স্বাধীন ভোটাধিকার প্রয়োগে সম্ভাব্য সকল প্রতিবন্ধকতা অপসারণ করে নির্বিঘ্নে ভোটাধিকার প্রয়োগের অনুকূল পরিবেশ ও সুযোগ সৃষ্টি করতে হবে।

(৩) নির্বাচনে সম্ভাব্য সকল কারচুপির সুযোগ প্রতিরোধ করে শুদ্ধ ও নিরপেক্ষ ফলাফল নিশ্চিত করতে হবে।

(৪) ভোটকেন্দ্রে ভোটাধিকার প্রয়োগে অর্থশক্তি ও পেশিশক্তির ব্যবহার ও প্রভাব প্রতিরোধ করতে হবে।

(৫) রিটার্নিং অফিসার হিসেবে প্রশাসনের কর্মকর্তাগণকে বাদ দিয়ে বা তাদের পাশাপাশি যতদূর সম্ভব কমিশনের নিজস্ব কর্মকর্তা বা বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাগণকে নিয়োগ দেয়া সমীচীন হবে।

(৬) ভোটের সময় ভোটকেন্দ্রে অনুমোদিত সাংবাদিকদের অবাধ প্রবেশাধিকার দিতে হবে।

(৭) ভোটগ্রহণ কার্যক্রম পর্যবেক্ষণের জন্য দেশীয় ও আন্তর্জাতিক নির্বাচন পর্যবেক্ষকদের অবাধ সুযোগ দিতে হবে।

(৮) ভোটারগণের ভোটাধিকার প্রয়োগ অবাধ, নির্বিঘ্ন, স্বচ্ছ ও দৃশ্যমান করতে সিসি ক্যামেরা প্রতিস্থাপন করে ভোটকেন্দ্রের অভ্যন্তরের দৃশ্য বাহির থেকে পর্যবেক্ষণের সুযোগ প্রদান করা যেতে পারে।

(৯) ভোটকেন্দ্রে আইনশৃঙ্খলা বজায় রেখে সম্ভাব্য সহিংসতা প্রতিরোধ করতে হবে। প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে এবিষয়ে তাদের দায়িত্ব পালনে বাধ্য করতে হবে।

(১০) প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী সকল বাহিনীকে ভোটের সময় নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করতে হবে।

(১১) প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অপ্রতুলতা হলে নির্বাচন একাধিক দিনে কয়েকটি ভাগে অনুষ্ঠান করা যেতে পারে।

(১২) ইভিএম এর শুদ্ধতা ও অপপ্রয়োগ প্রতিরোধ নিশ্চিত করা না গেলে ইভিএম এর ব্যবহার পরিহার করে কাগজী ব্যালটের মাধ্যমে ভোট অনুষ্ঠান করতে হবে।

(১৩) ইভিএম এর শুদ্ধতা ও সঠিক প্রয়োগ নিশ্চিত করা গেলে ইভিএম এর ব্যবহার বিস্তৃত করা যেতে পারে।

(১৪) নির্বাচন কমিশনকে গৃহীত শপথের প্রতি অনুগত থেকে সৎ, নিরেপক্ষ ও সাহসী হয়ে সংবিধান ও আইন অনুযায়ী দায়িত্ব পালন করতে হবে। নির্বাচনকে অবাধ ও নিরপেক্ষ করতে সংবিধান ও আইনে প্রদত্ত ক্ষমতা সততা ও সাহসিকতার সাথে প্রয়োগ করতে হবে।

(১৫) নির্বাচন কমিশনকে আস্থার সংকট কাটিয়ে উঠে দেশবাসীর নিকট আস্থাভাজন হতে হবে।

(১৬) নির্বাচন যে অবাধ, নিরপেক্ষ ও কারচুপিমুক্ত হচ্ছে তা দৃশ্যমান হতে হবে।

তাদের সেই মতামতের ভিত্তিতে নির্বাচন কমিশন তাদের অবস্থান তুলে ধরেছে। আগামী দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন অবাধ গ্রহণযোগ্য ও অংশগ্রহণমূলক করতে নির্বাচন কমিশন যা যা করার তা করবে বলেও ঘোষনা দিয়েছে। এজন্য অচিরেই নিবন্ধিত সকল রাজনৈতিক দলের সঙ্গেও সংলাপ শুরু করবে ইসি।

নির্বাচন কমিশনের মতামত:
নির্বাচন কমিশন স্টেকহোল্ডারদের মতামত ও পরামর্শসমূহ গুরুত্বসহকারে পর্যালোচনা ও মূল্যায়ন করে দেখেছে। এ পর্যালোচনা ও মূল্যায়ন ধারাবাহিকভাবে অব্যাহত রাখা হবে। সময় ও পরিস্থিতি অনুযায়ী কমিশন যথাযথ করণীয় নির্ধারণ করে ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। বিশিষ্টজনদের মতামত ও প্রস্তাবনাসমূহের বিষয়ে কমিশনের মতামত নিম্নে উপস্থাপন করা হচ্ছে-

(১) অংশগ্রহণমূলক, অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন-আকাঙ্খা ও গুরুত্ব নির্বাচন কমিশন সর্বদা অনুধাবন করে থাকে। নির্বাচনকে অংশগ্রহণমূলক, অবাধ ও নিরপেক্ষ করতে কমিশন সাধ্যমত চেষ্টা করে যাবে। সকল রাজনৈতিক দল বিশেষত: প্রধান প্রধান রাজনৈতিক দলকে অচিরেই সংলাপে আহ্বান করা হবে।

(২) ভোটকেন্দ্রে ও ভোটাধিকার প্রয়োগে অর্থশক্তি ও পেশিশক্তির প্রভাব প্রতিরোধ করতে প্রয়োজনীয় সকল ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট সকলের, বিশেষত: আইন প্রয়োগকারী সংস্থাসমূহের সহায়তা প্রয়োজন হবে। প্রতিদ্বন্দ্বী রাজনৈতিক দলসমূহ ও প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীগণকেও এ লক্ষ্যে স্ব স্ব অবস্থান থেকে অতন্দ্রিত ভূমিকা পালন করতে হবে।

(৩) নির্বাচনে অর্থশক্তি ও পেশিশক্তির প্রভাব প্রতিরোধ করতে প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পাশাপাশি প্রতিদ্বন্দ্বী রাজনৈতিক দলসমূহ ও প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীগণকেও সজাগ দৃষ্টি রেখে প্রত্যাশিত ভূমিকা পালন করতে হবে। রাজনৈতিক সদিচ্ছা, মতৈক্য ও সমঝোতা এহেন সমস্যা নিরসনে প্রভূত ভূমিকা রাখতে পারে।

(৪) নির্বাচনে কারচুপির সুযোগ প্রতিরোধ করে অবাধ ও নিরপেক্ষ ফলাফল নিশ্চিত করতে নির্বাচন কমিশন সম্ভব সকল ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। প্রতিদ্বন্দ্বী রাজনৈতিক দলসমূহ ও প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীগণকেও এবিষয়ে সজাগ থেকে নজরদারিসহ সক্রিয় ভূমিকা পালন করতে হবে।

(৫) প্রশাসন ও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অপ্রতুলতা হলে নির্বাচন একাধিক দিনে কয়েকটি ভাগে সম্পন্ন করা যেতে পারে মর্মে প্রস্তাবনা বিষয়ে কমিশন সংশ্লিষ্ট সকলের সাথে আলাপ-আলোচনা করে বিষয়টির সম্ভাব্যতা, উপযোগিতা, সুবিধা, অসুবিধা ইত্যাদি বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে।

(৬) ভোটের সময় ভোট কেন্দ্রে ভোট কার্যক্রম পর্যবেক্ষণের জন্য অনুমোদিত সাংবাদিকদের এবং দেশীয় ও আন্তর্জাতিক নির্বাচন পর্যবেক্ষকদের অবাধ সুযোগ প্রদান নিশ্চিত করতে কমিশন আন্তরিকভাবে চেষ্টা করবে।

(৭) স্বচ্ছতার জন্য ভোটকেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা প্রতিস্থাপন করে ভোটকেন্দ্রের অভ্যন্তরভাগের দৃশ্য বাহির থেকে পর্যবেক্ষণের সুযোগ সৃষ্টি করার বিষয়টি কমিশন সক্রিয়ভাবে বিবেচনা করবে।

(৮) ইভিএম এর শুদ্ধতা ও অপপ্রয়োগ রোধ নিশ্চিত করতে কমিশন ইতোমধ্যে কয়েকটি সভা করেছে। পরীক্ষা ও পর্যালোচনা অব্যাহত রয়েছে। অধিকতর পরীক্ষা-নিরীক্ষার নিমিত্ত আগামীতে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে অভিজ্ঞ বিশিষ্টজনদের অংশগ্রহণে আরো পর্যালোচনা সভার আয়োজন করা হবে। অতঃপর কমিশন আগামী জাতীয় সংসদের সাধারণ নির্বাচনে ইভিএম এর ব্যবহার বা ব্যবহারের পরিধি ও বিস্তৃতি বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে।

একটি গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র। নির্বাচনের মাধ্যমেই সংসদ ও সরকার গঠিত হয়ে থাকে। সকলের অংশগ্রহণ এবং সংশ্লিষ্ট সকল সংস্থার সমন্বিত প্রচেষ্টায় একটি অবাধ, নিরপেক্ষ, সফল ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে কমিশন তার প্রয়াস নিরবচ্ছিন্নভাবে অব্যাহত রাখবে।
এসএম/এএজেড

Header Ad

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে আইনজীবী সাইফুলের গায়েবানা জানাজা

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে আইনজীবী সাইফুলের গায়েবানা জানাজা। ছবি: সংগৃহীত

চট্টগ্রামে সংঘর্ষে আইনজীবী সাইফুল ইসলাম ওরফে আলিফ নিহতের ঘটনায় কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুবি) গায়েবানা জানাজা পড়া হয়েছে। বুধবার (২৭ নভেম্বর) দুপুর বারোটার দিকে কুবি কেন্দ্রীয় মসজিদের সামনে এই গায়েবানা জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজায় ইমামতি করেছেন কুবি শাখা ছাত্রশিবিরের সভাপতি ইউসুফ ইসলাহী।

এর আগে সকাল ১১ টার দিকে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। মানববন্ধনের পর বিক্ষোভ মিছিল হয়। মিছিলটি কেন্দ্রীয় কাফেটেরিয়া হয়ে কেন্দ্রীয় মসজিদের সামনে গিয়ে শেষ হয়। পরবর্তীতে গায়েবানা জানাজার আয়োজন করা হয়।

এ ব্যাপারে জানাজায় অংশগ্রহণকারী হান্নান রহিম বলেন , 'সন্ত্রাসী সংগঠন ইসকন কর্তৃক অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম আলিফ হত্যার প্রতিবাদে ও ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন এর আয়োজন করা হয়। বিক্ষোভ পরবর্তী গায়েবানা জানাজার আয়োজন করা হয়। উক্ত কর্মসূচি থেকে অতি দ্রুত সময়ের মধ্যে ইসকনকে নিষিদ্ধ এবং সাইফুল ইসলাম আলিফ হত্যায় জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানানো হয়। আর বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে বিশ্ববিদ্যালয়ে ইসকনের সকল কার্যক্রম বন্ধের দাবি ও উগ্রবাদী স্বপ্নীল মুখার্জির দ্রুত শাস্তির দাবি জানানো হয়।'

জানাজার ইমাম ও কুবি শাখা ছাত্রশিবিরের সভাপতি ইউসুফ ইসলাহী বলেন, 'আমরা মানববন্ধনের পর মিছিল নিয়ে সেন্ট্রাল মসজিদের দিকে যাচ্ছিলাম, তখন কয়েকজন প্রস্তাব জানায় গায়েবানা জানাজা করার জন্য। তাই আমরা জানাজা করার সিদ্ধান্ত নিই। এছাড়া অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে গায়েবানা জানাজা হয়েছে। আমরা জানাজার মাধ্যমে সাইফুল ভাইয়ের আত্মার মাগফিরাত কামনা করি।'

উল্লেখ্য, চট্টগ্রাম আদালত এলাকায় বাংলাদেশ চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীকে মুক্তির দাবিতে ইসকন সমর্থকদের হামলায় রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফ নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার বিকেলে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তাকে মৃত ঘোষণা করেন। হামলার এ ঘটনায় আহত ৭-৮ জনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এর আগে গত সোমবার বিকেলে ঢাকা থেকে চট্টগ্রামে যাওয়ার সময় শাহজালাল বিমানবন্দর থেকে বাংলাদেশ পুলিশের বিশেষায়িত গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) সদস্যরা চিম্ময় কৃষ্ণ দাসকে গ্রেপ্তার করে।

Header Ad

দুই দফা কমার পর আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

টানা দুই দফা কমানোর পর ফের দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ১৫৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৮ হাজার ৭০৮ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বুধবার (২৭ নভেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে নতুন দরের কথা জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)। বৃহস্পতিবার থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে।

বাজুস জানিয়েছে, স্থানীয় বাজারে তেজাবী স্বর্ণের (পাকা স্বর্ণ) দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে এ দাম বাড়ানো হয়েছে।

এর আগে সোমবার ও মঙ্গলবার দুই দফায় কমানো হয় স্বর্ণের দাম। তার আগে গত ২০, ২২ ও ২৪ নভেম্বর তিন দফা স্বর্ণের দাম বাড়ানো হয়।

এদিকে স্বর্ণের দাম বাড়ানো হলেও অপরিবর্তিত আছে রুপার দাম। ক্যাটাগরি অনুযায়ী ২২ ক্যারেটে প্রতি ভরি রুপার দাম ২,৫৭৮ টাকা, ২১ ক্যারেটের দাম ২,৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের দাম ২,১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির রুপার দাম ১,৫৮৬ টাকা।

Header Ad

বিসিএসের প্রশ্নফাঁস: বিজি প্রেসের দুই কর্মচারী গ্রেপ্তার

বিজি প্রেসের দুই কর্মচারী গ্রেপ্তার। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (বিসিএস) পরীক্ষার প্রশ্নফাঁসের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে বাংলাদেশ সরকারি মুদ্রণালয়-বিজি প্রেসের দুই কর্মচারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।

বুধবার (২৭ নভেম্বর) সন্ধ্যায় সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার (মিডিয়া) আজাদ রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

গ্রেপ্তার দুই কর্মচারী হলেন- বিজি প্রেসের পোটার মো. মজনু মিয়া (৫৯) ও বাইন্ডার মো. আকরাম হোসেন (৪৭)।

সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার (মিডিয়া) আজাদ রহমান বলেন, বিসিএস প্রশ্নফাঁসের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে তাদের গ্রেপ্তার করেছে সিআইডির একটি দল। এ বিষয়ে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন বলেও জানান সিআইডির এই কর্মকর্তা।

উল্লেখ্য, এর আগে ৮ জুলাই সরকারি কর্মকমিশনের অধীনে বিসিএসসহ ৩০টি নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নফাঁসের ঘটনায় আলোচনায় আসা সৈয়দ আমেদ আলী ও তার ছেলে সোয়ানুর রহমান সিয়ামসহ ১৭ জনকে গ্রেপ্তার করেছিল সিআইডি। এ ঘটনায় পরবর্তী সময়ে মামলা হয়। মামলার পর প্রশ্নফাঁসের সঙ্গে জড়িত সরকারি অনেক কর্মকর্তা-কর্মচারীকে গ্রেপ্তার করে সিআইডি।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে আইনজীবী সাইফুলের গায়েবানা জানাজা
দুই দফা কমার পর আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
বিসিএসের প্রশ্নফাঁস: বিজি প্রেসের দুই কর্মচারী গ্রেপ্তার
সাত কলেজের অনার্স ১ম বর্ষের পরীক্ষা স্থগিত
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক শেষে যা বললেন মির্জা ফখরুল
ফ্যাসিবাদের দোসরদের ষড়যন্ত্র এখনো অব্যাহত: রিজভী
জিয়াউর রহমানকে নিয়ে ‘আপত্তিকর’ মন্তব্য, বিচারককে ডিম ছুড়লেন আইনজীবীরা
কলকাতায় বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশনের সামনে বিজেপির বিক্ষোভ
নিরবের পরকীয়ার অভিযোগ ফিরিয়ে নিলেন স্ত্রী, চাইলেন ক্ষমা
মিয়ানমারের জান্তা প্রধানের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আবেদন
স্ত্রী হত্যা মামলায় জামিন পেলেন সাবেক এসপি বাবুল
ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে উত্তাল চট্টগ্রাম, নেতৃত্বে হাসনাত-সারজিস
চাঁদাবাজি ও কর ফাঁকির মামলা থেকে তারেক রহমানের অব্যাহতি
পাবনার আটঘরিয়ায় দিনে-দুপুরে বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর ও লুটপাট
যে পেশায় মানুষের জায়গা নিতে পারবে না এআই
প্রবাসীদের জন্য মধ্যপ্রাচ্যে ইলিশ রপ্তানির উদ্যোগ
সুপ্তার সেঞ্চুরির আক্ষেপের পরেও বাংলাদেশের রেকর্ড সংগ্রহ
নায়ক নিরবের বিরুদ্ধে পরকীয়ার অভিযোগ স্ত্রীর
মুন্সি সমিতির অফিসে আগুন দিলো আইনজীবীরা
মৃত্যুর ৬ বছর পর প্রকাশ পাচ্ছে আইয়ুব বাচ্চুর নতুন গান